এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভুত

    deepten
    অন্যান্য | ১৩ মার্চ ২০০৬ | ২৮৬৯১ বার পঠিত | রেটিং ৩ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 122.168.17.206 | ০৮ ডিসেম্বর ২০০৮ ২৩:৩৩497548
  • ঠিক বলেছেন।:))))
  • rimi | 168.26.215.135 | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৮ ০২:৫২497549
  • মামাবাড়ীর ভূতের গপ্পো দারুণ। অনেকটা লীলা মজুমদারের অদ্ভুতুড়ে টাইপের।
  • Paramita | 63.82.71.141 | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৩:১১497550
  • এই সুতোটায় লেখা পলিটিকালি ইনকারেক্ট হবে জেনেও -

    অর্কুটে কে যেন পাঠিয়েছিল ঐ আঠেরো বছরের কিশোরটির প্রোফাইল। অজদাও বোধহয় লিংক পাঠালো। তিনচারদিন আগে আই এস আইতে নিজের ঘরে ফ্যান থেকে..। ক্লাসের টপার ছিল, ইংরেজি সাহিত্য পড়তে চেয়েছিল, না পড়েও অসুখী ছিল না, গার্লফ্রেণ্ড নিয়ে কোন প্রবলেম ছিল বলে কেউ জানে না, শুধু গাঁজা খেতো। তার প্রোফাইলে গেলে দেখা যাবে একটাই প্রশ্ন, কেন কেন কেন। আমি অর্কুটে বসি অনেক রাতে। এইসব পড়ে মনটা ভারী হয়ে ছিল। নিচে অন্ধকার সিঁড়ি দিয়ে নামতে মনে হল অদেখা অচেনা ছেলেটাকে যেন চিনতে পারছি। তার সহপাঠীদের অসংখ্য লেখা পড়ে, আর মারা যাওয়ার ঠিক আগে তার শেষ ব্লগটা পড়ে যেন ছেলেটা একটা অবয়ব নিচ্ছে আমার কাছে, হো হো করে হেসে উঠে "নো রিজন, অনলি মোরোজ" (রেফ : আবাপ) বলে পা দিয়ে ঠেলে দিল নিচের অবলম্বনটা। সরি, ডাইগ্রেস করলাম। এটা কোন ভূতের গল্প নয়। এখনও ভুলতে পারছি না তাই লিখলাম।
  • kS | 122.169.89.124 | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৮ ১০:৩৩497551
  • রিমি, একদম ঠিক বলেছ!
    মহুয়া মাসির কাছে এ গপ্প গুলো আমি শুনি যখন তখন পড়ি ক্লাস ফোর/ ফাইভে।
    পরে, ইনফ্যাক্ট অনেক পরে পড়ি লীলা মজুমদারের এই সব গপ্প গুলো- অদ্ভুতুড়ে, পেলেটিতে, নাথু। সঞ্জীব চট্যোপাধ্যায়ের ও এরকম মামারবাড়ি নিয়ে প্রচুর হাসির গপ্পের মধ্যে, দু একটা অদ্ভূত গল্প ছিল।
    কাল লিখতে গিয়ে দেখছিলাম, ঘটনা গুলোর representation এ কেমন লীলা মজুমদার effect চলে আসছে, এড়ানো কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে- অথচ গপ্প গুলো মাসি বলেছিলেন খুব সুন্দর করে, একদম অন্যরকম ভাবে।
    কে জানে এরকম কতো কতো মামারবাড়ি আছে! এমকি আমার নিজের মামার বাড়িতে আমার মেজমামা আমাদের ছোটদের ভয় দেখাতেন যে ভূতের, তার নাম ছিল কালীচরণ! সে নাকি এক ডাকাতের ভূত ছিল। প্রচণ্ড ভয় পেতাম তখন :)
  • Blank | 203.99.212.224 | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৮ ১২:২৭497552
  • এবারে তবে কালীচরণের গপ্প হয়ে যাক একটা :)
  • c | 131.95.121.107 | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৮ ২১:৪৬497553
  • আড়ালে আছে কালীচরণ!
    :-)
  • kS | 122.169.77.123 | ১০ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৩:০৭497554
  • কালীচরণের তো কোন গপ্প নেই সেরকম। শুধু মনে পড়ে যখন আমার বয়স বছর তিন, একদিনকার একটা অতি সামান্য ঘটনা।
    মামারবাড়ির উল্টো দিকের বাড়ির (ভাল দিদাদের বাড়ি) সিঁড়ির পাশে একটা খুপরি ঘর ছিল। সেই ঘরের একপাশে একটা বড় ঘুলঘুলি ধরনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে থাকা একটা বড় পা দেখানো হয়েছিল আমায় আর বলা হয়েছিল ওটা নাকি কালীচরণের পা! বোঝো। ও আমি বিশ্বাস করিনি, কোন বাচ্চাই বোধহয় এতটা নির্বোধ হয় না। দিব্যি দেখতে পাচ্ছি মানুষের পা।
    আমি খুব ভালো করে জানতাম ওটা কোন মিস্তিরির পা হবে নির্ঘাৎ। ছিলও তাই।
    মজার কথা হল, আমি যেটা বিশ্বাস করতুম সেটা হল, কালীচরণের ভূত হল অদৃশ্য এক ভূত। প্রচণ্ড ভয়টাও তাকেই পেতুম। বলা যেতে পারে নিজের ভয়টা প্রায় নিজেরই ভয় পাবার মত করে ডিজাইন করা ছিল---
    আর এই এখন বড় হয়ে গিয়ে ধারণা হয়েছে, ভয় জিনিসটাই তাই- ই :)
  • rimi | 168.26.215.135 | ১০ ডিসেম্বর ২০০৮ ০৩:২০497555
  • হা:হা:হা: কেসের ভয় পাওয়ার থিওরিখানা বেশ! আমিও সাম্পানকে (তিন বছর বয়স) এটা ওটা দেখিয়ে কিম্বা শুনিয়ে ভূতে ভয় পাওয়ানোর চেষ্টা করি, কিন্তু সে বিশেষ ভয় টয় পায় না। অথচ পেঁচাকে তার অসম্ভব ভয়। এই ব্যপারটা কেসের থিওরি দিয়ে বেশ ব্যাখ্যা করা যায়। :-))
  • kS | 122.170.22.193 | ১১ ডিসেম্বর ২০০৮ ১৪:০৬497556
  • :-) সাম্পান বুদ্ধিমান
  • pi | 69.143.113.39 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৭:১৫497558
  • পাত্র: ক খ গ। ঘ, ঙ .... ট ইত্যাদিরা জনতার ভূমিকায়।
    এক ই গ্রিফিথের ব্ল্যাক বুক ছুঁয়ে যে থ্রী কমরেডস, যৌবনের কোন এক ভুলভাল হাওয়া দেওয়া দিনে যাত্রা শুরু করেছিল এক অনন্ত পঞ্চবার্ষিকী সফরে, তাদেরি একজনের ডায়রি থেকে পাওয়া এই ঘটনা।

    স্থান: টি(তু) আই(ইধার হি) এফ(ফাঁসা) আর (রহেগা)।

    কাল : এইতো হালের ই কথা।

    তো, বোঝা যাচ্ছে তো? এই যে তিন মক্কেল, তারা গ্র্যাড স্টুডেন্ট ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না !

    এখন, শুক্কুরবারের রাত।
    রাম নাই। :(
    তাহলে আর কি !
    ভূতের পোয়াবারো, আবার কি !

    সবদিক দিয়েই সে এক ভুলভাল রাত।
    অন্য হপ্তার মতন সে রাতে হস্টেল কমিটির লেটেস্ট ব্লকব্লাস্টার প্রদর্শন নেই, সিনে ক্লাবের আঁতেল ফিলিমের সিন ও নাই।
    প্রজেক্টার দেহ রেখেছে।
    কদিন আগে টুর্নামেণ্ট শেষ হওয়াতে টিটি , ক্যারম, ব্যাডমিণ্টনের উৎসাহেও ভাঁটা পড়েছে।
    আর এমন ঘনঘোর বরিষায় কে বা বেরোবে নাইটশো মারতে !

    এমন রাতে তো শুধু বলা যায় ... কান্ড দ্যাখো, আসল দরকারি কথাটাই তো বলা হয়নি !

    সেটা হল,ক, খ, গ এক কামরার আপিসঘর শেয়ার করে।
    নইলে খামোখা গ বাবুর কথা আনলাম ক্যানো বাপু !
    তিনি যখন সেদিন মার্কেটেই নেই !
    এই প্রসংগে বলে নেওয়া যাগ, গ হল গে গ্র্যাড স্টুডেন্ট সমাজে একটি ঈর্ষণীয় স্থানাধিকারী যুবা।
    না, না , তিনি বা তাঁর পরিবার মোটেও আপওয়ার্ডলি মোবাইল নন। :)
    কারণটি এইরূপ : ওনার ভাবী শ্বশ্রূগৃহটি মুম্বই লোকালে মাত্র মিনিট চল্লিশের দূরত্বে, যা সুনিশ্চিত করে সপ্তাহান্তে একবার জামাই আদর খাওয়া।
    যাদের নৈশাহারে ইস্ট ক্যান্টিনের ডাল ও জলের ২০:৮০ আনুপাতিক একটি মিশ্রণ, সর্বাংগে অগ্নি স্পর্শ না পাওয়া রুটি, মুখ পোড়া কপি ছাড়া কিছু জোটে না, মাংসের ঝোলে মরা আরশোলা ভাসতে দেখলে চাইনীজ স্টাইলের চিকেন ভেবে সোনামুখ করে খেয়ে নিতে হয়, তাদের হিংসে হবে, এতে আর আশ্চর্যের কি।

    ধুত্তোর,আবার বেলাইনে চলে যাচ্ছি ! :(
    কি যেন বলছিলাম, হ্যাঁ, গ যদি সেরাতে ছিলইনা, তো এ গল্পে সে আসে ক্যামনে !

    ঐ যে, খোকাবাবু শ্বশুরবাড়ি গেলেন আর যাবার উত্তেজনা হোক কি তাড়া, তাতে ভুল করে একটি চাবি কোমরে বেঁধে নিয়ে গেলেন !

    আর, কামরার তো দুইখান মাত্তর চাবি।
    অতএব, এখনো অব্দি যা দাঁড়ালো, দো আদমি, এক চাবি।
  • pi | 69.143.113.39 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৭:৪৯497559
  • এতে সমস্যাটা কি হতে পারে বোঝা যাচ্ছে কি ?
    ক, খ দুজনে যতক্ষণ একসাথে সে আপিএসে বসে পড়াশুনা করছিল, কি ডাউনলোড করে সিনিমা দেখছিল কি অক্কুটে কুটকুট করছিল, কী করছিল তা ঠিক জানা নেই, জানার দরকার ও তো নেই। কারণ ততক্ষণ কিছু সমস্যা হয়নি।

    কিন্তু এমন সময় ক বাবু আক্রান্ত হলেন।
    তেমন চিন্তার কিছু না, এ ত চিন্তার আক্রমণ মাত্র ! আর এ ধরণের অ্যাটাক গ্র্যাড স্টুডেন্টদের বেশ ফ্রিকোয়েন্টলি ই হয়ে থাকে।
    চারদিক থেকে বিভিন্নধরণের চিন্তার সাইমালটেনিয়াস অ্যাটাকের চক্রব্যূহে প্রবেশ করলেন ক। গাইডের শোষণ, সিনিয়রের উৎপীড়ন, পেপারের মরীচিকা দর্শন, প্রেমিকার বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ প্রদর্শন আর ইন জেনের‌্যাল সমাজের অন্যায়, অবহেলা, বঞ্চনা ইত্যাদি।
    তো, এসব দু:খবিলাস নিজের ঘরের খাটে শুয়ে শুয়ে না করলে আর সুখ কিসের !
    বিশেষত যখন আকাশে বারি ঝরে অনিবার, জগতে কেহ যেন নাহি ইত্যাদি ইত্যাদি... ভাবতে ভাবতে ক যে হস্টেল পানে হাঁটা দিয়েছে, তার খেয়াল ও নেই ছাতাটা ঐ আপিসঘরেই ফেলে এসেছে।
    বৃষ্টি তখন ক্ষণিক থমকেছে। নৈলে গায়ে দুটো ফোঁটা পড়লেই বাবুর চটকা ভেঙ্গে যেত ঠিক। ঠিক যেমন হল, ঘরে ফিরে। ছাঁট আসতে থাকা জানলা বন্ধ করতে গিয়ে।

    বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে কি পাশের কারুর রুম থেকে ছাতা ধার করে এতটা পথ ঠেংগিয়ে ছাতা আনতে যাবার কোনো মানেই হয়না, খ যখন আপিসেই আচে।
    ক ভাবে।
    ও ফেরার সময় নিয়ে আসতে বল্লেই তো হল।
    আর তাছাড়া, ক য়ের মনে পড়ে, নিজের কাছে চাবি ও তো নেই। গ যে নিয়ে গেল !
    আর, বেরোবার সময় খ ও বলছিল বেরুবে, একটু কাজ আছে।
    কাজ না ছাই ! কয়ের খুব জানা আছে। যাবে আর কোথায়, ওপাশে বায়োর ল্যাবের মেয়েগুলোর সাথে ছক করতে, আর কি !
    বায়োর ঐ ট্যাঁশ ট্যাঁশ মেয়েগুলো মুখে ক্যাট ক্যাট ইংরাজীর ফরফরানি শুনলেই তার বিশুদ্ধ বাঙ্‌গ্‌লা মিডিয়ম
    হৃদয় কেমন তালগোল পাকিয়ে বোবা হয়ে যায় সে কথা মনে পড়ে,দিল্লিতে বড় হওয়া খয়ের একটা অ্যাডেড অ্যাডভান্টেজের কথাও মনে হয়, আর সাথে মনে পড়ে নিজেদের ডিপার্টমেন্টের নারী বিবর্জিত দশার কথা। কয়ের স্বাশটা তিনবার দীর্ঘতর হয়ে পড়ে।
    আর এইসব ভাবতে ভাবতেই খ-র মোবাইলে কল লাগায়। অ্যাজ ইউসুয়াল, অন্যপ্রান্তে এক সুমোহিনী কণ্ঠ বিনীতভাবে জানয়, নট রিচেবল।
    রিলায়েন্স নেটওয়ার্কের সাথে মনে মনে সম্বন্ধী পাতাতে বিরক্ত মুখে ডায়াল করে আপিসের ল্যান্ডলাইনটাতে।
    বলা যায় না, যদি এখনো খ থেকে থাকে আপিসে !
    রিং হয়ে যাচ্ছে।
    তিনবার, চারবার।
    এবার যখন খ কে ই সম্বন্ধী সম্বোধন করতে যাবে যাবে, তখনি ফোনটা ওঠানোর আওয়াজ।

    কিন্তু তারপরের গম্ভীর আয়াজটার জন্য ক প্রস্তুত ছিল না বল্লে কম ই বলা হয়।
    এবং যে কথাটি শুনলো।

    "হ্যালো, ভাবা স্পীকিং। "

    বলা বাহুল্য, এরপর আর কিছু শোনার দশায় ছিল না সে।
    আর পরের ঘটনাগুলো প্রত্যাশিতভাবে ও দ্রুতগতিতে ঘটতে থাকে।
    ক য়ের চীৎকার, সে শুনে পাশের রুমের ছেলের আগমন, তদকর্তৃক আরো কিছু জনতার জমায়েতিকরণ, ক কে জল টল দিয়ে সুস্থ করে তার কাছে ঘটনার বিবরণ শোনা এবং তখনো খ কে ফোনে না পাওয়াতে ঘ থেকে ... ট, সবাই মিলে দলবেঁধে ও সাহসে বুক বেঁধে ঐ আপিসঘরের প্রতি যাত্রা।

    গিয়ে দেখা যায়, কামরা তখনো বন্ধ।
    কয়ের প্রবল আপত্তি সত্তেও একটি বেড়েপাকা জুনিয়র আবার ফোন লাগায়।
    ফোনটা বেজেই চলেছে।
    তিনবার , চারবার।
    বন্ধ ঘরের বাইয়ে থেকে সবাই শোনে।
    আর তারপর,
    বাজতেই থাকে , বাজতেই থাকে।
    কেউ তোলেনা।

    এবার যা হয় আর কি। লোকজন তো আর তেমন সুবিধের না। সন্দেহ বাতিক টাতিক আছে।
    ঢপ টপ মেরে মাঝরাতে এমনি হস্টেল থেকে টেনে নিয়ে মুরগী করার জন্য ক কে দুটো খিস্তি খাস্তাও শুনিয়ে দ্যায়।
    ক ফোনটা বের করে।
    কলিং লিস্টটা দেখে ও দেখায়।
    সেখানে ঐ নামবারে আধ ঘণ্টা আগে করা কলের ডিউরেশান দেখাচ্ছে চোদ্দ সেকেন্ড। অন্য দিক থেকে কেউ না তুল্লে যেটা কিনা শূন্য দেখানোর কথা।

    ক কে ফোনে এখনো পাওয়া যাচ্ছেনা ।
    ক ই মজা করে করলো কি তবে ?
    গলার স্বর এম্নি বদলে ফেলে !

    কিম্বা, সিকিওরিটির কেউ ঢুকেছিল কি ঘরে? ওদের কাছে তো একটা মাস্টার কি থাকে।
    জানতে চাওয়া হল। না:, কেউ আসেনি। জানাল তারা।

    এসব হতে হতে খ ব্যাক। জটলা দেখে অবাক।
    কিন্তু ঐ সময়ের বেশ কিছু আগেই যে খ বৃন্দাবনে গিয়ে রাসলীলা শুরু করে দিয়েছিলেন, তার অ্যালিবাই অনেক গোপিনীর থেকেই পাওয়া গ্যালো।

    তাহলে কি, তাহলে কি সত্যি ই হোমি ভাবা ?
    হাবা যায় !

    ঘরটা খুল্লো ক।
    কেউ নেই।
    কেউ ঢুকেছিল এমন ও তো মনে হয়না।
    টেবিলে বই আর কাগজের ডাঁই পড়ো পড়ো হয়েও ঠিক যে ক্রিটিকাল অ্যাঙ্গেলে আটকে ছিল, ঠিক তেমনি ই আছে মনে হয়। কফি মাগ তলানি সহ যেমনি পড়ে ছিল, তেমনি তো রয়েছে।

    কোন একটি জিনিশ ও হারায়নি।
    কোন দুটি জিনিশের নিজেদের মধ্যে রিলেটিভ অবস্থান পরিবর্তিত হয়নি।

    শুধু, শুধু একবার, ক য়ের মনে হয়, টেলিফোনটা বুঝি একটু বেঁকিয়ে রাখা।
  • pi | 69.143.113.39 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৭:৫৫497560
  • কি, আর জি ভির ভূতের মত এই গপ্পো শুনেও নিশ্চয় ভয় লাগলো না কারোর।
    আমারো লাগতো না, যদিনা অনেক অনেক সিনিয়রদের থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে অন্যান্য গল্প গুলো শুনে আসতাম।
    চারতলায় যে ঘরটি ছিল হোমি জাহাংগীর ভাবার আপিস, জেনিভার সেই প্লেন ক্র্যাশের মৃত্যুর আগে সেই ঘরটিকে যেমনি অবস্থায় রেখে বেরিয়ে গেছিলেন, সেই ঘরটি পরেও রেখে দেওয়া ঠিক অমনি ভাবেই। ডেট ক্যালেন্ডারে ১৯৬৬ সালের সেই তারিখ এখনো। টেবিল যতটা অগোছলো , যেখানে যে বই, সব ঠিক সেইভাবেই রেখে দেওয়া হয়েছিল।
    ইনস্টিটিউট থেকে একজন সকালে সেটাতে সেইভাবে রেখে ঝাড়-পোঁছ করে আসতেন। আর তখনি ব্যাপারটা নজরে আসে। ঘরে রাখা একটি সাবানদানির সাবান যেন ভিজে ভিজে। আর আস্তে আস্তে তা ছোটো হচ্ছে।
    পরে নাকি ব্যাপারটা গা সওয়া হয়ে যায়।
    সাবান ফুরিয়ে যাবো যাবো হতে থাকলেই নতুন সাবান রেখে আসা হত।
    এইসব আরো কত গল্প।
    আর তারপর নিজে একদিন দেখলাম চারতলা থেকে নেমে আসা গোল্ডেন লিফ্‌ট ... মাঝরাতে ল্যাবে শুনি ... কিন্তু সেসবের পাত্র , কাল সব অন্য। সেসব অন্য গল্প।
    গল্প হলেও সত্যি যদিও।
  • siki | 122.162.85.45 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২০:১৭497561
  • বেশ .... একটা ইয়ে ফিলিং হল মোয়াই।
  • Du | 71.164.237.22 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২০:৫৮497562
  • | : - Z
  • I | 59.93.219.209 | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২১:১৬497563
  • পাইয়ের লেখার স্টাইল যেন কার মত... কার মত......... রাইট ! আশাপূর্না দেবী।
  • Tim | 71.62.2.93 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:২৯497564
  • আমার তো ভালোই লাগলো। বলতে কি, বেশ ভাবানোর মত গল্প। :)
  • shyamal | 72.24.214.129 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:২৩497565
  • পাই,

    ইস্ট ক্যান্টিনের এই দশা হয়েছে? চিকেনে আরশোলা? আমাদের সময়ে ঐ মারাঠি-গুজু মার্কা খাদ্য খেতে ইস্ট ক্যান্টিনে কমই যেতাম। ওয়েস্ট ক্যান্টিনে লাঞ্চ করা অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ক্যাম্পাসটা বড় সুন্দর ছিল। সব সময়ে পঞ্চাশটা মালী কাজ করছে।

    যখন চাকরী ছেড়ে দিলাম, কলিগদের চোখ দিয়ে প্রায় জল ঝরছে। তুমি প্রাইভেট কোম্পানীতে যাবে? যেন সেটা আর আত্মহত্যা করার মধ্যে কোন তফাৎ নেই।
  • Blank | 203.99.212.224 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:১৫497566
  • উরিত্তারা, হেব্বি সাবান মাখা ভুত তো
  • Tim | 71.62.2.93 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫৩497567
  • সাবান মাখলেই ভূত হয়, তবে ভূত হলে সাবান মাখবেই এরকম কোনো কথা নেই।
  • pi | 69.143.113.39 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২৩:৪১497569
  • শ্যামলবাবু, ক্যাম্পাস, বাগান এখনো ভীষণ ই সুন্দর আছে। বরং একজন বেজায় ক্রিয়েটিভ ছোকরা ফুল সাজানোর দায়িত্ব নেওয়ায় বিল্ডিং এর ভিতর ও এখন আরো সুন্দর।
    আর আমি তো নৈশাহারের কথা লিখেছিলাম, ডিনারকালে ওয়েস্ট ক্যান্টিন খোলা থাকতো নাকি আপনাদের কালে ?
    আমাদের তো ইস্টের মারাঠি খাবার বিনে তো গতি ছিলনা !
    তবে কিনা আরশোলারা তো কিপলিং টিং পড়ে নাই, তেমন প্রাচ্য-প্রতীচ্য ভেদাভেদ করতে পারেনা, ওয়েস্ট ক্যন্টিনের মেয়নিজেও তাদের পাওয়া যেত, এই শর্মাই পেয়েছিল । :(
  • rokeyaa | 203.110.246.230 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:২৩497570
  • অ পাইদি, গোয়েন্দা গপ্পো?
  • Blank | 59.93.194.242 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৯497571
  • ভুতেদের সাথে সাবান দের যে সখ্যতা আছে তা আগেই বুঝেছিলুম, যেদিন জেনেছিলুম যে সাবান খেতে বাজে বড্ড
  • pi | 69.143.113.39 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:৪৫497572
  • ভগবান তো সাবান বলে জানতুম। ভূতেদের সাথে কি ভগবানের সখ্যতা আছে বলে তো জানতুম না! :o
    মানে শিব বাদে।
  • paakhi | 72.94.182.10 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ০৫:০৬497573
  • ভূতগুলো সব গেলো কোতায়?
  • Nina | 68.84.239.41 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ০৮:৩০497574
  • আছে তো সব দিব্যি যে যার গাছে ঝুলে :-)) মঝে মঝে অবশ্য মাটিতেও নামে বলে শুনেছি।

    আমার ছোটমেসো ছিলেন দুঁদে আর্মি ডাক্তার । পরে মজ:ফরপুরে সেটল করেছিলেন। ওঁর জীবনে এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছিল, বলি?!

    1947 এর অগের কথা। এক বর্ষাকালের রাত, সারাদিন বৃষ্টি পড়েছে । মেসোর খুব busy দিন গেছে , আশেপাশে গ্রামে খুব কলেরার প্রকোপ চলছে, সারাদিন বেশ ধকল গেছে , রাত এগারটা , শুতে যাবেন মেশো। হঠাৎ দরজায় বেল---দরজায় একটি গ্রাম্য লোক, আটহাতি ধুতি সাদা গেঞ্জী কাঁধে একটা লাল হলদে ডোরাকাটা গামছা, হাতে তার বিশাল টর্চ! সে মেশোর প্রায় পা ধরে কাকুতি মিনতি--ডগদরসাব একটিবার চল আমার ছেলেকে একটু দেখ। একটাই ছেলে আমার অনেক ঠাকুরের দোর ধরে, তার খুব অসুখ, তুমি গেলে তবেই বাঁচবে সে। মেশো যত বলেন কাল সকালে যাব, সে তত হাউ হাউ করে কাঁদে--ছেলে মরে যাবে ডগদরসাব--তুমি এখনই চল।
    মেশো ড্রাইভারকে হাঁক দিলেন
    "গোলাম গাড়ী নিকালো"
    লোকটি আবার জোর করে ৭০০ টাকা মেশোর টেবিলে বই চাপা দিয়ে রাখল , বল্ল এটা পুরোটাই নিন সাব, ছেলেটাকে বাঁচিয়ে দিন।
    মেশো চল্লেন নিজের গাড়ীতে, সামনে লোকটি বসে গোলামকে রাস্তা বাতলাতে থাকল---ক্রমে আঁকা বাঁকা মেঠো রাস্তায় এসে পরল গাড়ী , গোলাম ও চিনতে পারছেনা তারা কোথায় চলেছে--যাইহোক খানিক্ষন পর একটা কাঁচা রাস্তার ধারে , লোকটি গাড়ী থামাতে বল্ল আর অনুরোধ করল--এবার দাগডারসাব একটু আমর সঙ্গে হাঁটতে হবে, আর গাড়ী যাবেনা।
    সব্বোনাশ! চারিদিক অন্ধকার, কাঁচা মেঠো রাস্তা বৃষ্টিও সমানে পড়ছে---কি আর করা--মেশো নামলেন । নিজের বড় টর্চটা নিলেন হাতে, আর পিছু পিছু চল্লেন সেই লাল-হলুদ গামছা কাঁধের পেছন পেছন, কখনো ডাঁয়ে কখনও বাঁয়ে-- কোথায় যে যাচ্ছেন খোদায় মালুম!
    অবশেষে, যেন অন্ধকার ফুঁড়ে কিছু মাটির বাড়ী-টাড়ি মনে হল দেখা যাচ্ছে--গন্ডগ্রাম একেবারে।
    একটা তারি মধ্যে একটু বড় গোছের, ইঁটের গাঁথনিওয়ালা বাড়ির দাওয়ায় লোকটি বল্ল--এইযে এসে গেছি। দুজনেই ঘরে ঢুকলেন, আগে আগে লাল-হলুদ গামছা, টর্চ হাতে পেছনে মেশো। ঘরের মধ্যে কিসের ধাক্কায় টর্চটা পড়ে গেল হাত থেকে ---তাড়াতাড়ি হাতে তুলে নিলেন---কিন্তু লোকটা গেল কৈ ?! কি বিপদ! ইতিমধ্যে টর্চের আলোয় দেখলেন একটা খাটিয়ায় ধাক্কা খেয়েছিলেন--টর্চের আলো ফেলে দেখলেন খাটিয়ায় একটি ১৭/১৮ বছরের ছেলে শুয়ে আছে। বুঝলেন এই রোগী । খাটিয়ার একপাশে বসে ছেলেটির হাতটা নিয়ে নাড়ি দেখলেন--খুব মনটা খারাপ হয়ে গেল। ছেলেটি বোধহয় তক্ষুনি মারা গেছে--শরীর এখনও গরম। কি আর করবেন, একটু খারাপও লাগল, আহারে লোকটা ডাকা মাত্র কেন আসেননি--সময় নষ্ট করলেন কেন!
    যাইহোক, কিন্তু সেই লাল-হলুদ গামছা গেল কই? গলা খাঁকারি দিলেন, ডাকলেন --এ ভাই, কিধর গয়া! কোনও সাড়া নেই। উঠে দাঁড়ালেন, ঘরের চারিদিকে টর্চের আলো ফেললেন--অন্য পাশে আর একটি খাটিয়ায় দেখলেন একটি স্ত্রিলোক শুয়ে আছে--দেখে গতিক ভাল ঠেকল্‌না--গিয়ে তার হাতটি তুলে নাড়ি পরীক্ষা করলেন---সে মনে হয় ঘন্টা পাঁচ ছয় আগেই মারা গেছে। এবার মেশোর একটু অস্বস্তি হল, কি করেন। লোকটারও পাত্তা নেই। দরজার দিকে আলো ফেলে বাইরে দাওয়ায় বেরিয়ে এলেন---দাওয়ার এককোণে যেন মনে হল লাল-হলুদ মতন কি যেন ---ঠিক লোকটা দওয়ায় আধশোয়া হয়ে আছে। আহা বোধহয় বুঝতে পেরেছে, ছেলে আর নেই তাই শোকে স্তব্ধ! মেশো আস্তে আস্তে এলেন লোকটির কাছে, বল্লেন কি করবে বল তুমি তো চেষ্টা করেছ। তবু লোকটি নড়েও না কিছু বলেও না---মুখের ওপর টর্চের আলো ফেল্লেন-----হাত পা অবশ হয়ে এল মেশোর, কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম----দাওয়ার লোকটার কাঁধে সেই গামছাটাই তো মনে হচ্ছে, সেই ধুতি গেঞ্জী, সেই রকমই মুখ, কিন্তু এ তো অন্তত একদিন আগে মারা গেছে----মাথা ঘুরে গেল---কোনওমতে দাওয়া থেকে নেমে বাইরে এলেন---গলায় যতটুকু জোর ছিল 'গোলাম' 'গোলাম' দুবর ডেকে ওখানেই অজ্ঞান হয়ে গেলেন।
    ওদিকে গোলাম গাড়ীর কাছে দাঁড়িয়ে ভাবছে কোথায় যে লোকটা নিয়ে গেল বাবুকে--হঠাৎ শুনল দুবার বাবুর ডাক--গোলাম গোলাম---নিজের টর্চটা নিয়ে আন্দাজে আন্দাজে কি করে যেন সে পৌঁছেছিল যেখানে বাবু পড়ে ছিলেন, কি করে যেন কাঁধে করে অচৈতন্য বাবুকে গাড়ীতে নিয়ে এসেছিল, আর কি করে যেন আন্দাজে চিনে বাড়ী ও এসেছিল---সবটাই দুজনের কাছেই রহস্য----আর সেই টেবিলে ৭০০ টাকাটাও ছিল!!
    মেশো বলতেন যুদ্ধে কতরকম পরিস্থিতিতে পড়েছেন, আবার নিজের বুদ্ধি ও সাহসের জোরে বেরিয়েও এসেছেন---কিন্তু সেই রাত্রের সবটাই কোনওদিনই বুদ্ধি দিয়ে বুঝে উঠতে পারেননি--ঠিক যে কি হয়েছিল!! ৭০০ টাকাটা চ্যারেটিতে দিয়ে দিয়েছিলেন।

  • paakhi | 72.58.14.128 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:১৮497575
  • আহা বেশ বেশ। কত দিন বাদে ভূতেদের সাথে এট্টু সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎকার হল।
    নিনা, ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে ছোটো কর্তে চাই না। :-)
  • Tim | 173.163.204.9 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ০৯:৪৬497576
  • নীনাদির সত্যি গল্পটা বেশ ভালো লাগলো।
  • shrabani | 124.30.233.101 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ১০:৪৪497577
  • এই ওয়েদারে ভুতের টইটা পড়তে বেশ লাগছে! নীনার লেখাটাও বেশ।
    বাবা অনেক ভুতের গল্প বলত, কিন্তু এখন আমার সব কেমন তালগোল। পরিস্কার মনে পড়লে পরে এখানে লিখে দেব।
  • Raj | 202.79.203.59 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ১১:৫৫497578
  • নিনাদির গল্পটা খুব ভাল - আরও চাই :-)
  • kumudini | 59.178.43.165 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১০ ১৫:৩০497580
  • বা,বা,বা-নীনা আরও লেখনা কেন গো!কি-ই-ই চমৎকার লেখা!এই গল্পটা পড়ে মনে হল,ভূত বলে হয়তো সত্যি কিছু আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন