এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • হেমাঙ্গ বিশ্বাস: গণসঙ্গীতের কবি। বর্তমান প্রজন্ম কতটা চেনে?

    Debashis
    অন্যান্য | ১৬ ডিসেম্বর ২০১১ | ১২৩১৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:০৪509027
  • হল্যান্ডের মতো অনেক দেশেই এরকম মানুষ আছেন, যাঁরা এই ধরনের যাপন করেন। এঁরা অর্গানিক তরিতরকারী খান। লেখার কাগজ থেকে কলমের কালি সবই অর্গানিক। যদিও তার খরচ ভীষণ বেশী। কিন্তু আমি বলতে চাইছিলাম অন্য কথা। নতুন মানুষ সাইকেলে চড়বে শুধু দূষণ কমাতে নয়, তার নিজের চাহিদা কমাতেও। গাড়ি দূষণ সৃষ্টি করে, তাই গাড়ি চড়বো না, এটার সাথে আমার গাড়ি কেনার সাধ্য থাকলেও কিনবো না, সাইকেলই যথেষ্ঠ।
    এরকম একটা দুটো মানুষ নয়। সারা অঞ্চলের/দেশের মানুষকে এই ভাবনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে।
    একসময়ে (৯০এর দশকে) পণ্য অবরোধের মোকাবিলা করেছিলো কিউবা এরকম সামাজিক আন্দোলন তৈরী করে। শাক-সব্জি ফলানোর জমিতে ওষধির চাষ শুরু করা হবে, কারণ রাশিয়া থেকে ওষুধ আসছে না। পশ্চিম থেকে তো অবরোধ। তাই দেশজ চিকিৎসায় ফিরে যেতে হচ্ছিলো। শাক-সব্জি ফলানো শুরু হলো, প্রত্যেকটি বাড়ির বাগানে, ছাদে, বারান্দায় ফুলের বদলে। তাতে কাজ হয়েছিলো।
    আশা করি বোঝাতে পারলাম।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:১২509028
  • রটারডামের বন্ধ কারখানাগুলূ তারাই দেখিয়েছিল।
  • Debashis | 89.147.0.175 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৩০509029
  • কল্লোল দা, PT দা

    একমত, সম্পূর্ণ একমত আপনাদের সঙ্গে। কিন্তু ভয় হয়। আজ যদি এই আদর্শ মেনে চলি, তাহলে আমার ভবিষ্যত প্রজন্ম খেয়ে, পরে বাঁচতে পারবে তো! আসলে আমরা সবাই একটা জালের মধ্যে আটকা পড়ে গেছি। চাইলেও বোধহয় আর বেরোতে পারব না, যতদিন না এই সমাজ ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে নতুন সমাজ ব্যবস্থা গড়ে উঠছে। কিন্তু এই ভোগবাদের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? মানুষ তো জীবজগতের অন্যতম স্বার্থপর প্রাণীদের মধ্যেই গণ্য, তাই না!
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৩৯509030
  • শুধু চাহিদা কম রাখা? নাকি সেই সঙ্গে স্বনির্ভরতাও? কেমন মনে হচ্ছে গান্ধীবাদ আর বিপ্লবীবাদের মধ্যে সমন্বয়।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৪৬509031
  • তাছাড়া এই তঙ্কেÄ দাঙ্গাহাঙ্গামা এড়ানোর উপায়টা বলা নেই। আর এস এস মন্দির গড়তে চেয়েছিল পেইড লেবার দিয়ে নয়, করসেবা দিয়ে। এবং বহু লোক করসেবা করছিল ও। কেন করছিল তারা? কারণ তাদেরকেও কিছু স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৫০509032
  • মানুষ স্বার্থপর কে বল্লো?
    সব জন্তু জানোয়ারই স্বার্থপর। ব্যাতিক্রম হয়তো আছে। বরং সব মানুষই স্বার্থপর নয়। সকলেরই একটা মাত্রা আছে, কত আবধি কে স্বার্থপরতা ত্যাগ করতে পারে। সেই অনুযায়ী সকলেই নি:স্বার্থপর হতে পারে, আবার ঘটনা বিশেষে স্বার্থপরও হতে পারে।
    কিন্তু বিষয়টা আরও গভীর। এটা একটা সামাজিক আন্দোলন হিসাবে দেখতে হবে। যেমনভাবে গান্ধিজী অসহযোগীতাকে আন্দোলন করে তুলেছিলেন, সেই ভাবে চাদিহা কমাও বা না চাওয়ার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সময় লাগবে হয়তো, কিন্তু হতে হবে একদিন না একদিন।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৬:৫৫509033
  • চাওয়া কমাতে পারলে বাবরী মসজিদের ঘটনাও আটকানো যাবে।
    বাবরী ঘটে কেন? চাওয়া থেকেই। বাবর ভেঙ্গেছিলেন একটা চাওয়া থেকে, আর এস এস ভাঙ্গলো আর একটা চাওয়া থেকে। চাওয়া কমানোর সাথে সাথে ভালো থাকা বেড়ে যায়। ভালো থাকলে মানুষ এসব উত্তেজনার ফাঁদে পড়বে না। কিন্তু এটা কোন যাদু নয়, যে এমনি এমনি হয়ে যাবে। এটার জন্যও লড়তে হবে, সময় লাগবে।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:১৯509034
  • আমরির ঘটনার দিন কলকাতার রাস্তায় দাঙ্গা বেধে যেতে পারত। আমাদের মনের মধ্যে আক্রোশ পোষা থাকে। সিস্টেম ফেইলিয়োর হলে এক্সপ্লোসিভ সিচুয়েশন তৈরি হয়। তখন দাঙ্গা বাধে।

    আমরা বহু বহু বছর পরাধীন দেশ ছিলাম। পরাধীনতার জ্বালা আমাদের মনে প্রাণে। যে দেশ আমাদের শোষন করেছে তারা চামারের জাত। তাই কি আমরা আগ্রাসন বলতে শুধুমাত্র পশ্চিম দেশের কথাই ভাবি? কাউকে দোষ দিচ্ছিনা। নিজের মনস্তত্বকেই বোঝার চেষ্টা করছি। লং মার্চের গল্প শুনে বড় হয়েছি। সেইসঙ্গে মনে পড়ে একবার গুজব রটে গেল, মাও সে তুং মারা গেছেন। দুদিন পর জানা গেল তিনি ইয়াংসি নদী সাঁতার দিয়ে পার হয়েছেন। আমার মায়ের মুখ সে কী উজ্বল হাসি। ইত্যাদি। চীনদেশের সিস্টেম ফেইলিয়োরের কথা আমরা মনে রাখিনি। সেটা ছিল গ্রেট লীপ ফরোয়ার্ডের সময়ে। কত লোক মারা গিয়েছিল সেই দুর্ভিক্ষে?
  • Debashis | 89.147.0.175 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:২৫509035
  • কল্লোল দা

    আপনার 4:55 PM খুব জেনারালাইজ স্টেটমেন্ট হয়ে গেল। কি চাওয়া? কতোটা চাওয়া? এই বাবরি মসজিদ গড়া বা ভাঙাটা তো কোনও ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করে না। এটা গোষ্ঠীর চাওয়া। এই তঙ্কÄ কি সেটা কমানোর কোনও উপায় বলে। আমি যতটুকু বুঝেছি, এ শুধু ব্যক্তি চাহিদাকে কম করতে বলেছে, গোষ্ঠী চাহিদাকে নয়, বিশেষত: যদি সেই গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মতাবলম্বী হয়। সামাজিক দাবী কম করতে বলছে না, ভোগের দাবী কম করতে বলছে। হয়ত আমি ঠিক নয়। কিন্তু সেটাও বুঝিয়ে দিন।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৩৯508914
  • জার্মানি রাশিয়ার টেরিটোরিতে প্রবেশ করল, রাশিয়া যুদ্ধ করল, জিতে নিল, এটা নাহয় ইন্সপায়ারিং। কিন্তু জার্মানি যদি আক্রমন না করত? রাশিয়া আর জার্মানির মধ্যে নন-অ্যাগ্রেশন প্যাক্ট হয়েছিল। যুদ্ধ জেতার পর ভাগ বাঁটোয়ারার কথা ছিল তাতে। এমনটাই পড়েছি। না পড়লে, অথবা ইগনোর করতে পারলে, সুবিধে হত। আরও কথা, এবং এটাও সবারই জানা, রাশিয়ার হাংগেরি আক্রমণ টেরিটোরল অ্যাগ্রেশন ছিল।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৭:৩৯508915
  • *টেরিটোরিয়াল
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:০২508916
  • দেবাশিসের কথার উত্তর আছে। মসজিদ ভেঙে মন্দির গড়াটা হল অপর একটি গোষ্ঠীকে পাত্তা না দিয়ে, এবং তার ক্ষতি করে, আপন গোষ্ঠীর হিতার্থে যে চাওয়া, সেটাও একপ্রকার চাওয়াই হল। সকলের হিতার্থে হলে আর চাওয়া বলা যেতনা।

    সেই চাওয়ায়কে চাওয়া বলা যেত না কি? সম্পদ ও আয়ের সমবন্টন -- অথবা আরও ভালো টু ইচ অ্যাকর্ডিং টু হিজ নীড ফ্রম ইচ অ্যাকর্ডিং টু হিজ ক্যাপাসিটি -- এটাও কি চাওয়া নয়? কল্লোলের পন্থার সুবিধে হল এই যে, সেই চাওয়াটাকেও ফ্যানাটিসিজমে পরিনত করা হয়নি। ইতিমধ্যে প্রত্যেকে কিছুটা ভালো থাকতে শিখছে নিজে নিজেই।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:১৬508917
  • আসল কথা হল বাজারে কেন যাবনা সেটাও বুঝিনি। বাজার থেকে কুচো চিংড়িও কেনা বারন? আর উচ্ছে বেগুন পটল মূলো কিচেন গার্ডেন বসাব নাকি? বাগান দেখাশোনা কে করবে? তাহলে কি কেউ চাকরি করবে না?
  • kallol | 115.241.17.124 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:০৭508918
  • প্রথমে একটা নিয়মমাফিক ডি: দিয়ে রাখলে বোঝার সুবিধা হতো।
    আমি নিজেকে কোন তঙ্কেÄর প্রবক্তা বলে ভাবছি না। শুধু আমার ভাবনাগুলো সবার সাথে ভাগ করে নিতে চাইছি।

    আমি, এখন পর্যন্ত সমাজতন্ত্রের যে সব মডেল চলেছে/চলছে তার কোনটাকেই সমাজতন্ত্র বলে মনে করি না। কখনো রাশিয়ায়, কখনো চীনে কখনো কিউবায় একটা দুটো ভালো কাজ হয়েছে মানেই সব ভালো ছিলো এমনটা নয়।
    তাই গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ডের সময় কতো মানুষ মারা গেছে বা জার্মানী রাশিয়া আক্রমন না করলে কি হতো, তাই নিয়ে আমার কিছু বলার নেই।

    দেবাশিসের আশঙ্কার উত্তর আমি দেবার চেষ্টা করছি।
    প্রথমে ভাবা যাক এসব ঘটে কেন?
    আমি বলতে চাইছি :
    হাজারে হাজারে সাধারন মানুষ কেন মসজিদটা ভাঙ্গতে গেলো?
    কেন অহমে হাজার হাজার অহমিয়া মানুষ বঙ্গাল খেদায় যোগ দিলো?
    কেন হাজার হাজার সাধারন শিখ খালিস্তান আন্দোলনে যোগ দিলো?
    কেন উ:পূ:, কাশ্মীরে হাজার হাজার মানুষ ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায়?
    কেন বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হলো?
    কেন ভারত ভাগ হলো?
    এতোগুলো নানান ধরনের ঘটনা নিশ্চই একটা কারনে ঘটে নি। নানান কলকাঠি নাড়া, নানান স্বার্থের খেলা, নানান ক্ষমতার ওঠানামা, অনেক কিছু সত্বেও সাধারন মানুষ কেন এইসব খেলায় মাথা মুড়ালো?
    তার একটা কারন মানুষ ভালো ছিলো না। আমি এখন ভালো নেই। আমার এটা হয় না, ওটা নেই, সেটা ঠিকমতো কাজ করে না, ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। এবার তাকে বোঝানো হলো, মসজিদটা ভাঙ্গলে ওখানে রামমন্দির করতে পারলেই ভাজপা এসে মুসলমানদের তাড়িয়ে রাম রাজত্ব কায়েম করবে, তাহলেই আমরা ভালো থাকবো।
    ভালো থাকার জন্যই সব। একটু খেয়ে পরে ভালো থাকতে চাই। দুমুঠো খাবার, মাথা গোঁজার ঠাঁই, পরার মতো জামা কাপড়, আর একটু সম্মান। ব্যস।
    এই যে এইগুলো আমরা পাই না, তার কারন ঐ মুনাফাভিত্তিক উৎপাদন ও বন্টন।
    এর থেকে বের হতে গেলে চাহিদা কমাতে হবে, না চাওয়াকে মানুষের মধ্যে আন্দোলন হিসাবে গড়ে তুলতে হবে।
    সেটা একদিনে হবার নয়।
  • kallol | 115.241.17.124 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:১৯508919
  • ম্যাক্সিমিন।
    বাজার বলতে আমি হাট-বাজার বোঝাই নি। বাজার বলতে সেই ব্যবস্থাটার কথা বলেছি, যেখানে পণ্য মুনাফার জন্য বিক্রি হয়।
    আপনার বয়জ্যেষ্ঠদের জিজ্ঞাসা করুন। অনেক কিছুর জন্যই বাজার যেতে হতো না। তাঁতি বাড়ি থেকে কাপড় আসতো, সে কিছু জমি পেতো, তাতে লোক খাটিয়ে তার সংবচ্ছরের খোরাক জুটতো। তেমনই জেলেদের বলে দিলেই হতো, ওরা রোজকারের মাছ দিয়েই যেতো, বিনিময়ে সবসময়ে পয়সা পেতো তাও নয়। ঐ খোরাকির বন্দোবস্তো ছিলো। একেবারে গরীব গুর্বোরাও নদীর মাছ বা ঘর ছাওয়ানোর চাল বা এদিক ওদিক থেকে শাক পাতা কন্দ জোগাড় করে নিতো।
    আমি একথা বলছি না যে সে ব্যবস্থাটাও খুব ভালো ছিলো। নাহলে আর বারবার কৃষক বিদ্রোহ ঘটে কেন?
    আমি উদাহরন গুলো দিলাম - ""না বাজার"" বোঝানোর জন্য। এরকম একটা সমাজ হয়ে উঠতেই পারে যেখানে আবার আমরা মুনাফাভিত্তিক বাজার ও উৎপাদনের বাইরে চলে যেতে পারি।
    তার জন্য ঐ চাহিদা কমানোর, না চাওয়ার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
  • PT | 203.110.243.23 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ১৯:৩৯508920
  • কিন্তু এই ""না চাওয়ার"" দর্শনকে আশ্রয় করার আগে একটা ধাপ আছে বলে মনে হয়। সেটা সবাই সাইকেলে চড়ার আগে দেশের জল-জমি-জঙ্গল ব্যক্তি মালিকানা থেকে মুক্ত করার মত একটা জটিল ব্যাপার। এই প্রথম সমস্যাটা না মিটলে দ্বিতীয় মহত্তর পথের খোঁজে রাস্তায় নামা কঠিন।
  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ২০:২১508921
  • এই তো আবার দ্বিমত হয়ে গেল। কল্লোল বললেন এরকম একটা সমাজ হয়ে উঠতেই পারে যেখানে আবার আমরা মুনাফাভিত্তিক বাজার ও উৎপাদনের বাইরে চলে যেতে পারি। তার জন্য ঐ চাহিদা কমানোর, না চাওয়ার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। মানে মুনাফাভিত্তিক বাজার ও উৎপাদনের বাইরে চলে যাওয়ার পথ নির্দেশ না চাওয়ার আন্দোলন গড়ে তোলা। আর পিটি বলছেন না চাওয়ার দর্শনকে আশ্রয় করার আগে একটা ধাপ আছে, সবাই সাইকেলে চড়ার আগে দেশের জল-জমি-জঙ্গল ব্যক্তি মালিকানা থেকে মুক্ত করা।

    পাইয়ে দেওয়ার অর্থনীতি ব্যক্তি-মালিকানা হটানোর আন্দোলনকে গড়ে উঠতে দেয়না। আমরা যেন পাইয়ে দেওয়াকে অসম্মান জনক বলে জ্ঞান করি। এটা একটা উপায় হতে পারে।
  • kallol | 115.241.92.4 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:০৪508922
  • আমি ঠিক নিশ্চত নই। সম্পদকে ব্যক্তি মালিকানা মুক্ত করতে গেলেও আমার ধারনা না চাওয়ার আন্দোলন লাগবে। তার সাথে পাশাপাশি চলবে অন্য সামাজিক-রাজনৈতিক আন্দোলনগুলোও। পরিবেশ আন্দোলন, মানবাধিকার আন্দোলনের সাথে না চাওয়ার আন্দোলনের কোন বিরোধ নেই। ট্রেড ইউনিয়ানকে শুধু মাইনে বাড়ানোর আন্দোলন থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কারখানার সুরক্ষার জন্য আন্দোলন, কাজের যন্ত্রায়ন হলে, মাইনে না বাড়িয়ে বা কমিয়ে, কাজের ঘন্টা কমানোর আন্দোলন, কারখানার চারপাশের পরিবেশ ভালো করার আন্দোলন, কারখানা ও কৃষিতে সমবায় আন্দোলন - এরকম হতেই পারে।
    অর্থাৎ আমি কখনোই এটা মনে করি না, শুধু না চাওয়ার আন্দোলন দিয়ে সব কিছু হয়ে যাবে।

  • maximin | 59.93.216.225 | ২০ ডিসেম্বর ২০১১ ২১:২৭508923
  • পাইয়ে দেওয়ার অর্থনীতি ব্যক্তি-মালিকানা হটানোর আন্দোলনকে গড়ে উঠতে দেয়না। এটা আমি ভুল বলেছি। যে অর্থনীতি বাজার ব্যাবস্থায় চলে তা কখনৈ কাউকে কিছু পাইয়ে দেয়না। শ্রমকে কেনে যথাসাধ্য কম মুল্যে।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১০:৫০508925
  • একটা কোশ্ন আছে। জন হেনরী গানটা পছন্দ করেন গুরুর কে কে?
    আমি করি।
  • PT | 203.110.243.23 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৪৪508926
  • আমি পছন্দ করি - এর আগেও লিখেছি জন হেনরীর গানের সঙ্গে সদ্য প্রয়াত শম্ভু ভট্টাচার্যের নাচ সারা জীবন মনে থাকবে।
  • sumeru | 117.194.96.124 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫৩508927
  • পছন্দ।
  • aka | 75.76.118.96 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১২:৫৬508928
  • জন হেনরির অনেকগুলো ভার্সন শুনেছি। কিন্তু আমার বাংলটা বেশি ভালো লাগে কেন জানি না। জন হেনরি নিয়ে একটা পাপেট শো দেখেছি, সেটার গানটা ওরা নিজেরা গেয়েছিল বেশ ভালো।
  • Update | 117.194.43.89 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:৩২508929
  • Name:PTMail:Country:

    IPAddress:203.110.243.23Date:21Dec2011 -- 12:57PM

    ম্যাক্সিমিন:
    কল্লোলের প্রস্তাবের সঙ্গে আমার মন্তব্যের কোন সংঘাত নেই। ""বড়লোকেরা দেশের ধনসম্পদের জিম্মাদার""- গান্ধীজির এই তত্ব স্বাধীন দেশের গরীবদের কোন কোন উপকারে আসেনি। তাই যে মানুষটা আধাপেটা খয়ে থাকে তাকে ""না চাওয়ার"" দর্শনটা বোঝান মুশকিল - কেননা সে ন্যূনতম চাওয়ার জায়গাতেই পৌঁছতে পারেনি। তাকে ঐ জায়গাতে তুলতে গেলে আম্বানিদের ""চাওয়ার দর্শনকে"" নামিয়ে আনা প্রয়োজন - কেননা সীমাবদ্ধ resource আম্বানি তার ১৭০ মিটার উঁচু বাড়িতে আটকে রেখেছে। একই কথা করিশমা কাপুর বা শচীন তেন্ডুলকরের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কাজেই সকলে সাইকেলে চড়ে কাজে যাওয়ার আগে একটা লং মার্চের প্রয়োজন হবে।

    Name:sikiMail:Country:

    IPAddress:123.242.248.130Date:21Dec2011 -- 01:18PM

    আমি একটা বাংলা আর একটা ইংরেজি শুনেছি। আমার দুটৈ ভালো লাগে। হয় তো খুব ছোটবেলায় শোনা গান, সেইজন্যে কিনা জানি না। আদারওয়াইজ সুরে তো তেমন বৈচিত্‌র্‌য নেই।

    Name:DebashisMail:Country:KSA

    IPAddress:89.147.0.172Date:21Dec2011 -- 01:25PM

    কল্লোলদা কে ধন্যবাদ। কিছুটা বুঝলাম, পুরোটা নয় :)।

    আমার মতে আবার যদি বিনিময় প্রথায় ফিরে যেতে চাই, অর্থাৎ মুদ্রাব্যবস্থা তুলে দিতে চাই, তার অসুবিধেও কিন্তু খুব কম নয়। এই যে মুনাফাভিত্তিক বাজার ব্যবস্থা, এটা কিন্তু মানুষ তার সুবিধার জন্যই তৈরী করেছিল। বিনিময় প্রথায় আমরা বিভিন্ন জনপরিষেবার সুবিধে হারাতে পারি। যেমন ধরুন, আপনি ট্রেনে করে কোনও যায়গায় যাচ্ছেন, তার জন্য আপনাকে পয়সা দিয়ে টিকেট কাটতে হয়। এই পয়সায় রেল আবার তাদের কর্মীদের বেতন মেটায়, যাত্রীদের পরিষেবা দেয় ও নেটওয়ার্ক বিস্তার করে। এরপরে উদ্বৃত্ত যা থাকে তা হল মুনাফা। এক্ষেত্রে কিভাবে বিনিময় প্রথা কাজ করবে?

    এক্ষেত্রে একটা নতুন কথা চলে আসবে, রাষ্ট্রীয় মুনাফা আর ব্যক্তিগত মুনাফা। যদি আমরা প্রথমটি গ্রহণ করি ও দ্বিতীয়টি বর্জন করি, সেক্ষেত্রে সমস্ত ব্যবসার রাষ্ট্রীকরণ করতে হবে। অর্থাৎ ভারতীয় বামপন্থী চিন্তাধারা। মেনে নিলাম এই ক্ষেত্রে।

    দ্বিতীয় প্রশ্ন, ভালো থাকা। এটা বড় আপেক্ষিক শব্দ। আগে যে জিনিসগুলি বিলাসিতা বলে গণ্য হত, যেমন টেলিভিশন বা রেফ্রিজারেটর, সেগুলি এখন প্রয়োজন বলে গণ্য হয়। এক্ষেত্রেও ধরে নিলাম, চাহিদা কমিয়ে আমরা এই প্রয়োজনগুলিকে বর্জন করলাম। সেক্ষেত্রে কিন্তু পৃথিবীটাকে আবারও বড় করে ফেলতে হবে। হাতের মুঠোয় www. ও থাকবে না। আর মানুষের ভালো থাকার ইচ্ছেকে আরও ভালো থাকার ইচ্ছেতেও বদলালে চলবে না :)। অর্থাৎ, আজকে আমার বেঁচে থাকার ন্যুনতম প্রয়োজনীয় জিনিসগুলি আমার কাছে থাকলেই খুশি থাকতে হবে। তার বেশী নৈব নৈব চ। কিন্তু আবারও প্রশ্ন চলে আসে, সেক্ষেত্রে এই যে বিলাসিতার আবিষ্কারগুলি (আমিও অনেক গ্যাজেটকেই বিলাসিতা মনে করি, কিন্তু তবুও প্রশ্নগুলি চলেই আসে) যদি চোখের সামনে থাকে, তাহলেও কি মানুষ এগুলিকে বর্জন করে থাকতে পারবে? আগে পারত, কারন আগে এগুলোর কোনও অস্তিত্বই ছিল না। আজ আরও ভালো থাকার তাগিদে যখন নিত্য নতুন গ্যাজেট বেরোচ্ছে তখন কি মানুষ পিছিয়ে গিয়ে বা সমস্ত গ্যাজেট ধ্বংস করে নতুন করে ভাবতে পারবে?

    বীরভোগ্যা বসুন্ধরা:। তাই এ বোধহয় হওয়ার নয়। আমরা কেউ ভাবি আজ ওর ছেলে দুবেলা খেতে পাচ্ছে তো আমার ছেলেকেও তাই দিতে হবে, তাহলেই আমি ভালো থাকব। আবার কেউ ভাবি আজ ওর মেয়ে নিজের গাড়ী চাপছে, আমি কবে আমার মেয়েকেও নিজের গাড়ীতে চাপাতে পারব, তাহলেই আমি ভালো থাকব। তাই বলছিলাম, ভালো থাকা বোধহয় খুবই আপেক্ষিক শব্দ।
  • Debashis | 89.147.0.172 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৩:৩৯508930
  • পোষ্টটা উড়ে গেল তাই আবার লিখি, জন হেনরীর একটিই ভার্সন শুনেছি, বাংলায়। ভালো ই লেগেছে :)।

    এই টইটা তার মূল বিষয়বস্তু থেকে সাত সমুদ্দুর দূরে চলে গেছে। তাই বলছি, কেউ যদি হেমাঙ্গ বিশ্বাসকে নিয়ে আরও তথ্য দিতে পারেন, প্লিজ লিখুন।

    আর কল্লোলদা, কিকির ফরমায়েশী গানটির কথা..... আমারও ফরমায়েশ থাকলো :)।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:০৬508931
  • দেবাশিস।
    প্রথমত: ""এই মুনাফাভিত্তিক বাজার ব্যবস্থা মানুষ তার প্রয়োজনেই গড়ে তুলেছিলো।"" এখানে মানুষটা কারা? আপামর মানুষ বোঝালে আমার সায় নেই। ""মানুষ""এর সুবিধা বলে কিছু হয় না। কিছু মানুষ তাদের সুবিধাকে সবার সুবিধা বলে কনসেন্ট ম্যানুফ্যাকচার করে। কালে কালে সেটা ""নাকি"" সবার সুবিধা হয়ে যায়।

    আপনার পরিসেবার প্রশ্নের উত্তর আমার কাছেও নেই। গ্যাজেট নিয়েও আমি উত্তরহীন।

    এবার একটু লাগাম ছাড়া হওয়া যাক। আজ থেকে দুই কি তিন হাজার বছর আগে ট্রেন, প্লেন, ইন্টারনেট, টেলিভিশন, মোবাইল ছিলো না। মোটামুটি দুশ কি বড়জোর তিনশ বছর আগে থেকে এসব পেতে শুরু করেছি। তাতে কি আর্কিমিডিক্স বা সক্রেটিস কি কালিদাস বা শূদ্রক কি চার্বাক বা গ্যেটে বা বরাহমিহির, আর্য্যভট্ট, ওমর খৈয়ম, আমীর খসরু হওয়া আটকেছে? নাকি এই দুশ-তিনশ বছরে শয়ে শয়ে আর্কিমিডিক্স বা সক্রেটিস কি কালিদাস বা শূদ্রক কি চার্বাক বা গ্যেটে বা বরাহমিহির, আর্য্যভট্ট, ওমর খৈয়ম, আমীর খসরু পাওয়া গেছে?
    সম্ভবত: কোনটাই নয়।
    আমরা দুশ তিনশ পেছিয়ে যেতে পারবো না। কিন্তু অস্বীকার করতে পারি অনেক কিছুকে। গান্ধী যদি একটা শাসনের মধ্যে থেকে তাকে অস্বীকার করতে পারেন, তাহলে আন্দোলন হিসাবে নানান ""সুবিধা"" অস্বীকার করতে পারি না কি?

    পিটির প্রশ্ন আরও গভীরে। কে করবে না চাওয়ার আন্দোলন? হরিদাস পালেরা নাকি টাটা-বিড়লা-আম্বানীরা?
    টাটা-বিড়লা-আম্বানীরা করবে না কারন এটা তাদের স্বার্থের পরিপন্থী।
    আমার ধারণা সব আন্দোলনের মতো এটাও মধ্যবিত্তদের মধ্যে যে অংশটা ভাবে, তারাই শুরু করবে। তারপর ছড়াবে। তাতে গন্ডোগোল হবে প্রচুর। আন্নার দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনে মানুষ যোগ দিতে এসেছেন। কিন্তু শুরু করেছেন মধ্যবিত্তদের মধ্যে যে অংশটা ভাবে তারা। আবার অটোওয়ালারা আন্নার ছবি সেঁটে ৪ গুণ ভাড়া চেয়েছেন আন্নার সভায় যেতে চাওয়া মানুষের কাছে।
    এসব গন্ডোগোলের মধ্যে দিয়েই যেতে হবে। শর্টকাট কিছু নাই।

    উপরের কথা গুলো কেমন বাবাসুলভ বাণীর মতো লাগছে নিজের কাছেই।
    তবু................
  • kallol | 119.226.79.139 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৩৮508932
  • আমার কাছে অবশ্য গুরুর সাতশো মাজার মধ্যে এটাও একটা। কথা শুরু হয় কিছু একটা দিয়ে। তারপর কাঁহা কাঁহা মুল্লুকে পাড়ি দেয় টই। বিশুদ্ধ আড্ডা।

    জন হেনরী গানটা নিয়ে কোশ্নটার একটা কারন ছিলো। গানটার মধ্যে একটা কায়িক শ্রমের যন্ত্রায়ন বিরোধী মেসেজ আছে। অনেকটা ইংল্যান্ডের লুডাইটদের মতো। যেটা কমিউনিষ্টদের কাছে ত্যাজ্য দর্শন। অথচ অন্তত: ভারতে জন হেনরী গানটা জনপ্রিয় করেছে কমিউনিষ্টরাই।
    কেন?
    কেউ দুপয়সা দেবেন?
  • kallol | 119.226.79.139 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৪৮508933
  • আর হ্যাঁ, আগে বলতে ভুলে গেছি। এটা দেবাশিসের Date:21 Dec 2011 -- 01:25 PM পোস্ট প্রসঙ্গে।
    মুনাফা তা সে ব্যক্তি মালিক বা রাষ্ট্র যেই করুক, একই ব্যাপার। ওটার বাইরে বের হবার কাথাই তো বলছি।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৪:৫১508934
  • আর ঐ, ওর মেয়ে গাড়ি চড়ছে, আমার মেয়েও চড়ুক। এরকম ভাবে লোকে। আবার ভাবেও না। আমি ভাবি না। তাতে আমি খুব মহান হয়ে গেলুম বলে মনে করি না। আপনিও কি ভাবেন? আমি জানি অনেককে তারা ভাবে না। তাদের সকলেই রাজনীতি করা লোক নয়।
  • PT | 203.110.243.23 | ২১ ডিসেম্বর ২০১১ ১৮:৩৭508936
  • যন্ত্রায়ণ হলে চাকরি যাবে - তাই যন্ত্রকে ঠেকাও। জন হেনরির বীরগাথার মধ্যে এই মেসেজটা ছিল। ৬০-৭০এর দশকে কম্প্যু এলে চাকরি যাবের সঙ্গে তুলনীয়। সেই কারণে বোধহয় গানটি অনেক মানুষের চাকরি খোয়ানোর দু:স্বপ্নের সঙ্গে অনুরণিত হয়েছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন