এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলা বই এবং পরবর্তী প্রজন্ম

    jhumjhumi
    অন্যান্য | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | ২৩২০৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 99.26.200.89 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১২:৫১532492
  • হ্‌ম্‌ম্‌ম।।। কতগুলো কথা। ভালো মন্দ নয়। জাস্ট আমার মনে হয় বা অবজার্ভেশন।

    গেম্‌স খেলতে গেলে খুব ফাস্ট চিন্তা ভাবনা করতে হয়, অনেক প্রফেশনে সেটা খুব জরুরি, যেমন - ট্রেডার, Aircraft pilot ইত্যাদি। কিন্তু সাথে সাথে কতগুলো জিনিস খারাপ-ও আছে, যেমন ধৈর্য হারিয়ে যায় (personal experience) আর চিন্তা ভাবনা গুলো একপেষে হয়ে যায়। যেমন যে লোকটা ঐ গেমসটা design করেছে, তাকে একদম base থেকে শুরু করতে হয়েছে। মানে প্রব্লেমটা দেওয়া ছিলোনা। গেমস খেললে প্রবলেম সলভিঙ্গ কেপেবিলিটি বাড়ে, কিন্তু প্রব্লেম ডিফাইন করার জন্যে কোনো হেল্প করেনা। এটা অবশ্য আমাদের লেখা পড়ার মধ্যেও আছে। আমাদের স্কুলে সারাংশ লিখতে বলে, বা লেখক/কবি কি বলতে চেয়েছেন সেটা জানতে চাওয়া হয়। কিন্তু কোনোদিন গল্প লিখে নিয়ে যেতে বলেনা। বা অংকটা সব সময় দেওয়া থাকে, সলভ করতে হয়।

    এই খেলনা/গ্যাজেট/গেম্‌স এই ব্যাপারগুলো কিন্তু ছোটো নয় বড়দের-ও চাই। যেমন বছর বছর নতুন মডেলের ফোন অনেকেই কেনেন - নতুন ফিচার্সের জন্যে। কিন্তু অনেক সময়-ই সেই ফিচার্সগুলো তেমন ইয়ুজ করা হয়না। আরেকটা উদাহরন - ipod. শুনেছি তাতে নাকি ১০০০০ গান রাখা যায়। কিন্তু আমরা হয়তো তার মধ্যে মাত্র ১০০ টা গান (ফেভারিট) রেগুলার শুনি। মানে বাকিগুলো অতটাও জরুরি নয়। আসলে এই পুরো ইন্ডাস্ট্রিটার প্রধান marketing tactic হোলো hype (not in a bad sense). তারপরে রেসিঙ্গ কার কেনার স্বপ্ন সবার মধ্যে থাকে। তাই xbox টা বাচ্চাদেরি শুধু শখ তাই নয়, অমন জিনিসের সখ আমাদের-ও আছে।

    যাইহোক পিয়ার কম্পারিসন বড় কথা। আমি যদি কোনোসিন বই না পড়ে বা টিভি/সিনেমা না দেখে সোজা কলেজে চলে যেতাম, তাহলে যথেস্ট মুশকিলে পড়তাম। ঠিক তেমনি এখনকার বাচ্চারা যদি xbox না জেনে স্কুলে যায় তাহলে maybe অতটা কম্ফর্টেবল মনে করবে না। সময়ের সাথে সাথে না চললে পিছিয়ে পড়তে হবে। আমার মনে হয় xbox ও চলুক, আর বাচ্চা চাইলে রবিন্দ্রসঙ্গীত/ভারতনট্টাম-ও শিখুক।
  • byaang | 122.172.227.244 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:১১532493
  • উফ, নিজের পোস্টগুলো ফিরে পড়তে গিয়ে দেখলাম, কত কত ভুল করেছি! সবচেয়ে যেটা চোখে লাগলো পাবলিশারেদ্র ইন্সেন্টিভটা কী লিখতে গিয়ে লিখেছি পাবলিশারদের ইন্সিসিটিভিটি!! :-((
  • byaang | 122.172.227.244 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:১৯532494
  • উফ আবারও!! ছাতার কীবোর্ড!! :-(
  • tatin | 210.212.18.226 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:২৫532495
  • এর মধ্যে একদিন কিছু কলেজে পড়া ছেলেপিলের থেকে সার্ভে করলাম, তারা প্রচুর সিনেমা দ্যাখে, টরেন্ট থেকে নামায় আর দ্যাখে।
    কেউই গুপি-বাঘা আর ফেলুদা সিরিজের বাইরে সত্যজিতের একাধিক সিনেমা দ্যাখেনি। ঋত্বিক দ্যাখেনি, দাদার কীর্তি বাদ দিয়ে কোনও তরুণ মজুমদার দ্যাখেনি। উত্তম-সুচিত্রাও প্রায় দ্যাখেই নি।
    এবং একজন বল্লো তার দ্যাখা বেস্ট বাংলা কমেডিয়ান রজতাভ!
    আর সবার মতেই বাইশে শ্রাবণ একটা যুগান্তকারী বাংলা সিনেমা।

    -- এরা কেউই সেইভাবে ট্যাঁশ নয় কিন্তু, বাংলা মিডিয়াম, মফ:স্বল এসব মিলিয়েই
  • T | 14.139.128.11 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:২৭532496
  • তাতিনের মত একই অভিজ্ঞতা আমারও।
  • siki | 155.136.80.81 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৩৯532497
  • ইয়ে, এই সুতোর i বোধ হয় আমাদের পরিচিত i নন। ছোটো হাতের i নামে একজন লেখেন এখানে, আপনি অন্য কোনও নাম নিতে পারবেন?
  • S | 99.26.200.89 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৪৫532498
  • শিক্ষিত যুবা বাঙ্গালী ছেলেকে দেখেছি বলতে "প্রসেনজিতের অভিনয় ভালো লাগে'। "দিল চাহতা হ্যায়ের সাথে জিন্দেগী না মিলের কোনৈ মিল নেই'। মানে সিনেমা দেখে কিন্তু ভাবে না। এমনকি রিভিউটাও পড়ে না।

    অবশ্য উল্টোদিকো আছে। আমার এক আত্মিয় আছে যে ভালো মন্দ সব সিনেমা দেখে, আর ভালো সিনেমা কোনটা সেটা বোঝে। ২১-২২ বছর বয়স।

    আমার এক বিহারী কোলিগ ছিলো। ফেলুদার ইঙ্গরাজী অনুবাদ পড়তো।

    আরেকটা ব্যাপার দেখেছি: আজকাল অনেক বাড়িতেই রাজনীতি নিয়ে কোনো ই আলোচনা হয়না। ফলে ছেলেপিলেদের নিজস্ব কোনো মত নেই বা চিন্তাও করেনা। জানিনা এটা ভালো না খারাপ।
  • siki | 155.136.80.81 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৫৭532499
  • ও সব পাবলিক সব জেনারেশনেই ছিল বা আছে। আমার রেসপেক্টে থার্ড ইয়ারের এক পাব্লিক বলেছিল, দ্যাখ ভাই, জীবনে অনেক দু:খ কষ্ট টেনশন আছে, ওসব থেকে ভুলে থাকবার জন্যেই জাস্ট বিনোদনের জন্য সিনেমা হলে যাই। সেখানে গিয়েও যদি সিনেমা দেখে কাঁদতে হয়, সামাজিক সমস্যা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে হয়, তা হলে সেটা আমার কাছে আর এন্টারটেনমেন্ট থাকে না। আমার কাছে গোবিন্দার মুভি হচ্ছে বেস্ট (সেটা ১৯৯৫ সাল)।

    সে পাব্লিক কিন্তু ক্যাট লড়ানো।
  • i | 124.168.154.109 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৫৯532500
  • হু,
    এই টইতে আমার কোনো মতামত নাই পথের পাঁচালী বিষয়ে। আমি শুধুই স ম কোট করছি।

    সমরেশ মজুমদারের সাক্ষাৎকারের বাকি অংশ যা কিনা কিছুটা প্রাসঙ্গিক এই টইতে-

    প্রশ্ন: সময় বদলে যাওয়ার বিষয়টা তবু শেষ অবধি গুরুত্বপূর্ণ থেকে যায় বোধ হয়।
    উত্তর: আজকের ছেলেরা , মেয়েরা, তুমি ভাল করেই জানো, টু থেকে কম্পিউটার, ফোর থেকে নেট দেখে, পৃথিবীর সমস্ত খবর রাখে, এটা ঐ বয়সে আমরা কল্পনাই করি নি। ওদের জানার মানসিকতা, গ্রহণ করার ক্ষমতা অনেক বেশ হয়ে গেছে। তো, এই পাঠকের কাছে আমি কী লেখা নিয়ে গেলে সে কি পড়বে? একমাত্র ফেলুদার লেখা থাকতে পারে। কারণ ফেলুদার টেক্সচার, ফেলুদার বাক্যগঠন, ফেলুদার বিষয়, ওদের অনেকটা কাছাকাছি বা ওদের গ্রহণযোগ্য মনে হয়। আমরা এখন লিখি কিন্তু চল্লিশোর্দ্ধ বয়স্কদের জন্য। যারা আমাদের লেখা পড়ে বড় হয়েছে। আমরা পঁচিশ কুড়ি এদের জন্য লিখি না, কারণ তারা কী লেখা পড়তে বেশি ভালোবাসে আমরা সেই বিষয়ে বিশেষ জানি না। সেটা লেখায় ধরার মতো এক্সপ্রেশন আমাদের জানা নেই। বা, বাংলা ভাষা এমন একটা ভাষা যা সেটাকে পুরোপুরি এক্সপ্রেস করতে পারে না। ওরা যে ভাষায় কথা বলে, সে ভাষাটাও আমরা জানি না। ফলে আমাদের আগের ভাষায় যারা লিখছেন, তারা কখনই জায়্‌গা পাবেন না। এখন অবধি একটা মাঝখানে জায়গা আছে, চল্লিশের ওপরে, বা পঁচিশের ওপরে পাঠক আছে। আরও কুড়ি বছর পরে এই পাঠকরা তো চলে যাবে। ... এখন ধরো যেসব মফস্‌সল শহর সেখানেও কমপিউটার এসে গেছে, সেসব গ্রামের মানুষ এখনও পুরনো ভাবনাগুলো বিশ্বাস করেন, পুরনো গল্প উপন্যাস পড়েন, তাদের কাছে আমরা এখনও পুরোনো নই। কিন্তু সেই সময়টা দ্রুত পাল্টাচ্ছে। এখন গ্রাম বলে কিছু নেই, কলকাতায় তুমি যা পড়ছ, জলপাইগুড়ির কোনও একটা গ্রামের মানুষ, সেও তাই পড়ছে। .. এই নতুন পাঠকের জন্য নতুন ভাবে লিখতে হবে। সেটা কেবল লিখতে পারে নতুন জেনারেশনের ছেলেরা। আমরা লিখলে পরে- ঐ , আধা খ্যাঁচড়া হয়ে যাবে।
  • i | 124.168.154.109 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:০১532095
  • সিকি, কনফিউশন কিসের? আমি ইন্দ্রাণী, ছোটাই।
    যা লিখছি, তা আমার কথা নয়, সমরেশ মজুমদারের। তাই কি কনফিউশন?
    আই পি দেখ হ।
  • ppn | 202.91.136.71 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:০৩532096
  • বেথে -২ নেবার সময় এসেই গেল। :)
  • tatin | 210.212.18.226 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:০৭532097
  • আমার আর কটা জিনিস মানে হয়, এই ছেলেমেয়েগুলোর সিনেমা দ্যাখার ট্রেণ্ড দেখে সেটা আরেকটু বেশি করেই মনে হচ্ছে।
    আমরা যখন কোনও গল্প পড়ি, ন্যারেটিভের পাশাপাশি ন্যারেশনটাও পড়ি। মানে কাহিনির প্যারালেলি, বাকি ডিটেলগুলো, পারিপার্শ্বিকতা, চরিত্রগুলো, তাদের কথোপকথন, সংস্কৃতি, খাদ্য-পোষাক এসব ও এনজয় করি। এবং কিছুটা সিমিলার সিচুয়েশনে নিজেকে বসিয়ে দ্যাখই বা নিজেও গল্পের মধ্যে ঐ স্থান-কালে একজন দর্শক হয়ে পারটিসিপেট করি। আর সেখানে, একটা চেনা-চেনা পরিচিত ব্যাপার খুব আকর্ষণীয় (জানিনা, এটা দীর্ঘ প্রবাসের ফলে ভাবছি কিনা)। মানে ঐ হাজারি ঠাকুরের স্টেশনের দোকান, পদীপিসির বাড়ির দিদিমা, পাগলা দাশুর ক্লাসরুম, অপু-দুর্গার বাগানে বসে বৃষ্টিতে ভেজা কিম্বা মিত্তিরদের বাগানবাড়ি বা মিত্তিরদের রোয়াক - এই সবকটা জায়গা বা লোকগুলো বা ইভেন্টগুলো - এদের আন্রা চিনি আর গল্প পড়তে পড়তে এদেরও আমরা ছুঁয়ে ফেলি। কৃত্তিবাসের হনুমান বাড়ির অতি পুরাতন ভৃত্য হয়েই পপুলার হয়।

    এইবার, এখন সমাজ-সিচুয়েশন ইত্যাদি এত তাড়াতাড়ি পাল্টাচ্ছে, যে ঐ য়ে উদা: গুলো আগের পোস্টে দিলাম, সেগুলো আর চেনা যাচ্ছে না। রকে বসে আড্ডা আমার কাজিনরা দ্যায় না, দিতে দ্যাখেও নি, এমন কী পাগলা দাশুর ক্লাসরুম ও চেনে না। ফলে ঐসব ওদের জন্য চলবে না।

    তাই, ক্লাসিকের মধ্যে শুধু কালজয়ী কিছু পাঠ্য থাকতে পারে- বাকি সবই প্রাসঙ্গিকতা হারিয়েছে। কৃত্তিবাস স্টাইলে নতুন বোতল চাই
  • S | 99.26.200.89 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:০৯532099
  • ক্যাট লড়ানো?? হ্যাঁ সেটা ঠিকি বলেছে। আর তাই বোধোয় ক্যাট লড়তে পেরেছে। আমারো গোবিন্দার সিনেমা ভলো লাগে। কিন্তু কনফি নিয়ে ভালো সিনেমাকে, না দেখতে পারে, উরিয়ে দেবেনা সে লোক।
  • omnath | 59.160.210.2 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:০৯532098
  • এই i এর কেসটা বেথে২-র কেন মনে হল? "বহুত" দেখে? "কথামৃত পড়তে হবে" এই লাইনটাও কি সে পড়ে নাই?
  • i | 124.168.154.109 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১১532100
  • কাকতালীয়বৎ, একই ধরণের বক্তব্য সুমিত মিত্রর-২রা ফেব্রুয়ারির দেশে। চেতন ভগতের লেখার জনপ্রিয়তা প্রসঙ্গে লিখছেন সুমিত মিত্র-'পাঠককে চিনুন। যে পাঠককে সম্বোধন করে সফল লেখকদের হাতেখড়ি হয়েছিল এখন তাঁরা জীবিত নেই বা তা থাকলেও তাঁরা আজ পাঠক নন। তাঁদের নাতিপুতিদের কি আজকের রজতকেশ লেখকেরা চেনেন? ত্রিশ-অনুর্দ্ধ যাঁরা বাংলায় সাহিত্যপাঠ উপভোগ করেন, তাঁদের মননকেও অনেকটা পাল্টিয়ে দিয়েছে ইংরেজি ভাষার ও কম্পিউটার ব্যবহারের ব্যাপক প্রসার। সেই ইংরেজি শিক্ষিত বাঙালীর মননটি উপলব্ধি করেছিলেন দুই স্বর্গত লেখক-শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সত্যজিৎ রায়।'
  • i | 124.168.154.109 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৪532101
  • ওমনাথ,
    সিকি ঠিকমত পড়ে নাই-চোখ বুলিয়েছে আর কি। ফলে বহুত আর 'আমার স্ত্রী' আর 'বাবা বাবা' পড়ে কনফিউশন।:))
  • i | 124.168.154.109 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৫532102
  • ওমনাথ,
    সিকি ঠিকমত পড়ে নাই-চোখ বুলিয়েছে আর কি। ফলে বহুত আর 'আমার স্ত্রী' আর 'বাবা বাবা' পড়ে কনফিউশন।:))
  • tatin | 210.212.18.226 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:১৭532103
  • মুশকিলটা হলো আজকের লেখক আবার সমরেশ-সুনীল পড়ে লিখতে শিখেছেন। কম্পিউটারটা ঠেলেঠুলে তাঁকে ঢোকাতে হয়- নিজের সময়ের লেখায় ঢোকাতে পারেন, কিন্তু তাঁর ছেলেবেলায় ঐসব ছিল না, ফলে ছেলেবেলার লেখায় হ্যারি পটার ঢোকানো তাঁর পক্ষে চাপের
  • dukhe | 202.54.74.119 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:৩৭532104
  • সুনীল আর সমরেশ (মজুমদার) পড়ে লিখতে শিখলে তাঁর লেখা না পড়াই ভালো ।
  • tatin | 210.212.18.226 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:৪৮532106
  • কাকাবাবু থেকে কালপুরুষ?
  • ranjan roy | 115.118.152.123 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:৫৩532107
  • আচ্ছা, "" ভালো থেকো'' সিনিমাতে একটি কবিতা--
    "" ভালো থেকো ফুল, সুন্দর বকুল, ভালো থেকো,
    ভালো থেকো নদী, তির তির জল, ভালো থেকো।---''।
    এটি কার লেখা? পুরো কবিতাটা কেউ লিখে দিতে পারবেন?
  • siki | 155.136.80.81 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৪:৫৫532108
  • যাচ্চলে! আমি ঐ না বাবা না বাবা পড়ে ভাবলাম অন্য কেউ লিখেছে।

    :-((

    নুকিয়ে নুকিয়ে তাড়াহুড়ো করে পড়ছি। মর্মপীড় পাপ দিলেন।
  • ranjan roy | 115.118.152.123 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৬:০২532110
  • থ্যাংক ইয়ু, অর্পণ!
    কিন্তু মূল কবিতায় "" ভালো থেকো বাবা, আকাশের নীলে ভালো থেকো; তোমার খুকুটি হাসতে শিখেছে ভালো থেকো''-- এমনি কোন পংক্তি আছে ? নাকি আমি আবার ছড়িয়েছি?
  • ppn | 202.91.136.71 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৬:০৪532111
  • ছিল কি? আমি সিনেমাটা বহুদিন আগে দেখেছিলাম। মনে নাই।

    চন্দ্রিলের রিভিউটা মনে আছে। :)
  • tatin | 210.212.18.226 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৬:৪০532112
  • :P
    বাংলার সামাজিক অযৌনতার উপর একটি ভালো ডকুমেন্টেশন সিনেমাটি- চন্দ্রিল আজ হয়তো নিজেও সেট এপ্রিশিয়েট করবেন
  • jhumjhumi | 14.99.138.204 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৭:৩৯532113
  • বাচ্চারা গল্পের বই পড়বে না ভিডিও গেম্‌স খেলবে সে ব্যপারে বিভিন্নজনের বিভিন্ন মত হতেই পারে। তবে কোনো বাবা মা গল্পের বই পড়তেই হবে বলে জোর করেন বলে আমার অন্তত: জানা নেই। কে জানে কাকে মৌলবাদ বলে!
    অমার বক্তব্য ছিল বাংলা পড়ায় অনীহা কেন তা নিয়ে। মেয়ের স্কুলে নিয়মিত যাতায়াতের ফলে অনেকের অনেক রকমের কথা কানে আসে। সেখানে দেখি নার্সারি তে বক্তব্য ইংরেজীটা ভালো করে শেখাতে হবে ,বাংলাটা এমনিই শিখে যাবে। lkg তে যেই ক খ গ ঘ ঙ এক্সাথে শেখাতে শুরু করল অমনি চ্যাঁচামেচি -এতো ছোটো বাচ্চা কি করে একসঙ্গে সব পারবে ইত্যাদি। বাচ্চা তখন ইংরেজীতে বানান শিখছে। এই আর্তনাদ টা প্রতিটা ক্লাসেই চলতে থাকে। বাচ্চাদের সামনেই মা বাবারা কি কঠিন, কি চাপ বলে বাংলার এমন একটা ভয়ঙ্কর ভাবমূর্তি তৈরি করেন যে বাচ্চা সত্যি সত্যিই ভয় পেয়ে যায়। আর সেই কারণেই হয়তো একটা দূরত্ব তৈরি হয়। নইলে যে ভাষায় সে কথা বলছে ,ভাবছে, সেই ভাষাটাতে পড়তে পারবে না? এখানে বলে রাখি, BSSএ আমার দেখা মায়েরা অধিকাংশই কিন্তু বাংলা মাধ্যমের,এবং বাচ্চারাও বাড়িতে বাংলাই বলে থাকে। আর w b board হওয়ায় মাধ্যমিকে বাংলা পরীক্ষাও দিতে হয় প্রথম ভাষা হিসাবে।
  • omnath | 59.160.210.2 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৮:২২532114
  • আমি তবে লিংক ই দিয়ে যাই শুধু
    http://www.arvindguptatoys.com/
  • aka | 168.26.215.13 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৮:৪৭532115
  • কার্টুন বা গেমস ভার্সেস বই নিয়ে আমার মূল্যবান মতামত আছে

    ১। কার্টুন বা গেমস অ্যাডিকটিভ, সে বইও তাই, কিন্তু একই বই বারবার পড়ে না, বরং নতুন নতুন বই পড়ে ফলত বই পড়লে কগনিটিভ এবিলিটি বাড়ে।

    ২। কার্টুন বা গেমস প্যাসিভ এন্টারটেইনমেন্ট একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে লোকজনকে অলস করে তোলে।

    ৩। পড়াশুনোটা একটা অভ্যেসের ব্যপার, যেটা গড়ে তুলতে সময় লাগে। ছোটবেলা থেকে অভ্যেসটা না হলে বড় হয়ে মুশকিল হয়, অসম্ভব নয় কিন্তু মুশকিল হয়।

    ৪। কনসে®¾ট্রশন বাড়ে

    তবে এখানে একটা ক্যাভিয়াট আছে। টেকনলজি এমন ভাবে চেঞ্জ করছে তা মানুষের বিহেভিয়ার বদলে দিচ্ছে। গতকাল পড়াশুনো বলতে আমরা যা বুঝতাম এখন পড়াশুনোর ডেফিনিশন অনেক বদলে গিয়েছে। আমার মোদ্দা মত হল, ছেলেবেলা থেকে পড়াশুনো প্রোমোট করলে খারাপ কিছু না। টেকনলজির ব্যবহার শিখতে, গেমস খেলতে যাস্ট কয়েক মিনিট লাগে, কিন্তু পড়াশুনোর হ্যাবিট গড়ে তুলতে অনেক বছর সময় লাগে।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:০৬532117
  • ইস্কুলে বাংলাটা তুলে দিলেই তো ল্যাঠা চুকে যায় ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন