এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলা বই এবং পরবর্তী প্রজন্ম

    jhumjhumi
    অন্যান্য | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | ২৩১৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৩৩532284
  • উরিব্বাস কলম্বাসের আউটসোর্সিং ডিল হলেই দিয়ে দেব। :)
  • siki | 122.177.201.225 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৩৬532285
  • ডিলটা কী ছিল বলো তো? অ্যাদ্দিনে ভুলেও গেছি।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৩৮532286
  • স্নিকার তুমি লিখবে কিন্তু সই আমি দেব। :)
  • siki | 122.177.201.225 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৩:৪১532287
  • অ। হ্যাঁ, তাতে চাপ নেই। উপযুক্ত রয়্যালটি পেলেই লিখে দেব। :)
  • pinaki | 85.231.137.225 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৬:২১532288
  • উফ, এইখানে আমার যে কত কথা বলার!

    উপেন্দ্রকিশোরের রা: আর ম: আমি যে ছোটোবেলায় কতবার পড়েছি তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু ছবছরে কি? মনে পড়ে না। মনে হয় সাত আট হবে। ছবছরে তো মোটে ক্লাস ওয়ান। তখন কি অত বড় বই গড়গড়িয়ে পড়ে ফেলা যেত? মানে অত ফ্লুয়েন্ট রিডিং ক্যাপাসিটি কি ছবছরে হয়ে যায়? মনে পড়ছে না ঠিক।
  • pinaki | 85.231.137.225 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৬:২৬532289
  • আর এ প্রসঙ্গে মনে পড়ল। যাদবপুরের অধ্যাপক মানবেন্দ্রবাবুর সম্পাদনায় বিশ্বের বিভিন্ন ভাষার (তৃতীয় বিশ্বের কি?) কিশোর গল্পের একটা সংকলন আছে। সেটা কোন প্রকাশন কেউ বলতে পারবে? অসাধারণ বই একটা।
  • byaang | 122.167.217.27 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৭:৫১532290
  • ব্রতীন, আছিস নাকি? তোর বইয়ের লিস্টির সব বইগুলো আমার পড়া। ছোটবেলায় তো অসংখ্যবার করে পড়া ছিল। আর ছেলেকে পড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে আবার করে পড়লাম। তবে ছেলে পড়ল না ভালো করে। যতটুকু পড়ানো গেল, সে পদে পদে ঠোক্কর খেল। ঠোক্কর খেতে খেতে পড়ার উৎসাহটাই হারিয়ে ফেলল। ঐ বাংলায় তো এখন কেউ কথা বলে না, বইও লেখা হয় না। ছেলেকে ঠাকুমার ঝুলি পড়াতে গিয়ে যদি মানেবই হয়ে মাকে পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, তাহলে ছেলে এবং তার মা দুজনেই উৎসাহ হারায়। উপেন্দ্রকিশোরের গল্পগুলো নতুন করে রঙ্‌চঙে করে শিশু সাহিত্য সংসদ বার করেছে, সেই বইগুলো ছেলের হাতে দিলাম, তার কয়েকটা গল্প পড়ল, সেখানেও পদে পদে জিজ্ঞাসা, তবে উপেন্দ্রকিশোরের একদম ছোটদের জন্য লেখা গল্পগুলোতে একটু হলেও মজা পেয়েছে। কিন্তু ঐ ৩-৪টে গল্পের পরেই উৎসাহ হারিয়ে ফেলল। এই টইয়ে যেসব ছোটদের নিয়ে কথা হচ্ছে, তারা প্রায় ৯০শতাংশ ইংরেজি পড়া দিয়ে শুরু করে, তারপর শুরু হয় তাদের বাংলা পড়া। কিন্তু ততদিনে এখনকার কন্টেম্পোরারি ইংরেজি বইগুলোর স্বাদ পেয়ে যাওয়ার পর প্রায় একশোবছর আগে লেখা বাংলার সঙ্গে মিলিয়ে নিতে ওদের অসুবিধে হয়। আর জোরাজুরি করলে অসুবিধেটা বিরক্তিতে পরিণত হয়।
  • Bratin | 117.194.99.226 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৮:০৯532291
  • ব্যাঙ জানি তুই সব ক'টাই পড়েছিস। আমার বেশীর ভাগ বই ই ছিল।

    কিন্তু আমি এটাও ১০০% নিশ্চিত আকা বেশীর ভাগ বই পড়ে নি। পড়লে আর যাই হোক ও গুলো ছোটদের কিনা প্রশ্ন করতে না। :-))

    আচ্ছা গন্ডালু র ৪ টে মেয়ে র নাম বলে ফ্যাল তো। কাল থেকে মনে পড়ছে না।
  • byaang | 122.167.217.27 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৮:১৪532292
  • আগের পোস্টে যে চারটে নাম লিখেছিস, সেইগুলৈ। কালু, মালু, বুলু,টুলু।
  • Bratin | 117.194.99.226 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৮:২৩532294
  • ও আচ্ছা। কালকে চ্যাটে সদা একট মনে হয় নীলু বলে আমকে আরো ঘেঁটে দিয়েছিল।
  • byaang | 122.167.217.27 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:০০532295
  • ব্রতীন, আকা কিন্তু খুব একটা ভুল বলে নি। যোগীন্দ্রনাথ সরকারের হাসিখুশি আর হাসিরাশি বাদ দিলে অন্য যেসব ছোটদের বই আছে, সেগুলো আজকালকার ১-৬বছরের বাচ্চাদের হজম করানো বেশ শক্ত। ঐ বাংলা জাস্ট আর চলে না। আর তুই যদি শুধু হাসিখুশি-হাসিরাশির কথা বলে থাকিস, তাহলে ঠিক আছে। কিন্তু বিশ্বাস কর একদম ছোটদের ইংরাজি বইগুলো ওগুলোর থেকে অনেক বেশি এগিয়েছে। ঠাকুমার ঝুলির গল্পগুলো যদি মা-বাবারা অনেক সময় দিয়ে নিজেদের মতন করে ভাষা পাল্টিয়ে ১-৬য়ের বাচ্চাদের শোনায়, তবেই শুনবে। ওগুলোতে ভর্তি যুক্তাক্ষর। আর এখনকার সিলেবাস অনুযায়ী, যাদের দ্বিতীয় ভাষা বাংলা, তারা সাত্বছরের আগে যুক্তাক্ষর শেখে না। দাদামশায়ের থলে কিছুতেই ১-৬য়ের জন্য না। ওগুলো হৃদয়ঙ্গম করা ঐ বয়সে! জানি না। সুকুমার রায়ের পদ্যগুলো ৪-৫বছরের বাচ্চাদের মুখস্থ করানো যেতেই পারে। মজা করে আবৃত্তি করলে ১ থেকে ৬রা মজাও পাবে, কিন্তু সত্যিই কি একুশে আইন বা হুঁকোমুখো হ্যাংলায় যেসব শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো একটা চার-পাঁচ বছরের বাচ্চাকে বোঝানো সহজ?
    ধর, এই লাইনদুটো -
    শ্যামাদাস মামা তার,
    আফিঙের থানাদার
    কী করে একটা ছয়বছরের বাচ্চাকে ব্যাখা করবি?
    অথবা ধর, কাঁদুনে কবিতাটা।
    ছিঁচ্‌কাদুনে মিচকে যারা শস্তা কেঁদে নাম কেনে। এই লাইনটা আমার ছেলেকে বোঝানো আমার পক্ষে সহজ হয় নি। পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখলাম আমাকে ব্যস্ত রাখার জন্য আমার মা সারাক্ষণ আমাকে দিয়ে এগুলো বলিয়ে বলিয়ে মুখস্থ করাতো বলে আমি ৪-৫বছর বয়সে সুকুমার রায়ের অনেক কবিতাগুলো গড়গড়িয়ে বলতে পারলেও, ঐ বয়সে আসলে লাইনগুলোর মানেই বুঝি নি। একটা তিনবছরের বাচ্চাকে একটা পেন্সিল আর একটা নোটবুক দেখিয়ে বল -
    এই দেখ পেন্সিল, নোটবুক এ হাতে।
    এই দেখ ভরা সব কিলবিল লেখাতে।
    ভালো কথা শুনি যেই চট্‌পট লিখি তায় -ফড়িঙের কটা ঠ্যাং, আরশুলা কী কী খায়;
    .
    .
    .


    দেখবি প্রথমদিকে আবৃত্তির গুণে, শব্দের অভিঘাতে বাচ্চাটি হাসছে। কিন্তু যতক্ষণে পৌঁছবি নীচের লাইনগুলোতে -
    পেট কেন কাম্‌ড়ায়, বল দেখি পার কে? বল দেখি ঝাঁজ কেন জোয়ানের আরকে?
    তেজপাতে তেজ কেন? ঝাল কেন লঙ্কায়?
    নাক কেন ডাকে আর পিলে কেন চমকায়? কার নাম দুন্দুভি? কাকে বলে অরণি?
    বলবে কী, তোমরাও নোটবই পড় নি।
    দেখবি তিনবছরের মানুষটি ততক্ষণে ইন্টারেস্ট হারিয়েছেন।

    আর সুকুমার রায়ের গল্পগুলো কোনোমতেই ১থেকে ৬য়ের জন্য নয়। চালিয়াত, নতুন পন্ডিত, পাগলা দাশু, সবজান্তা, যতীনের জুতো কিছুতেই ১ থেকে ৬য়ের জন্য নয়। আটবছর বা তার উপরের বাচ্চারা ওগুলো পড়ে মজা পেতে পারে। তার নীচে নয়। এখন যদি প্রশ্নটা হয়, আমরা পেতাম, তো ওরা কেন পাবে না? তাহলে অবিশ্যি আমার বলার কিছুই নাই। এক তো ঐসব গল্পগুলোর চরিত্রগুলো-ও নয়্‌বছরের উপরে বয়স। আর যে বাংলায় ওগুলো লেখা আমাদের ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া বাচ্চাদের সাত-আট বছর বয়স অব্দি বাংলার উপরে অতটা দখল হয় না, ওগুলো হোঁচট না খেয়ে পড়ার মত। আর সুকুমার রায়ের অন্য গল্পগুলো, পাজি পিটার, ওয়াসিলিসা ইত্যাদি ওগুলো-ও আমার মতে ৬-৭বছরের বাচ্চাদের জন্য ঠিক অছে, তার আগে নয়। যুক্তাক্ষরের বেড়া ডিঙোনো এখনকার বাচ্চাদের জন্য অত সহজ নয়। বিশেষ করে যারা কোলকাতার বাইরে থাকে তাদের পক্ষে তো নয়-ই।

    আমার মনে হয় আকা, এই কথাটাই বলতে চাইছিল যে এখনকার ১ থেকে ৬য়ের জন্য অপশন বাংলায় খুবই কম। নতুন কাজ হচ্ছে না, ইংরাজিতে যেভাবে হচ্ছে। আর একশো বছরের পুরনো বইয়ের কুমীরছনা দেখিয়ে আর কতদিন চলবে? আর শৈলেন ঘোষ ইত্যাদিদের রূপকথার বই-ও কিছুতেই একটা পাঁচ বছরের নীচের বাচ্চা পড়তে পারবে না। চার বছরে অ-আ-ক-খ শিখলে তো কিছুতেই পারবে না। তাই ওগুলো পড়তে গেলেও ৬বছর বয়সের মধ্যে যুক্তাক্ষর শিখে ফেলতে হবে।

    এবিষয়ে লিখতে গিয়ে মনে পড়ল - নারায়ণ সান্যাল এই সমস্যাটা বা এই এক থেকে ১থেকে ৬য়ের জন্য তেমন কোনো উপযুক্ত বই না থাকায় বেশ কিছু প্রবন্ধ লিখেছিলেন। একটা যুক্তাক্ষরবিহীন সিরিজ-ও লিখেছিলেন ঐ বয়সের বাছাদের জন্য। এক দুষ্টু ভালুকের ছানা নিয়ে। নামটা এখন মনে পড়ছে না, আমার কাছে এক কপি থাকতে পারে, পরে খুঁজে নামটা বলব।

  • byaang | 122.172.242.24 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ১৯:৩৩532296
  • একটা প্রস্তাব দিই? এই আমাদের মতন বুড়ো দামড়া-দামড়িদের কার কত শিশুসাহিত্য পড়া আছে, আর নেই, এ নিয়ে তক্কো না করে বরং আমরা সবাই এটা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিই না কেন? এই ১ থেকে ৬ বছুরেদের জন্য গল্প-কবিতা লেখার। একটা টই খোলা যাক, সেখানে আমরা সবাই ওদের জন্য লিখি। আর ওদের শোনাতে বা পড়াতে থাকি গল্পগুলো, ওদের এই গল্পগুলো শুনে বা লেখাগুলো পড়ে কী মনে হল, সেগুলোর ছবি আঁকতে বলি ওদের। পরের বছর বইমেলায় সুমেরু বড়দেরকে ""এগুলো একদম প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য, ঘরে নীল আলো জ্বেলে পড়বেন'' বলে বেচে দেবে। :-))
  • S | 99.26.200.89 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০১532297
  • হ্যারি পটার কি ১-৬ বছরের বাচ্চাদের জন্য ঠিক আছে?
  • byaang | 122.172.242.24 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:০৭532298
  • বড় এস, আমি তো হ্যারি পটার পড়ি নি, তাই ও নিয়ে কিছু বলতে পারব না। আর আমার মনেও হয় না হু এখানে ১ থেকে ৬বছরের বাচ্চাদের জন্য হ্যারি পটার রেকো করেছে বলে, আকাও করে নি। ওদের দুজনের কারুর পোস্ট পড়েই এটা মনে হয় না। পোস্টগুলো গোলাবেন না। যখন আজগুবি ব্যাপারের তুলনা এসেছে ঠাকুমার ঝুলি আর হ্যারি পটারের মধ্যে, তখন হু কেন আজকালকার বাচ্চাদের কাছে হ্যারি পটার বেশি আকর্ষণীয় দেড় আঙুলে বা বুদ্ধু-ভুতুমের থেকে, সেটা বলেছে। কিন্তু একবারও বলে নি হ্যারি পটার ১ থেকে ৬য়ের পাঠ্য।
  • aka | 75.76.118.96 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:১৮532299
  • এই যে বোতিন আমাকে পড়া নিয়ে খোঁটা দিল তাতেও আমি কেমন নির্মোহ ব সেটা দেখে বোতিনও খানিকটা শিখলে পারে, পারে না? ;)

    বোতিন আমি এগুলো পড়েছি কিন্তু আমি যে বইগুলোর সাথে কমপেয়ার করছি সেগুলো তুমি পড়ো নি। ইন্টারেস্ট থাকলে বলো পরের বার নিয়ে যাব।
  • hu | 24.13.11.220 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২০:৩৩532300
  • ব্যাংদি ভালো মনে করিয়ে দিলে। নারায়ন সান্যাল ভালো কাজ করেছেন ছোটোদের জন্য। যুক্তাক্ষর বর্জিত সিরিজটা আমি পড়ি নি। আরেকটু বড়দের জন্য লেখাগুলো অনেকটাই পড়েছি। অত্যন্ত সুখপাঠ্য। ইলাস্ট্রেশানও সুন্দর।
    আর হ্যাঁ, পাগল নাকি! হ্যারি পটার এক থেকে ছয়ের জন্য নয়।
  • pi | 72.83.80.169 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২২:৩৫532301
  • এই আলোচনাটাও কেমন গুলিয়ে যাচ্ছে।
    ভাষা, আহিত্য দুটো ফ্যাক্টরই চলে আসছে। এদুটো একটু আলাদা না করে ব করলে তো মুশকিল।

    ইন্টারেস্ট টা মূলত: ডিপেন করবে বাচ্চা যে ভাষায় বেশি স্বচ্ছন্দ , যাতে সে পড়তে, শুনতে বেশি অভ্যস্ত, তার উপর। তাই না ?
    প্রবাসী, অনাবাসী বাচ্চারা তাই যা প্রেফারেন্স দেখাচ্ছে, তা তো কিছু আনএক্সপেক্টেড নয়।

    যেভাবে এখানে তুলনা করা হচ্ছে, সেটা সম্পূর্ণ করতে হলে তাহলে ,একজন বাংলা মিডিয়ামের বাচ্ছার কাছেও এই বইগুলো পাশাপাশি রেখে দেখতে হয়। কোনটা পড়ে।

    আর সাহিত্যমূল্য, শিশুর জন্য বেশি উপযোগী কোনটা, সেটা দেখতে গেলে ভাশার ফ্যাক্টরটা নালিফাই করা হোক আগে। সেক্ষেত্রে অনুবাদ বইগুলো পাশাপাশি নিয়ে দেখা উচিত কোন বই বেটার লাগছে।

    এই সেদিন দেখে এলুম সাত বছুরে ঊর্জা, শুভজিতদার মেয়ে হাপুস হুপুস করে পদিপিসির বর্মিবাক্স গিলছে। ইনজিরি অনুবাদটা। বল্লো, ওর খুব পছন্দের।

    ঠাকুরমার ঝুলি নিয়ে একটা কথা ভাবছিলুম। সেটা কারুর খাজা লাগতেই পারে (আমার ব্যক্তিগতভাবে লাগে না), হ্যারি পটারও বেটার লাগতে পারে (আমার ব্যক্তিগতভাবে লাগে না, সে হ্যারি পটারই খুব বেশি ভালো লাগেনা,বাংলায় অনুবাদ করলেও লাগতো না, আর তার অন্য একটা খুব স্পেসিফিক কারণ আছে), এনিয়ে কোনো তক্কো নাই। কিন্তু এই যে পুরানো ভাষার কথা বলা হচ্ছে, যে ভাষায় এখন আইডেন্টিফাই করতে অসুবিধা হয়, সেই সমস্যাটা কি আমাদের সময়ও হবার কথা ছিলো না ?

    ডি: আমার ল্যাপিদের অবথা খুবই করুণ। একজন অকাল থেকে উল্টো চলছিলেন। তারপর যে রোগের চিকিত্‌সার পর কদিন আগে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছিলেন, আবার তাতে আক্রান্ত হয়ে কোমায়। এই ল্যাপিতে বহুবারের চেহ্‌হ্‌টায় 'স' আসলেও আসতে পারে।
    অতএব বানান টানান ক্ষমা ঘেন্না করে নেবেন।
  • byaang | 122.167.221.30 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২৩:০৬532302
  • ভাষার অসুবিধে আমার হয়েছিল তো। আমি প্রথম প্রথম ঠাকুমার ঝুলি পড়তে গিয়ে যথেষ্ট ঠোক্কর খেতাম, মাকে শুধোতাম, এটার মানে কী, ওটার মানে কী। সেম হোল্ডস ফর সুকুমার রায়। ক্লাস টুয়ে ওঠার পরে হাতে এল অবনীন্দ্রনাথ, কিন্তু সে ভাষার জাদু এমনই, যে আর তড়তড়িয়ে এগিয়ে যেতে কোনো অসুবিধে রইলো না।
  • T | 14.139.128.11 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ২৩:৩০532303
  • ব্যাঙ এর ক্লাস ওয়ান কত বছর বয়সে, সাত না ছয় না পাঁচ?
  • rimi | 75.76.118.96 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:০৯532305
  • ব্যাংকে একটা কথা বলার ছিল। সুকুমার রায়ের গল্পগুলো একেবারেই ১ থেকে ছয় বছরের বাচ্চাদের জন্যে নয় এইটা বলতে পারি না। ১ থেকে ৩ বছরের বাচ্চাদের জন্যে হয়ত নয়। আর চার, পাঁচ কিম্বা ছয় বছরের সব বাচ্চাই নিজে নিজে সুকুমার রায় নাও পড়তে পারে। কিন্তু গল্পগুলো পড়ে শোনালে ভালো লাগতেও পারে। আমার ছেলের সাড়ে চার পাঁচ বছর বয়সে ওকে পাগলা দাশু পড়ে শুনিয়েছিলাম। অবশ্যই অনেক বাংলা শব্দের মানে বলে দিতে হয়েছে, অনেক কিছু বোঝাতে হয়েছে, যেমন গুরুমশায় কাকে বলে কিম্বা পন্ডিতমশাইএর কনসেপ্ট কি। কিন্তু পাগলা দাশু ছেলের যে কি ভালো লেগেছিল বলার নয়। শুধু তাই না, সুকুমার রায়ের যে বাচ্চাদের প্রবন্ধগুলো, আর্কিমিদিস, লুই পাস্তুর, ইত্যাদিদের জীবন সম্পর্কে ছোটো ছোটো লেখা - সেগুলো ও সব পড়ে শুনিয়েছি, একবার নয় অনেকবার, ওর এতই ভালো লেগেছিল। ইন ফ্যাক্ট, তখন ও নিজে নিজে ইংরিজি গল্পের বই পড়তে শিখেই গেছিল। নিজে যখন পড়ত ইংরিজি ই পড়ত। কিন্তু আমাকে পড়তে হলেই, ও আমাকে সুকুমার রায় বা লীলা মজুমদার ধরিয়ে দিতো।

    তাই আমি দেখলাম, রঙীন ছবি, চকচকে পাতা ইত্যাদি কোনো ব্যপারই না। আসলে গল্পগুলো অ্যাপিলিং হতে হয়। দাশুর মতন দুষ্টু ছেলের সঙ্গে নির্ঘাৎ আমার ছেলে নিজেকে কোথাও আইডেন্টিফাই করতে পারে। কিম্বা বুড়ো আংলার রিদয়ের সঙ্গে। তাই ছবি না থাকলেও কল্পনায় কোনো বাধা পড়ে না।

    অন্যদিকে আবার, ঠাকুমার ঝুলি সহ বেশির ভাগ প্রচলিত রূপকথার গল্পই তার অপছন্দ। সে ছেলে আবার মৃত্যু, হিংস্রতা, ডাইনী ফাইনি, কিম্বা যুদ্ধ মারপিট একদম পছন্দ করে না। :-(
  • nk | 151.141.84.239 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:১৭532306
  • নারায়ণ স্যান্যালের যুক্তাক্ষরবর্জিত বইটার নাম সম্ভবত "হাতি আর হাতি"
  • nk | 151.141.84.239 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:২১532307
  • মানে ঐ সিরিজের একটা বই এর নাম।
    তাছাড়া,আরেকটা বই "না মানুষের কাহিনি" সম্ভবত, সেখানে ডারেলসাহেবের কয়েকটা গল্পের খুব সুন্দর অনুবাদ ছিলো, আর ছিলো একটা গল্প, একটা সবুজরঙের মেয়ে ব্যাঙ, নাম বেঙিমণি( ভালো নাম প্লবঙ্গমী) আর রামধনুরঙের ছেলে ব্যাঙ দর্দুরকে নিয়ে। এটা মনে হয় অনুবাদ না, ওনার নিজেরই লেখা। খুব ভালো ছিলো বইটা।
  • pinaki | 85.231.137.225 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:৫১532308
  • ব্যাং একটা দারুণ প্রস্তাব দিয়েছে। বাচ্চাদের জন্য লেখার। আমার নিজের উৎসাহ খুব আছে। পারব কি না জানি না।
  • nk | 151.141.84.239 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:৫৪532309
  • আমার ব্যক্তিগত মতে বাচ্চাদের জন্য লেখা খুব কঠিন কাজ, বড়দের জন্য লেখার থেকে অনেক বেশী কঠিন। কেউ কেউ পারেন, তাঁদের লেখাই সার্থক শিশুসাহিত্য হয়।
  • pinaki | 85.231.137.225 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০০:৫৭532310
  • হ্যাঁ, সে তো বটেই। মানসিকভাবে ওদের জায়গায় নিজেকে নিয়ে যেতে পারতে হয়। নইলে 'ছোটোদের বিষয় নিয়ে বড়দের সাহিত্য' - এরকম একটা বকচ্ছপ হবে।
  • T | 14.139.128.11 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৩৫532311
  • তো সেই গল্পে যুক্তাক্ষর থাকবে, না থাকবে না? পন্ডিতমশাই/চিনেপটকা/বাঁশিওয়ালা ইত্যকার যাবতীয় কনসেপ্ট রাখা হবে, কি হবে না? সেই গল্প কি মোটামুটি জেনেরিক হবে নাকি গেঁয়ো/শহুরে/প্রবাসী/বিদেশী ছেলেমেয়েদের জন্য আলাদা ইস্টাইলে?
  • S | 99.26.200.89 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০১:৫২532312
  • দুটো আলোচনা হচ্ছে এখানে। একটা হোলো ১-৬ বছরের বাচ্চাদের বইএর - যাতে আমার মনে হয় ঠাকুমার ঝুলি পরে, কিন্তু হ্যারি পটার পরে না। আর গুনগত মান - যেটা ব্যক্তিগত মত। কিন্তু হ্যারি পটারের সাথে ঠাকুমার ঝুলির ডাইরেক্ট তুলনা হয় না। কারণ টার্গেট এজ রেন্‌জ আলাদা। আমাদের পরিপোক্ত মাথায় আমরা বলতে পারি হ্যারি পটার বেটার, কিন্তু একটা ৪ বছরের শিশুর কি ভালো লাগবে সেটা আমাদের ডিসাইড করাটা কি ঠিক হবে? বিশেষত মায়ের ভাষা যেখানে বাঙ্গলা। আর বইএর মধ্যে থেকে নতুন শব্দ সেখাটা তো ভালো ব্যাপার।

    তাই ৫-৬ বছরের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ঠাকুমার ঝুলি ভালো বাঙ্গলা বইএর অপসান। এছাড়া ব্রহ্মদত্তি ইত্যাদি তো আছেই। কিন্তু তবু সংখ্যাটা কম।

    আর ১০-১৩ বছরের জন্যে সুকুমার রায় ও সত্যজিত রায় যথেষ্ট লিখে রেখে গেছেন। শুধু শন্‌কু সিরিজটাই বেশ ইন্টারেস্টিঙ্গ। আমার মনে হয় এই বয়সটা নিয়ে চিন্তা করার দরকার নেই। কারন এখানে অনেক ভালো বাঙ্গলা বই আছে।
  • byaang | 122.178.243.231 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৮:৩১532313
  • আকা, কাল ঐ ১ থেকে ৬ এর জন্য নতুন কী কাজ হচ্ছে, সেটা লিখব ভেবেছিলাম, কিন্তু হজরটা অন্য কথা এসে যাওয়ায় লেখা হয় নি। গাংচিল ছোটোদের জন্য যেসব বই ছাপায় সেগুলো দোয়েল নামে বার করে। (যদিও আগে দোয়েল শুরু হয়, তারপর বড়দের বইয়ের জন্য গাংচিল শুরু হয়) কিন্তু ঐ ৬বছর বয়সের নীচের ছোটদের জন্য গাংচিল কিছু বই বার করছে বনটিয়া নামে। যদিও সেগুলো ১বছর থেকে ২ বছরের জন্য বলতে আমার আপত্তি আছে। কিন্তু ৩-৪-৫দের জন্য উপযুক্ত। তুই পরের বার যখন আসবি, বনটিয়ার বইগুলো দেখতে পারিস।
  • byaang | 122.178.243.231 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:০৪532314
  • সাহিত্যগুণ নিয়েই যখন কথা হচ্ছে, তখন আমিও একটু আগুন লাগিয়ে দিয়ে যাই। ঠাকুমার ঝুলি আমি তো অন্তত মোটেই ছোটোদের জন্য প্রোমোট করব না। বহু গল্পে অসম্ভব আপত্তিকর কন্সেপ্ট, আপত্তিকর বক্তব্য এবং আপত্তিকর রিলেশনশিপ, প্রতিশোধস্পৃহায় ভর্তি পাতার পর পাতা।

    আর ভাষার বর্ণনাও বলিহারি!!
    একটু কোট করি, কেমন?
    ১)
    কুলো মুলো ফেলিয়া খ্যাংরা নিয়া ব্রাহ্মণী গর্জ্জে উঠিল, ""হ্যাঁ, পিটে করতেই বসেছি! চাল বাড়ন্ত হাঁড়ি খট খট - এক কড়ার মুরোদ নাই পিটাখেকোর পুত পিটা খাবে! বেরো আমার বাড়ি থেকে!''

    গল্পের নাম ব্রাহ্মণ, ব্রাহ্মণী ; পৃষ্ঠা ২৩৭

    ২)
    এক কাঠুরিয়া। ছেলে হয় পিলে হয় না, সকলে ""আঁটকুড়ে আঁটকুড়ে'' বলিয়া গালি দেয়, কাঠুরিয়া মনের দু:খে থাকে।
    ..
    ..
    ..

    নাইয়া দাইয়া আসিয়া কাঠুরিয়া দাওয়ায় খাইতে বসিবে, দেখে শশার বোঁটাটা! - ""ও সর্ব্বনাশি!'' - শশা তো খাইয়াছে! - ""আ অভাগী কুলোকাণি! করেছিস কি রাক্ষসী! খেলি তো খেলি, বোঁটা কেন ফেললি! শেগ্গি তুলে খা!''

    ""ওমা - কি হয়েছে?'' থতমত কাঠুরে-বউ বোঁটা তুলিয়া খাইল। গালে মাথায় চাপড় দিয়া কাথুরিয়া ভাতের থাল ছুঁড়িয়া ফেলিল।

    ..
    ..
    ..

    ""না বলতে শশা খেলি, বুড়ির শাপে পাতাল গেলি!'' দুই চক্ষু কপালে তুলিয়া রাগিয়া মাগিয়া দড়িকুড়াল নিয়া কাঠুরিয়া একদিকে চলিয়া যায়! ""সাত দিন পর খেলে হাতীর মতন ছেলে হইত, বোঁটাটা হাতীর শুঁড় হইত! তা নয়, হয়েছেন এক টিকটিকি, বোঁটা হয়েছেন তিন আঙুলে এক টিকি - এক বিঘত ধানের চৌদ্দ বিঘত চাল।''
    ""ওঙা, ওঙা!'' ছেলে কাঁদে, কে নেয় কোলে, কে করে যতন, কাঠুরে তো গেলই, কাঠুরেবউ নদীর জলে ঝাঁপ দিয়া মরিতে চলিল। ""দিলি দিলি এমন দিলি! মা শষ্ঠী, তোর মনে এই ছিল!''

    গল্পের নাম দেড় আঙুলে। এই গল্পে অবিশ্যি এর পরে কাঠুরেবউ মরে না, কারণ ছেলে তাকে জড়িয়ে ধরে বলে - যাস নি আমায় একটু দুধ দে। গল্পের শেষটাও হ্যাপি এন্ডিং। কিন্তু তবুও আমি কিছুতেই বলব না এই গল্প ছোটদের উপযুক্ত। এখন এর সঙ্গে ইংরাজি গল্পের তুলনা এনে যদি কাউন্টার করার চেষ্টা হয় যে অমুক অমুক গল্পেও এই একই ধরণের ট্রিটমেন্ট আছে, আমি বলব, সেই গল্পও মোটে ছোটদের জন্য উপযুক্ত নয়। আমি এই দেড় আঙুলে প্পড়ে মাকে আঁটকুড়ে শব্দর মানে জিগানোয় মা বেদম বিষম খেয়েছিল। তখনো উনি আঁচ করতে পারেন নি, ঠাকুমার য্‌হুলি পড়ে আমি এই শব্দটার মানে জিগাচ্ছি।

    শেয়াল পন্ডিতের গল্পটাও আমার খুব বাজে লাগে। কুমীরছানাগুলোকে খেয়ে নেওয়া তখনো বরদাস্ত হত না, এখনো হয় না। কিন্তু ঐ বয়সেই আমার শেয়াল পন্ডিতের গল্পের যে জায়গাটা বীভৎস লেগেছিল, সেই জায়গাটা কোট করি।

    ঢুলী ঢোল বায়না করিতে গেল, শেয়াল পুরুতবাড়ি চলিল। ঢুলীবউ কুট্‌না কাটিতে বসিয়াছে। কনেটি ঝিমাইতে ঝিমাইতে বঁটীর উপরে পড়িয়া গিয়া কাটিয়া দুইখানা হইআ গেল। ভয়ে ঢুলীবউ কনের দুই টুকরা নিয়ে খড়ের গাদায় লুকাইয়া রাখিয়া আসিল।

    বাচ্চাদের জন্য নতুন করে চিন্তাভাবনা করার সময় হয়েছে। আমরা আমাদের ছোটবেলায় আর কোনো অপ্‌শন না পেয়ে যা পড়েছি, পড়তে বাধ্য হয়েছি, সেটাকে এত গ্লোরিফাই কারার কোনো করণ দেখি না।
  • byaang | 122.178.243.231 | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ ০৯:০৯532317
  • গুচ্ছের বানান ভুল, ঠিক করার মতন ধৈর্য্য নাই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন