এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রাম নারায়ন রাম/ Ram Narayan Ram

    সৌম্য
    অন্যান্য | ০৪ জুলাই ২০১২ | ২০২৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 82.83.87.188 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০১:৪৭554084
  • মোচ্ছব যারা করছে, সমস্যাটা তাদের।
    মনে হয়না বিজ্ঞানীরা কোথাও দলবেঁধে দাবি করেছেন, ২০১৫ এর মধ্যে হিমালয়ের বরফ সব ঘেমে নেয়ে গলে যাবে আর আমরা সবাই সাঁতার কাটবো। এই কথাটাও আকাদার কাছে, ঐ মার্ক্সবাদ বিজ্ঞান কে নিয়ে খিল্লির মত ফ্রিকোয়েন্সিতে শুনি বলে বল্লুম :P
    এরকম ইন্টারপ্রিট করে তাই নিয়ে হইহই করলে সেটা ঐ দেয়াল লিখনকারীদের মতন লোজজন। কিন্তু তার জন্য, তাপমাত্রা ক্রমে বাড়ছে, এগুলোও গুল হয়ে যায়না।
  • pi | 82.83.87.188 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০১:৪৯554086
  • একক, গুরু লে আউটে চেষ্টা করে দেখেছিস ? আর একটা দাড়ি কপি করে রেখে দিতে পারিস। বাক্যশেষে পেস্ট করতে থাকবি ঃ)
    গুগল লেআউটেও কীভাবে যেন দেওয়া যায়। সিম্বলে আছে বোধহয়।
  • Abhyu | 222.201.77.95 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০১:৫৫554087
  • টি, আমি আপনার কথা স্পেসিফিক্যালি বলছি না। তবে এই সুতোর অনেক পোস্টেই লজিকের ইনকন্সিস্টেন্সি আর ভুল ডিডাকশন খুব চোখে লাগে। কিন্তু আমি ম্যাথেমেটিক্যাল লজিকের মাস্টারমশাই নই, আর পোস্ট ধরে ধরে আলোচনাতেও যেতে আগ্রহী নই কারণ সবাই তো ফেসবুক গুরু ইত্যাদিতে আসে টাইম পাস করতে। অন্ততঃ আমি তো বটেই :)
  • T | 24.139.128.15 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০১:৫৮554088
  • ও, ইয়ে যদি সময় পেলে দেখিয়ে দিতেন তাহলে ভালো হত। না হয় নিজেই আবার খুঁজে খুঁজে দেখি। চাট্টি বই ঘাঁটি।
  • Abhyu | 222.201.77.95 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:০২554089
  • সে আপনার ইচ্ছা!
  • pi | 82.83.87.188 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:০৪554090
  • *দাঁড়ি ঃ((
  • একক | 24.96.234.71 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:০৫554092
  • শিবু

    "আর ধর্মে সব সময়েই একটা যুক্তি বাদ দেবার ব্যাপার থাকে।" ভুল ধারণা. আপনি তাহলে সেরকম লোকের খপ্পরে পরেন নি যারা প্রথমেই পপার আর মিমাংসা পাশাপাশি ঘেঁটে প্রমান কর্বে বিজ্ঞান টা বৈজ্ঞানিক যুক্তি ধর্ম টা "অধ্মাত্মিক" যুক্তি . ওর টাইপ আর এর টাইপ আলাদা . সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম বা ধর্ম দিয়ে বিজ্ঞান কোনটাই ব্যাখ্যা করতে যাওয়া বোকামি. আর একটা ডিস্ক্লেইমার.
    "ধর্মের টেক্স্ট" বলতে রামায়ন-মহাভারত- লক্ষী-গনেশ নয়, ওগুলো গপ্পো. আমি ওসব নিয়ে বলছি ভাববেন না আবার :)

    ধর্ম ধারায়েতি প্রজা . মিমাংসা -সংখ্য-ন্যায় থেকে শুরু করে চার্বাক এই যে সনাতন যুক্তিধারা তার ওপরেই বেস করে চতুর ধর্মব্যবসায়ী রা খ্যালে . ওই সব বালক -ফলক পাতি মাল. কোনো স্ত্যান্দার্দ এ আসেনা . আপনি রভিশংকর কে দেখুন. নারদ ভক্তি সুত্র আর সংখ্য মিশিয়ে ঘ্যাট পাকছে এমন যে সায়েন্টিস্ট -প্রফেসর রাও দেখি চুপ করে শোনেন. শোনেন কেন ? কারন এদের ফাউন্ডেশন এ গোলমাল আছে . এরা বিজ্ঞানের চাকর.

    "বিজ্ঞান বলেছে " বলে মানে সবকিছু, আসলে তো বিজ্ঞান নিজে কিছু বলেনা. বলে পেপার . বলে রিভিউ . বলে প্রুফ . এরা কিন্তু সব ই করেন . নাম করা লোকজন তাও দেখি চোখের সামনে রবিশংকর নাসাদিয়া সূত্রের ভুল ব্যখ্যা করলো ( পুরো ইচ্ছে করে ) তারপর সেই প্যারাডক্স দিয়ে এটাক করলো মডার্ন সায়েন্স কে.
    প্রফেসর দের চক্ষু ছানাবড়া.

    এই গুলোই মৌলবাদের ফলাফল. আসলে বিজ্ঞানের মৌলবাদ বলে আলাদা করে কোনো ফ্রেস হয়না , স্বীকার কর্ছি. কথাটা চিন্তার মৌলবাদ, যার মধ্যে আটকে পড়লে শেষ এ বোকা বনতে হয়.
    জানলা টা খোলা রাখাই ভালো.
  • generic letter | 81.182.160.67 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:০৫554091
  • বোঝা গেল, গণিতের সত্য ইনকম্প্লিট (গোদেল/রাসেল) - অতএব গণিতের ভাষায় পৃথিবীর সমস্ত কিছু পেড়ে ফেলা যাবে না। মোরোভার, গণিতের খন্ডসত্যগুলিও শুধু abstract ভাবে সত্য, যদিও তার মূল্য অপরিসীম।
    এবার তাকানো যাক natural science এর দিকে। Natural Scientific statements বলতে যে বাক্যগুলি বাস্তব দুনিয়া সম্বন্ধে কোন ফলসিফায়েবল বক্তব্য রাখে। উদাঃ পৃথিবীটা গোল।
    আমরা জানি, এককালে সায়েন্স বলত, পৃথিবীটা ফ্ল্যাট। তারপর বলছেন, গোল। আবার ছেলেবেলায় ভূগোল বইতে লেখা থাকত, ন্যাশপাতির মত। সব্চেয়ে ইন্টারেস্টিং, geoid, অর্থাৎ পৃথিবীটা পৃথিবীর মত! শেষেরটা অবৈজ্ঞানিক, ঐটা বাদ দিয়ে বলছি।
    বিজ্ঞান যদি এভাবে বদ্লাতে থাকে, তাহলে ধ্রুব কি? কোনটা বদলাচ্ছে না?
    আমি বলব, কিছু আছে যা বদ্লাচ্ছে না - সেটাই জ্ঞানের ভান্ডার। যত সময় এগিয়েছে, আমরা বুঝতে পেরেছি পৃথিবী কিরকম নয়। সেইটুকুই জানা। যেকোন গূঢ় বিষয়ে, নানারকম বাহ্য এভিডেন্স আছে। যেকোন হাইপথেসিস ঐ এভিডেন্সগুলোকে ব্যাখ্যা করে। হয়তো সেরকম পনেরোটা হাইপথেসিস আছে (ইন ফ্যাক্ট, অসংখ্য - কিছু জানা, কিছু অজানা),যেগুলো আজকের এভিডেন্সের সাথে কন্সিস্টেন্ট। যেমন flat earth hypothesis সাধারণ দৃশ্যমান এভিডেন্সের সাথে কন্সিস্টেন্ট। তারপর বৈজ্ঞানিক নতুন কিছু এভিডেন্স বের করলেন - যেমন জাহাজ দূরে চলে গেলে মাস্তুলটা সব্শেষে মিলায় - যার বলে আমরা বুঝ্লাম যে পৃথিবীটা আসলে ফ্ল্যাট নয়। আসল শিক্ষাটা কিন্তু ঐ flat earth hypothesis কে reject করা। পৃথিবী গোল হতে পারে বা ন্যাশপাতি বা কমলালেবু হয়ে পারে, কিন্তু রুটি কখনই নয়। সেই অর্থে - পৃথিবী গোল একথা "সত্য" না হতে পারে, কিন্তু আমরা এটুকু জানি যে পৃথিবীটা ফ্ল্যাট নয়। এই হাইপথেসিসের সংখ্যা পনেরো থেকে চোদ্দ হওয়াই সময়ের সাথে বিজ্ঞানের অগ্রগতি। এই প্রসেসের মূলে আছে একটা principle - যেকোন হাইপথেসিসকে (আমি থিয়োরি শব্দটা সচেতনভাবে এড়িয়ে যাচ্ছি) পুরোন এবং নতুন সমস্ত এভিডেন্সকে ব্যাখ্যা করতে হবে।
    এবার আসি মৌলবাদের কথায়। হ্যাঁ, ধর্ম এবং বিজ্ঞান দুটৈ নিজের মত করে পৃথিবীটাকে বুঝে নেওয়ার দুটো intellectual system। কোথায় পড়েছি একটা কথা - science is a process of factization of the world। ধর্মও তাই। দুটোতেই একটা বিশ্বাসের (faith) জায়গা আছে - যেগুলোকে আমরা স্বতঃসিদ্ধ বা axiom বলতে পারি। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এই বিশ্বাসটা কার্যকারণ সম্পর্কে। এই বিশ্বাসটাই empiricism - অর্থাৎ কিনা যেকোন হাইপথেসিসকে পূঞ্জীভূত সমস্ত এভিডেন্স ব্যাখ্যা করতে হবে। জ্ঞানের অগ্রগতির মূলে এই বিশ্বাসটুকু।
    তাহলে একজন ব্যক্তিমানুষ কি করে হিগস-বোসন বুঝবে? এক জীবনে তো অত এক্স্পার্ট হওয়া সম্ভব না। তাহলে কিকরে আমি অন্ততঃ মেনে নেবো যে পুরোটা ঢপ না? সেইটা আসে একটা আস্থা থেকে। আস্থাটা তাদের উপর, যারা এই এম্পিরিসিজমে বিশ্বাস রাখেন। আস্থাটা একটা সিস্টেমের ওপর, যেটা based on empiricism। ক্ষেত্রবিশেষে আমরা টেস্ট করেও দেখব, আমাদের ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতার সাথে মিলছে কি না (এটাই empiricism), যদি বিজ্ঞান বইয়ের সত্য আমাদের অভিজ্ঞতার সাথে না মেলে, তাহলে satisfactory explanation পাচ্ছি কি না। অর্থাৎ আমর আপাতদৃষ্টিতে পৃথিবীকে ফ্ল্যট বলে মনে হলেও বই পড়ার পর ভেবে দেখছি, সত্যিই তো! এইরকম করে আমরা যারা বিজ্ঞানের প্রসেসে, অর্থাৎ কার্যকারণ সম্পর্কে বিশ্বাস করি, তাদের ওভারল প্রফেশনাল বৈজ্ঞানিক এস্টাবিহ্শমেন্টে একটা আস্থা তৈরি হয় - আমারা বিশ্বাস করি যে ম্যাটার আসলে এনার্জি। (এখন যদি রিসার্চার ফান্ডিং অথরিটিকে খুশি করতে ভুলভাল ছাপে সেটা চিটিং, মৌলবাদ নয়)
    প্রকৃতপ্রস্তাবে, প্রতিটি intellectual system'এর এই self-perpetuating property আছে। আর্থাৎ কার্যকারণে বিশ্বাসী scientific establishmentকে বিশ্বাস কর্বেন, আর সৌম্য বালবাবাকে বিশ্বাস করবেন। এমন কোন metasystem নেই, যেটা এই দুটো intellectual systemকে evaluate করবে।
    তবুও কেন কার্যকারণে বিশ্বাস ভাল? কারণ, ঐ যে আগে বলেছি, বিজ্ঞানে সত্যের দিকে একটা যাত্রা অছে, ধর্মের মত "সত্যে শুরু, সত্যে শেষ" নয়। বিজ্ঞানে যে collective knowledge'এর উপর প্রতিমুহূর্তের checks and balances আচে, সেটা অবিজ্ঞানে নেই। সেইজন্যে বিজ্ঞানের সত্য, খাঁটি দুধ না হলেও, জল কম।
  • Spark | 161.141.84.239 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:১১554093
  • এত লজিক বিজ্ঞান মৌলবাদ ডাক্তার রাসেল গোডেল পপারের মধ্যে পড়ে তাড়াতাড়িচ্চোটে এক জায়্গায় পড়ে ফেল্লাম একটা প্লেটে আছে একটা কলা আর আরেকটা প্লেটে আছে একটা আপেল। এইটুকু পড়েই বেজায় খিদে পেয়ে গেলো, মনে হলো আহা ঐ আপেল কলা কচমচ করে খেয়ে ফেল্লেই দিব্যি বোঝা যেতো দুইখান জিনিস খেয়েছি, মানে আমার উদরাত্মা বুঝতেন ঠিকই। তেনার কাছে তো সব ই শেষে কার্বোহাইড্রেট, ফ্রুক্টোজ, মিনারেল এইসব। ভালো করে সিম্প্লিফাই করে গ্লুকোজ করে ফেলতেন। আহা। ঃ-)
    কিন্তু মুশকিল হোলো কিসুই বুঝে উঠতে পারছি না। এই যে এক্সপেরিমেন্টাল মেথড, পরীক্ষানিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ থেকে তত্ত্ব আনা বা থিওরি থাকলে এক্সপেরিমেন্ট বা অব্জার্ভেশন দিয়ে সেটা প্রুফ বা ডিসপ্রুফ করা, এই পদ্ধতি ঠিক নয়?
  • সিদ্ধার্থ | 141.104.247.129 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:২২554095
  • অনেক কিছু ঘেঁটে গেছে। এত কিছু নিয়ে একসাথে আলোচনা করা যায় না। আমি সন্ধেবেলা আরেকটা টই খুলব। স্পেসিফিকালি পপার ভার্সেস মার্ক্স নিয়ে। মানে দুই স্কুলের বিশ্ববীক্ষার কনফ্লিক্ট। সেটায় নেসেসারিলি রাসেল ও আসবেন।

    কেউ পড়বেন কি না জানি না। আমি লিখে যাব। একটু অনিয়মিত হবে , কারণ সাবজেকটটা বিশাল, প্রচুর লেখার আছে। আমার নিজের কাজকম্মো সামলে লিখে যাব। ...........
  • একক | 24.96.234.71 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:২৪554096
  • ঠিক নয় কেও বলেনি তো !

    ব্যাপার হচ্ছে বিজ্ঞান বোঝে দ্বন্দ দিয়ে . কিন্তু দ্বান্দিক যুক্তি একমাত্র যুক্তিপন্থা কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্নের অবকাশ আছে.

    ক্রিয়েশন প্রএকটিভ না রিয়েক্তিভ ? এইটুকু শুধু ভাবুন. যদি রীএকটিভ হয় তাহলে সেটা ক্রিয়েশন নয় .তার আগে কিছু ছিল. যদি প্রএকটিভ হয় তাহলে আবার ঘুরিয়ে ফির্য়ে "গড" এর কনসেপ্ট এসে পড়বে.

    এই ২ বা দ্বন্দের বাইরে বেরোনো যায় কিনা এটা নিয়েই মাথা ঘামিয়েছিলেন পুরনো দিনের লোকজন এবং এখনো অনেকেই ঘামাচ্ছেন . এর মানে আদৌ এই নয় যে "ভগবান" বলে কেও আছে. এর মানে এই যে
    তর্কশাস্ত্রের বেস যে "যুক্তিপন্থা" সেটাকে নিরন্তর প্রশ্ন করে যাওয়া যে এর চে বেটার কিছু পথ বেরোয় কিনা.
    সেটা যদি কখনো বেরোয় তাহলে এনট্রপি র ব্যাখ্যাও হয়তো পাল্টাবে. হয় তো.

    আমি একবারও বেনিফিট অফ ডাউট দিয়ে "যা বিজ্ঞান নয় তাও সত্য" এটা বলছিনা. বলছি যে যা "বিজ্ঞান নয়" তাকেও নজরে রাখার দরকার আছে. কারন দ্বান্দিক তর্ক যে "একমাত্র" পন্থা এইটা দাবি করা মুর্খামি.
  • একক | 24.96.234.71 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:২৫554097
  • আমার আগের পোস্ট স্পার্ক এর লাস্ট পোস্ট এর উদ্দেশ্যে.
  • achintyarup | 69.94.2.152 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:৩৮554098
  • আমনারা এসব কটিন কটিন আলোচনা অন্য টই বানিয়ে করেন। একটু মন দিয়ে বালকবাবার লীলা শুনতে এসিচি, তাও কেউ করতে দেবে না মাইরি। রাম নারায়ণ রাম।
  • Lama | 127.194.229.132 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০২:৫৩554099
  • যত্ত সব বেরসিক। কঠিন কঠিন তর্ক তুলে ভালমানুষটারে বোধ হয় তাড়িয়েই ছাড়ল।

    রানারা
  • aka | 85.76.118.96 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৫:০২554100
  • পাই ২০১৫ র মধ্যে হিমালয়ের বরফ গলার ক্লেমটা আদৌ ছিল না বলছ? ঠিক বুঝলাম না, বিজ্ঞানীরা দাবী করেন নি বলতে কি বলতে চাইলে।
  • aka | 85.76.118.96 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৬:৪৮554102
  • পাই পিয়ার রিভিউড কিনা সেটা তো পয়েন্টই না। কিছু সাইন্টিস্ট ক্লেম করেছিল এবং বেশ কদিন সেটা এনভায়রনমেন্ট কেমন খারাপ হচ্ছে তার বেঞ্চমার্ক হিসেবে দেখা হত। সাধারণ লোকের পক্ষে নেচার পড়ে, প্রতিটা পেপার কতটা পিয়ার রিভিউড কতটা নয় সেটা বোঝা সম্ভব নয়। সেখানে মানুষকে বিশ্বাস করতে হয় বিজ্ঞানীদের এথিকসের ওপর। আমার মনে হয় বিজ্ঞানের ওপর অবিশ্বাস বা বিজ্ঞানের ফাণ্ডামেন্টালিজম হচ্ছে এটাই যে ঢপ, মিথ্যে, আধা সত্য তথ্য এবং তত্ত্ব আমাদের মতন সাধারণ মানুষকে বিজ্ঞানের নামে গেলানো হচ্ছে। সেটা এখানেও হয়েছে, এবং সেই জন্যই এটাও মানে এই তথ্যও বিজ্ঞানের অপপ্রয়োগের উদাহরণের মধ্যেই আসবে।
  • tatin | 140.39.149.53 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:০৭554104
  • সৌম্য, পাশ্চাত্য বিজ্ঞান সম্বন্ধে ঠাকুরের বক্তব্য কী?
  • সৌম্য | 151.0.8.62 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:২৮554106
  • পাশ্চাত্য বিজ্ঞান???

    ওরকম ভাবে কিছু নেই। তবে এই কথাগুলো বিভিন্ন জায়গায় পড়ছি

    1. মহাকাশে গননা করা অসম্ভব এরকম সংখ্যক গ্রহ উপগ্রহ আছে । পৃথিবীতে যত বালুকনা আছে, তা যদি গুনেও শেষ করা যায়, তবুও মহাকাশের গ্রহ, নক্ষত্র গুনে শেষ করা সম্ভব না । (এই কথাটা ঠাকুর 1960 সালে বলেন।)

    2. পৃথিবীর বিজ্ঞান সেদিনই উন্নতি করবে যেদিন >পেন্সিল দিয়ে কাগজে চোখ একেঁ, ঐ আঁকা চোখে দৃষ্টিশক্তি দেয়া সম্ভব হবে।

    3. আমাদের সৌরজগতের আটটা গ্রহের মধ্যে পৃথিবীতে একমাত্র প্রান আছে কারন পৃথিবী হলো মাতৃগ্রহ। বাকি গ্রহগুলো ধাত্রী গ্রহ। (বলতে পারি না কেন এমন বলেছেন । তবে বৃহস্পতি এবং শনি আছে বলেই ওদের আকর্ষনেই অনেক এস্টরয়েড, গ্রহানু আর পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে না। হয়তো এরকম সব কারনেই বলেছেন)

    4. এই পৃথিবী ছাড়াও অন্য অনেক গ্রহে প্রাণ আছে।

    5. পৃথিবীতে এর পর আসবে এটমিক যুগ । তখন আর যানবাহন লাগবে । কয়েক সেকেন্ডে কলকাতা থেকে দিল্লী যাওয়া যাবে ।(i dnt knw how.)

    আপনাদের হাসাহাসির খোরাক দিয়ে গেলাম। কেউ একটা ভিডিও দেখলেন না । আমি রাগ করছি খুব । কত কষ্ট করে লিংক পোস্ট করলাম আর কেউ পাত্তা দিল না :(
  • সৌম্য | 151.0.8.62 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:৩০554107
  • correction of 5:
    যানবাহন লাগবে না ।
  • তাতিন | 140.39.149.53 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:৩২554108
  • আরেকটা প্রশ্ন, ঠাকুর কি কমিউনিস্ট ছিলেন? মার্ক্সবাদ সম্বন্ধে ওনার মূল্যায়ন কী? শোনা গ্যাছে উনি একবার কোমরে হাত বুলিয়ে জ্যোতিবাবুর বাতের ব্যথা ঠিক করে দিয়েছিলেন? সিপিএম সম্পর্কে ওনার মত কী ছিল?
  • Soumyo | 151.0.8.62 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:৪১554109
  • Communism, marxism, joyti bosu, cpm> later I'll write on it. It would be a big post. I've not enough time now. So later i'll write from authentic source.
  • Suhasini | 132.167.0.45 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:৪৪554111
  • ও মশাই, বাল্যলীলার কী হল?
  • Sibu | 118.23.96.4 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৮:৪৪554110
  • এই গেলানোর ব্যাপারটা অনেক কিছু দিয়েই করা হয়।আম্রিগায় মার্কেট আর ক্যাপিটালিজমের নাম করে অনেক কিছু গেলানো হয়। চীনে মনে হয় মার্কসবাদের নাম করে গেলানো হয়। কল্লোলদা দেখি মানবাধিকারের নাম করে রাষ্ট্রের বিলুপ্তি গেলান। এই সবই (মানে ক্যাপিটালিজম ইঃ) তাহলে ফান্ডামেন্টালিজম। ত্ফাতের মধ্যে, সায়েন্সে কোনটা ভেরিফায়েড আর কোনটা হাইপোথেসিস সেটা চেষ্টা করলে জানা যায়। বাকীগুলোতে সেটা একেবারেই গ্রে।
  • সৌম্য | 151.0.8.62 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৯:০১554112
  • বাল্যকাহিনী একসাথে পোস্ট করতে হবে আমাকে। ছাড়া ছাড়া ভাবে দিলে আপনারা হাসাহাসি আর গালিতে ভর্তি করে দেবেন এই টই। সুতরাং সময় লাগবে। সিলেকশন দিতে হবে যে কোনটা কোনটা নেব এবং টাইপ করতে হবে। আপনারা যা চীজ সব!
  • | 127.194.98.186 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৯:০৬554113
  • এই জন্যেই কবি বলেছেনঃ ' তু চীজ বড়ি হায় মস্ত মস্ত, তু চীজ বড়ি হায় মস্ত'
  • kiki | 69.93.246.248 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৯:৪২554114
  • যাক! সৌম্য যে অন্ততঃ এই টই গম্ভীর করে দেওয়া লোক গুলোকে পাত্তা দেয় নি, এই ঢের। লিখুন মশায় লিখুন। হা পিত্যেশ করে বসে আছি।

    রানারা।
  • kiki | 69.93.246.248 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৯:৪৩554115
  • আর এই শ্রী কি সেই শ্রী? ওরে বেলকাম বেলকাম। যদিও এখেনে বেলকাম জানানোর রেওয়াজ নেই। তবু......
  • kiki | 69.93.246.248 | ০৮ জুলাই ২০১২ ০৯:৪৪554117
  • মামু , এই টইকে অনন্ত করে দেওয়া হোক বাবাকি খাতির।

    রানারা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন