এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ঐন্দ্রিলার মৃত্যু কয়েকটি প্রস্ন।

    Kamalendu Chakrabarti লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৩ অক্টোবর ২০১৩ | ২৫৫৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sch | 132.160.114.140 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৬:৩১621206
  • হ্যাঁ ঝিকি বাবা-মা কি ভাবে বাচ্চা মানুষ করবেন, গুড পেরেন্টিং কিভাবে করা যায় - সেটা নিয়ে একটা টই খুললেই তো হয়।

    আর নেট ঘেঁটে ডাক্তারি যেমন করা যায় না, সেরকম সংবাদ পত্রের গপ্পের ওপর নির্ভর করে কনক্লুশান টানাও যায় না। ঐন্দ্রিলার মা বাবা কিন্তু তাকে মনোবিদের কাছে নিয়ে গেছিলেন - ব্যাদ পেরেন্ট হলে নিয়ে যেতেন কি না জানি না।

    এবার ডিগ্রীধারী ডাক্তার তার লেখায় লিখলেন

    "একদিন-দুদিনের কয়েক ঘণ্টার যদি কেউ মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত) হয়ে পড়ে, তবে নিশ্চিত ভাবে বলা যায় যে ঐন্দ্রিলা আগে থেকেই মানসিক দুর্বলতার শিকার ছিল আজকের দিনের নানান প্রতিকুলতা সামলানোর মতো মানসিক ও শারীরিক ক্ষমতা তার খুব একটা ছিলনা"

    আর

    " হয়তো শারীরিক কারণে ওকে স্কুল কামাইও করতে হতো। ওর ছোটবেলায় মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট হতো। ইনজেকসন এবং নেবুলাইজারও হয়তো নিতে হতো। এ সবই আমার অনুমান। "

    এতগুলো হয়তোর ওপর নির্ভর করে তিনি সিদ্ধান্তে এলেন "আমার এই বিশ্লেষণের এক্তাই কারণ, ছোটবেলায় অন্যান্য শিশুদের মতো, ওর লালনপালন করা হয় নি। যাকে ইংরাজিতে বলা হয় parenting."

    অথচ মজার ব্যাপার দেখুন কাগজেই লিখছে "তাঁর দাবি, সামান্য অবকাশেই প্রথম বার দেখা ডাক্তারকে ঐন্দ্রিলা জানিয়েছিল, স্কুলে তার সমস্যার কথা। জানিয়েছিল, কী ভাবে উঁচু ক্লাসের কয়েক জন দিদি তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে, জোর করে টাকা চেয়েছে। কী ভাবে দিনের পর দিন তাকে নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রূপ করছে। কেন স্কুল যাওয়ার কথা ভাবলেই ইদানীং ভয় পাচ্ছে সে, এমন আরও কত কী!"

    (source:http://www.anandabazar.com/archive/1130917/17cal4.html)

    তাহলে খবরের কাগজের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করতে হলে মেয়েটি কিন্তু কয়েক ঘন্টা নয়, "দিনের পর দিন" অত্যাচার সহ্য করেছে। সেটা সে বাবা-মা'কে কেন বলে নি সে প্রশ্ন আলাদা, কিন্তু দেখা যাচ্ছে ডিগ্রীওয়ালা ডাক্তারবাবু খবরের কাগজটাও ভালো ভাবে পড়েন নি।

    কমলেন্দু বাবু গোরুর দুধের বিষয়ে তার গবেষণার কথা লিখবেন লিখুন না -- কে আপত্তি করছে - কিন্তু সেটা অবতারণা করার জন্যে এই সব ভুল্ভাল বকার কি দরকার।
  • কল্লোল | 125.242.134.49 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৬:৪০621207
  • ইয়ে মানে, মামু কি গরুর দুধ নিয়ে দুপহা দিতে পারবে? মানে আফটার অল গরু তো।
  • jhiki | 233.255.230.71 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৬:৪৯621208
  • শরীর খারাপ হলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া বা বাচ্চার শখের জিনিস কিনে দেওয়া শুধু মাত্র এগুলো গুড পেরেন্টিং এর নমুনা?
    গুড পেরেন্ট হল ডিজাইনার পেরেন্ট ফর দ্য স্পেসিফিক কিড।

    আগেই বলেছি ঃ দৃষ্টিকোণ!
  • jhiki | 233.255.230.71 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৬:৫৮621209
  • আর ঐ মেয়েটির মৃত্যুর প্রত্যক্ষ / প্ররোক্ষ কারণ হিসাবে স্কুলের র‌্যাগিং, চিকিৎসা বিভ্রাট আর বাবা মায়ের গাফিলতির কথাই উঠে এসেছে। প্রথম দুটো বিষয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে, তৃতীয়টিতে এত আপত্তি কেন?
  • sch | 132.160.114.140 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৭:০৩621210
  • শরীর খারাপ হলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া আর মনোবিদের কাছে নিয়ে যাওয়া এক হল কি? আপনি কি শরীর খারাপ করলেই বাচ্চাকে মনোবিদের কাছে নিয়ে যান?

    আর "ডিজাইনার পেরেন্ট ফর দ্য স্পেসিফিক কিড" জিনিসটা খুব কমপ্লিকেটেড। একটা বাচ্চার স্পেশিফিক নিডগুলো কি বাবা-মা'র ব্যবহার থেকে তৈরী হয় নাকি তার জেনেটিক বৈশিষ্ট্য থেকে ব্যবহারগুলো আসে আর সেই ধরে বাবা মা'কে তার প্রয়োজনমতো পেরেন্টিং করতে হয় ? ভালো পেরেন্টিং-টা বোধহয় ইউনিভার্সাল।

    তবে র‍্যাগড হলে কেউ যাতে মানসিক ভাবে না ভেঙ্গে পড়ে সে শিক্ষা কি ভাবে বাবা মা দেবেন তা ঈশ্বর জানেন। ডাক্তারবাবুর কেতাবী বিদ্যায় বোধহয় প্র্যাক্টিকাল জগতের র‍্যাগিং এর উদাহরনগুলো দেওয়া নেই।
  • link | 69.160.210.2 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৭:১১621211
  • "মনোবিদ"এর কাছে যাওয়ার লিংক আছে?
  • শিশুর পিতা | 69.160.210.2 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৭:১৫621212
  • র‌্যাগড হলে কেউ যাতে মানসিক ভাবে না ভেঙ্গে পড়ে সে শিক্ষা বাবা মা ছাড়া আর কে কিভাবে দেবেন sch জানেন? নিদেন ঈশ্বর জানেন?
  • sch | 132.160.114.140 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৭:১৯621213
  • " সন্ধ্যায় এক স্নায়ু ও মনোরোগ চিকিৎসকের কাছে মেয়েকে নিয়ে যান বাবা শান্তনু দাস। ঐন্দ্রিলার সঙ্গে কথা বলার পরে তিনি মেয়েটিকে উদ্বেগ কমানো এবং খিঁচুনি আটকানোর একটি ইঞ্জেকশন দেন।"
    http://www.anandabazar.com/archive/1130912/12cal3.html

    আরো লিঙ্ক দেব?
  • jhiki | 233.255.230.71 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৭:৫২621216
  • পড়ে গিয়ে চোট পেলে আগে ইমার্জেন্সিতে তার পর অর্থোপেডিকের কাছে নিয়ে যাব, দেখতে পাচ্ছে না অভিযোগ জানালে চোখের ডাক্তারের কাছে আর জ্বরজারী হলে জেনেরল প্র্যা।
    তেমনি টানা দু তিন দিন অস্বাভাবিক ব্যবহার দেখলে অবশ্যই মনোবিদ।

    এখানে আমি একটি প্লেসহোল্ডার, যা যে কোন শিক্ষিত পুরুষ/ মহিলা কে রিপ্রেসেন্ট করে।
    এই শারীরিক সমস্যা গুলো আমার মায়ের হলে একই ভাবে সমাধান খুঁজব। এর সাথে পেরেন্টিং এর কি সম্পর্ক?
  • jhiki | 233.255.230.71 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৭:৫৫621217
  • আমার লিংক পড়েই রিফ্রেশ করলাম, মেয়েটিকে প্রথমে জে প্র্যার কাছেই নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তার পরামর্শেই মনোবিদ।
  • sch | 132.160.114.140 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৮:২০621218
  • জে প্রাক্টিশানার নয় - শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ, "তখনই তার সঙ্গে আলাদা ভাবে কথা বলার প্রয়োজন টের পেয়েছিলেন শিশু চিকিৎসক দ্বৈপায়ন ঘটক।" লিঙ্কটা আবার দিলাম http://www.anandabazar.com/archive/1130917/17cal4.html

    বাচ্চার অসুখ করেছিল - তারা স্বাভাবিকভাবেই শিশু রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে গেছিলেন - তার পরামর্শ মতো মনোবিদের কাছে।

    আর সব তথ্যের ভিত্তিই কিন্তু মিডিয়া, - যে মিডিয়া গোড়ায় স্কুলের দিকে আঙ্গুল তুলেছিল পরে আবার স্কুলের সমর্থনে গান গেয়েছে
    এবার যে মিডীয়ার খবরের ভিত্তিতে এত বিশ্লেষণ ডিগ্রীধারী ডাক্তারের, তাদের একটা লেখা দি

    " ঐন্দ্রিলার বাড়িতে ঢুকেই বসার ঘরের দেওয়ালে টাঙানো সারদা মায়ের ছবি। সেই ছবির দিকে তাকিয়ে প্রণতিদেবী বললেন, “খুব হাসিখুশি মেয়ে ছিল। আমাকে মাঝেমধ্যেই বিবেকানন্দ, মা সারদার ছবি দিত। এই ছবিটাও মাসকয়েক আগেই আমাকে দিয়েছিল। এখনও আমার কাছে রাখা আছে।” তাঁর আক্ষেপ, “দূর থেকে আমাকে দেখলেই হেসে চোখ পিটপিট করত। এত কথা হতো। এক বারও এই কথাটা বলল না। তা হলে এক বার অন্তত চেষ্টা করে দেখতাম।”

    'Source: http://www.anandabazar.com/archive/1130916/16cal6.html

    আর ডাক্তারবাবু কনক্লুড করে দিলেন "ঐন্দ্রিলা মানসিক ভাবে দুর্বল ছিল। ও নিজের জগতের গণ্ডির মধ্যেই ভাল থাকতো। এই গণ্ডীর বাইরের ওর সমস্যা হতো। "

    আবারও মিডিয়ার কথায় আসি "ঐন্দ্রিলার মায়ের সঙ্গে দেখা করার পরে শিক্ষিকা বনানী সেনগুপ্ত বলেন, “আমরা ঘটনাটি জেনেছি পরের দিন সাংবাদমাধ্যমের থেকে। আমরা হতবাক। যে ভাবে ঐন্দ্রিলাকে আটকে রাখা হয়েছিল, তাতে নিজেরাই আমরা নিজেদের দায়ী করছি। শিক্ষিকারা তো মানুষ গড়ার কারিগর। তবে কি আমরা শিব গড়তে গিয়ে বাঁদর গড়লাম!” তবে দোষী ছাত্রীরা যাতে বিপথে চলে না যায়, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে বলে মনে করেন বনানীদেবীরা। তিনি বলেন, “ওদের হয়ে আমরা মার্জনা চাইছি। কিন্তু ওরা যাতে জীবনের মূলস্রোত থেকে ছিটকে না যায়, সেটাও দেখতে হবে।”

    স্কুল নিজেই স্বীকার করেছে গাফিলতির কথা। তাহলে এখানে হয় স্কুলের দোষ বা চিকিৎসকের দোষ, বাবা -মা'র দোষের এই তৃতীয় কোণটা কত্থেকে এলো। নাকি এই তৃতীয় কোণটা তুলে ধরা হল ওই দুই পক্ষের কাউকে অব্যাহতি দিতে।,
    যেভাবে কমলেন্দু বাবুর পেছন পেছন ওনার ফোড়ে এসেছে - আমার সেরকমই মনে হচ্ছে।

    আর পেরেন্ট হিসেবে কেমন না জানলেও এটুকু দেখতে পাচ্ছি ঐন্দ্রিলার বাবা একজন ভদ্রলোক

    "সূর্যবাবু যখন বেরিয়ে আসছেন, সেই সময়ে ঐন্দ্রিলার বাবা বলে ওঠেন, “দেখবেন, আমার মেয়ের মৃত্যুর জন্য স্কুলে যেন শোকের পরিবেশ আর না থাকে। এতে ছেলেমেয়েরা দুঃখ পাবে। পড়াশোনার ক্ষতি হবে। আর স্কুলটাকেও সরকারকে আরও ভাল করে তৈরি করে দিতে বলুন।”
    শান্তনুবাবুর বক্তব্য, “শিক্ষিকাদের বিরুদ্ধে আমাদের কোনও অভিযোগ নেই। শিক্ষিকারা কখনও অসৎ শিক্ষা দেন না। আমাদের অভিযোগ ওই তিন ছাত্রীর বিরুদ্ধে।” "

    (http://www.anandabazar.com/archive/1130916/16cal6.html)
  • শিশুর পিতা | 69.160.210.2 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৯:১০621219
  • .... বারবার জিজ্ঞাসা করলেও কোনও জবাব দিত না সে। মাঝেমধ্যে শুধু পেটে ব্যথার কথা বলত। কী হয়েছে, বুঝতে না পেরে বাড়ির লোকেরা ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। ডাক্তারকে একান্তে ঐন্দ্রিলা যা বলেছিল, তাতে জানা যায়, সে তার স্কুলের উঁচু ক্লাসের দিদিদের র‌্যাগিংয়ের শিকার। সেই ডাক্তার ঐন্দ্রিলাকে এক জন শল্যচিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেন। পাশাপাশি কোনও মনোবিদের কাউন্সেলিংও প্রয়োজন বলে জানান। গত সোমবার দমদমের এক নার্সিংহোমে ভর্তি করে শল্যচিকিৎসককে দেখানো হয়েছিল। কিন্তু সেই চিকিৎসক কোনও রোগ খুঁজে না পাওয়ায় মঙ্গলবার সকালে ঐন্দ্রিলাকে ছেড়ে দেওয়া হয়। সন্ধ্যায় এক স্নায়ু ও মনোরোগ চিকিৎসকের কাছে মেয়েকে নিয়ে যান বাবা শান্তনু দাস। ঐন্দ্রিলার সঙ্গে কথা বলার পরে তিনি মেয়েটিকে উদ্বেগ কমানো এবং খিঁচুনি আটকানোর একটি ইঞ্জেকশন দেন। অভিযোগ, তার পর থেকেই ঐন্দ্রিলার শরীর আরও খারাপ হতে শুরু করে। বুধবার সকালে তার অবস্থার খুবই অবনতি হওয়ায় তাকে বাড়ি থেকে এক বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু পথেই নেতিয়ে পড়ে সে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ....শিশু-রোগ চিকিৎসক এবং স্নায়ু ও মনোরোগ চিকিৎসক দায় এড়িয়েছেন। শিশু-রোগ চিকিৎসক দ্বৈপায়ন ঘটক বলেন, “মেয়েটির সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছিল, ও ট্রমার মধ্যে রয়েছে। তাই মনোবিদ দেখাতে বলেছিলাম। আর পেটের ব্যথার উৎস জানতে শল্যচিকিৎসকের পরামর্শও নিতে বলি। আমার কাছে তখন এটাই সব চেয়ে জরুরি মনে হয়েছিল।” যে নার্সিংহোম থেকে শল্যচিকিৎসক দেখার পরে ঐন্দ্রিলাকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তার কর্তৃপক্ষ জানান, উন্নত চিকিৎসার জন্য ওই বালিকাকে অন্যত্র রেফার করেছিলেন তাঁরা। অন্য দিকে, স্নায়ু ও মনোরোগ চিকিৎসক পার্থসারথি বিশ্বাস বলেন, “শুধু মানসিক চাপ তো নয়, মেয়েটির শরীরও খুব খারাপ ছিল। ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়েছিল। অনেক আগেই ওকে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া প্রয়োজন ছিল। আমি সেটাই জানাই। মানসিক চাপে যাতে বাড়তি সমস্যা না হয়, তাই লোরাজিপাম গ্রুপের ওই ইঞ্জেকশনটি দিই। খুবই নিরাপদ ওষুধ ওটি। কোনও রকম খারাপ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার কথাই নয়।”

    --- ""ঐন্দ্রিলার মা বাবা কিন্তু তাকে মনোবিদের কাছে নিয়ে গেছিলেন" .... "শরীর খারাপ হলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া আর মনোবিদের কাছে নিয়ে যাওয়া এক হল কি? আপনি কি শরীর খারাপ করলেই বাচ্চাকে মনোবিদের কাছে নিয়ে যান?" sch বললেন। এবং কনক্লুড করলেন মনোবিদের কাছে নিয়ে যাওয়া থেকে, গুড পেরেন্টিং।

    এই জন্যেই লিংক চেয়েছিলাম। মেয়েটিকে প্রথমে একজন শিশু চিকিৎসক, তারপর শল্য চিকিৎসক ও তারপরে মনোবিদ (psychologist) নয় একেবারে মনোরোগ চিকিৎসকের (psychiatrist) কাছে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে প্রথমে শিশু চিকিৎসক মনোবিদের কাছে কাউন্সেলিং এর কথাই শুধু বলেছিলেন। মনোবিদ ওষুধ দিতে পারেন না, মনোরোগ চিকিৎসক পারেন। আপাত ভাবে এই ওষুধ খাওয়ার পরেই মৃত্যু, মানে "সংবাদ পত্রের গপ্পের ওপর নির্ভর করে" যা বোঝা যায়, অন্তত যা বুঝেছেন ও লিংক দিয়েছেন sch । "কোনো বিষয়ে আদ্ধেক তথ্য নিয়ে কিছু মন গড়া সিদ্ধান্তে আসা", "সংবাদ পত্রের গপ্পের ওপর নির্ভর করে কনক্লুশান টানা" - গুড পেরেন্টিং সম্পর্কে, এটা sch কে দেখেই শেখা উচিত, তন্তত যখন উনি ঘটনা সম্পর্কে শুধু সংবাদপত্রের গপ্পের লিংক ই দিয়ে যাচ্ছেন। । এপ্রসঙ্গে উনি লিখলেন "খবরের কাগজের রিপোর্টের ওপর নির্ভর করতে হলে মেয়েটি কিন্তু কয়েক ঘন্টা নয়, "দিনের পর দিন" অত্যাচার সহ্য করেছে। সেটা সে বাবা-মা'কে কেন বলে নি সে প্রশ্ন আলাদা" - এই শেষ লাইনটা লিখেই উনি কার ফড়ে, কার দালাল সে ব্যপার পরিস্কার করে দিলেন। ওনার অপছন্দের প্রশ্নের উত্তর উনি খুঁজবেন না, এটাই স্বাভাবিক।

    তাছাড়া দেখা যাচ্ছে দেখা যাচ্ছে sch "খবরের কাগজটাও ভালো ভাবে পড়েন নি"। আবাপ লিখেছে - সামান্য অবকাশেই প্রথম বার দেখা ডাক্তারকে ঐন্দ্রিলা জানিয়েছিল, স্কুলে তার সমস্যার কথা। এবং এই প্রথমবার দেখা ডাক্তারটি মনোবিদ নন, শিশু চিকিৎসক। যে মনোবিদের কথা উনি বারবার বলছেনঃ "একজন বাচ্ছার না বলা কথাগুলো তার মন থেকে বের করতে পারেন বলেই চাইল্ড সাইকোলজিস্ট রয়েছেন - সেটাই তার প্রফেসানাল কোয়ালিফিকেশান" সেই সাইকোলজিস্টের কাছে বাচ্চাটিকে আদৌ নিয়ে যাওয়া হয় নি, নিয়ে যাওয়া হয়েছিল একজন সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে।

    দোষ হয় স্কুলের বা চিকিৎসকের। বাবা মার কখনো কোনো দোষ থাকতেই পারে না - এই হল সেই অবস্থান যা sch নিয়েছেন, সুবিধে অনেক, দোষী সন্দেহে স্কুল ভাঙচুর করা যায়, চিকিৎসক পেটানো যায়। কিন্তু সন্তানের মৃত্যুর প্রত্যক্ষ পরোক্ষ কারণ হিসেবে বাবা মার দিকে আঙুল উঠলে সেই আঙুল আসলে নিজেদের দিকে ওঠে। যারা স্কুল ভাঙেন বা চিকিৎসক পেটান তাদের নিজেদের দিকে। খুব একটা সুবিধেজনক অবস্থান নয় দেখাই যাচ্ছে, ফড়ে বা দালাল খোঁজার বদলে কিঞ্চিৎ আত্মসমালোচনা হজম করতে হয়।
  • a x | 138.249.1.194 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৯:২০621220
  • দুধ বিষয়ে সার্চ করলে প্রচুর পপুলার সাইটে কমলেন্দু যা বলছেন পাচ্ছি। কিন্তু কোনো পেপার দেখছিনা। কমলেন্দু কী কোনো রেফারেন্স দিতে পারবেন?
  • sch | 132.160.114.140 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৯:২৮621221
  • "শিশুর পিতা" - আপনার এজেণ্ডাটা বোঝা গেল - একদম ঠিকঠাক ধরেছি। কাউকে পেটানো ভাংচুর করা এসব কি কোথাও বলেছি ?

    ঈশান খুশী হোন আজকাল campaign করার জন্যে লোকে গুরুকে বেছে নিচ্ছে। High TRP
  • a x | 138.249.1.198 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৯:৩১621222
  • আর একটা প্রশ্ন, বিভিন্ন কারণে যেসব মায়েরা স্তন্যপান করাতে পারেন না, তাঁদের জন্য কী বিধান আপনার?
  • T | 24.139.128.15 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ১৯:৩২621223
  • কমলেন্দুবাবুর ফেসবুক পোস্ট থেকে,
    A cow does not go to school and does not learn discipline. It does obey orders unless forced. Does these affect a child who has consumed a large amount of cow’s milk. Fortunately, because a child is primarily a humane, he still retains his human nature with some aberration. Authorities claim that juvenile delinquents consume more than ten times of cow’s milk in comparison to the control group.

    খুবই চিন্তার কথা! পাঁঠার মাংস খেলে কি হবে তাই ভাবছি!
  • শিশুর পিতা | 69.160.210.2 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:১০621224
  • দুধের সাথে সোর্সের কোনো এনজাইম হরমোন বা কোনো - শারীরবৃত্তীয় বা মানসিক এফেক্ট থাকা সম্ভব এমন - বডি কেমিকাল কনজিউমড হতে পারে না, T সিওর? ছাগলের দুধ এর ক্ষেত্রে? মানে মাংসের চেয়ে দুধে কতগুণ বেশি এই মানসিক প্রভাব-সম্ভব কেমিকাল থাকতে পারে ইত্যাদি বিষয়ে কোনো তথ্য?
  • T | 24.139.128.15 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:১৭621227
  • তথ্য যিনি আসল মণিমুক্তোগুলো দিচ্ছেন তাঁকে জিজ্ঞেস করুন।
    আর আজকাল কিচ্ছু সিওর নয়, আকাশে ধুমকেতুর ন্যাজ দেখা গেলেও পেটখারাপ হতে পারে।
  • a x | 138.249.1.194 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:১৭621225
  • একটা কথা বলি। ফেসবুক পোস্ট দেখলাম। কী ডাক্তার কী অ্যাওয়ার্ড জানিনা, তবে ঐ লেখার ওপর বেস করে কোনো আলোচনা সম্ভব না কারণ বেশির ভাগই অনুমান ভিত্তিক।

    Having said that, dairy product overconsumption এটা আমেরিকার স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের একটা কারণ হিসেবে অনেক সময় বলা হয়। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে - overconsumption শব্দের ওপরে। prostate o breast cancer-এ increased risk - ও দেখা যায়। কিন্তু এর কারণ ডিরেক্টলি দুধ না। হাই এস্ট্রোজেন - গর্ভবতী গরুর দুধ থেকে। এছাড়া গরুর দুধে IGF-1 pathway যা দিয়ে ইন্সুলিন লেভেল মেন্টেনড হয় - সেই পাথওয়ে ওভার স্টিমুলেটেড হয়। over activated IGF-1 pathway অনেক ক্যান্সারেই দেখা যায়। আর ঐ ওভারকনসাম্পশন হেতু শরীরে প্রচুর পরিমাণে সুগারও ঢুকছে। এছাড়া যতই অর্গানিক আর যাই হোক, গরুর দুধ মাস প্রোডাকশনের জন্যই যে ভাবে প্রোডিউসড তার কিছু এফেক্ট থাকবেই।

    কিন্তু এগুলো সবই ওভার কনসাম্পশনের ফল বা যেভাবে দুধ তৈরি হচ্ছে তার ফল হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু কমলেন্দু যেভাবে বলছেন, তা গরুর দুধের ইন্ট্রিন্সিক প্রপার্টি নিয়ে বলছেন বলে মনে হয়। তা যদি না হয় তাহলে বুঝিয়ে বিশদে বল্লে ভালো হয়।
  • সিকি | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২০:৫৪621228
  • :)

    একই সন্দেহ অন্য লোকেও তুলেছেন ঐ পোস্টে। ভারত সম্পর্কে গুগুল সার্চ করলে বেশির ভাগ পপুলার রেজাল্ট হিসেবেই ভিএইচপি আরেসেস এদের সাইট আসবে। তো তাই দেখে কি ভারত সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণ করা উচিত হবে?
  • Bhagidaar | 216.208.223.1 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২১:১৭621229
  • খুব প্ররাচৌ এর মত গন্ধ।
  • শিশুর পিতা | 69.160.210.2 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২১:২৩621230
  • বয়স্ক লোকেদের মতো গন্ধ বললেও কাছাকাছি যেত।
    আমি অবশ্য বরাবর প্ররাচৌ লাইনেই খেলব। জন্মের পর প্রথম ৬ মাস ও স্তন্যপান না করাতে পারলে, মেডিকাল রিজন ছাড়া, সন্তানের জন্ম না দেওয়াই ভালো।
  • দেব | 111.219.203.187 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২১:২৫621231
  • এইটাই মনে হচ্ছিল। আরেক প্ররাচৌ।
  • Bhagidaar | 216.208.223.1 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২১:৫২621232
  • ওটা মোটেই প্ররাচৌ লাইনে খেলা হলনা। ওটা একটা খুবই রিজনেবল পজিশন। স্তন্যপান করানোর বেনেফিটস জানলে বা অপর পক্ষে না করানোর এফেক্ট জানলে আমার জানা এমন কম ই লোক আছে যারা এই পজিশনের বিরোধিতা করবে।

    কিন্তু গরু ইস্কুলে যায়না, গরু সামাজিক ঠিক ভুলের বিচার করতে পারেনা তাই যারা বেশি গরুর দুধ খায় তারা বেশি ক্রিমিনাল হবে (খুব ক্রুড প্যারাফ্রেজ T -এর ০৭৩২ পোস্ট থেকে ) -- এই রকম ক্লেম করলে তাকে প্ররাচৌ বলব।
  • Atoz | 161.141.84.239 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২২:৪১621233
  • এত গরুর দুধ খেয়ে খেয়ে আমরা গরু হয়ে গেছি। ঃ-)
    বিদ্যাসাগর এইজন্যেই বলতেন গরুর দুধ বাছুরের জন্য, আমরা ওদের প্রাপ্য চুরি করি। শুনে ওনার মা খুব খাপ্পা হয়ে বলেছিলেন তাইলে এতদিন পরে গাঁয়ে এলি, ভালো ভালো ননী ছানা মাখন-এসব খাওয়াতে পারবো না তোকে?
  • Bhagidaar | 216.208.223.1 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২২:৪৮621234
  • ননী ও মাখন এর মধ্যে তফাত কি?
  • KOKOLENDU CHAKRABARTI | 24.96.120.31 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২২:৫৬621235
  • অনধিকারচর্চা করছি। তবে নিজেরা আমার কথা বলাটা অনুচিত হয়ে গাছে। এখানে সবাই পন্ডিত । তবে কোনদিন হেরে কোলে যাই না। আপনরা চিত্কার করুন আমি আমার কাজ করি। অপেক্ষা করুন আমার উত্তরের।
  • kumu | 133.63.112.126 | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:৩৮621236
  • অক্ষ ৮ ১৭ -ঠিক।
    নতুন একটি টই খুলে Dairy product এর ক্ষতিকর দিকগুলো র বিষয়ে পেপারের রেফ দিতে অনুরোধ করব। contamination, allergy/intolerance adulteration এইসব সমস্যা সব খাবারেই হতে পারে।তাও এইসব ও অন্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা হোক।
  • π | ২১ অক্টোবর ২০১৩ ২৩:৩৯621238
  • খাবারে ভেজাল, নানাপ্রকার রং, এগুলোর স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব, এসব নিয়ে তো কবে থেকে কুমুদিকে কবে থেকে লিখতে বলছি ঃ(
    কবে লিখবে কুমুদি ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন