এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কমিউনিস্ট রাশিয়া তে একচুয়ালি কী হত ?

    একক
    অন্যান্য | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | ২৫৯৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৪২627409
  • ইলেকট্রিক শেভারই তো ছিলো। নানান রকমের। ব্লেড ও ছিলো। দুইই ছিলো কিন্তু।

    সামারকান্দ দেখুন


    <
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৪৪627410
  • বুখারা
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৪৫627411
  • সামারকান্দ দেখুন


  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৪৭627412
  • এগুলো আধুনিক স্ট্রাকচার।

  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৪৯627413
  • শহর
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৫২627414
  • মসজিদ, সেই নীল গম্বুজ।

    শহরের মধ্যিখানেই।
  • kc | 47.39.236.236 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৫৩627415
  • সে, দারুণ লাগছে। 8:42PM এর ছবিতে মাঝের লম্বামতন মানুষটিকে (কোট প্যান্ট পরা) খুব চেনা চেনা লাগছে।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৫৪627416
  • নীল গম্বুজ, মসজিদ নয়- বাজার।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২০:৫৫627417
  • কেসি,
    তাই নাকি? চেনেন? বাহ্‌ , তাহলে তো চেনা বেরিয়ে গেল।
  • b | 24.139.196.6 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:০৫627419
  • বাহ। সমরকন্দ-বুখারা। সে তাহলে সেই ভাগ্যবানদের মধ্যে একজন!

    We travel not for trafficking alone:
    By hotter winds our fiery hearts are fanned:
    For lust of knowing what should not be known
    We make the Golden Journey to Samarkand
  • ranjan roy | 24.99.161.33 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:১২627420
  • আচ্ছা, এই b কি আমাদের ব্রতীন ন'ন? অন্য কেউ? কিছু মনে করবেন না। জাস্ট কৌতূহল।
  • b | 24.139.196.6 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:২৯627421
  • রঞ্জনদা তো এক্কেবারে একজিস্টেনশিয়াল প্রশ্ন করলেন।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৩৭627422
  • দেখুন কল্লোলদা আমার পড়াশোনা খুব কম। বিনয় ফিনয় নয় - জেনুইন সত্যি কথা। বই দেখলে ভয় করে। যেটুকু শিখি এদিক ওদিক থেকে দেখে, তাই আপনি যেগুলো লিখলেন নিশ্চয় ঠিকই হবে। আবার আমার দেখা (যেহেতু ঐসব থিয়োরি কখনো পড়িনি) থেকে ধারণা সেটা দুটি বাক্যে এইভাবে বলতে পারি।
    দেখুন সবচেয়ে বেশি গন্ডগোল মনে হয়েছে ঐ এক পার্টি সিস্টেম। দাঁড়ান, আগে বলে নিই। কেন মনে হয়েছে? ৎসারের আমলে চলছিলো অরাজকতা অন্যায় অবিচার দারিদ্র্য ইঃ। তাই অসন্তোষ চরমে উঠলো। মূল পয়েন্ট তখন দারিদ্র্য বেসিক নীড্‌স্‌। যাইহোক লেনিন এলেন , পার্টি তৈরী হলো, ম্যনিফেস্টো হলো, অনেক চেষ্টা চরিত্তির করে দ্বিতীয় বিপ্লবটা সাকসেস্‌ফুল হলো। বিপ্লব পরবর্তী অ্যানার্খি কাটিয়ে টাটিয়ে দেশ গড়বার কাজ চলল পুরোদমে। শিল্প, ইন্ডাস্ট্রি, সেচ, চাষবাস, ধর্মযাজকদের অত্যাচার থেকে নিস্তার, ধনীর সম্পদ কেড়ে নেওয়া, সর্বহারাদের জন্যে ব্যবস্থা করা, সবই হোলো। তারপর ঐ ডিক্রিগুলো (১-শান্তির ডিক্রি, ২-জমির ডিক্রি), মধ্য এশিয়ার খন্ডরাজ্যগুলোকে দখল করে বশ্যতা স্বীকার করিয়ে সমাজতন্ত্রের আওতায় আনা। মোটামুটি লেভেল হয়ে এসেছে এমন সময়ে
    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দামামা বেজে উঠলো। তখন দেশকে বাঁচাতে পড়িমরি করে সবাই একত্র হলো। যুদ্ধশেষে যুদ্ধজয়ের আনন্দে উদ্বেল হয়ে রইলো জনতা।
    এরপরে কিন্তু কোনো বিদেশি হানা হয় নি। দেশ তার নিজের সম্পদ থেকেই উন্নতি করেছে। কিন্তু দেশে কোনো অপোজিশন নেই।
    এইটা একটা গলদ বলে আমার মনে হয়।
    অপোজিশন না থাকলে ডেমোক্র্যাসী হয় না। পার্টির ক্ষমতাবানেরা যদি সম্পদ নয়ছয় করে বা সম্পদের সুষম বণ্টন না করে তবে অ্যাফেক্টেড জনতা তো দুঃখ কষ্ট পাবেই। তখন তারা নালিশ জানাবে কাকে? যাকে নালিশ জানাবে, সে ও তো ঐ পার্টিরই লোক। তারও তো স্বার্থ থাকতে পারে, পোলিটিক্যাল অ্যাম্বিশান থাকতে পারে। জনতার কোনো অল্টারনেটিভ নেই। পার্টির কোনো ক্রিটিক নেই। সেল্ফ্‌ ক্রিটিসিজম্‌ অতো সোজা কাজ নয়। মুনি ঋষিরাই পারে না। যদি দ্বিতীয় কোনো পার্টি থাকতো, যদি গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচন-ভোট এসব থাকত তবে ব্যালেন্স থাকত। সামাজতন্ত্রের পুঁজি ইত্যাদি যা বলেছেন, তাই ই থাকুক, কিন্তু একার হাতে নয়।
    মনে করুন দেশ একটা অর্‌গ্যানাইজেশন (ম্যামি হাসবেন না), বা একটা কোম্পানী। সেই কোম্পানীতে চাকরি করছে এক কেরানী। বড়বাবুর অত্যাচারে সে তঠস্থ। কার কাছে যাবে নালিশ জানাতে? বড়বাবুর বসের কাছে সে পৌঁছতেই পারবে না। এখন তার যদি একটা অল্টারনেটিভ ব্যবস্থা থাকে চকরি ছেড়ে অন্য কোথাও জয়েন করবার তবে সে মুক্তি পেতে পারে। আবার পুরোনো অর্গ্যানাইজেশনও বুঝবে যে লোকে দুমদাম ছেড়ে চলে যাচ্ছে কিছু একটা সমস্যা আছে। চাকরিস্থল যদি জেলখানা হয়ে যায় তখন মানুষ কী করতে পারে? অন্য অপশন না থাকলে তখন মানুষ ফ্রাস্ট্রু খেয়ে যায়। তার মন ভেঙ্গে গেলে খুব সমস্যা। সত্তর বছর আগে তাদের পূর্ব্বপুরুষ লড়াই বিদ্রোহে রক্তক্ষয় করে যে পার্টির হাতে দেশের শাসন ভার তুলে দিয়েছে, তারা নিজেদের খুশিমতো সব ব্যবস্থা করে। জনগনের মত চায় না। জনগন কি শিশু? পার্টি গার্জেন। পার্টি ঠিক করে দেবে জনগনের জন্যে কোনটা ভালো, কোনটা খারাপ। তারা যেটা ঠিক মনে করে, সেটাই ঠিক। ধরে নিচ্ছি পার্টির বড়োকর্তারা সব সৎ লোক, কেউ চোর নয়, তবুও তাদের পছন্দ অনুসারে যদি দেশের সমস্ত ডিসিশান নেওয়া হতে থাকে তখন দেশবাসীর নিজেদের ইচ্ছে বলে কিছু থাকে না। এ অনেকটা ভগবান (পার্টি) যা করবে মঙ্গলের জন্যেই করবে গোছের হাল ছেড়ে দেওয়া পরিস্থিতি। মানুষ হতাশায় ভোগে নয় পালাবার পথ খোঁজে। এটা একান্তই আমার অবজার্ভেশন।
  • PT | 213.110.247.221 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৩৯627423
  • আরে আমি চুপ থাকলেও সেই তক্ক তো পিছু ছড়ছে না!!
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৪২627424
  • পিটি,
    তক্ক ফক্ক নয় - লেনিনগ্রাদটা নামিয়ে ফেলুন।
  • cm | 127.247.112.132 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৪৩627425
  • ম্যামি Date:17 Feb 2014 -- 08:28 PM পোস্টের ভিত্তিতে প্রশ্ন আমাদের দেশের অধ্যাপকদের কাছে কি ইলেকট্রিক শেভার ছিল? কেমন যেন মনে হচ্ছে ওনারা আমেরিকানদের যা আছে সবই চাইছিলেন।
  • PT | 213.110.247.221 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৪৭627426
  • দাঁড়ান, ছবিগুলো খুঁজে বের করি।
    তবে চমৎকার লাগছে আপনার লেখা। এমনকি 09:37 PM -এ নিজের যে মতামত দিলেন তাও। সমালোচনা, কিন্তু অহেতুক USSR ব্যাশিং নয়। আর যেটা সব চাইতে ভয় পাই-সে তাত্বিক কচকচিও নেই। ব্রেশ, ব্রেশ............
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৪৮627427
  • ইলেকট্রিক শেভার ছিলো, হয়ত শৌখিন জিলেট খুঁজছিলো।
  • ranjan roy | 24.99.161.33 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৫১627428
  • সে'র স্মৃতিচারণ নস্টালজিক করে তুলেছে।
    আমি তুলে দিচ্ছি ১৯৫৬ তে একজন সিপিআই সমর্থক গৌণ কবির একটি কবিতা যাতে ধরা পড়েছে তখনকার বামপন্থী বাঙালী তরুণেরা কেমন স্বপ্নমাখা চোখে রাশিয়াকে দেখতেন।
    কবিতাটি শব্দব্যবহার ও শৈলীর বিচারে ব্ড্ড সেকেলে কিন্তু গন্ধটা দেখুন।
    চাইলে স্কিপ করে যেতে পারেন। ইনি আমার মাস্টারমশাই-- বরানগর কুঠিঘাটের সমীর রায় বা ভব রায়।
  • ranjan roy | 24.99.161.33 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২১:৫২627431
  • নতুন মানুষ
    =========
    তোমারে দেখেছি আমি নেভাতটে, ফিন উপসাগরের মুখে,
    যেখানে দিনের আলো নেভে নাকো পূথিবীর বুকে।
    সেই সমুদ্রের ধারে গোধূলির নেভানদী যেথা কম্পমান,
    সেথায় দেখেছি তোমা পূথিবীর নবাগত হে নওজোয়ান।
    দেখেছি সে রণতরী, যেথা লাল পতাকার প্রবল বিদ্রোহ,
    জারের প্রাসাদে যেথা পড়েছিল অগ্নিগোলা, বিষম দু;সহ
    রক্তক্ষত ইতিহাস; পায়ে পায়ে কি দুর্দান্ত দুরন্ত মিছিল!
    কে রুধিবে গতি তার? দূপ্তমুখে সূর্যালোক করে ঝিলমিল।
    মস্কোভা নদীর গর্ভে রাজ্য গেল, সান্ত্রী গেল, গেল সিপাহী লস্কর,
    বরফে ডুবিয়া মরে রাজগুরু, অভিজাত, জুয়াড়ি, তস্কর।
    ক্রীতদাস তোলে মাথা ভুমিদাস আসে, দুই শীর্ণ বাহু মেলি,
    এল নারী নবনেত্রী, মধ্যযুগ অন্ধকার কারাগার ঠেলি।

    নীপার নদীর বাঁকে দেখেছি তোমার মুখে মুগ্ধ শ্যামলিমা,
    দিগন্ত প্রান্তরব্যাপী ফসলের মাঠে যেন নাই কোন সীমা।
    কসাকের অশ্বখুরে ধুলি উড়ে ডন নদী যেথায় স্তিমিত,
    চাবুকে জর্জরগাত্র অসহায় মানুষেরা ছিল মূত্যুভীত।
    তারা যেন আয়ু পেল, আশা পেল, জীবনের বাঁচিবার আশা,
    শহরে বন্দরে পেল সর্বহারা মানুষের জয়ধ্বনি ভাষা।
    শিরদরিয়ার রেখা পার হয়ে দেখেছিনু সেই মরুভূমি,
    তাতার, মোঙ্গল আর তৈমুরের করধূত তরবারি চুমি।
    কোথায় সমরখন্দ? কোথা জাগে বোখারার বর্বর প্রহরী?
    অতীতের ইতিবূত্ত আজ যেন বোরখাঢাকা নির্জীব শর্বরী।
    মধ্যএশিয়ার বন্ধু, হে বিপ্লবী, জাগিয়াছ বধ্যভূমি হতে?
    দীর্ঘ চেনারের ছায়ে তোমারে দেখেছি আমি পামিরের পথে।
    পূর্বগিরি অরণ্যেরে ভেদ করি বহে যেথা নীল দানিয়ুব,
    মধ্যযুগ বর্বর সামন্তেরা একদিন মেতেছিল খুব।
    বোতলে ডুবিত যারা, নারীসঙ্গে রণরঙ্গে ঘোর মাতলামি,
    রাজায় প্রজায় যুদ্ধে দিত যারা জীবনের আক্কেলসেলামি।
    তোমারে দেখেছি সেথা, সন্ধ্যালগ্নে নীলচক্ষু দানিয়ুব তীরে,
    নয়া গণতন্ত্র দেশে স্বপ্ন যেথা আসে আজ দুই তীর ঘিরে।
    পাখির পালকে যেথা ঘুম নামে কিষাণের খামারে খামারে,
    সেই পূর্ব ইউরোপে রক্তাভ আপেলকুঞ্জে দেখেছি তোমারে।
    আমি এক পর্যটক। বহুদুর ভারতের রাজধানী হতে
    এসেছিনু দেশে তব। দেখে গেনু তোমাদের অরণ্যে–পর্বতে,
    নব নব জনপদে জীবনের কি আশ্চর্য সাধনা গভীর!
    তোমারে প্রণাম করি– নবযুগ সাধনার হে বিপ্লবী বীর!
    পুরানো এ পূথিবীর ইতিহাস ঝরে পড়ে জীর্ণপত্র সম,
    এই সিন্ধু, এই গঙ্গা, এই পদ্মাতীরে হোক নবজন্ম মম।।
  • Ekak | 132.167.131.217 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:০৪627432
  • সে র ছবিগুলো দেখলুম । সুন্দর থমথমে দেশ ।
  • ম্যামি | 69.93.204.105 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:১১627433
  • সিএম

    ওনারা আমেরিকানদের যা আছে সবই চাইছিলেন। ওনারা বলতে কারা?
  • cm | 127.247.112.132 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:১৬627434
  • যারা ইলেকট্রিক শেভারের খোঁজ করছিলেন। মানে আমার সেরকমই মনে হচ্ছে।
  • ম্যামি | 69.93.204.105 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:২৬627435
  • ইলেকট্রিক শেভিং কিট উঠেছিল না? চেয়েছিলেন যারা, তাঁরা রাশিয়ান অধ্যাপক। ইউনিভার্সিটিতে পড়াতেন সময়টা হয়তো ভুল লিখে থাকতে পারি, ১৯৯২ তেও হতে পারে। ভারতীয় অধ্যাপকদের কাছে থাকতেও পারে, এই আশায়।
  • ম্যামি | 69.93.204.105 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩০627436
  • ছবি আমিও একটা দেব, ১৯৯১।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩২627438
  • বাহ! সে-র ছবিগুলো ভালো লাগল। অবশ্য রাস্তাঘাট, বিল্ডিং/আর্কিটেকচার, ট্রেন/বাস/ট্রাম-এর ছবি অনেক দেখেছি।

    রোবু-র সঙ্গে মিলল না - আমার ছোটোবেলায় স্বপ্ন ছিল একবার সোভিয়েত দেশে যাবার।
  • cm | 127.247.112.132 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩২627437
  • আমাদের চাহিদায় যদি একটু লাগাম দেওয়া যেত। বেশির ভাগ লোকই যদি সে কি পেলনা না ভেবে এশিরভাগে কি পেলনা তাই নিয়ে ভাবত। সব মিলিয়ে আমার USSR ভালই লাগল, তবে তা আগেই জানা ছিল।
  • ম্যামি | 69.93.204.105 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩৩627439
  • মস্কোতে ব্রেড কিনবার জন্যে লোকে লাইন দিয়েছে।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩৬627440
  • এখানে গম্বুজের ইন্টেরিয়ার দেখা যাচ্ছে। সবই মধ্যযুগের কাজ।
  • কল্লোল | 125.244.233.93 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৪৩627442
  • ধন্যবাদ সে। যদিও সত্যি কথা বলতে কি একটু নিরাশ হলাম।
    আপনি এমন একটা পথ বাছলেন যাতে বিষয়টা এলো কিন্তু ধরা পড়লো না।
    যাগ্গে। আপনি খুব স্পষ্টই লিখেছেন যে এই লেখাটা আপনি নৈর্ব্যক্তিক রাখতে চাইছেন।। ফলে...................।
    তবু ধন্যবাদ।
    কল্লোল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন