এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কমিউনিস্ট রাশিয়া তে একচুয়ালি কী হত ?

    একক
    অন্যান্য | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ | ২৫৯৬৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ম্যামি | 69.93.213.123 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৬:৩৪627509
  • ইশ অ্যালুমিনিয়ামের চামচ মনে পড়ে গেল। প্রিয় জিনিসটি।
  • ম্যামি | 69.93.213.123 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৬:৩৮627510
  • মাইনে জায়গা অনুসারে আলাদা হত না? খুব ঠাণ্ডা জায়গায় বেশি, এরকম?
  • সে | 203.108.233.65 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৬:৪২627511
  • হলেও খুব বেশি ফারাক নয়। যেমন সাইবেরিয়াতে (কেসি লিখবার আগেই লিখে ফেলছি কিন্তু) যখন সোভিয়েত ইউনিয়নের অ্যাকাডেমিক সিটি নভসিবির্স্ক গড়বার কাজ চলছিলো, সেই সুদূর পান্ডব বর্জিত, ভয়ঙ্কর ঠান্ডা, গুন্ডা বদমাশে ভর্তি জায়গায়, স্পেশালিস্টদের পাঠানোর সময় বেশি পয়সা কড়ির মাইনে দেওয়া হতো। তবে মারাত্মক কিছু নয়।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৬:৪৪627512
  • গোপনে ব্যবসা, চোরাকারবার, ঘুষ, ইত্যাদির ঢালাও ব্যবস্থা থাকায় একটা সমান্তরাল অর্থ(অ)নৈতিক ব্যবস্থা চলছিলো।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৬:৪৭627513
  • ইতিহাস, পলিট্কাল ইকোনমি, সমস্তই বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবেই পড়ানো হতো। স্বীকৃত বিজ্ঞান।
  • সে | 203.108.233.65 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৬:৪৮627514
  • সম্ভবতঃ এগুলো ফিলসফির বিশাল ছাতাটার তলায় বলে।
  • মামি | 69.93.213.123 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ১৭:২৬627515
  • ফিলসফির বিশাল ছাতাটার তলায় হওয়াটা ভালো আইডিয়া।
  • দ্রি | 233.196.245.76 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩৪627516
  • একটু তাড়াহুড়ো করেই পড়লাম থ্রেডটা। আবার পড়ব।

    ম্যাক্সিদির 'আর্মস রেসের খরচ' প্রসঙ্গে মনে হল, ফ্লো অফ মানিটা একটু বুঝতে চাই। ধরুন আট পয়সার অ্যালুমিনিয়ামের ছোট চামচ। ধরা যাক, একজন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক (যিনি একজন সরকারী কর্মচারী) দোকান থেকে এই চামচ কিনলেন। এই আট পয়সা কে পেল? দোকানদার? নাকি সরকার? দোকানদার তো প্রাইভেট ব্যবসায়ী নয়, সরকারী কর্মচারী, তাই তো?
  • G | 146.142.168.190 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২২:৩৬627517
  • আমি শুনেছিলাম বার্টার সিস্টেম চলতো। অর্থাৎ যিনি বিয়ার কারখানায় কাজ করতেন তিনি লুকিয়ে বিয়ার নিয়ে আসতেন - আর তারপর বিনিময় করতেন হয়তো সিগারেটের সাথে। বার্টার মার্কেট এতোটাই চলতি ছিলো যে মোটামুটি সবকিছুরই একটা "মার্কেট রেট" ছিলো। যেসব জিনিসের বার্টার ভ্যালু বেশী সেই কারখানায় লোকে কাজ করতে চাইতো - বিয়ার কারখানায় পোস্টিঙ্গের জন্য ঘুষ বেশী লাগতো (যেমন কলকাতায় বিভিন্ন থানায় পোস্টিং-এর বিভিন্ন ঘুষের রেট - সেই থানায় কত পোটেনশিয়াল ঘুষ পাওয়া যাবে তার পরিমাণ বুঝে)

    তথ্য(গল্প)সূত্র রাশিয়াঃ আমাদের এক পড়শি ছিলো, বুলগেরিয়ান। কম্যুনিস্ট জমানায় এক দেশ থেকে আর এক দেশে বদলি হ্ত - ইস্ট ব্লকের ভেতরে। ওর বাবা এরকম USSR-এ খানিকদিন ছিলেন, ওর কাছে শোনা।

    তথ্যসূত্র কলকাতাঃ আমি বড় হয়েছি পুলিশ কোয়ার্টারে (হ্যাঁ, ঐ হলুদ বাড়িগুলো) - কাজেই কে কত দিয়ে কোন থানায় পোস্টিং পেয়েছেন তার কিছু উদাহরণ আমার জানা।

    সে-কে জিগ্যেস করব এই বার্টারের ব্যাপারটা উনি দেখেছেন বা শুনেছেন কিনা।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২৩:১৬627519
  • দ্রি-র কোশ্চেনটা - ফ্লো অফ মানি -

    দোকানদারের কাছে চামচ কিভাবে এলো দেখা যাক।

    কোনো স্টিল কোম্পানী স্টেইনলেস স্টিল এবং অন্যান্য কাঁচামাল সাপ্লাই করেছে চামচ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানীকে। সেই কোম্পানী চামচ সাপ্লাই দিয়েছে স্টোরকে। স্টোর সেটা বিক্রি করেছে ক্রেতাকে।

    প্রত্যেক ট্রান্স্যাক্শনের ধাপে গসব্যাংক (স্টেট ব্যাংক) আছে।
    স্টিল কোম্পানিটি স্টেট ওন্‌ড।
    এবার তারা যখন স্টিল সাপ্লাই দিল চামচ তৈরীর কোম্পানীকে তারা একটি রশিদ/ডকুমেন্ট পেল। সেই ডকুমেন্ট স্টেটব্যাংক নথিভুক্ত করল, স্টিল কোম্পানীকে ক্রেডিট দিল, আর, একই অ্যামাউন্ট চামচ তৈরীর কোম্পানীকে ডেবিট। লক্ষ করুন কোনো মানিটরি ট্রানস্যাক্শন নেই।
    এরপর একইরকম ভাবে চামচ কোম্পানী যখন স্টোরে সাপ্লাই দিল, রশিদ গেল স্টেটব্যাংকের কাছে, ক্রেডিট-ডেবিট নথিভুক্ত হল যথাক্রমে চামচ-কোম্পানী এবং স্টোরে। এবারেও নো এক্সচেঞ্জ অফ মানি।
    এবার ক্রেতা যখন স্টোরে এল, তখন পয়সা দিয়ে চামচ কিনল। স্টোর তখন সেই পয়সা স্টেটব্যাংকে দিয়ে ডেবিট অ্যাডজাস্ট করল।
    তাহলে ক্রেতাকে পয়সা দিল স্টেট - আর সেই পয়সা আবার স্টেটই ফেরৎ পেল, সেই পয়সা দিয়ে স্টিল তৈরীতে খরচা করল, আবার সেই পয়সা ঘুরে স্টেটের হাতে।
    ফ্লো অফ মানি।
  • দ্রি | 59.15.55.40 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২৩:২৭627520
  • ঠিক, আমি এই ব্যাপারটার দিকেই অ্যালিউড করছিলাম। আরেকটা লেভেল এগোই। এই প্রসেসে স্টেট কি লাভ রাখত? ধরা যাক, খনি থেকে যে অ্যালুমিনিয়াম তুলছে সে চামচ প্রতি পেত ১ পয়সা। যে ট্রাকে করে সেই অ্যালুমিনিয়াম চামচ বানানোর কোম্পানীতে পৌঁছে দিত সে পেত ১ পয়সা। যে চামচ বানাত সে পেত এক পয়সা। যে চামচ দোকানে সাপ্লাই দিত সে পেত ১ পয়্সা। যে দোকানী সেও সরকারের থেকে মাইনে পেত এক পয়সা। তাহলে কি বলা যায় স্টেট এই পুরো প্রসেসে তিন পয়সা লাভ করত?
  • দ্রি | 59.15.55.40 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২৩:৩২627521
  • এবং এটার একটু এক্সটেনশানঃ খনিতে যদি বন্দীদের দিয়ে বিনে পয়সায় কাজ করিয়ে নেওয়া হত, তাহলে সরকারের এই প্রফিট এক পয়সা বাড়ত?
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২৩:৪২627522
  • স্টেট-কে রেভিনিউ জেনারেট করতে হত, তাই লাভ রাখতে হত।
    সোভিয়েতে ন্যাচারাল রিসোর্স, হিউম্যান রিসোর্স-এর অভাব ছিল না, দেশটাও ছিল পৃথিবীর বৃহত্তম - তাই এই ক্লোজ্‌ড মডেল সম্ভব, কিন্তু তাও বাইরের দেশের সঙ্গে ব্যবসা করতে হত, পূর্ব-ইউরোপের দেশগুলি, জাপান.. ইত্যাদি দেশের থেকে প্রযুক্তি আনতে হত।
    আর একটা কারণে স্টেটের হাতে পয়সা লাগত সেটা হল , ডিফেন্স রিসার্চ, কেজিবি গোয়েন্দা বাহিনী -- এইসব মেইনটেইন করতে টাকা লাগে। প্রোপাগান্ডা চালাতেও লাগে। কিন্তু মিলিটারিতে প্রচুর টাকা লাগে, যদিও অন্য দেশকে যুদ্ধাস্ত্র বিক্রি করে কিছু টাকা আসে, কিন্তু আপফ্রন্ট ইনভেস্টমেন্ট লাগে।
  • ranjan roy | 24.99.23.235 | ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ২৩:৪৪627523
  • সে,
    রাগ করব কেন? ঃ)))
    কবিতাটা তো বৈকুন্ঠ মল্লিকের মতই। আমি তো বলেইছি যে লেখাটার কাব্যগুণ নয়, আমার উদ্দেশ্য একজন সাধারণ কমিউনিস্ট সমর্থকের চোখে ১৯৫৬-৫৭তে সোভিয়েত দেশের যে স্বপ্নিল ছবি ছিল তার খানিকটা আন্দাজ দেওয়া।
    আপনার লেখাটা অসা হচ্ছে, এবং ম্যামি, দ্রি, এলসিএম ও অন্য যাঁরা অত্যন্ত রেলিভ্যান্ট সব প্রশ্ন করে লেখাটার মূল্য বাড়াচ্ছেন তাঁদের সবাইকে ধন্যবাদ, খরশু, গসপদি পমিলুই ,তভারিশি!ঃ)))
    চলুক, চলুক!
  • sm | 122.79.36.49 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:০৩627524
  • "দেশের বাইরে জমিয়েছিলেন" কীভাবে? রুব্‌ল্‌ তো কন্‌ভার্টেব্‌ল্‌ কারেন্সি নয়। একটা রুব্‌ল্‌ ও দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। আমদানী- রপ্তানী দুটোই। দেশের বাইরে কোথায় জমাচ্ছিলেন তাঁরা? কী জমাচ্ছিলেন? সোনা, ডলার, সম্পত্তি? এগুলো কিনলেন কেমন করে? ক্যাশ তো নেই, তবে কি ক্রেডিট কার্ড দিয়ে? সেই ক্রডিট কার্ড কোথায় পেলেন? তবেকি ব্যাঙ্কের লোন নিয়ে?
    ********
    আচ্ছা সে,রুশ দেশে কি হাওলা সিস্টেম ছিল না?
  • Ekak | 132.167.131.217 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:২৪627525
  • একটা সহজ পথ আছে । যে বাইরের লোকগুলো কোনো না কোনো ভাবে রুশ দেশের সঙ্গে ব্যবসা করছে তাদের থেকে একচুয়াল ত্রান্সাক্ষণ এমাউন্ট এর সিংহভাগ তা বিদেশী ব্যাঙ্কে বা প্রপার্টি তে নিয়ে । এবার এদের কেন্দ্র করে বাকি চান । ওহ , জিজ্ঞেস করা হয়নি । এক্সিম এ ট্যাক্স ছিল ?
  • Ekak | 132.167.131.217 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:২৯627526
  • মানে দালালি খেতে হবে ।
  • দ্রি | 59.15.55.40 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:৩০627527
  • ডিফেন্স, কেজিবি গোয়েন্দা বাহিনীতে ঠিক এক্সট্রা অসুবিধেটা কোথায়? যারা ডিফেন্সে রিসার্চ করে তারাও সরকারের থেকে মাইনে পায় এবং তাই দিয়ে অ্যালুমিনিয়ামের চামচ কেনে। যারা গোয়েন্দা তারাও সরকারের থেকে মাইনে পায় এবং তাই দিয়ে অ্যালুমিনিয়ামের চামচ কেনে। প্রবলেমটা কোথায়?

    মানে ধরা যাক ডিফেন্স আর গোয়েন্দা বাহিনী যদি পুরো বন্ধ করে দেওয়া হত তাহলে ঐ লোকগুলোকে তো সরকারকেই চাকরী দিতে হত। তারা করত কী? মে বি তারা ইউনিভার্সিটিতে পড়াত, বা ট্রাক চালাত। এনি কেস তাদের মাইনে সেই সরকারকেই দিতে হত।

    হ্যাঁ টেকনলজি ইম্পোর্ট করতে পয়সা লাগত। আর সেসব রুব্‌ল দিয়ে কি হত? সেগুলোর বদলে মনে হার্ড কমোডিটি, লাইক অয়েল, লাগত।
  • Ekak | 132.167.131.217 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:৩৪627528
  • আপনি বোধায় ডিফেন্স বলতে হোম ধরছেন শুধু । একটা দেশের ডিফেন্স থেকে কুটনৈতিক সমস্ত লোক পৃথিবী ব্যাপী ছড়িয়ে থাকে । তাদের মাইনে না দিলে খাবে পড়বে কি :( যেখানেই বর্ডার পেরিয়ে যাচ্ছে সেখানেই ক্লোস্ড সিস্টেম খাত্ছেনা । পাতি কনসিউমার । ফেল কড়ি খাও মুড়ি ।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:৫১627530
  • শ্রমিক, চাষী (এদের বেতন) - এরা যেমন প্রোডাকশন কস্টের ডাইরেক্ট পার্ট, ইন্ডিরেক্ট পার্ট হল ধরো শিক্ষক, ডাক্তার, বিজ্ঞানী, ট্রান্সপোর্ট কর্মী... এরা, ইন্ডাইরেক্টলি পার্টিসিপেট করেন।
    ডিফেন্স-কে এই ইন্ডিরেক্ট পার্টিসিপেন্ট-দের মধ্যে ফেলা মুশকিল।
    বা ধরো স্পেস রিসার্চ - এর টাকাও তো জোগাড় করতে হয়।
  • দ্রি | 116.66.255.0 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:৫৩627531
  • হ্যাঁ, ইম্পিরিয়ালি্‌জমের খরচ আছে। সেসব ফাইনান্স করতে দেশের রিসোর্স বিকোতে হত নিশ্চয়ই।

    কিন্তু তাতে কি? করুক না খরচ। লোন নিয়েই করুক না হয়। কত ডেফিসিট ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ানের? এখন আমেরিকার চেয়েও বেশী? ক্রুগম্যান তো বলছেন, আমেরিকার আরো ধার করা উচিত।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:৫৬627532
  • এগজ্যাক্টলি। ডেফিসিট, লোন - এসবের সিনই ছিল না সোভিয়েতে।
    ঐ যে এক্স্ট্রা ৩ পয়সার কথা বললে ঐটা দিয়েই হত সব।
  • দ্রি | 116.66.255.0 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০০:৫৮627533
  • স্পেস রিসার্চ। অবশ্যই খরচ যোগাড় করতে হবে। স্পেস রিসার্চ হলে, কিছু বিজ্ঞানী চাকরী পাবেন। তারা একটা স্পেস শিপ ডিজাইন করবেন। সেই স্পেস শিপ ম্যানুফ্যাকচারিং হবে। সেইখানে কিছু লোক এমপ্লয়েড হবেন। এরা যদি এই কাজ না করতেন, অন্য কিছু করতেন, তাহলে সেই অল্টার্নেট কাজের জন্যও সরকারকেই পয়সা দিতে হত।
  • Ekak | 132.167.131.217 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০১:১৪627534
  • ইকনমিক প্ল্যানিং গুলো কিভাবে হত কেও একটু আলোকপাত করুন ।ঠিক ৩ পয়সাই যে এক্সট্রা হবে । পৌনে তিন নয় । সাড়ে তিন নয় এটা আইদার এসাম্পশন নইলে ব্যাক ক্যালকুলেশন । এভাবে প্রডাকশন ইন্দাসট্রি চলা কিভাবে সম্ভব বুঝছিনা । আমার একটা বড় মেশিন বসে গিয়ে দুহাজার ব্যাচ ঝর খেয়ে গেলে কিভাবে হিসেব মিলবে । বা জনগনকে সরাসরি কানেক্ট করে যা ধরুন সাঁড়াসি (আর কিছু মাথায় এলো না কেন :( ) সেটা বাজার আন্দাজ করে যা বানালুম তার সঙ্গে মিললনা । বা পেরিশেব্ল আইটেম । আমি তো পেরিশেব্ল আইটেম এর জায়গাটা বুঝতেই পারছিনা কিভাবে ওরকম তিনে তিন মিলবে । কৃপনের মত যদি নষ্ট হবার ভয়ে সর্বদাকম কম বানাই তবেইসম্ভব । তারপর ধরুন বাজারে কোনো কাঁচামালের দাম বাড়লো । এবার একটা কেমিকাল ফ্যাক্টরির বম ভাবুন । টি ওয়ান টাইমে এক্স র মেটেরিয়াল এম ওয়ান প্রাইসে ঢুকেছে । টি টু টাইমে সেটাই এম টু । কিভাবে ফ্লো মেলাবে । নরমাল প্রসেস তো খাত্ছেনা ।
  • Sibu | 84.125.59.185 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০১:২৫627535
  • একককে।

    লিওনটিয়েফের ইনপুট/আউটপুট মডেল দিয়ে প্ল্যানড ইকনমি পড়তে শুরু করতে পারেন। স্টেবিলিটি ইত্যাদি নিয়ে বহুৎ প্রোশ্চেন আছে।

    http://en.wikipedia.org/wiki/Input%E2%80%93output_model
  • Ekak | 132.167.131.217 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০১:৩৮627537
  • থ্যাঙ্কু শিবু দা , পড়ে দেখি ।
    আপাতত আমার প্রশ্ন : বর্ধমানের পেয়াঁজ এর বাজারে পাঞ্জাবের পেয়াঁজ ঢুকলে পেয়াঁজ সেক্টর ধরে কিভাবে মেলাবে যেখানে দু জায়গার উত্পাদন বিনিযোগ আলাদা । এদের ফর্মুলাটা ভালো করে বোঝা দরকার ।
  • Sibu | 84.125.59.185 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০১:৪১627538
  • উইকির আর্টিকলটার সাথে umkc-র ওটা ভাল করে পড়া দরকার। এটা ক'দিন আগে এক জনতা দেখাল। আমিও খুব ভালভাবে পড়িনি। সে আমাকে বোঝাচ্ছে সোভিয়েট প্ল্যানিং আমাদের মত ক্যাপিটালিস্ট ইকনমিতে ট্রেইনড যারা তাদের পক্ষে লিওনটিয়েফ দিয়ে শুরু করা উচিত। ঃ-)
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০১:৪৬627539
  • সোভিয়েত সিস্টেম একটা জিনিস করেছিল - আধুনিকতম বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তিতে অলমোস্ট ৯৫% সেল্ফ সাফিসিয়েন্সি। এটা কঠিন। অনেক দেশই করার চেষ্টা করে, কিন্তু সোভিয়েতের লেভেলে যেতে পারে না। এর মানে শুধু কাঁচামাল নয়, ইনফ্রাস্ট্রাকচার, স্কিল্ড ওয়ার্কফোর্স - বিজ্ঞানী থেকে ফোরম্যান তৈরী করা।
    সেন্ট্রাল কন্ট্রোল এর জন্য জরুরী - মোনোব্যাংক সিস্টেম। টাকা তো একটা মিডিয়াম। সমাজে টাকার গুরুত্ব কমে গেলে কিন্তু করাপশনের অনেক পাথ এমনিই বন্ধ হয়ে যায়। অন্য পথ হয়ত থাকে, কিন্তু কিছু এমনিই বন্ধ হয়ে যায়। এই যে একক লিখল "বাজার আন্দাজ করে যা বানালুম" - এই বাজার/লাভ/ক্ষতি এ ব্যাপারটা যদি না থাকে - লোকের চামচ লাগবে, তাই চামচ বানাও। লাভ করার জন্যে নয়। শিক্ষক লাভের জন্য পড়ান না, ডাক্তার পয়্সার জন্যে চিকিৎসা করেন না, ইঞ্জিনিয়ার পার্সোনাল গেইনের ক্থা ভাবেন না -- এই জিনিসটা মার্কেট ইকনমি-তে কম্প্রিহেন্ড করা মুশকিল। নর্মাল প্রসেস মনে হবে না।
  • ম্যামি | 69.93.213.123 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ ০১:৫০627542
  • সেল্ফ সাফিসিয়েন্সি? পূর্ব ইয়োরোপ ভুলে গেলে চলবে কেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন