এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিয়ে বা অন্য কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে রিচুয়াল ভালো নাকি খারাপ?


    অন্যান্য | ১৮ জানুয়ারি ২০১৪ | ৮৩২১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • jhiki | 190.214.233.71 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:১৩628773
  • কোথায়?
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:১৪628774
  • আত্মপ্রশংসা মহাপাপ। পরে কখনো সে পাপ করা যাবে'খন। এই টইয়ে অপ্রাসঙ্গিক।
  • sosen | 24.139.199.11 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:১৬628775
  • আরে এত যে প্রথম দ্বিতীয় শ্রেণী করে লিখলাম, যাচ্চলে
    সে, বুঝলাম।
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:২২628776
  • মিউনিসিপ্যালিটি স্কুল, হোয়াই মিউনিসিপ্যালিটি স্কুল? মিউনিসিপ্যালিটি স্কুলে পড়ালে বাচ্চার ক্ষতি করা হয়। সেটা সমর্থনও করি না।
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:২৫628777
  • অবৈতনিক। অবৈতনিক স্কুলে পড়লে ক্ষতি হয় না।
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:২৬628778
  • ম্যামি আপনি কিন্তু নিজেই এবার প্রসঙ্গান্তরের পথিকৃত হচ্ছেন। আতান্তরে পড়ে আমি এখন বিদায় নিচ্ছি।
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:২৭628780
  • সে কী?
  • jhiki | 190.214.233.71 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:২৭628779
  • তুলনীয় না ভাবলে উদাহরণ দেওয়া হল কেন?
    তুলনীয় হতে পারত বস্তির বাড়ীতে পরিবারের বাইরের কারও আশ্রয় পাওয়া। সিনেমা তে এসব অনেক হয়, বাস্তবে হয় কিনা সে ব্যাপারে কোন অভিজ্ঞতা নেই।
  • sosen | 24.139.199.11 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:২৯628781
  • ক্ষী অদ্ভুত! যাগ্গে।
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:৩৩628783
  • 'সে কী' বলেছিলাম অবৈতনিক স্কুলে মোটের উপর ঠিকঠাক পড়ানো হয় শুনে। 'ক্ষতি হয়না' কে ইন্টারপ্রেট করেছি মোটের উপর ঠিকঠাক পড়ানো হয়।
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:৫২628784
  • চমৎকার পড়ানো হয়।
    তবে স্থানীয় সমাজের প্রভাব থাকেই। যেমন ধরুন মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির একটি আধাসরকারি স্কুল। ক্লাসে ক্লাসে মনিটরিং ডিভাইস রয়েছে। প্রায় অবৈতনিক। মারধোর করা বকাঝকা একদম বারণ। টিচারদের হাজিরার জন্যে কার্ড সিস্টেম। ছেলেরা যারা মন দিয়ে পড়ছে তারা পড়ছে। আবার যারা ড্রাগ পেডলার হচ্ছে তাদের ধরা পড়লে জেল বরাদ্দ। কিন্তু কেন এই টইয়ে? কেন?
    আবার ধরুন দসহাজারি, বিসহাজারি, লাখ-সওয়ালাখি স্কুল। সঙ্গে প্রচুর খরচ। দামী লাঞ্চ, দামী ট্রান্স্‌পোর্ট, দামী দামী বন্ধুবান্ধব। বেশি বেশি দামী বই, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, প্রোজেক্ট অ্যাসাইন্‌মেন্ট। ব্ল্যাকবোর্ড নেইই বলা চলে। এখানেও পড়ালেখা হচ্ছে। তবে কজন মানুষের মতো মানুষ হচ্ছে সেটা বিরাট প্রশ্ন।
    এক সর্ব্বগ্রাসী স্বার্থপর জেনারেশন তৈরী হয়ে যাচ্ছে আমাদেরই সস্নেহ প্রশ্রয়ে।
  • /\ | 69.160.210.2 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:০৩628785
  • কিন্তু কথাটা সওয়ালাখি স্কুলে পড়ানোর ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও অবৈতনিক স্কুলে পড়ানোয় নয়। কথাটা তার ফলে উদ্বৃত্ত সওয়ালাখ ঐ প্রায় অবৈতনিক স্কুলে পড়তে অসমর্থ বাচ্চাদের পড়ানোয় খরচ করা নিয়ে। তা ধরুন হাজারখানেক বাচ্চাকে পড়ানোর ব্যবস্থা করা সম্ভব। সেটা আপনি ছাড়া আর কে কে করেছে জানালেও চলে।
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:১৩628786
  • সাগরদিঘির স্কুলটির কথা জেনে ভালো লাগলো। টইতে অপ্রাসঙ্গিক হলেও।

    এ পাড়ায় -- দামী পাড়া নয় -- কর্পোরেশন স্কুল কয়েকটি আছে। সেই স্কুলে পড়ে আমার নিভার মেয়ে এবারে মাধ্যমিক পাশ করেছে, কিন্তু প্রাইভেট পড়াতে হয়েছে। (নিভা আমাদের বাড়িতে কাজ করতে আসে।)
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:৫৫628787
  • কর্পোরেশন স্কুল ছাড়াও গভঃ এইডেড স্কুল অসংখ্য। বস্তুতঃ অবৈতনিক (প্রায়)। বইপত্তর কিনতে হয় তবে তা নিম্নবিত্তের (গুরুচণ্ডালীর স্কেল অনুসারে ঈ নয়, আরো অনেক অনেক নীচের কাঁটায়) সাধ্যের ভেতরেই। ইউনিফর্মের খরচ আছে। এই ধরণের অবৈতনিক স্কুলে নিজেও পড়েছি। (পঃ বঃ এ ১০ ক্লাস অবধি অবৈতনিক শিক্ষাক্রম চালু হবার পরে, সন ১৯৭৭ খ্রীঃ, পরে ১২ ক্লাস অবধি)। একেবারে অমানুষ হয়েছি বলে মনে করি না।
    সেসময়েও প্রাইভেট স্কুলে অনেকেই পড়ত। মাস মাস ফি দিতে হতো যেসব স্কুলে। মূলতঃ সেইসব স্কুলগুলোয় ইংরেজি মাধ্যমে পড়ানো হতো, নয়ত মিশনারী স্কুল যারা সরকারী এইডের আওতায় পড়ত না।
    শুধু স্কুল কেন?
    চিকিৎসা ক্ষেত্রেও বিলাসিতা চুড়ান্ত স্কেলে পৌঁছে গেছে। হাসপাতাল না ফাইভস্টার হোটেল - বোঝা দায়। যে অপারেশন জিরোস্টার নার্সিং হোমে ১৫- ৪৫ হাজার টাকার রেঞ্জে করা সম্ভব (ইদানীং একজনের গলব্লাডার অপারেশনে ঐ রেঞ্জেই খরচ হলো, ইন্‌ক্লুডিং ওটিচার্জ, অ্যানাস্‌থেসিস্টের ফী ও কার্ডিওলজিস্টের ফী কারণ ভদ্রলোকের আগে একটি বাইপাস সার্জারি হয়ে গেছে), তা ফাইভ্স্টার হাসপাতালে দেড় দু লাখের নীচে কোনোভাবেই সম্ভব নয়। দুই ক্ষেত্রেই ফল একইরকম হবে। বেশি প্যাম্পার্ড হবার প্রবণতা আমাদের গ্রাস করে নিচ্ছে। ঐ একই অপারেশন সরকারী হাসপাতালেও হয়, বিনামূল্যে। শুধু বাইরে থেকে কিছু ওষুধ আনতে হয়। কিন্তু লম্বা কিউ থাকে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই রিস্ক থাকে। ফাইভস্টার হাসপাতাল অমরত্বের গ্যারান্টি দেয় না। একই চিকিৎসক ঘুরে ঘুরে জিরোস্টার টু ফাইভস্টারে অপারেশন করে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু অর্থবানদের প্রবণতা থাকে ফাইভস্টারে চিকিৎসা পাবার। প্যাম্পারিং, বেশি ঝক্‌ঝকে তক্‌তকে ও আত্মীয়বন্ধুকোলিগকুলের সামনে স্টেটাস রক্ষার দাবীতে।
    এইসব। লিখতে চাইলে অনেক কিছুই লেখা যায়।
    মাথার ওপরে ছাদ প্রসঙ্গেও ঐ। নিজের মাথার ওপরে ভাড়ার ছাদ থাকা সত্ত্বেও অন্যের মাথার ওপরে ছাদ কিনে দেওয়া যায়।
    তবে ঐযে, অপ্রাসঙ্গিক। অনেকেই পছন্দ করবেননা।
    তারচেয়ে যা চলছে সেটাই চলুক। খামোখা রসভঙ্গ করবার আমি কে?
    তবে এই গুরুচণ্ডালীর বাইরেও একটা বিরাট দুনিয়া আছে। তাদের খাদ্যাভ্যাস, পোশাক, বাসস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এসবের মান মাপবার কাঁটার স্কেল অন্যরকম। সামাজিকতা, ধর্মমত, রাজনৈতিক অবস্থান, ইঃ সমস্তই।
  • /\ | 69.160.210.2 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:০৬628788
  • কর্পোরেশন স্কুল ছাড়াও গভঃ এইডেড স্কুল অসংখ্য। বস্তুতঃ অবৈতনিক (প্রায়) - স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের প্রোফাইল ১৯৭৭ থেকে
    ২০১৪ এই ৩৭ বছরে অনেক পাল্টেছে। পড়ানোর স্ট্যান্ডার্ড আর শিক্ষকদের প্রোফাইলও। অতীতের গ্লোরিফিকেশন সবসময় খুব তথ্যসমৃধ না হওয়ায় ঠুনকো হয়ে থাকে।

    আত্মীয়বন্ধুকোলিগকুলের সামনে স্টেটাস রক্ষার দাবীতে - এইটে আপনার ধারণা। একান্ত আপনার।

    অন্যের মাথার ওপরে ছাদ কিনে দেওয়া -য় আদৌ কোনো লাভ হয় কিনা প্রশ্ন রইল। অন্যকে নিজের মাথার ছাদ অর্জনে সাহায্য করা তবু ফলপ্রসূ।
  • hu | 188.89.11.133 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:১২628789
  • গভঃ এইডেড স্কুলগুলোর মান পড়ে গেছে এমনটাই শুনি। এটা হতে পারে এখন অন্য অনেক অপশন আছে, তাই হয়ত মান আগের মত নেই। যদিও শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মাইনে বেড়েছে। এবং শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ পদ্ধতিও এখন অনেক স্বচ্ছ। নিজে তো ঐরকম স্কুলেই পড়েছি। কিন্তু এখন আর সেই স্কুলের সম্পর্কে কোন প্রশংসাসূচক বাক্য শুনিনা।
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:১৪628790
  • ২০১৪র কথাই তো বলছি। শুরু হয়েছিলো ১৯৭৭ এ। কথা ঘুরিয়ে ফেললে কি করে চলবে?
    আর ইয়ে মানে আমি ঝগড়া করতে পারিনা/ইচ্ছেও নেই। তাই প্লীজ /\ আপনি যিনিই হোন না কেন আপনাকে কোনো কৈফিয়ৎ দেবো না। একদম দেবো না। আপনার সঙ্গে কোনোরকম আলোচনায় আমার উৎসাহ/ইচ্ছে/প্রবৃত্তি নেই। আমি আপনার দ্বারা প্রভাবিত হতে পারছি না। আমাকে অকারণ উত্যক্ত করে কোনো লাভ হবে না। আগেও তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছে এবং এটাই আপনাকে আমার শেষ কথা।
  • /\ | 69.160.210.2 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৪৭628791
  • এই ধরণের অবৈতনিক স্কুলে নিজেও পড়েছি। (পঃ বঃ এ ১০ ক্লাস অবধি অবৈতনিক শিক্ষাক্রম চালু হবার পরে, সন ১৯৭৭ খ্রীঃ, পরে ১২ ক্লাস অবধি)। একেবারে অমানুষ হয়েছি বলে মনে করি না।
    সেসময়েও প্রাইভেট স্কুলে অনেকেই পড়ত। - এ থেকে কীভাবে বলা যায় ২০১৪ এর পড়াশোনার মান নিয়ে কথা হচ্ছে? বরং সে সময়েও আপনি অনেকের পড়া প্রাইভেট স্কুলে না পড়েও পড়াশুনা ও জীবন-জীবিকা নির্বাচনের লড়াইয়ে পিছিয়ে থাকেননি এমনটাই বোঝা গেল। হ্যাঁ মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির একটি আধাসরকারি স্কুলএর কথাটা ২০১৪ র হতেই পারে। সেরকম স্কুল কলকাতায় বা তার আশেপাশের শহরতলীতে সুপ্রতুল কিনা জানার ইচ্ছেই রইল। নানা রকম পাবলিক ফোরামে তিক্ত মিষ্ট সব রকমের অভিজ্ঞতাই হতে পারে। আপনার পোস্ট করা বক্তব্যে আলোচনার উপাদান থাকলেই আলোচনা হবে। সে আপনি সিলেক্টিভ লোকজনের সাথে আলোচনায় উৎসাহী হলেও। টাইপ করা শব্দে মধুর প্রলেপ না থাকলে তাকে ঝগড়া বলে আপনার মনে হতে পারে, তবে এই গুরুচণ্ডালীর বাইরেও একটা বিরাট দুনিয়া আছে বা দসহাজারি, বিসহাজারি, লাখ-সওয়ালাখি স্কুল থেকে কজন মানুষের মতো মানুষ হচ্ছে আর আধাসরকারি প্রায় অবৈতনিক স্কুল থেকে কজন মানুষের মতো মানুষ হচ্ছে এই কম্যারিজন টা আপনিই শুরু করলেন। সেগুলো ঠিক ঝগড়া না আলোচনা, না পার্সোনাল ভেন্ট আউট সেটা বিরাট প্রশ্ন অবশ্যই। ফার্স্ট পার্সনে না লিখে বা প্যাসিভ ভয়েসে লিখেও এই কথাগুলো বলা যেত, যেভাবে আপনি লিখছেন, সেক্ষেত্রে হয়তো আপানর অকারণ উত্যক্ত হওয়ার অনুভূতি আসত না। তেমন হলে ভবিষ্যতে সেভাবেই লিখতে পারি। বুলিড হচ্ছেন মনে হলেও জানাবেন। সেটা আবার কাছে খুব ইম্পর্ট্যান্ট অনুভূতি।
  • bratin | 122.79.37.61 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৪৯628792
  • না সে এক টা কথা। ঠিক আছে শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানে খাওয়া দাওয়া একে বারেই জামু নয়। এগ্রিড। কিন্তু আনন্দের অনুষ্ঠানে? সেখানে খাওয়ানো তে কী সমস্যা?
  • a x | 86.31.217.192 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৫০628794
  • কিন্তু আমি তো চ্যারিটিতেই বিশ্বাস রাখিনা! বরঞ্চ চ্যারিটি স্থিতাবস্থা জারি রাখতে সাহায্য করে বলে মনে করি, সেখানে খামোকা আমি এইভাবে ভাববই বা কেন?
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:২১628795
  • চ্যারিটি বিগিনস অ্যাট হোম, এতেও বিশ্বাস রাখো না? যেমন ধরা যাক কাজের লোকেরা এখন আর পুজোয় শাড়ী নেয় না। তার বদলে টাকা নেয় তাদের বাচ্চাদের জিনিস কিনে দেবে বলে। সেই টাকাটা দেওয়ার পর এমনি এমনি আনন্দ করে তাকে একটি পিয়োর সিল্ক শাড়ি দেওয়াতে বিশ্বাস রাখো না?
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৩৩628797
  • মেয়েরা চাইলেই পারে, স্বামীরা কখনোই আপত্তি করবেন না।
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৩৩628796
  • যার যাতে বিশ্বাস। নিজের বিশ্বাস অন্যের ওপরে জোর করে চাপিয়ে দেওয়াটা ঠিক নয়।
    কেউ চ্যারিটিতে বিশ্বাস রাখে, কেউ কপিরাইট মেটিরিয়ালের পাইরেসিতে (চৌর্য্যবৃত্তিতে), কেউ সমাজসেবায়, কেউ রাজনীতিতে। যার যেমন বিশ্বাস।
    ব্রতীন,
    বিয়েবাড়ীর/উত্সবের রাক্ষুসে খাওয়া কেন বাজে লাগে সেটা কিন্তু লিখেছি। ভালো করে পড়ে দেখো।
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৩৭628798
  • কী ব্যাপারে? ম্যামি?
  • cm | 127.247.114.50 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৪২628800
  • আপনারা পারেন ও! বিয়ের কতগুলো রিচুয়াল যাতে আমার ধারণা অংশগ্রহণকারী সবাই মজাই পায় তা নিয়েও তক্কের শেষ নেই। এ সব প্রশ্নের কি ওরকম উত্তর হয় নাকি। তাই যুক্তি তক্কো না করে ভোট নিয়ে ফয়সালা করুন। আর আমার মতে ফুর্তি অ্যাফর্ডেবল হলে, আর কাউকে যদি তা আহত না করে, তাহলে তা করে নেওয়াই ভালো।
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৪২628799
  • দামী পিয়োর সিল্ক শাড়ি দিলে আপত্তি করবেন না। খুশিই হবেন।
  • | 127.194.83.93 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৪৯628801
  • সে বুঝলাম।

    কিন্তু সে এই ব্যাপার টা কে কী এমন ভাবে দেখা যায় আমার একট খুব আনন্দের দিনে আমি আমার আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই?

    গিফট দেওয়া একট উপায় হতে পারে। কিন্তু এত লোকের জন্যে সেটা ব্যয়সাপেক্ষ। কাজেই খাওয়ানো টা। মানে যে খাওয়াচ্ছে সে যদি ভালোবেসে খাওয়ায় কোন সামজিক চাপ বোধ না করেই। সে ক্ষেত্রে?
  • | 127.194.83.93 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৫২628802
  • ঝিকি, আমি নিজেও যৌথ পরিবারে মানুষ হয়েছি কাজেই নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি "ল্যাংড়া" আর যৌথ পরিবার "দশেরা" এই টা ঠিক মানতে পারলাম না। ঃ))
  • সে | 203.108.233.65 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:১৩628803
  • আর্থিক চাপটা অনেকের জন্যেই চাপের হয়ে যায়। তখন ধারদেনা। আমরা পণপ্রথার বিরুদ্ধে এত সোচ্চার কারণ তাতে কনেপক্ষের ওপরে আর্থিক চাপ সৃষ্টি করা হয় যার ফল ভালো নয়। এক্ষেত্রেও আর্থিক চাপের ব্যাপারটা রয়েছে। শয়ে শয়ে লোককে পাতপেড়ে খাওয়ানোয় খরচ কম নয়। হাল্কা করে শরবৎ মিষ্টি (নোনতা, ইঃ) খাইয়ে তো পার পাওয়া যায় না। আনন্দ করতে হলে পেটপুরে পঞ্চব্যাঞ্জনে খেতে হবে - এই জিনিসটাতেই আমার আপত্তি। তেমনি গাদাগাদা গিফ্‌ট্‌ নিতে হবে (যদিও "উপহারের বদলে আশীর্ব্বাদ প্রার্থনীয়" - লেখা থাকে কার্ডে)। গিফ্‌ট্‌ বা টাকা। গিফ্‌টের খরচ খেয়ে উশুল করবার চেষ্টাও থাকে। বিয়েবাড়ীর খাবার খুব একটা স্বাস্থ্যকরও নয়। আনন্দের দিনে আনন্দ ভাগ করে নিতে গিয়ে অনেককে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে দেনা মেটাতে দেখেছি।
    সেসব কথা তারা মুখে প্রকাশ করে না। লৌকিকতার চাপে দেনায় ডুবে যায়।
  • ম্যামি | 69.93.204.169 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:২১628806
  • ঠিক আছে মূল প্রসঙ্গে ফেরা যাক। বিয়ে বা অন্য কোন সামাজিক অনুষ্ঠানে রিচুয়াল ভালো নাকি খারাপ?

    সিএম বলছেন, কাউকে যদি আহত না করে তাহলে খারাপের কী আছে? উত্তরে একটা উদাহরণ দিই। খুব কনজার্ভেটিভ পরিবারে দেখেছি বিয়ের আগে একমাস মেয়ে বাড়ি থেকে বেরোবে না। অথবা একা বেরোবে না। মেয়েটি মেনে নেয়, কারণ সে ছোট থেকে আত্মীয়স্বজনের বিয়ে উপলক্ষ্যে দেখে এসেছে। মানুষের মন কন্ডিশনড হয়ে যায়।

    উপোস কতক্ষণ সেটা একেক কমিউনিটির একেক নিয়ম। কোঙ্কনী বিয়ে দুপুরবেলা হয়। বাঙালীর বিয়ে হয় সন্ধ্যেবেলা। সারাদিন উপোস। আহত হল কিনা কে খোঁজ রাখে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন