এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অরবিন্দ কেজরিওয়ালঃ আবার আশাভঙ্গ নাকি অনেক দিনের সযত্নে লালিত স্বপ্ন কে চুঁয়ে ফেলা ?


    অন্যান্য | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ | ১৮১০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ham & Cheese | 125.112.74.130 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:৪৫629285
  • আর ঘাস-কালার্ড চশমাটা খুল্লে কী দেখা যাবে?
  • কুসুম্বা | 80.39.185.177 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:৪৭629286
  • নিজস্ব ইনফরমেশন! সে তো বুদ্ধরও ছিল, মমতারও আছে, হিটলারেরও ছিল। তা দিয়ে আপনি রাস্তায় গাড়ি থেকে নামিয়ে দুই মহিলাকে জনসমক্ষে পেচ্ছাপ করানো বা ক্যাভিটি সার্চ করা আর "ওরা আমার আপনার মত নয়, ওদের লিস্ট বানাও" ইত্যাদিকে আপনি সমর্থন করেন ম্যামি?
  • ম্যামি | 69.93.207.202 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:০৩629287
  • সার্চ করা সমর্থন করি না, রিজয়েন্ডার দিলাম যে?

    'ওরা আমার আপনার মত নয়' এই কথাটা বলা হয়েছে স্থানীয় মহিলাদের কমপ্লেইন শুনে। সেজন্যেই বলছিলাম স্থানীয় মহিলারা কারা, তাদের কমপ্লেইনই বা কী, এগুলো জানা দরকার।
  • pinaki | 148.227.189.9 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:১০629288
  • এগুলো তো বিলকুল আম আদমির মত আচরণ। আম আদমির দাবীতে আম আদমির মন্ত্রী মাঝ রাত্তিরে আম আদমিকে সাথে নিয়ে নন-আম আদমিদের ওপর চড়াও হয়েছেন। এতে খুব কিছু অবাক হওয়ার মত দেখছিনা। আম আদমির ভারি বয়ে গেছে সব ব্যাপারে পলিটিকালি কারেক্ট স্ট্যান্ড নিতে।
  • cm | 127.247.113.8 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:১৯629289
  • শিবুদার কি চাই? এই যে বছরে ৩৬৫ দিন হরেক উৎসব চলছে তার কোন দাম নেই অ্যাঁ?
  • কুসুম্বা | 80.39.185.178 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৩৬629290
  • ওখানকার আফ্রিকান বাসিন্দারা স্থানীয় নয়? তারা কি বলছেন সেটা না শুনেই বোধ হয় যা খুশি করা যায় নিজস্ব ইনফরমেশনের ভিত্তিতে! নির্দিস্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে তো অভিযান চালানো হয়নি, হয়েছে নির্দিস্ট জাতির সব্বার বিরুদ্ধে। জাতিবিদ্বেষ বলতে আর কি বোঝায়!
    কাজগুলোকে যদি সমর্থন না করেন, অন্যায় বলে মনে করেন, তাইলে মন্ত্রী সহ আআপ মবের বিরুদ্ধে মুখ না খুলে প্রশ্নবিদ্ধ তাদেরই করছেন কেন যারা প্রতিবাদ করছে? আপনি যদি আপজান হন তাহলেও তো আপকে সাফ রাখার জন্যও তো এই রেসিস্ট ভাবভঙ্গীকে প্রশ্নবিদ্ধ করা উচিত ম্যামি।
  • ম্যামি | 69.93.207.202 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৪৯629291
  • হাম আপ জেইসে নেহি, এটা কি নির্দিষ্ট জাতির সবার বিরুদ্ধে ছিল?

    ইয়ে হাম অওর আপ জেইসে নেহি হ্যায় কথাটা কারা বলেছেন? উইমেন ইন দিস লোকালিটি। “I have received a lot of complaints from women in this locality against foreign nationals, yeh hum aur aap jaise nahin hain (They are not like you or me).” (এই মহিলাদের মধ্যে আফ্রিকান মেয়েদের ধরা হয়নি অবভিয়াসলি। কাজেই আপনার অভিযোগ ঠিক, অভিযান চালানো হয়েছে 'ওরা কী বলেছেন না জেনেই'। )

    If indeed the Minister has any intelligence input, or proof, of illegal activity, he must pursue action in a way that responsibly avoids fanning up racist prejudices. কী অর্থে রেসিস্ট?

    আফ্রিকা শীর্ষক লেখাটি প্রচুর লম্বা, পড়া হয়ে উঠল না। নির্দিষ্ট জাতির সব্বার বিরুদ্ধে কী করে হয়, কবিতা কৃষ্ণনের অতিথি পোস্টে সেটা স্পষ্ট হয়নি। স্পষ্ট না হলে দিল্লির লোকজন পরিবার নিয়ে প্রতিবাদ করতে আসবে কেন? প্রতিবাদ করতে আসবে তো জাতিবিদ্বেষের বিরুদ্ধে। জাতিবিদ্বেষ নিত্যব্যবহার্য জিনিস যে সে বিষয়ে সকলে অবহিত?
  • কুসুম্বা | 80.39.185.178 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:০৬629292
  • দুনিয়ার কোনো বিষয়েই 'সব লোক অবহিত' নয়, কিন্তু আপনিও কি রেসিজম বিষয়ে অনবহিত? কবিতার এই ফেবু পোস্টটাও একটু পড়ুন ম্যামি, এটা অতটা বড় নয়।
    Kavita Krishnan
    Deeply worrying how academicians and activists and human rights lawyers – with years of training in exactly how to identify racism and human rights violations – are blandly telling us, now that they’re political leaders, that it’s not really ‘racist’ for a Minister to say ‘outsiders’ should be thrown out of India if they do ‘naked dance’, if they are ‘vulgar’. This is just politically incorrect language, they tell us, but the basic ‘content’ of what the Minister said reflects a concern for the crime of ‘drugs and sex rackets’.
    They're focusing on details like 'forced urine sample on street' to say that's mischievous reporting by the media. If so, so what? We're not agitated only about details like whether a urine sample was taken on the street or not or whether a woman just had to piss in public behind a car. Have these wise men and women become completely insensitive to the sheer horror - that a Minister could ask a mob to 'catch' women (identified by their race and their being out at the wrong time of night) whom he branded as prostitutes, threats to 'local ma/behen/beti'! These wise men and women ask - where's the proof that the women were groped? Can there be any doubt that a crowd of men, encouraged to lay hands on women who are the forbidden, foreign sexual 'other' of 'ma/behen/beti', are BOUND to interpret it as a license to grope? Can there be any possible doubt that sexual violence occurred in such a situation?
    For this Govt has made it very very clear: it’s worried about ‘drugs and sex rackets’ in Khirki, and not about organised racist politics in the same Khirki, that Aastha Chauhan has written about in such detail. The thing is, can a party that runs the Govt, be allowed to remain unconcerned about organised racist politics in our city, that mines the all too aam vein of racism that runs deep in Indian society? The boldly, refreshingly unconventional (a CM who sleeps like us on a street on a dharna), the ‘post-ideological’ – are firmly conventional in branding criticis of racism, as defenders of ‘drug/sex rackets’ or ‘defenders of Delhi police’. The post-ideological party, we were told, is truly democratic, a movement in the making that refuses to freeze into ‘party positions’. Really? Then why are its leaders reassuring us - in private - that there’s much internal churning over Somnath Bharti’s actions, but that in public they are all duty bound to defend the party line? Is this any different in its spirit and character to what we witnessed in the CPIM when Singur and Nandigram happened?
  • সিকি | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:০৮629293
  • দুজন পুলিশকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। তাইতে খুশি হয়ে কেজরি ধর্না তুলে নিয়েছে। সেন্ট্রাল দিল্লি কাল থেকে স্বাভাবিক।
  • ম্যামি | 69.93.207.202 | ২১ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:৩৪629295
  • পড়লাম।
  • PM | 68.8.70.155 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ০০:৩৭629296
  • বাংলাদেশের সংবাদপত্রে প্রকাশিত লেখাটা ভালো লাগলো।

    সংঘাতের কেন্দ্রে এশিয়ার নতুন নেতারা

    পঙ্কজ মিশ্র

    এশিয়ার শহরমুখী অভিবাসন ঘটাচ্ছে এক ‘ফাটানো পালাবদল’। কীভাবে এশিয়ায় ধনকুবের হওয়া যায়, তা নিয়ে পাকিস্তানি ঔপন্যাসিক মোহসিন হামিদ বই লিখেছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘সহায়ক, সীমাবদ্ধ, স্থায়ী সম্পর্কের বন্ধন আলগা হয়ে জায়গা করে দিচ্ছে, জাগিয়ে তুলছে নিরাপত্তাহীনতা, উদ্বেগ, উৎপাদনশীলতা ও সম্ভাবনাকে।’
    এশিয়াজুড়েই এই পালাবদলের রাজনৈতিক সম্ভাবনা ব্যাপক। ইরানের ইসলামি বিপ্লবের সময় এর প্রথম দেখা মিলেছিল। সেখানে রেজা শাহ পাহলভির আমলে মহাসমারোহে দ্বিগুণ গতিতে নগরায়ণ করতে গিয়ে কৃষকেরা উচ্ছেদ হন। এই বিক্ষুব্ধ শ্রেণীটিকেই নিজেদের পক্ষে নিয়ে আসে ইসলামি বিপ্লবীরা এবং তাঁরাই হন এদের প্রধান অনুগত ভিত্তি।
    হাল আমলে জনসংখ্যার গঠনের রদবদলের সুফল নিয়ে ক্ষমতাসীন হয় তুরস্কের জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি)। এর নেতা রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান প্রায় এক দশক অপ্রতিহত অবস্থানে দেশ শাসন করেন। থাইল্যান্ডের টেলিকম বিলিয়নিয়ার থাকসিন সিনাওয়াত্রার উত্থানের গল্পটাও এ রকমই। তিনি এর আগে উপেক্ষিত দুটি গোষ্ঠীঃ ব্যাংককের শহুরে গরিব আর উত্তর থাইল্যান্ডের বঞ্চিত গ্রামবাসীকে একতালে আলোড়িত করেন।
    শহর এলাকা থেকে নতুন ধরনের মোহজাগানো রাজনীতিকের উত্থান ঘটেছে ইন্দোনেশিয়ায়ও। তিনি হলেন জাকার্তার গভর্নর জোকো উইদোদো। ভারতের নয়াদিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের উত্থানের চালিকাশক্তিও এই শহুরে নিম্নবর্গ। নতুন নেতাদের ব্যতিক্রমী অতীত পেশাদার রাজনীতিকদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া ভোটারদের কাছে টেনেছে। জনপ্রিয়তার সুবাদে তাঁরাও পুরোনো পৃষ্ঠপোষকতার নেটওয়ার্ক এবং জাত, ধর্ম ও আঞ্চলিকতাকে তেল-তোয়াজ করা এড়িয়ে যেতে পেরেছেন। এশিয়াজুড়ে সাবেকি রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামরিক এলিটদের কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে; কখনো কখনো তাঁরা উৎখাতও হয়ে যাচ্ছেন। একেবারে নতুন সামাজিক যোগাযোগজাল, এনজিও-ধরনের তৎপরতা এবং মিডিয়াবান্ধব ঘষামাজা ইমেজ ও প্রতীক—যেমন কেজরিওয়ালের বেলায় গান্ধী টুপি—রাজনীতির বিকল্প পথ গড়ে নিচ্ছে। প্রতিষ্ঠিত রাজনীতিবিদ, ক্ষমতার দালাল ও ব্যবসায়ীদের গড়ে তোলা ভারসাম্য ভেঙে দিচ্ছে শহুরে শ্রমিক এবং চাকরিজীবী মধ্যবিত্ত শ্রেণী।
    এশিয়াজুড়ে ঘটে চলা এই নতুন ঘটনা যতই ‘অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্র’ অথবা ‘আমজনতা’ আবিষ্কারে উল্লসিত হোক না কেন, এ ফাটানো পরিবর্তনের অন্য দিকটির দিকে অনেকেরই নজর নেই। এটা জন্ম দিচ্ছে সংঘাতেরও বিস্ফোরণ। সর্বক্ষেত্রে অর্থনীতির গতি ধীর হয়ে আসা এই সংঘাতের সম্ভাবনাকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। যেমন বলা যায়, আমজনতার বিদ্রোহ এলিট মহলের তরফে পাল্টা-বিদ্রোহ উসকে দিচ্ছে। সাবেকি এলিটরা নিজের অবস্থান আপসে আপ ছেড়ে দেবে না। রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বাইরে থেকে থাই রাজনীতি নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে মধ্যবিত্তের ক্রোধ দেশটাকে অবশ এবং অর্থনীতিকে করে দিচ্ছে অবশ। যে এরদোয়ান একসময় তুরস্কের ওপর প্রায় ওসমানিয়া সাম্রাজ্যকালীন অধিরাজ হয়ে উঠেছিলেন, তাঁকে এখন বিরোধী জোটের মোকাবিলা করতে হচ্ছে। এই বিরোধী জোট গঠিত হয়েছে মধ্যবিত্ত ও ব্যবসায়ী এবং সামরিক ও আমলাতান্ত্রিক এলিটদের নিয়ে। ঠিক এ ধরনেরই একটা জোট থাকসিনকে নির্বাসিত করেছিল এবং এখন তাঁর বোনের ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করছে।
    দিল্লিতে কেজরিওয়ালের অপ্রত্যাশিত অর্জন সুনিশ্চিত হয়েছিল মধ্যবিত্ত এবং শহুরে গরিব ভোটারদের ঐক্যের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এ জোট কেজরিওয়ালের দিল্লির দপ্তরকে বেশি দিন শান্তিতে থাকতে দেবে বলে মনে হয় না। কারণ, মধ্যবিত্তরা চায় স্বচ্ছ ও দক্ষ সরকারি সেবা, অন্যদিকে সুবিধাবঞ্চিতরা চায় মৌলিক সামাজিক অধিকারের বাস্তবায়ন। দেখা যাচ্ছে, সংখ্যায় বৃহত্তর গরিব শ্রেণীই কেজরিওয়ালের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচিগুলোর লক্ষ্য।
    ব্যাংককে থাকসিনের বোনের বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদ দেখায় যে, দুই ধরনের গণতন্ত্রের মধ্যকার সংঘাতে একটি দেশ কেমন অচল হয়ে যেতে পারে। এই গণতন্ত্রগুলোর একটি গঠিত হয়েছে আগেকার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে নিয়ে, যারা চায় যে রাজনীতিবিদেরা তাদের ওপর ভর্তুকি, জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ-সুবিধার ঝরনা ঝরান। অন্য পক্ষটি শহুরে মধ্যবিত্ত শ্রেণীকে ঘিরে পাক খাচ্ছে। এরা জনমনকে খুশি করার কাজকারবার ঘৃণা করে, উঠে আসা সামাজিক শ্রেণীগুলোর রাজনৈতিক ভূমিকাকে ভয় পায়। এ ভয় থেকেই তাদের দৃষ্টিতে অদক্ষ সরকারের পতনের জন্য তারা মরিয়া।
    ভারতে সাবেকি রাজনৈতিক আনুগত্য জাত-বর্ণের সংহতি এবং অন্যান্য ধরনের পরিচয় ও পৃষ্ঠপোষকতার রাজনীতি দিয়ে কাটাকুটি হয়ে যাচ্ছে। দলিত, সাম্প্রদায়িক, আঞ্চলিক ও শ্রেণীসংঘাত যখন পরস্পরকে দুর্বল করায় ব্যস্ত, তখন দিল্লির মতো জায়গায় দুর্নীতি ও সুশাসনের মতো স্থানীয় ইস্যু সবকিছু ছাপিয়ে ওঠে। আর তাই কেজরিওয়ালকে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন জাত-সম্প্রদায়ের সনাতন ক্ষমতাকেন্দ্রগুলোর কাছে ধরনা দিতে হয়নি। তিনি সরাসরি সবার জন্য নাগরিক অধিকারের দাবি তুলেছেন। তবে অচিরেই তাঁর বামমনা সহকর্মী, মধ্যবিত্ত থেকে আসা স্বেচ্ছাসেবক কর্মী এবং নিচুতলার ভোটারদের মধ্যে বেসুরো মতাদর্শিক মতভেদ তৈরি হতে পারে।
    গত সপ্তাহে কেজরিওয়াল আগের সরকারের আমলের মাল্টিব্র্যান্ড সুপারশপে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ বাতিল করেছেন। এটা খুদে দোকানদার ও ব্যবসায়ীদের খুশি করলেও আরও সচ্ছল ভোটারদের মনঃপূত হবে না। যেসব করপোরেশন সাততাড়াতাড়ি তাঁর রাজনৈতিক গতিধারার প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠেছে, এটা তাদেরও নাখোশ করবে। যেসব কায়েমি রাজনীতিবিদ ও বিশ্লেষক আম আদমির রাজনৈতিক উত্থানে বেকায়দায় পড়ে গেছে, তারাও চাল দেওয়া শুরু করেছে। ইতিমধ্যে তারা জম্মু ও কাশ্মীরে সেনাবাহিনীর উপস্থিতির মতো বিতর্কিত ইস্যুতে কেজরিওয়ালকে কথা বলার জন্য চাপ দিচ্ছে। নির্বাচিত রাজনীতিবিদেরা যতটা হানিমুন-সময় পান, সেটাও কেজরিওয়াল পাচ্ছেন না। জনতুষ্টিবাদী সিদ্ধান্তগুলোর ব্যাপারে এঁদের আক্রমণের শিকার কেজরিওয়াল হরহামেশাই হচ্ছেন।
    কার্যকর বামপন্থী দল না থাকার সুবিধা কেজরিওয়াল সাময়িকভাবে পাচ্ছেন। ভারতের কোনো বামপন্থী দলই সর্বভারতীয় স্তরে সামাজিক ক্ষোভ-বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক সংঘাতের ফায়দা নিতে সক্ষম নয়। এমনকি মৌলিক পরিবর্তনকামী রাজনীতিবিদেরাও নিজেদের সব আদর্শের প্রতি নিরপেক্ষ হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করছেন। শাসকের বিরুদ্ধে শাসিতদের চালনা করে কেজরিওয়াল খুব আকর্ষণীয় ও সহজ রাজনৈতিক কর্মসূচি হাজির করেছেন।
    অস্পষ্টতা কিংবা সবাইকে খুশি করার চেষ্টা রাজনীতির এক অনস্বীকার্য সম্পদ। কিন্তু সারা দেশের আগে অন্তত দিল্লিতে হলেও কেজরিওয়ালকে বিভক্ত রাজনৈতিক দৃশ্যপটের সঙ্গে বোঝাপড়া করে নিতেই হবে; যেখানে গ্রামীণ গরিব, শহরে অভিবাসিত পল্লির মানুষ এবং মধ্যবিত্তরা পরস্পরের সঙ্গে গা-ঘেঁষাঘেঁষি উত্তেজনার মধ্যে বাস করছে। আর এ চাপ ঘনীভূত হচ্ছে শ্রেণী ও বর্ণগুলোর মধ্যে বাড়তে থাকা অনিবার্য ও ক্রমবর্ধমান সংঘাতের পটভূমিতে।
    গালফ নিউজ থেকে নেওয়া, ইংরেজি থেকে অনুবাদ ফারুক ওয়াসিফ
    পঙ্কজ মিশ্রঃ ভারতীয় লেখক ও ঔপন্যাসিক।

    http://www.prothom-alo.com/opinion/article/128374/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%98%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87%E0%A6%B0_%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87_%E0%A6%8F%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A8_%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE
  • রোবু | 213.147.88.10 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:২৭629298
  • জ্জিও। আজ সকালে এটাই বলছিলাম। এক কলিগকে।
    এর সাথে কিন্তু বাকি ইস্যুটা গুলোবেন্না।
  • ম্যামি | 69.93.207.202 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:২৯629299
  • অংশত।

    "But the party faulted Delhi Chief Minister Arvind Kejriwal for defending Law Minister Somnath Bharti and AAP members who it said targeted some Ugandan women."
  • রোবু | 213.147.88.10 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:৩১629300
  • এগজ্যাক্টলি। আমি এটাও বলেছিলাম :-)
    প্রশ্নটা স্টেট এর হাতে ক্ষমতার সাথে জড়িত।
  • সিকি | 135.19.34.86 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:০৯629302
  • খেয়ে এসে লিখছি। দু লাইন লেখার আছে।
  • সিকি | 135.19.34.86 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৫৬629303
  • কত কী লিখলাম, আইই ক্র্যাশ করে উড়ে গেল। ছাঃঅঃ।

    পরে লিখব।
  • Arpan | 52.107.175.155 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৫১629304
  • দুলাইনে এত কিছু লিখতে গেছ, তাও আবার আইইতে। ঃ-)
  • সিকি | 135.19.34.86 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৫৫629307
  • :-)

    আপিসে তো আইই-ই ভরসা। শীত গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা।
  • Tim | 188.91.253.21 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৫৬629308
  • দুলাইনে লিখেছে বলেই এরম হলো। একটাই লাইন ধরে লেখ, সিকি।
  • aranya | 154.160.130.16 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:০২629310
  • দিল্লীর এই বাঘ তাড়ানো মাঘের শীতে অরবিন্দ আর আপ-এর সব মন্ত্রী, বিধায়ক পার্কে শুয়েছিল সারারাত -হ্যাটস অফ !! এরা তাহলে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি-ও নিচ্ছেন
  • Arpan | 126.202.159.116 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:০৬629311
  • they are black, hence men call them sisters - টিপিকাল নর্থি মেন্টালিটি। (জানি রেসিস্ট কমেন্ট হল, কিন্তু এই সব স্যাম্পল তাই ডিজার্ভ করে)

    ভারতীবাবু তো আরো এককাঠি সরেস!
  • সিকি | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:২৬629312
  • অরবিন্দ কেজরিওয়াল অ্যাকিউট ব্রঙ্কাইটিস নিয়ে পাড়ার হাসপাতালে ভর্তি।

    যা বলছিলাম, গল্পটা মেনিফোল্ড। আফ্রিকান কমিউনিটি ধোয়া তুলসিপাতা, লোকাল নর্থিরা শুধুমুধু তাদের পেছনে লাগে এটাও যেমন ঠিক নয়, আবার আফ্রিকান কমিউনিটি মাত্রেই অপরাধী মেন্টালিটির, এটাও ঠিক নয়। নাইজিরিয়া, উগান্ডা এইসব দেশের নাগরিকরা প্রায়শই দিল্লির হাটেবাজারে এয়ারপোর্টে ড্রাগ পেডলিংয়ের সময়ে ধরা পড়ে, ফলে এই পারসেপশনটা আসে। খিড়কি এক্সটেনশনে স্থানীয় লোকেদেরও অনেক দিন ধরেই এদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল জমা হয়ে, এরা প্রকাশ্যে দাঁড়িয়ে নেশা করে, প্রস্টিট্যুশনও চালায় নিজেদের কমিউনিটির মধ্যে, এখন এগুলো ইন্ডিয়ান ভ্যালু সিস্টেম অনুযায়ী বেশ অবজেকশনেবল। এইবারে এর বিরুদ্ধে মব যখন তৈরি হয়, কে দোষী আফ্রিকান, কে নির্দোষ আফ্রিকান, এইসব কেউ দেখে টেখে না, ব্যাটা নিগ্রো, মার শালাকে।

    পুলিশের কাছে অভিযোগ জমা পড়েছিল নভেম্বর মাসে। পুলিশ গা-ই ঘামায় নি। সোমনাথ ভারতী যখন পুলিশকে ডেকে আনে, জানিয়েই এনেছিল যে "প্রস্টিট্যুশন"-এর অভিযোগ আছে, পুলিশ কোনও মহিলা পুলিশকে সাথে আনে নি। নভেম্বরে অভিযোগ পেয়েও তারা কোনও এফ আই আর নেয় নি, কোনও ওয়ারেন্ট বানায় নি। ঘটনাস্থলে এসে লিগাল গ্রাউন্ডে ঝগড়া চালিয়েছে সোমনাথ ভারতীর সাথে, লিগাল গ্রাউন্ডগুলো জাস্টিফায়েড, কিন্তু এই লিগাল বেরিয়ারগুলো পুলিশ ইচ্ছে করেই তৈরি করে রেখেছিল, ওয়ারেন্ট না বানিয়ে, তদন্ত না করে, এবং মহিলা পুলিশ না এনে।

    এইবারে সোমনাথ ভারতী। মালটা Law Minister নয়, Flaw Minister, আজকেই কে একজন টুইট করেছে দেখাচ্ছিল টিভিতে। একদম খাঁটি কথা লিখেছে। আইনমন্ত্রী এত কদর্য ভাষায় কথা বলতে পারে এর আগে কোনওদিন দেখি নি। খিড়কি এক্সটেনশনের বাসিন্দারা পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় তিতিবিরক্ত হয়ে আপ সরকার আসার পরেই স্থানীয় বিধায়ক হিসেবে সোমনাথ ভারতীকে ডেকে এনেছিল। ভারতীবাবু আগাপাশতলা কিছু না জেনেশুনেই, বাসিন্দারা বলেছে, পুলিশ কেন ব্যবস্থা নেয় নি, এই বলে পুলিশ ডেকে হম্বিতম্বি করতে শুরু করে দিলেন অন ক্যামেরা। কিছুটা সানির প্রভাবে (আফ্রিকান মানেই খারাপ লোক), আর কিছুটা ক্ষমতার দম্ভে এখন নিজে বেশ ভালো রকমের পাঁকে পড়েছেন। আজ শিন্দে কেজরির নামে বলেছেন, ও তো "বেওড়া" হ্যায়। মানে পাগলাচো* টাইপের আর কি। ফলে মিডিয়া আপাতত ভারতীকে ছেড়ে শিন্দেকে নিয়ে পড়েছে আর ভারতীর পাপ কিছুটা স্খালন হয়ে গেছে এর ফলে।

    এই হল রাজনীতি, বুঝলি পোদো?
  • সিকি | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:২৮629313
  • ব্ল্যাক এবং সিস্টার সংক্রান্ত মন্তব্যটি করেছেন কুমার বিশ্বাস, ভারতীবাবু নন। সেই কুমার বিশ্বাস যিনি আমেঠিতে রাহুলবাবার বিরুদ্ধে লোকসভায় লড়বেন।

    এই রেসিস্ট কমেন্ট নিয়ে জলঘোলা হতে উনি বলেছেন, এটি উনি একটি কবি সম্মেলনে বলেছেন, কোনও রাজনৈতিক সমাবেশে বলেন নি। কবি সম্মেলনে পলিটিকালি কারেক্ট হবার কোনও দায় নেই, ওখানকার কমেন্ট ধরে তাঁকে ফ্রেম করা হলে তা হলে অন স্ক্রিন ধর্ষণের অভিনয় করার জন্য কেন শত্রুঘ্ন সিনহা বা রাজ বব্বরকে ফ্রেম করা হবে না?

    অকাট্য যুক্তি!!!
  • Arpan | 126.202.159.116 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:৩১629314
  • কেরালার নার্সদের নিয়ে জোক ভারতীবাবু করেছেন কখন লিখলাম!

    সিকি বোধহয় ভালো করে পড়েনি।
  • সিকি | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:৩৪629315
  • দশটা ছয় পড়ে মনে হল বলছো ভারতীবাবুর কমেন্ট। :) বুঝভুম্বুল হয়েছে তাইলে।
  • Arpan | 126.202.159.116 | ২২ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:৩৫629316
  • "আরো" শব্দটি লিখেছিলাম যে কালিদা!
  • PT | 213.110.246.230 | ২৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০০:০৩629318
  • বোধহয় নিজেরাই নানাবিধ সমস্যা তৈরি করছে যাতে কংগ্রেস সমর্থন তুলে নেয়। তাহলে কং-কে প্রাণ খুলে গালাগাল দেওয়া যাবে আবার "ক্ষমতাচ্যুত শহীদ" হয়ে দেশ শাসন নামক একটা জটিল প্রক্রিয়া থেকে মুক্তিও পাওয়া যাবে!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন