এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • টার্গেট

    pi
    সিনেমা | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ | ৫৯৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 24.139.221.129 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১২:১৯673429
  • ফেবুগুরুতে এক সুতোয় আলোচনা প্রসঙ্গে এই প্রশ্নটা মনে হল। আমাদের আগেকার সিরিয়াল , সিনেমায় নিম্ন বা নিম্ন মধ্যবিত্তদের জীবন অনেক বেশি উঠে আসতো। কিন্তু তাদের টার্গেট দর্শক কারা ছিলেন ? যাঁদের জীবনকথা নিয়ে স্ক্রিপ্ট , তাঁরা, নাকি মূলতঃ মধ্যবিত্ত ? নিম্ন ও নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষ কি সেগুলোর সাথে রিলেট করতে পারতেন ? আশির দশকের এনএফডিসি র সিনেমাগুলোর কথাই ধরা যাক। বা নুক্কড়, হামলোগের মতম সিরিয়াল। নব্বইয়ের পর থেকে একটা বড় সড় পরিবর্তন এসেছে। উচ্চ ও উচ্চ মধ্যবিত্তের জীবনযাপন শুধু সাবেজ্ক্টই হয়ে ওঠেনি, সেটা একরকম করে আমাদের অভীষ্ট, কাম্য এভাবেও দেখানো হতে শুরু হয়েছে। তো, শুনেছি, মানুষ এগুলোও গোগ্রাসে গেলে ? কিন্তু কোন মানুষজন ? উচ্চ ও উচ্চ মধ্যবিত্ত, নিজেদের সাথে রিলেট করে দেখেন আর নিম্ন আর নিম্ন মধ্যবিত্ত ফ্যান্টাসি হিসেবে ? নিজেদের দৈনন্দিন যুদ্ধের বাইরে একটা রিলিফের জগত, একটা স্বপ্নের জগত , যেখানে নিজেদের অর্থনৈতিক, সামাজিক টানাপোড়েনের চিহ্ন মাত্র নেই,তাই সেগুলোকে ভুলে থাকা যায় ?
    এর আগেও এরকম কিছু আলোচনা এর আগে এক দু বার আলোচনা হয়েছে। নবারুণের ফ্যাতাড়ু প্রসঙ্গে। এই ফ্যাতাড়ু সিরিজের টার্গেট পাঠক কারা, যারা কোনদিনই ফ্যাতাড়ুদের শ্রেণী ভুক্ত নয়, সেই মধ্য বা উচ্চ মধ্যবিত্ত ? ফ্যাতাড়ু নিয়ে মাতামাতি তাদের বিবেক দর্শনের একটা সুযোগ বা বিবেকের তাড়না রিলিজ করার একটা সেফটি ভাল্ভ ? আর যে ক্লাসকে নিয়ে লেখা , তাঁরা কি এসব থেকে দূরে থাকতে চান ? এঁদের সাহিত্য পাঠ নিয়ে অবশ্য আমার কোন ধারণাই নেই।
    আরো অনেক কথা লেখা যেত, অনেক উদাহরণ দিয়ে। এই মুহূর্তে সময় নেই। যাই হোক, আলো্চনা হোক, আলোচনা প্রসঙ্গে নিশ্চয় সেসব নানা কথা আসবে।
  • একক | 24.96.114.20 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৩১673492
  • কোনকালেই রিলেট করতে পারতেন না । বা অন্যভাবে বললে ডাঙায় উঠে আসা মানুষ যেমন ঘূর্ণিতে আটকে যাওয়া মানুষকে সেফ ডিসট্যানস থেকে রিলেট করে সেভাবে করতেন । একটা সোশিও ইকনমিক মাইগ্রেশন চলছিলো চারপাশে সেটার ই থেকে তৈরী হওয়া আরবান ক্যাথার্সিস । যে কারনে সেকেন্ড থার্ড জেনেরেশন আরবান সেটাপ এ ওগুলো হারিয়ে গেছে ।

    আরেকটা ব্যাপার আছে ।আমি ধরা যাক গ্রেড বি । আমার থেকে যারা উঁচু স্টেটাস তারা গ্রেড এ ।নীচু রা গ্রেড সি ।দেখা গ্যছে মানুষ গ্রেড সি আর গ্রেড এ-র সঙ্গে সবচে বেশি কমফর্টেবল কমন্স প্লাটফর্ম -এ । বি -র সঙ্গে নয় ।কারণ বি তার একচুয়াল অবস্থা কে বেশি প্রশ্ন করে । এইটা সিমুলেট করতে গিয়ে মানুষ নিজে গ্রেড সি বা গ্রেড -এ র মুখোস অবধি পরে জীবন কাটিয়ে দেয় । সবচে অস্বস্তি বোধ করে গ্রেড বি-র সঙ্গে ।

    এখন কার জেনেরেশনে যেটা চলছে সেটা হলো গ্রেড এ-র মুখোস পরে থাকা । এবং সেরকম একটা লাইফ -সেইরকম ক্রাইসিস দেখতে চাওয়া ।
  • hu | 101.185.30.163 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:০৬673503
  • এটা নিয়ে আমিও কিছুদিন ধরে ভাবছি। আমার ছোটবেলাটা কেটেছে হিন্দী সিনেমা আর সমসাময়িক (৮০-৯০ দশক) বাংলা সিনেমার প্রতি একটা ডিসরেসপেক্ট নিয়ে। অমিতাভ-মিঠুন-শাহরুখ-আমির-সলমন-প্রসেনজিত-চিরঞ্জিত-তাপস সকলেই মেইনস্ট্রিম করতেন এবং সকলের প্রতিই একটা তাচ্ছিল্য ছিল। সেই সময় যে সিনেমাগুলো সুপারহিট হয়েছে তার একটাও দেখার প্রয়োজন বোধ করি নি। কিছু সিনেমা অবশ্য দেখা হয়েই যেত। অনেক সময় টিভির দৌলতে। মামার বাড়িতে ভিসিআরে ছবি দেখা হত। অনেক সময় অন্য কোন অল্টারনেটিভের বদলে হিন্দী সিনেমা দেখতে হয়েছে।

    মেইনস্ট্রিম হিন্দী/বাংলা সিনেমার সম্পর্কে আমি প্রথম সিরিয়াসলি ভাবতে শুরু করি ২০০৭ সালে। সেই বছর ইজিপ্ট যাই। নিজের বিশ্ব এবং প্রথম বিশ্বের বাইরে সেই প্রথম পৃথিবী দেখা। কায়রো থেকে লুক্সরের একটা ডোমেস্টিক ফ্লাইট নিয়েছিলাম। সেখানে প্রীতি জিন্টার কোন একটা সিনেমা চলছিল। নব্বই দশকের শেষের দিকের কোন সিনেমা। অবাস্তব গল্প, নাচ-গান - তখন যেমন হত। একট অন্য দেশ, ভাষা আলাদা, সংখ্যাগরিষ্ঠের ধর্ম আলাদা, সংস্কৃতি মোটের ওপর আলাদা - সেখানে ডোমেস্টিক ফ্লাইটে বলিউডের সিনেমা দেখে চমকে গেছিলাম। এছাড়াও দেখছিলাম যেখানেই যাচ্ছি - ভারতীয় মুখ দেখলেই রানী মুখার্জি, ঐশ্বর্য রাই - এসব কমেন্ট ভেসে আসছে। বলিউডের নায়ক-নায়িকারা দেশের বাইরেও কতখানি পপুলার তার প্রাথমিক আন্দাজ আমি এখানে পাই।

    তারপর গত তিন বছর কাজাখস্তানে আছি। সাধারন মানুষের সাথে ভাষার দুস্তর ব্যবধান। তাও ট্যাক্সিতে উঠলে ট্যাক্সি ড্রাইভার "মেরা জুতা হ্যায় জাপানি" শুনিয়ে দেবে বা হিন্দী গানের সিডি চালাবে। বাজারে গেলে লোকজন ডাকবে "আনন্দী" বলে। এই "আনন্দী" ব্যপারটা অনেকদিন রহস্য ছিল। পরে আবিষ্কার করেছি এটা "বালিকাবধু" নামে একটা ধারাবাহিকের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম। সম্ভবতে আট-ন বছরের একটি মেয়ে। রাজস্থানের একটি গ্রামের গল্প। মেয়েটির এর মধ্যেই বিয়ে হয়ে গেছে। স্বশুরবাড়িতে অত্যাচারিত হয়।

    তো দেখা যাচ্ছে শুধু ভারতীয়রাই নয়, পৃথিবীর আরো বহু মানুষ এই সেন্টিমেন্টগুলোর সাথে রিলেট করতে পারছে। এই পৃথিবী অবশ্যই প্রথম বিশ্ব নয়। কিন্তু প্রথম বিশ্বকে বাদ দিয়েও তো অনেকখানি পৃথিবী পড়ে থাকে। সেই পৃথিবী ভারতীয় সিনেমা বলতে সত্যজিত রায়কে বোঝে না, শাহরুখ খান বোঝে। যে উন্নাসিকতায় এই খান গোষ্ঠীকে বা জিৎ গোষ্ঠীকে অল্পবয়েসে কখনও গা ঘেঁষতে দিই নি সেই উন্নাসিকতা হোঁচট খায় এইখানে এসে।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:১৬673514
  • স্বপ্ন। এসবই মনে হয় স্বপ্ন বিক্রি করা।
  • সে | 188.83.87.102 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:২১673525
  • সোভিয়েত দেশ (ভাঙবার আগে ও পরে) বুঝত রাজকাপুর, মিঠুন চক্রবর্তী, এখন শারুখ খান। চীনেও তাই। সঙ্গম, ববি, ডিস্কো ডান্সার, ইঃ দুই দেশেই বিপুল জনপ্রিয় ছিলো। এটা আগের জেনারেশান। এখন শারুখ ঐশর্য রানি। কুছ কুছ হোতা হ্যায়, দিলওয়ালে দুলহানিয়া, ইত্যাদি।
  • pi | 24.139.221.129 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:৩৭673536
  • শুধু সিনেমা, সিরিয়াল , সাহিত্য না , আরো অনেক কিছুই আসতে পারে। যেমন খবরের কাগজ বা চ্যানেল।
    আর প্রশ্ন আরো একটা আছে। টার্গেটকে তার চাহিদা অনুযায়ী ক্যাটার হয়, নাকি টার্গেটের চাহিদা নির্মাণ করা হয় ? স্বপ্ন বা ফ্যান্টাসির জগত তৈরি করে দেওয়া হয়, নাকি যা ছিল, তাকেই উস্কে দেওয়া, কিম্বা দুটোই ?
  • Tim | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:৪৪673547
  • এগুলোর কোনটাই কি হ্যাঁ নায়ে বলা যায় নাকি একটা ভাঙা গড়া চলতে চলতে গ্রে'র নানা শেডের গল্প? পাইয়ের প্রশ্নটাই অন্যভাবে করলাম।
  • Tim | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:৪৯673569
  • ও আর যারা নব্বইয়ের হিন্দি সিনিমা ও সিনিমার গান নিয়ে নাক কুঁচকান, তাদের নাকগুলোয় অবশিষ্ট বিশ্ব একাদশের তরফে টেনিদা কাটিং মুগ্ধবোধ বসিয়ে দেওয়া দেখে খুব আনন্দ হয়। ;-)

    সবচে দামি কমোডিটি হও স্বপ্ন। ঠিকই, ওগুলো স্বপ্ন বিক্রি।
  • d | 144.159.168.72 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:৪৯673558
  • এই প্রসঙ্গেই মনে হল, যেটা হীরাভ টইতে লিখতে গিয়েও 'দুর কী লাভ' ভেবে কাটিয়ে দিয়েছিলাম, অম্বিকেশবাবুকে বাক্‌স্বাধীনতার প্রতিভু হিসেবে প্রচার করা আর ইমেজ বানানো, টুম্পা, মৌসুমীদের একটু পেছনে ঠেলে দিয়ে, কারণ টুম্পা মৌসুমীর তুলনায় অম্বিকেশ অনেক বেশী সেলেবল আইটেম এবিপি-আনন্দ বা ২৪ ঘন্টার টক-শোয়ের দর্শকদের কাছে।
  • correction | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৩:৫০673430
  • হও = হলো
  • একক | 24.99.173.34 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:০০673441
  • টার্গেটকে তার চাহিদা অনুযায়ী ক্যাটার হয়, নাকি টার্গেটের চাহিদা নির্মাণ করা হয় ?

    ----এটা ইনকিউবেশন প্রসেস । চাহিদা দিয়ে শুরু হয় ।তারপর সার্কল । চাহিদা জিরো
    হলে শুরু টা হবেনা । এনিয়ে পোচ্চুর ফিলো হ্যাজানো আছে ।বইপত্তর আছে । আদি চাহিদা কী তাহলে কী সামওয়ান স্তার্তেদ দ্য প্রসেস এইসব হ্যাজ ।ওদিকে যাচ্ছিনা । অন্য গ্রহের প্রাণী হিসেবে নিজেকে ভেবে আর্থ সিস্টেম স্টাডি করলে একরকম উত্তর আসে । আর নিজেকে একটা মাইক্রোপ্রসেসর ভেবে দেখলে আরেকরকম ।

    মোদ্দা কথা ভ্যাকম কে একটিভ এনটিটি ধরে নিলে হিসেবে সুবিধে । ইলেকট্রন যেমন ।বা হওয়াত কামস ইন ডেবিট । আসলে ,নাহ আসলে বলে কিস্যু নেই :)
  • শ্রী সদা | 113.19.212.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:০৯673463
  • এটা আমারও অনেকদিনের প্রশ্ন। এই যে নব্বই এর দশকের সরল গোলগাল টাইপের গল্প থেকে বলিউড সিনেমা এখন মূলতঃ আর্বান উচ্চশিক্ষিত আপওয়ার্ডলি মোবাইল জনতার জীবনে শিফট করে এসেছে , এই এটা কী প্যারালাল কোনো আর্থসামাজিক পরিবর্তনের হাত ধরে এসেছে ? নাকি দুশো-তিনশো টাকার টিকিট কেটে মাল্টিপ্লেক্সে যারা যেতে পারে তাদের কথা ভেবেই শুধু সিনেমা বানানো হচ্ছে, নিম্নবিত্ত জনতা অন্য কিছু দেখছে ?
  • hu | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:০৯673452
  • কয়েকদিন আগে অঞ্জন চৌধুরীর বৌ-সিরিজের একটা সিনেমা দেখছিলাম। বলাই বাহুল্য এই সিনেমাগুলো দেখা তো দূরের কথা আলোচনার যোগ্যও মনে করিনি কোনদিন। কিন্তু ইদানিং এই আনন্দী, বাহা ইত্যাদিরা আমাকে ভাবাচ্ছে। তাই দেখা। অঞ্জন চৌধুরীর এই সিনেমাগুলো মফস্বলে রমরম করে চলেছে। মনে হয় গ্রামেও চলেছে। শহরের কথা জানি না। গল্পগুলো মূলত কোন যৌথ পরিবারকে নিয়ে। সেই পরিবারের কর্তাটি মোটের ওপর অসহায় বৃদ্ধ, কর্ত্রী একজন জাঁদরেল শাশুড়ী। চার বা পাঁচ ছেলের মধ্যে একটি ছেলে ভালো। সে কম মাইনে পায়। কিন্তু পরিবারকে দেখে। তার বৌটিই কাহিনীর কেন্দ্রীয় চরিত্র। সংসারের জন্য জান লড়িয়ে দেয়। অন্য ছেলের বৌরা কোন কাজ করে না। যার স্বামী যেমন মাইনে পায় তার সেই রকম আদর শ্বশুরবাড়িতে। সব গল্পের শেষেই দুষ্টু বৌ আর শ্বাশুড়ীর চক্রান্ত ব্যর্থ করে দিয়ে ভালো বৌ সংসার ধরে রাখে। ভাইয়ে ভাইয়ে মিল হয়।

    যৌথ পরিবার নিয়ে সিনেমা কি আগে বাংলায় হয়নি? উত্তম-সুচিত্রা-সাবিত্রী-সুপ্রিয়া-বিশ্বজিৎ-সন্ধ্যা রায়ের স্বর্ণযুগের সময়ে যে পরিবারগুলো বাংলা সিনেমায় ঘুরেফিরে আসতো সেগুলো যৌথ পরিবারই ছিল। কিন্তু এই বৌ-সিরিজের মত একই গল্প ঘুরেফিরে সেই সময় বলতে হয়নি। হতে পারে সেই সময় যৌথ পরিবার ভেঙে যাওয়ার ক্রাইসিস তুলনায় কম ছিল। একবার প্রেমের মেয়েটিকে বিয়ে করতে পারলে তাকে ধরে রাখা খুব একটা চ্যালেঞ্জিং ছিল না।

    বৌ-সিরিজের ছবিটাতে দেখাচ্ছিল ভালো বৌটির স্বামী কম মাইনের কাজ করে। তার ছেলে অনেকদিন ধরে জ্বরে ভুগছে। কিছু খেতে পারছে না। তাই সে স্বামীকে দিয়ে এক শিশি হরলিকস এনে রেখেছে ঘরে। ননদ আর শাশুড়ী এটা টের পেয়ে হরলিকসের শিশি টেনে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। আমার মা চাকরী করতেন। এই ধরনের কিছু আমাকে সরাসরি ছোটবেলায় দেখতে হয়নি। কিন্তু খুবই কাছের মানুষের থেকে শুনেছি অনুরূপ ঘটনা। হরলিকসের শিশি ছুঁড়ে ফেলার নাটকীয়তা তাতে না থাকলেও পারিবারিক সমীকরন সেখানে একই রকম। কাজেই অঞ্জন চৌধুরী কি ফ্যান্টাসী তৈরী করতেন? মনে হয় না। এই সিনেমা যারা দেখতে যেত তাদের জীবনে এই ঘটনাগুলো ঘটত। শেষের দিকে ঐ ভালো বৌটির জিতে যাওয়ার অংশটুকু হয়ত ইচ্ছাপূরনের গল্প। বাকিটা নয়।
  • একক | 24.99.173.34 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:১৯673474
  • এই সিনেমারই ডায়ালগ না : এইটুকুহরলিক্সেপেটভরেনামা ?
  • hu | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:২০673485
  • সদার 2.09 PMএর পোস্টের সূত্রে বলতে পারি আমি এখন বলিউডের সিনেমার সাথে কিছুটা রিলেট করতে পারি। যেটা আগে একেবারেই পারতাম না। আমি অবশ্য দেখি খুবই কম। গ্যাংস অফ ওয়াসিপুর, কুইন, হায়দার, ধোবীঘাট, ওয়েক আপ সিড - এগুলো যদি এখনকার মেইনস্ট্রিম সিনেমা হয় তাহলে এগুলো আমি দেখেছি এবং ভালো লেগেছে। তবে এই সিনেমাগুলোর সাথে আমার জীবনের দারুন মিল আছে এমনটা বলা যাবে না। নব্বই দশকের সাজন বা দিল জাতীয় সিনেমার থেকে এই সিনেমার ভাষা পুরো আলাদা। অনেক স্মার্ট মেকিং। সিনেম্যাটোগ্রাফি ভালো। নায়ক-নায়িকার অভিনয়ও ভালো। এই সিনেমাগুলো গ্রামে কেমন চলেছে তা নিয়ে কোন ডেটা আছে?
  • hu | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:২১673488
  • একক, ঐ ডায়ালগ থাকতে পারে। আমি তো খামচে খামচে দেখেছি। মিস করে গেছি। ঐদিন দুঘন্টায় পাঁচটা বৌ-সিনেমা দেখেছিলাম।
  • একক | 24.99.173.34 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৪:৩৫673489
  • ওই ধারার সিনেমাগুলোতে অনেক সোশাল এলিমেন্ট ক্লিয়ারলি দেখানো হয়েছে উইদৌত প্রিটেনসন । শত্রু যেমন । পুলিশ অফিসারের ঘুষ খাওয়া -দুর্নীতি দেখাচ্ছে । তখন কলকাতার কমিশনার বিকাশকলি বসু । আবার ফাটাকেষ্ট মুভি দেখুন ।আগের জমানার দুর্নীতি-রাজনীতি নিয়ে একদম সাধারণ মানুষের রাগ সাধারণ মানুষের মত করে । যেকারণে লোকে রিলেট করেছে । মানুষ দুর্নীতি/অন্যায় কিভাবে রিলেট করে এটা তথাকথিত আর্ট ফিলিম ওয়ালা বাঙালি পরিচালক রা একদম ধরেন নি ।ওনারা নকশাল আমলের খড়ের বাছুর দুইয়েই কাল কাটিয়ে দিলেন । বলিউডে কিন্তু তিনটে পরিস্কার স্ট্রিম ।একটা বচ্চন-সানি দেওল এরা টেনেছে এখন দাবাং ।যেখানে একদম ফ্যান্টাসি জগৎ । আরেকটা কান্তি শাহ জনরা ...টপাক......টপাক ।এটা সিরিয়াসলি এগোলে পাল্প ফিকশন হতে পারতো। আরেকটা ওই "আধা খাও আধা ফেকো" র স্যাটায়ার হয়ে ,অর্ধসত্যা পেরিয়ে এখন ব্যাটন অনুরাগ দের হাতে । বলিউড বেঁচে আছে সবকটা স্ট্রিমেই ভালো -মন্দ যাই হোক ।
  • hu | 188.91.253.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৬:৩৮673490
  • মেইনস্ট্রিম হিন্দী ও আশি-নব্বই দশকের বাংলা সিনেমার দর্শক হিসেবে আমার অস্বস্তির অন্যতম প্রধান জায়গা ছিল সিনেমার গান ও তার দৃশ্যায়ন। নায়িকার পেছনে দৌড়ে দৌড়ে গান গাওয়া বা নায়ক-নায়িকা প্রেম করতে শুরু করা মাত্র আরো দুডজন ছেলে-মেয়ে একই রকমের পোষাক পরে নায়ক-নায়িকার সাথে নাচতে শুরু করা - এগুলো দেখলেই বিরক্তি আসতো। অনেকদিন পর্যন্ত এই বিরক্তি নিয়ে গর্বই করেছি। ইদানিং এত মানুষের পছন্দের জিনিসকে এক কথায় নস্যাৎ করে দিতে একটু থমকাই। ভাবার চেষ্টা করি এই নাচ-গানের প্রতি বিতৃষ্ণাটা কেন তৈরী হল। সিনেমার পর্দায় অবাস্তব জিনিস দেখলেই নাক সিঁটকাচ্ছি এমন তো নয়। সিনেমার ছাত্ররা নিশ্চয়ই এই বিষয়ে ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু একজন সাধারণ মানুষের চোখে যেটুকু দেখতে পাই তা হল প্রথম বিশ্বের বাইরে ভারতীয় সিনেমার বিদেশী দর্শকেরা ভারতীয় সিনেমা বলতে যা বোঝে তা হল এই অবাস্তব নাচ-গান, এই মেলোড্রামা, এই রঙচঙে প্রেম ও বিয়ের গল্প। অল্পবয়সী কাজাখ ছেলেমেয়েরা "ইন্ডিয়ান লাভ" বলে একটা কথা ব্যবহার করে। প্রেমের যদি কোন গ্রেড হয় তাহলে সেখানে এ-গ্রেড বা এ-প্লাস-প্লাস পাবে এই ইন্ডিয়ান লাভ। রঙচঙে, প্যাশনেট ও চিরস্থায়ী। শাহরুখ যেমন করে কাজলের সাথে প্রেম করে ডিডিএলজেতে। এর ওপরে আর কিছু নেই।

    অথচ নিজের দিকে তাকিয়ে দেখি প্রথম যখন ডিডিএলজে এল তখন মোটেই দেখতে যাইনি। অনেক পরে বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে সিডিতে দেখেছি। লম্বাচুল মেলোড্রামায় ভরপুর নায়ক দেখে মুখ ভেটকেছি। ছবির শেষে "যা সিমরন যা"র মত ইমোশনে ভরপুর দৃশ্য দেখে মোটেই চোখে জল আসেনি। বরং তিনঘন্টার যন্ত্রনা শেষ হল ভেবে হাঁফ ছেড়েছি। অর্থাৎ আমি তাদের দলে যাদের সত্যজিৎ রায়কে নিয়ে উনিশ পাতার আর্টিকল পড়তে বিরক্তি নেই অথচ যশ চোপড়ার নাম শুনলে চম্পট দিই।

    কিন্তু ভারতীয় সিনেমা বলতে ভারতের বাইরের দর্শক কোন সিনেমা বোঝেন? সত্যজিৎ ঘরানার সিনেমা কি অনেকটাই ইউরোপিয়ান মাপকাঠিতে নির্ধারিত নয়? ফিল্মবোদ্ধাদের বাদ দিলে এই ঘরানার দর্শক কতটুকু? এর বাইরে সারা পৃথিবীর বাজার দখল করেছে যে ঘরানার ভারতীয় সিনেমা তা নিয়ে অ্যাকাডেমিক কাজ হয়েছে কি?
  • একক | 24.99.17.66 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:০১673491
  • আমি সিনেমার ছাত্র নই ।তবে বেসিক কতকগুলো জিনিস বাঙালিদের সো কল্ড কলচর কে স্টাডি করলে আমি/আপনি যে কেও বুঝতে পারবো । বাঙালিরা আসলে সাংস্কৃতিক ভাবে বেশ পিছিয়ে থাকা জাত । ভিক্টোরিয়ান রিজিডিটি হাড়ে -মজ্জায় এবং সেটাকেই কালচার বলে চালায় । আমরা নাচতে কুন্ঠা বোধ করি । আমাদের নিজস্ব কোনো মুভমেন্টবহুল নাচ ও নেই । চলা -বলা সবকিছুর মধ্যেই রিজিডিটি আছে । রঙ্গীন পোশাক পরা নিয়ে ,সাজ গোজ নিয়ে । মানে লিস্ট শেষ হবেনা ।আর যেহেতু এগুলো একটা দীর্ঘ সময় ধরে চাপিয়ে দেওয়া হত তাই একটা সময় বাচ্চারাও এটাকেই "ঠিকঠাক" কালচার বলে চিনতে শেখে । সেই জায়গা থেকে দেখলে হিন্দি সিনেমার রঙ্গীন জগৎ ,নাচ-গান -ড্রামা এগুলো অনেকের কাছেই নেগেটিভ ভাবে আসে । এটা ঠিক বাস্তব-প্রিয়তার ব্যাপার না । কারণ সেই একই বাঙালিকে আপনি একদম খাজা মোটা দাগের কোনো ইংরিজি রুপকথা শোনান কান খাড়া করে শুনবে ।
    তারপরে আরেকটু নামের উচ্চারণ নিয়ে বিতর্ক আছে এরকম নামের লেখক হলে তো
    কথাই নেই :)
  • pi | 24.139.221.129 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:০৩673493
  • কেন রে বাপু, বাংলা সিনিমায় এরকম নাচ গান রং চং কিছু কম পড়িয়াছে ? সেই আশির দশক থেকেই তো চলছে .. । হুচি কথিত ঐ বৌ মা সিনিমাগুলোতেই ভরপুর আছে।
  • Ekak | 24.99.17.66 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:১৪673494
  • সেগুলো কি কলচরড জনগণ দেখেন ? :) আরে একটু রঙ্গীন চকচকে মেটেরিয়াল এর
    কামিজ পরলে বাঙালি বলে "মেরো দের মত" , বাচ্চা মেয়ে হাত পা ছুঁড়লে সে "ধিঙ্গি" "নাচুনি" ।এ এক অদ্ভুত জাত ।

    অন দ্য আদার হ্যান্ড ,আমার বন্ধুর হ্হ্পাপ্রেবিয়োগ ঘটেছিল "ব্যাপক নেচেছিস ,লোকে হেবি মস্তি পেয়েছে" বলার জন্যে মেয়েটিকে ।মেয়েটি এক নামকরা নাচের ইস্কুলে কৃতী নাচিয়ে । "মস্তি" নাকী খুব খারাপ, ছোটলোকের রুচিমাফিক কথা :( আচ্ছা নাচ দেখে লোকে মস্তি পায় না তো কী পায় :( অপরাধবোধে ভোগা সেলফ দিল্যুদেদ ছাগলছানা সব :|
  • শ্রী সদা | 113.19.212.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:১৮673495
  • একটা অবজার্ভেশন - এই ২০১৫ সালেও কোলকাতার বেশীরভাগ অটোতে / শাটল গাড়িতে সেই লেট এইটিজ/নাইন্টিজ এর বলিউড গানগুলোই বাজে। সাম্প্রতিক (২০০০ এর পরের) সিনেমার গান এফেম বাদ দিলে খুব কমই বাজতে শুনেছি। এছাড়াও নট-সো-ভদ্রলোক শ্রেণীর জনতা যারা লোকাল ট্রেনের মেঝেতে বসে যায় আর সস্তার চায়্না ফোনে তারস্বরে গান শোনে, তাদের ক্ষেত্রেও একই ব্যপার দেখেছি। কোথাও বেড়াতে গিয়ে সাইট সিয়িং এ গেছি গাড়ি ভাড়া করে, হাই চান্স যে ড্রাইভারের "চিপ" এ ঐ সময়ের গানই বেশীরভাগ থাকবে। কেন জানি না, কিন্তু আরো অনেকেই হয়তো এটা খেয়াল করে থাকবেন। আমার খুব কৌতূহল যে এই নতুন ধারার বলিউড মুভি এবং তার গানসমূহ একচুয়ালি "মাস" এর কাছে কতটা ওয়েলকাম।
  • একক | 24.99.17.66 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:২২673496
  • ওই সময় অবধি প্রচুর ভালো সুর-এরেঞ্জমেন্ট এর গান হয়েছিল সেটাও সত্যি :) যেমন ধর আমিতো আশিকি টু বা ওয়াসিপুরের গান ও শুনি ।ভালই লাগে ।কিন্তু লং ড্রাইভে ক্লাসিকাল বাদ্দিলে সরাসরি আরডি । এটা কিছু করার নেই।
  • একক | 24.99.17.66 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:২৪673497
  • আর এট্টু জলপথে গেলে রফি সাব ।কোনো কথা হবেনা !
  • pi | 24.139.221.129 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:৩০673498
  • একক, সে তুই ও কিন্তু এই মা বৌ কি ডিডিএলজে বা আশিকি দেখিস না, এমনকি এদের গানও শুনিস না। আ দেখলে শুনলেও তাই নিয়ে আহা উহু করিসনা। শুধু বাঙালী ( মাইনাস তুই) কে গাল দিয়ে কী লাভ ? ঃ)
  • শ্রী সদা | 113.19.212.22 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:৩১673499
  • আহা, তুমি তো মাস নও। অটোওয়ালা, বাস লরির খালাসি, মিস্ত্রি, পানের দোকানদার, হোটেলে কাজের লোক এই শ্রেণির লোকজন এর কথা বলছি।
  • hu | 101.185.30.163 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:৩২673500
  • শুধু বাঙালী নয়। বলিউডি নাচ-গানের প্রতি এই অশ্রদ্ধা অবাঙালী ফিল্মবোদ্ধাদের মধ্যেও দেখেছি। আশি-নব্বই দশকের মধ্যমেধার সিনেমাগুলো নিয়ে কোন অ্যাকাডেমিক কাজ হয়েছে কিনা এটা আমার জানার ইচ্ছা।
  • d | 144.159.168.72 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:৩৮673501
  • হ্যাঁরে বাপু, বলিউডি সিনেমা ও তার গান ইত্যাদি নিয়ে উর্বীর সিরিয়াস কাজ ও বই আছে। উর্বী মুখোপাধ্যায়।
  • একক | 24.99.17.66 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:৪০673502
  • পাই
    ডিডিএলজে দেখেছি ! ওই বাঘের পাল্লায় পরার সীনটায় উঠে গেসলুম :)) তবে ভিডিও কোচের দৌলতে মোটামুটি সব সিনেমা দেখা । মুশকিল হলো একনাগাড়ে বেশিক্ষণ দেখতে পারিনা ।নইলে বলিউড বি গ্রেড মুভি অবধি কত দেখেছি । নতুন জায়গায় গেলেই সেখানে বাজার এরিয়াতে লোকাল হলে ঢুকে পরি। মুভি-লোক-পরিবেশ সব মিলিয়ে মজা । বিহারের টিপিকাল ভিডিও পার্লারে সিনেমা দেখেছি । 'বলে হিমালয় পুত্র অবধি দেখেছি :( আমার বর্তমান লক্ষ্য আন্না র নতুন রীলিস ফার্স্ট ডে ফার্স্ট শো কোনো তামিলনাড়ুর হলে বসে দেখব । লোকজন দেখায় আমার এট্টু উত্সাহ বেশি :D সিনেমা তো ল্যাপটপ এও দেখা যায় বা সিনে ক্লাবে গিয়ে ।
  • pi | 24.139.221.129 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ১৭:৪৩673504
  • হ্যাঁ, কিন্তু তুই তো পাতি খিল্লি নিতে , নির্মল আনন্দ পেতে দেখিস। নিজেই বলেছিস, বেশিক্ষণ দেখতে পারিস না। দেখলেও সেটা সিনেমা দেখার জন্য নয়, লোক দেখা টেখা ইঃ । মানে যে দোষে তুই বাঙালীদের দুষ্ট করছিস, তার থেকে তুই আলাদা কীসে ? হ্যাঁ, তাদের কেউ কেউ ভূতের ভবিষ্যত ও হয়তো ভাল বলে , তুই তাও বলিস না :P
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন