এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জিডিপি - গ্রস ডোমেস্টিক প্রডাক্টঃ ফর ডামিজ

    সিকি লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ | ২৩৩৬১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PM | 37.97.106.107 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ১৫:১০674483
  • ধরুন আজ UK সিদ্ধান্ত নিলো আর ধার নেবে না । আর পুরো GDP র ( রেভিনিউ নয় কিন্তু) ৫০% ব্যয় করবে একসটার্নাল ডেট সার্ভ করতে। তাহলেও UK ৮ বছর লাগবে পুরো ধার শোধ করতে।

    সেক্ষেত্রে আমার প্রাশ্ন-

    UK বড় লোক দেশ কেনো?
    ব্যাংক UK কে ধার দেয় কেনো?
    UK কি ডেট ট্র্যাপ এ পড়েছে?

    ( এক্ষেত্রে সুবিধার জন্য আমি ধরেছি UKর ইন্টর্নাল ডেট শুন্য , যদিও তা মোটেই ঠিক নয়)
  • sm | 53.251.90.75 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ১৫:২৩674484
  • এর একটা কারণ হলো বিশ্বাস। ইউ কের ব্যাঙ্কিং সিস্টেম কে বিশ্বেস করে প্রচুর ধনী আরব, ভারতীয় , রাশিয়ান টাকা রাখে। এরা প্রচুর ইনভেস্টও করে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে।কিছু দেশ যেমন কাতার,সৌদি, এদের গভার্নমেন্ট ও টাকা ইনভেস্ট করে। এগুলো অনেক ক্ষেত্রে তামাদি হয়ে যায়।
    খুব গোদা ভাবে বললাম।
    অন্য কেউ কিছু জানলে আলোকপাত করুন।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ১৫:৪৫674485
  • ঐ ৪০৬% এর মধ্যে লোকে ইউকের ব্যান্কে যে টাকা ডিপোজিট রাখে সেটাও পরে। সেইটা ইউকের ফাইনান্সিয়াল সেক্টরকে আরো বাড় করে, ফলে জিডিপিও বাড়ে, লোকের আয়ও বড়ে। মনে রাখবেন লন্ডন ইউরোপের ফিন ক্যাপিটাল। এছড়া বন্ডে ইন্ভেস্ট করে সবাই। মানে ইউএস জার্মানির জাপানের মার্কেট ইনভেস্ট করে ইউকেতে, আবার উল্টোটাও হয়। আপনাকে নেট ফিগার কত দেখতে হবে, বা পাবলিক ডেট দেখুন।
  • PM | 53.251.90.242 | ২২ এপ্রিল ২০১৫ ২২:১৬674486
  • এটা তো এক্সটার্নাল ডেটের হিসাব। UK র ব্যান্কে বাইরের লোকেরা টা রাখে? কেনো? UK ট্যাক্স হেভেন তো নয়-ই, বরং ট্যাক্স রেট বেজায় বেশী
  • S | 139.115.2.206 | ২৩ এপ্রিল ২০১৫ ০০:১৭674487
  • বিভিন্ন দেশ তাদের সেভিঙ্গস রাখে ডায়ভার্সেফায়েড পোর্টফোলিও করে - সেক্ষেত্রে স্টার্লিঙ্গ পাউন্ড একটা বড় ভেহিকেল। মানে অনেকেই ইউকের গভ বন্ড কিনে রাখবে খুব কম ইন্টারেস্ট হলেও। সেফ বলে। আর এছাড়া অনেকেই ইনভেস্টমেন্টের জন্যে কর্পোরেট বন্ডে ইনভেস্ট করবে। ইন্ডিয়াতে ফিক্স্ড ডিপোজিটে যে রিটার্ণ পাওয়া যায় সেটা অনেক, কিন্তু রুপি যেকোনো সময় ইউক হয়ে যেতে পারে ইকনমি ভালো না করলে। সেই ভয়টা ইউকের ক্ষেত্রে রিলেটিভলি কম। এছাড়া অন্য কারণ তো আছেই। একটা কথা মেনে চলতে হবে যে ইউকের ইকনমি অনেক বেশি স্ট্রঙ্গ। ক্যাপিটালিস্ট ল গুলো অনেক বেশি ফলো করা হয় - প্রোটেক্শন অফ প্রাইভেট প্রপার্টি, ইনভেস্টর রাইটস, কন্ট্রাক্ট এনফোর্সমেন্ট ইত্যাদি। তাই ইনভেস্টররা অনেক বেশি সিকিউর্ড ফিল করে ওখানে ইনভেস্ট করে দ্যান অ থার্ড ওয়ার্ল্ড মার্কেট।
  • S | 194.167.2.96 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ২২:১২674488
  • অনেকদিন পরে এই টইতে। একটু লেখা লেখি প্রয়োজন। এর মধ্যে ইন্ডিয়া মেজর ইকমনির মধ্যে ফাস্টেট গ্রোয়িঙ্গ ইকনমি হয়ে গেছে (প্ড়ুন ছেনের থেকে অফিসিয়াল গ্রোথ রেট বেশি)। ডিমনিটাইজেশন হয়েছে, ডিজিটাল পেমেন্টের ব্যবস্থা হয়েছে। কালো টাকা বেড়িয়ে আসবে আসবে করেও আসেনি। সেটা হলে ইকনমির কি অবস্থা হতো, ইন্টারেস্টিং এক্সপেরিমেন্ট।

    গ্রোথ রেট নিয়ে একটু লেখা যাক। তিনটে দেশ নিয়ে লেখা যাক। ভারত, চীন, আম্রিগা।

    প্রচুর বেনিফিট অব ডাউট দিয়ে ধরলাম ভারতের গ্রোথ রেট হলো ৮%।
    চীনকে প্রচুর সন্দেহ করে ধরলাম ৬%।
    আর আম্রিগার জন্য কনজারভেটিভ এস্টিমেট ২%।
    (জানি এগুলো একটাও ঠিক নয়। কিন্তু এই লেখার জন্য চলে যাবে)।

    এবারে ইকনমিগুলোর নমিনাল সাইজ দেখা যাক।
    ভারতের হলো ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার।
    চীনের ১০.৩ ট্রিলিয়ন ডলার।
    আম্রিগার ১৯.৩ ট্রিলিয়ন ডলার।

    তাহলে বছরে ইকনমি কতটা গ্রো করছে?
    ভারতের ক্ষেত্রে ২১৬ বিলিয়ন।
    চীনের ক্ষেত্রে ৬১৮ বিলিয়ন।
    আম্রিগার ক্ষেত্রে ৩৮৬ বিলিয়ন।

    জিডিপি পার ক্যাপিটা (নমিনাল)ঃ
    ভারতঃ ২,০০০ ড্লারেরও কম
    চীনঃ ১০,০০০ ড্লারের একটু বেশি
    আম্রিগাঃ প্রায় ৬০,০০০ ড্লার

    পপুলেশন কত?
    ভারতঃ ১৩০ কোটি
    চীনঃ ১৪০ কোটি
    আম্রিগাঃ ৩২ কোটি

    তাহলে অ্যানুয়ালি পার ক্যাপিটা জিডিপি গ্রোথ হচ্ছেঃ
    ভারতঃ ১৬৬ ড্লারের
    চীনঃ ৪৪১ ড্লারের
    আম্রিগাঃ ১২০৬ ড্লার
  • sm | 52.110.150.207 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ২২:৩৪674489
  • ভারতে পার ক্যাপিটা জিডিপি ১৬৬ডলার বাড়লে সেটা ভারতের বাবার ভাগ্যি!
    এখানে তো দশ টাকায় লোকে শু পালিশ করে দেয়!
  • lcm | 179.229.10.174 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ২২:৩৬674490
  • গুড্‌ ।

    এই সঙ্গে ২০১৮-র IDI লিস্টের লিংক দিয়ে দিই।

    ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরাম একটা ইন্ডেক্স বের করছে কোনো দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিমাপের মাপকাঠি হিসেবে - সেটা হল - ইনক্লুসিভ ডেভলমেন্ট ইন্ডেক্স (IDI)। এদের ২০১৮-এর র‌্যাংকিং বেরিয়েছে, চিন/পাকিস্তান/বাংলাদেশ সেই তালিকায় ভারতের ওপরে। অর্থাৎ, সার্বিক উন্নয়ন ঐ সব দেশে তুলনামূলক-ভাবে ভালো হয়েছে।

    http://reports.weforum.org/the-inclusive-development-index-2018/tables/
  • lcm | 179.229.10.174 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ২২:৪০674491
  • এই IDI ইন্ডেক্স পরিমাপের জন্য যেসব প্যারামিটার ব্যবহার হয় তার কিছু বিবরণ-ও দিয়েছে ওদের সাইটে ---

    জিডিপি পার ক্যাপিটা, লেবার প্রোডাক্টিভিটি, লাইফ এক্সপেক্ট্যান্‌সি, এম্প্লয়মেন্ট, ইনকাম গ্যাপ (জিনি ইনডেক্স), প্রোভার্টি রেট, মিডিয়ান ইনকাম, পাবলিক ডেট ... এই সব নিয়ে ক্যালকুলেট করে এই ইন্ডেক্স।

    http://reports.weforum.org/the-inclusive-development-index-2018/technical-notes-and-sources/
  • S | 202.156.215.1 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ২৩:০৩674322
  • এই ইনকাম গ্যাপ/ইনিকুয়ালিটি প্যারামিটারে ইন্ডিয়া নোংরার মতন খারাপ অবস্থায়। ডিসগাস্টিঙ্গ কন্ডিশান।
  • S | 202.156.215.1 | ২৮ মার্চ ২০১৮ ২৩:০৭674323
  • চীনের ইকনমি ১৪ ট্রিলিয়ন।
    ফলে ৬% গ্রোথ মানে ৮৪০ বিলিয়ন।
    মানে পার ক্যাপিটা ইনকাম গ্রোথ হচ্ছে ৬০০ ডলার।
  • shibir | 193.82.228.246 | ২৯ মার্চ ২০১৮ ১০:৪৯674324
  • তিনটে দেশের gini কোইফিসিয়েন্ট( ০% - পারফেক্ট ইকুয়ালিটি) দেখে নেওয়া যাক একবার।

    ভারত - ৩৫.১ (২০১১)
    চীন - ৪২.১ (২০১২)
    US - ৪১.০ (২০১৩)

    https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_countries_by_income_equality
  • S | 194.167.2.96 | ২৯ মার্চ ২০১৮ ২৩:৫৩674325
  • আম্রিগার জিডিপি আর ডেট (ট্রিলিয়ন ডলার)ঃ

    ১৯৯২ (ক্লিন্টন প্রেসিডেন্সি শুরু হবে)ঃ ৬.৫ আর ৪
    ২০০০ (বুশ প্রেসিডেন্সি শুরু হবে)ঃ ১০.৩ আর ৫.৬
    ২০০৮ (ওবামা প্রেসিডেন্সি শুরু হবে)ঃ ১৪.৭ আর ১০
    ২০১৬ (ট্রাম্প প্রেসিডেন্সি শুরু হবে)ঃ ১৮.৬ আর ১৯.৫
    ২০১৮ (এস্টিমেটেড)ঃ ২০ আর ২১.৫

    বছর শেষের নাম্বার।
  • b | 24.139.196.6 | ৩০ মার্চ ২০১৮ ০৮:৪৫674326
  • গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্টঃ বাড়ির নোংরা।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:৫৩674327
  • ণমেঃ স্ম

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৪৮।২৪ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০২ঃ৩৬

    বছর বছর এতো ট্রেড ডেফিসিট বহন করবে কেন ট্রাম্প সরকার?

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৯৪।১৬৭।২।৯৬ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০২ঃ৪০

    ট্রেড ডেফিসিটে খারাপটা কি?

    ণমেঃ স্ম

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৪৮।২৪ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০২ঃ৪৬

    সেটা বলতে পারবো না। আপাতত ট্রাম্প বলেছে কমিয়ে ১০০০০ কোটি ডলারে নিয়ে আসবে। নিশ্চয় কিছু লাভ আছে।

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৯৪।১৬৭।২।৯৬ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০২ঃ৫০

    আম্রিগার চীন থেকে জামা-কাপড় কেনে। এবারে মনে করুন ইম্পোর্ট ডিউটি লাগানো হলো? তাহলে কি পরের দিন কাপড়ের কল তৈরী হয়ে যাবে আম্রিগায়? নাকি আম্রিগানরা বেশি দাম দিয়ে চীন থেকে ইম্পোর্ট করা জামা কাপড় কিনবে?

    ট্রাম্প কিছু বলেছে মানেই কিছু লাভ আছে নিস্চই - এটা যদি যুক্তি হয়, তাইলে তক্ক করে লাভ নেই।

    ণমেঃ স্ম

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৪৮।২৪ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০২ঃ৫৩

    না , না তক্কো কে করছে?প্রথমে বলুন এতে ক্ষতিটা কি?
    ট্রেড ডেফিসিট এ সমতা থাকা উচিত, সাধারণ মানুষের ধারণা।

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৩২।১৭৪।১১৫।২৩১ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৩ঃ০০

    ট্রেড ডেফিসিট থাকলে কি ক্ষতি হয়?

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৯৪।১৬৭।২।৯৬ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৩ঃ১৩

    দেখুন ইন্ডিয়া আর আম্রিগার মধ্যে পার্থক্য আছে। ইন্ডিয়া গরীব দেশ, আম্রিগা বড়লোক দেশ। ফলে যে আইডিয়াটা ইন্ডিয়ার জন্য চলে, সেটা আম্রিগার জন্য চলে না। সেকেন্ডলি, সব ডেফিসিটই খুব খারাপ ব্যাপার - এটা খুব পুরনো ইকনমিক আইডিয়া। আজকের গ্লোবালাইজড ওয়ার্ল্ডে সেসব আইডিয়া চলে না। এক যদি না কেউ ভাবে যে "শুধু" আমিই ভালো থাকবো, আর কেউ ভালো থাকতে পারবে না। দেখা গেছে এইরকম রক্ষনশীল আইডিয়া পুরো গ্লোবাল ইকনমির জন্য ক্ষতিকারক।

    ট্রেড ডেফিসিটকে বলে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট। মানে আম্রিগা যত টাকার জিনিস বিক্রি করছে বিদেশে, তার থেকে বেশি টাকার জিনিস কিনছে বিদেশ থেকে। কি করে কিনছে? ক্যাপিটাল অ্যাকাউন্ট সারপ্লাস আছে বলে। মানে সারা দুনিয়ার লোকে আম্রিগায় ইনভেস্ট করছে বলে। ১) আম্রিগা এখনো সবথেকে বেশি এফডিআই পায়, ২) আম্রিগার শেয়ার আর বন্ড মার্কেটে এখনো বিদেশিরা প্রচুর পরিমাণে ইনভেস্ট করে, ৩) বিদেশ থেকে লোন নিয়ে, ৪) অন্যান্য ভাবেও লোকে আম্রিগাতে টাকা আনে।

    তার মানে হলো সারা দুনিয়া আম্রিগাকে টাকা দিচ্ছে আর বলছে যে আমাদের জিনিস কেনো। এটা তো আম্রিগার জন্য খুব ভালো কথা। আম্রিগান জনগন সারা দুনিয়া থেকে জিনিস কিনে বাড়ি ভড়াতে পারছে।

    আর আম্রিগার ট্রেড ডেফিসিট ওদের জিডিপির ৩% এরও কম। লোকে ঐসব বিলিয়ন টিলিয়ন শুনে খুব ঘাবড়ে যায়।

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৩২।১৭৪।১১৫।২৩১ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৩ঃ১৮

    "সেকেন্ডলি, সব ডেফিসিটই খুব খারাপ ব্যাপার - এটা খুব পুরনো ইকনমিক আইডিয়া"

    এটা বোধায় পুরো ঠিক না। বহুকাল থেকেই ইকোনমিস্টর বলে এসেছেন যে ট্রেড ডেফিসিট থাকা ইকোনমির জন্য ভালো। তাছাড়া লাস্ট তিরিশ বছরের ডেটা ধরলে দেখা যায় আমেরিকার ট্রেড ডেফিসিট আর জিডিপি দুটোই ক্রমশ বেড়েছে। তার মানে অবশ্য এই না যে শুধু আমেরিকার জন্যই এটা খাটে। যে কোন দেশের ইকোনমির জন্যই ট্রেড ডেফিসিট ভালো।

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৯৪।১৬৭।২।৯৬ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৩ঃ৩০

    ডিসিদা, ট্রেড ডেফিসিট জিডিপি কমায়। ফলে কনভেনশনালি ট্রেড ডেফিসিটকে খারাপ বলেই ধরা হতো। এখনো গুগল করলে তার সপক্ষে অনেক আর্টিকল পেয়ে যাবেন। এছাড়াও প্রচুর অ্যাকাডেমিক পেপারস রয়েছে যেখানে ট্রেড ডেফিসিট কেন রয়েছে এবং কিকরে কমানো যায় সেইসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে সবিস্তারে।

    ছোটো গরীব দেশের পক্ষে ট্রেড ডেফিসিট সমস্যার হতে পারে কারণ সেইসব দেশে বিদেশিরা বেশি ইনভেস্ট করেনা। গরীব দেশ বলে বেশি লোনও নেওয়া যায়্না। ফলে ট্রেড ডেফিসিট শুধুমাত্র জিডিপি কমায়ই না, অনেক বেশি লোনের বোঝা (সঙ্গে ইন্টারেস্ট) কোনওরকম ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট করার ক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হয়ে ওঠে।

    ণমেঃ মোদি

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৮২।৫৮।২২৪।১৭২ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৪ঃ২৫

    ট্রেড ডেফিসিটের যে ভাগটা বিদেশ থেকে ধার নিয়ে চালাতে হয় সেটা অনেক দেশের জন্য চিন্তার কারণ। কিন্তু আমেরিকার জন্য নয়। বিদেশের ঋণ ডলারে নেওয়া হয়। আমেরিকা ডলার চালাতে পারে। সেটা অন্য দেশ পারে না।

    ণমেঃ মোদি

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৮২।৫৮।২২৪।১৭২ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৪ঃ২৬

    ছাপাতে হবে, চালাতে নয়।

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৩৭।১৪৮ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৭ঃ২৯

    ৩০ % সংখ্যা লঘু অধ্যুসিত রজ্যে বিজেপি জে কোনোদিন একার ক্ষমতায় সরকার গরতে পারবে না দিদি সে ব্যপারে নিশ্চিত। আবার কং বা বামেরা বিজেপিকে সমর্থন করবে না। টাই সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে বিজেপি তিনো সরকার হবে। তাই সবদিক থেকে বিজেপির উত্থান তিনোর কাছে রাজনৈতিক ভাবে কাম্য ই -- নিরাপদতম। ইজেপিও জানে হম্বি তম্বি ই সার। অক্ষ্য ৪২ টা লোকসভা সিট পক্ষ্যে না হলেও নিউত্রাল রাখা।

    আজ খান থেকে এই নকল তাল যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় কিছু মনুশ মারা যাবে কিছু অসীম ক্ষতিগ্রদ্থ হবে --- এই যা দুঃখ।

    আভ ও নেই তা নয়।।।চরম কাম্য নৈরাজ্য প্রায় এসেই গেছে।।।পুরো এলেই রামরজ্য

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৩৭।১৪৮ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৭ঃ৩৮

    ৩০ % সংখ্যা লঘু অধ্যুসিত রাজ্যে বিজেপি যে কোনোদিন একার ক্ষমতায় সরকার গড়তে পারবে না, দিদি সে ব্যপারে নিশ্চিত। আবার কং বা বামেরা বিজেপিকে সমর্থন করবে না। তাই সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে বিজেপি তিনো সরকার হবে। তাই সবদিক থেকে বিজেপির উত্থান তিনোর কাছে রাজনৈতিক ভাবে আশির্বাদ ই -- নিরাপদতম। বিজেপিও জানে হম্বি তম্বি ই সার। লক্ষ্য ৪২ টা লোকসভা সিট পক্ষে না হলেও নিউট্রাল রাখা।

    মাঝ খান থেকে এই নকল যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় কিছু মানুষ মারা যাবে কিছু অসীম ক্ষতিগ্রস্থ হবে --- এই যা দুঃখ।

    লাভ ও নেই তা নয়---চরম কাম্য নৈরাজ্য প্রায় এসেই গেছে---পুরো এলেই রামরাজ্য ঃড ঃড

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৩৭।১৪৮ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৭ঃ৪১

    ৩০ % সংখ্যা লঘু অধ্যুসিত রাজ্যে বিজেপি যে কোনোদিন একার ক্ষমতায় সরকার গড়তে পারবে না, দিদি সে ব্যপারে নিশ্চিত। আবার কং বা বামেরা বিজেপিকে সমর্থন করবে না। তাই সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে বিজেপি তিনো সরকার হবে। তাই সবদিক থেকে বিজেপির উত্থান তিনোর কাছে রাজনৈতিক ভাবে আশির্বাদ ই -- নিরাপদতম। বিজেপিও জানে হম্বি তম্বি ই সার। লক্ষ্য ৪২ টা লোকসভা সিট পক্ষে না হলেও নিউট্রাল রাখা।

    মাঝ খান থেকে এই নকল যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় কিছু মানুষ মারা যাবে কিছু অসীম ক্ষতিগ্রস্থ হবে --- এই যা দুঃখ।

    লাভ ও নেই তা নয়---চরম কাম্য নৈরাজ্য প্রায় এসেই গেছে---পুরো এলেই রামরাজ্য

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ৫২।১১০।১৩৭।১৪৮ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ০৭ঃ৪৬

    খুব দুঃখিত--- কি সব গন্ড্গোল হচ্ছে -- এপাতার পোস্ট নয়

    ণমেঃ দ্রি

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৪৭।৭৪।১৬৯।২৪১ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ১০ঃ৩৯

    ট্রাম্প বলেছেন, ইউএস সিরিয়া থেকে সরে আসবে। অন্যরা সিরিয়া সামলাবে।

    অন্যরা বলতে ফ্রান্স। মনবিজ থেকে আম্রিকান সৈন্য সরে আসছে, বদলে ঢুকছে ফ্রেঞ্চ সৈন্য। টার্কি বলেছে ফ্রেঞ্চ সৈন্যকেই আক্রমণ করবে মনবিজে। কুর্দদের থেকে বিরাট জায়গা অলরেডি ছিনিয়ে নিয়েছে টার্কি।

    ণমেঃ দ্রি

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ২০৮।৯৬।১৫৫।৩ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ১০ঃ৫৪

    এতে অবশ্য কেউ কেউ খুবই ক্ষুব্ধ। বলছেন,

    "এ তূক থে ঐল। এ’ভে গোত তো কীপ থে ঐল।"

    হ্ত্ত্প্সঃ//্ব।শিন্গ্তোন্পোস্ত।োম/নে্স/জোশ-রোগিন/্প/২০১৮/০৩/৩০/ইন-স্য়্রিঅ-
    ে-তূক-থে-ঐল-নো-ত্রুম্প-ন্ত্স-তো-গিভে-ইত-তো-ইরন/?উত্ম্‌তের্ম=।অ১৮১২১১৬
    ১৩৫৭

    ণমেঃ দ্রি

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ২০৮।৯৬।১৫৫।৩ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ১০ঃ৫৯

    রাশিয়ায় চীনের ডিফেন্স মিনিস্টার গেছেন। বলেছেন,

    “ঠে হিনেসে সিদে মে তো লেত থে আমেরিন্স ক্নো অবৌত থে ্লোসে তিএস বেত্বীন থে Rুস্সিঅন অন্দ হিনেসে অর্মেদ ফোেস,”

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১১৩।৫২।২৫৪।৭৯ (*) ডতেঃ০৩ আপ্র ২০১৮ -- ১১ঃ৩২

    এই ট্রেড ডেফিসিটের জন্য ৯০ এ ভারতকে সোনা বন্দক রাখতে হয়েছিলো মনে আছে ? দুমাসের ইম্পোর্ট বিল দেবার মতো ফরেক্স ছিলো ন ভাড়ারে।

    আজ পাকিস্তানের এক ই দশা। ২২ বিলিওন ডলারের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট বছরে। Rফ্তানি কমছে ফি বছর। রেমিটেন্স ও কমছে দ্রুত। ২-৩ মসের আমদানির টাকা আচে রিসার্ভ এ। লোন ১০০ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে। সভেরেন গ্যারেন্টি দিলেও ৮-১০ %এর নিচে লোকে লোন দিচ্ছে না

    ডলার ছাপতে না পারলে ডিফিসিট স্লো পয়েসন বলেই দেখা যাচ্ছে

    ণমেঃ

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ২০২।১৫৬।২১৫।১ (*) ডতেঃ০৪ আপ্র ২০১৮ -- ০১ঃ১১ আ

    রুপি ডিভ্যালু করতে হয়েছিলো এক্সপোর্ট বাড়ানোর জন্য।

    "ডলার ছাপতে না পারলে" টেকনিকালি ঠিক না। আসলে এনাফ ডলার (বা অন্য কোনও রিজার্ভ কারেন্সি যেমন পাউন্ড বা ইউরো) হাতে না থাকলে বা খুব তাড়াতাড়ি যোগাড় করতে না পারলে অসুবিধে হবে।

    কিন্তু ভারতের ইকনমির এখন যা অবস্থা, তাতে এই ট্রেড ডেফিসিট নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না করাই ভালো।

    ণমেঃ ্ম

    ঈ আদ্দ্রেস্স ঃ ১৭৯।২২৯।১০।১৭৪ (*) ডতেঃ০৪ আপ্র ২০১৮ -- ০২ঃ৪০ আ

    দীর্ঘদিন ধরে ট্রেড ডেফিসিট ভালো না। গ্লোবাল কারেন্সি ডলার হওয়ার দরুণ ইউএস এখন কিছু টের পাচ্ছে না।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ০৯:৫৬674328
  • Name: sm

    IP Address : 52.110.148.24 (*) Date:03 Apr 2018 -- 02:36 PM

    বছর বছর এতো ট্রেড ডেফিসিট বহন করবে কেন ট্রাম্প সরকার?

    Name: S

    IP Address : 194.167.2.96 (*) Date:03 Apr 2018 -- 02:40 PM

    ট্রেড ডেফিসিটে খারাপটা কি?

    Name: sm

    IP Address : 52.110.148.24 (*) Date:03 Apr 2018 -- 02:46 PM

    সেটা বলতে পারবো না। আপাতত ট্রাম্প বলেছে কমিয়ে ১০০০০ কোটি ডলারে নিয়ে আসবে। নিশ্চয় কিছু লাভ আছে।

    Name: S

    IP Address : 194.167.2.96 (*) Date:03 Apr 2018 -- 02:50 PM

    আম্রিগার চীন থেকে জামা-কাপড় কেনে। এবারে মনে করুন ইম্পোর্ট ডিউটি লাগানো হলো? তাহলে কি পরের দিন কাপড়ের কল তৈরী হয়ে যাবে আম্রিগায়? নাকি আম্রিগানরা বেশি দাম দিয়ে চীন থেকে ইম্পোর্ট করা জামা কাপড় কিনবে?

    ট্রাম্প কিছু বলেছে মানেই কিছু লাভ আছে নিস্চই - এটা যদি যুক্তি হয়, তাইলে তক্ক করে লাভ নেই।

    Name: sm

    IP Address : 52.110.148.24 (*) Date:03 Apr 2018 -- 02:53 PM

    না , না তক্কো কে করছে?প্রথমে বলুন এতে ক্ষতিটা কি?
    ট্রেড ডেফিসিট এ সমতা থাকা উচিত, সাধারণ মানুষের ধারণা।

    Name: dc

    IP Address : 132.174.115.231 (*) Date:03 Apr 2018 -- 03:00 PM

    ট্রেড ডেফিসিট থাকলে কি ক্ষতি হয়?

    Name: S

    IP Address : 194.167.2.96 (*) Date:03 Apr 2018 -- 03:13 PM

    দেখুন ইন্ডিয়া আর আম্রিগার মধ্যে পার্থক্য আছে। ইন্ডিয়া গরীব দেশ, আম্রিগা বড়লোক দেশ। ফলে যে আইডিয়াটা ইন্ডিয়ার জন্য চলে, সেটা আম্রিগার জন্য চলে না। সেকেন্ডলি, সব ডেফিসিটই খুব খারাপ ব্যাপার - এটা খুব পুরনো ইকনমিক আইডিয়া। আজকের গ্লোবালাইজড ওয়ার্ল্ডে সেসব আইডিয়া চলে না। এক যদি না কেউ ভাবে যে "শুধু" আমিই ভালো থাকবো, আর কেউ ভালো থাকতে পারবে না। দেখা গেছে এইরকম রক্ষনশীল আইডিয়া পুরো গ্লোবাল ইকনমির জন্য ক্ষতিকারক।

    ট্রেড ডেফিসিটকে বলে কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট। মানে আম্রিগা যত টাকার জিনিস বিক্রি করছে বিদেশে, তার থেকে বেশি টাকার জিনিস কিনছে বিদেশ থেকে। কি করে কিনছে? ক্যাপিটাল অ্যাকাউন্ট সারপ্লাস আছে বলে। মানে সারা দুনিয়ার লোকে আম্রিগায় ইনভেস্ট করছে বলে। ১) আম্রিগা এখনো সবথেকে বেশি এফডিআই পায়, ২) আম্রিগার শেয়ার আর বন্ড মার্কেটে এখনো বিদেশিরা প্রচুর পরিমাণে ইনভেস্ট করে, ৩) বিদেশ থেকে লোন নিয়ে, ৪) অন্যান্য ভাবেও লোকে আম্রিগাতে টাকা আনে।

    তার মানে হলো সারা দুনিয়া আম্রিগাকে টাকা দিচ্ছে আর বলছে যে আমাদের জিনিস কেনো। এটা তো আম্রিগার জন্য খুব ভালো কথা। আম্রিগান জনগন সারা দুনিয়া থেকে জিনিস কিনে বাড়ি ভড়াতে পারছে।

    আর আম্রিগার ট্রেড ডেফিসিট ওদের জিডিপির ৩% এরও কম। লোকে ঐসব বিলিয়ন টিলিয়ন শুনে খুব ঘাবড়ে যায়।

    Name: dc

    IP Address : 132.174.115.231 (*) Date:03 Apr 2018 -- 03:18 PM

    "সেকেন্ডলি, সব ডেফিসিটই খুব খারাপ ব্যাপার - এটা খুব পুরনো ইকনমিক আইডিয়া"

    এটা বোধায় পুরো ঠিক না। বহুকাল থেকেই ইকোনমিস্টর বলে এসেছেন যে ট্রেড ডেফিসিট থাকা ইকোনমির জন্য ভালো। তাছাড়া লাস্ট তিরিশ বছরের ডেটা ধরলে দেখা যায় আমেরিকার ট্রেড ডেফিসিট আর জিডিপি দুটোই ক্রমশ বেড়েছে। তার মানে অবশ্য এই না যে শুধু আমেরিকার জন্যই এটা খাটে। যে কোন দেশের ইকোনমির জন্যই ট্রেড ডেফিসিট ভালো।

    Name: S

    IP Address : 194.167.2.96 (*) Date:03 Apr 2018 -- 03:30 PM

    ডিসিদা, ট্রেড ডেফিসিট জিডিপি কমায়। ফলে কনভেনশনালি ট্রেড ডেফিসিটকে খারাপ বলেই ধরা হতো। এখনো গুগল করলে তার সপক্ষে অনেক আর্টিকল পেয়ে যাবেন। এছাড়াও প্রচুর অ্যাকাডেমিক পেপারস রয়েছে যেখানে ট্রেড ডেফিসিট কেন রয়েছে এবং কিকরে কমানো যায় সেইসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে সবিস্তারে।

    ছোটো গরীব দেশের পক্ষে ট্রেড ডেফিসিট সমস্যার হতে পারে কারণ সেইসব দেশে বিদেশিরা বেশি ইনভেস্ট করেনা। গরীব দেশ বলে বেশি লোনও নেওয়া যায়্না। ফলে ট্রেড ডেফিসিট শুধুমাত্র জিডিপি কমায়ই না, অনেক বেশি লোনের বোঝা (সঙ্গে ইন্টারেস্ট) কোনওরকম ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট করার ক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হয়ে ওঠে।

    Name: modi

    IP Address : 182.58.224.172 (*) Date:03 Apr 2018 -- 04:25 PM

    ট্রেড ডেফিসিটের যে ভাগটা বিদেশ থেকে ধার নিয়ে চালাতে হয় সেটা অনেক দেশের জন্য চিন্তার কারণ। কিন্তু আমেরিকার জন্য নয়। বিদেশের ঋণ ডলারে নেওয়া হয়। আমেরিকা ডলার চালাতে পারে। সেটা অন্য দেশ পারে না।

    Name: modi

    IP Address : 182.58.224.172 (*) Date:03 Apr 2018 -- 04:26 PM

    ছাপাতে হবে, চালাতে নয়।

    Name: PM

    IP Address : 113.52.254.79 (*) Date:03 Apr 2018 -- 11:32 PM

    এই ট্রেড ডেফিসিটের জন্য ৯০ এ ভারতকে সোনা বন্দক রাখতে হয়েছিলো মনে আছে ? দুমাসের ইম্পোর্ট বিল দেবার মতো ফরেক্স ছিলো ন ভাড়ারে।

    আজ পাকিস্তানের এক ই দশা। ২২ বিলিওন ডলারের কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ডেফিসিট বছরে। Rফ্তানি কমছে ফি বছর। রেমিটেন্স ও কমছে দ্রুত। ২-৩ মসের আমদানির টাকা আচে রিসার্ভ এ। লোন ১০০ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে। সভেরেন গ্যারেন্টি দিলেও ৮-১০ %এর নিচে লোকে লোন দিচ্ছে না

    ডলার ছাপতে না পারলে ডিফিসিট স্লো পয়েসন বলেই দেখা যাচ্ছে

    Name: S

    IP Address : 202.156.215.1 (*) Date:04 Apr 2018 -- 01:11 AM

    রুপি ডিভ্যালু করতে হয়েছিলো এক্সপোর্ট বাড়ানোর জন্য।

    "ডলার ছাপতে না পারলে" টেকনিকালি ঠিক না। আসলে এনাফ ডলার (বা অন্য কোনও রিজার্ভ কারেন্সি যেমন পাউন্ড বা ইউরো) হাতে না থাকলে বা খুব তাড়াতাড়ি যোগাড় করতে না পারলে অসুবিধে হবে।

    কিন্তু ভারতের ইকনমির এখন যা অবস্থা, তাতে এই ট্রেড ডেফিসিট নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না করাই ভালো।

    Name: lcm

    IP Address : 179.229.10.174 (*) Date:04 Apr 2018 -- 02:40 AM

    দীর্ঘদিন ধরে ট্রেড ডেফিসিট ভালো না। গ্লোবাল কারেন্সি ডলার হওয়ার দরুণ ইউএস এখন কিছু টের পাচ্ছে না।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১০:১৫674329
  • ট্রেড ডেফিসিট কমানোর দুটো উপায় আছে। এক্সপোর্ট বাড়ানো আর ইম্পোর্ট কমানো। প্রথমটা খুব ভালো কাজ। সেকেন্ডটা নট নেসেসারিলি।

    যেমন ইন্ডিয়ার ট্রেড ডেফিসিট টু জিডিপি রেশিও প্রায় সাড়ে চার পার্সেন্টের মত (২০১৬ থেকে অনেকটা বেড়েছে)। কিন্তু ইন্ডিয়ার ইম্পোর্টের প্রায় ২৮% হলো ফসিল ফুয়েল। ১৭% হলো প্রেশাস মেটাল আর জেমস্টোন। প্রায় ২০% মেশিনারি/কম্পিউটার/ইলেক্ট্রিকাল/ইলেক্ট্রনিক্স। এর মধ্যে ফসিল ফুয়েল আর মেশিনারি ইত্যাদি একদিনে কমানো যাবেনা। কমালে জিডিপি গ্রোথ নষ্ট হবে। প্রেশাস মেটাল খুবেকটা খারাপ ইনভেস্টমেন্ট না।

    এখন যদি অন্য কোনও এনার্জি সোর্স পাওয়া যায় যাতে ফুয়েল ইম্পোর্ট কমানো যায় তাহলে খুব ভালো কথা। কিন্তু জাস্ট ট্রেড ডেফিসিট কমানোর জন্য ইম্পোর্ট কমানো মে নট বি সাচ অ গুড আইডিয়া।

    আম্রিগার অন্য কারণ আছে।
  • সোম | 52.110.147.17 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১০:২৫674330
  • চায়নার ফরেন কারেন্সি রিসার্ভ ওয়ার্ল্ড এর বিগেস্ট। ৩ট্রিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে ইউ এস ট্রেজারি সিক্যুরিটি প্রায় ২ট্রিলিয়ন ডলার মতন। চায়না উইদুম করে উইথ করতে চাইলে কি হবে?
    এর সঙ্গে ট্রেড ডেফিসিট এর সম্পর্ক আছে। এত দিন ধরে ইউ এস চায়নার এই ট্রেড ডেফিসিট কে এলাউ করছে কারণ, চীনারা ট্রেজারি বন্ড কিনে চলেছে। যদিও গত দু বছরে চায়নার ফরেন কারেন্সি রিসার্ভ কমছে। অর্থাৎ আগের মতন এতো সিক্যুরিটি বা বন্ড কিনছে না অথবা অল্প অল্প করে বিক্রি করছে।
    তাই ট্রাম্পও চাইছে ট্রেড ডেফিসিট কমাতে।
    এটাই ব্যাখ্যা মনে হচ্ছে।
    S, কি ভাবছেন?
  • sm | 52.110.147.17 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১০:২৬674331
  • #আগের পোস্ট ত sm হবে।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১০:২৮674333
  • "চায়না উইদুম করে উইথ করতে চাইলে কি হবে?"
    মানে?

    "তাই ট্রাম্পও চাইছে ট্রেড ডেফিসিট কমাতে।"
    ট্রাম্প কেন চাইছে সেটা অন্য কারণ আছে।
  • sm | 52.110.144.68 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৩৪674334
  • চাইনা দুম করে ট্রেজারি সিক্যুরিটি উইথড্র ব বিক্রি করতে চাইলে কি হবে?
    চায়নার ফরেন কারেন্সি রিসার্ভ গত দু তিন বছর ধরে কমছে।
    আর ট্রাম্পের ইমপোর্ট ট্যাক্স ও শুরু হোল। সুতরাং---
    অর্থাৎ দেওয়া নেওয়ার মধুর সম্পর্ক ক্রমশ ফিকে হচ্ছে।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১০:৪৪674335
  • বিক্রি করতে চাইলে করবে। নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করার মত কাঁচা কাজ চায়্না করবে বলে মনে হয়্না। আর ওসব সিনেমা সিরিয়ালে লোকে বলে বটে - বেশ উত্তেজনা আসে। কিন্তু চায়্না ট্রেজারি ডাম্প করলে নিজেরও প্রচুর ক্ষতি হবে। আর সেরকম এক্সট্রিম কেসে আমেরিকার হাতে অন্য অনেক রিটেলিয়েটরি মেজারস আছে।

    চায়্নাও ইম্পোর্ট ট্যারিফ বসিয়েছে। সম্পর্ক কোনও কালেই খুব মধুর ছিলো না। দুদেশ নিজেদের প্রয়োজনে ট্রেড করতো।
  • sm | 52.110.148.38 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১১:০২674336
  • ব্যাপার টা পরিষ্কার করে বোঝাতে পারিনি ,বোধ হয়। এই মুহূর্তে দুম করে উইথড্র করলে চায়নার বেশি ক্ষতি। কিন্তু ইউ এস এর ও যথেষ্ট ক্ষতির সম্ভাবনা। অর্থাৎ হজম করে নেবে বটে কিন্তু পেট খারাপ হবে।
    সব কিছুর মুলে রয়েছে টাইমিং। যখন চায়না -ইউ এস এর সঙ্গে বড় করে বানিজ্য শুরু করে, তখন চায়না ইউ এস এর তুলনায় পুঁচকি ইকোনমি।
    ট্রেড ডেফিসিট চলছে। কর্তা ব্যক্তিরা উপেক্ষা করছে। খানিকটা অবজ্ঞা ও করছে। কারন চায়না এই ট্রেড ডেফিসিট ট্রেজারি বন্ড কিনে ব্যালান্স করছে।
    কিন্তু বর্তমানে দু দেশ ই বড় ইকোনমি। চায়না ফরেন কারেন্সি রিসার্ভ বাড়াতে চাইছে না।
    তাহলে ট্রাম্পের আর কি করার আছে?
    ওঁকে ইমপোর্ট এর ওপর ট্যাক্স বসাতেই হতো। বেটার লেট দ্যান নেভার।
  • PM | 52.110.153.80 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৪৮674337
  • আমেরিকার ট্রেড ডেফিসিট হচ্ছে আর চীন আমেরিকার বন্ড কিনে চলেছে-- এর অস্যর্থ হচ্ছে চীন আমেরিকাকে ধার দিচ্ছে আর সেই ধারের টাকায় আমেরিকা চীনা মাল কিনছে--- চীন কেনো ধার দিচ্ছে শোধ হবে না জেনেও? আর্থনীতিকে শক্তপোক্ত করতে আর প্রযুত্ক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে । Kইব্তু এটা চিরকাল চলতে পারে না-- শুরুর দিকে এটা জতটা কার্যকরী ছিলো এখন আর তা নেই। ডিমিনিশিং রেট অফ রিটার্ন।

    হিন এখন নিজের কারেন্সি কে রিসার্ভ কারেন্সি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাত ভ্হেশ্টা করছে। হিনের নতুন মেগা প্রজেক্ট্গিলোর ( বেল্ট রোড, সিপেক, তেল বনিজ্য) সবেরি লক্ষ্য ওটাই।

    বিশ্ব বানিজ্য আংশিক চিনা টাকায় হলেও ডলারের আধিপত্য খতম । এর আগে এই চেশ্টা কারা করেছিকো আফ তাদের হাল কি হয়ে হ্হিলো তাদের লিস্টি দেখলেই মালুম হবে আমেরিকা ডলারের বিরুদ্ধে সামান্য মাথা তোলাও কিভাবে হ্যন্ডেল করে। আদ্দাম ডলার বিহীন তেল বনিজ্য শুরু করেছিলো। গদ্দাফিও সোনার বিনিময়ে তেল বিক্রির পরিকল্পনা করেছিলো। কি হাল হলো তাদের মনে করুন।

    চীন একই চেষ্টা করছে এখন। Kহুব ধিরে বন্ড বেচছে-- আর ইউয়ান কে দিয়ে ঐ জায়গা ধরছে। এ ব্যাপারে আমেরিকার বিন যুদ্ধে নাহি দিবো--- টাইপবস্থান নেবার কথা-- নিচ্ছেও। কিন্তু
    চীন তো ইরাক বা লিবিয়ার মত সহজ টার্গেট নয়--- কঠিন ঠাই। লড়াইটা মনোগ্রাহী হতে চলেছে বলেই মনে হয়--- আমরাও ভালো ভাবেই ভুগবো এতে।

    লড়াইটা ইউয়ান ভার্সেস ডলারের বাজার দখলের--- ট্রেড দেফিসিট নিমিত্ত মাত্র
  • PM | 52.110.153.80 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ১৬:৫৬674338
  • আমেরিকার ট্রেড ডেফিসিট হচ্ছে আর চীন আমেরিকার বন্ড কিনে চলেছে-- এর অস্যর্থ হচ্ছে চীন আমেরিকাকে ধার দিচ্ছে আর সেই ধারের টাকায় আমেরিকা চীনা মাল কিনছে--- চীন কেনো ধার দিচ্ছে শোধ হবে না জেনেও? আর্থনীতিকে শক্তপোক্ত করতে আর প্রযুত্ক্তিগত সক্ষমতা বাড়াতে । কিন্তু এটা তো চিরকাল চলতে পারে না-- শুরুর দিকে এটা যতটা কার্যকরী ছিলো এখন আর তা নেই। ডিমিনিশিং রেট অফ রিটার্ন।

    চীন এখন নিজের কারেন্সি কে রিসার্ভ কারেন্সি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাতএ উথে পরে লেগেছে । চীনের নতুন মেগা প্রজেক্ট্গিলোর ( বেল্ট রোড, সিপেক, তেল বনিজ্য) সবেরি লক্ষ্য ওটাই।

    বিশ্ব বানিজ্য আংশিক চিনা টাকায় হলেও ডলারের একাধিপত্য খতম । এর আগে এই চেষ্টা কারা করেছিল আর তাদের হাল কি হয়েছিল তাদের লিস্টি দেখলেই মালুম হবে আমেরিকা ডলারের বিরুদ্ধে সামান্য মাথা তোলাও কিভাবে হ্যন্ডেল করে। সাদ্দাম ডলার বিহীন তেল বনিজ্য শুরু করেছিলো। গদ্দাফিও সোনার বিনিময়ে তেল বিক্রির পরিকল্পনা করেছিলো। কি হাল হলো তাদের মনে করুন।

    চীন একই চেষ্টা করছে এখন। খুব ধিরে বন্ড বেচছে-- আর ইউয়ান কে দিয়ে ঐ জায়গা ধরছে। এ ব্যাপারে আমেরিকার বিনা যুদ্ধে নাহি দিবো--- টাইপবস্থান নেবার কথা-- নিচ্ছেও। কিন্তু
    চীন তো ইরাক বা লিবিয়ার মত সহজ টার্গেট নয়--- কঠিন ঠাই। লড়াইটা মনোগ্রাহী হতে চলেছে বলেই মনে হয়--- আমরাও ভালো ভাবেই ভুগবো এতে।

    লড়াইটা ইউয়ান ভার্সেস ডলারের বাজার দখলের--- ট্রেড দেফিসিট নিমিত্ত মাত্র এখানে
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ২২:০৫674339
  • "লড়াইটা ইউয়ান ভার্সেস ডলারের বাজার দখলের"

    এইটা পুরো যাতা।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ২২:০৯674340
  • পিএম, আপনি কি এগুলো জেনে বলছেন? নাকি এমনিই নিজের মনে হলো তাই বলে দিলেন?
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ২২:১৯674341
  • চাইনিজ রেনমিনবি (ইউয়ান) একটা ননকনভার্টিবল বা ব্লকড কারেন্সি। মানে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের জন্য সহজে ব্যবহার করা যায়্না। একমাত্র চাইনিজ সেন্ট্রাল ব্যান্ক (পিপলস ব্যান্ক অব চাইনা) ওটাকে কনভার্ট করে দেয়। চাইনিজ গভ প্রায় কোনওদিনই ইউয়ানের এক্সচেন্জ রেটকে ফ্রিলি মুভ করতে দেয়নি। তাই এইধরনের একটা কারেন্সি কেউ রিজার্ভ হিসাবে রাখতে চায়্না।

    তা সত্ত্বেও কিছু দেশকে ইউয়ানে ট্রেড করতে বাধ্য করা হচ্ছে। সেটা যেহেতু চীন এখন প্রায় সব দেশেরই মেজর ট্রেড পার্টনার, সেইজন্যই সম্ভব হচ্ছে। একমাত্র পাকিস্তান স্বেচ্ছায় ইউয়ানে ট্রেড করছে।

    গ্লোবাল ট্রেডের মাত্র দেড় পার্সেন্ট ইউয়ানে হয়েছে। এটা আগের বছরের থেকে কম। গ্লোবাল ট্রেডের প্রায় ৪০% ডলারে ট্রেড হয়।
  • S | 194.167.2.96 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ২২:৫৫674342
  • চীন ট্রেজারি বিক্রি করছে না। কেনার স্পীড কমিয়ে দিচ্ছে। সেইটাই স্বাভাবিক। কারণ চাইনিজ ইকনমির গ্রোথের রেটও কমছে। তাছাড়া চায়নার ফরেন কারেন্সির রিজার্ভও কমেছে বিগত কয়েক বছরে। এখনো সেই রিজার্ভের একটা বিশাল বড় অংশ ধরা রয়েছে ডলারে।

    এই মুহুর্তে আম্রিগার ইকনমিক এবং পলিটিকাল যা অবস্থা তাতে ইউএস ট্রেজারির উপরে ভরসা কমে যাওয়াই স্বাভাবিক। তার জন্য চীনা হওয়ার দরকার নেই।
  • lcm | 179.229.10.174 | ০৪ এপ্রিল ২০১৮ ২৩:৪২674344
  • ইউএস-এর সঙ্গে চায়না-র যা ট্রেড হয়, তাতে ইউএস চায়না থেকে অনেক বেশি ইম্পোর্ট করে, এবং সেই তুলনায় অনেক কম এক্সপোর্ট করে। অবশ্য এর মধ্যে অনেক ব্যাপার আছে। মানে ইউএস অনেক ইম্পোর্ট করে মানে এই নয় যে সেগুলো সব একদম সোজা ডেফিসিট, অনেক ইন্ডাইরেক্ট ব্যাপার থাকতে পারে, যেমন অ্যাপেল এর সব প্রোডাক্ট চায়না থেকে আসে।

    যাই হোক, তার মানে চায়না প্রচুর ডলার পায় ইউএস থেকে, কারণ আলপিন-থেকে-এলিফ্যান্ট সবই প্রায় আসে চায়না থেকে।

    এখন চায়না এই ডলার নিয়ে কী করে? অন্য দেশের টাকা নিয়ে নিজের দেশের মধ্যে খুব বেশি জিনিস করা যায় না। আর টাকা তো ফেলে রাখাও যায় না।

    দুটো জিনিস করতে পারে।

    এক, অন্যান্য দেশ থেকে জিনিসপত্র ইম্পোর্ট করতে খরচ করতে পারে। কারণ, প্রায় সব দেশই ট্রেডিং কারেন্সি হিসেবে ইউএস ডলার গ্রহণ করে।

    আর, দ্বিতীয়ত, ঐ ডলার দিয়ে ইউএস-এর সরকারি ট্রেজারি বন্ড কিনতে পারে।

    এই দ্বিতীয় অপশনটা নিয়ে একটু ডিটেইল্‌স-এ কথা হোক। ট্রেজারি বন্ড কেনা - এর মানে কী? এর শর্ত কী?

    S, PM, sm, দ্রি ... সবাই লেখো।

    * দ্রি আর এস বোধহয় আগে কোথাও এ নিয়ে লিখেছিল এখানে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন