এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমাদেরই মা বাবা

    Abhyu
    অন্যান্য | ০৫ জুলাই ২০১৫ | ৬৪৬৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 132.162.174.101 | ০৯ মে ২০১৬ ১৯:৩৯681119
  • নরেন্দ্রপুর থেকে একটু এগিয়ে রাজপুরের কালীমন্দির স্টপে নেমে অটো করে চলে যান চক্কোত্তিপাড়ার বৃদ্ধাশ্রমে। এ মাসের চার তারিখ গিয়েছিলাম। এটি চালান বাম সরকারের মৎস্যমন্ত্রী কিরণময় নন্দের স্ত্রী; উনি প্রতি সপ্তাহে এক কি দুবার নিয়মিত দেখে যান। ওখানে আমার এক নিঃসন্তান আত্মীয়া আছেন। আমরা বছরে বারদুয়েক যাই।
    আমার এক বন্ধুর দুঃসম্পক্কের পিসিমা টাটার স্কুল থেকে রিটায়র করে বৃদ্ধাশ্রম খুঁজছিলেন। আমার পরামর্শে এখানে এসে ভালো লাগায় দোতলায় কোনের দিকের বড় বড় জানলাওলা হাওয়াদার ঘর নিয়ে বেশ সুখে আছেন। অ্যাটাচড বাথরুম, কমোড যুক্ত। মাসে ৫৫০০/- । বেড টি, ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, বিকেলের চা-বিস্কুট ও রাতের খাবার। ঘর পরিষ্কার ও জামাকাপড় কেচে দেওয়া এইটাকাতেই। খাওয়ায় মাছভাত ডিম ও মাঝে মাঝে ফিস্টি সবই আছে।
    একই প্রাঙ্গণে মাঠের অন্য ধারে অনাথ বাচ্চা মেয়েদের জন্যে আবাস ও স্কুল। এই নিঃসঙ্গ বৃদ্ধারা স্বেচ্ছায় ওই বাচ্চাদের পড়িয়ে গান শিখিয়ে সময় কাটান। নিজের ঘরে টিভি রাখলে এবং চায়ের ইলেকট্রিক কেটলি রাখলে অতিরিক্ত ২০০/-।
    যেদিন বিকেল পাঁচটা নাগাদ উঁকি দিলাম তখন কয়েকজন মিলে কমিউনিটি হলে রিহার্সাল দিচ্ছিলেন--" হে নুতন!--"
    ও হ্যাঁ, ভর্তি হওয়ার সময় ডিপোজিট রাখতে হয় ৪০,০০০/- মত। হেল্থ চেক আপ এর ব্যবস্থা আছে। দরকার মত বাইরে বা ডাক্তারখানায় নিয়ে যাওয়ার জন্যে একটি বাঁধা অটো আছে।
    তবে শুধু মেয়েদের জন্যে।ঃ(((
  • cm | 127.247.98.44 | ০৯ মে ২০১৬ ১৯:৫০681120
  • ক্যারম বোর্ড নাই?
  • sosen | 177.96.49.239 | ০৯ মে ২০১৬ ২০:০২681121
  • পাড়া প্রতিবেশী বন্ধন যতো কমবে ততো এই বৃদ্ধাবাসের কদর বাড়তেই থাকবে। পাড়ার অশক্ত বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের, ফিনান্সিয়ালি হোক কি খাটুনি দিয়ে হোক, পাড়ার ছেলেমেয়েরাই তো আগে দেখতো, গৃহচ্যুত হতে হতো না এত চট করে।

    যাই হোক, দিন এগিয়ে আসছে, কি হবে জানা নেই
  • pi | 24.139.221.129 | ০৯ মে ২০১৬ ২০:৩৪681122
  • দীপ প্রবীণ পরিষেবা কেমন কেউ জানে ? এত্ত অ্যাড দেখি।।
  • sm | 53.251.90.174 | ০৯ মে ২০১৬ ২০:৪৭681123
  • এককের বক্তব্যের সঙ্গে অনেকটা সহমত।উন্নত দেশ গুলোতে অতি বৃদ্ধ ও বৃদ্ধা একটি বিরাট প্রবলেম।ইদিকে লাইফ এক্স্পেক্তেন্সী , বাড়তি যা রাহী হ্যায় । একজন রিনাউন্দ জাপানিজ সায়েন্টিস্ট এর মতে ২০৫০ সাল নাগাদ উন্নত দেশে গড় আয়ু হবে ১২০-১৩০ বছর মতন।
    কিন্তু,কে দেখবে এই ফ্রেইল লোকজন দের।
    এখন ধরুন, একজন ৯০ উর্ধ মানুষের গড়ে দুজন ফুল টাইম কেয়ারার লাগে।
    আশার আলো দুটি।
    এক বিজ্ঞানের উন্নতি,যথা স্টেম সেল এর ব্যবহার, কৃত্রিম অঙ্গ প্রতিস্থাপন,জিন থেরাপি,এগুলো মানুষের বায়োলজিক্যাল এজ বেশি বাড়তে দেবেনা।
    যন্ত্রপাতি, যথেচ্ছ রবোটের ব্যবহার; কেয়ারার এর প্রয়োজনীয়তা কমাবে।
    যেমন, হাসপাতালে, একটি পাতলা নার্স , হয়েস্ট এর সাহায্যে , রিমোটের বোতাম টিপে' চলচ্ছক্তিহীন পৃথুলা বৃদ্ধা কে বেড থেকে তুলে টয়লেট সিটে বসিয়ে আবার বেডে ফিরিয়ে নিয়ে এলো। অবিশ্য়াস্য; চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন।
    আমাদের দেশে পাড়া প্রতিবেশী থাকলেও তিনজন কে লাগতো, এই কার্য্য টি সম্পন্ন করতে। এবং দিনের পর দিন। অর্থাত এক কথায় না, মুমকিন।
    দ্বিতীয় এই বৃদ্ধ/ বৃদ্ধার প্রৌড় সন্তান সন্ততি (গড় বয়স ৮০-৯০) নিজেরা শারীরিক ভাবে অনেক সক্ষম হবে। তারা এই কেয়ার গিভার এর ভার নেবে ।
    যদিও দ্বিতীয় পয়েন্ট কার্য্যকর করা মুশকিল।
    তবে কোটি কোটি এইলিং পিওপল, উন্নত দেশের জ্বলন্ত সমস্যা।
  • সে | 198.155.168.109 | ০৯ মে ২০১৬ ২১:৩৮681125
  • এভাবে নয়। আয়ু যেমন বাড়ছে তেমনি রিটায়ারমেন্টের বয়সও বাড়াচ্ছে। এখন পুং৬৫ (স্ত্রী৬৪), কিন্তু সেটা বাড়িয়ে ৬৮(৬৭) করে দিতে পারে। যারা বৃদ্ধ/শিশু তারা কিন্তু নিজেদের উপার্জন/ট্যাক্সের পয়সায় পেনশন/বৃদ্ধাশ্রমে যায় না, কাজেই একক মনে হয় ব্যাপারটা বোঝেনি। তবে এই পদ্ধতি ভারতবর্ষে খাটবে না সেটা ঠিক। এভাবেই কিন্তু দিব্যি চলছে আমাদের। বরং দিনকে দিন আরো নাকি ভালো হচ্ছে শুনতে পাই।চিকিৎসাব্যবস্থাও ঐরকম। ইনশিওরেনস, কিন্তু সলিডারিটি প্রিন্সিপ। কোনো কিউ নেই, বিনা চিকিৎসায় কেউ মরে না। দেশের মানুষের জন্য যতটা পারে ব্যবস্থা রেখেছে। ইনফ্রাস্ট্রাকচার ভালো এবং একটা বিরাট পারসেন্টেজ মানুষ ডিজনেস্ট নয়। তারা ট্যাক্সটুকু দেয়। এই একই কারণে এত ভাল পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থা। বৃদ্ধ ও শিশুদের জন্য কিন্তু পাবলিক ট্রান্সপোর্টের বিকল্প নেই। তাদের পক্ষে নিজে গাড়ি চালানো সম্ভব নয়। তা সেই সব কারণে একটা ভালো আরামদায়ক ব্যবস্থা গড়ে কুলে চালিয়ে নেবার জন্য প্রত্যেককেই কন্ট্র্বিবিউট করতে হয়। তাছাড়া নতুন প্রজন্মও কাজ করবে/ করছে। বৃদ্ধ হয়ে গেলেই সে অবাঞ্ছিত হয়ে যাচ্ছে না। প্রত্যেকের বেঁচে থাকবার অধিকার আছে। কাজ ফুরিয়ে গেলেও।
  • rabaahuta | 215.174.22.20 | ০৯ মে ২০১৬ ২১:৩৮681124
  • পাই, দীপ প্রবীণ পরিষেবা নিয়ে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা হয়েছে অল্প, খারাপ না। খরচসাপেক্ষ... মানে মধ্যবিত্ত পেনশনভোগী নিজের খরচ নিজে চালান এরকম ক্ষেত্রে কতদূর সম্ভব সেটা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। কখনো কখনো খরচের অনুপাতে পেশাদার নয়, কিন্তু তবু সব মিলিয়ে আমি ভালোই বলবো। ভালোই।
  • একক | 53.224.129.63 | ০৯ মে ২০১৬ ২১:৫৫681126
  • আমি কথা বলছি প্রফেশনাল এবিলিটি নিয়ে , ক্রমাগত রিটায়ারমেন্ট এর বয়েস বাড়ানো টা কোনো সমাধান না যদি না প্রফেশনাল এবিলিটি থাকে । ৭৫ বছর অবধি খাটার সুযোগ দিলেই কেও খাটতে পারবে এমন না । এর সঙ্গে ট্যাক্স দেওয়া না দেওয়া , অনেস্টি দিসনেস্তির কোনো সম্পর্ক নেই । ওই ওয়ান থার্ড টা বাড়িয়ে টু থার্ড এর জায়গায় নিয়ে যেতে গেলে বয়স্ক -আসক্ত মানুষ দের জন্যে আরও এবিলিটি বাড়ানো দরকার । বেঁচে থাকার অধিকার দিয়ে কি করব যদি মীনস না থাকে ।
  • একক | 53.224.129.63 | ০৯ মে ২০১৬ ২২:০১681127
  • *অশক্ত
  • Arpan | 24.195.231.15 | ০৯ মে ২০১৬ ২২:৪৪681003
  • লাইফ এক্সপেক্টেন্সি বেড়ে চললে সরকারের কপালে ঝাড় আছে। পপুলেশন গ্রোথ কম বলে রোজগেরে অংশ যারা ট্যাক্সো দেয় তাদের পয়সায় সোশাল সিকিওরিটি দেওয়া কঠিন হবে। সেল্ফ সাস্টেনেবিলিটি মেন্টেন করতে গেলে হয় করের হার আরো বাড়াতে হবে নয় কর্মক্ষম ইমিগ্রান্টদের জন্য দরজা খুলে দিতে হবে। এছাড়া অন্য কোন পথ নাই।
  • সে | 198.155.168.109 | ০৯ মে ২০১৬ ২২:৫৬681004
  • এটা ঠিক যে রিটায়ারমেন্ট এজ বাড়ানো বেশি সম্ভব নয়। কিন্তু তা আবার বাধ্যতামূলকও নয়। সিস্টেমটা অন্যরকম যে। যে সারাজীবন চাকরি করেনি তারও রিটায়ারমেন্ট পেনশন আছে। ট্যাক্স দেওয়া এবং অনেস্টলি ট্যাক্স দেওয়াটা বিরাট ফ্যাক্টর। সরকারের রাজস্বের একটা বড়ো অংশ সেটা। সলিডারিটি প্রিন্সিপ সেভাবেই তৈরী হয়। শুধু বুড়োমানুষই নয়, শিশুদের জন্য, কিশোর ও যুবসমাজের শিক্ষাখাতে যে খরচ, তা বিপুল। সে খরচের দায় প্রত্যেকের। সবাইকে তার অংশটুকু দিতে হবে। নইলে এরকম সুন্দর ব্যবস্থা চলবে না। বিনামূল্যে শিক্ষা ব্যাপারটাই থাকবে না। বা ম্যাটার্নিটি লীভের সময়ে যে স্যালারিটা পায় কর্মচারিরা, সেটাও মায়া হয়ে যাবে। মীনস নেই এটা কে বলল? অবশ্যই আছে। আছে বলেই তো চলছে, এবং খুব সুন্দরভাবে চলছে। কিন্তু ট্যাক্স না দিলে বা ফাঁকি দিলে চলতে পারত না। এবং সেইকারণেই এটা প্রত্যেকের অধিকার, প্রিভিলেজ নয়। চিকিৎসার ব্যাপারটা আবার মনে করিয়ে দিই। এই সিস্টেমটাকে অনেক দেশই ঈর্ষার চোখে দেখে, এই মডেলটাকে। ক্যাপিটালিস্ট দেশ হয়েও জনতার জন্য এত সুবিধে রেখেছে সেটা খুবই গর্বের ব্যাপার।
    শুধু নাগরিকদের জন্যই না। যারা এদেশে থাকতে এসেছে তাদের বাচ্চাদের জন্যও একই ব্যবস্থা। যারা থাকছে তাদের জন্যও স্বাস্থ্যব্যবস্থা হুবহু নাগরিকদের মতো। কোনো বিভেদ নেই। এবং যারা স্থায়ী বাসিন্দা বনে গেল, তাদের জন্যেও পেনশন, বৃদ্ধাশ্রম, সমস্তই নাগরিকদের মতো। এটা করতে গিয়ে সরকারকে কি আর হিসেব করতে হয়নি? মাথা খাটাতে হয়নি? হয়েছে। জনগনের মত নিতে হয়েছে। তার পরেই এসব সম্ভব হয়েছে। শিশু ও বৃদ্ধদের বহন করবার দায়িত্ব জনগনের যারা উপার্জনশীল। তাদের উপার্জনের একটা অংশ তারা রাজস্ব দেয়, দিতে বাধ্য। সরকারও টাকাগুলো খাটায় নানাভাবে। এইভাবেই সবার প্রয়োজন মেটে বিভিন্ন বয়সে। বহুবছর ধরেই পরীক্ষিত এই ব্যবস্থা। প্রযুক্তির ব্যবহার তো আছেই। কী লেভেলে আছে তা না দেখলে আন্দাজ করা শক্ত। বৃদ্ধাশ্রম মানে তো কেবল থাকা খাওয়া এবং নার্সিং নয়। এদের যখন বেড়াতে ইচ্ছে হয়, সঙ্গে করে লোক দিয়ে দেয়। শুধু বুড়োমানুষই নয়, এমন অনেক হাইম (হোম) আছে যেখানে মেন্টালি রিটার্ডেডরা থাকেন। সেগুলোও জেলখানা বা পাগলাগারদ নয়। সেখানকার আবাসিকদের জন্যেও অনুরূপ ব্যবস্থা। তারাও বেড়াতে যায়, রাস্তা যাতে ভুলে না যায়, ভুল বাসে যাতে না উঠে পড়ে, সেজন্য সঙ্গে লোক দিয়ে দেয়। এসবও সরকারের দায়। সবাই মিলিয়েই তো সরকার। আজ আমাদের মধ্যে যদি কারো অসুখ করে, যদি কারো মানসিক স্থিতি নষ্ট হয়ে যায়, যদি কেউ শারিরীকভাবে অশক্ত হয়ে পড়ে, বুড়ো হয়ে যায়, কে দেখবে তাদের? সরকার দেখবে। এই গঠনটাই আমরা মেনে নিয়েছি পছন্দ করেছি, এবং তার ফলে কোনো বৃদ্ধকে রাস্তায় বসে ভিক্ষা করতে হয় না, বিনা চিকিৎসায় অসুস্থ শরীরে হাত পাততে হয় না, নিরক্ষর অশিক্ষিত হয়ে থাকার উপায় নেই, কাজ সকলকেই শিখতে হবে, করে খাবার মত শিক্ষাটুকুর ব্যবস্থা থাকবেই, সম্পত্তির লোভে বৃদ্ধবাপমাকে গৃহছাড়া করার মত নিউজ তৈরীর স্কোপ নেই। এই মডেলে থাকার দরুণই হয়ত বাপমায়ের সম্পত্তির ওপরে লোভ ব্যাপারটা অতটা গুরুত্ব পায় না। লোকে জানে, করে খেতে পারবে, বিপদে পড়লে দেশের সরকার তাকে হাত বাড়িয়ে দেবে, খামোখা বৃদ্ধ বাপমাকে মেরেধরে তাদের সম্পত্তি হাতিয়ে নিয়ে বিশেষ সুবিধে নেই। সেসবের জন্য ডিটেকটিভ গল্প লেখা হতে পারে। তবে, উপন্যাস লিখবার রসদ এই অ্যাঙ্গেল থেকে খুব কম। গরীব বাচ্চার গল্প যে খেতে পায় না, কি থুরথুরে বুড়ি যে কিনা নিঃস্ব সহায়সম্বলহীন ঠান্ডায় রাস্তার ওপরে কুঁকড়ে পড়ে রয়েছে, এসব টপিক পাওয়া যাবে না। সেদিক থেকে খুবই বোরিং জায়গা।
  • সে | 198.155.168.109 | ০৯ মে ২০১৬ ২২:৫৮681005
  • প্রচুর কর্মক্ষম ইমিগ্র্যান্ট রোজ আসছে। সেদিক দিয়ে ঠিকই আছে।
  • sosen | 177.96.49.239 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:১৪681006
  • দেশি মডেলে ভাবলে হয় না? আমার পরিচিত বুড়োবুড়িদের বেশিরভাগই বৃদ্ধাশ্রমে থাকার সঙ্গতি নেই কেউ থাকতেও চান না। সারাক্ষণ বয়স্কদের সাথে থাকা তো বুড়োবুড়িদের পক্ষেও ভালো নয়। হোমোজেনাস পপুলেশনে থাকা কারো পক্ষেই ভালো নয়।
  • pi | 74.233.173.181 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:১৯681007
  • অনাথাশ্রম বৃদ্ধাশ্রম কম্বাইন করা খুব ব্যাপার
  • pi | 74.233.173.185 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:২০681008
  • খুহ ভাল ব্যাপার
  • Tim | 140.126.225.237 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:২৫681009
  • এই মডেলটা ভালো লাগলো যেখানে বৃদ্ধারা বাচ্চাদের সাথে সময় কাটাচ্ছেন। কিন্তু এটা একটা সার্টেন বয়স অবধিই প্রযোজ্য। আমি যে দুএকটা জায়গায় গেছি সেখানে বৃদ্ধারা নিজেদের সামলাতেই পারেন না। শরীরে অসুখবিসুখ তেমন নেই, কিন্তু ধরে বাথরুমে নিয়ে যেতে হয়, কিছু মনে থাকেনা। তাঁদের জন্য এফর্ট অনেক বেশি লাগবে। দেশে যে অবস্থায় অনেকে আর না পেরে বৃদ্ধাশ্রমে যান সেইটা এই অবস্থা।
  • sm | 53.251.91.253 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:৩৬681010
  • দেশী মডেলে সম্ভব রামকৃষ্ণ বা গৌড়ীয় মঠ টাইপের ব্যাপারে।এখেনে উঁচু, নিচ; পয়সা কড়ির গপ্পটা কম। কিন্তু ওই, ধর্মীয় গন্ধ রয়েছে।
    --
    কিন্তু, সে, কে কিছু কথা বলার আছে।ইউরোপ এর কিছু দেশের ব্যবস্থা খুব ভালো। তার জন্যই ওরা প্রকৃত সোস্যালিস্ট কান্ট্রি। কিন্তু সেটা সম্ভব, প্রচন্ড ধনী দেশ এবং অত্যন্ত অল্প জনসংখ্যার জন্য।এই জন্য নয় যে দেশের লোকজন ট্যাক্স ফাঁকি দেয় না তাই।সিস্টেম এমন যে লোকজন কে ট্যাক্স দিতে বাধ্য করা হয়।এখানেও ট্যাক্স দেওয়া ও না দেওয়া জনতার মধ্যে চরম অসন্তোষ রয়েছে।এমন নয় যে, সারাজীবন কাজ না করে, এত সুযোগ সুবিধে নেওয়া লোকজন কে সবাই হাসিমুখে মেনে নেয়।তবে হ্যা, সিস্টেম টি মোটের ওপর ভালই।ভারতে এই সিস্টেম এপ্লিকেবল নয়।
  • সে | 198.155.168.109 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:৩৮681011
  • বৃদ্ধাশ্রমের জন্য সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার সেটা চিকিৎসা ও নার্সিং। চিকিৎসা কতটা পাওয়া যাবে সেটা দেখা দরকার, কারণ যা শুনছি দেশে নাকি কেবল বড়ো বড়ো প্রাইভেট হাসপাতালের রমরমা। নার্সিং এর ক্ষেত্রে ট্রেইনড নার্স থাকা খুব জরুরী। আয়া দরকার, কারণ দেশে নার্সরা রোগীর ওষুধ ইনজেকশান বাদ দিয়ে অন্য সেবা করেন না। এবং অ্যাটিটিউড প্রবলেমটা খুব বেশি। বুড়োমানুষদের সঙ্গে বিদ্রূপ তাচ্ছিল্যের সঙ্গে ব্যবহার করার ট্রেন্ড নার্স আয়াদের মধ্যে খুব বেশি। বিশেষ করে সবার অলক্ষ্যে। এইটে বৃদ্ধদের খুব আঘাত দেয় মানসিকভাবে। সেক্ষেত্রে নার্স ও আয়াদের আলাদাভাবে ট্রেইন করবার প্রয়োজন আছে।
    আমার কিছু বন্ধু মিলে বৃদ্ধাশ্রমের জন্য জমি কিনছে। নিজেরা থাকবে বলে নয়, ব্যাবসা করবে বলে। বীরভূমে। রিমোট একটা জায়গায়। ওখানে কাছাকাছি হাসপাতাল নেই, ডাক্তার ওষুধপত্রর হালও ঐরকম। এগুলোতো ঠিক হলিডে রিসর্ট নয়। চড়িভাতি করতে গেলে ঠিক আছে। তারপরে শুধু মেয়েদের জন্য। কেনরে বাপু? বুড়োবুড়ি সবাই মিলে থাকা যায় না কি? ষাট পঁইষট্টি হলেই যদি বৃদ্ধাশ্রমে যাবার তাড়া হয় তাহলেও মুশকিল। আরেকটু বেশি বয়স হলে যেমন পঁচাত্তর থেকে হলে হয়ত মানুষগুলোর অ্যাডজাস্ট করতে কম অসুবিধে হবে। যাঁরা নিজেদের সারাজীবনের সঞ্চয় সন্তানদের চাপে পড়ে দিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা ঐ অর্থ বৃদ্ধাশ্রমের জন্য আলাদা করে সরিয়ে রাখতে পারেন।
  • সে | 198.155.168.109 | ০৯ মে ২০১৬ ২৩:৫৩681012
  • আমার এই দেশে জনসংখ্যা কম হবার জন্যই তো দলে দলে ইমিগ্র্যান্ট এনে কাজ করাতে হচ্ছে। কাজ করবার লোক না থাকলে খুব সমস্যা। কাজ না করলে অর্থনৈতিক সমস্যা হবে, চাকরিগুলো ফাঁকা পড়ে থাকবে, বেকার সমস্যার ঠিক উল্টোটা হবে। কাজ বেশি লোক কম। তাই কম জনসংখ্যাটা আশীর্বাদ নয়, অভিশাপ, প্রচুর লোক এদেশে রোজ মাগ্রেট করছে, এবং প্রচুর লোক রোজ এদেশে কাজ করতে আসে, বিকেলে বাড়ি ফিরে যায়। তাদের জন্যই ইকোনমি টিঁকে রয়েছে। এটা খুব সত্যি কথা যে গেস্ট ওয়ার্কার ও মাইগ্রেন্ট ওয়ার্কার ব্যতীত ইন্ডাস্ট্রি অচল হয়ে যেত। এক বিপুল সংখ্যক জনতা কিন্তু ইমিগ্র্যান্ট। সঠিক পরিসংখ্যানটা এখন বলতে পারছি না। প্রতি বছর বেশ কয়েক হাজার মানুষ নাগরিকত্ব নিচ্ছেন। সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় জার্মানির মানুষ। তারপরে আছে ইতালী স্পেন পোর্তুগাল ফ্রান্স অস্ট্রিয়া টার্কি প্রাক্তন ইউগোস্লাভিয়ার টুকরো হয়ে যাওয়া দেশগুলো। কাজেই বিপুল ওয়ার্কফোর্সকে অ্যাবজর্ব করা হচ্ছে। নিজেদের স্বার্থেই।
  • ranjan roy | 132.162.174.101 | ১০ মে ২০১৬ ১২:০২681014
  • CM,
    ভালো বলেছেন, এটার খোঁজ নেওয়া হয় নি। পরের বার যখন যাব , আগের থেকে ফোন করে কাকিমাকে জিগ্যেস করে নেব।
    ওঁরা যদি চান তো আমরা গিয়ে একটা ক্যারম বোর্ড, গোটা চারেক লুডো,দুটো চেস বোর্ড ও একটা চাইনিজ চেকার দিয়ে আসব।

    হ্যাঁ, প্রাঙ্গণে বাঙালীর প্রিয় কালীমন্দির আছে ছোটমত, বাঁধা পুরুতমশাই নিয়মিত পূজো করেন। কিন্তু কোন ধর্মীয় চাপ বা অনুষঙ্গ দেখিনি। প্রতিষ্ঠাতা তো কিরণময় নন্দের (আর এস পি) স্ত্রী!
  • b | 135.20.82.164 | ১০ মে ২০১৬ ১২:০৭681015
  • কিরণময় নন্দ আর এস পি নন। শুধু এস পি।
  • ranjan roy | 132.162.174.101 | ১০ মে ২০১৬ ১২:৪২681016
  • b কে ধন্যবাদ।
    আরে বঙ্গে যে শুধু এস পি আছে তাই জানতাম না।ঃ)))
  • b | 135.20.82.164 | ১০ মে ২০১৬ ১৪:১২681017
  • উনি ছিলে। এক ও একমাত্র প্রেসিডেন্ট কাম ট্রেজারার কাম সেক্রেটারি কাম ফুটসোলজার
  • ranjan roy | 132.162.174.101 | ১০ মে ২০১৬ ১৬:৩৫681018
  • ঃ))))
  • সে | 198.155.168.109 | ১৬ মে ২০১৬ ১৭:৫৩681020
  • ভেঙ্কটেশ রাজু। বয়স ২২। পেশা ট্যাক্সি চালায় (ওলা/উবের জাতীয়)।
    ছেলেটির বাবা বৃদ্ধ, কোন স্থায়ী / নিয়মিত আয় ছিলো না, একটি এক বেডরুমের ফ্ল্যাট কিনেছিলেন, ফ্ল্যাটটি স্ত্রীর নামে। স্ত্রী একাই সংসার চালান প্রাইভেট টিউশন করে। মাসিক আয় নহাজার টাকা। এতেই সংসারের সমস্ত খরচ ইলেকট্রিকের বিল খাবার ওষুধ রান্নার গ্যাসের খরচ সোসাইটির মেইনটেনেন্স চার্জ সাবান তেল মোবাইল রিচার্জ ইত্যাদি চালাতে হয়। চলে না। এর ওর তার কাছ থেকে সাহায্য নিতে হয়। আমিষ খাবার পয়সা নেই, আলুভাতেভাত কি ডালভাত চলছে মাসের পর মাস। মোট ছটা টিউশান। প্রতি টিউশান দেড় হাজার টাকা। বিকেল তিনটে থেকে রাত নটা, রোজ। সোম থেকে শনি। রবিবারে মায়ের ছুটি। ছেলে সংসারে একটা পয়সাও দেয় না। একটা এসি কিনে এনেছে, একটা টিভি কিনেছে। এসি চালায় যতক্ষণ নিজে বাড়ি থাকে। গত মাসে প্রায় পাঁচহাজার টাকা ইলেকট্রিকের বিল এসেছিল। মা বিল মিটিয়েছে। ছেলে মাস তিনেক আগে তার বান্ধবীকে এনে তুলেছে, বিয়ে করবে বলে। সেই মেয়ের যাবতীয় খরচও মায়ের ঘাড়ে। সেই মেয়ে সারাদিন বাড়িতে বসে বসে ঐ ছেলেকে টুকটাক মেসেজ করে, মায়ের সম্বন্ধে এটা ওটা লাগায়। ছেলে দুপুরে খেতে এসে মাকে ধমকায়। রাতে মা ফিরবার পরে ছেলে ফেরে, সাড়ে দশটার সময় ছেলে বান্ধবীকে নিয়ে বেরিয়ে যায় খেয়েদেয়ে, ফেরে অনেক রাত করে। অনেকদিনই দুজনেই নেশা করে ফেরে। বসবার ঘরে ছেলে ও বান্ধবীর খাট বিছানা টিভি এসি। ওখান দিয়েই বাথরুমে যাবার পথ। ছেলে দরজা বন্ধ করে দিয়ে মাকে ধমকে দেয়- সকালে নটার আগে যেন দরজায় টোকা না দেয়। মা সকাল নটার আগে বাথরুম যেতে পারে না, বাবাও পারে না। পাছে পেচ্ছাপ পায়, তাই মা রাতে জল খায় না। এমনি করেই চলছে। দিনকে দিন অত্যাচার বাড়ছে। ছেলে বান্ধবীকেও নিয়মিত পেটায়। বান্ধবীর সেটা অপছন্দ নয়। মেয়েটির বয়স ১৯। ফর্সা রোগা। বাপমায়ের ডিভোর্স। মেয়েটি ১৬/১৭ বছর থেকেই আলাদা থাকে। কলসেন্টারে কাজ করছিল। ফেসবুকে অনেক বন্ধু আছে। কিন্তু রাজু এখন ওর সব বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশা বন্ধ করে দিয়েছে। মেয়েটার মা বাবা কেউই মেয়েটার দায়িত্ব নিতে চায় না। মেয়েটা বলেছে, ওকে না মারলে ও কখনো সত্যি কথা বলে না। ছেলেটাও মেয়েটাকে যখন তখন মারে।
    এই ঘটনাটা সত্য। কেবল ছেলেটির নাম পদবী অন্য। ছেলেটির মা দিনকে দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছে। তার ব্যাঙ্কে কোন সঞ্চয় নেই, কেবল বাড়ীর দলিলটা অন্য জায়গায় লুকিয়ে রেখেছে।
    জানিনা, এটা এই টইয়ের সঙ্গে খাপ খাবে কিনা, তবু লিখলাম।
  • সে | 198.155.168.109 | ১৬ মে ২০১৬ ১৮:১৩681021
  • আরো কিছু জিনিস মনে পড়ল। রাজুর মা বেশ আধুনিক মানসিকতার মানুষ। কুসংস্কারাচ্ছন্ন একেবারেই নন।
    রাজু এদিকে তার প্রেমিকাকে লম্বাহাতা সালোয়ার কামিজ বা শাড়ি ছাড়া অন্য পোশাক অ্যালাও করে না, ফেসবুকের স্টেটাস পাল্টাতে বাধ্য করেছে, চওড়া করে সিঁদুর পরায়, অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গে কথা বলতে অ্যালাও করে না। মেয়েটিরও এগুলো বেশ পছন্দ। আপাতত। বরং ছেলেটির মা এসবে আপত্তি করলে, বা ছেলেটি যখন মেয়েটিকে মারধোর করে তখন বাধা দিলে খুব রেগে গিয়ে মায়ের চরিত্র তুলে অনেকরকম কথা বলে। মেয়েটির এতেও সায় আছে। রাজুর মা খুব আশ্চর্য হয়ে যায় যে আজকালকারদিনের ছেলেমেয়ে হয়েও এরা এরকম কেন।
  • Abhyu | 81.12.147.92 | ২৬ জুন ২০১৬ ১২:৫২681022
  • http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=24155&boxid=151023739

    " বোঝা কমানোরতাগিদেই সহজ টার্গেট প্রবীণরা টার্গেট প্রবীণরা
    এই সময় :
    ভবানীপুর থেকে ঘোলা , শেষ ঘটনা বরাহনগর৷ শহর জুড়ে গত এক মাসে যেন প্রবীণ নিধনের যজ্ঞ শুরু হয়েছে৷ আক্রান্ত ও নিহত বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা কখনও শিকার বহিরাগত অপরাধীদের হাতে৷ আবার বৃহস্পতিবার রাতে বরাহনগরের মতো ঘটনায় বুড়ো মাকে পিটিয়ে মেরে ফেলছেন ছেলে -পুত্রবধূ৷ এই প্রেক্ষিতে চিন্তিত শহরের নাগরিক মহলের অনেকে৷ মূলত সম্পত্তি এবং বোঝা কমানোর দায় থেকেই যে এই অসহায় প্রবীণ মানুষগুলো আক্রান্ত তা মেনে নিচ্ছেন তাঁরা৷ এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে সমাজতাত্ত্বিক প্রশান্ত রায় বলছেন , ‘আঘাত পরিবার থেকে হোক বা পরিবারের বাইরে থেকে , উদ্দেশ্য একটাই৷ এঁদের সরিয়ে দিয়ে একটা জায়গা তৈরি করা৷ ’ অর্থাত্ সুযোগ এতটাই সীমিত যে অনেকে মিলে লড়াইয়ে নেমেছেন৷ প্রশান্তবাবুর ব্যাখ্যা , ‘এই লড়াইয়ে এই প্রবীণদের ঝেড়ে ফেলার প্রবণতা দিন দিন তাই বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ ’ যদিও এই প্রবীণ হত্যার নেপথ্যে কোনও নির্দিষ্ট ব্লুপ্রিন্ট কাজ করছে কি না তা আরও ভালো করে খতিয়ে দেখার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করেন অপরাধ বিজ্ঞানী উপেন বিশ্বাস৷ তাঁর অনুসন্ধান মূলত দু’টি ক্ষেত্রে৷ প্রথমত , যাঁরা এই ধরনের অপরাধে জড়াচ্ছেন তাঁরা কি কেবল প্রবীণদেরই টার্গেট করছেন ? দ্বিতীয় সামাজিক নিরপত্তার অভাব নাকি এ বিষয়ে প্রশাসনের গা ঢিলেমি --- কোনটা প্রবীণদের বিরুদ্ধে অস্ত্রে শান দেওয়ার কারণ হয়ে উঠছে তা ভালো করে খতিয়ে দেখার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন তিনি৷ তাঁর কথায় , ‘যদি ধরে নিই অপরাধ রোধ করার দায়িত্ব কেবলই পুলিশের , তা হলেও দেখতে হবে তাঁরা প্রবীণদের ব্যাপারে কতটা সহানুভূতিশীল , কতটা তাঁরা অপরাধের প্যাটার্ন ধরতে পারছেন৷ এর জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রয়োজন৷ ’ যদিও ভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছেন মনোবিদ জয়রঞ্জন রাম৷ তাঁর প্রতিক্রিয়া , ‘দাঙ্গা যাতে ছড়িয়ে না পড়ে তাই সে সংক্রান্ত খবর ছাপা হয় না৷ সে রকমই প্রবীণদের উপর আক্রমণের খবরও যথেষ্ট সংবেদনশীল৷ একটি ঘটনা যাতে অন্য আর একটি ঘটনার উত্স না হয় সেটা আমাদের দেখা উচিত৷ না হলে এই ভয়ঙ্কর প্রবণতা বন্ধ করা সম্ভব নয়৷ ’ ৷"
  • | ২৬ জুন ২০১৬ ১৪:২১681023
  • সে'র পরিচিত কেসটা পড়ে কেমন একটা লাগল। আমি এরকম কাছাকাছি তিনটে জানি, কিন্তু রাজুর মত এতটা ভয়াবহ নয়। কে জানে কালেদিনে তারাও অমনি হয়ে দাঁড়াবে কিনা! :-(
  • | ০১ জুলাই ২০১৬ ২২:২৭681025
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন