এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আইটি-তে ইউনিয়ন নিয়ে কি মত?

    Arjit
    অন্যান্য | ২৬ অক্টোবর ২০০৬ | ৭৪৭৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arjit | 128.240.229.3 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ১৫:৫৬696023
  • শোষন পরে, আগে অধিকার - দায়িত্ব না ভুলে। আমার কথা এইটাই। আমাদের আইনগুলো একজ্যাক্টলি কি আমি জানি না, আছে কিনা তারই ঠিক নেই - কিন্তু একটা অ্যাসোসিয়েশন সকলকে এই আইন (তার প্রয়োজনীয়তা, আহে কিনা, থাকলে কি আছে, এবং না থাকলে কেন নেই) সম্পর্কে জানাতে পারে - লোকে জানলে তবে মুখ খুলবে, নইলে আইন না থেকে থাকলে কোনদিনও তৈরী হবে না, আর থেকে থাকলে তাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই সবকিছু আগের মতন চলবে। আমার কথাগুলো দু তরফের জন্যেই - ইউনিয়ন/অ্যাসোসিয়েশন যদি দায়িত্ব ভুলে বাজে বাওয়াল করে তাহলেও আমি তার বিরুদ্ধেই বলবো।

    ওক্কুটে এই ইস্যুগুলো নিয়ে লম্বা লিখে এসেছি।
  • dam | 202.54.214.198 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ১৫:৫৮696024
  • অর্কুটে ঐ কম্যুনিটি খোলার পর পর ওটা দেখেই অজ্জিত এখানে এই টই টা খুলেছে। আমিও রিকোয়েস্ট পেয়েছিলাম। দেখেছি, সুবিধের লাগে নি, কাটিয়ে দিয়েছি। অজ্জিত তো ওপরে লিঙ্কটাও দিয়েছে।

    সে আমারও সব HR দের সাথেই বেশ ভাব আছে। কিন্তু ব্যক্তিগত ফ্রেন্ডশিপ আর এমপ্লয়ী ফ্রেন্ডলী হওয়া এক জিনিষ নয়।
  • Arjit | 128.240.229.3 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:০১696025
  • আজ্ঞে না, আমি আগে এটা খুলেছি। ওই কম্যুনিটিটা আমাকে জিজ্ঞেস করেই খুলেছে, এই টইয়ের অনেক পরে। আজ দেখছি আমাকে আবার মডারেটর বানিয়ে দিয়েছে, শ্‌শালা।
  • Samik | 61.95.167.91 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:১২696026
  • আপিসে ব্যক্তিগত ফ্রেন্ডশিপ খবদ্দার নয়। প্রফেশনাল ফ্রেন্ডশিপ ঠিক আছে। তার বেশি নয়। বাড়িতে ডেকে চা পকোড়া খাওয়ানো মোটেও বাঞ্ছনীয় নয়।
  • b | 59.145.136.1 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:৪৬696027
  • র কি ডেমোক্রেসী তে ওয়াচ ডগের ভূমিকা লঘু করছে? এই টে কি ভালো হচ্চে? আধুনিক western model democracy র সবচেয়ে বড় legitimisation করে যারা, তাদের মধ্যে তো এই ওয়াচডগেরা পড়ে। যদি এরা না থাকতো, তাইলে তো পৃথিবের সমস্ত গর্বিত গণতন্ত্র গণ সাদ্দামের ইরাক বা বিভিন্ন গজা দের সৌদি ইত্যাদি হয়ে যেত।

    একটা কুট পোস্নো হল: পশ্চিমের বড় গণতন্ত্র গুলির অর্থনীতি বিকাশের জন্য কি তৃতীয় বিশ্বে হ্রাসমান মানবাধিকার আর বর্দ্ধমান সরকারী নিয়ন্ত্রন প্রয়োজন?
  • Ishan | 130.36.62.140 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ২০:৪৮696028
  • ব যখন মন লাগিয়ে লেখে বহুত ভালো লেখে মাইরি। এই লাস্ট পোস্টটা দেখে বলছি। বাকিগুলো এখনও পড়িনি। পড়লে আলটিমেটলি হয়তো বিরোধিতাই করব। তাই আগেভাগেই বলে রাখলাম। :-)
  • Ishan | 130.36.62.140 | ২৭ অক্টোবর ২০০৬ ২৩:৪৯696029
  • বয়ের কথায় আপত্তি সেই করতেই হল। হোয়াইট কলারদের ইউনিয়নে আমার কোনো আপত্তি নেই। আমেরিকার পাইলটরা ইউনিয়ন বানিয়ে বছর বছর স্ট্রাইক করে, (এবং বেশ করে), কে না জানে?

    অতএব ইউনিয়ন বানাতে হলেই কালিঝুলি মাখতে হবে সেটা নিয়ে কথা বলি ই নি। আমার প্রশ্নটা টেকনিকাল। সংগঠন বানাতে গেলে একটা পোলারাইজেশন দরকার। একটা স্পষ্ট সীমারেখা দরকার, যে এদের নিয়ে সংগঠন। যেমন, দোকান কর্মচারীদের সংগঠন, যেমন পাইলটদের সংগঠন, যেমন সিনিয়ার ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠন। আইটিতে এই সীমারেখাটা কি? শুধু কোডাররা থাকবে, টিমলিডরা বাদ? নাকি টিমলিডরা থাকবে, কিন্তু প্রোজেক্ট ম্যানেজার আর আর্কিটেক্টরা বাদ। নাকি এরা সবাই থাকবে খালি সিনিয়ার ম্যানেজাররা বাদ? নাকি শুধু সিইও বাদে বাকি সবাই থাকবে? এই সীমারেখাটা কি হবে? যারা সংগঠন বানাচ্ছেন, এই নিয়ে নিশ্চয়ই তাদের কিছু ভাবনা আছে। সেটা কি?
  • Bunan | 59.93.255.114 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:১৯696030
  • এক্ষুনি আমাদের Union খোলা উচিৎ। এই মুহুর্তে উচিৎ। সত্যি তো ! আমরা কেন সন্ধে ৬ টার পর অফিসে বসে থাকবো? থাকছি না, থাকবো না।
    আমরা সব ITologist রা মিলে একটা union বানাবই।
    অফিসের শেষে সারা দিনের সমস্ত exploitation নিয়ে আমরা সেখনে আলোচনা করবো। দু:খু করবো, প্রতিবাদ ও করবো।

    মানে ৬ টায় অফিস ছেরে বেড়োলাম, ৮ টা অবদি Union office এ আড্ডা। কিন্তু union থেকে বাড়ি ফেরার গাড়ি দেবে কি?

    আর আমার যে দরকার ছিল তাড়া তাড়ি বাড়ি ফেরা, তার কি হলো শেষ অব্দি ?
  • bozo | 129.7.154.66 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:২৪696031
  • যারা উইন্ডোজ ব্যবহার করে আর কখনো আই টি তে চাকরী করে নি তারা কি বক্তব্য রাখতে পারবে?
  • Ishan | 130.36.62.140 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:২৮695887
  • রাখো ই না। আটকাচ্ছে কে?
  • Paramita | 143.127.3.10 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:৪৩695888
  • আগে দেখতে হবে, মার্কেট কার। আমার বা ওদের। পোষালে থাকবো না পোষালে ছেড়ে দেবো এরকম কথা যদি বলতে পারি ইউনিয়নের দরকারটা কি? দেশে বর্তমানে আইটির খবর যা শুনি তাই তো মনে হয়।

    আর উপরোক্ত বঞ্চনার কেসগুলোতে প্ল্যানিং কে করে? এমপ্লয়ী নিজেই নয় কি?
  • bozo | 129.7.154.66 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ০৩:৪৬695889
  • কোচ্চেন কোচ্চেন:
    ১। আই টি ইউনিয়ন কি খালি প: বঙ্গে হবে না সর্বত্র? ব্যাঙ্গালোর, পুনের মত হাব এও?
    ২।যদি খালি প: বঙ্গে হয় তবে কি শাসক দলের সায় আছে?
    ৩। আজ সুখের দিনে ইউনিয়ন না হয় হল। শমীক যেটা লিখেছে, স্লো ডাউনের দিনে ইউনিয়ন কি বাঁচাবে? চট কল, ফাউন্ড্রি ইউনিয়ন গুলি সেই গল্প কিন্তু বলে না।
    ৪।এই প্রস্ন তো উঠে গেছেই কাদের জন্য ইউনিয়ন? কে শ্রমিক আর কে মালিক? কোথায় ভেদরেখা?

    আরো পোশ্নো আছে। পরে কব্ব।

    ঋজু একটা ইম্প কথা কয়েছে। নেতা হতে হবে আই টি এর কাউকে, বাইরের কেউ নয়।
  • ® | 124.7.96.173 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ০৯:৪৫695890
  • মামুর পোশ্নো টা ঠিক। আইটি র কাদের কে নিয়ে ইউনিয়ন হবে? শুধু টীম মেম্বার?টীম লিড,অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার,গ্রুপ লিডার টা থাকবে? মুশকিল হচ্ছে এখানে কোনো কিছুই স্ট্যাগনান্ট নয়,গত কাল ক বাবু টীম মেম্বার ছিলো আজ সে টীম লিড আগামী পরশু আরো উঁচু তে উঠতেই পারে।তার নিজের অবস্থান পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তার দৃষ্টিভঙ্গী পাল্টাবে।সঙ্গে আছে আরো টাকার, আরো উঁচুতে ওঠার হাতছানি।কি করে পরের ঘাড়ে বন্দুক রেখে কাজ হাসিল করা যায় সেই ধান্দাবাজি-আলটিমেটলি সব ই স্বার্থর খেলা।
    এবার পয়েন্ট ২ - ধরা খ আর গ এক ই সাথে ফ্রেশার হিসেবে জয়েন করল।খ অল্পদিনেই কাজ শিখে 'ভালো কোডার' সুনাম অর্জন করল।আর গ ল্যাদ খেয়ে তেমন কিছুই শিখলো না ( এই ইন্ডাস্ট্রি টা নলেজ বেস্‌ড মনে রাখতে হবে)।এবার খ এর উন্নতি হল তাড়াতাড়ি আর গ পড়ে রইলো সেই তিমিরে।ধরা যাক গ সিটু / ইনটাক করে। ইউনিয়ন কি এখানে মাথা গলাবে? গুরুদাস দাসগুপ্ত টাইপের 'নেই কাজ তাই খই ভাজ' লোক এখানেও কি চিল্লাতে আসবে?

  • ® | 124.7.96.173 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ১০:০৩695891
  • শুধু IT নয় কাজের চাপ কিন্তু অন্য সেক্টারেও রয়েছে ।ফর এক্সাম্পল সরকারী ব্যাংকের ম্যানেজার রা কেউ ই রাত ৯ টার আগে বাড়ি ফেরেন না।কিন্তু কেরানীরা কেটে পড়ে /ইউনিয়ন কত্তে চলে যায় বিকেল চারটে তেই।গ্রাহক একটা ছোট্ট কাজে গেলেও সরকারী ব্যাংক এর কর্মী রা নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরায়। তার ফল ব্যাংক এর ম্যানেজারের চেষ্টা সত্তেও সরকারী ব্যাংকের ঝামেলায় কেউ যেতে চায় না।আর বেসরকারী ব্যাংক বাবা বাছা করে সার্ভিস দেয়।
    আর কর্মসংস্কৃতি অ্যাপ্রেসাল এসব সরকারী ব্যাংক / আপিসে হয় না -কারন সেই ইউনিয়নের ঝান্ডাবাজি। সেই ধরনের ইউনিয়ন IT তেচাই না।ইউনিয়ন যেন শিল্পের প্রতিবন্ধক না হয়

    একটু অপ্রাসঙ্গিক - একটা মজার গপ্প মনে পড়ছে - সরকারী কর্মচরী এক বন্ধু আমায় বুঝিয়েছিলো ওয়ার্ক কালচারের এবি সি ডি।
    এ মানে অ্যাভয়েড - এ তো আমার কাজ নয় বলে কাটিয়ে দিন
    বি মানে বাইপাস - এ ফাইল ওনার টেবিলে দিন বলে অন্য লোকের কোর্টে বল ঠেলে দিন
    সি মানে কনফিউস - ফাইলে এমন পরস্পর বিরোধী কমেন্ট লিখুন যাতে ঘেঁটে যায়
    ডি মানে ডেস্ট্রয় - ফাইল ডাস্টবিনে ফেলে দিন

  • dam | 61.246.73.16 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ১০:১৩695892
  • শুধু তাই না, এখানে কেবল টেকিদের ধরা হচ্ছে। নন-টেকিরা কি ইউনিয়ানের বাইরে থাকবে? QA র লোকজনেদের কি হবে? আবার টেকি এবং নন-টেকি ও তো একেকটা অবস্থান মাত্র। আজ যে টেকি, কাল সে আর চাপ নিতে পারছে না বলে QA বা HR এ চলে গেল। তখন?

    তারপরে ধর, দুজন ফ্রেশার ঢুকল একই কোয়্যালিফিকেশান নিয়ে। তখন একই মাইনে। এবারে একজনের প্রোজেক্টের জন্য তাকে একটা রেয়ার টেকনোলোজিতে কাজ করতে হল (উদা : assembler)। এবারে মার্কেটে যেহেতু এই স্কিলের লোক অস্বাভাবিক কম, কোম্পানি তাকে ধরে রাখার জন্য একস্ট্রা ইনসেন্টিভ দেয়। তখন ইউনিয়ান কি এসে বাওয়াল করবে? করলে কেন করবে? না করলেই বা কেন করবেনা?

    আরেকটা কেস ধর, ঐ দুজন ফ্রেশার, একজন গেল প্রড সাপোর্টে, আরেকজন ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্টে। এবারে প্রড সাপোর্টের ছেলেটি অন-কল থাকলেই, অর্থাৎ মোবাইল/পেজার বহন করলেই দিনে ৩৫ পাউন্ড করে পায়। সেইসময় কোন কল এলে ঘন্টা প্রতি আরো ১৫ পাউন্ড পায়। তারমানে কোনদিন যদি তাকে অন-কল থাকাকালীন কল অ্যাটেন্ড করে ৪ ঘন্টার কাজ করতে হয়, সে মায়না বা pdm এর ওপরেও আরো ৯৫ পাউন্ড পেল। ডেভেলপমেন্ট প্রোজেক্টের ছেলেটি কিন্তু শুধু মায়না বা pdm ই পাচ্ছে। এখানে ইউনিয়ানের অবস্থান কি হবে?
  • Samik | 125.23.115.141 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ১৬:৪৪695893
  • দময়ন্তী, একটু খোলসা করে লেখো। আমি বুঝতে পারলাম, কিন্তু নন আইটি বুঝবে না।
  • Samik | 125.23.115.141 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ১৭:১১695894
  • নন-আইটির গল্প

    স্বর্ণালী কাজ করে মিনিস্ট্রি অফ পাওয়ারে। ক্যাডার CSS, মানে, সে¾ট্রাল সেক্রেটারিয়েট সার্ভিস। পার্লিয়ামেন্টের সাথে ইন সিনংক কাজ করতে হয়। ওর ডিপার্টমেন্ট হল OM সেক্‌শন। সাধারণত কয়লা এবং পাওয়ার অ্যালোকেশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন নিয়ে ওদের সেকশনের কাজ। কোন রাজ্য কত মেগাওয়াট পাওয়ার পাবে, কোনও চিফ মিনিস্টার বাড়তি পাওয়ার চেয়ে চিঠি পাঠালে তাকে সঠিক তথ্য দেখিয়ে হয় বাড়তি পাওয়ার অ্যালোকেশন করানো; নয় তো ভদ্রভাবে 'সম্ভব নয়' বলা, এই সব হল দৈনন্দিন কাজ। বাঁশটা হয় পার্লিয়ামেন্টের সেশন চললে। অবশ্য বাঁশ ওদের লেগেই থাকে। বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সেক্রেটারি এবং আমলারা সরকারিভাবে উচ্চপদাধিকারী হবার বলে সকলেই মুখে মধু নিয়ে থাকেন। সাধারণত বিকেল পাঁচটা সাড়ে পাঁচটা নাগাদ তাঁদের রুক্ষ ফ্যক্সবার্তা এসে পৌঁছয়, অন্ধ্রপ্রদেশের জন্য এত মেগাওয়াট পাওয়ার চেয়ে আমরা এপ্রিল মাসে চিঠি পাঠিয়েছিলাম, আজ অক্টোবর মাস হয়ে গেল, এখনও চিঠির উত্তর নেই কেন? আমাদের পাওয়ার চাই, দিতে পারলে আজ থেকেই দাও, নয় তো কারণ দর্শাও, কাল সকালের মধ্যেই সিএমকে উত্তর দিতে হবে।

    কর্মচারিরা তখন হয় তো বাড়ি যাবার তোড়জোড় করছে, SO-র হাঁক (SO হল সেকশন অফিসার) শুনে তাদের আবার কম্পিউটার নয় তো ধুলোমাখা ফাইল খুঁজে বের করতে হয়, সেই চিঠির প্রতিলিপি খুঁজে বের করতে হয় যে চিঠি OM সেকশন থেকে সত্যিই হায়দরাবাদে পাঠানো হয়েছিল বাড়তি পাওয়ার দেওয়া সম্ভব নয় জানিয়ে। প্রতিলিপি পাওয়া যায় তো ভালো, না পাওয়া গেলে আবার আরও ফাইল নামাও, পুরনো সমস্ত অ্যালোকেশন ডিস্ট্রিবিউশনের হিসেব দেখো, হিসেব করে জানাও অন্ধ্রকে পাওয়ার দেওয়া সম্ভব কি সম্ভব নয়। বেজে যায় রাত আটটা নটা। দশটা। এগারোটাও বাজে। হায়ারার্কিতে যত নিচের দিকের লোক, LDC কিংবা UDC (লোয়ার / আপার ডিভিশন ক্লার্ক) তাদেরকেই থাকতে হয়। তাদের মাইনেও কম, দশ হাজার ছোঁয় কি ছোঁয় না। আর থাকতে হয় সেকশন অফিসারকে। মানে, তিনি কতটা ধূর্ত বা ভালোমানুষ তার ওপর নির্ভর করে তাঁর থাকা না থাকা।

    পার্লামেন্ট অধিবেশন চলার সময়ে আরও ঝামেলা চলে। জিরো আওয়ারে কোশ্চেন ওঠে পাওয়ার সংক্রান্ত। পরদিন মন্ত্রীকে তার উত্তর দিতে হবে, তাই সেই রাতের মধ্যেই উত্তর বানাতে হয়। সমস্ত ডেটা কমপাইল করে। তো, এই হল পাওয়ার মিনিস্ট্রির লাইফস্টাইল। আইটির মত কাজ নয়, কিন্তু লেট সিটিং আর নাইট-আউট রেগুলার আছে।

    ওভারটাইম? LDC, UDC আর assistant (এটা স্বর্ণালীর ডেজিগ) এরা নন গেজেটেড, এরা অফিস আওয়ারের পরে থাকলে ওভারটাইম পায়। সাধারণত ক্লার্কদের মাইনে এতই কম হয় যে ওভারটাইম পাবার জন্যে এরা যেচে এই সব লেট সিটিংয়ের কাজ নেয়। যা পয়সা আসে, সংসারের সুরাহা হয়। অবশ্য, ওভারটাইমের ক্লেইম সেকশন অফিসার অ্যাপ্রুভ করলে, তবেই পায়। সেটা র‌্যাপোর ওপর নির্ভর করে। সেকশন অফিসার অ্যাসিসট্যান্টের ওপরে, গেজেটেড র‌্যাঙ্ক। গেজেটেড কোনও অফিসারের ওভারটাইম নেই। কিন্তু চব্বিশ ঘন্টার জন্য সে ভারত সরকারের সেবায়েত। দরকার পড়লে তাকে থাকতেই হবে। নইলে শো কজ, ডিমোশন।

    সাধারণত মেয়েদের আটকায় না সন্ধ্যের পর, কারণ, ভারত সরকার কাজ আদায় করলেও কর্মচারিদের যাতায়াতের ভার সরকারের ওপর নয়, কারণ, অ্যাপো লেটারে প্রেসিডেন্টের সিলমোহরে লেখাই ছিল : it is always advisable to arrange for a residence within 7 kilometers of radious of your office location। সংসদ ভবনের ৭ কিলোমিটারের মধ্যে যে কী করে আমাদের মত পাতি পাবলিক থাকতে পারে, সে প্রেসিডেন্টই জানেন। যাই হোক, জায়গাটা দিল্লি বলে, সন্ধ্যের পরে কোনও সরকারি অফিসে মেয়েরা থাকে না। স্বর্ণালিও সোয়া পাঁচটার মধ্যে বেরিয়ে আসে। এর জন্য ওকে কথা কম শুনতে হয় না ঠারে ঠোরে। শরীর খারাপের জন্য ছুটি নিলেও ফোনে বা পরদিন অফিসে গেলে বাজে ইঙ্গিত শুনতে হয় বস বা CEA ইঞ্জিনীয়ারদের কাছ থেকে। (CEA হল সে¾ট্রাল ইলেকট্রিসিটি অথরিটি)।
  • Samik | 125.23.115.141 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ১৭:২১695895
  • এই পর্যন্ত শুনে কী মনে হচ্ছে? নৈরাজ্যের চূড়ান্ত? আরও নৈরাজ্য আছে। যাতায়াতের বাস ক্যাব সার্ভিস নেই, ভালো ক্যান্টিন নেই, এমনকি পরিষ্কার টয়লেট নেই। মন্ত্রীর ঘরের চারপাশ বহুমূল্য কাঠের মোড়কে মুড়ে ফেলা হলেও সেকশনের জন্য সেই নোনা ধরা দেওয়াল আর ভাঙা ফ্যাক্স মেশিন।

    কিন্তু এখানে কোনও ইউনিয়ন নেই। নেই শুধু নয়, আইনী ভাবে নিষিদ্ধ। ভারত সরকারের দ্বারা নিষিদ্ধ। তুমি যে কোনও রাজনৈতিক মতাবলম্বী হতে পারো, কিন্তু কর্মক্ষেত্রে কোনও রাজনৈতিক ভাবনা প্রশ্রয় দেওয়া, মিছিলে যাওয়া, ধর্নায় বসা, অফিসের মধ্যে রাজনৈতিক ইউনিয়ন ফর্ম করা কি তার মিটিং করার নামে অফিসের কাজ কাটা, নিষিদ্ধ। অফিসের বাইরে যা খুশি করো।

    কেবল পাওয়ার মিনিস্ট্রি নয়, এখানে সে¾ট্রাল সমস্ত মিনিস্ট্রিতেই ইউনিয়নবাজি নিষিদ্ধ। অথচ কাজ হয়, র‌্যাশনাল ওয়েতে না হোক, সরকার চেষ্টা করছে কাজকর্মের গতিপ্রকৃতিতে র‌্যাশনালিটি আনার, কিন্তু ঐ নৈরাজ্যতন্ত্র একদিনে যাবার নয়, সে যাই হোক, কাজ কিন্তু হয়। মন্ত্রী পরদিন সংসদে উত্তর দেবার জন্য রেডি ডেটা পান, কেরালা বা জম্মু কাশ্মীরের আমলা চিঠির কপি পান, ভেতরে এমপ্লয়িদের অনেক স্ট্রাগল করতে হয়, কিন্তু কেউ ভুলেও ইউনিয়ন করে না। করতে চায়ও না। কাজের প্রকৃতি নিয়ে অনেকেই অখুশি, কিন্তু কেউ চাকরি পাল্টানোর কথা ভাবে না। সরকারি চাকরির অনেক মধু।

    অনেক হোমসিক বাঙালি এখানে আসার পরে কলকাতার কর্মসংস্কৃতি মিস করে। চ্যানেল বানিয়ে ডেপুটেশনে কলকাতা চলে যায়। এবং বাপ বাপ করে নাক মুখ সিঁটকে এক বছরের মধ্যে ফেরৎ চলে আসে এই ইউনিয়নবিহীন নৈরাজ্যে। ইউনিয়নময় রাজ্যের থেকে ইউনিয়নবিহীন নৈরাজ্য বোধ হয় তাদের ভালো লাগে।
  • ar | 151.203.245.168 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ২০:১৭695896
  • http://www.anandabazar.com/28raj5.htm

    এইটা বসুর কথা না বাজারের (?) কথা?!!!
  • tan | 131.95.121.127 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ২১:০৮695898
  • দাড়িদাদুকে কিছুতেই এত আউট অব ডেট বলে দেওয়া তো আর যাচ্ছে না!!!!
    ভদ্রলোক প্রায় শখানেক বছর আগে এমন নিঁখুত যক্ষপুরীর গপ্পো কিকরে লিখে গেলেন?
  • ar | 151.203.245.168 | ২৮ অক্টোবর ২০০৬ ২২:৪০695899
  • http://www.calcuttaweb.com/bangla/debesh.shtml

    এইখানে দেবেশবাবু একটা কথা বলেছেন।

    "" আইটিতে যারা কাজ করেন তারা বেশীর ভাগই highly paid work force, ট্রেড ইউনিয়নের আওতায় আসেন না।""
  • dri | 75.28.2.245 | ২৯ অক্টোবর ২০০৬ ০০:২৪695900
  • এখানে লোকজনের কথা শুনে মনে হচ্ছে ভারতে আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে ইউনিয়ান তৈরীর সময় এখনও আসেনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, আমেরিকাতেও আইটি ইন্ডাস্ট্রি ইউনিয়ানাইজ্‌ড নয়।

    তবে এটা মনে রাখা দরকার, আমেরিকায় কর্মীর অধিকার এবং অধিকার প্রয়োগ ভারতের থেকে বেশী। কিছু কিছু ইন্ডাস্ট্রিতে কর্মীর অধিকার মার্কেট ফোর্স দিয়েই সুরক্ষিত হয়। সেক্ষেত্রে ইউনিয়ানের দরকার নেই। যেসব ক্ষেত্রে তা হয় না, সেসব ক্ষেত্রে ইউনিয়ান আছে। দিনে আট ঘন্টা করে কাজ, সে বছরে যদি ১০% দিনে আতের বদলে ন দশ ঘন্টা করে কাজ করতে হয় সে এক রকম। কিন্তু ৯০% দিন যদি কাউকে দশ ঘন্টা করে কাজ করতে হয় তাহলে তার অন্য অপশান আছে। ভারতে চয়েস বোধ হয় একটু কম। আমি আইটি তে কাজ করব না বললে তাকে একটা বিরাট পে কাট নিতে হবে। এদেশে তা নয়। কেউ যদি ভাবে আমি আইটির চাপ সহ্য করতে পারছি না সে অনায়াসে সেল্‌স, মার্কেটিং এর কাজ করতে পারে অল্প একটু পে কাট নিয়ে।

    এটা একটা চাপ। যেটা একটু দু:খের সেটা হল এই চাপে পড়ে অনেকেই মনে করছেন এই যে আমরা এক্সট্রা টাকা পাচ্ছি সেটা দিনে এক্সট্রা চার ঘন্টা করে কাজ করার দাম। অধিকার অর্জন করতে গেলে প্রথমে অধিকারবোধ জাগতে হবে। মাইনে যাই হোক, দিনে আট ঘন্টার বেশী কাজ না করার অধিকার একজন শ্রমিকের আছে, এই অধিকার বোধ আছে কি? তার মানে এই নয় সে রোজই একেবারে কাঁটায় কাঁটায় মেপে এই অধিকার প্রয়োগ করছে। কিন্তু প্রশ্ন হল বাড়াবাড়ি হলে সে না বলতে পারছে কিনা। না বলার স্পেস কতটা আছে। এইসব ক্ষেত্রে ইউনিয়ানের পজিটিভ ভূমিকা থাকতে পারে। তবে যাদের ইউনিয়ান হবে তারাই যদি রেডি না থাকে তবে তো হবেনা।

    এবারে একটা রিলেটেড ভাবনা। আইটির রমরমা আর কদ্দিন থাকবে বলে আপনাদের মনে হচ্ছে? মনে কি হয় আমরা যদ্দিনে রিটায়ার করব তদ্দিন এই আইটি বড় ভাবে থাকবে? আমেরিকায় কিন্তু স্লো ডাউন আমরা অলরেডি ফিল করছি। লেট নাইনটিজে লোকে যেমন হুটহাট করে চাকরী বদলাতো এখন ওসব থেমে গেছে। প্রচুর কাজ চিন, ভারতে চলে যাচ্ছে। হায়ারিং কম। মাঝে সাঝে দোকান বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথাও শোনা যায়। এর বেনিফিশিয়ারি ইন্ডিয়া। আউটসোর্সিং হচ্ছে বলে ইন্ডিয়ায় এখন ইন্ডাস্ট্রির আপসুয়িং। কিন্তু এও একদিন শেষ হবে। আমার প্রেডিকশান আর বছর দশেক ম্যাক্স। তারপর ডাউনসুয়িং শুরু হবে।
  • dri | 75.28.2.245 | ২৯ অক্টোবর ২০০৬ ০০:৩০695901
  • ওহো যেটা লাস্ট বলতে ভুলে গেলাম, ডাউনসুয়িং শুরু হলে তখন ইউনিয়ানের হয়ত দরকার পড়বে।
  • ® | 221.135.212.213 | ২৯ অক্টোবর ২০০৬ ০৯:৪৭695902
  • কাল শ্যামল চক্কোত্তির ইন্টারভিউ দেখলাম।বলেছে - "মালিক রা বলুক যে কাউকে সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টার বেশী কাজ করানো হবে না,মহিলাদের নাইট শিফট এ ফেরার গাড়ী দেওয়া হবে তাহলে ইউনিয়নের দরকার নেই'।আরো বক্তব্য "হলদিয়া পেট্রোকেম,মিৎসুবিসি কেমিকেলেও ইউনিয়ন আছে সেখানে তো ধর্মঘট হয় না"।সত্যি ?! ১৪ ডিসেম্বার দেখা যাবে
  • ® | 203.197.96.50 | ০১ নভেম্বর ২০০৬ ০৯:৪৪695903
  • কই দীপ্ত জ্যেঠুর লেকা কই?
  • r | 212.42.6.173 | ০২ নভেম্বর ২০০৬ ২১:২২695904
  • একটা প্রশ্ন ছিল। যে সমস্ত কর্মচারীর স্টক অপশন আছে তাঁরা কি এই ইউনিয়নের মেম্বার হতে পারবেন?
  • dam | 61.246.149.95 | ০২ নভেম্বর ২০০৬ ২৩:১৭695905
  • ভাল প্রশ্ন।
  • Arjit | 128.240.229.6 | ১০ নভেম্বর ২০০৬ ২০:০৮695906
  • http://timesofindia.indiatimes.com/articleshow/299991.cms -- KOLKATA: "Join the union and face the sack." The buzzword in Tech Town has been countered by the newly formed West Bengal Information Technology Services Association's provision for secret memberships. Some employers at Sector V have been sending missives to their staff that anyone interested in enrolling with WBITSA will be shown the door.

    "We may be forced to take this drastic step,' confessed a senior official of an IT major at the Salt Lake Electronics Complex (Saltec).


    এত তাড়াতাড়ি ভয়?
  • J | 160.62.4.10 | ১০ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৪০695907
  • ভয়ের পেছনে ভ্যালিড রীজন আছে বোঝাই যাচ্ছে। এমপ্লয়াররা বদমায়েসী করে জেনে শুনেই, ইল্লীগাল ব্যাপারগুলো আর করতে পারবে না, তাই সেই ভয়ে আগেই দরজা দেখিয়ে দিচ্ছে।
    ঠিক ঠাক কোম্পানী হলে ভয় পাবে কেন?
  • Arjit | 128.240.229.6 | ১০ নভেম্বর ২০০৬ ২০:৪৮695909
  • ব্যাপারটা হল আইনত: মনে হয় এই কথাটা বলতেই পারে না যে ইউনিয়নে থাকলে তাড়িয়ে দেবো। অন্তত: বলতে পারা উচিত নয় - যদি শ্রম আইন ঠিকঠাক হয়। প্রশ্নটা হল এরকম বললো কি করে, এবং তাও খোলাখুলি? সেটাই আশ্চর্য লাগছে। এবার ইউনিয়নবিরোধীরা (মানে এমপ্লয়ীদের মধ্যে) কি বলেন সেটা দেখার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন