এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমেরিকার নির্বাচনী ফলের বিশ্লেষন-সামনে কোন আমেরিকা?

    bip
    অন্যান্য | ১০ নভেম্বর ২০১৬ | ৮৮৭৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ekak | 53.224.129.46 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:৪৪723902
  • এসেস তো মনে হচ্ছে ডাইং মাইনোরিটি যুক্তিগুলোকেই এপারেন্টলি বিরুদ্ধে হলেও সাপোর্ট জুগিয়ে গেলেন । এটা প্যানিক হিসেবে সাদাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে ভয়ঙ্কর এবং সেক্ষেত্রে তারা ৪৫ অবধি শুধু ট্রাম্প কেন একের পর এক ওভারট্রাম্প কল করে যাবে :):)
  • aka | 79.73.9.37 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৭:৪৭723903
  • না এসেসের এই ব্যপারটা মানতে পারলাম না। ডেমোক্রেসির বড় পার্টই হল মাইনরিটিকেও নিয়ে চলা, কথা শোনা। সেটা না হলে ব্যথা আছে, আইডিওলজির বিরাট প্রবলেম তো বটেই।
  • Bhagidaar | 34.49.119.28 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:০০723904
  • ডেম পার্টির দুর্নামই তো মাইনরিটি পার্টি বলে। তারা সাদা হলে তাদের আর সঙ্গে নেওয়া হবেনা?
  • SS | 160.148.14.2 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:০২723905
  • না, মাইনরিটির ইন্টারেস্ট মাথায় না রাখার কথা বলিনি। ডেমোক্র্যাটরা (বিগ ডি) তো মাইনরিটিদের নিয়েই চলছে। যেখানে জেতে মাইনরিটিদের ভোটেই তো জেতে। কিন্তু হোয়াইট মেল, সে যে কলারই হোক, এরা হচ্ছে পুরো দেশের মধ্যে সবথেকে প্রিভিলেজড। মুশকিল হচ্ছে এদের সুপিরিয়রিটিতে আস্তে আস্তে ভাগ বসাচ্ছে ডেমোগ্রাফির অন্য অংশ। এতদিনের প্রিভিলেজ আস্তে আস্তে চলে যাচ্ছে বলে এখন এরা প্যানিকড। তারই প্রতিফলন ভোটের বক্সে। আর প্রায় সব ব্যাপারেই যেমন সোশাল, ইকোনোমিক এদের ইন্টারেস্ট অন্য সব ডেমোগ্রাফির পোলার অপোজিট। এখন লং টার্ম প্ল্যানিং করতে হলে আইদার এদের ইন্টারেস্ট অনুসারে কাজ করতে হবে নয়ত গ্রোয়িং ডেমোগ্রাফির ইন্টারেস্ট মাথায় রাখতে হবে। ভবিষ্যতের কথা ভাবলে তো গ্রোয়িং ডেমোগ্রাফির কথা মাথায় রাখাই ভাল। যদি দুটো গ্রুপের ইন্টারেস্ট কোথাও কনভার্জ করে তাহলে তো কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু যেখানে ইন্টারেস্ট পুরোপুরি আপোজিট, সেখানে তো কাউকে একটা বেছে নিতে হবে।
  • ঈশান | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:৩২723906
  • সর্বনাশ। এ তো আরও বিপজ্জনক। সাদা আর কালোদের ইন্টারেস্ট পুরোপুরো অপোজিট? সেখানে কাউকে একটা বেছে নিতে হবে? একটা ডেমোগ্রাফিকে ডায়িং বলতে হবে?

    তাইলে আর কালোবিদ্বেষীরা সাদাদের বেছে নিয়ে কী ভুল করছে?
  • Ekak | 53.224.129.46 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ০৮:৪৯723907
  • দিস ইস কন্সিউমার্স মরালিটি :):):) অন্য কারো ধার ধারেনা !

    মে বী ফার্স্ট টাইম ইন ওয়ার্ল্ড হিস্ট্রি উই আর ওয়াচিং কনজিউমার ক্লাস রেজ । যারা আমেরিকার রাস্তায় হাঁটছে তারা ক্লাসিক বাম বা ডান নয় । তারা গ্লোবাল কনজিউমার ক্লাস হু কেম এন্ড মেড ব্র্যান্ড আমেরিকা হোয়াট ইট ইস নাও । এখন রেফারাল নেটওয়ার্ক কে হঠিয়ে দিয়ে কোম্পানি নিজেই পুরো ক্ষীর খাবে ভাবছে তাই কনজিউমার রা ঝম্পিয়ে পড়েছে । ভেরি ইন্টারেস্টিং টাইম ।
  • SS | 110.36.116.214 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ১০:০২723908
  • সাদা আর কালোদের ইন্টারেস্ট পুরোপুরি অপোজিট এরকম কি ঈশান দেখেননি ? প্রচুর সাদা আছে যারা মনে করে সেগ্রিগেশন থাকলেই ভাল হত, সিভিল রাইটস আর ভোটিং রাইট্স অ্যাক্ট পাশ হওয়াটা ভুল ছিল। এলবিজে এই অ্যাক্ট পাশ করানোর জন্যে পুরো সাউথ ডেমোক্র্যাটদের হাতছাড়া হয়েছে। ডিফেক্টেড ডোমোক্র্যাটরা সবাই রিপাবলিকান পার্টিতে যোগ দিয়েছে। ট্রাম্প সাপোর্টারদের কাছে খোঁজ নিয়ে দেখুন, সবাই বলবে এখন রিভার্স রেসিজম চলছে। অ্যাফার্মেটিভ অ্যাক্শন, ADA, মহিলাদের ওয়ার্কপ্লেসে সহজে সেক্সুয়াল হ্যরাসমেন্টের জন্যে চার্জ আনা, এলজিবিটি ইস্যু - এই সব আইনের একটা কমন বিরোধিপক্ষ আছে। হোয়াইট মেল। কখনো ব্লু কলার নয়ত হোয়াইট কলার। অন্যদিকের মাইনরিটি আইন অনুযায়ী বদলে যায়। তো এই ইস্যুগুলোতে ডেমোক্র্যাটরা যাকে বলে রাইট সাইড অফ হিস্ট্রি, সেই দিকেই মোটামুটি আছে, সেটাই আশার কথা।
  • pi | 37.63.182.7 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ১০:৩২723909
  • হোয়াইটরা এলজিবিটি হন না ? না মেয়েদের হ্যরাসমেন্ত সাদা মেয়েদের হয়না ?

    মানে এই ইস্যুগুলোতে সাদা কালো বিভাজনের কী কারণ?
  • Ekak | 53.224.129.46 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ১৪:৫৩723910
  • লিবারাল রা আপাতত "রেপ মালেনা" লেখা পোস্টার ডিজওন করার চেষ্টায় টুইটার এ নাপিয়ে বেড়াচ্ছে । যে বা যারা লিখেছে তারা অবসসই সমস্ত প্রতিবাদকারী মানুষকে রিপ্রেসেন্ট করেনা । ঠিক যেমন অন্যঅনেক কিছুই অনেক ক্ষেত্রে করেনা ।
  • aka | 79.73.9.37 | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ১৯:১৯723746
  • হ্যাঁ বিলিয়নিয়াররা মাইনরিটি তাদেরও স্বার্থ দেখতে হবে।

    এসেসের বক্তব্য দিব্য বোঝা গেছে এবারে।
  • ঈশান | ১৪ নভেম্বর ২০১৬ ২২:০৭723747
  • বেশ তো, বোঝা গেল, হোয়াইট মেলরা হল জাতিগত এবং লিঙ্গগতভাবে শত্তুর। সাদা মেয়েদের ব্যাপারটা ঠিক বুঝিনি। তারাও কি শত্তুর, নাকি মেয়ে বলে কিছু ছাড় আছে?

    ওদিকে ক্যান্ডিডেট দেখলাম, একজন সাদা মহিলা। তাঁর স্বামী, রীতিমতো হোয়াইট মেল, ক্যাম্পেনে হইহই করছেন। ব্ল্যাংকেট সাদারা শত্তুর হলে এঁরা কোন আক্কেলে ছাড় পাচ্ছেন বুঝিনি।

    ওদিকে আবার যদ্দুর জানি, ৪৩% সাদা মহিলা হিলারিকে ভোট দিয়েছেন এবারে। সাদা ভোটারদের ৬০+% মনে করেন, ট্রাম্প সম্পর্কে আনফেভারেভল। এঁদের মধ্যে সাদা-কালো, পুরুষ-মহিলা, স্ট্রেট-গে, হোয়াইট কলার-ব্লু কলার, সবই আছে। ফলে হোয়াইট মেল এবং ফিমেলরা দলে দলে ট্রাম্প ভজনা করতে লেগেছেন, কথাটি একেবারেই সত্য না।

    হ্যাঁ, এর পরেও, কেউ শত্রুপক্ষ হিসাবে হোয়াইট মেলদের ঠাউরাতেই পারে। সেক্ষেত্রে এই স্ট্যান্ডটি আদ্যন্ত রেসিস্ট এবং সেক্সিস্ট। এবং সেটা ইলেকশনের আগে জানানো হয়নি, এই ব্যাপারটা অত্যন্ত অসৎ সুবিধেবাদী রাজনীতির লক্ষণ।
  • SS | 160.148.14.1 | ১৬ নভেম্বর ২০১৬ ২০:০৩723748
  • হ্যাঁ, মহিলাদের খানিক ছাড় আছে। স্মাইলি দিলাম না কিন্তু।
    সব হোয়াইট মেলরা তথাক্থিত শত্তুর নন, কিন্তু ঐ রুরাল, হোয়াইট ওয়ার্কিং ক্লাস মানেই শত্তুর হবার প্রোবাবিলিটি প্রায় ১।
    আবার, সব হোয়াইট মেল আর ফিমেলরা ট্রাম্প ভজনা করছে না, কিন্তু যারা করছে তারা সবাই রুরাল, হোয়াইট বা ওয়ার্কিং ক্লাস।
    আর রেসিস্টদের রেসিজমকে অন্য কোনো অজুহাত দিয়ে ঢাকতে চাওয়াও (যেমন ইকনমি) একটি রেসিস্ট অবস্থান।
  • Bhagidaar | 106.2.241.35 | ১৬ নভেম্বর ২০১৬ ২১:৪১723749
  • বার্নি কি ফর্ম্যালি ডেমোক্র্যাট হলেন (ইন্ডিপেন্ডেন্ট থেকে)?
  • bip | 183.67.5.178 | ২১ নভেম্বর ২০১৬ ০৯:২৮723750
  • নিৎসে শুনিয়েছিলেন সেই উনবিংশ শতাব্দির ইউরোপের গল্প-যেখানে ভেঙে পড়ছে চিরচারিত ধর্মের রক্ষনশীল চিন্তা। খুলে যাচ্ছে অপার সম্ভাবনা। চিন্তার জগতে একদিকে যেমন বিপ্লব, অন্যদিকে রক্ষণশীললোকেরা চিন্তিত- দ্রুত বদলে যাচ্ছে তাদের সাজানো ধারনাগুলো। নিৎসে বলতেন এই নিশ্চিত জগত থেকে অনিশ্চিত জগতের দিকে ক্রমশ অগ্রসর হওয়া আস্তে আস্তে গ্রাস করে নিচ্ছে আমদের শিরা উপশিরা ধমনীর সব রক্ত-সর্বব্যপ্ত স্নায়ুজগৎ।

    ইতিহাসের উত্থান পতন শুধুই বধির কথামালা, একথা বিশ্বাস করতে মন চাইত না কোনদিন। কখনো সখনো আঁতকে উঠতাম এই ভেবে কি অবস্থা হত আমার হিটলারের আমলে ইহুদি হয়ে জন্মাতাম ইউরোপে? অথবা স্টালিনের আমলে ইউক্রেনে? বা আমার জন্মসালটা আশির দশক না হয়ে হত ত্রিশের দশকে বাংলাদেশে যেখানে আমার বাবা জ্যাঠারা কোন রকমে তলোয়ারের মুখ থেকে বেঁচে পালিয়েছে বর্তমানের পশ্চিম বঙ্গে ?

    ধর্ম বিশ্বাসের জন্য শত শত বছরের ভিতেমাটি থেকে উচ্ছেদ হওয়া ছিন্নমূল বাঙাল গল্পগুলো টাটকা হলেও, লেপবালিশের মধ্যবিত্ত ভারতীয় নিরাপত্তায় বড় হওয়ায়, কখনো মনে হয় নি রাজনীতির কারনে জীবন কখনো সখনো অনিশ্চয়তার চোরাবালিতে হাবুডুবু খেতে পারে। রাজনীতি রাষ্ট্রের সমাজের দখল নেয়-কখনো সখনো তার চূরান্ত উদাহরন হিসাবে উঠে আসে হিটলার, মুসোলীনি, লেনিন, স্টালিন, পলপটেরা। কিন্ত এতগুলো বসন্ত আরামে কাটানো জীবনে একজন হিটলার বা মুসোলিনির সম্মুখীন হব এমন ্দুর্দিন আসবে ভাবি নি কোনদিন ও।

    ট্রাম্পের নির্বাচন এবং পরবর্তীতে হোয়াইট নাজি স্টিভ ব্যানন ও সেশন্সএর এপয়্যেন্টমেন্ট থেকে এটা এখন পরিস্কার আমেরিকাতে আমাদের মতন বাদামী চামড়ার লোকেরা অনভিপ্রেত। ট্রাম্প হয়ত নিজে ভারতীয় বিদ্বেশী না-কিন্ত ট্রাম্প ক্যাবিনেট এবং তার ভোটার বেস সম্পূর্ন ভাবেই চূড়ান্ত অভিবাসী বিদ্বেশী। হ্যা কমবেশী আছে। মুসলিম এবং মেক্সিকান অভিবাসীদের প্রতি রাগটা বেশী। ভাবটাও তাই। কিন্ত এই হালার দেশে কেউ মুসলিম হিন্দুর পার্থক্য বোঝে না সেটা হারে হারে টের পেয়েছি বহুদিন আগে থেকেই। তাই আরেকটা থার্ড রাইখ শুরু হলে, আমাদের ও এই দেশ ছাড়তে হবে সেটা নিশ্চিত।

    আমেরিকাতে ষোল বছর আছি-কখনো মনে হয় নি এই দেশটা আমার না। চাপা বর্নবিদ্বেশ যে চোখে পড়ে নি তা না। তবে তা এতই নগন্য যে এর থেকে অনেক বেশী বর্ণবাদ বোধ হয় মেদিনীপুরের ছেলেরা "টুম্পাগিরির" জন্য কোলকাতার হোস্টেলে ফেস করে। তাই এসব কেও ধর্তব্যের মধ্যে নেয় না।

    কিন্ত আগামী দিনে কি হবে বলা মুশকিল। আমেরিকান ক্যাপিটালিজম অভিবাসীদের একমাত্র ভরসা-কারন মার্কেট নিজের নিয়মেই পরিশ্রমী মেধাবীদের পুরস্কৃত করে। কিন্ত রেস রিলেশন ভাল না থাকলে, এই ক্যাপিটালিস্ট সাপ্লাই চেইন ও ত কাজ করবে না।

    দুঃখটা এখানেই এই সেই দেশ, যেখানে দেড়শো বছর আগে, গৃহযুদ্ধে কুড়ি লক্ষ সাদা চামড়ার লোকেরা প্রান দিয়েছিল কালো অদিবাসিদের অধিকার রক্ষার্থে। এই সেই দেশ, যে দেশ পৃথিবীর মধ্যে প্রথম জাতি বর্ন ধর্মের উর্ধে উঠে সবাইকে ঠাঁই দিয়েছিল নিউ ইউর্কে। যে দেশে সবার মটো একটাই-সুযোগ এবং তার সদ্বাবহার। এখান পোষাকি ভাষায় বলে "গড গিভিন পোটেনশিয়াল" কে কাজে লাগানো।

    চার বছর বাদে ট্রাম্পকে তাড়ানো গেলে ভাল। চার বছরে আমেরিকান বুরোক্রাসি বদলানো যায় না সহজে । খুব ক্ষতি হবে না। কিন্ত দুটো টার্ম পেয়ে গেলে ট্রাম্প ক্যাবিনেট, এই দেশটার ইমিগ্রেশন পলিসি এমন বদলাবে, এই দেশে প্রযুক্তি ব্যবসা করা হয়ে উঠবে কঠিন। গতানুগতিক দিনানিপাত করার জন্য আমেরিকাতে যাই নি-গেছি আমেরিকান ক্যাপিটালিজমে জাতি বর্ন ধর্মের উর্ধে উঠে কিছু করার সু্যোগ দেয় বলে। যা এমন কি আমি ভারতেও পাব না ভারতীয় বলে-কারন ভারতে ব্যবসাটা কিছু কিছু কমিউনিটির মধ্যে আবদ্ধ। আমেরিকান ক্যাপিটালিজমের সেই বেসিক জায়গাটা বন্ধ হয়ে গেলে, পৃথিবীতে আর কোন দেশ থাকবে না যেখানে একজন শুধু মাত্র পরিশ্রম এবং মেধার জোরে যোগ্যতম জায়গাটা করে নিতে পারবে।
  • shunyo shunyo dot | 183.62.205.174 | ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:২৪723751
  • ইনার বিশ্লেষন টা একটু দেখুন -
    OBAMA: ...
    Here's what I -- here's what I would say prospectively, is that the Democratic agenda is better for all working people. This division that's been put out there between white working class versus black working class or Latino working class -- look, an agenda of raising minimum wage, rebuilding our infrastructure, you know...
    AXELROD: Education.
    OBAMA:Education, family leave, community colleges, making it easier for unions to organize, that's an agenda for working class Americans of all stripes. And we have to talk about it and we have to be present in every community talking about it.
    See, I think the issue was less that Democrats have somehow abandoned the white working class, I think that's nonsense. Look, the Affordable Care Act benefits a huge number of Trump voters. There are a lot of folks in places like West Virginia or Kentucky who didn't vote for Hillary, didn't vote for me, but are being helped by this.
    AXELROD: Right.
    OBAMA: The -- the problem is, is that we're not there on the ground communicating not only the dry policy aspects of this, but that we care about these communities, that we're bleeding for these communities...
    AXELROD: Right.
    OBAMA: ... that we understand why they're frustrated. There's a -- there's a...
    AXELROD: And the values behind these things.
    OBAMA: And the values. And there's an emotional connection, and part of what we have to do to rebuild is to be there and -- and that means organizing, that means caring about state parties, it means caring about local races, state boards or school boards and city councils and state legislative races and not thinking that somehow, just a great set of progressive policies that we present to the New York Times editorial board will win the day. And -- and part of...
    AXELROD: But some of that would fall on us. I mean, I -- take you and me because maybe we didn't spend as much time on that project while you were here. I mean, we're trying to save the economy and doing these other things.
    OBAMA: Well, yeah. No, you know, I mean...
    AXELROD: Our campaigns did it, but...
    OBAMA: It's interesting. You and I both, I think, would acknowledge that when we were campaigning, we could connect. Once you got to the White House and you were busy governing, then...
    AXELROD: Right.
    OBAMA: ... partly, you're just constrained by time, right? You are then more subject to the filter. And this is -- you know, I brought up Fox News, but it was Rush Limbaugh and the NRA and there are all these mediators who are interpreting what we do, and if we're not actually out there like we are during campaigns, then folks in -- in a lot of these communities, what they're hearing is Obama wants to take away my guns...
    AXELROD: Right.
    OBAMA: Obamacare's about transgender bathrooms and not my job, Obama is disrespecting my culture and is primarily concerned with coastal elites and minorities. And so -- so part of what I've struggled with during my presidency and part of what I think I'll be thinking a lot about after my presidency is how do we work around all these filters?
    And it becomes more complicated now that you've got social media, where people are getting news that reinforces their biases and -- and separates people out instead of bringing them together. It is going to be a challenge, but look, you look at what we did in rural communities, for example...
    AXELROD: Yeah, yeah.
    OBAMA: Just from a policy perspective...
    AXELROD: Yeah, ask Tom Vilsack. He feels very strongly...
    OBAMA: Tom -- Tom Vilsack, my agriculture secretary from Iowa. We -- we devoted more attention, more focus, put more resources into rural America than has -- has been the case probably for the last two, three decades.
    AXELROD: Right.
    OBAMA: And -- and it paid great dividends, but you just wouldn't know that, that's not something that you would see on the nightly news. And so we've got to figure out how do we show people and communicate in a way that is visceral and -- and makes an emotional connection as opposed to just the facts...
    AXELROD: I...
    OBAMA: ... because the facts are all in dispute these days.

    ইনি আরো বলেছেন,
    Two points I would make though, David, because obviously in the wake of the election and Trump winning, a lot of people have -- have suggested that somehow, it really was a fantasy. What I would argue is, is that the culture actually did shift, that the majority does buy into the notion of a one America that is tolerant and diverse and open and -- and full of energy and dynamism.
    And -- and the problem is, it doesn't always manifest itself in politics, right? You know, I am confident in this vision because I'm confident that if I -- if I had run again and articulated it, I think I could've mobilized a majority of the American people to rally behind it.
    I know that in conversations that I've had with people around the country, even some people who disagreed with me, they would say the vision, the direction that you point towards is the right one.
  • PT | 160.129.67.40 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১৮:০২723753
  • "দুঃখটা এখানেই এই সেই দেশ, যেখানে দেড়শো বছর আগে, গৃহযুদ্ধে কুড়ি লক্ষ সাদা চামড়ার লোকেরা প্রান দিয়েছিল কালো অদিবাসিদের অধিকার রক্ষার্থে।"
    US Has Killed More Than 20 Million People in 37 “Victim Nations” Since World War II
    http://www.globalresearch.ca/us-has-killed-more-than-20-million-people-in-37-victim-nations-since-world-war-ii/5492051

    বিপর লেখা পড়লে মনে হয় যে ট্রাম্পের ক্ষমতারোহনের আগে পর্যন্ত আমেরিকার শাসককুল নান্না-মুন্না-চুন্নু-মুন্নু ছিল। আমেরিকার কাছে চিরকালই "আমেরিকন ইন্টারেস্ট" সুপ্রীম। সেটার লালন-পালনের জন্যে ৫০-এর দশকে গুয়াতেমালার গণতান্ত্রিক সরকারকে উখড়ে ফেলেছে, ল্যাটিন আমেরিকার বারোটা বাজিয়েছে, কিউবার কথা তো ছেড়েই দিলাম। ওদিকে ভিয়েৎনামের সব্বোনাশ করে আফগানিস্থানকে বাঁচানোর নামে জঘণ্যতম মুসলিম মৌলবাদীদের জন্ম দিয়েছে। আর এই হালে সারাবিশ্বের কাছে মিথ্যে গপ্প ফেঁদে ইরাককে ধ্বংস করে আইসিস নামক ক্যান্সারকে চাগিয়ে তুলেছে।
    তবে সারাবিশ্বে নষ্টামি করে ছিবড়ে করার জায়গা বোধহয় ফুরিয়ে এসেছে। এবার তাই ঘরে ফেরার পালা। এতো আরো আগেই হওয়ার ছিল। বিপ এত বোঝেন আর এই সামান্য ঘরে ফেরার গানটুকু শুনতে পাননি?
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১৮:৪০723754
  • এইবারে অন্তত আম্রিগার আর্ধেকের বেশি লোকের সেইসব পলিসিতে সমর্থন নেই। তাছাড়া রাশিয়ার বিশাল ইনফ্লুয়েন্স রয়েছে এই ইলেক্শনে। কাউন্টি ধরে ধরে সেখানে ভোটের আগে আগে মিথ্যা কথা ছড়ানো হয়েছে সোশাল মিডিয়ার দ্বারা।
  • sm | 52.110.135.213 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১৯:৫৬723756
  • ইলেকশনের আগে মিথ্যা ছড়ানো তো পুরোনো স্ট্রাটেজি।কথা হলো ,জনতা সেই ঢপ ধরতে পারছে কিনা?
    আর বড়ো রাষ্ট্ররা চিরটা কালই অন্য রাষ্ট্রের নির্বাচনে নাক গলায়। এটা আমেরিকা,রাশিয়া সবার ই পুরোনো প্র্যাকটিস।
    এ নিয়ে এতো বিচলিত হবার কি আছে?
    ডেমোক্র্যাট রা এই মিথ্যে র বিরুদ্ধে আরো মিথ্যে ছড়াতে পারতো।হয়তো প্রানপন চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি।
    এটা টেকনিক্যাল ব্যর্থতা।
    পরাজয় টা মেনে নিয়ে নতুন সরকার কে কাজ করতে দেওয়া উচিত ও গঠন মূলক সমালোচনা করা উচিত।
    তা না করে ট্রাম্প এর ব্যক্তিগত সমালোচনা করে নিজেদের বালখিল্যতার প্রমান রাখছে।
  • dc | 132.164.234.116 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ১৯:৫৮723757
  • যাই বলুন, রাশিয়া কিন্তু কামাল করে দিল। পুরো নব্বুই বছরের শোধ একবারে নিয়ে নিল। হ্যাটস অফ টু পুটিন।
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২০:১৯723758
  • লোকজন আরেকটু জেনেশুনে কথা বার্তা বললে ভালো হয়।
  • sm | 52.110.135.213 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২০:৫৫723759
  • বড়ো আপ্নে তো অনেক জানেন ও বোঝেন।কিন্তু গত কয়েক সপ্তাহ ধরে তো সেই পুতিন হ্যাক করেছে আর এরা মিথ্যাচার করেছে। এই ফাটা কাঁসি সমানে চলছে।
    নতুন কিছু পকেট থেকে বার করুন।
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:০৫723760
  • সেকি? আপনি এগুলো শোনেননি? আমি ভেবেছিলাম যে আপনি সব জেনেশুনে কথা বলছেন। নুনেজের কেসটাও আশা করি জানেন।



    এটাও পড়ে দেখতে পারেন।
    http://www.cnn.com/2017/03/31/politics/russia-trump-explained/

    আর এটাও নিস্চই জানেন যে স্টিভ ব্যানন নিজেকে লেলিনিস্ট দাবী করেন।

    আম্রিগার প্রেসিডেন্সিনাল ইলেক্শনে পার্সোনালিটির একটা বিশাল বড় রোল। পার্টির থেকে তো বড় বটেই। অনেক সময় পলিসিও তেমন ইম্পর্ট্যান্ট হয়না। লোকে আমি এই করেছি, আমি সেই করেছি বলে ভোট চায়। অতেব পার্সোনালিটির সমালোচোনা তো হবেই। তবুও আপনি যদি দেখিয়ে দেন যে কোথায় ব্যক্তিগত সমালোচনা করা হয়েছে, তাহলে ভালো হয়।

    নতুন সরকার ঠিক কি কি কাজ এখনো অবধি করেছে জানলে ভালো হয়।
  • sm | 52.110.135.213 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:১৮723761
  • অরে চটেন ক্যান? আপনি ই তো দাবি করলেন লোকজন জেনে শুনে কথা বললে ভালো হয়।
    তা আপনি নিশ্চয় অনেক কিছু জানেন।কিন্তু ফাটা রেকর্ড ছাড়া তো কিছু পেলাম না।
    ট্রাম্পের নাম নিন্দা তো সব্বাই করছে। হাত ছোট,জার্মফোবিয়া,ও সি এন,লম্পট -আরো কত কি!আপনি শোনেন নি?কি আশ্চর্য্য!
    আর নতুন সরকার কি কাজ করবে বা আদৌ করতে পারবে কিনা সেটার মূল্যায়ন ৪ বছরে হবে। এতো অধৈর্য্য কেন?
    রাজীনীতি তে কন্সপিরেসি থাকবেই। অন্য দেশ মানে রাশিয়া করতেই পারে।আমেরিকাও করেছে।
    ইলেকশনে হারার পর এতো ন্যাকা পনা কেন ?
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:২৮723762
  • আরে ধুর মশাই। বোঝেন না কেন? বাকি কথা এই খোলা পাতায় লেখা যায়্না। তবুও বলে যাই যে অনেকে বলছে যে সোশাল মিডিয়ার যত অ্যাকাউন্ট আছে তার একটা বড় অংশই হলো বটস (মুলতঃ রাশিয়ান)। সেগুলো সারা দুনিয়া জুড়ে গন্ডগোল শুরু করতে চাইছে।

    হাত ছোটো কে বলেছিলো প্রথম, মনে পড়ে? বিলি বুশের সাথে যেসব কথা রেকর্ডে ধরা পড়েছে তারপরেও কিছু বলা যাবেনা?
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:৩৭723763
  • আর বললামই তো যে আম্রিগার পলিটিক্সে পার্সোনালিটির বিশাল রোল। আজকে নয়। বহুদিন ধরেই। অনেকেই, ইনক্লুডিঙ্গ ট্রাম্প, তার জন্যই সুফল পেয়েছে। ফলে পার্সোনালিটির সমালোচোনাও হবে।

    ৪ বছর ওয়েট করতে হবে? তার আগে কিছুই বলা যাবেনা? রিপাবলিকানরা দাবী করলো যে ওবামাকেয়ার ইজ দ্য ওয়ার্স্ট পীস অব লেজিস্লেশন এভার (তাও আম্রিগায়? বোঝো। হাঁসবো না কাঁদবো?)। ট্রাম্প বলেছিলো যে প্রথম দিন - হয়তো প্রথম ঘন্টায়ই - রিপিল করে দেবে। সেই ট্রাম্প এসে বললো যে হেল্থকেয়ার যে এতো কমপ্লেক্স কে জানতো? তারপরেও কিছু বলা যাবেনা? আর রিপাবলিকানরা নিজেদের হেল্থকেয়ার বিল নিয়ে কি ল্যাজে গোবড়ে হলো সেতো দেখতেই পারলাম।
  • lcm | 83.162.22.190 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:৪১723764
  • অনেক কারণ আছে তো, এসব নিয়ে ভাট হয়েছেও তো আগে।
    এই যেমন, হেলথ কেয়ার কস্ট - প্রিমিয়াম হু হু করে বেড়েই চলেছে, অথচ মাইনে বাড়ে না।

    কয়েক বছর এক ফ্যামিলি মেম্বারের ইনসিওরেন্স কিনতে গিয়ে টের পাই কি অবস্থা - মাসে ৭০০ ডলার হচ্ছে সব থেকে শস্তার প্রিমিয়াম, তাও তাতে বছরে ৮০০০ ডলার ডিডাক্টেব্‌ল্‌ । যারা ফাঁদে পড়েছে তাদের জায়্গায় নিজে না পরলে বোঝা মুশকিল।
    এক পাঞ্জাবী ভদ্রলোক যিনি একটি রেস্টুরেন্ট চালান, তিনি বলেছিলেন যে লোয়ার মিড্‌ল ক্লাস ইজ ইন ডিপ ট্রাবল।
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:৪৫723765


  • <
  • S | 184.45.155.75 | ০২ এপ্রিল ২০১৭ ২১:৪৫723767


  • <
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন