এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হারিয়ে যাওয়া মানুষ রহিত বসু

    Eman Bhasha লেখকের গ্রাহক হোন
    ২২ জুলাই ২০২৪ | ২৩৮ বার পঠিত
  • আজ সাংবাদিক রহিত বসুর চলে যাওয়ার দিন। 

    একটা লেখা

    ও রহিতদা

    ইমানুল হক

    দর্দ সে মেরা দামন ভর দে

    ২০১৮-র ২২ জুলাইয়ে লতা মঙ্গেশকরের গাওয়া এই গানটি পোস্ট করেন।  রহিতদা, তখন কি তুমি জানতে, আর দু'বছর পর তুমি আর শারীরিকভাবে থাকবে না, এই দুনিয়ায়।
    তোমার কলম আর পড়তে পাবে না অনুরাগী পাঠকেরা!
    রহিতদার সঙ্গে তর্ক হয়েছে। কিন্তু আঘাতহীন।
    কেউ কাউকে আঘাত দিয়ে কথা বলি নি।
    যদিও মধ্যবিত্তের নিয়ম অনুযায়ী হওয়ার কথা।
     একে অপরের মুখ ম্লান করে দেওয়া যখন দস্তুর।
    রহিতদার সঙ্গে আমার আলাপ ১৯৯৫ এ। আনন্দবাজার পত্রিকায় নাম দেখেছি। আলাপ হয় নি। কিন্তু তাঁকে প্রতিদিন রাত আটটা থেকে নয়টার সময় আজকাল অফিসে একবার আলোচনা হবেই। তুলবেন গৌতম রায়। রহিত কাল কী লিখবে বলো তো? আচ্ছা, ও এই খবরটা নিশ্চয়ই পাবে না! 
    কিংবা কাল সকালে একটা থাপ্পড় ঠিক মারবে রহিত। তারপর ঝাড় কে আটকায়।
    বসে থেকো না, ফোন ঘোরাও।

    রহিতদা কলকাতায় সাংবাদিক জীবনে এলো অ-দেখা প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে। বাম বিটের নামী সাংবাদিক তখন রহিত বসু। ওকে বিট 'করা'টাই লক্ষ্য হয়ে গেল। পশ্চিমবঙ্গে
    সিপিএমের ভিতরের খবর করায় তখন রহিত বসু একনম্বর নাম।

    এইসময় আমি যোগ দিলাম 'আজকাল'-এ।
    বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক ফয়েজ আহমেদের 'সত্যবাবু মারা গেছেন' পড়ে আমি একটি কাগজে কাজ করতে যাই, পিছনের পকেটে পদত্যাগপত্র ভরে। একদিন রাগের মাথায় দুম করে চাকরি ছেড়ে দিলাম। দু মাস বইমেলা   ডোভার লেন সঙ্গীত সম্মেলন জয়দেব মেলা শান্তিনিকেতন ইত্যাদি করে কাটলো। এবার জমানো টাকা শেষ। চাকরি খুঁজছি। সংবাদপত্রেই। কিন্তু ডেস্কে কাজ করতে চাই। রিপোর্টিংয়ে নয়। সিপিএমের ভিতরের খবর করতে চাই না বলে। ১৯৯৫এর  মার্চের শুরুতে কিন্তু সে-কাজই করতে হলো। সিপিএমের রাজ্য সম্মেলন সে-বার যাদবপুর স্টেডিয়ামে।  সম্মেলনের প্রথম দিন হাতে এসে গেলো সম্মেলনের প্রতিবেদন। গৌতমদা শুনে বললেন, রহিত এতোটা পারবে কি?
    পরদিন 'আজকাল'এর প্রথম পাতা, পাঁচের পাতা জুড়ে সিপিএমের প্রতিবেদন আর প্রতিবেদন। আমার নাম কাগজে গেলো না। আমার প্রচণ্ড সংকোচ। সিপিএমের বহু নেতা আমাকে ভালোবাসেন। এই খবর আমি করেছি, যদি দেখেন। আমার সামনে বিশেষ করে বিমান বসুর মুখ। নাম এইভাবে পাঁচদিন বের হল না। আমার নাম গেল না তো দেবাশিস ভট্টাচার্য গৌতম রায় শুভাশিস মৈত্র-- এইসব বাঘা সাংবাদিকদের কারো নাম গেল না। শেষে ১২ মার্চ সিপিএম সম্মেলনে পুঁজিপতি প্রতিনিধি এই শিরোনামে এক সংবাদে আমার ও গৌতম রায়ের নাম বের হল।
    ইতিমধ্যে রহিতদার খবর বের হচ্ছে। রহিতদার রাজনৈতিক বুদ্ধি ছিল প্রখর। ভালো খবর রহিতদাও করছেন। কিন্তু ফোন ভরসা। রিপোর্ট হাতে পেয়েছেন এমন প্রমাণ নেই।
    সে-সময় সিপিএমের প্রতিবেদন ছাপাকে বিরাট বড়ো খবর ভাবা হতো। আজ বুঝি কতো হাস্যকর ছিল।
    এর কদিন পরেই রহিতদা একটা গোপন খবর করে বোমা ফাটালেন।
    আমরা পড়লাম সমস্যায়। মিস হলো কী করে? আরো সংযোগ ও মনোযোগ বাড়াতে হবে।
    রহিতদার সঙ্গে এর কদিন পরেই দেখা হল। গৌতম রায় আলাপ করিয়ে দিলেন। সুদর্শন বুদ্ধিদীপ্ত মুখ। ব্যঙ্গ বিদ্রূপ বা তাচ্ছিল্যের লুকানো হাসি নেই। বছরখানেক পরে পেশা ছেড়ে  কলেজে পড়াচ্ছি। প্রাথমিকে ইংরেজি ফেরানোর বিরুদ্ধে আন্দোলন করছি। কিন্তু পয়সা না নিয়ে বিনা বেতনে 'আজকাল' এ খবরও করে দিই। পবিত্র সরকার কমিটি করেছে সরকার। সবাই জানেন, পবিত্র সরকার সরকারি ইচ্ছেয় শিলমোহর দেবেন। কিন্তু কীভাবে কোন প্রক্রিয়ায় কোন ক্লাস থেকে? এ-নিয়ে প্রবল কৌতুহল।
    এর আগে ১৯৯৮-এ আনন্দবাজার পত্রিকা আমাদের আন্দোলনের খবর বহু করেছে। সবই বিরুদ্ধে খবর। আমার বা ভাষা ও চেতনা সমিতির নাম নেই। বিমান বসুর স্নেহধন্য আন্দোলন গোছের কথা ঠারেঠোরে আছে। আমিও লেগে আছি পবিত্র সরকার কমিটির রিপোর্ট জোগাড়ে। পবিত্র সরকার কমিটির রিপোর্ট আমার হাতে এসে গেলো। 'আজকাল'-এ বের হলো। সেদিন সন্ধ্যায় আনন্দবাজার পত্রিকা দপ্তর গেছি। তখন এতো নিয়মকানুন ছিল না। রহিত দার কাছে। রহিতদাই মেতে বলেছিলেন, কথা বলবেন বলে। আমরা তখন বাংলা বন্ধ ডাকার কথা ভাবছি। আমাকে আনন্দবাজার পত্রিকার দপ্তরছ দেখে এক রিপোর্টার ব্যঙ্গ করে বললেন, 'আজকালে' পবিত্র সরকার কমিটির রিপোর্ট ফাঁস করে আনন্দবাজার এসেছে।
    রহিতদার মধ্যে কোনো বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখলাম না। রহিত বসু আমাকে সুমন চট্টোপাধ্যায়ের ঘরে নিয়ে গিয়ে আলাপ করিয়ে দিলেন।
    'আজকাল'-এ কাজ করার সময় ফোনে কথা হতো। গৌতম রায় তো মাঝেমাঝেই ফোন করে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বলতেন, রহিত বেশি ডোবাস না ভাই দাদাকে।
    রহিতদা হাসতেন।
    এরপর রহিতদা আনন্দবাজার ছেড়ে 'খাসখবর'-এ যোগ দিলেন। সবাই অবাক। আমিও। আনন্দবাজার পত্রিকার তুখোড় সাংবাদিক। ছেড়ে দেয় কেউ? দেখা করতে গেলাম।  আমার যা স্বভাব উপযাচক হয়ে বললাম, রহিতদা ঠিক হল না মনে হচ্ছে গো!
    বললেন, ভাই ডবল মাইনে। আর এই জগৎটা নতুন। দেখি না। শিখি।
    রহিত বসু ভালো ছাত্র নেতা ছিলেন। ভালো ছাত্র। পিএইচডি করেছেন বিজ্ঞানে। অনায়াসে অধ্যাপনা করতে পারতেন কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বা কলেজে। করেন নি। ঝুঁকিপূর্ণ জীবন বেছে নিয়েছিলেন।
    এরপর আবার  'খাস খবর' ছাড়লেন। খাস খবরে থাকাকালীন একটা বড়ো ঘটনা ঘটল। রাজাবাজার সায়েন্স কলেজের অধ্যাপক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। কিন্তু পুলিশ অফিসিয়ালি স্বীকার করছে না। রাত ১১ টা নাগাদ তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের আত্মীয় লেখক অধ্যাপক সুবক্তা জ্যোতিপ্রকাশ চট্টোপাধ্যায় ফোন করলেন। বললেন, আমার খুব প্রিয় কৌশিক। কোনো খবর পাচ্ছি না। মেরে না ফেলে। পুলিশ তো আজ ভোরে তুলে নিয়ে গেছে। কিন্তু স্বীকার করছে না। রহিত চেষ্টা করছে। তুমিও করো। এরপরেই রহিতদার ফোন, তুমি একটু খোঁজ নেবে। আমার কাছেই থাকে। দুজনকে তুলে নিয়ে গেছে। পুলিশ স্বীকার করছে না। বললাম, খবর করে দাও। বলল, বোঝো তো এই চ্যানেলে একটু সমস্যা। আর হলেও এখন তো খবর যাবে না, পুলিশ স্বীকার না করলে। তখন তো সারাদিন খবর নয়। বাঁধা সময়ে খবর। যতদূর মনে পড়ে, দিনে দুবার। মালিকের সঙ্গে সরকারের ভালো যোগাযোগ।
    আমি অনেক চেষ্টা করে জানতে পারলাম, অর্জুনপুর ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। প্রচণ্ড পেটানো হচ্ছে। এক আই পি এসের নেতৃত্বে। এই অফিসার অকালে মারা গেছেন বছরখানেক আগে‌। জানলাম, কাল সকাল ১০ টায় মেদিনীপুর নিয়ে যাবে।  অনেক সাংবাদিককে বললাম। কেউ খবর করতে রাজি হলো না। প্রতিদিনের সুতীর্থ চক্রবর্তী আর টেলিগ্রাফের মিতা মুখোপাধ্যায় করলেন, আমার নামে কিন্তু বিবৃতি যাবে। বন্দিমুক্তি কমিটি সদ্য গড়া হয়েছে। আমার আর প্রদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের যৌথ বিবৃতিতে কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের মুক্তি দাবি করে খবর হলো।
    পরে রহিতদা জানালেন, কৌশিকের সঙ্গে তুলে নিয়ে যাওয়া অভিজিতের দেহ রেললাইনে পাওয়া গেছে। পুলিশ বলছে, আত্মহত্যা। পরদিন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অরুণ মাজি মেদিনীপুর কোর্টে কৌশিকের পক্ষে হাজির হলেন। অরুণদা ঘটনাচক্রে সেদিন মেদিনীপুরে ছিলেন। আমার মুখে শুনে যোগ দেন।

    এরপর রহিতদা যোগ দিলেন আজকের কলমে। তৈরি করলেন, মূল্যায়ন পত্রিকা। তার আগে একটি পাক্ষিক পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। নাম মনে পড়ছে না।সরস্বতী পূজার আগে ব্রহ্মা ও সরস্বতীর সম্পর্ক নিয়ে প্রচ্ছদ নিবন্ধ করে হইহই ফেলে দিলেন। আজকে হলে মেরেই ফেলতো।
    'আজকের কলম' এ লিখতে বললেন। আমি কুড়ে লোক লেখায়। হল তেমন হলো না। জ্যোতি বসু নিয়ে লিখেছি। পরে আবার লিখলাম,  মূল্যায়নে। ত্রয়ণের সঙ্গে সেই যোগাযোগ। রহিতদা এরপর উত্তরবঙ্গ চলে গেলেন। মাঝে কিছু দিন মুম্বাইয়ে। মেয়ের কাছে। রহিতদার লেখাগুলো পড়তাম। সবসময় মতে মিলতো না। সে-নিয়ে কথা হতো। একবার ফেসবুকে ২০১৬-তে আমি সিপিএমের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের  অবস্থান নিয়ে লিখতে শুরু করলাম। রহিতদা ফেসবুকে লিখলেন, এগুলো লিখো না। ফোনে বললেন, বিমানদা ও অন্য নেতাদের সঙ্গে তোমার ভালো সম্পর্ক কথা বলো। 
    আমি আর সে-সময় লিখলাম না।

    #

    রহিত বসু চলে গেলেন অকস্মাৎ।
    শুনে কদিন ভালো করে ঘুমাতে পারি নি। বৌদিকে চিনি রহিতদাকে চেনার আগেই। 'গণশক্তি'তে ছিলেন।
    অত্যন্ত ভদ্র জুটি।
    রহিতদা নেই আজো বিশ্বাস হচ্ছে না।
    সেই হাস্যোজ্বল স্নিগ্ধ ঈর্ষাহীন‌ বিদ্বেষহীন নিরহংকার শীলিত শাণিত বুদ্ধিদীপ্ত মুখ।

    রহিতদা দেখা নিশ্চিত হবে।
    আড্ডা দেবো।
    তোমার আমার জিজ্ঞাসা মেলাবো-- বামপন্থীরা কি আর পুরানো শক্তি ফিরে পাবে না?
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন