এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • 'আচ্ছে দিন'

    pi
    নাটক | ২২ মার্চ ২০১৭ | ৬৫১৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | ২৭ মার্চ ২০১৭ ১০:০৭365088
  • আগে হেলথ মিনিস্ট্রির একটা ডিপার্টমেন্ট ছিল।

    The Ministry of AYUSH was formed on 9th November 2014 to ensure the optimal development and propagation of AYUSH systems of health care. Earlier it was known as the Department of Indian System of Medicine and Homeopathy (ISM&H) which was created in March 1995 and renamed as Department of Ayurveda, Yoga and Naturopathy, Unani, Siddha and Homoeopathy (AYUSH) in November 2003, with focused attention for development of Education and Research in Ayurveda, Yoga and Naturopathy, Unani, Siddha and Homoeopathy.
  • S | 184.45.155.75 | ২৭ মার্চ ২০১৭ ১০:১২365089
  • তা আয়ুশ মন্ত্রী হোমিওপ্যাথ ডাক্তারদের কি মনে করেন? দেশপ্রেমী না দেশোদ্রোহি?
  • Pi | 57.29.241.8 | ২৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৫৮365092
  • কেউ মিম মানাবে এ নিয়ে ?

    এদিকে এটা পড়লাম।

    10,000 women anganwadi workers occupied the main roads of Bangalore for 4 days from 20-23 march with demands of 43% wage increase, decreasing workload and dignity. Then CITU compromises with delaying tactic of the government and calls off the strike. Now the government files FIR against women worker leadership.
    On the same day on 23rd March, there were protests by hundreds of women anganwadi workers in Srinagar, Kashmir with their own demands.
    From Munnar tea garden workers to Bangalore garment workers to Ahmedabad safai kamdars to Manesar ASTI/Baxter contract workers earlier, and now this. .working class women, who face the harshest burden of this regime's developmental terrorism and precarity, who face the most brutal patriarchal and casteist control, even military occupation - are showing increasing signs of independent militant assertion. In a time of powerless depression of liberals over increasing fascist ascendancy and visceral outbursts of pigeon-holed indentitarian categories 'discourse militants' (both of whom ignore the masses of the working class and their independent assertion), maybe one needs to keep calm and organize, with feet firmly on the ground and in the 'basic' classes.
  • pi | 57.29.241.8 | ২৭ মার্চ ২০১৭ ১১:২৭365093
  • edike phaainaans bil paash niye kon heladol nei !

    The Rajya Sabha is set to discuss the controversial Finance Bill on Monday. That does not mean very much legislatively, since it is a money Bill and has already passed in the Lok Sabha. The Bill can become law without the assent of the Rajya Sabha. But that does not mean the Upper House of the Indian Parliament has no say in the shape of the legislation. Members in the Rajya Sabha can point out flaws, propose amendments and, most importantly, use the discussion to educate the public about the law that was passed before most members of the Lok Sabha even had a chance to look at all its provisions.

    And there is much to be discussed. The initial Bill tabled by Finance Minister Arun Jaitley on February 1 contained a few problematic provisions, such as giving sweeping powers to Income Tax officials to search and seize property and introducing electoral bonds that permit anonymous donations to political parties. Then, last week, Jaitley went further and added 33 more clauses to the Bill at the very last minute, taking the total number of laws amended by the Finance Bill up to 40.

    The Rajya Sabha must, at the very least, ask the government why it introduced these changes so hurriedly, making it difficult for even BJP members to examine the provisions. But it also has a chance to ask the government why it continues to openly flout an order by the Supreme Court.

    The apex court has made it clear that the Aadhaar number, a unique identity programme, cannot be mandatory until it has passed a judgment in the case looking into its legality. Yet despite this, over the last few months the government has brazenly expanding the scope of Aadhaar, making it compulsory for many schemes. Last week in Parliament, Finance Minister Arun Jaitley even admitted as much....

    https://scroll.in/article/832906/the-daily-fix-the-rajya-sabha-must-ask-why-the-bjp-is-openly-defying-the-supreme-court-on-aadhaar
  • ayush | 113.246.37.115 | ২৭ মার্চ ২০১৭ ১২:০৯365095
  • ইউপিএ আমলেও তো আয়ুষ দপ্তর ছিল, স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবি আজাদের আন্ডারেই। আয়ুষ দপ্তর তো এরাজ্যেও আছে - বীরভূমের বিধায়ক আশীষ ব্যানার্জি মন্ত্রী।
    The Department of Ayurveda, Yoga and Naturopathy, Unani, Siddha and Homoeopathy, abbreviated as AYUSH,was created in March 1995 as the Department of Indian Systems of Medicine and Homoeopathy (ISM&H). AYUSH received its current name in March 2003. That time it was operated under the Ministry of Health and Family Welfare.The Ministry of AYUSH was formed with effect from 9 November 2014 by elevation of the Department of AYUSH
  • pi | 57.29.241.8 | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১২:১৩365099
  • আয়ুশ যা লিখেছেন, সবকটা কথাই তো উপরে কেউ না কেউ লিখেছিলেন। যাগ্গে।

    এও কি সত্য নাকি ?

    After launching a crackdown against Romeos and abattoirs, the Uttar Pradesh Chief Minister Mahant Yogi Adityanath has now banned wearing of jeans and T-shirts for the state government employees during duty hours.

    The saffron CM has also banned chewing of paan masala and gutkha in government offices, schools and colleges and has directed removal of all paan shops from close vicinity.

    Acting on the government's direction, the Bareilly District Magistrate has banned jeans and T-shirts for district employees while on official duty. "No more wearing of jeans and T-shirts. We have directed all government employees to attend office in a formal dress code only," Surendra Singh, DM Bareilly told DNA.

    http://www.dnaindia.com/india/report-after-paan-shops-and-gutkha-adityanath-bans-jeans-t-shirts-in-up-government-offices-2365878
  • সিকি | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১২:৩০365100
  • সত্যি।
  • S | 184.45.155.75 | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১৩:২৪365102
  • http://www.ndtv.com/india-news/shocking-video-of-mob-attack-on-african-at-mall-near-delhi-1674286?

    On Monday, three Nigerian students were attacked by a mob of around 1,000 in the area.
    The Nigerians were left bleeding on the road after an attack by a group that was marching in protest against the death of a Class 12 student, Manish Khari, who is believed to have died of a drug overdose. The attackers alleged that Nigerians in the area are a bad influence because of drugs.
  • dc | 132.178.55.135 | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১৩:৪৫365103
  • আত্মহত্যার চেষ্টাকে ডিক্রিমিনালাইজ করা হলো।
  • SD | 228.248.49.2 | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১৪:১৩365104
  • হিন্দুত্বের থেকেও হিন্দীত্ব প্রসারের ব্যপারটা আরো চিন্তার বিষয়
  • SD | 228.248.49.2 | ২৮ মার্চ ২০১৭ ১৪:১৬365105
  • হিন্দুত্বের থেকেও হিন্দীত্ব প্রসারের ব্যাপারটা আরো চিন্তার বিষয়
  • Du | 182.58.105.72 | ২৯ মার্চ ২০১৭ ২২:২৬365112
  • ভাবছি কদিন পরে হিন্দু মানেই আরেসেস নয় এইটা সবাইকে বোঝাতে হবে। বই লেখা হবে 'গুড হিন্দু ব্যাড হিন্দু'।
  • সিকি | ২৯ মার্চ ২০১৭ ২২:৪৫365113
  • হবে। আমি শিওর।
  • dc | 167.51.70.119 | ২৯ মার্চ ২০১৭ ২২:৫৩365114
  • অথচ লাইফে অনেকটা সময় ধরে ভাবতাম একবিংশ শতাব্দীতে ধর্ম ব্যাপারটাই আস্তে আস্তে অপসারিত হয়ে যাবে, মন্দির টন্দিরগুলো হয় বন্ধ হয়ে যাবে নাতো কোনমতে এক কোনায় পড়ে থাকবে, মন্দিরে কেউ যায় জানাজানি হলে সে বেশ লজ্জিতই হয়ে পড়বে। তবে এই ভেবেও চিন্তিত থাকতাম যে দুহাজার এক সাল তো কবেই পেরিয়ে গেলো, তাহলে তো স্পেস ওডিসির টাইমলাইন অনুযায়ী আমাদের এদ্দিনে রেগুলার মুন ল্যান্ডিং শুরু করে দেওয়া উচিত! এখন চতুর্দিকের খবর পড়ি আর দেখি যে অনেক দেশেই ধর্মের ইনফ্লুয়েন্স তো কমছেই না, উল্টে বেড়ে চলছে।
  • r2h | 174.114.91.202 | ২৯ মার্চ ২০১৭ ২৩:০৫365115
  • খুবই গোলমেলে ব্যাপার। অফিস টফিসে তো মুখই খুলিনা, এমনি সামাজিক বন্ধুবান্ধবের সঙ্গেও আলাপ চালানো ভার।

    তারপর কথা এগুলে বাঙালী হলে বলে, -হ্যাঁ জানি, তুমি তো সিপিএম, আর অবাঙালী হলে বলে, -আমি জানি তুমি কংগ্রেস সমর্থক! হ্যাঁ রে ভাই, আমি সিপিয়েম কংগ্রেস যা খুশি, কিন্তু যা চলছে তা মানতে পারছি না।

    মাঝে মেয়ের স্কুল বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে এক ভদ্রলোকের সঙ্গে আলাপ হলো, ইউপির কোন গ্রামে যেন বাড়ি (সেই যেখানে গুপ্তধন পাওয়া যাওয়ার কথা ছিল), দু'চার কথার পরেই বল্লেন এই যে নোট বাতিল হলো, আমার বুড়ো বাবা ব্যাঙ্কের চক্কর কেটেই যাচ্ছে কেটেই যাচ্ছে, গ্রামের সব গরীব মানুষের হয়রানির একশেষ, আমি ইকোনমিক্স বুঝি না, কে জানে হয়তো ভালো উদ্দেশ্য হতেও পারে, কিন্তু সাধারন লোককে হয়রান, আর কেউ কোন উল্টো কথা শুনতেই চায় না... মনে হলো, যাক।

    খুবই কনফিউসন।
    আমার সহকর্মী ছিল কার্থিক। অল্পবয়সী ছেলে, অবিবাহিত (তখন), বন্ধুরা মিলে থাকে, কারপুল করে, তো আমি মাঝে মাঝে ডেকে নিতাম, ভালো লাগতো গল্প করতে করতে আসা যেতে। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথার যুক্তিবাদী ছেলে। কথায় কথায় বলেছিল ওরা আইয়ার, তামিল ব্রাহ্মণ, কিন্তু ওর ঠাকুরদার সময় থেকে আইয়ার পদবী ত্যাগ করা হয়েছে পেরিয়ারের আদর্শে, জাতিভেদের বিরুদ্ধে। ক্রমবর্ধমান ডাইভার্সিটি বিরোধী অসহিষ্ণুতা নিয়ে চিন্তিত, এবং এক অতি শান্ত হাস্যমুখ লোকের পক্ষে যতটা হওয়া যায় সরবও বটে।
    কিন্তু সে অত্যন্ত ধার্মিক লোক, বিশেষ দিনে কপালে বিভূতি কিংবা কমলা টিপ, উইকেন্ডে মন্দিরে যাওয়া, নিরামিশাষী; ধর্ম, বা এই আচারগুলি তার কাছে ঐতিহ্য; নিশ্চয় পরিচয়ের একটা অংশও। আমিষভুক, অন্যধর্মী, নাস্তিক কাউকে নিয়েই তার কোন দ্বিধা নেই, সে শুধুই নিজে ধার্মিক।

    এইবার ধর্মান্ধতাবিরোধী উগ্রতা বর্জন করা সম্ভব হয় না এই বাজারে। কিন্তু, এই ধরনের লোকেদের সেগুলো দেখে কি মনে হয় সেটা একটা প্রশ্ন। এরা কোনদিকে যাবে, উগ্র বিরোধীতার দিকে, না ধর্মান্ধতার দিকে? আমি এই ব্যাক্তি কার্থিকের কথা বলছিনা, সে হয়তো নিজের জায়গাতেই থাকবে। কিন্তু আরো অনেক লোক তো এইরকম আছে। ব্লগার হত্যা বা ইত্যাদির পর যাঁরা বলেন ইহা সহী ইসলাম নহে, হতেই পারে ওদের সহী ইসলাম অন্যরকম, তো ব্যাক্তিগত আবেগকে জায়গা দিতে হবে সেও তো কথা। এইবার এরা কেউ নবী বা গোমাতার অপমানে লম্ফঝম্প আজ করছে না। কিন্তু সে তো নাস্তিকেরাও দুদিন আগে ধার্মিকদের পেছনে কম লাগতো। যুক্তি তর্ক করতো। কিন্তু এখন কপালে তিলক দেখল মনে হয় এই ব্যাটার জাঙিয়া কি নাগপুরে তৈরী? হতেই পারে বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের ধর্মে বিরক্ত লোকেদের টুপি দাড়ি দেখলে অনুরূপ মনে হয়। এই মেরুকরণ - খুব কার্যকরীভাবে চলছে।

    এই প্রসঙ্গে মনে হলো একটি তেলুগু ছেলেকে চিনি; কঠোর নিরামিশাষী,কিন্তু তার বন্ধবী মাছ মাংস খুবই প্রিয়। এইবার বেচারার খুব চিন্তা বিয়ের পর যদি তাকেও এইসব খেতে হয়? আমার খুবই চমৎকার লাগলো, উল্টোরকম কিছু হতে পারে সেটা সে মাথাতেই আনেনি দেখে।

    ছুটকোছাটকা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় আমারও তাই মনে হয় - কি হয়েছে কে জানে, অনিশ্চয়তা বেড়েছে না সত্যিকারের সমস্যা কমে গেছে?
  • boka | 127.194.47.147 | ৩০ মার্চ ২০১৭ ২৩:৫০365116
  • হোয়াটস্যাপ এ এলো:

    ভেরি গুড। ছোট ছোট মাছ মাংসের দোকান ভাঙা হয়ে গেছে। অচিরেই চলে আসছে ওয়ালমার্ট( যেখানে মাছ মাংস সব মেলে) স্থানীয় গরীব মানুষের পেটে লাথি মেরে ধর্মের মোড়কে বৃহৎ পুঁজি সুরসুর করে সাম্রাজ্য বিস্তার শুরু করে দিয়েছে। অবশ্যই পূর্ণ সরকারি মদতে। এমনিতেই কর্পোরেট হাউস গুলো অ্যানোনিমাসলি পলিটিকাল পার্টিগুলোতে যথেচ্ছ টাকা পয়সা ঢালতে পারবে। নয়া নিয়ম হয়েছে। আরও বেশি টাকা খেয়ে নিশ্চিতভাবেই দেশী বিদেশী বৃহৎ পুঁজির তাঁবেদারিটা আরও খানিক জমিয়ে হবে। ইনকামট্যাক্সের লোক যখন তখন আপনার বাড়ি ঢুকে ৬ মাস আপনার সম্পত্তি গুপি করে দিতে পারবে।গেরুয়াকরণের আইওয়াশের ফাঁকেই দেশটাকে বেচে দেওয়ার রাস্তা পাকা। বেশ চলছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কমছে পিএইচডি এবং এমফিলের আসন সংখ্যা। শিক্ষাখাতে কমছে টাকা। হচ্ছে ঢালাও বেসরকারিকরণ। সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর মাথায় বসানো হচ্ছে অযোগ্য পাচাটা স্তাবকদের। এমনিতেই দেশবাসীর নাড়ি নক্ষত্র মুঠোবন্দী করতে আধারের আঁধার সুপ্রিমকোর্টকে কাঁচকলা দেখিয়ে ড্যাংড্যাং করে লাফাচ্ছে। বাবাজীর আয়ুর্বেদ ব্যবসাকে আরও ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে তোলার জন্য অ্যালোপাথিক ওষুধ খুবই খারাপ প্রচার শুরুও হয়ে গেছে। কদিনের মধ্যেই প্লাস্টিকসার্জারির উদাহরণ হিসাবে গণেশ, প্লেনের আদিমরূপ হিসাবে পুষ্পক, অ্যান্টিটেরোরিস্ট স্কোয়াডের আদিতম প্রতিষ্ঠাতা গরুড় সিলেবাসে ঢুকে পড়বেন। মেয়েদের 'রক্ষার' তাগিদে তালিবানি কায়দায় গৃহবন্দী করা হবে। ধর্মীয় মেরুকরণ তুঙ্গে এনে রাজ্য প্রতি খান দশ দাঙ্গা-টাঙ্গা লাগিয়ে দেওয়া সময়ের অপেক্ষা মাত্র। সব ধর্মের মৌলবাদীরা হাত মিলিয়ে দেশজুড়ে বিজেপির তাণ্ডব নৃত্যের মঞ্চ ইতিমধ্যেই তৈরি করে ফেলেছে। 'নীচু জাত' দের আরও খানিক পিছিয়ে পড়ার সুব্যবস্থাও প্রায় পাকা। (মায়াবতী, অখিলেশের মত 'নীচু' জাত এদ্দিন তখতে ছিলেন বলে বামুন আদিত্যনাথের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের শুদ্ধিকরণ হয়েছে, ভুলবেন না কিন্তু)। রাজ্যে একদিন ইফতার রেখে মুখ্যমন্ত্রী ভণ্ডামি করে কিছু ধর্ম যাজককে তুষ্ট করেই চলবেন, শুধু তাদেরই টাকা পয়সা দেবেন, শুধু মাত্র ধর্মীয় শিক্ষা দিয়ে একটা বিরাট সংখ্যক মানুষের শিরদাঁড়াটা আর একটু বাঁকিয়ে দেবেন। 'এই দেখ তোমাদের জন্য কত্ত করলুম'' বলে একই কুমীর ছানা দেখাবেন। ভোট ব্যাঙ্ক সুরক্ষিত করবেন। তার আড়ালে রাজ্যের সংখ্যালঘু মানুষের সামগ্রিক দারিদ্র, বেকারত্ব, অশিক্ষার হার কিন্তু ইনট্যাক্ট থাকবে। এই সুযোগে তোষণ টোষণ বলে বিজেপি আরও নাচবে। এই সবের আড়ালে চাপা পড়ে যাবে মন্ত্রী পিছু গড়ে তিনটে দুর্গাপুজোর দায়িত্ব, মাননীয়ার অগুণিত পুজো উদ্বোধন, আপনাদের ট্যাক্সের টাকায় সরকারি উদ্যোগে সেরা পুজো বাছাই অনুষ্ঠান। রামনবমী হবে, অলিতে গলতি বাড়বে বক্রদন্ত বন্দনা আর বিরোধী স্বর শুনলেই টপাটপ ধরে জেলে পোড়ার গতি কিছুদিনের মধ্যেই উসেইন বোল্টকেও লজ্জায় ফেলে দেবে। এবং অবশ্যই এসব ভীষণ 'অদরকারি' খবর মেইনস্ট্রিম মিডিয়ায় তেমন ঠাঁই পাবে না, তাচ্চেয়ে ফসসা হওয়ার অব্যর্থ ১০ দাওয়াই বা বিদ্যা বালন এক পোশাক দু'বার পরে ফেলার 'অপরাধের' মত অতিগুরুত্বপূর্ণ খবরাখবর দিয়ে দেশের আমজনতাকে 'ইনফরমেটিভ' করে তোলার কাজটি নিরলস ভাবে করে চলবে। তবে বর্তমানে এভিভিপির একনিষ্ঠ ছাত্র টিএমসিপি ক্যাম্পাসে দুমাদ্দুম পড়ুয়া পেটানোর খবর চাপা দিয়ে , আর পরের দিন টিমসিপির গুণ্ডসবাহিনীর 'শান্তি'র মিছিলের ভূয়সী প্রশংসা করতে পিছপা হবে না তারা।

    কিন্তু এসবে আপনার কী? আপনার পাশের বাড়ি পুড়ে ছাই হচ্ছে, তাতে আপনার ভারী বয়েই গেল। মারুতির ১৩ টা শ্রমিক মরলো কি বাঁচল সেসব ভেবে আপনি সময় ব্যয় করবেন কোন দু:খে? আপনার সন্তান ১২ লাখের বিনিময়ে এঞ্জিনিয়ার হবে আর আপনি আপিস ফেরতা বাসে লেডিজ সিট দেখে গজগজ করবেন, আর বাড়িতে এসে চা ও টা সহযোগে "সিঁথির সিঁদুর চেটে গেলো ইঁদুর' মেগার "রোমহর্ষক" এপিসোড দেখতে দেখতে ভাববেন না বাড়িতে কেন লোকে ওভার কোট আর সোনার তাল পরে ঘুরে বেড়ায়। বরং তাচ্চেয়ে মন দেবেন জিনস পরা 'খারাপ' মেয়েরা কী ভাবে শাঁখা সিঁদুর ঘোমটার 'ভাল' মেয়েদের থেকে স্বামী 'চুরির' জটিল কুটিল ফন্দী আঁটে, শিখবেন বাড়ি থেকে ছেলের বউ তাড়ানোর ১০৮ উপায়, ক্রমাগত লাথি, ঝেঁটা, খিস্তি খেয়েও শ্বশুরঘরের মাটি কামড়ে থাকার বিবিধ 'চিত্তাকর্ষক' পন্থা, একজনের সাড়ে সতেরো বার বিয়ের (তারমধ্যে একজনের সঙ্গেই সাড়ে তেরোবার) ২৫৪.৫ টি এপিসোড গিলবেন এবং বাস্তবে পাড়ার ডিভোর্সি ছেলেটি বা মেয়েটিকে দেখে নাক কুঁচকাবেন। কার শাড়ি নাভির নীচ থেকে শুরু হয়, কোন বরের থেকে তার বউ পৌনে দু'ঘণ্টার বড় তা নিয়ে বিষদ আলোচনা, 'মেয়েলি' পুরুষ বা 'পুরুষালি' মেয়েদের নিয়ে হাসিঠাট্টা, সমপ্রেমী, তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের নিয়ে খোরাক, কাজের মাসি ভুল করে আপনার চায়ের কাপে চা খেয়ে ফেললে সেটি তৎক্ষণাৎ ডাস্টবিনে ফেলা, কাগজ কুড়ানি ছোট্ট মেয়েটা বাড়ির সামনে ফেলে রাখা পুতুলটুকুও তুলে নিলে তাকে চোর বলা, রিক্সাওলা দু'টাকা বেশি চাইলে তাঁর 'লোভ' ও দুর্নীতি নিয়ে চুলচেড়া বিশ্লেষণের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। নিজের সেক্যুলারিজম নিয়ে গর্বিত হয়ে ভিন্নধর্মের মানুষদের 'ওরা' বা অপর সম্বোধনের মাঝেই আপনার বিশ্বনাগরিক হওয়ার বাসনাটাও কিন্তু তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। আম্রিগায় বাদামি চামড়াদের উপর রেসিস্ট আক্রমণের তীব্র প্রতিবাদ করবেন (যেটা করাই উচিৎ) কিন্তু নয়ডাতে কালো চামড়া দেখলেই হাতের সুখ করে নেওয়ার বিরুদ্ধে ট্যাঁফোঁটিও করবেন না। (ইস, ম্যাগো, কীরকম কালো কেলে, ওরা আবার মানুষ নাকি?) ওদিকে আপনার ড্রেসিংটেবিলের শোভা বাড়িয়ে মাথা উঁচু করে থাকবে ফেয়ার অ্যান্ড লভলি'' ট্রাম্পের অভিবাসী নীতি নিয়ে প্রতিবাদে গর্জাবেন, অন্যদিকে, অবশ্যই মোদীর 'উন্নয়নের' গুণ গাইবেন।

    আর কী আচ্ছদিন আগত, লেটস সেলিব্রেট। টিং টিংটি টিং।

    ও হ্যাঁ, দাবানল কিন্তু এক এক করে জঙ্গলের সব গাছপালা, সজীব প্রাণকেই গিলে খায়। তাই আপনার বাড়ির চালে আগুন দাপাদাপি করলে অবশ্যই কাউকে পাশে পাবেন না আগুন নেভানোর জন্য। কারণ তদ্দিনে,আপনার আগের লোকটি স্ববাড়ি আগুনে পুড়ে মরে হেজে গেছে, আর পরের লোকটি আপনারই মত টা সহযোগে চা খেতে খেতে মেগায় মজেছেন...
  • Ekak | 53.224.129.49 | ৩১ মার্চ ২০১৭ ০০:৩৫365117
  • অনেকেই হাহুতাশ করেন , রিসেন্টলি ধর্ম বেড়ে চলেছে । এই জায়গাটা একদম , মানে একেবারেই বুঝিনা । ধর্মের প্রকোপ বাড়া খারাপ সেটা একটা কথা । কিন্তু ঠিক কী কারণে , কোন অবসার্ভেশন থেকে মনে হয়েছিল যে ধর্ম একদিন কমে কমে শূন্য হয়ে যাবে ? আমার কোনোদিন মনে হয়নি । বরং ধর্মের প্রকোপ ভবিষ্যতে আরও বাড়বে । সেটা এই রিসেন্ট চাড্ডি উত্থানের ব্যাপার ও নয় । এটা তো রাজনীতির নরম্যাল কোর্স । উইল টেক ফাইভ টেন ইয়ার্স টু সেটল ডাউন । বাট লং টার্মে , ফিফটি -হান্ড্রেড ইয়ার্স বাদেও ধর্ম বিশালভাবে থাকবে মনে হয় ।

    এরমধ্যে মানুষ মঙ্গলে যাবে । রোবোটিক্স বিশাল উন্নতি করবে । সেইসঙ্গে ধর্মও বাড়বে । কোনো বিরোধ দেখিনা । এইযে টিপিক্যাল ধারণা যে বিজ্ঞানের প্রসার হলে ধর্ম কমে যায় এটা সেলফ ডিসেপ্টিভ । কারণ "বিজ্ঞান এর প্রসার " খুব খুব সীমিত একটা অংশে ঘটে । বাকি যেটা বিজ্ঞানের প্রসার বলে মনে হয় ওটা টেকনোলজির প্রসার । এবার টেকনোলজির উপভোক্তার কাছে মঙ্গলে স্পেস ট্রাভেল করার সময় একটা গঙ্গার জলের ঘটি সঙ্গে নেওয়া একেবারেই মোরালি কনফ্লিক্টিং নয় । লোকে এরপর বাড়িতে রোবট এনে উপনয়ন করাবে । অপেক্ষা করুন । ল্যা ল্যা করে চারিদিকে টেকনোলজি বাড়ছে বলে ভেবে নিলুম বিজ্ঞানের প্রসার ঘটছে , এটা আদৌ না , বরং তিরিশ বছর আগে টেকনোলজির উপভোক্তা হতে গেলেও যেটুকু বিজ্ঞান চেতনার প্রয়োজন ছিল এখন তা লাগেনা , ভবিষ্যতে একদমই লাগবে না । কাজেই ধর্ম আর বিজ্ঞান মুখোমুখি দাঁড়ানোর কোনো চান্স নেই । স্বপ্নে ছাড়া ।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ৩১ মার্চ ২০১৭ ০৭:০৬365118
  • হুঁ, আমারও একেবারেই তাই মনে হয়। বিশাল সংখ্যক লোক টেকনলজির সুবিধেগুলো নিতে পারে এর ভিত্তির বিজ্ঞান বিন্দুমাত্র না জেনে বা জানার প্রয়োজনও বোধ না করে। সেটাই স্বাভাবিক। যতই বিজ্ঞানের ক্ষেত্র প্রসারিত হবে, ততই ব্যাপারটা সামগ্রিকভাবে বোঝা ব্যক্তিমানুষের পক্ষে কঠিন হয়ে যাবে। এক্সপার্টরাও শুধু নিজের ক্ষেত্রটাই ভালো ভাবে জানবেন, অন্যগুলো সম্পর্কে ঝাপসা ঝাপসা আইডিয়া থাকবে মাত্র।
    এখন ব্যক্তিমানুষ মনের জগতে কী মানবে, কোনো দর্শন নাকি লোকাচার নাকি ধর্ম নাকি অন্য কিছু, সেটা তার পরিস্থিতির উপরে নির্ভর করবে । মঙ্গলগ্রহে যে মানুষেরা প্রথম গিয়ে সেটল করবেন( মানে কিছুদিনের জন্য না, সারাজীবনের জন্য, একেবারে পুত্রকন্যাপরিবার সব সমেত রীতিমতন নতুন দেশে গিয়ে নতুন পাড়ায় থাকতে শুরু করার মতন ), তাদের কি আর ধর্মবিশ্বাস বা ইকুইভ্যালেন্ট কিছু থাকবে না? হয়তো খানিকটা বদলে যাবে, হয়তো নতুন নতুন কিছু যোগ হবে, পুরনো কিছু বাদ যাবে, কিন্তু থাকবেই। যেখানে অনিশ্চয়তা বেশি, অজানার ভয় বেশি, সেখানে ধর্মবিশ্বাসের জোর আরও বেশি।
  • dc | 132.174.106.129 | ৩১ মার্চ ২০১৭ ০৭:৫২365120
  • একক আর Atoz, দুজনের সাথেই একমত। আসলে ছোটবেলা আর টিনেজেবেলায় আমার ওরকম ধারনা ছিল যে আস্তে আস্তে বিজ্ঞানমনষ্কতা বাড়বে, যতো টেকনোলজির প্রসার হবে ততো আল্লাহ-ঠাকুর-গড ইত্যাদিদের ওপর নির্ভরতা কমবে বা এসবে বিশ্বাস কমবে। কিন্তু এখন বুঝি যে ওটা আমারই ভুল ছিল, বেশ কিছু কারনে। এক তো টেকনোলজির উপভোক্তা মানেই সেটার পেছনের পুরো আইডিয়াটা বুঝে ব্যবহার করছে, তা নয়। দ্বিতীয়, "সায়েন্স" বা "রিলিজিয়্ন" এই ধারনাগুলো প্রায় একই জায়গা থেকে এসেছে, এটা বুঝতে আমার অনেকটা সময় লেগেছে। "যেখানে অনিশ্চয়তা বেশি, অজানার ভয় বেশি, সেখানে ধর্মবিশ্বাসের জোর আরও বেশি" - ভীষনভাবে একমত। তৃতীয় কারন, মানুষ বেসিকালি ইর‌্যাশনাল। ইকনমিকসে যেরকম পড়ানো হয় ম্যান ইস আ র‌্যাশনাল এজেন্ট, এই ধারনাটা কতোটা ভুল সেটা আস্তে আস্তে বুঝেছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন