এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রং দে বাসন্তী | 567812.156.4545.27 | ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২১:০৭382116
  • ফেসবুকে বিভাস রায় চৌধুরী

    #SaveAirForce

    আর কত কাল তোমার এ ‘হ্যাল’

    হিন্দুস্থান এরনটিক্স লিমিটেড বা ‘হ্যাল’ এর আপগ্রেড করা প্রথম মিরাজ-২০০০, ১লা ফেব্রুয়ারি রানওয়ে থেকে টেক অফ করার জন্য দৌড় শুরু করে। এটা ছিল এয়ার ফোর্সের জন্য কাস্টমার স্যাটিসফ্যাকশন ফ্লাইট চেক।

    প্লেন মাটি ছাড়ার আগেই এতে আগুন লেগে যায়। দুই পাইলট বুঝতে পেরে ইজেক্ট করেন। কিন্তু ইজেকশনও ফেল করে, স্কোয়াড্রন লীডার সিদ্ধার্থ নেগি আর স্কোয়াড্রন লীডার সমীর আব্রোল দুজনেই মারা যান।

    আমাদের দেশে ৩৯ খানা অর্ডিনান্স ফ্যাক্টরি, ৮ খানা বিশাল সাইজের PSU যেমন ‘হ্যাল’, ৪১ টা অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি, সবকিছুর সাথে ডাইনোসরের সাইজের ডিফেন্স রিসার্চ এন্ড ডেভলপমেন্ট অথরিটি বা DRDO। এদের কাজ হচ্ছে দেশের মিলিটারির জন্য অস্ত্রশস্ত্র, গাড়ি, ট্যাঙ্ক, প্লেন বানিয়ে দেওয়া। তা সত্বেও আমরা আজকে পৃথিবীতে অস্ত্রের বাজারে অন্যতম বড় খদ্দের। আর সেই কাজে প্রচুর বিদেশী কোম্পানি তাদের এজেন্ট লাগিয়ে রেখেছে।

    সব রাজনৈতিক দল ভোটের আগে বুক বাজিয়ে বলে, আমরা জিতলে দেশ অস্ত্র আমদানী বন্ধ করবে আমরা ডিফেন্সে স্বয়ং সম্পুর্ণ হবো। সেই সোনার পাথর বাটি আজও ‘৫৬ ইঞ্চি’র ভোট যুদ্ধের পারানির কড়ি। সেদিন পার্লামেন্টে রাহুল গান্ধী এই ‘হ্যাল’ কে দুর্বল করে দেওয়া হচ্ছে বলে, আঙ্গুল তুলেছেন। কারন রাফায়েল ডিল থেকে আদপে অপদার্থ ছোটো আম্বানীর লাভ হচ্ছে !

    এবার দেখা যাক এই ‘হ্যাল’ কি করে। এয়ার ফোর্সের সাথেই বা এর কি সম্পর্ক। আমার জ্ঞান সীমিত, তাই ছোটো করেই লিখি।

    প্লেনের সার্ভিসিং কে মোটামুটি চারটে স্টেজে ভাগ করা হয়।
    ১ম লাইন, ২য় লাইন, ৩য় লাইন আর ৪র্থ লাইন। ১ম আর ২য় লাইনের সার্ভিসিং এয়ার ফোর্সের ফ্লাইং ইউনিট গুলো নিজেরাই করে নেয়। এয়ার ফোর্সের ইঞ্জিনীয়ারিং বিভাগের টেকনিশিয়ান আর ইঞ্জিনীয়ারিং অফিসার এই দুই লাইনের কাজের জন্য প্রশিক্ষিত। আর বলাইবাহুল্য যথেষ্টই এফিশিয়েন্ট। এই দুই লেভেলে মূলত ভিজুয়াল চেক, অপারেশনাল চেক, কিছু পার্টস এর ল্যাবরেটরি চেক, ক্লিনিং, রি-ফিটিং এই সব করা হয়। আর আসল ফ্লাইং হয় এই লেভেল থেকেই।

    ৩য় আর ৪র্থ লাইনের কাজ, একটু ঝামেলার। এর জন্য এয়ার ফোর্সের বেশ কয়েকটা বেস রিপেয়ার ডিপো ( BRD) আছে । একটা নির্দিষ্ট ঘন্টার ফ্লাইং শেষ করে প্লেন এখানে ফিরে আসে। তারপর এর প্রায় সব যন্ত্রপাতি খোলা হয়। চেক করে যদি দেখা যায় যে আরেক প্রস্থ চলতে পারে তবেই তাকে ফিট করা হয়। ৪র্থ লাইন থেকে যখন প্লেন বেড়িয়ে আসে তখন তার ফ্লাইং লাইফ বা ঘন্টা ‘শুন্য’ থেকে শুরু করা হয়। আমি নিজেও বেশ কয়েক বছর এই রকম একটা BRD তে কাজ করেছি। যেখানে রাশিয়ান হেলিকপ্টারের ৩য় আর ৪র্থ লাইনের সার্ভিসিং হতো।

    এইখানেই এয়ার ফোর্সের বেস রিপেয়ার ডিপো'র বদলে এসে যায় ‘হ্যাল’ এর মতো পাবলিক সেক্টর ! এয়ার ফোর্সের বেশ কিছু প্লেনের ৩য় আর ৪র্থ লাইন সার্ভিসিং করে ‘হ্যাল’। সেই সব প্লেনের শুধু ১য় আর ২য় লাইন সার্ভিসিং এয়ার ফোর্সের হাতে থেকে যায় ।

    এয়ার ফোর্সের 'বেস রিপেয়ার ডিপো’তেও বেশ কিছু ডিফেন্স সিভিলিয়ান স্টাফ আছেন, যদিও আসল কাজ গুলো এয়ার ফোর্স টেকনিশিয়ানই করে থাকে। ওদিকে ‘হ্যালে’র সব স্টাফ সিভিলিয়ান। তবে অনেক এক্স এয়ার ফোর্স ইঞ্জিনীয়ার আর পাইলট ও আছেন। আর আছেন ইউনিয়ন লিডার!

    এই নেতাদের কাজ হচ্ছে সেন্ট্রাল গভর্মেন্টের কাছ থেকে সব সুযোগ নেওয়া। ধর্ণা,বন্ধ,মিটিং এই সব করা আর সেই জন্যেই আমাদের দেশের নেতারা হ্যাল এমপ্লয়িদের স্যালারি দিতে লোন নিতে হয়েছে বলে চীৎকার করেন। কিন্তু সেই নেতারা হ্যালের কোয়ালিটি চেক, প্রোডাক্সন পারফরম্যান্স, এয়ার ফোর্সের হিউম্যান লস নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তা করেন না।

    ‘হ্যাল’ কে অর্ডার পাইয়ে দিলে এই অর্গানাইজেশনের লোকজন বেশি করে ওভার টাইম পাবে, বোনাস পাবে, তাতে ইউনিয়ন খুশি, মানে নেতারাও খুশি। ভোট ব্যাঙ্ক মজবুত।

    মিগ-২১, চেতক- চিতা হেলিকপ্টার, কিরণ' জেট ট্রেনার, জাগুয়ার এদের অ্যাক্সিডেন্ট আর পাইলটের মৃত্যুর খবর তো আমরা সবাই দেখে থাকি। কিন্তু কেউ জানিনা এদের ৩য় আর ৪র্থ লাইন সার্ভিসিং 'হ্যাল' এ হয়। এমন কি এর মধ্যেই ৫ খানা মিগ-২৯, আর ৪ খানা ধ্রুভ ( হ্যাল নিজের তৈরি বলে দাবী করে) হেলিকপ্টার ক্র্যাশ করেছে যে গুলো হ্যালেই সার্ভিস করা।

    আমাদের মিরাজের ফ্লিট বেশ কয়েক দশকের পুরনো। একে একটু মাজাঘষা করা দরকার। দিনে দিনে যুদ্ধের নেচার পরিবর্তন হচ্ছে। তাই মিরাজের প্রস্তুতকর্তা “ডাসাল্ট এভিয়েশন” ৪৯ খানা মিরাজ-২০০০ এর আপগ্রেডেশনের কাজ শুরু করে, প্রথম দুটো নিজেরা করে দেয়, সে দুটো ভালোভাবেই উড়ছে, আর বাকী ৪৭ টা প্লেনের আপগ্রেডেশনের বরাত দেওয়া হয়েছে এই ‘সাদা হাতী’ হ্যাল কে। হ্যালের সাহেব’রা ফ্রান্সে গিয়ে ট্রেনিং নিয়ে এসেছেন। সেটাও আমাদের ট্যাক্সের টাকায়। ১০৯৪৭ কোটি টাকার কন্ট্র্যাক্ট ! পার্লামেন্টে কোনও প্রশ্ন ওঠেনি। কেউ জানতে চায় নি ‘হ্যাল’ কি অদৌ এই কাজের উপযুক্ত? গাধা দিয়ে সূর্যের রথ চালানো যেতে পারে কি না ?
    হ্যালের মডিফাই করা প্রথম প্লেনের কি অবস্থা হয়েছে, সে তো আপনারা সবাই দেখেছেন।

    হ্যাল বা যে কোনো অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি’তে গেলে এদের ওয়ার্ক কালচার দেখতে পাবেন। এক জনের কাজ চার জনে করছে। প্রতি ১০ জনে হয়ত দু জন সুপারভাইজার! যত লোক কাজ করছে তার থেকে বেশি লোক চা খেতে আর গুলতানি মারতে ব্যস্ত। অথচ মাসের শেষে দেখবেন ওভারটাইমের বিল আকাশ ছোঁয়া!
    কিন্তু আপনি কাউকে ছুঁতে পারবেন না। সবাই ইউনিয়নের মেম্বার। অধিকাংশই সিটু বা এআইটিউসি’র অনুমোদিত পোড় খাওয়া কমিউনিস্ট নেতা দ্বারা পরিচালিত। একই ধরনের সমস্যা আমাদের বেস রিপেয়ার ডিপোতেও আছে। আমি নিজেও এই রকম একটা ডিপোতে কাজ করেছি। সেখানে মাঝে মধ্যেই ওদের স্ট্রাইক হলে এক্সট্রা কাজ আমাদেরকেই করতে হতো। আর তার সাথে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক এই সব 'পি এস ইউ' গুলোর লিডারশিপ। যাদের কোন প্রফেশনালিজম নেই। কেবল মাত্র মন্ত্রীদের সাথে ঘনিষ্টতাই ঠিক করে দেয় কে অর্গানাইজেশনের উচ্চ পদে কে বসবে।

    এবার আসা যাক রিসার্চ আর ডেভলপমেন্টের ব্যাপারে। এ ব্যাপারে যত কম বলা যায় ততই ভালো। ফাইটার প্লেন ‘তেজস’ বানানোর কাজ দেওয়া হয়েছিল Aeronautical Development Agency আর HAL কে। বাজেট ছিল ৫০০ কোটি টাকা। টার্গেট দেওয়া হয়েছিল ৫ বছর। সেটা আজ থেকে ৩০ বছর আগে!

    এ বছরের শুরুতে 'তেজস' কে ফাইনাল অপারেশনের ক্লিয়ারেন্স দেওয়া হয়েছে। খরচ হয়েছে মাত্র ২৫০০০ কোটি টাকা।
    ৩০ বছর ! এই লেটের জন্য কারুর পানিশমেন্ট হয়েছে ? নো !
    ৩০ বছর আগে এয়ার ফোর্সের যে ধরনের এয়ার ক্রাফটের প্রয়োজন ছিল আজ কি সেটাই আছে ? নো!

    তাহলেও 'পি এস ইউ' কে তো দুর্বল হতে দেওয়া যায় না!

    আমরা এখন ৫ম জেনারেশন প্লেন এর অভাবে ভুগছি। এদিকে কোয়ালিটি ছেড়ে ডিফেন্স প্রোকিওরমেন্টে রাজনীতি ভ্রষ্টাচার আর ইউনিয়ন করে 'পি এস ইউ' গুলোকে, সাধারন মানুষের ট্যাক্সের শ্রাদ্ধ করতে রাখা হয়েছে। যেখানে কেউ কোনো কিছুর জন্য একাউন্টেবল না, কোয়ালিটির কোন মানদন্ড নেই।

    অটোনমাস বডি দরকার। যার একাউন্টেবিলিটি থাকবে, খরচের সাথে সামঞ্জস্য রাখতে পারবে, আর মার্কেটের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে পারবে। এরকম অর্গানাইজেশন ছাড়া ডিফেন্স আমদানী কম করা যাবে না। কর্পোরেটের প্রফেশনালিজম, “পারফর্ম অর পেরিশ” অ্যাটিটিউড, আর ইউনিয়ন ফ্রী অর্গাইনেজশন না হলে সময় মতো আর্মি, এয়ার ফোর্স নেভীর প্রয়োজন মেটানো সম্ভব না।

    প্রাইভেট ডিফেন্স এস্টাব্লিশমেন্ট আমেরিকা বা ইউরোপে খুবই সফল। এই মডেল হয়ত আমাদের দেশে’র কোয়ালিটি স্ট্যান্ডার্ডে উতরে যেতে পারে, কিন্তু বিদেশের বাজারে কম্পিট করতে গেলে এদের এখনো অনেক দূর যেতে হবে। টাটা বা মহীন্দ্রা এই বাজারে বেশ কিছুটা এগিয়েছে। এটাই আশার আলো।

    আরেক বার গান্ধীজীর স্বদেশী আন্দোলনের সময় এসেছে। কিন্তু সেটা 'পি এস ইউ' এর মাধ্যমে না।
  • T | 238912.66.4534.164 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৬:২৭382184
  • :))) তবু সরাসরি বলতে পাচ্চে না আহা আম্বানীকেই চাই। :))
  • amit | 340123.0.34.2 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৬:৫০382195
  • বাইরের দেশে ইউনিয়ন ফ্রি সেটা কে বললো ? বাইরের দেশে ইউনিয়ন আছে খুব ভালো মতো, আর লেবর ল অনেক বেশি স্ট্রং। যেসব সেক্টরে ইউনিয়ন নেই বা উইক, সেখানেও মিনিমাম স্যালারি থেকে সোশ্যাল সিকিউরিটি অনেক কিছুই আইনত ডিফাইন করে দেওয়া আছে, কোনো এমপ্লয়ী সেগুলো না মানলে কড়া শাস্তির ব্যবস্থা আছে। ওয়ার্কার্স দের সুপরাননুযাশন জমা না দিলে মালিকের শাস্তির ব্যবস্থাও আছে। ব্যাংকের পয়সা মেরে লন্ডনে বা ওয়েস্ট ইন্ডিজ এ গিয়ে বসে থাকা ইন্ডিয়ার মতো সোজা না।

    ওয়ার্ক কাল্টুর ডেফিনিটলি ভালো বা সিস্টেম্যাটিক, কিন্তু তালি কি আর এক হাতে বাজে ? ইন্ডিয়াতে পাবলিক সেক্টরে শ্রমিকদের দিক থেকে উনিয়নবাজি বা নেগলিজেন্স যতটা আছে, প্রাইভেট সেক্টরে মালিকপক্ষের দিক থেকে এক্সপ্লইট করার টেন্ডেন্সি টাও ততটাই। আর কাল্টুর এক দিনে উন্নতি হয়না। নিজের অভিজ্ঞতায় দেখা একই মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে বাইরের দেশে আর ইন্ডিয়াতে ওয়ার্ক কাল্টুর থেকে বেনিফিট সবকিছুই আলাদা। এমনি এমনি কি আর মূলটি রা ইন্ডিয়া বা চীন তে ব্যবসা করতে আসছে ? কম পয়সায় বেশি ফায়দা আর ঘাড় ধরে বেশি সময় কাজ করানো যায় কোনো ওভারটাইম ছাড়াই। IT ইন্ডাস্ট্রি গুলোতে দেখুন না একবার কিভাবে এক্সপ্লয়টেশন চলছে।

    এবার বাইরের দেশের মডেল অর্ধেক ইমপ্লিমেন্ট করবো, বাকিটা ভুলে যাবো, সোশ্যাল সিকিউরিটি বা ওয়েলফেয়াএর দিকটা পুরো এড়িয়ে যাওয়া হবে, আর আশা করবো পুরোটা ফল হবে, সাই সাই করে প্লেন উড়ে যাবে, সেটা কি করে হয় ?

    আমার পয়েন্ট পুরো আলাদা। ইন্ডিয়ার মতো গরিব, লিমিটেড রিসোর্স এর দেশে অন্ধের মতো আর্মস রেস চালানো কতটা যুক্তিযুক্ত -? এই যে একটা যুদ্ধের দামামা সারাক্ষন বাজানো হয়, সিয়াচেন এ জওয়ান দাঁড়িয়ে আছে, সুতরাং তোমরাও লাইন দাঁড়িয়ে থাকো, এই সব মেলোড্রামা কতটা সত্যি আর কতটা ফাঁপানো ? আফটার অল যুদ্ধ একটা মেজর বিসনেস অনেকের কাছেই, বাকি সব কিছুর মতো ওটার ও মাইন্ মোটিভে হলো প্রফিট। আজকে পাকিস্তান বা চীনের সাথে যুদ্ধ যুদ্ধ হাওয়া না চাগিয়ে রাখলে তখন লোকে প্রশ্ন শুরু করবে খাবার জল হাসপাতাল কেন জোটে না ? এই সারাক্ষন দামামা বাজানো হলো সেগুলোর কভার। একই জিনিস পাকিস্তান-ও করে , আমরা একা নয়। সমস্যা মিটে গেলে কত রাজনীতিক যে বেকার হয়ে যাবে।

    পৃথিবীতে বহু দেশ জাপান বা কোরিয়া বা Singapore যুদ্ধের প্লেন, জাহাজ, ট্যাংক না বানিয়েও ইকোনোমিক্যালয় অনেক ভালো করেছে। অনেক দেশ , সুইডেন বা Switzerland নিজেরা কোনোদিন যুদ্ধ করেনা, কিন্তু এটাকে একটা এক্সপোর্ট ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে নেয়, বাকিরা লড়ে মরুক, ওদের প্রফিট হলেই হলো।

    এবার আমরা কোন পথে হাটতে চাইছি ? নিজেরা বানাবো আর নিজেরাই লড়ে যাবো ওগুলো নিয়ে-? এদিকে দেশের 30-40-% লোক দুবেলা ঠিকমতো না খেতে পেয়ে মরুক ক্ষতি নেই, সিয়াচেন এ জওয়ান দাঁড়িয়ে আছে।
  • শঙ্খ | 2345.110.9004512.73 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৯:৫৬382206
  • ওয়ার্ক কাল্টুর বেশ পছন্দ হল। পাই এই বইমেলার ঝামেলি মিটলেই যেন এটাকে ভোক্যাবে ঢুকিয়ে নেয়।
  • শঙ্খ | 2345.110.9004512.73 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০৯:৫৭382217
  • আর অমিতবাবুর সঙ্গে একমত।
  • সিকি | 562312.19.4534.88 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১০:০৫382228
  • লেখক শুরুতেই লিখেছেন "আমার জ্ঞান সীমিত" - তা না লিখলেই পারতেন। যাই হোক, জয় আম্বানী।
  • | 2345.106.9003423.68 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১১:০৮382239
  • আমি অবশ্য লেখাটা পড়ি নি, শুধু কমেন্টগুলো। তবে আম্বানীর অ্যাকাউন্টেবিলিটি কিরকম? এই যে গতবছর রিলায়েন্সের ফোন বন্ধ হয়ে গেল তো বেকার হয়ে যাওয়া ছেলেপুলেদের সম্পর্কে কোন অ্যাকাউন্টেবিলিটি? আর ব্যাংকরাপিসি ফাইল করার কথা বাদই থাক আপাতত।
  • S | 458912.167.34.76 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১১:২৩382250
  • "মেরা পাপাকা সপনা, সবকা মাল আপনা।"
  • dc | 232312.164.123423.98 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১১:৩৫382261
  • "ইন্ডিয়ার মতো গরিব, লিমিটেড রিসোর্স এর দেশে অন্ধের মতো আর্মস রেস চালানো কতটা যুক্তিযুক্ত -? এই যে একটা যুদ্ধের দামামা সারাক্ষন বাজানো হয়, সিয়াচেন এ জওয়ান দাঁড়িয়ে আছে, সুতরাং তোমরাও লাইন দাঁড়িয়ে থাকো, এই সব মেলোড্রামা কতটা সত্যি আর কতটা ফাঁপানো"

    লেখাটা পড়তে শুরু করে ঠিক এগুলোই লিখবো ভাবছিলাম, তারপর দেখি অমিতবাবু লিখে দিয়েছেন। একদম একমত।
  • S | 458912.167.34.76 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১১:৫১382117
  • এ বছরের শুরুতে 'তেজস' কে ফাইনাল অপারেশনের ক্লিয়ারেন্স দেওয়া হয়েছে। খরচ হয়েছে মাত্র ২৫০০০ কোটি টাকা।
    ৩০ বছর !

    ১) এই তথ্য ভুল বলেই মনে হচ্ছে। একটু রেফারেন্স দিলে ভালো হয়।

    ২) ইন্ডিয়ার প্রাইভেট কোম্পানিরা সরকারী সাহায্য ছাড়া এখনো অবধি একটাও কাজ ঠিক ঠাক করেছে? একটা, জাস্ট একটা, উদাহরণ চাইছি।

    ৩) ৩০ বছরে খরচ মোটে ২৫০০০ কোটি টাকা? বড় ডিফেন্স কোম্পানিগুলো তো এইটুকু টাকা প্রতি বছর রিসার্চে খরচ করে।
  • sm | 2345.110.014512.181 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১২:১৬382128
  • ইন্ডিয়া গরীব দেশ নয়। গরিব,সাজিয়ে রাখা হয়েছে।আর্থিক অসাম্য, সাগর বিশাল!
    ডিফেন্স বাজেট টিও বেশ বৃহৎ ও সরেস।
    ভৌগোলিক ভাবে,ইন্ডিয়া অত্যন্ত এগ্রেসিভ,ও ক্ষমতা শালী কিছু প্রতিবেশী দেশ দ্বারা বেষ্টিত। তাদের অনেকেই যুদ্ধোনমাদ!
    সুতরাং ডিফেন্স শক্তিশালী রাখা অত্যন্ত বাঞ্ছনীয়।ডিফেন্স শক্তি শালী রাখতে গেলে চাই উন্নত অস্ত্রশস্ত্র।খালি অস্ত্র শস্ত্র হলেই চলবে না। তাদের মেইনটেন্যান্স টি ও খুব গুরুত্ব পূর্ন।
    লেখক লিখেছেন হ্যাল এর অপারদর্শিতা, ও শিথিল ওয়ার্ক কালচারের কথা।হয়তো খানিক টা ঠিক।ইউনিয়ন এর ভূমিকা যে খালি মাইনে ও বোনাস বাড়ানোতেই সম্পূর্ন থাকতে হবে এমনটি ও কাম্য নয়।
    ইউনিয়নের লক্ষ্য হওয়া উচিত কিভাবে ওয়ার্ক কালচার বাড়ানো যায় ও সর্বোত্তম প্রোডাক্ট বানানো যায়।
    আমরা কাগজে প্রায় ই দেখি যুদ্ধ বিমান ট্রেনিং এর সময় ভেঙে পড়ছে।খুবই আশঙ্কার কথা।এক একটা প্লেন 500 -1000 কোটি টাকার বিনিময়ে কিনেও ভেঙে পড়বে কেন?
    এর সঙ্গে কম্পিটিটর তৈরি করাও সরকারের দায়িত্বের মধ্যে পরে। নয়তো আমি ফুটো মালা বগি থালা সাজিয়ে দেব আর সেটাতেই খেতে হবে ,এমনটা হয়ে যায় ব্যাপার টা।
    তা,প্রাইভেট সংস্থা তৈরি করার অনুমতি দিতে হবে ও তাঁরা বিনিয়োগ করবে এদিক টা ঠিক আছে।
    কিন্তু দেখতে হবে সেই কোম্পানির কোন ব্যাক গ্রাউন্ড আছে কি না!অনিল আম্বানির কোম্পানি তো হাঁটতেই শেখে নি।সে, আবার কি অর্ডার পাবে?ওটা একটা বোগাস ব্যাপার।
    এপোলো গ্রূপ যদি বলে,একটি মেডিকেল কলেজ চালাবো বা টেক ওভার করবো। ফেয়ার এনাফ দাবি।কিন্তু আম্বানির কোম্পানি এখনো যুদ্ধ বিমান তৈরি বা মেইনটেন্যান্স এর বিষয়ে দুগ্ধপোষ্য শিশু।
  • amit | 340123.0.34.2 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১২:১৯382139
  • এতো প্লেন বানানোর ইচ্ছে থাকলে কমার্শিয়াল প্লেন কেন বানাতে পারে না ? শুধু ফাইটার প্লেনই কেন বানাতে হবে ? কার্গো জাহাজ, FPSO, FLNG, ক্রূজ শিপ বানিয়ে বানিয়ে আজকে কোরিয়া দুনিয়ার সব থেকে বড়ো শিপ ইয়ার্ড গুলোর মালিক। সব কটা মেজর অয়েল প্রোডিউসিং দেশ আজকে ওদের থেকে জাহাজ কেনে। কেন ভাই, ওদের তো যুদ্ধ জাহাজ বানাতে হয়না এক্সপোর্ট করার জন্য। তাতে কি ওদের কিছু এক্সপোর্ট পোটেনশিয়াল কিছু কম পড়েছে ? আবালপনা যত। কেন ৫থ জেন ফাইটার প্লেন দরকার এয়ার ফোর্স এর ? যদি অল্প কয়েকটা দরকার হয়ও surveillance এর জন্য, তাহলে বাইরের থেকে কিনলে কি এসে গেলো ?

    মেক ইন ইন্ডিয়া মানে যেন শুধু যুদ্ধ জাহাজ আর প্লেন ট্যাংক বানাও আর লড়াই করে নিজেরা শেষ করো। এই কদিন আগে ফেকু L&T র ট্যাংক কারখানা উদ্ধোধন করে এলো। এরা এমন একটা প্যারানয়া বানিয়ে রাখে যেন দুনিয়াতে আর ভালো কিছু বানানোর বা এক্সপোর্ট করার নেই। শুধু লড়াই এর জিনিস ই বানাতে হবে। এদিকে একটা ঠিক মতো প্যাসেঞ্জের গাড়ি বানিয়ে ওঠা যায়নি এখনো পর্যন্ত, কনসিউমার ইলেকট্রনিক্স ছেড়েই দিলুম। তো আমরা ফাইটার প্লেন বানালে বাকি দেশ কি লাইন দিয়ে কিনতে আসবে ? এখানে যারা এসব যুদ্ধবাজ ডায়লগ দেয়, তারা নিজের জন্য (ট্যাক্সির জন্য নয় ) কজন পয়সা থাকলে Toyota, Hyundai ছেড়ে টাটা র গাড়ি কেনে ?
  • sm | 2345.110.014512.181 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১২:৩৬382150
  • সঠিক কথা। দুরন্ত টেকনোলজি নেই।উপরন্তু ওয়ার্ক কালচার যথেষ্ঠ ফালতু।এর মধ্যেই ইসরো ভালোই কাজ করছে। ভবিষ্যতে স্যাটে লাইট প্রযুক্তি এক্সপোর্ট কারী দেশ হিসাবে ইন্ডিয়া নিশ্চয় অগ্রণী ভূমিকা নেবে।
    ফার্মা ইন্ডাস্ট্রি ও বিদেশে ভালোই নাম কিনেছে।উন্নত দেশ,এমনকি আমেরিকায় পর্যন্ত আমাদের দেশ এর ওষুধ চলছে।
    ওদিকে আমার ঠাকুরদার আমলের রেল ট্র্যাক!
    ভাল সিগ্নালিং ব্যবস্থাও গড়ে ওঠেনি।
    ভালো ল্যাপটপ বানাতে পারে না।
    লোকজন ও বেশ একগুঁয়ে ,গোঁয়ার টাইপের।
    আমি নই
  • সিকি | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৩:২১382161
  • রচনাগুলো ভালো। দশে পাঁচ দিলাম।
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৩:২৬382172
  • ধুস্‌, ইন্ডিয়ার সঙ্গে অন্য দেশের যুদ্ধ তেমন জুতসই কিছু হয় না। চিনের সঙ্গে যুদ্ধ হয়েছে তাও ৫০ বছরের বেশি হয়ে গেল, আর সে লড়াই সীমাবদ্ধ ছিল সীমান্তে, ভেতরে কিছু হয় নি। পাকিস্তানের সঙ্গে লাস্ট যুদ্ধ হয়েছে সেও তো বিশ বছর হতে চলল (কার্গিল ১৯৯৯), সেও কাশ্মীরে শুধু।

    সুতরাং, নয়া শতাব্দীতে এই যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব - এসব এক্কেবারে ফালতু, ঐ মাঝেমধ্যে সীমান্তে দুই পক্ষের গুলি বদলের প্র্যাকটিসের জন্য মিগ-ফিগ কিস্যু লাগে না। আর কে কাকে অ্যাটাক করবে - খেয়ে দেয়ে কাজ নেই - প্রতিবেশী দেশ সব নিজেদের ঝামেলা নিয়ে ব্যস্ত।
  • sm | 2345.110.014512.181 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৩:৪৪382180
  • কিন্তু চীন ,পাকিস্তান এরা শক্তিশালী প্রতিবেশী।কখন কি করে বসে ঠিক নেই।
    নিজের দুর্বলতা প্রকাশ করে ফেললে তো ভয়ানক মুশকিল!
  • lcm | 900900.0.0189.158 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৩:৫৬382181
  • না না, সে সব বহুকাল আগে, চেঙ্গিজ খান-এর আমলে, এশিয়ার দেশগুলি (বিশেষ মধ্য এশিয়ার কাছাকাছি) খুব ভয়ে ভয়ে থাকত।
  • T | 561212.112.4578.134 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৪:০৬382182
  • এ মানে চরম। বাঙালীর ওয়েট ড্রিমসে বিশ্বজিৎ এবং সাইকেলের দোকান কিভাবে প্রভাব ফেলেচে তার প্রমাণ। মানে লোকে বিশ্বাস করে যে একদিন প্লেনের চাট্টে নাটবল্টু চেক কল্লাম না আর অমনি আকাশ থেকে ধড়াম করে মিগ পড়ে গ্যালো। নীচে তখন সিটুর লোকজন একটা রেঞ্চ হাতে পয়সা বাড়াও বলে আন্দোলন কচ্চে। এ মানে ছাগলামোর একশেষ।
  • de | 90056.185.673423.57 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৪:২৩382183
  • কিছু জিনিসের যদি অবলুপ্তি ঘটতো!

    যুদ্ধ আর সীমান্তরক্ষা - কত টাকা বেঁচে যেতো, কত মানুষও -

    যুদ্ধবিমানের জন্য এতো টাকা নষ্টের কোন মানে হয়? সেনাবাহিনীর লোকদের শুধু বিপর্য্যয় মোকাবিলায় কাজে লাগানো যেতো - লাদাখে দেখেচি সেনাবাহিনী ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরীতেও হাত লাগায় -
  • sm | 2345.110.014512.181 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৫:০০382185
  • মিগ,মিরাজ,জাগুয়ার ভেঙ্গে পড়ছে তো নাকি?কারণ টা তাহলে কি?
    দুই, কার্গিল যুদ্ধে ও শুনেছি বোফোর্স কামান ভালো কাজ করেছে।
    তিন,সীমান্তে,বিশেষত চীন ও পাকিস্তান সীমান্তে যুদ্ধ করার জন্য বিশাল আর্মি তো চাই নাকি?
    চার,একটা সাবমেরিন এর দাম বোধ হয় পাঁচ হাজার কোটি টাকা।তো দু চারটে কিনে তো রাখতে হবে নাকি?যেখানে চীনের অনেক কটা অলরেডি আছে।
    যদি চীন শোনে,ঘোড়া নেই,সৈন্য নেই, উট ও নেই,তাহলে সে তখন হাল্লা রাজা হয়ে যাবে তো।
  • সিকি | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২১:৩১382186
  • হালুম!
  • S | 458912.167.34.76 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২১:৩৫382187
  • শুখই তৈরী করুক না যতখুশি।
  • S | 458912.167.34.76 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২২:১৩382188
  • "যদি চীন শোনে,ঘোড়া নেই,সৈন্য নেই, উট ও নেই,তাহলে"

    তাহলে চীন কি করবে?
  • সিকি | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২২:৫০382189
  • আজ বাদে কাল জুদ্দু কব্বে।
  • lcm | 9006712.229.0112.212 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২৩:০৩382190
  • এই তো ধরো না, চায়্না-মায়ামার বর্ডার প্রায় ২১০০ কিমি। তো, ২০১৬ সালে মায়ামার ওদের ডিফেন্স বাজেট একটু কমিয়ে দিল - 3.8 বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে 3.6 । তো তাতে কি হয়েছে? চিন বর্ডার ভেঙ্গে ঢুকে পড়েছে? মায়ামার দখল করে নিয়েছে? কিস্যু হয় নি।
    আর, ভারত ডিফেন্স বাজেট বাড়িয়ে (৭%) কত ৫০ বিলিয়ন ডলার না কত যেন করে দিল।
  • S | 2390012.156.561223.1 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২৩:৩২382191
  • সেইতো। ভারত এতো সতো অস্ত্র সস্ত্র জোগাড় করার পরেও তো চীন বর্ডার ভেঙ্গে ঢুকছে শুনছি। ডিফেন্স বাজেট বাড়িয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা হয়েছে, এমন নজির কি ইতিহাসে আছে?
  • Du | 237812.58.121212.72 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২৩:৩৪382192
  • চীনকে শুধু নদীগুলো আটকাতে হবে
  • sm | 2345.110.895612.26 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২৩:৩৫382193
  • সেতো আমেরিকা/কানাডা/মেক্সিকো উদাহরণ দেওয়া যায়।যুদ্ধ বাঁধার সম্ভবনা নেই।
    এর মানে এই নয়,এদের রিলেশন আর ভারত/পাকিস্তান/চীন এক।
    ইংল্যান্ড/ফ্রান্স কে ধরুন।দুজনেই শক্তিশালী।জার্মানি/ফ্রান্স দেখুন।
    একজন দুর্বল অন্য জন নিউক্লিয়ার অস্ত্রে শক্তিশালী। কিন্তু,যুদ্ধ বাঁধার সম্ভবনা নেই।
    এই সব উদাহরণ দেখিয়ে কি হবে?
    শ্রীলঙ্কায় ভারত আর্মি পাঠায়,চীনের সাহায্যে শ্রীলঙ্কান আর্মির সঙ্গে সংঘর্ষে প্রচুর তামিল মৃত্যু বরণ করে।
    কার্গিল যুদ্ধ হয়।
    অর্থাৎ ভারতীয় উপমহাদেশে এখনো ম্যাচুরিটি আসে নি।
    দোষ যার ই থাকুক,যুদ্ধ বাঁধা অসম্ভব নয়।
    ইফ ইউ ওয়ান্ট পিস, বি প্রিপেয়ার ফর ওয়ার।
    কার বিখ্যাত উক্তি যেন
  • S | 2390012.156.561223.1 | ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ২৩:৪৯382194
  • তা এই দেশগুলোর মধ্যে যুদ্ধের সম্ভাবনা একদম নেই কেন? আম্রিগার সঙ্গে কানাডার এবং মেক্সিকোর যুদ্ধ হয়েছে। ইংল্যন্ড - ফ্রান্সের তো কয়েক শতাব্দির শত্রুতা। জার্মানি তো সবার সাথে যুদ্ধ করেছে। তাহলে এদের মধ্যে আজকের এই সুসম্পর্ক তৈরী হলো কেন? ডিফেন্স বাজেট বাড়ানোটা কারণ নয় নিস্চই।

    "সি ভিস পেসাম, পারা বেলাম" কার বিখ্যাত উক্তি শুনি?
  • sm | 2345.110.895612.26 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০০:১৩382196
  • ওই জন্যই বললাম ভারতীয় উপমহাদেশে এখন ও ম্যাচুরিটি আসে নি।
    ঠিক যেমন প্রতিবেশী দেশ এর সম্পর্ক নিয়ে আম্রিকা/মেক্সিকোর মধ্যে ম্যাচুরিটি আসে নি।
    যেদিন ভারত /চীন বর্ডার উন্মুক্ত হবে,তখন হয়তো বলা যেতে পারে কিছুটা ম্যাচুরিটি এসেছে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন