এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইকনমি ক্রাইসিস ডোমেস্টিক মার্কিন গ্লোবাল

    lcm
    অন্যান্য | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ৩৫৩৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Binary | 198.169.6.69 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:০৭403039
  • আর যখন সেই ব্যাঙ্কের অবস্থাটা ততটা ভাল নয়, সঞ্চয়টা রাখলে, সেটা তামাদি হেয়ে যাওয়ার চান্স আছে, আর সেটা চাকরটা জানে, তখন কি হবে ? বিশেষ করে যখনে, গ্রাসাচ্ছাদন ছাড়া বাকিটা (মানে, সিনেমা দেখা, বিড়ি খাওয়া, ক্রিমতেল মাখা এসব) ঐ টাকার উপর নির্ভর্শীল।
  • Ishan | 12.217.27.213 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:৩৩403040
  • কি আর হবে, ব্যাংক ফেল করার মতো হবে। কেউ টাকা রাখবেনা। আদিযুগে যেমন হত। :)
  • Binary | 198.169.6.69 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:৪৯403041
  • মানে কথাটা হচ্ছে এখানে সেই ব্যাঙ্কটা আগে যে সুদ দিতো চাকরটাকে, এখন আর সেই সুদ দিতে পারছেনা, মানে টাকাটা নিজের দেশে আর কোথাও খাটাতে পারছে না, তখন ডলার ছাপিয়ে বলছে, এই নাও সুদ।

    আর চাকরটা দেখছে, তার ক্রিমতেল কেনার অন্য অপশন আছে, তখন ব্যাপারটা অন্য রকম দাঁড়াবে না কি ? মানে এখন অনেকটা তাই অবস্থা না কি ?
  • Binary | 198.169.6.69 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:৫৫403042
  • মানে বলতে চাইছি, সবটাই সুধু-ই কি ট্রেডডেফিজিট ?

    যদি, আজ অ্যামেরিকা বলল, আর কোনো আউটসোর্সিং নয়, এখন দেশেই অনেক উদব্‌ত্ত লেবার, আগের চেয়ে, ১/৪ মাইনেতে দেশেই প্রোডাকশন হবে, সুধু কাঁচামালে-র বাজার আসবে মেক্সিকো, চীন বা ভারত থেকে, তাইলে-ই কি সমস্যা মিটে যাবে ?
  • dri | 199.106.103.254 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৪:০০403043
  • অ্যানালিটিকাল ভাট রাত্তিরে হবে। আর ভাটের ঠেলায় ডেটাগুলো না হারিয়ে যায়।

    আজকের ডেটা --

    মেসিজ - ৭০০০
    মরগ্যান স্ট্যানলি - ১৮০০
  • Ishan | 12.217.30.133 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:০৩403044
  • না না ওতে কোনো লাভ হবেনা। বাইনারিদা যেটা বলছেন, সেটা ইমপ্লিমেন্ট করতে গেলে বহু কিছু করতে হবে। গোটা বিশ্ব অর্থনীতির সমস্ত তথাকথিত স্বত:সিদ্ধগুলোই তাহলে ভেঙে পড়বে। কি কি করতে হবে দেখুন।

    ১। কর্পোরেশনগুলোকে বাধ্য করতে হবে আমেরিকাতেই সমস্ত গুডস উৎপাদন করতে। অন্তত: আমেরিকায় যেটা বিক্রি হয়, তার সিংহভাগ তো করতেই হবে।

    ২। এটা এমনি এমনি করা যাবেনা। কর্পোরেশনগুলো একমাত্র শেয়ার হোল্ডারদের কাছে দায়বদ্ধ। প্রফিট ম্যাক্সিমাইজ করা তাদের একমাত্র মটো। আমেরিকার অর্থনীতিকে সাপোর্ট করতে তাদের বয়ে গেছে। ফলে কর্পোরেশনগুলোকে বাধ্য করতে গেলে আইন করতে হবে। ইমপোর্ট রেগুলেশন করতে হবে।

    এর মানে হল মুক্ত অর্থনীতির একদম উল্টো দিকে হাঁটা। এর রাজনৈতিক ফলটা হজম করা কঠিন।
  • Binary | 70.64.8.206 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪৭403045
  • একনম্বরটা যে করতেই হবে এটা কিন্ত দেওয়ালে লেখাই হয়ে গেছে। মার্কিনিদের সেরকম কোনো হেভী ইন্ডাস্ট্রী নেই (মোটরগাড়ী টাইপ নয়)। বাজার ধরা টাইপ শিল্পে, ঘুরে দাঁড়াতে গেলে একটাই পথ দেশের মানুষকে চাকরী দেওয়া, তাতে কম্পানীগুলোর লাভের পেছনে বাম্বু দিতে হলেও। এতেই এখন অ্যামেরিকার লাভ, আর পরে বিশ্বের।
  • Binary | 70.64.8.206 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৫৮403046
  • আরেট্টা উপায় আছে, আলাস্কার তেল জমিয়ে না রাখা।
  • anaamik | 59.164.101.18 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:০৬403047
  • আম্মো বলি আমার কি মনে হয়?

    কী হবে?
    - আমি জানি না, এবং এটা জানি অধিকাংশ লোকেই সেটা জানে না :-)

    কী হতে পারে?

    ১। গ্লুম: একটা সময়ে আমদানি-রপ্তানি-র ফারাকের চোটে ডলার ডিভ্যালুড হল। তাতে আমেরিকা-র সংস্থাগুলোর রপ্তানি বাড়লো। Balance of Payments-এর-ও খানিক্টা উন্নতি হলো। কিন্তু পৃথিবীর অধিকাংশ সে¾ট্রাল ব্যাঙ্ক যারা ডলার জমিয়ে বসেছিলো, তারা এবং তাদের দেশের অর্থনীতি বেশ সুন্দরভাবে ভোগে গেলো। ফলে ক্রেতার অভাবে আমেরিকান কোম্পানি-গুলোর রপ্তানি ভোগে গেলো। এদিকে ডলার-এর ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ায় আভ্যন্তরীণ চাহিদাও ঘেঁটে গেলো। ফলে আবার Trade Deficit বাড়তে লাগলো ..

    ২। বুম: আরো বেশ কিছুদিন আমেরিকার আর্থিক প্রক্রিয়ায় সুদের হার শূণ্যের কাছাকাছি থাকার পরে ডলার
    ক্যারি ট্রেড-এর কারেন্সী হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠলো। প্রচুর আমেরিকান / অন্যান্য উন্নত দেশের পুঁজি সারা বিশ্বের বিভিন্ন অ্যাসেট ক্লাসে ছড়িয়ে আবার অসংখ্য বুদবুদ তৈরী করতে থাকলো। এর মাঝে যদি কোনো টেক্‌নোলজিক্যাল ইনোভেশন হলো তো ভালো, নৈলে বেশ কিছু বছর পরে আবার আমরা আজকের পরিস্থিতিতে ফিরে এলাম। আবার সেটা থেকে বাঁচতে এক-ই পন্থা .. অর্থাৎ ব্রিঙ্কম্যানশিপ চলতেই থাকলো ..

    ৩। ডুম: ঘাটতি সামলাতে আর রিসেশন থেকে বেরোতে আমেরিকা আর ইউরোজোন নিজেদের কারেন্সী-র কম্পিটিটিভ ডিভ্যালুয়েশনের লড়াই-তে নামলো। (লক্ষ্য করুন এরা ইতিমধ্যেই সুদের হার কমানো-র জন্যে বেশ প্রতিযোগিতায় নেমেছে) বহু দেশে হাইপার ইনফ্লেশন শুরু হলো। বিশ্ব জুড়ে অরাজকতা এবং যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়া সেখান থেকে খুব কিছু কষ্টকল্পনা নয়।

    এর বেশী বকবক করলে রেসিডেন্ট ইকোনমিস্ট-রা এসে এবার সেইন্যিওরাজ বানান জিগ্যেস করবে :-(((((((((((

    ডেফিসিট নিয়ে হাওয়ায় হাওয়ায় না খেলে সংখ্যার দিক থেকে দেখতে চাইলে -
    http://stats.oecd.org/wbos/Index.aspx?datasetcode=MEI_BOP
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:২৯403049
  • ভাট শুরুর আগে, আরেকটা খবর। এটা মেনস্ট্রীম মিডিয়া মোটামুটি চেপে গেছে। সেটা হল দুবাইতে রিয়েল এস্টেট মার্কেট ভীষণভাবে ক্র্যাশ করেছে। এমেরিটাস এয়ারলাইন্সও বেসিকালি দেউলিয়া হয়ে গেছে। দুটোকেই বেলাউট করেছে আবুধাবি। শোনা যাচ্ছে লন্ডনের ব্যাঙ্কাররা ভারী ভারী রিয়েল এস্টেট বিক্রি করার চেষ্টা করছে বলে মিডিয়াতে খবরটা বার করেনি যাতে প্যানিকে দাম আরো না পড়ে।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৩২403050
  • ভারতে, বিশেষত কলকাতায় কবে রিয়েল এস্টেট ক্র্যাশ করবে?

    শালা তিন-চার বছর আগেও যখন সাউথ সিটি তৈরী হচ্ছিলো তখন ছিলো ২৫-৩০, এখন সেই ফ্ল্যাট ৮০-৯০। লোকে খুব একটা কিনছে না শুনেছি। কবে ধপাস করে পড়বে সেই আশায় বসে আছি।
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:০১403051
  • আর ডেফিসিটের ব্যাপারে আমারও মনে হয় আন্দাজে এটা সেটা না বলে তথ্যে একবার চোখ বুলিয়ে নিলে একটু সুবিধে হবে। অনামিকের দেওয়া লিংকটা ভালো, কিন্তু একটু কম রিডেব্‌ল। ওভারঅল ট্রেন্ড বার করতে গেলে পেনসিল দিয়ে অনেক হিসেব করতে হবে। আমি একটা লিংক দিচ্ছি তাতে ব্যাপারটা গ্রাফিকালি হয়ত একটু চট করে বোঝা যাবে। http://tinyurl.com/camkco

    গ্রাফের রিডিং হল মান্থলি ডেফিসিটের। অর্থাৎ, পুরো বছরের ডেফিসিট বার করতে গেলে বারো মাসের যোগ করতে হবে। স্টাইল মেরে হয়ত এরিয়া আন্ডার দা কার্ভ করেও করা যাবে। এবং মনে রাখতে হবে লাস্ট কয়েক বছর ধরে আমেরিকার ডেফিসিট শুধু যোগই হয়েছে। মানে, মোট ডেফিসিট হল সব ডেফিসিটের যোগফল।

    লাল দাগ ইম্পোর্ট, নীল দাগ এক্সপোর্ট। গ্রাফের দিকে তাকালেই বোঝা যাবে ৯৯ এর পর থেকে ডেফিসিট মাত্রাছাড়া ভাবে বেড়েছে। সুতরাং এই পিরিয়েডকে ডেস্ক্রাইব করতে গেলে, 'চীন আমেরিকাকে মাছ দিল, আর আমেরিকা চীনকে মাছ ধরার নৌকো দিল', এভাবে বলাটা মিসলিডিং। এভাবে বললে কেমন একটা ইলিউশান হয় যেন এও দিল, ওও দিল, শোধবোধ হয়ে গেল। কিন্তু এই বিরাট ডেফিসিটটা পরিস্কার করে ধরা পড়ল না। আমি আরো ডেটা দেখেছি, আশির দশকে ইভেন ৯৪ এর তুলনায় ও অনেক কম ডেফিসিট ছিল। ৭৫ সালে তো সারপ্লাস ছিল।

    আরো একটা ব্যাপার লক্ষ্য করতে বলছি (বিশেষ করে আর্য্যকে)। আপনি বলছিলেন না যতক্ষণ না আমেরিকার সাবস্টিচিউট খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে ততক্ষণ চীনকে আমেরিকাকেই যোগান দিয়ে যেতে হবে? এই গ্রাফের ২০০৮ এর মাঝ থেকে ২০০৯ এর জ্যান অব্দি দেখুন। দেখুন ইম্পোর্ট এবং এক্সপোর্ট কিরকম শার্পলি ড্রপ করেছে। আমেরিকার কোন সাবস্টিচিউট তো পাওয়া যায় নি। যেটা হয়েছে, চীন জাপান এরা রপ্তনী কমিয়ে দিয়েছে কারণ আমেরিকান ক্রেতার আর কিছু কেনার সামর্থ্য নেই। প্লাস আমেরিকা বকেয়া টাকা ফেরত দেবে কিনা অনিশ্চিত। এই গ্রাফের অ্যাব্রাপ্ট ডাউনটার্নের সাথে আমেরিকায় প্যানিক শুরুর একটা খুব স্পষ্ট কোরিলেশান পাবেন।
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:২৬403052
  • ঈশেন, তুমি তোমার প্রথম দুটো পোস্টে ডলারের হয়ে একটু সালিশী করলে বলে মনে হল। যদিও তোমার কথার টেনরটা আমি ঠিক বুঝিনি।

    আমার জাস্ট কতগুলো কথা আছে। ওয়ার্ল্ড ট্রেডের জন্য সিঙ্গল ওয়ার্ল্ড রিজার্ভ কারেন্সি আবশ্যক নয়। ডলার পৃথিবীর রিজার্ভ কারেন্সি হিসেবে চলছে মে বি ষাট সত্তর বছর হবে হার্ডলি। এর আগেও পৃথিবীতে বাণিজ্য হয়েছে। সিঙ্গল ওয়ার্ল্ড রিজার্ভ কারেন্সির এটাই প্রথম এক্সপেরিমেন্টেশান, যেটা প্রবাবলি ব্যাঙ্কারদের ওয়ান ওয়ার্ল্ড কারেন্সির দিকে একটা স্টেপ। কিন্তু এই ব্যবস্থার খুব বড় উইকনেস এক্সপোজ্‌ড হল টাকা ছাপানোর ব্যাপারটা। তৃতীয়ত, তুমি বলেছ, এশিয়ানরা গাম্বাট নয় এই চালাকিটা ধরতে পারবে না। এখন কথা হল, এশিয়ানরা চালাকিটা ধরতে ঠিকই পারে। কিন্তু সিস্টেমটাকে চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার তাদেরও কিছু স্বার্থ ছিল। কিন্তু অনন্তকাল নয়। দেখাই যাচ্ছে, লাস্ট ছমাসে আমেরিকায় এক্সপোর্ট করা তারা অনেক কমিয়েছে। এছাড়াও আরো একটা কথা আছে। অনেক সময় অনেক গোঁজামিল ধরা পড়েও না। এভাবেও তো বলা যায়, আরে বাবা ইনভেস্টাররা কি এতই বোকা ডট কম বাবলের সময় কেন আনকোরা কোম্পানীতে টাকা ঢালবে। কিন্তু কার্য্যকালে দেখা যায় লোকে ঢেলেছিল। ইনভেস্টাররা যদি এতই চালাক হবে তবে কেন ম্যাডফের কাছে এত এত টাকা লোকে রেখেছিল? সবাই যদি সব ক্ষেত্রে পার্ফেক্টলি চালাক হয় তাহলে তো ইনভেস্টমেন্টে কেউ কোনদিনও টাকা লুজ করবে না।
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৪১403053
  • অনামিকে তৃতীয় পয়েন্টটা খুব লাইকলি সিনারিও। ইন ফ্যাক্ট ব্যাঙ্কারদের প্ল্যান হল দীর্ঘদিন ডিপ্রেশান, যুদ্ধ, কেওস চালানোর সারা পৃথিবীর লোক যখন, হতাশ, বিরক্ত হবে তখন ব্যাঙ্কাররা বেরিয়ে এসে বলবে এর থেকে বাঁচার একমাত্র পথ ওয়ান ওয়ার্ল্ড গভর্মেন্ট, প্লিজ অ্যাক্সেপ্ট। এটা অবশ্য কনস্পিরেসি থিওরির বিষয়। তবে যদি এমন কোন প্রস্তাব যেটা এমনিতে লোকে অ্যাক্সেপ্ট করবেনা, সেটাকে খাওয়াতে হয় তবে তার আগে একটা সুপারপ্যানিক তৈরি করতে হয়। প্যানিকের মাথায় লোকে অনেক অন্যায় আব্দারও মেনে নেয়। ৯১১ এর পর আমেরিকায় সিভিল লিবার্টি খর্ব করে এত বিল পাস হয়েছে যে বলার নয়।
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:০২403054
  • আর বাইনারিদার ভাবনার সূত্র ধরে, সমস্যা মিটবে কিকরে?

    আমি ব্যাপারটাকে এইভাবে দেখি। লাস্ট কুড়ি বছর ধরে আমেরিকা, দেশ হিসেবে নিজের সামর্থের বাইরে খরচ করেছে। তারা নিজেরা যা প্রোডিউস করেছে তার চেয়ে অনেক বেশী কনজিউম করেছে। অন্যান্য গরীব দেশ বরং অনেক টিপে টিপে চালিয়েছে, সেভ করেছে, এবং সেই সেভিংসের টাকায় আমেরিকান নবাবী স্পনসর করেছে।

    এখন, দা পার্টি ইজ কামিং টু অ্যান এন্ড। মিষ্টি করে এই ক্রাইসিসের সমাধান সম্ভব নয়। সোজা কথা, আমেরিকাকে নিজের সামর্থের মধ্যে ফিরে আসতে হবে। শর্ট টার্মে তার অর্থ হল শার্প রিডাকশান ইন কোয়ালিটি অব লাইফ। লং টার্মে, আবার নিজেদের ইন্ডাস্ট্রি বেস গড়ে তোলা। তারপর আবার কোয়ালিটি অব লাইফ বেটার হতে পারে।
  • lcm | 69.236.167.218 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:০৬403055
  • এসব কিছুই নয়, থার্ড কোয়ার্টার-এর পর থেকে আবার মার্কিন তথা বিশ্ব অর্থনীতি স্টেবিলিটি অর্জন করতে আরম্ভ করবে। তবে এবার সতর্ক মুভমেন্ট। রাতারাতি প্রপার্টি ভ্যালু ডাবল, বা, স্টক প্রাইস এর শার্প মুভমেন্ট অত হবে না। চারিদিকে নানা রেগুলেশন চালু হবে, দেশে দেশে অর্থনৈতিক বোঝাপড়া আরো সলিড হবে। পৃথিবী আবার শান্ত হবে, সুদিন আসবে :-)
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:১০403056
  • দেখা যাক কার কথা সত্যি হয় :-)।

    একটা বাজি হবে নাকি এল সি এম? আমি বলছি, থার্ড কোয়ার্টারে বিশ্ব অর্থনীতি স্টেবল হবে না।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:১১403057
  • দ্যুৎ, আগে বলেন বাড়ির দাম কমবো কিনা। আগের দামে ফিরবে? নিদেনপক্ষে আদ্দেক?
  • lcm | 69.236.167.218 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:১৩403058
  • ২০০৯-এ বাজি ধরতে পারব না। ২০১০-এ হলে দেখতে পারি। তবে কিসের বাজি তার ওপর নির্ভর করছে, কারণ বাজি রাখার মতন বিশেষ কিছু অবশিষ্ট নেই :-)
  • dri | 75.3.201.181 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:১৬403060
  • ওয়েল, ২০১০এর থার্ড কোয়ার্টারে হয়ত বিশ্ব অর্থনীতি 'স্টেবল' হবে, তবে অনেকটা ধ্বসে যাবার পর।

    ২০০৯ হলে বাজি ধরতে পারি। আর বাজি ধরার পয়সা নেই? আমি ধার দিতে পারি, নামমাত্র সুদে।
  • lcm | 69.236.167.218 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:২৩403061
  • না, দ্যাখো, হিসেবটা হল এরকম। ২০০৭ ডিসেম্বরে ইকনমি রেসিশনে ঢোকে, সেটা বোঝা গেল এবং ঘোষনা হল ২০০৮এর ডিসেম্বরে। এবার, ২০০৯-এর ডিসেম্বরে রিসেশন থেকে বেরিয়ে আসবে, কিন্তু সেটা বুঝতে বুঝতে ২০১০ ডিসেম্বর :-)
  • arjo | 168.26.215.13 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৯:৫৬403062
  • কাল একটা লেখা লিখলুম কিন্তু সময়ের অভাবে লেখাটা পোস্ট করাও হল না, আর বিশ্ব অর্থনীতি একটা যুগান্তকারী আইডিয়া থেকে বঞ্চিত হল। :)))

    দ্রি, জাপান এবং চীন আমেরিকাকে এক্সপোর্ট করা কমিয়েছে বা আমেরিকা আর কনজিউম করতে পারছে না। তাতে কি চীন বা জাপানের খুব একটা সুবিধা হয়েছে? হয় নি। হাতে নাতে বোঝা যাচ্ছে আমেরিকার অর্থনীতির উপর সবাই কতটা নির্ভরশীল। জাপানের বহু লোকের চাকরী গেছে, চীনের ইকনমিক গ্রোথ সাবস্টেন্সিয়ালি কমে গেছে। রিসেশন তো শুরু হয়েছে ২০০৭ এ, ট্রেড ইমব্যালেন্স ও বেড়েছে অনেকদিন ধরে প্রশ্ন হল এখনো ডলার ডিভ্যালুয়েট করে নি কেন? কারণ বিশ্ব অর্থনীতিতে ইওরোপ, চীন, জাপান, ভারত, ব্রাজিল সবাই আমেরিকার উপর নির্ভরশীল। সবাইকার টাকা খাটছে আমেরিকায়। ডলারের দাম কমে গেলে সবার অসুবিধা। এই দেশ বা মহাদেশ গুলোর কেউই চায় না যে ডলারের দাম কমে যাক। ঠিক সেই কারণেই ডলারের দাম এখনো কমে নি। ভারতের সাথে এক্সচেঞ্জ রেট তো বেড়েছে। এখন ৪৮ কয়েকদিন আগেই ছিল ৩৯। এমন নয় যে ডলারের দাম কমে নি। আমেরিকার অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে অথচ ডলার টু রুপি এক্সচেঞ্জ রেট বাড়ছে। ব্যপারটা কেন? কারণ এক্সচেঞ্জ রেট একটা রিলেটিভ মেজার।

    এবারে এটা কতদিন চলবে? বেশিদিন চলতে পারে না। আমেরিকা এখন ডিফ্লেশন স্পাইরালে ঘুরছে। এর থেকে বেরনোর কোনো নির্ধারিত পথ নেই। এক এক সময় এক এক রকমের ওষুধ কাজ করেছে। কখনো গভরনমেন্ট স্পেন্ডিং ইন পাবলিক সেক্টর, কখনো সুদের হার কমানো, কখনো অন্য একটা বুদ্বুদ তৈরী করে। কিন্ত চেনা জানা কোনো মেথডই কাজ করছে না। কেইন্সিয়ান মডেলের ওপর ভিত্তি করে তৈরী ওবামার স্টিমুলাস প্যাকেজও যদি কাজ না করে তাহলে? গভীর সমস্যা। কি হবে জানি না। কিন্তু অনামিক যা বলেছে এবং দ্রি এন্ডোর্স করেছেন যে যুদ্ধ, ভেরি আনলাইকলি। কিন্তু যদি কাজ করে, যদি ইকনমি গ্রো করতে শুরু করে তাহলে কিন্তু এই ট্রেড ইমব্যালেন্স কমবে। আমেরিকা আবার জগৎ সভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে। তখন মনে হবে ভাগ্যিস এই রিসেশন হয়েছিল। কাজ করবে কি না, বোঝার কোনো উপায় নেই। কারণ আনলাইকলি ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, ইকনমিকসে ল্যাবে বসে পরীক্ষা করা যায় না। অনেকটা বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, ব্যবহার করে দেখতে হয়। তাই দেখছে।

    এগুলো মোটামুটি সকলের জানা। এবারে বাক্সের বাইরে গিয়ে চিন্তা। ভাবুন দেখি এই কান্ডটাই হয়েছে ৮০ র প্রথমদিকে। অর্থাৎ যখন কোল্ড ওয়ার চলছে সেই সময়। রাশিয়া কি এই সুযোগ ছেড়ে দিত। পলিটিকালি খেলে আমেরিকাকে মাঠের বাইরে বের করে দিত। কিন্তু রাজনৈতিক ক্ষমতার দিক থেকে আমেরিকা এখন আনপ্যারালাল। এতদিনের একছত্র আধিপত্য কি এক দুই বছরে চলে যায়? যখন ধারে কাছে আর কোনো কম্পিটিটর নেই।

    আমার নিজের মনে হয় অল্টারনেটিভ এনার্জী ইনোভেশন যে দেশ করতে পারবে তারাই এগিয়ে থাকবে।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২০:২৭403063
  • কলকাতায় ফ্ল্যাটের দাম কমার কোন সম্ভাবনা নেই। গত আট দশ বছরে কমপ্লেক্সগুলোতে দাম মোটামুটি চারগুণ বেড়েছে। তা সঙ্কেÄও কলকাতা এখনও বম্বে, দিল্লির তুলনায় অনেক সস্তা। আরেকটা কারণ হল, কলকাতায় রেসিডেন্ট-ইনভেস্টারের অনুপাত হল ৭০:৩০। অর্থাৎ অধিকাংশ লোক নিজে থাকার জন্য ফ্ল্যাট কেনে, স্পেকুলেশনের জন্য নয়। তাই ইকনমি খারাপ হলে তাদের বিক্রি করার সম্ভাবনা প্রায় নেই। তার ওপর শুনছি, স্টিলের দাম বাড়ার ফলে ফ্ল্যাটের দাম আরো বাড়বে।
    তবে রাজারহাটে এখনও দাম খুব বেশী নয়। পাঁচ বছর পরে কিন্তু এই দাম থাকবেনা।
    আমার এক বন্ধুও অরিজিতের মত দাম বেশী বলে সিলভার স্প্রিংয়ে কিনলনা যখন ওটা তৈরী হচ্ছিল। তখন দাম ছিল ৩০-৩২ লাখ। আশা ছিল দাম কমবে। এখন সেই ফ্ল্যাটই কোটির ওপরে।
    বাড়ির দাম আন্দাজ করার জন্য দেখুন

  • arjo | 168.26.215.13 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ২২:১৯403064
  • http://tinyurl.com/dgsszt - এই কলাম টা নিয়ে এখন খুব আলোচনা হচ্ছে। ইনভেস্টমেন্ট ডেফিসিট ডিসঅর্ডার।
  • arjo | 24.214.28.245 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪১403065
  • ওয়াল স্ট্রীটের আজব খবর। লে: ব্রা: নাকি এখনো রিক্রুট করছে আর চাকুরী প্রার্থীদের কাছে এখনো প্রায় একই রকম লোভনীয়। কারণ

    ১। আগামী দুই বছর অর্থাৎ যেকদিন লে:ব্রা: বেঁচে আছে ততদিন চাকরী যাবে না।

    ২। মাইনে আগের থেকে কম হলেও এখনো বেশ ভালো।

    তাই শয়ে শয়ে সিভি জমা পড়েছে।
  • dri | 75.3.201.181 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:২৮403066
  • মায়ামিতে নাকি ৩ টে ফায়ারফাইটিং পোজিশানের জন্য ৭৫০ জন উপস্থিত হয়েছিল।

    স্ক্যান্ডিনেভিয়ান এয়ারলাইন্স - ৩০০০
    পি এন সি ফাইনান্সিয়াল - ৫৮০০
  • dri | 75.3.201.181 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১০:৫৩403067
  • আর্য্য, কথাটা হল এত লোকের চাকরী যাওয়া সত্বেও কেন চীন জাপান আমেরিকায় রপ্তানী কমানোর সিদ্ধান্ত নিল। কারণ, এখন এমন একটা পরিস্থিতি দাঁড়িয়েছে যেখানে জাস্ট রপ্তানী বজায় রাখার চেয়ে রপ্তানী বন্ধ করা বেটার। কারণ আরো রপ্তানী করা মানে আমেরিকার আরো বন্ড কেনা। এবং সেই টাকা ফেরত পাওয়ার আশা আরো কমা।

    ডলারের ভ্যালু কেন পড়ছেনা। এটা নিয়ে অনেক রকম স্পেকুলেশান আছে। কেউ বলে এই কারেন্সি মার্কেটে অনেক ম্যানিপুলেশান আছে। যেমন অয়েল ফিউচার মার্কেটে আছে। কেউ বলে যে অজস্র ডেরিভেটিভ এখনও ক্যাশড আউট হয় নি সেগুলো যেহেতু সব ডলারে রিডিমেব্‌ল, ঐ ট্রানজ্যাকশান ক্লোজ করতে অনেক ডলার চাই তাই ডলারের এত ডিম্যান্ড। আরো একটা ব্যাপার আছে। সেটা হল, এক্ষুনি ডলারের ভ্যালু পড়ে গেলে ক্রেডিটার নেশানের ক্ষতি। কারণ তারা আমেরিকার থেকে টাকা পায় ডলারে। সেই ডলারের ভ্যালু না থাকলে তাদের ক্ষতি। ডলারের ভ্যালু পড়ার আগে আদায় করতে পারলে তাদের লাভ। লক্ষ্য করুন, ইয়েনের এগেনস্টে ডলার পড়েছে। চীন তাদের ইউয়ানকে ফ্রিলি ফ্লোট করতে দেয় না। আমেরিকা মাঝে মাঝেই চীনের কাছে বায়না করে ডলার ডিভ্যালুয়েশানের জন্য। তো অনেকের অনেক কমপ্লেক্স স্বার্থ এর মধ্যে জড়িত।

    কিন্তু সবকিছু সর্ট আউট হয়ে যাবার পর ডলারের ভ্যালু পড়বে।
  • siki | 122.160.41.29 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৪403068
  • রিয়েল এস্টেটে কলকাতা আদপেই শস্তা নয়, বরং দিল্লির সাথে প্যারালালে চলছে। পূর্ব দিল্লির ময়ূর বিহারে ফ্ল্যাটের দাম ৭৫ লাখ ছুঁয়ে গেছে, সামনেই ঝড়ের বেগে তৈরি হচ্ছে মেট্রো রেলের ফ্লাইওভার। রেল চলতে শুরু করলে তা এক কোটি টাচ করে যাবে। বেশি নয়, মাত্র চার বছর আগে আমি সেখানে ভাড়া থাকতাম পাঁচহাজার টাকা দিয়ে। এখন ভাড়া চোদ্দ হাজার। পঁচশো মিটার পিছিয়ে গেলে বারো হাজার ভাড়া, ফ্ল্যাটের দাম (সাড়ে নশো স্কো: ফী:, পুরনো ডিডিএ ফ্ল্যাট, টু বিএইচকে) ষাট লাখ, আর এক কিলোমিটার পেছোলে পঞ্চান্ন লাখ। ময়ূর বিহার ফেজ থ্রিতে চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ লাখ। নিয়ারেস্ট মেট্রো স্টেশন সেখান থেকে তিন কিমি দূরে।

    দিল্লিতে তো কনস্ট্রাকশন হয় ন প্রাইভেট বিল্ডারের। গাজিয়াবাদ ফরিদাবাদে হচ্ছে, তো সেখানে এখনও নতুন ফ্ল্যাট ম্যক্সিমাম ৬০-৬৫ লাখে পাওয়া যাচ্ছে, গাজিয়াবাদের এট্টু ভেতর দিকে অ্যাজ লো অ্যাজ ১৪ লাখে থ্রি বিএইচকে পাওয় যাচ্ছে। ১২ লাখে টু বিএইচকে। গ্রেটার নয়ডায় আট লাখ থেকে শুরু।

    কোনওটারই রেট কমে নি। বরং বাড়ছে। আরও বাড়বে। এ দেশে রিয়েল এস্টেটের কখনও ডেপ্রিশিয়েশন হয় না :-(
  • siki | 122.160.41.29 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৫403069
  • ম্যাজিকব্রিক্স ইত্যাদি অনলাইন পোর্টালে যা দাম লেখা থাকে তার থেকে অন্তত ২ থেকে ৫ লাখ কমিয়ে ধরবেন। তবে আসল দাম পাবেন।
  • Arpan | 216.52.215.232 | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৬:০৯403072
  • সিকির আগের পোস্টের লাস্ট লাইনটা পড়ে মনে পড়ল এই নিয়ে একজনের সাথে এক ডলারের বাজি ধরেছি। চার বছর পরে বাড়ির দাম কমবে কি না তাই নিয়ে। :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন