এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সি।পি।ম কি? সি।পি।ম কে?

    sahana
    অন্যান্য | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ | ৭৭১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • intellidiot | 220.225.245.130 | ২৪ এপ্রিল ২০০৯ ১৬:৩৩411496
  • এটা আসলে ছোট চারকোনা টেবিলের চারপ্রান্তে চারটি ইনফিউসনের মধ্যে জমে ওঠা একটা কনফিউসান বিশেষ ;-)
  • pradyut ghosh | 61.11.91.20 | ২৭ এপ্রিল ২০০৯ ১৮:১৬411497
  • জয় মমতা

    জয় মমতা

    জয় মমতা

    জই মমতা

    জই মমতা
  • intellidiot | 220.225.245.130 | ২৭ এপ্রিল ২০০৯ ২০:২২411498
  • ইয়ে, প্রদ্যুত কি সিপিএম দোষ স্খালন করছেন???
  • shyamal | 67.60.248.108 | ১২ জুন ২০০৯ ০৬:২২411499
  • সিপিএম কে ও কি তা আস্তে আস্তে ফুটে উঠছে।
    পু: মেদিনীপুরের খেজুরী ছিল সিপিএমের শক্ত ঘাঁটি। এই ঘাঁটি শক্ত কি করে? প্রচুর বন্দুক, গুলি, অস্ত্র শস্ত্র মজুত করা থাকলে সেগুলো যেমন ব্যবহার করা যায় তেমনি ব্যবহার না করলেও মানুষ নিয়ন্ত্রণে থাকে। আতঙ্কে । তৃণমূল সেখানে ভাঙচুর করে প্রচুর অস্ত্র উদ্ধার করেছে। তারা জানল কি করে কোথায় অস্ত্র লুকানো আছে? নেতাদের বাড়ি ও পার্টি অফিস থেকে অস্ত্র বেরোচ্ছে। কলকাতায় নেতাদের অভিমত , দলের কিছু বিক্ষুব্ধ লোক ওদের দেখিয়ে দিচ্ছে কোথায় অস্ত্র লুকানো আছে।
    http://www.anandabazar.com/12med2.htm

  • shyamal | 67.60.248.108 | ১২ জুন ২০০৯ ০৬:৩৫411500
  • সেলিম , লক্ষ্মণ এরা আবেদন জানিয়েছেন যে পার্টির ক্যাডার দিয়ে ""প্রতিরোধ"" করা হোক। এই প্রতিরোধ কি আমরা যারা কিছু বেশিদিন যাবৎ মর্ত্যধামে আছি ও ১৯৬৯-৭২ দেখেছি তারা জানি। জ্যোতিবাবু নন, প্রমোদবাবু ও হরেকৃষ্ণবাবু এ ধরণের ""প্রতিরোধ"" পরিচালনা করতেন।

    কিন্তু বুদ্ধদেব বলেছেন, না আরেকটু দেখি। তার কারণ আছে। ক্যাডার নামালে হয়তো খেজুরী ফিরে পাওয়া যাবে। কিন্তু এটা মমতার দাবার চাল। যদি তৃণমূল আর সিপিএমে যুদ্ধ বাধে, সেটা একদিনে থামবেনা। সেটাকে তখন উদাহরণ হিসেবে দেখানো যাবে যে প: বঙ্গে আইন শৃংখলা ভেঙে পড়েছে। এই অবস্থায় ৩৫৬ জারী না করলে রাজ্যবাসীর বিপদ। এতে সোনিয়ার সায় নেই, বিশ্বাস করা শক্ত।
    বুদ্ধদেব এটা বুঝেছেন।
  • kallol | 122.167.23.14 | ১২ জুন ২০০৯ ০৮:৫৩411501
  • আমরা যারা সিপিআই থেকে সিপিএম থেকে নকশাল (সিপিআইএমএল লিখলাম না, কারন তখন সিপিএম থেকে বেরিয়ে আসা সকলেই সিপিআইএমএল-এ যোগ দেন নি) দেখেছি তাদের কাছে, সিপিএম কি ? এটার একটা জবাব আছে।

    যখন সিপিআই থেকে সিপিএম হয়, তখন অধিকাংশ কমিউনিষ্ট বুদ্ধিজিবী সিপিআইতে থেকে গেলেন। সুভাষ মুখার্জি, সোমনাথ লাহিড়ী, দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ।

    জ্যোতি বাবু এবং আরও দুজন বীরেন রায় আর অজিতবাবু (পদবী ভুলে গেছি) তারা কোন দলেই গেলেন না। পরে জ্যোতিবাবু সিপিএমএ যোগ দেন। বীরেনবাবু আর অজিতবাবু আলাদাই থেকে যান। ওঁরা মার্ক্সিষ্ট রিভিয়ু নামে একটি পত্রিকা চালাতেন, আর কলকাতা কর্পোরেশনের কর্মী ইউনিয়ানের নেতা ছিলেন। এঁদের সেϾট্রষ্ট বলা হতো।
    সিপিএমএ চলে গেলেন মূলত: নিচেরতলার কর্মীদের অধিকাংশ, জেলার মধ্যসারির নেতৃত্ব আর প্রায় পুরো যুব ও ছাত্র সংগঠন। এক কথায় সিপিআইয়ের নতুন প্রজন্ম ও জঙ্গী অংশ। আর কৃষক সভার বেশিরভাগ নেতা-কর্মী।

    আবার যখন সিপিএম ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নকশালরা, তখন তাদের সঙ্গে চলে যান সিপিএম-এর নতুন গড়ে ওঠা বুদ্ধিজিবী অংশ (সরোজ দত্ত, কমলেশ সেন, উৎপল দত্ত, ঋত্বিক ঘটক, মৃনাল সেন প্রমুখ), আর সশস্ত্র বিপ্লবে আস্থা রাখা বিরাট সংখ্যক কৃষক, ছাত্র ও যুবক কর্মী।

    সিপিএমএ পড়ে থাকলো নেহাতই মধ্যমেধার, মধ্যবিত্ত মানসিকতার লোকজন। কিন্তু তারা নকশালদের চেয়ে অনেক বেশী ""প্র্যাকটিকাল"" ও ""প্র্যাগম্যাটিক""। তার জোরেই পরবর্তীকালের বামফ্রন্ট ইত্যাদি.......
    সাতাত্তরে ফিরে আসেন উৎপল দত্ত, অনেক পরে (সত্যজিত রায় মারা যাবার পর) মৃনাল সেন।

  • h | 206.195.19.43 | ১২ জুন ২০০৯ ১১:১১411502
  • কল্লোলদার মেধা ট্রান্সফারের হিসেব টা ভালো। সিপিএম তৈরীর সময় সিপিআই থেকে মধ্যমেধা এলো, আর নতুন গড়ে ওঠা উচ্চ মেধা নকশাল হয়ে গেল। অতএব পড়ে রইলো শুধু গুন্ডা আর মধ্য মেধা যারা কালে কালে প্র্যাগমাটিক ও প্র্যাকটিকাল হয়ে গেল। এই ট্রান্সফর্মেশন ঠিক এমন সুক্ষ্ম হিসেব কষে হল যে পুরোনো মধ্য মেধা দের ইতিহাসের স্কলারশিপ প্রাপ্তি অসম্ভব হয়ে গেল, কিন্তু নতুন মধ্য মেধা রা, ব্রাইট ইয়ানং থিংস হওয়ার কারণে, নতুন জোয়ারে ঝাঁপ দিলো। আর সিপিআএইম এ নীচু তলার গুন্ডারা রাতারাতি সংগ্রামী হয়ে গেলেন, তাঁদের মেধা সম্পর্কে ঐতিহাসিক কিছু বল্লেন না, কারণ তারা মূল নীচু তলার সংগ্রামী। আর তাঁদের শ্রেণী চেতনা ক্রমে আসিতেছে।

    এইরকম দৃষ্টিভংগী দিয়ে জেনেরালি কম্যুনিস্ট পার্টির আপিসিয়াল ইতিহাস লেখা হয়। আর লোকে হাসাহাসি করে। রবি বারের চায়ের আড্ডা ছাড়া আর কোথাও এর কোন গুরুঙ্কÄ নেই। আবার নেই ই বা বলি কি করে, পারসিভড উইসডম কে ইতিহাস বলে মেনে নিতে শিখছি আমরা। অনেক দিন থেকেই, একাধারে প্রাক্তন সংগ্রামী ও কালনিরপেক্ষে উচ্চ মেধা দের কাছ থেকে। কাগজ পত্র থেকে আকাডেমিক পেপার, সর্বত্রই বিভিন্ন ধরণের ঢপ চলে, শুধু এই বিষয়ে নয়।

    একটা সেন্সিবল পন্ডিত লোক মধ্য মানের পরিচিত ঘরানার বাজে ঢপ দিল এই দু:খ বুকে নিয়ে বিড়ি খেতে গেলাম। উচ্চমানের বিড়ি অর্থাৎ গোল্ড ফ্লেক, কারণ আমি আবার শান্তিনিকেতনের বাইরে এলেই প্র্যাগমাটিক :-)
  • shyamal | 67.60.248.108 | ১২ জুন ২০০৯ ১৭:৪৯411503
  • বর্তমান থেকে:
    কামারদার বাসিন্দা মিষ্টি ব্যবসায়ী খোকন দাস বলেন, চাষ আবাদ থেকে শুরু করে জমি কেনাবেচা, বিয়ে সব কিছুতেই হিমাংশুবাবুদের অনুমতি নিতে হত। নিজের জমিতে চাষ করতে চাইলে প্রথমে লিখিত আবেদন জানাতে হত লোক্যাল কমিটির অফিসে। তারপর লিষ্টে নাম উঠেছে কিনা দেখতে হত। নাম ওঠানোর জন্য মোটা অংকের টাকা দিতে হত সিপিএম নেতাদের। তারপরে নিজের জমি চাষ করার জন্য মজুর পাওয়া যেত। এই গ্রামেরই বুদ্ধদেব করণ বলেন, গত বছর আমাদের ৩৭ ডেসিমেল জমি সরকার অধিগ্রহণ করে। ঐ জমির দাম হয়েছিল ২ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা। তার মধ্যে সিপিএমকে ৮০ হাজার টাকা দিতে হয়েছে।

    এটা পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিল , কোন দেশের কথা লিখছে। একি সত্যি আজকের ভারতবর্ষ? না কি মাওয়ের চীন? না মাফিয়া আক্রান্ত নিউ জার্সি বা শিকাগো? গণতন্ত্রে যে তিনটে স্তম্ভ থাকে : executive, legislation, judiciary এরা সব লোপাট করে একটিতে দাঁড় করিয়েছে : পার্টি। কলকাতায় থেকে এটা টেরও পাওয়া যায়না একমাত্র গরিব না হলে। আমি নিজের চোখে দেখেছি, আমাদের কাজের লোকটি দেরীতে এসেছে একদিন।
    কি দেরি হল কেন?
    না পার্টি আপিসে গেছিলাম।
    কি ব্যাপার?
    মেয়েকে জামাই মদ খেয়ে মেরেছে। মেয়ে আমার কাছে চলে এসেছে। সেটা মিটমাট করতে।
    পার্টি এদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা সম্পুর্ণ নিয়ন্ত্রণ করত। গণতান্ত্রিক স্বাধীনতা? সে আবার কি?

    বর্তমানের প্রতিবেদনে যেটা আমার সবচেয়ে ভয়ংকর লেগেছে সেটা সিপিএমের ঘুষ নেওয়া নয়। সেটা হল, একজন মানুষ নিজের জমিতে চাষ করতে চায়। তাকে পার্টি অফিসে নাম লেখাতে হবে। তাঁদের দয়া হলে তবে সে মজুর পাবে। এটা ঘুষ নেওয়ার চেয়ে অনেক অনেক বড় অপরাধ। এটা মানুষের বেসিক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া , যে আমি নিজের ইচ্ছে মত একজন লোককে মজুর হিসেবে কাজ করাতে পারব না।
  • Du | 65.124.26.7 | ১২ জুন ২০০৯ ২০:২৯411504
  • কল্লোলদার লেখায় শেষটা নেই। ব্রাত্যর লেখায় জেনেছি, উচ্চমেধারা এখন তৃণমূলে।
  • nyara | 64.105.168.210 | ১৩ জুন ২০০৯ ১০:৫০411506
  • দুকুরদি যে কী বলেন! ব্রাত্যর কথা বিশ্বাস করতে আছে? ও তো তৃণমূল। কমরেড সুজন চক্রবর্তী তো বলেই দিয়েছেন, উচ্চ-মেধা বুদ্ধিজীবীরা সিপিএমের কার্যকলাপের নিন্দে করলেই তারা 'তথাকথিত' হয়ে যান!

    হে: - কোথায় কমরেড চক্রবর্তী আর কোথায় ব্রাত্য!
  • h | 61.95.144.10 | ১৩ জুন ২০০৯ ১১:১২411507
  • আর সিপিএমকে শত্রু না করতে পারলে, উচ্চ মেধার ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃত হওয়া যায় না। আবাপ প্রভাবিত বঙ্গদর্শনে। কোথায় ন্যাড়া আর কোথায় দু।
  • nyara | 64.105.168.210 | ১৩ জুন ২০০৯ ১১:১৮411508
  • হনুর, অতি উচ্চ-মেধা হয়েও, কম্প্রিহেনশন ডিফিশিয়েন্সি হচ্ছে। 'তথাকথিত' বসাতে ভুল হয়ে গেল। এরকম করলে কমরেড চক্রবর্তী এক পায়ে কান ধরে দাঁড় করিয়ে রাখবে আজকালের আপিসের সামনে।
  • sinfaut | 59.93.200.68 | ১৩ জুন ২০০৯ ১৮:০০411509
  • আর সিপিয়েমকে আ গলে লাগজা না করতে পারলে:

    ১। ভালো গ্র্যান্ট পাওয়া প্রজেক্ট ক্লাসের বেস্ট ছাত্রের বগল গলে ডেডিকেটেড ইউনিয়্‌ন রুম হোলটাইমারের হাতে উঠে যেতে পারে।

    ২। কোনো অ্যাড না বেরোনো লেকচারার পজিশন কেমনি করে যেন চুপচাপ আরেকজন ইউ রু হোলের পকেটে ঢুকে যেতে পারে।

    ৩। যেকোনো মূহুর্তে কলেজ থেকে চাকরী যেতে পারে, শুধুমাত্র এই সন্দেহে যে, যে মধুর বচন এসএফাইএর স্বাভাবিকভাবেই প্রাপ্য তার বদলে নতুন লেকচারার যত্তসব অপ্রিয় কথা বলছেন।

    উপরের তিনটে সিচুয়েশন যেকোনো কলেজে, যেকোনো ইউনিতে ফেলে দিন, মোটামুটি একইরকম।

    আবাপ প্রভাবিত বঙ্গ দর্শন করতে এখনও কিঞ্চিত দেরি আছে, তার আগে এইরকমই দেখি।
  • ranjan roy | 122.168.18.99 | ১৪ জুন ২০০৯ ০১:২২411510
  • একটু পাঁচফোড়ন । একটি জীতা-জাগ্‌তা মাইক্রো কেস। আসল নাম দিয়েই লিখছি।
    নাকতলার সেকন্ড স্কীম পাড়ার আমার বন্ধু শিবু গোস্বামীর বড়দা দিলীপদা ষাটের দশক থেকেই কমিউনিস্ট পার্টির ছাত্রফ্রন্টের সক্রিয় কর্মী। ( আশুতোষ কলেজ সম্ভবত:)।
    ৬৭-৬৮তে দিলীপদা মেডিক্যাল রিপ্রেসেনটেটিভ। বিয়ে করলেন যদুপুরের ম্যাথসের ডাকসাইটে অধ্যাপককে। ( সম্ভবত: ড: বন্দনা গোস্বামী)।
    সেসময়ের রিফিউজিপাড়ার মাপকাঠিতে স্বামী-স্ত্রীর রোজগার এবং জীবনযাপনের স্তর বেশ স্বচ্ছল। ( রবিশংকরের এল পি কেনার সাধ্য আমার চেনাজানার মধ্যে ওনারই ছিল।)
    দিলীপদা তখন কট্টর সিপিএম। নিয়মিত লেভি দেয়া, দেশহিতৈষী বিক্রি করানো-- সব তাতেই উৎসাহের সঙ্গে যোগ দিতেন।
    বছর কুড়ি আগে সিপিএম ইউনিয়নের সঙ্গে মতভেদ হওয়ায় ওনাকে আসামে বদলী করলো। উনি প্রটেস্ট করে ছুটি নেয়ায় সাসপেন্ড করলো। উনি আদালতে কেস করলেন।
    কেস চললো কয়েক বছর। সে সময়টা উনি একটা ট্যাক্সি নিয়ে সক্কালে উঠে সোজা হাওড়া স্টেশনে গিয়ে স্ট্যান্ডে লাগাতেন। যাত্রী নিয়ে বিকেল অব্দি চালিয়ে সন্ধ্যেয় বাড়ি ফিরে হাতপাধুয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় মাততেন।
    আমার স্টেশনমাস্টার বন্ধুটি দাদার ট্যক্সিচালক অবতারে কুন্ঠিত। উনি নির্বিকার।
    --- আমার অধ্যাপক বৌয়ের যখন ড্রাইভার স্বামীকে নিয়ে কোন আপত্তি নেই, তো তোর কী প্রবলেম?
    কোর্ট কেসে জিতে চাকরি-টাকাপয়সা সব ফেরৎ পেয়েছেন।যথাসময়ে অবসর নিয়েছেন, কিন্তু সিপিএম ছেড়ে নাকতলা -গড়িয়া এলাকায় আরএসপি ক্রান্তি শিল্পী সংঘ করছেন।
  • h | 61.95.144.10 | ১৪ জুন ২০০৯ ০৮:১৯411511
  • আমার অভিজ্ঞতা অন্যরকম। আগেও বহুবার বলেছি, অভিজ্ঞতা নোপানুপি করে খুব বেশি এগোনো যায় না। আমি স্রেফ এস এফ আই করার জন্যই, প্রচুর কম নম্বর পেয়েছিলাম, শুধু এস এফ আই করার জন্যই, ডিসিপ্লিনারি কমিটিতে রেফার্ড হয়েছিলাম, আমার বিরুদ্ধে ছাত্র পরিষদ ধর্মঘট করেছিল (কারণ আমি কোন একটা লোককে কেন জানি একটা খিস্তি দিয়েছিলাম, ভালো করে মনে নেই, সম্ভবত অ্যাডমিশন টেস্টে নেপটিজমের জন্য) এবং ইউনিয়নে থাকা সঙ্কেÄও আমার স্বার্থ না দেখে কতগুলো কোরাপ্ট অফিসিয়ালের স্বার্থ দেখেছিল। আমার পরিচিত একজন স্রেফ এস এফ আই করার জন্যই যাদবপুরে, হ্যাঁ ভুল শোনেন নি যাদবপুরে, কয়েকটি পেপারে মত্রাতিরিক্ত কম নম্বর পায়। পাঁচ বছর জুড়ে। ঘটনাক্রমে সেই পেপার গুলি পড়াতেন, সমসাময়িক সুশীল সমাজের কনশাইন্স হোল্ডার কজন। বিভিন্ন বছরে। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচবার অধ্যাপনার ইন্টারভিউ তে অকৃতকার্য হয়। হ্যঁঅ কলকাতার দুটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে। একবার যথেষ্ট সিপিএম না হয়ার কারণে, চারবার সম্ভবত সিপিএম হওয়ার কারণে তার চাকরি হয় নি।
    হ্যাঁ সবই এই তিরিশ বছরেরে অপশাসনে। আরেকটি মেয়ে এম এস সি তে এত কম নম্বর পায়, স্রেফ এস এফ আই হওয়ার কারণে, যে তাকে কয়েক বছর পরে আবার এম এস সি করতে হয়, অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
    ইন্টারেস্টিংলি বিলেতের একটি ফান্ডের পরীক্ষাতেও, ইন্ডিয়ান ওল্ড স্টাইল মার্কসিস্ট হওয়ার কারণে তার সফল হওয়া হয়ে ওঠে নি। কারণ নিউ স্টাইল মার্কসিস্ট গণ প্রতিযোগিতায় এগিয়ে ছিলেন।

    এইগুলো দিয়ে কি প্রমাণিত হয়। কিসুই না। কারণ এর সত্যতা বিচারের কোন পদ্ধতি নেই, বা থাকলেও আমি সে ব্যাপারে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্চি না।

    তবে জেনেরাল অবসারভেশন একটা, সেটা হল বিভিন্ন আকাদেমিক ডন রা, নিজেদের একটা বলয় তৈরী করে থাকেন, ক্ষমতা নিজেরা উপভোগ করেন, পছন্দ মত আকাডেমিক অ্যাপয়েন্টমেন্ট, সিলেকশন ইনফ্লুয়েন্স, নম্বরের শাস্তি ইত্যাদি দিয়ে থাকেন। পশ্চিম বঙ্গে এই পাওয়ার নেকশাসটার মধ্যে সিপিএম ও সিপিএম বিরোধী রা দুদল ই বিভিন্ন ধরণের রাজনৈতিক ডাইমেনসন এনে একেবারেই গোদা বাংলার নেপোটিজম কে জাস্টিফাই করেন। অন্যত্র, এই জাস্টিফিকেশন না করলেও চলে, অধ্যাপকরা পছন্দের লোক কোনো অজুহাত না দেখিয়েই বেছে নেন, আর আলোকিত আবর্ত প্রতি বছর ই নতুন ভাবে উদ্ভাসিত হয়। ভারতের অন্যান্য ইউনিতে অন্য রাজনোতিক দল গুলি ঠিক একই জিনিস চালায়। যেমন আর্কিওলোজি বিভাগগুলিতে অনেক জায়্‌গাতেই আর এস এস এর লোক না হলে চাগরি পাওয়া যায় না। কারণ মূল প্রোজেক্ট হল, মাঝে মাঝে বিভিন্ন মসজিদের তলায় হৃত গৌরব তথা মন্দির খুঁজে পাওয়া।

    আকাডেমিকস ইজ জেনেরালি ফুল অফ শিট, অনলি স্লাইটলি বেটার দ্যান আবাপ। ইন টার্‌ম্‌স অফ ইনটেলেকচুয়াল এবিলিটি অ্যাকচুয়ালি। মেধা ইন আদার ওয়ার্ডস।
  • shyamal | 67.60.248.108 | ১৪ জুন ২০০৯ ১০:৪৮411512
  • ১৯৭৭ এর আগে কিন্তু কেউ এই আরোপ লাগায়নি যে কংগ্রেস শহরে , গ্রামে প্রাইমারী, সেকেন্ডারী স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ করছে বেছে বেছে নিজের পার্টির সমর্থকদের। আমার বেশ মনে আছে আমাদের স্কুলে কংগ্রেস আমলে, এমনকি নক্‌শাল মনোভাবাপন্ন টিচারও ছিলেন।

    কিন্তু ১৯৭৭ এর পরে বহু লোক এই বলতে শুরু করল যে সিপিএম সিস্টেমেটিকালি শহরে , গ্রামে, প্রধানত: গ্রামে প্রাইমারী, সেকেন্ডারী স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ করছে বেছে বেছে নিজের পার্টির সদস্যদের। কেননা, শিক্ষকরা গ্রামে অল্পশিক্ষিত মানুষের মধ্যে একজন হর্তা কর্তা ব্যাক্তি, যাকে লোকে মানে। সে যদি পার্টির থেকে হয়, তবে পুরো গ্রামকে মগজ ধোলাই করতে ও সেখানকার ভোট পেতে বিরাট সুবিধে হবে।
    এগুলো কি নিছক গুজব বলে উড়িয়ে দেওয়ার?

    সিপিএম বিরোধী হিসেবে সবচেয়ে ভাল লাগছে এই দেখে যে তাদের হারের বিশ্লেষনে কেউ আসল কারণ বলছেনা। আসল কারণ হল, নীচের তলায় পার্টি একছত্র ডিকটেটর হয়ে উঠেছিল। আর মাঝখানে আর ওপরে কিছু অপদার্থ (ইনকম্পিটেন্ট) ও নেপোটিজমের ফসল কিছু লোক রাজ্য চালাচ্ছিল। যদি তারা আসল কারণ বলার সাহস না পায় তবে সিপিএম আগামী দিনে ফব বা আর এস পির মত একটি ছোট দল হয়ে থাকবে।
  • Du | 72.64.112.82 | ১৫ জুন ২০০৯ ০৯:২৬411513
  • ন্যাড়াবু, কমরেড চক্কোত্তি কি করবেন সেটা স্পেকুলেশন , কিন্তু তৃণমূলের সাথে না গেলে উচ্চমেধারা কি করবেন সেটা আবাপতেই বেরিয়েছে সুমন মুখোপাধ্যায়ের লেখায়। অবশ্য সুমন মুখোর মেধার স্তরের কারণেই কিনা কে জানে ওনার লেখা লিংক হয়ে আসেনি তো এপাতায়, তাই হয়তো কেউ না পড়েও থাকতে পারেন।
    ব্রাত্য তৃণমূল হওয়ার কারণে তার কথা প্রণিধান না করাটা আমার সিপিএমসুলভ ঔদ্ধত্যের নিশ্চিত লক্ষণ হিসেবে নেওয়া যেতে পারে কিন্তু আমায় মার্জনা করবেন, ঐ লেখার মত অডাসিটিপূর্ণ এবং স্বাভাবিক মানব ভদ্রতার পরিপন্থী লেখা আমি কোনওদিন পড়িনি। যদিও বর্তমান ও প্রতিদিন পড়ি না বলে গত দুবছরের তরজার উচ্চমেধার ভার্শানগুলো আমার না পড়াই থেকে গেছে। নিম্নমেধার গুলো পড়েছি বটে এবং ইরিটেটেড হয়েছি স্বাভাবিক অংশগুলোতে , কিন্তু তারা এর ধারেকাছে আসতে পারেননি। কিন্তু অনুমান করি আমার অনুভূতি এখন ফ্যাশন নয়। এমন দিন আসছে যখন ছেলে এসে বলবে পলের কথায় টীচার আমায় বকবেন কেন, আমি তো ওর চেয়ে অনেক ভাল স্টুডেন্ট। এ পাতায় অনেক তর্ক করি নিজের অনুভব , নিজের বিশ্বাসের ভিত্তিতে - হয়তো বুঝতে হবে যে নিম্নমেধার কাছে বিশ্বাস এক বাতুলতা মাত্র।
    ব্রাত্য হয়তো খুব বড় পরিচালক, আমি জানি না। জয় গোস্বামী- বাংলার বড় কবি নি:সন্দেহে। তার এক লেখা পড়লাম মুখ্যমন্ত্রী মাথা ভাঙার ডাক দিয়েছেন ইত্যাদি। সেই নিয়ে শুরু হয়ে গেল ক্যাচাল- আজকালে কেউ ওনাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে লিখলেন যার কোন প্রয়োজনই ছিল না। খুঁজে পেলাম মুখ্যমন্ত্রীর বক্তৃতা - মন্দির মসজিদ যারা ভাঙতে চায় তাদের মাথা ভেঙে দেব। আমাকে বিশ্বাস করতে হবে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে বলা এই আলংকারিক উক্তিটি কবি জয় গোস্বামীর কানে বিপজ্জনক শুনিয়েছে? তবে আধা রেফারেন্স দিয়ে উনি লিখলেন কেন? এখানেই তার উদ্বেগ আমার কাছে আর সাচ্চা থাকেনা, তাঁর প্রতিবাদ, তাদের প্রতিতিবাদ এক অ্যাজেন্ডারূপে দেখা দেয় - যার চালিকাশক্তি তাপসী মালিকের মৃত্যু থেকে বহুদূরে, সে কি আমি জানিনা, তবে সে যে বুদ্ধদেব ভটাচার্য্যের লেখক নাট্যকার হওয়া/হওয়ার চেষ্টা যে এদের মিলিত ক্রোধের উৎসমুখের কোথাও নেই সেটা জোর দিয়ে ভাবতে পারিনা।
    কাজেই 'তথাকথিত' শুনে কিছু ভেবে নেবেন না। দেখুন তথাকথিত কোন শব্দের আগে বসছে আসলে।
  • nyara | 64.105.168.210 | ১৫ জুন ২০০৯ ১১:২০411514
  • দুকুরদি অনেকগুলো ব্যাপার একসঙ্গে লিখেছেন। সবগুলো সম্বন্ধে আমি ভালো জানিই না। যেগুলো কিঞ্চিৎ জানি, সেগুলো নিয়ে বলি?

    কমরেড চক্রবর্তীর কথা ঠিক স্পেকুলেশন নয়। নন্দিগ্রাম এপিসোডের পরে যখন একযোগে অনেক নট্যকার-অভিনেতা-গায়ক-কবি প্রমুখরা - মানে যাদের আজকাল বুদ্ধিজীবী বলা হয় (কেন বলা হয় তা জনিনা) প্রতিবাদ করলেন, তার কদিন পরে কাগজে পড়া গেল কমরেড চক্রবর্তী তাঁদের 'তথাকথিত' বুদ্ধিজীবি বলে উল্লেখ করেছেন।

    ব্রাত্যর কোন লেখার কথা বলছেন, আমি জানিনা। লিংক দিলে পড়ব। সুমনের লেখাটা পড়েছি। এ বিষয়ে সুমনের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগতভাবে কথাও হয়েছে - খুবই সংক্ষিপ্ত। কিন্তু হয়েছে।

    এটা যেমন ঠিক যে সিপিয়েমের কার্যকলাপের নিন্দে করলেই তৃণমূল অনুমতির তোয়ক্কা না করেই কো-অপ্ট করার চেষ্টা করছে, আবার এটাও ঠিক যে সিপিয়েমও তাদের গায়ে 'তৃণমূলি' ছাপ্পা মেরে প্রতিবাদকে লঘু করে দেবার চেষ্টা করছে। এই দুয়ে মিলে যেটা হচ্ছে, তা হল 'তৃণমূল' ছাপ্পা না পেয়ে লেজিটিমেট সিপিয়েম বিরোধিতার কোন জায়গা থাকছে না।

    আর কোন লেখা কোন ঘটনা কে কোন আতসকাঁচে দেখবে সে বলা খুব কঠিন। আমি দীর্ঘদিন ধরে বিবমিষা উদ্রেককারী ঔদ্ধত্যপূর্ণ এত লেখা পড়ে ও উচ্চারণ শুনে আসছি সিপিয়েমের তরফে যে অন্যদিকের কোন লেখাকে অডাসিটির চরম ভাবতে অসুবিধে হচ্ছে। কার কীরকম মেধা তা মাপার মতন মেধা আমার নেই। তাছাড়া এই মেধার ক্লাসিফিকেশন ব্যপারটাও এই পরিপ্রেক্ষিতে অত্যন্ত হাস্যকার লাগছে। তবে একটা জিনিস আমি লক্ষ্য করছি - ভুল/ঠিক জানিনা। কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে যাদের কাজ আমার দেখতে/শুনতে/পড়তে ভাল লাগে, যাদের কব্জির জোর বেশি বলে মনে করি, যারা চাটুকারিতা না করেও নিজেদের জায়গা তৈরি করতে পারে, তাদের অনেকেই কিন্তু আজ সিপিয়েম-বিরোধী। যারা পড়ে আছেন হয় তারা কব্জির জোরের বদলে পৃষ্ঠপোষণকে উন্নতির পথ বলে ধরে নিয়েছে, নয় তাদের স্থবিরতা গ্রাস করেছে। সবাই নয়, তবে আমার অবসার্ভেশনে এটাই ট্রেন্ড।

    আর ব্রাত্য কি কৌশিক যেমনই পরিচালক বা নাট্যকার হোক, তাদের সিপিয়েম বিরোধিতার মূলে বুদ্ধদেব ভটচাজের লেখক/নট্যাকার হবার চেষ্টা কারণ হিসেবে লুকিয়ে আছে, এ জিনিস সত্যি বলছি, ভাবার মত মেধা বা উৎকেন্দ্রিকতা আমার নেই। ঘোড়া শুনলে কি করবে জানিনা।

    তবে হনু যদি ঐসব কিছু অ্যানেকডোট ছেড়ে আড়ে বলার চেষ্টা করে যে সিপিয়েম সিস্টেমেটিকালি পার্টি অ্যাফিলিয়েশন দেখে অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ও ম্যানেজমেন্ট চালানোর চেষ্টা করে না - জীবনের সব ক্ষেত্রে - তাহলে ঘোড়া ডেফিনিটলি পর্দন করবে।
  • h | 206.195.19.43 | ১৫ জুন ২০০৯ ১২:০৭411515
  • মেধাবী ঘোড়ারা হাসবেন না অন্য কোন ভাবে কৌতুক প্রকাশ করবেন সেটা সম্পূর্ণ তাদের ব্যাপার। বিচিত্র আত্মপ্রকাশ আধুনিক সমাজে সম্পূর্ণ গ্রাহ্য। আমি শুধু বলতে পারি, আড়ে নয়, সোজাসুজি, আকাডেমিক নেপোটিজম খুব ই বিচিত্র জিনিস, এটা তে ওরা ও আমরার নীতিগত সলিডারিটি অবিশ্বাস্য ভাবে শক্ত। যেকোনো আকাডেমিক কিম্বা সাংবাদিক কিম্বা সরকারী অফিসারের মৌখিক বা লিখিত মেমোয়ার বেসিকালি, দেখবেন, ক্লিকবাজির স্মৃতি রোমন্থন। আমি জন্মাবধি এর সঙ্গে পরিচিত। বিখ্যাত শিক্ষাবিদরা কেউ-ই এই কলুষ থেকে মুক্ত নন। তৃণজীবি সরল ঘোড়ারা শিবির বা পক্ষ বেছে নিলে অরওয়েল কথিত ঘোড়াদের ন্যায় পরিশ্রমের আনন্দ পেতে পারেন মাত্র, লাভ বিশেষ কিছু নাই।
  • Arijit | 61.95.144.123 | ১৫ জুন ২০০৯ ১২:১১411517
  • সলিডারিটি ব্যপারটা নিয়ে ডিট্টো। "অনুভব করেছি' নয় - "দেখেছি' - তাই বলছি।
  • r | 125.18.104.1 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৩:১৫411518
  • কল্লোলদার লেখা থেকে বাংলার কমিউনিস্ট আন্দোলনের ষাট-সত্তর দশকের একটি সংক্ষিপ্ত অ্যালজেব্রাইক রূপরেখা পাওয়া গেল।

    টাইম t:

    নীচের তলার কর্মীদের অধিকাংশ, জেলার মধ্যসারির নেতৃত্ব, প্রায় পুরো যুব ও ছাত্র সংগঠন, কৃষক সভার বেশিরভাগ নেতা-কর্মী = মধ্যমেধা

    তাঙ্কিÄক বুদ্ধিজীবী ও অধ্যাপক = উচ্চমেধা

    প্লাস এপসাইলন, একটি র‌্যান্ডম ফ্যাক্টর, বা একটি হোয়াইট নয়েজ, যার ভবিষ্যতে গোত্রান্তর ও নামান্তর ঘটবে।

    টাইম t+1:

    ঐ র‌্যান্ডম ফ্যাক্টরের মধ্যেও কিছু উচ্চমেধা অবশিষ্ট রয়ে গিয়েছিল, যাদের নাম হল "নকশাল"।

    নকশাল বুদ্ধিজীবী ও সশস্ত্র বিপ্লবে আস্থা রাখা কৃষক, ছাত্র ও যুবক = উচ্চমেধা।

    (লক্ষ্য রাখুন, সি পি এম-এর কৃষকসভা থেকে নকশাল হলেই কেমন চোঁ চোঁ করে মেধা বেড়ে গেল। ফ্যুরিয়ার ট্র্যান্সফর্মেশনের থেকে কম রোমাঞ্চকর নয়। অথবা আই কিউ বাড়ানোর জন্য কমপ্ল্যানের থেকে কম পুষ্টিকর নয়।)

    অতএব,

    সি পি এম = মধ্যমেধা

    **************************************************

    মহীনের ঘোড়াগুলি ঘরে ফেরে নাই,
    প্রস্তরযুগের ঘোড়া সব....

    (এটি টাইম t+x, মেধাহীন ও প্রক্ষিপ্ত)

    :-))

  • h | 206.195.19.51 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৩:২২411519
  • র এই যে আমার বক্তব্য রে একেবারে ফুৎকারে অবহ্যালা করিলো, এতে আমার প্রাণে এই ভর দুপুরে দু:খের ব্যায়লা বাজিতে লাগিলো। এই বাষ্পবিহ্বল পরিস্থিতিতে আমি মাছ ভাত খেতে গেলাম।
  • h | 206.195.19.51 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৩:২৬411520

  • 12 Jun 2009 -- 11:11 AM


    ইত্যাদি।
  • r | 125.18.104.1 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৩:৩১411521
  • কিংবা মধ্যমেধার একটি সংক্ষিপ্ত গল্প, মূলত: শ্যামলবাবুর জন্য। আমার মা, (মধ্যমেধাই হবেন) ১৯৭২ সালে স্কুলের চাকরি হারান, সি পি এমের কর্মী হবার অপরাধে। হতে পারে, এটা মধ্যমেধার দূষিত রক্ত দূর করে উচ্চমেধা সংস্থাপনের একটি জাতীয়তাবাদী প্রয়াস। ১৯৭৯ সালে নতুন চাকরি পেয়েছিলেন। কিন্তু ভদ্রমহিলা তারপর আর সার্ভিস কন্টিন্যুইটি ফিরে পান নি, অর্থাৎ আপাতত: প্রাপ্য পেনশনের একটি ভগ্নাংশ পান। ১৯৭৭ সালে মধ্যমেধারা তালেগোলে জিতে না গেলে পশ্চিমবঙ্গে আরও শ খানেক রবি ঠাকুর জন্মাতেনই জন্মাতেন- উচ্চমেধার দিব্যি গেলে বলছি। :-))
  • Samik | 219.64.11.35 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৩:৩৬411522
  • র-য়ের ঐটা অ্যালজেবরা?
  • r | 125.18.104.1 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৩:৩৯411523
  • "ঐটা" নয়। ভয় পাইয়ে দিও না। ;-)
  • h | 206.195.19.50 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৪:১৫411524
  • :-))))))))))))))
  • dipu | 207.179.11.216 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৪:২৮411525
  • লোকের মনে বড্ড পাপ।
  • d | 144.160.5.25 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৪:৩২411526
  • ঈঈঈঈঈশ্‌শ্‌শ্‌ (উৎপল দত্ত স্টাইল)
  • h | 206.195.19.50 | ১৫ জুন ২০০৯ ১৪:৩৩411528
  • এবং সেটি ধ্রুবক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন