এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অন্ধ্র বনাম তেলেঙ্গানা

    o
    অন্যান্য | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৯ | ৩৮৮৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • hijabijabijjj | 59.94.72.220 | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৮:৩৩425051
  • bb র সঙ্গে একমত । আত্মনিয়ন্ত্রনের অধিকারের বাহানায় বিহার কে দু টুকরো করে ঝাড়খন্ড রাজ্য তৈরী হয়েছিল । ভাবা হয়েছিল স্থানীয় ভুমিপুত্রদের অবস্থার উন্নতি হবে - কিন্তু কোথায় কি ? সেই ভুমি পুত্রদেরই একটা দল নতুন রাজা হয়ে বসেছে । রাঁচি থেকে প্রকাশিত The Telegraph সংবাদ পত্রের প্রথম পাতায় আজ ""গুরুজি"র একটা মুকুট পরা ছবি বেরিয়েছে - ঝাড়খন্ড এগিয়েছে বটে। প্রভাবশালী বিহারি রাই এখন ঝাড়খন্ড আন্দোলনের নেতা হয়ে বসেছে - ভুম পুত্ররা যেখানে ছিল সেখানেই রয়েগেছে।
  • hijabijabijj | 59.94.72.220 | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৮:৪৩425052
  • আচ্ছা আর একটা প্রশ্ন জাগছে গোর্খাল্যান্ড আন্দোলন নিয়ে। সুভাষ ঘিসিং ও তো স্বতন্ত্র গোর্খাল্যান্ড দাবী নিয়ে আন্দোলন করেছিলেন। পরে পার্বত্য পরিষদের দন্ডমুন্ড্র কর্তা হয়ে সে দাবী থেকে সরে এসেছিলেন। তার পর সেই পার্বত্য পরিষদের কান্ড কারখান তো সাবারই জানা। আসলে জনহিত নয় , কিছু মান্সুষের ব্যক্তিগত উচ্চাকঙ্খা পুরন করাতেই আলাদ রাজ্য গঠনের আন্দোলন গুলির উদ্ভব। ঝাড়খন্ডের কান্ডকারখানা দেখেও মানুষের বোধদয় হয়না?

  • pinaki | 67.43.241.179 | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ ২৩:১৬425053
  • অ। তাইলে উন্নতির স্বার্থে সব রাজ্য তুলে দেওয়া হোক। একটাই দেশ থাকবে। আলাদা রাজ্য হলে যখন দেখা যাচ্ছে উন্নতি ঠিকঠাক হচ্চে না।

    আলাদা রাজ্য হওয়ার বেসিসটা কি? শুধু উন্নয়ন? নাকি ভাষা ও সংস্কৃতির স্বাতন্ত্র?

    আর ইদিকে মজা দেখো, SB নিজের ঘুরে আসা দিয়ে প্রমাণ করবেন যে ঐ দাবীর পক্ষে সুইপিং সাপোর্ট পাহাড়ে নেই। তবু এটা প্রমাণ করার যে সর্বজনগ্রাহ্য পদ্ধতি, গণভোট - সেটায় রাজী হবেন না। আর ওদিকে bb বলে যাচ্ছেন ভোট নাকি কোনও সমাধান নয়। বৃহত্তর স্বার্থে নাকি তা দেশের জন্যে ভালো নাও হতে পারে। অতএব ভোট থাক। এই সেম কথাটা লোকসভা বা বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে মাওবাদীরা বলে থাকে। আপনি তো দেখছি আমার থেকেও কড়া নক্সাল মশাই। :-)

    SB ও ব্ল্যাংক, এই একই কথা (সুইপিং সাপোর্ট নেই, ইত্যাদি) সিঙ্গুর থেকে শুরু করে লালগড় পর্যন্ত শুনে শুনে কান পচে গ্যাছে। কাজেই ওকথা থাক। :-) দাবী করছ যখন তখন সেই দাবীটা প্রমাণিত হতে পারে - এমন পদ্ধতিতে আপত্তি করছ কেন? জনমুক্তি মোর্চায় বিমল গুরুং এর মত মাফিয়া লীডারশিপ আছে কি নেই - সেটা এখানে ইস্যু নয়। ওখানকার লোক যদি মনে করে তারা মাফিয়ার লীডারশিপে ভালো থাকবে - সো বী ইট। প: বঙ্গের লোক যদি মনে করে মমতার নেতৃত্বে ভালো থাকবে - তুমি কি দাবী করতে পারো, যে না তা হতে দেবো না? এটুকুই করতে পারো যাতে একটা ফেয়ার নির্বাচন হয়, আর লোকের প্রকৃত মতামতটা উঠে আসে। আমিও এখানে সেটুকুর পক্ষেই সওয়াল করেছি। কত % এর সমর্থন আছে - সেটা নিয়ে সাবজেক্টিভ অ্যাসেসমেন্টের উপর ভিত্তি করে অহেতুক তক্কাতক্কিতে আমি নেই। সিঙ্গুর থেকে শুরু করে ঐ তক্ক করে করে ক্লান্ত।
  • SB | 59.93.198.20 | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ ২৩:৪৭425055
  • অ! সেই ভিডিওটা, এতক্ষন ভাবছিলাম পিনাকি কেন সেই ভিডিওটা এখনো নামালো না, এতো বড় একটা গরুর রচনা লিখতে হোল পিনাকি কে :-(

    আর কি মুস্কিল, এই ভিডিওটা দেখে একটা ধারনা হয়েছিল, তাই ওখানে গিয়ে যতজনকে পারি জিগালাম, কেউ গনভোটের দাবির কথা বললো না সেটা কি আমার দোষ হয়ে গেলো? আর গনভোট চাই না কোথায় লিখলাম দেখতেও পচ্ছি না! কি চাপ!!

    পিনাকি কি জানো ওখানে ঠিক কতগুলো জনজাতি আছে? আমি গুনে দেখেছিলাম ১৫টা, এবং গোর্খারাও ওখানকার ইমিগ্রান্ট, ওখানকার লোকজন বললো, গোর্খা বোলে কোন জাতি নেই, ব্যাপারটা মিক্সড, বাঙ্গালীর মতই। আর তাছারাও বাকি জনজাতিদের কি হবে একটু বলবে প্লীজ? আর গ্রেটার নেপাল নিয়েই বা তোমাদের কি বক্তব্য জানালে না তো?
  • PT | 203.110.246.23 | ১৫ ডিসেম্বর ২০০৯ ২৩:৫২425056
  • @pinaki
    আপনার আর আমার জমির মাঝখানে আপনার ইচ্ছে হলেই দেওয়াল তুলে দিতে পারেন নাকি? আমার অসুবিধে হলে আপনাকে আটকানোর অধিকার আমারও আছে।

    এবারে আসল ব্যাপারটা একটু খোলসা করুন। গোর্খাল্যান্ডের issue-তে কে কে ভোট দিতে পারবে? শিলিগুড়ি গোর্খাল্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত করতে চাইলেই সেটা দিয়ে দিতে হবে কিনা? সবশেষে আপনার যুক্তিবিন্যাসে আপ্লুত হলাম-মাফিয়ারা চাইলেও যেকোন রাজ্য ভাগ করতে দিতে হবে এবং এটা প:বঙ্গের মানুষের মমতাকে চাওয়ার সঙ্গে তুলনীয়। wow!!
  • pinaki | 131.151.102.250 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ০১:৩৪425057
  • PT, অসুবিধেগুলো কি কি - সেটাই তো জানতে চাইছি গতকাল থেকে। লিস্টি দিন না।

    শিলিগুড়ি বা ডুয়ার্স নিয়ে আমার মতামত আগেই জানিয়েছি। দেখে নিন। আর আবেগকে সংযত রাখুন। বেশী আপ্লুত হবেন না। তাহলে সহজ কথার সহজ মানে করতে অসুবিধে হয়। গোর্খাল্যান্ড কেবল ""কিছু মাফিয়া"" চাইছে - এটা কবে কোথায় প্রমাণিত হয়েছে যদি জানাতেন খুশি হতাম। যুক্তি ইত্যাদিতে তার পরেই ঢুকবো নাহয়।

    শৈবালদা, গণভোটের দাবীটা জনমুক্তি মোর্চা তুলেছে এমন তো আমি কোথাও লিখি নি। এই ধরণের বিতর্কিত দাবীর সমাধান করার জন্য গণভোট আমার মনে হয় একমাত্র উপায়। তা না করে আধিপত্যবাদী অ্যাপ্রোচ দিয়ে সমাধান করতে গেলে উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলোর মত স্থায়ী সমস্যায় পরিণত হবে। আর তুমি গণভোটের বিরোধিতা করছ না - সেটা আমি বুঝিনি।

    আর ঐ অঞ্চলের মাইনরিটি অন্যান্য জনজাতিগুলোর প্রতি নীতি কি হবে - সেটা গোর্খা জনমুক্তি মোর্চাকে স্পষ্টভাবে জানানোর দাবী করা উচিৎ অবশ্যই। তাদের আকাঙ্খা কোথাও অবদমিত হলে সেটার প্রতিবাদ করতে হবে একই সাথে। এরকম অনেক ইস্যুই আছে, যেগুলো নিয়ে গোর্খা জনমুক্তির মোর্চার সাথে মতে মিলবে না মোটেই। কিন্তু এসব সঙ্কেÄও ঐ অঞ্চলের মানুষের অ্যাসপিরেশনকে গুরুত্ব দিতেই হবে।
  • Blank | 59.93.168.138 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ০১:৫৯425058
  • গনভোট সম্ভব কিনা, সেটাও ভেবে দেখা উচিৎ। বাজারের মাঝখানে দিন দুপুর বেলা গলা কেটে মেরে দিয়েছিলো, চাঁদা দেয় নি বলে। বছর দেড়েক আগের ঘটনা
  • lcm | 128.48.7.99 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৪:১৪425059
  • কিন্তু হঠাৎ এই অন্ধ্র-ভেঙ্গে দু টুকরো -- এটা একেবারে সামনে এল কেন। প্রায়োরিটি কিউ-তে তো এটা পেছনে ছিল না? আবার পেছনে চলে যাবে না তো? - মানে, একেবারে পাকাপাকি ভাবে শেল্ফ্‌ড।
  • dig | 216.52.28.200 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৪:২০425061
  • ভিডিওটা আমি প্রথমবার দেখলাম। আগে দেখিনি। আগে গোর্খাল্যান্ড আন্দোলন সম্পর্কেও বিশেষ কিছু জানতাম না। যা বুঝলাম গোর্খাল্যান্ডের দাবী দু-প্রকার - প্রথমত আইডেনটিটি আর দ্বিতীয়ত অর্থনৈতিক। প্রথমটা স্বাভাবিক দাবী, সমতলের মানুষের তুলনায় এরা অন্য সংস্কৃতি ধারণ করে তার এদের আলাদা থাকার প্রবণতা থাকা স্বাভাবিক। সেই ভিত্তিতে যদি মানুষ আলাদা গোর্খাল্যান্ড দাবী করে তা স্বাভাবিক। এই ভিত্তিতে মানুষ আলদা গোর্খাল্যান্ড চাইলে আমি সমর্থনে আছি।

    কিন্তু মানুষকে মগজ ধোলাই করা হয়েছে যা দিয়ে সেটা হল অর্থনীতি। সবাইকে বোঝানো হয়েছে যে আলাদা রাজ্য হলে চাকরি-বাকরি বাড়বে, শিক্ষার সুযোগ বাড়বে ইত্যাদি। কিন্তু এটা নিতান্তই ফালতু। রাজ্যের বেড়া অর্থনীতি মেনে চলে না। এমনিতেই সরকারী উদ্যোগে উন্নয়ন ব্যাপারটাই মৃতপ্রায় - ভারতে উন্নয়নের নতুন ধারা পুরোটাই পুঁজির হাত ধরে। যে যেখানে যত পুঁজি আনতে পারবে, সেখানে উন্নয়ন। পুঁজি আনার ক্ষেত্রে আলাদা গোর্খাল্যান্ড কি এমন ভূমিকা আনবে তা জানি না। আর এদের ব্রেনওয়াশ করা সোজা বলে সহজেই শাসকেরা দুর্নীতির আশ্রয় নেবে - আরো আরো ঘিসিং তৈরী হবে।

    এমনিতে উন্নয়ন না হলে রাজ্য বলে কেন্দ্রের দোষ, আর কেন্দ্র বলে আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ। তাই, অঞ্চল থেকে রাজ্য আর রাজ্য থেকে দেশ - আলাদা হয়ে খুব একটা লাভ কিছু হয় না।
  • PT | 203.110.246.23 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৩৯425062
  • ইদানিং রাজ্য ভাঙ্গাগড়ার খেলাটা বেশীরভাগটাই হয় মূলস্রোতের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ মদতে। এবং সেটা অবশ্যই ভোটের অঙ্ক হিসেব করে। চন্দ্রশেখর রাও একসময় বিজেপির সঙ্গে ঘর করেছেন তেলেঙ্গনা পাওয়ার আশায়। না পেয়ে কংগ্রেসের সঙ্গে জুটেছেন। এই খেলাতে মানুষের উন্নয়ন, সংস্কৃতির ভিন্নতা ইত্যাদি কতটা জরুরী বিষয় কে জানে।

    গোর্খাল্যান্ডের পালেও হাওয়া জুগিয়েছে এই ভোটের খেলা। প:বঙ্গের কোথাও কল্কে না পাওয়া বিজেপি একটা আসনের জন্য মরিয়া হয়ে সমর্থন নিয়েছে গুরুংদের। অথচ প:বঙ্গের বিজেপি নেতারা বলেই যাচ্ছে যে তারা বাংলা ভাগের বিরোধী। আর দিদির কথা তো ছেড়েই দিলাম। যেখানে দেখিবে ছাই, উড়াইয়া দেখ তাই, নীতির প্রয়োগ করে সব রকমের সিপিএম বিরোধী বিচ্ছিন্নতাবাদকে পালের হাওয়া জুগিয়েছেন। তবে আগুন নিয়ে খেলতে থাকলে তা কখনো না কখনো হাতের বাইরে চলে যেতেই পারে-এখন যা হচ্ছে।
  • Ishan | 173.26.17.106 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:১২425063
  • এইখানে একখান কথা কই। "রাজ্য' তৈরির কি মাপকাঠি হবে, সেটা মনে হয় সেই পঞ্চাশের দশকে রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনই ঠিক করে দিয়েছিল। যে, ভাষা এবং জাতিগত পরিচয়ই হবে রাজ্যগঠনের মাপকাঠি। রাজ্যের আকার-ফাকার সেখানে খুব ম্যাটার করেনা।

    তা, সেই মাপকাঠিটা বোধহয় মোটামুটি সর্বজনগ্রাহ্য। ও নিয়ে কোনো বিতর্কও নেই। অন্তত, তাত্বিক ভাবে। কিন্তু কার্যক্ষেত্রে নতুন কোনো রাজ্যের কথা এলে সেই মাপকাঠিটার কথা কোনো কারণে লোকে ভুলে যায়। তখন অর্থনৈতিক বঞ্চনা না ধান্দাবাজি, নাকি ব্রেনওয়াশ এইসব কথা চলে আসে।

    আসলে এই কথাগুলোর কোনো মানে নেই। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয়, বিশেষ করে অনেক ভাষাভাষী দেশের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় একটি জাতি/ভাষাগোষ্ঠীর আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার একটা বড়ো ব্যাপার। সেই জন্যই রাজ্য। এর সঙ্গে ভাষার স্বীকৃতি/জনজাতি হয়ে ওঠার স্বীকৃতি এগুলো জড়িত। একটা নির্দিষ্ট ভাষা/জাতিগোষ্ঠী যদি সেই স্বীকৃতি চায়, তাকে তা দেওয়া হোক না। অসুবিধে কি?

    আর তা যদি দেওয়া নাই হয়, তাহলে, এতগুলো রাজ্যেরই বা দরকার কেন? যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোটারই বা দরকারটা কি? একটাই কেন্দ্রীয় সরকার থাকনা।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:২২425064
  • ভাষা এবং জাতিগত পরিচয় - দুটোই, না যে কোনো একটা? ওয়েটেজ কত? ভাষা দেখলে অন্ধ্র আর তেলেঙ্গানা একই - বড়জোর শুদ্ধ/অশুদ্ধ ব্যাপার আছে। সেকেন কোশ্চেন - এর মধ্যে কি ডায়েলেক্ট ইনক্লুডেড?
  • Ishan | 173.26.17.106 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৪০425065
  • ভাষার ওয়েটেজ বেশি ছিল। জাতির কম। এগজ্যাক্ট মনে নেই, তবে কতো বেশি কতো কম, সেটা লেখা ছিলনা মনে হয়।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৪৩425066
  • তাইলে তেলেঙ্গানা ভাষার ভিত্তিতে দাঁড়ালো না। বুন্দেলখণ্ড, হরিৎ প্রদেশ আরো কি কি যেন মায়াবতী বলেছে - সেগুলো? বিদর্ভ/মহারাষ্ট্র?
  • lcm | 69.236.163.114 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৪৭425067
  • জেনারেলি, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সুবিধার জন্যই এগুলো করা। দেশ - রাজ্য - জেলা - মহকুমা - ব্লক .... এসেট্রা।
    কখনও কখনো কাজের সুবিধের জন্য ভাগ হয়। যেমন, ২৪ পরগনা (উত্তর/দক্ষিণ) বা মেদিনীপুর (পূর্ব/পশ্চিম)... এরকম। কিন্তু, এতে একটা কস্ট ফ্যাক্টর আছে। প্রশাসনিক বিভাগ/অফিস বাড়ে, সরকারি খরচ বাড়ে। কিন্তু, আবার জনগণের কিছু সুবিধেও হয় - যেমন, সদর কোর্টে যেতে গেলে আর বহুদূর যেতে হয় না, চাপ কম হওয়ায় তাড়াতাড়ি কাজ হয় (হওয়া উচিত).. ইত্যাদি।
    '৪৭-এ দেশ ভাগ হয়েছিল ধর্মের ভিত্তিতে, কিন্তু রাজ্য/প্রদেশগুলো ধর্মের ভিত্তিতে তৈরী হয় নি - মূলত ভাষা/সংস্কৃতি-র ভিত্তিতে (যা ঈশান বলেছে), বা, অলরেডি আছে এমন কোনো প্রদেশকে (কোনো দেশীয় রাজার অধীনে) রাজ্য বানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এখানে, এই ধরো তেলেঙ্গনা-র কেসে অন্য রাজ্য চাওয়া হচ্ছে ঠিক কি কারণে? ভাষা/কালচার আলাদা? না বোধহয়, তফাৎ থাকলেও সেটা তত প্রকট নয়। দীর্ঘদিন ধরে সম্পদ/সুযোগসুবিধা/উন্নয়নের অসাম্যের প্রতিবাদে? যদি, দ্বিতীয় কারণ হয়, তবে সমস্যা জটিল, কিন্তু কমন সমস্যা। অন্য অনেক সমস্যার মূলে এই জটিলতা। সমস্যার সমাধান, আলাদা রাজ্য বা জেলা নয় - এটা হল সাময়িক ভাবে একটা তাপ্পি বা ঠেকা দেওয়া। বিহার থেকে আলাদা হয়ে ঝাড়খন্ডের মানুষের জীবনযাত্রার মানে বিশাল তফাৎ হয়েছে কি?
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১১:৫৩425068
  • এবং এগুলো এক্সপেরিমেন্টেশনের জিনিস নয় - যে কেটে দিলাম, পরে মনে হল জুড়ে দিলাম...
  • bb | 80.101.238.216 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১২:১৯425069
  • এতক্ষণে এখান কিছু যুক্তি পেলাম যার সারবত্তা আছে। ঈশানের কথামত মানদন্ড পাশ করলেই তবেই তার ভিত্তিতে তবেই গণভোট নেয়া উচিত, তা তেলেঙ্গানাই হোক আর গোর্খাল্যান্ডই হোক। নইলে কিন্তু এই রকম ভাবে একপা এগিয়ে আবার পিছতে হবে।
    সব দাবীতেই গণভোট নেওয়া কিরকম help desk এর দেওয়া সমধানের মত লাগছিল :)
  • PT | 203.110.246.230 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১২:২৭425070
  • উত্তরবঙ্গকে সুইৎসারল্যান্ড বানিয়ে দেবেন বলেছিলেন দিদি। সুইৎসারল্যান্ডের স্টাইলেই সবকিছুতে (অন্তত: উত্তরবঙ্গের ব্যাপারে) গণভোট চালু হোক।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ১৪:৩৪425072
  • http://tinyurl.com/y9utfjb

    এখানে বলছে অজ্জিনালি অন্ধ্র তৈরীই হয়েছিলো "স্টেট রেকগনিশন কমিশন'-এর সুপারিশের উল্টো দিকে হেঁটে - "Andhra Pradesh itself was a union of the Telugu-speaking area of Telangana and the other part that was under the British. Interestingly, the creation of Andhra Pradesh ran counter to the recommendations of the States Reorganization Commission. It advised separate states. "But those were the heady days of integration and states on linguistic basis. Language was considered the basis of culture. So nobody thought that things could go amiss. Although things did not go awry in that sense, it was an uneasy alliance between two unequal economic partners," says the former chief secretary.'

    ভাষাভিত্তিক ব্যাপারটাও এখানে ঠিক বলছে না।
  • hijabijabijj | 59.94.78.104 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২০:১৪425073
  • আচ্ছা সত্যি কারের আত্মনিয়ন্ত্রনের ক্ষমত কি আছে আমদের দেশে? রাজ্য গুলো তো সবই যাবতীয় প্রয়োজনের জন্য কেন্দ্রের মুখাপেক্ষি। একটা কারখান করতে হলেও সেই কেন্দ্র্রীয় দপ্তর থেকে clearence নিতে হয়।
    প্রকৃত আত্মনিয়ন্ত্রন সম্ভব হত যদি আমেরিকার মত যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা হত আমাদের দেশে । কেবল সুরক্ষা ও আন্তর্জাতিক বিষয় গুলিই থকত কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে বাকি সব দায় দায়িত্ব পেত রাজ্য সরকার। সে যখন নেই ঐ ঝুটা আত্মনিয়ন্ত্রন আত্ম নিয়ত্রন বলে চেল্লামেল্লির কি প্রওজয়ন?

  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২১:৪৬425074
  • TOI পুরোপুরি ঠিক লেখেনি। আম্মো পুরো ঠিক লিখিনি অবশ্য। (এমনিতেও পুরোটা স্মৃতি থেকে লিখছি, কেউ একটু ভেরিফাই করে নিলে ভালো হয়)। আমার এই কথাটা ঠিক নয়, যে, রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন রাজ্য গঠনের ক্ষেত্রে প্রথমে ভাষা এবং তার পরে জাতিকে ওয়েটেজ দিয়েছিল। আসলে শুধু জাতি নয়, রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন শুধু ভাষা ছাড়াও আরও অনেকগুলো ফ্যাক্টরের উপর জোর দিয়েছিল। জাতিগোষ্ঠী, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, জনতার ইচ্ছা, ইত্যাদি ইত্যাদি। ওয়েটেজের গপ্পো ছিলনা। কারণ বিভিন্ন ফ্যাক্টর বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রধান হয়ে দেখা দিতে পারে। কোনটা কখন প্রধানতমভাবে বিবেচ্য হবে, তার কোনো সূত্র, যদ্দুর মনে পড়ছে, ছিলনা।

    বিবেচনার ক্ষেত্র যে শুধুই ভাষা নয়, তেলেঙ্গনা এর একটা উদাহরণ। অন্ধ্রের ক্ষেত্রে, কমিশন আপাতদৃষ্টিতে হায়দ্রাবাদ এবং তেলেঙ্গনা, এই দুটি আলাদা রাজ্যের সুপারিশ করেছিলেন, যেমন TOI লিখেছে। তার অনেক কারণ ছিল। অর্থনৈতিক/সামাজিক বৈষম্য ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু TOI যেটা লেখনি, সেটা হল, এসবের পরেও কমিশন জনতার ইচ্ছার উপর জোর দিয়েছিল। আপাতত, দুটো রাজ্য হোক, যাদের সংযুক্তির একটা রাস্তাও খোলা রাখা হোক, এই ছিল সুপারিশ। দাবীটা ছিল, পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের পর দুটি রাজ্যের জনতা (বিধানসভা) যদি স্বেচ্ছায় মিলে যেতে চায় তো যাবে। না চাইলে আলাদাই থাকবে।

    ফলে জনতার শুধু ভাষা বা জাতি নয়, রাজ্যগঠনের ক্ষেত্রে অন্যান্য ফ্যাক্টর এবং জনতার ইচ্ছেকেও একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হিসেবে তখন ধরা হয়েছিল। সেই মাপকাঠি এখনও আছে। গণভোট নিয়ে ইয়ার্কি মারার কিছু হয়নি।
  • kd | 59.93.242.235 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:০১425076
  • হিজি@8:14, ৪০ বছরের ওপর (৫৩-৯৪) সোশ্যালিস্ট কংগ্রেসের দৌলতে আমেরিকা ভারতের থেকে খুব বেশী পিছিয়ে নেই - ক্রমাগত 10th amendment অবজ্ঞা করেছে। তাই এখন ডিসি তার মাকড়শার জাল প্রতিটি রাষ্ট্রের ওপর ছড়িয়ে দিয়েছে।

    ডি: আমি লিবার্টারিয়ান (ছোট এল)।
  • d | 115.118.230.69 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:০১425075
  • ৪৭ এ সিলেটে গণভোট হয়েছিল না? তার জোরেই তো ওরা আসাম থেকে ছিঁড়ে গিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হল। অন্য কোথায়ও হয়েছিল কি? হলে কোথায় কোথায়?
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:০৯425077
  • দুই নং কথা হল, আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো হলেও, এই অধিকারটা ভারতীয় সংবিধানে কোথাও স্পষ্ট করে বলা নেই। আমেরিকায় এই অধিকারটা তুলনায় বেশি আছে। শুধু আমেরিকায় নয়, সোভিয়েত ইউনিয়নেও ছিল। সোভিয়েতে, অন্তত তাত্বিক ভাবে জনজাতির আত্মনিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ অধিকার স্বীকৃত ছিল। আজারবাইজান বা ইউক্রেন, অন্তত খাতায় কলমে, আলাদা হয়ে যেতে পারত, ইচ্ছে করলেই।

    ভারতে এটা হয়নি। কেন হয়নি সে অন্য গপ্পো। কিন্তু কারণ যাই হোক না কেন, হিন্দি সম্প্রসারণবাদকে "একতা'র নামে বাকি ভারতের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে এটা ফ্যাক্ট। এ দেশে টিভি চ্যানেলের ভাষা হিন্দি। সরকারের ভাষা হিন্দি। এ দেশে আঞ্চলিক বৈষম্য বিদ্যমান। দীর্ঘদিন ধরে পূর্বাঞ্চলের উপর মাশুল সমীকরণ নীতি চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। যোজনা কমিশনের বরাদ্দ হয়নি অনুন্নত অঞ্চলে। হিন্দি শুনে থাকি ভারতের "রাষ্ট্রভাষা'। তাহলে বাকি ভাষাগুলো কি খোদা জানে। আমরা ছোটোবেলায় জানতাম ভারতের জাতীয় সঙ্গীত জনগণমন। এখন শুনি ভারতের অনেক জাতীয় সঙ্গীত আছে। সারে জাঁহাসে আচ্ছা, তাদের মধ্যে প্রধানতম। ইত্যাদি ইত্যাদি।

    এসব নিয়ে মূল ধারার রাজনৈতিক দলগুলো কখনও কখনও প্রশ্ন তোলেনি। বামপন্থী দলগুলো আঞ্চলিক বৈষম্য (মূলত অর্থনৈতিক) নিয়ে বলেছে। কিন্তু বিভিন্ন অঞ্চলের উপর হিন্দি-হিন্দুস্তান চাপিয়ে দেওয়া নিয়ে কিছু বলেনি। বাকিরা এটুকুও বলেনি। দেশ যখন "এক', তখন একটিই রাষ্ট্রভাষা, একটিই সংস্কৃতি, এরকম একটা ধারণা নিয়ে চলা হয়েছে। সেখানে সবাই সাবস্ক্রাইব করেছে।

    ফলে যা হবার তা হয়েছে। ক্ষোভ তো আর থেমে থাকেনা। মূল ধারায় নিজেকে বহি:প্রকাশ করতে না পারলে ক্ষোভ অন্য রাস্তা খুঁজে নিয়েছে। আঞ্চলিক গোষ্ঠীগুলি মাথাচাড়া দিয়েছে। তাদের অনেকেই ভয়ানক সেকটারিয়ান (উদা: মহারাষ্ট্র নবনির্মান সেনা)। এই সংকীর্ণতাবাদের উদ্ভবের কারণ ভারতীয় রাষ্ট্র, এবং দীর্ঘ একদলীয় হিন্দি-বলয় নির্ভর শানব্যবস্থা।

    এই অবস্থাটা পাল্টাতে গেলে জনজাতিগুলিকে ভারতীয় কাঠামোর মধ্যেই আত্মনিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা, ভাষার অধিকার, অধিকতর ক্ষমতা, এসব অবিলম্বে দেওয়া উচিত। সেজন্য দরকার হলে আরেকটা কমিশন তৈরি করা উচিত। নইলে অবস্থা শুধরোবেনা। মিলিটারি, পুলিশ নামিয়েও না।
  • dd | 122.166.134.228 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২২:১৮425078
  • হিন্দি কালচার ইম্পেরিয়ালিজম ?
    না বোধয়। উড়িষ্যা আর অসমে তো ছিলো বাঙালী সাম্রাজ্যবাদ। দক্ষিন বিহারেও।
    হেথায় মানে কর্নাটকে প্রচন্ড অ্যান্টি তামিল। বছর কুড়ি ধরে এক তামিল কবির মুর্ত্তি "খোলা" যায় নি। কাপড়ে মোরা অবস্থায় শহরের মধ্যখানে রয়েছে। মাঝে মাঝেই কেবল থেকে তামিল চ্যানেল তুলে নেওয়া হয়। ইত্যাদি।

    প্রত্যেকেরই একটা "অপর" আছে (মহর্ষি ঈশেন উবাচ)। রাজ্য ভেদে আলাদা।
  • 0 | 194.3.18.6 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২৩:০৮425079
  • সেন্টারে অফিয়াল ভাষা দুটো..হিন্দী, ইংলিশ। এছাড়া 8th শিড্যুলে হিন্দীসহ ২২টা শিড্যুল্ড ভাষা আছে। এক বা একাধিক শিড্যুল্ড ভাষাকে আলাদা ভাবে স্টেট-লেভেলে অফিসিয়াল স্ট্যাটাস দেওয়া যেতে পারে। গুর্খালি (আগে এই নামটাই ছিল) বা নেপালি একটা শিড্যুল্ড ভাষা।
  • 0 | 194.3.18.6 | ১৬ ডিসেম্বর ২০০৯ ২৩:১০425080
  • * অফিসিয়াল
  • dukhe | 122.160.114.84 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৪৮425081
  • হিন্দি রাষ্ট্রভাষা নয় । অন্তত: অফিসিয়ালি নয় । ভারতের কোন রাষ্ট্রভাষা নেই ।
    (সূত্র: বাংলাভাষা - ঘরে বাইরে আক্রমণ - রত্নেশ্বর ভট্টাচার্য)
  • Rajdeep | 125.22.62.70 | ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯ ০৯:৫৮425083
  • এটা দেখুন http://www.thehindu.com/thehindu/mag/2005/01/16/stories/2005011600260300.htm

    ""Back in 1949, the Constituent Assembly had chosen Hindi as the sole national language, or "rashtrabhasha". The Constitution, which ratified this, came into operation on 26 January 1950.""
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন