এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অন্ধ্র বনাম তেলেঙ্গানা

    o
    অন্যান্য | ০৯ ডিসেম্বর ২০০৯ | ৩৯২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 24.99.240.178 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ০০:২৮425117
  • পিটি,
    কাইন্ডলি ওই এগ্রিমেন্টের সেই জায়গাটা কোট করুন, যেখানে জিএনএলএফ গোর্খাল্যান্ডের দাবি বাতিল করছে।
    আর বিমল গুরুং দের সঙ্গে এগ্রিমেন্টের রেলিভ্যান্ট জায়গাটাও।
    আমার কেমন যেন মনে হচ্ছে একটা ধরি-মাছ-না-ছুঁই-পানি গোছের চুক্তি হয়েছিল, তুমিও-ভাল, আমিও ভাল গোছের। এর পর মমতা আবার দার্জিলিং গিয়ে ধমকে বলেন যে দার্জিলিংকে আলাদা করা হবে না।
    এদিকে বলা হচ্ছে হিস্টোরিক্যালি দার্জিলিং বঙ্গের অংশ ছিল না।
    একটু ডিটেইলস হোক, যাতে সবগুলো সম্ভাব্য দৃষ্টিকোণ বুঝতে পারি। আর অবিভক্ত কম্যুনিস্ট পার্টি কেন স্বতন্ত্র দার্জিলিং(গোর্খাল্যান্ডের) পক্ষে ছিল?
    তেলেঙ্গানা-অন্ধ্র প্রশ্নে দুই কম্যুনিস্ট পার্টির কেন বিপরীত অবস্থান সে নিয়েও সবাই কিছু বলুন-- আমার ঘেঁটে গেছে।
  • ranjan roy | 24.99.240.178 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ০০:৫১425118
  • Sch,
    ঝাড়্খন্ডের ব্যাপারে বিশদ জানি না, কিন্তু ওই অঞ্চলের হাতে কেন্দ্রীয় ফান্ডের অংশ, রেভিনিউএর হিস্যে ( কয়লাখনি ও বনাঞ্চলের থেকে বিহারের আয় দেখুন) বেড়েছে। ফলে টাটানগর আর বোকারো ছাড়া বিশাল অনুন্নত ভূভাগের জন্যে ইনফ্রাস্ট্রাক্চার, প্রশাসনিক ও জুডিসিয়ারি ইত্যাদি বাড়ায় স্বাভাবিক ভাবেই জনতার কষ্ট কিছুটা কমেছে ধরে নেয়া যেতে পারে।
    হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাঞ্চলের ইন্ফ্রাস্ট্রাকচারের উন্নতি দেখুন।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ০৯:০৮425119
  • RR
    এগ্রিমেন্টের লিং নেই। কিন্তু ঐ যে লিখেছি কাল রাতের আলোচনা সহ বোধহয় ১২-১৪ বার শুনলাম যে GNLF গোর্খাল্যান্ডের দাবী বাতিল করে চুক্তিপত্রে সই করেছিল। এটা আবাপ/২৪ ঘন্টা ইত্যাদিতে বারংবার পড়ে শুনিয়েছে। ২০০৭-এর দিকে দার্জিলিঁকে The Sixth Schedule to the Constitution (Amendment) Bill, 2007; http://www.prsindia.org/billtrack/the-sixth-schedule-to-the-constitution-amendment-bill-2007-149/-এর মধ্যে প্রায় নিয়ে আসার সময়ে একদিকে গুরুঙ্গ অন্যদিকে মমতা মাথাচাড়া দিয়ে সব কিছু ভন্ডুল করে দেয়।

    এটাও শোনা কথা যে একসময় অবিভক্ত বামেরা স্বতন্ত্র দার্জিলিং-এর পক্ষে ছিল-এই প্রসঙ্গে রতনলাল ব্রাহ্মিনের নাম উঠে আসছে। এর কোন দলিল আমি হাতে পাইনি। তাই না পড়ে কিছু বলা যাবে না। তবে বার বার যেটা মনে হচ্ছে, এই সিদ্বান্ত কি দেশভাগ ও বাংলা ভাগের আগে নেওয়া? তাহলে প্রেক্ষিতটা বদলালে সিদ্ধান্তের বদল হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।

    মনে রাখা ভাল যে ঘিসিং ১৯৮৬-১৯৮৮-র সময়ে বিভিন্ন "বিদেশী" রাষ্ট্রের কাছে চিঠি লিখছিলেন গোর্খাল্যান্ডের দাবীর জন্য সমর্থন চেয়ে। আপনি রাষ্ট্র মানেন কিনা জানিনা- কিন্তু স্বাধীন ভারতের পক্ষে সীমান্তবর্তী এলাকার একটা ছোট্ট অংশের এই জাতীয় অবস্থানকে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। আর ১৯৪৭-এর আগে অবিভক্ত বামেরা যাই ভেবে থাকনা কেন, সেই দলে থেকে বেরিয়ে আসা আরেকটা দলের পব-তে ক্ষমতায় থাকাকালীন দার্জিলিং-এর বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে সওয়াল করা বাস্তব কারণেই সম্ভব নয়।
  • cm | 127.202.94.116 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ০৯:৩২425120
  • ভাষা, জাতি, ঢ্যাঁড়শ পছন্দ করে কিনা, বা সব গুড় একাই খাব এই সব ভিত্তিতে রাজ্য হতে পারেনা।

    প্রাকবিভাজন অন্ধ্রে মধুর কনসেন্ট্রেশন ম্যাপ থাকলে বোঝা যেত।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ০৯:৩৭425121
  • হ্ত্ত্পঃ//অর্তি্লেস।তিমেসোফিন্দিঅ।ইন্দিঅতিমেস।োম/২০১৩-০৮-০১/ইন্দিঅ/৪০৯৬০৮৩৫্‌১্‌ঝর্খন্দ-সিক্ষ-স্ততেস-ফূদ্গ্রইন-ঔত্পুত
  • PT | 213.110.246.230 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:১৫425122
  • Birth of a state: Who prospers, mother or daughter?
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:২৩425124
  • আর একখান রাজ্য হইব। নতুন রাজ্যের লগে একগাদা মন্ত্রী, শাগরেদ, পারিষদ - পদ তৈরী হইব।
    দ্যাশটারে টুকরা টুকরা করত্যাসে। জনসংখ্যা বাড়ত্যাসে, টুকরাও...
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:৩৩425125
  • দেখো, যা কইসিলাম, পপুলেশান বাড়সে, তাই বলে কিনা টুকরা করো।

    Numbers game: Why India needs more states and a bigger govt

    http://www.firstpost.com/india/numbers-game-why-india-needs-more-states-and-a-bigger-government-1008455.html

    এইখানে কয়, ১৬তম রাজ্যে হরিয়ানার পপুলেশনও অষ্ট্রেলিয়ার চাইতে বেশী। তাইলে হরিয়ানা ভাগ করো, অশ্ট্রেলিয়া হইল ৬ প্রভিন্স, হরিয়ানা সাত টুকরা হউক। পাই-টা যে বাড়ে না, টুকরা কইর‌্যা কি হইব।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৪ আগস্ট ২০১৩ ১২:৫২425127
  • হেইডাই ঠিক কইসেন-কেকের সাইজ বাড়ে না। শুধু মানসে ভাবে যে ভাগ হইলেই তাগো ভাগে বেশী কিছু আসব। দার্জিলিং-এর অল্প বয়সী পোলাগুলারে দ্যাখেন-বুকে "we want gorkhaland" লিখ্যা রাস্তায় গড়াগড়ি খাইতাছে। গোর্খাল্যান্ড হইলে গুরুঙ্গ মুখ্যমন্ত্রী আর রোশন অর্থমন্ত্রী হইব। কিন্তু অরা যে ঢুঢুরাম হইব সে কি আর বুঝব এখন?বাংলাদেশীদের মত ৩০ বচ্ছর লাগব হেইডা বুঝতে!!
  • ranjan roy | 24.99.149.195 | ০৫ আগস্ট ২০১৩ ০১:১১425128
  • এলসিএম ও পিটি,
    আপনারা একটা দিক ধরেছেন-সেটা সত্যি। কিন্তু আংশিক সত্যি, আরেকটা দিক আছে।
    এই সব জন আন্দোলনের আবেগের ডানায় ভর করে কিছু ব্যক্তি বা গ্রুপ ঘোলা জলে মাছ ধরবে, ক্ষমতার মসনদে বসে রুটিতে মাখন লাগিয়ে কামড় দেবে, বরাবর হয়ে এসেছে, এখনো হবে। সুভাষ ঘিসিং যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
    কিন্তু তাই বলে জনগণের আইডেন্টিটির আবেগকে এই একটা দিক দেখে উড়িয়ে দেয়া উচিত হবে না।
    আগে ৩৬ গড়ের উদাহরণ দিই।
    মধ্যপ্রদেশের ২৭%ভুখন্ড ৩৬গড় থেকে প্রায় ৩০% রেভিনিউ আসত। কিন্তু ভোপাল-ইন্দোরে আলোর রোশনী আর ৩৬ গড়ে পাওয়ার -কাট।
    ভোপালে ৩৬গড় থেকে মুখ্যমন্ত্রীও হয়েছে। রায়পুরের রবিশংকর শুক্লা থেকে তাঁর ছেলে শ্যামাচরণ। পরে মোতিলাল বোরা। স্পীকার মথুরাবাবু, আইনমন্ত্রী রাজেন্দ্র শুক্লা ইত্যাদি।
    কিন্তু আদিবাসী- অনুসূচিত জাতি বহুল ছত্তিশগড় থেকে খালি ব্রাহ্মণ বা ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিই মধ্যপ্রদেশে ক্ষমতায় বসতে পেরেছে।
    এই পরিপ্রেক্ষিতে ছত্তিশগড় বাসীদের আইডেন্টিটি প্রশ্নে আন্দোলনের দুটো দিক।
    এক, রেভিনিউ ও কেন্দ্রের অনুদানের ভাগ বাড়বে, রাজধানী-হাইকোর্ট, মেডিক্যাল কলেজ ইত্যাদি হবে। বিজলীর সাপ্লাই বাড়বে আর ছত্তিশগড়ি উপভাষা(dilect) কাজকম্মের ভাষা হয়ে যোগ্য সম্মন পাবে। স্থানীয় ছত্তিশ্গড়ি মানুষেরা হীনমন্যতা থেকে মুক্ত হবেন।
    দুই,
    একটা ছোট গ্রুপ- আদিবাসী-অনুসূচিত জাতির শিক্ষিত লোকেদের-- যাঁরা এই ব্রাহ্মণ-ঠাকুর-বানিয়াদের দাপটে ক্ষমতার অলিন্দে ঢুকতে পারছিলেন না তাঁরা এবার সুযোগ পাবেন।

    আলাদা হওয়ার ফলঃ
    এক,
    হাইকোর্ট-মেডিক্যাল কলেজ-এন আই টি ইত্যাদি হল। গাঁয়ের ভেতরে রাস্তাঘাট ভালো হল। বিজলী-সারপ্লাস। উল্টো ভোপাল-ইন্দোরে কয়েকবছর পাওয়ার-কাট। ওরা ৩৬গড়ের থেকে বিজলী কিনতে বাধ্য হল।
    প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনসন ইত্যাদি ইন্দোর-গোয়ালিয়রের জায়গায় রায়পুরে হওয়ায় জনতার সুবিধে হল। নতুন রাজধানী হওয়ায় ইন্ফ্রা-স্ট্রাকচার বাড়ল। সরকারী ও প্রাইভেট--দু'রকম বিনিয়োগই এল। কোলকাতা থেকে গৌতম থাপার ও অন্যান্য অনেক গ্রুপ এবং কিছু চাইনিজ কন্স্ট্রাকশন কোম্পানি, জিন্দল এরা ৩৬গড়ে ইন্ডাস্ট্রি বাড়াতে লাগলো।
    দুই, এখন ৩৬ গড়ি অ্যাকাডেমিক স্তরে একটি পঠনযোগ্য বিষয়। তার সাহিত্য পারিষদ। রেলওয়ে-মোবাইলে ইংরেজি-হিন্দির সঙ্গে ৩৬ গড়ি ভাষাতেও ঘোষণা। লোক গর্বিত, বলে--"সব লে বঢ়িয়া, ছত্তিশগঢ়িয়া"।
    এখন ৩৬ গড়ি লোকসংগীতের ক্যাসেট ও ছত্তিশগড়ি ভাষায় সিনেমা একটি লাভজনক ব্যবসায়।

    অন্যদিকে এটাও সত্যি যে একশ্রেণীর লোক পাকেচক্রে ক্ষমতায় বসেছে, আখের গোছাচ্ছে। আগে কিছু লোকের একচেটিয়া ছিল। এখন অন্যেরাও সেই সুযোগ নিচ্ছে।

    স্বতন্ত্র গোর্খাল্যান্ডের আবেগ ভাবুন।
    ১৯৩৫ এর আগে দার্জিলিং বঙ্গের অঙ্গ ছিলই না। যুদ্ধে বৃটিশ বিজয়ী হলে ভূটান-সিকিম- বৃটিশ চুক্তিতে দার্জিলিং বৃটিশ ভারতের হাতে আসে। সেই অর্থে দার্জিলিং এর বঙ্গভুক্তি বৃটিশের সাম্রাজ্যবাদী জয়ের ফসল।
    এখন স্বতন্ত্র গোর্খাল্যান্ড হলে ওদের উপভাষা মর্য্যাদা পাবে।
    কোলকাতার বাবুদের চোখে ওরা তো হয় কাঞ্চা নয় বাহাদুর!
    আর স্বতন্ত্র রাজধানী হলে সেক্রেটারিয়েট- হাইকোর্ট-ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইত্যাদির উন্নতি তো হবেই, যেটা আমাদের সঙ্গে থেকেও এতদিন হয় নি।
    ওরা তো ভারতের বাইরে যাচ্ছে না।

    পিটির বাংলাদেশের তিরিশ বছরে বুঝতে পারার পরিপ্রেক্ষিতটা ঠিক বুঝিনি। হিউম্যান ইন্ডেক্সের কোন কোন বিষয়ে তো বাংলাদেশ ভারতের থেকে এগিয়ে।
  • PT | 213.110.243.21 | ০৫ আগস্ট ২০১৩ ০৮:০৮425129
  • "হাইকোর্ট-মেডিক্যাল কলেজ-এন আই টি ইত্যাদি হল। গাঁয়ের ভেতরে রাস্তাঘাট ভালো হল। বিজলী-সারপ্লাস। উল্টো ভোপাল-ইন্দোরে কয়েকবছর পাওয়ার-কাট। ওরা ৩৬গড়ের থেকে বিজলী কিনতে বাধ্য হল।"

    একটু রূপকথা-রূপকথা শোনাচ্ছে। TOI-এর তুলনামূলক খবরটা সেই তুলনায় অনেক ব্যালান্স্ড। তা এসব আগে হয়নি কেন?

    "প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনসন ইত্যাদি ইন্দোর-গোয়ালিয়রের জায়গায় রায়পুরে হওয়ায় জনতার সুবিধে হল। নতুন রাজধানী হওয়ায় ইন্ফ্রা-স্ট্রাকচার বাড়ল।"

    মোবাইল, ইন্টার্নেটের যুগে আপিস দিল্লীতে না ইন্দোরে তাতে কি-ই বা আসে যায়। আমার SBI-এর চেকবই আগে স্থানীয় ব্যাঙ্ক দিত এখন মুম্বাই থেকে আসে-কি ফারাক হয়েছে আমার জীবনে?

    "সরকারী ও প্রাইভেট--দু'রকম বিনিয়োগই এল। কোলকাতা থেকে গৌতম থাপার ও অন্যান্য অনেক গ্রুপ এবং কিছু চাইনিজ কন্স্ট্রাকশন কোম্পানি, জিন্দল এরা ৩৬গড়ে ইন্ডাস্ট্রি বাড়াতে লাগলো।"

    বিনিয়োগ তো আগেই হতে পারত? এই রেটে বিনিয়োগ এলে আর কিছুদিন বাদে "বিজলী-সারপ্লাস" থাকবে না।

    RR-এর কথা ঠিক ধরে নিলে বোঝা যাচ্ছে যে ভারত "রাষ্ট্র" হিসেবে তার কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয়েছিল। এই জাতীয় সিদ্ধান্ত গুলোর সব কিছুই রাজ্য ভাগ না করেই নেওয়া যেত।

    "হিউম্যান ইন্ডেক্সের কোন কোন বিষয়ে তো বাংলাদেশ ভারতের থেকে এগিয়ে।"

    ওপরের সকল যুক্তি একত্রিত করে আসুন ভারতকে কেটে বাংলাদেশের সাইজে টুকরো করি। তাহলে মানুষের জীবনের মানোন্নতি তর-তর করে ওপরের দিকে উঠবে।
  • ranjan roy | 24.99.124.161 | ০৬ আগস্ট ২০১৩ ০৩:৩৭425130
  • পিটি,
    আমি সাংবাদিক নই। কোন রিপোর্ট লিখছি না।ছত্তিশগড়ে ১৯৬৯ থেকে (যখন এম পির অধীনে ছিল) ২০১২( ২০০০ সালে আলাদা হয়) অব্দি ছত্তিশগড়েই নিবাস।
    কাজেই আমি যে তথ্য দিয়েছি তার থেকে TOI যদি কোন আলাদা তথ্য দিয়ে থাকে সেটা বলুন, জেনারালাইজড কমেন্ট এখানে অর্থহীন।
    " RR এর কতা যদি ঠিক হয়" মানে? আপনার সন্দেহ আছে? আমি কিছু তথ্য দিয়েছি, যা সহজে verifiy করা যায়।বিরোধীতাটা তথ্য দিয়ে করুন, রেটোরিক দিয়ে নয়।
    আপনার পছন্দ না হলেই "রূপকথা রূপকথা শোনাচ্ছে?" তাহলে আরও একটি রূপকথা শুনুন।
    বামেদের চেষ্টায় তৈরি "নরেগা" অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় গ্রামীন রোজগার প্রকল্পের ব্যয় ও প্রয়োগেও বঙ্গের বাম সরকারের থেকে বিজেপি শাসিত ছত্তিশগড়ের পারফরম্যান্স অনেক ভালো। দিল্লি ও অমর্ত্য সেন বলেছেন-- আমি নয়।
    দুই,
    ভারতের মধ্যে আলাদা রাজ্য করা মানে ভারতকে কেটে টুকরো করা? এতগুলো রাজ্যের পুনর্গঠন হওয়ায় দেশ ছোট হয়েছে? খন্ডিত হয়েছে?

    তিন,
    সমস্ত অসম-বিকাশ বা ক্ষমতাসীন কোন গোষ্ঠির একটি ক্ষেত্র বা অঞ্চল কে নেগলেক্ট করার যদি সহজ সুইপিং ব্যাখ্যা হয় যে যে "ভারত রাষ্ট্র হিসেবে তার কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হয়েছিল" তাহলে বিকাশের স্বার্থে ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে এককেন্দ্রিক(unitary) করে দেওয়া উচিৎ।
    চার,
    অমুক অমুক কাজ গুলো আগে কেন হয় নি? স্পশ্টতঃই ছত্তিশগড়ের বিকাশ ভোপালে ক্ষমতাসীনদের চোখে গুরুত্ব পায়নি বলে। যেমন দার্জিলিং এর হাল।

    পাঁচ,
    ভাষার ব্যাপারটা? আজ ছত্তিশগড়ি ভাষা ইউনিভার্সিটিতে পাঠ্য হয়েছে। সাহিত্য-পত্রিকা হয়েছে। সাইনবোর্ড- সরকারি নোটিশ, রেলওয়ে ঘোষণা সবই তিনটে ভাষায় হয়েছে। কাল সেগুলো গোর্খালি ভাষা পাবে।
    ছয়,

    ভগবান করুন, আপনাকে যেন রিটায়ারমেন্টের পরে সার্ভিস বুক, পুরনো রেকর্ডে অসংগতি ইত্যাদি নিয়ে ভুগতে না হয়। হবে না, কারন আপনি এলিট সংস্থায় আছেন। এগুলোতে আম জনতার যা সমস্যা সেগুলো খালি তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতি দিয়ে সমাধান হয় না।
    আদৌ ব্যাংকের মুম্বাই থেকে ্চেক বুক আসার সঙ্গে পিএফ/পেন্শনের তুলনা হয় না।

    সাত,
    আপনার যুক্তি-পরমপরায় তো সব রাজ্যগুলোকে এক করে শুধু দিল্লিতে একটা রাজধানী অফিস করে তথ্যপ্রযুক্তি দিয়ে কাজ চালানো উচিত। সত্যি তো, আজকের যুগে রাজধানী কোলকাতয় থাকুক বা দিল্লিতে থাকুক, কি যায় আসে?
  • PT | 213.110.246.230 | ০৬ আগস্ট ২০১৩ ০৮:৪৭425131
  • এই লিংকটা দিয়েছিলাম-পড়ার সময় পাননি বোধহয়ঃ
    Birth of a state: Who prospers, mother or daughter?
    http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2013-08-01/india/40960835_
    1_jharkhand-six-states-foodgrain-output

    আর এই বিচারটা শুধু একটা রাজ্য দিয়ে হবে না। অনেকগুলো উদাহরণ নিয়ে দেখতে হবে। যেমন কিনা ঝাড়খন্ড একদল লোকের লুটে-পুটে খাওয়ার জন্য তৈরি হয়েছে।

    "দার্জিলিং এর হাল" মানে? পব-র মধ্যে মানুষের জীবনের মানোন্নয়্নের মাপকাঠিতে দার্জ্জিলিং প্রথম ৩-৪-টে জেলার মধ্যে আছে। বাঁকুড়া বা পুরুলিয়া অনেক পিছনে। আসুন আমরা এই দুটো জেলাকে দুটি পৃথক রাজ্যে পরিণত করার জন্য আন্দোলন শুরু করি।

    রাজ্য ভাগ না করেও IIT, NIT সবই করা যায়। তেলেঙ্গনার এই সময়ের স্বীকৃতিটা pure and simple রাজনৈতিক ধান্দাবাজি-২০১৪-র লোকসভার ভোট মাথায় রেখে করা হয়েছে।

    ভারতে অনেক কিছুই হয়না system failure-এর জন্যে। এর আগের একটি এলিট সংস্থা থেকে আমার প্রাপ্য টাকা বার করতে ল্যাজে গোবরে হয়ে গিয়েছিলাম। আর রাইটার্স থেকে আধ ঘন্টার দুরত্বে থাকে এমন মানুষের জুতোর শুকতলা ক্ষয়ে গিয়েছে নিজেদের পেনশনের ফাইল নড়াতে। বাম সরকারের বিরুদ্ধে এটাও একটা বড় অভিযোগ ছিল অনেক মানুষের।

    নৈকট্য সব সমস্যার সমাধান করেনা।
  • RM | 129.226.173.2 | ০৬ আগস্ট ২০১৩ ১৪:৫৭425132
  • Gorkha Hill Council (Sixth Schedule) MoS

    Between Government of India, Government of West Bengal and Darjeeling Gorkha Hill Council for creating a New Council for the Hill areas of Darjeeling District, under the Sixth Schedule of Constitution of India.

    1. The Government of India and the Government of West Bengal have been making concerted efforts to fulfill the aspirations of Hill people of Darjeeling District (West Bengal) relating to their cultural identity, language, education and economic development.

    2. On consideration of various demands of Gorkha National Liberation Front (GNLF) and consequent upon Tripartite Meeting held on 25.7.1988 at New Delhi between the Union Home Minister, Government of West Bengal and Shri Subash Ghisingh, President, GNLF, a Memorandum of Settlement (Darjeeling Accord) was signed on 22.8.1988. Pursuant to another meeting between the Union Home Minister and Shri Subash Ghisingh, President GNLF at New Delhi on 25.7. 1988, a further Memorandum of Settlement was signed on 23.8.1988.

    3. Pursuant to the above mentioned Settlement, GNLF agreed to drop the demand for a separate State of Gorkhaland and an autonomous hill council, viz, Darjeeling Gorkha Hill Council (DGHC), was set up under ‘The Darjeeling Gorkha Hill Council Act, 1988’ notified by the Government of West Bengal on 15.10.1988. The hill areas under DGHC comprised of the three hill Sub-Divisions of Darjeeling District, viz, Darjeeling, Kalimpong and Kurseong and 13 mouzas of Siliguri Sub-Division of that District.

    4. However, Shri Subash Ghisingh (former Chairman and Chief Executive Councilor, DGHC, presently Administrator) had been demanding constitutional status for the DGHC as, according to him, the abovementioned Settlements could not fulfill the aspirations of the people of Darjeeling. A series of tripartite meetings were held between Government of India, Government of West Bengal and Shri Subash Ghisingh to review the implementation of Darjeeling Accord and further issues arising from it. As a result of these meetings, it is hereby agreed in principle to create a self-governing body for the Darjeeling hill areas in the State of West Bengal.

    বাকিটা এই লিংক এ পাওয়া যাবেঃ
    http://gorkhalandstate.blogspot.in/p/gorkha-hill-council-sixth-schedule-mos.html

    আর GTA agreement এই লিংক-এ
    http://leagueofindia.com/resource/document-tripartite-agreement-gorkhaland-territorial-administration-pdf
  • PT | 213.110.246.230 | ০৬ আগস্ট ২০১৩ ১৫:৫৩425133
  • অসংখ্য ধন্যবাদ!
  • ranjan roy | 24.96.59.126 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ০০:৪৭425134
  • ভাষা? আইডেনটিটি?
  • ranjan roy | 24.96.59.126 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ০০:৫৯425135
  • একটা রাজ্যে কয়টি আই আই টি হবে? আর এইমস্‌ এর হাসপাতাল?
    রায়পুরে এখন এইমস্‌ এর সাইট সিলেকশন করে কাজ শুরু হয়েছে। আলাদা না হলে শুধু ভোপালে হত।
    এত বছর ধরে শুধু ভোপালে এন আই টি ছিল। আলাদা রাজ্য হওয়ায় তবে হয়েছে।
    হাইকোর্ট জবলপুরে ছিল। ভোপালে, গোয়ালিয়রে বেঞ্চ। রায়পুরের জন্যে অনেক আন্দোলন করেও আলাদা হাইকোর্ট দূরস্ত, বেঞ্চও পাওয়া যায় নি। তিন দশকের আন্দোলনেও না। আলাদা রাজ্য হতেই সঙ্গে সঙ্গে হয়েছে।
    আর হাইকোর্টের কেসতো দূর থেকে কম্প্যুটারে লড়া যায় না। হাসপাতালে চিকিৎসাও কম্প্যুতে হয় না। যদ্দিন রায়পুর ছত্তিশগড়ের রাজধানী হয় নি, ততদিন এয়ারপোর্ট ও রাস্তার জন্যে পয়সাও আসেনি। আলাদা হওয়ায় বাধ্য হয়ে দিতে হয়েছে।।
    আর আলাদা রাজ্যে হল অর্থাৎ প্রশাসন ও ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরন হলে যদি কোন লাভই না হয় তাহলে এতগুলো রাজ্য না করে অখন্ড ভারতের একটি রাজধানী দিয়েই কাজ চালানো হোক।
    তাহলে উপরি লাভ হবে যে বিভিন্ন রিজিওনাল পলিটিক্সের "ধান্দাবাজ" নেতারা চান্স পাবেন না। মায়াবতী-জয়ললিতা-মমদিদিরও আলাদা করে রাজভবনে বসা হবে না।ঃ)) কী মজা!!!!

    শুধু একটি কেন্দ্রীয় ভাষা হিন্দি দিয়ে কাজ চালানো হোক।
  • PT | 213.110.246.230 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ০৯:০৪425136
  • পালঙ্ক ছবিতে এইজাতীয় সংলাপ ছিলঃ

    স্ত্রীঃ তুমি যে কইছিলা পাকিস্তান হইলে আমাগো সকল দুঃখ ঘুইচ্যা যাইব?

    স্বামীঃ গরীবের হিন্দুস্তানও নাই পাকিস্তানও নাই-আছে শুধু গোরস্তান।

    ৬৫ বছর বাদেও বাংলাদেশের ভাষা/আইডেন্টিটি কোনটাই মনে হচ্ছে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। একটা বিশাল সংখ্যার বাঙালী জামাত-খালেদার হাত ধরে আবার পাকিস্থানীদের মত হতে চাইছে- এতদিন বাদেও।

    আর আইআইটি, এনাইটি ইত্যাদি কত মানুষের সমস্যার সমাধান করে তা আমিও জানি আপ্নেও জানেন।

    একটা ব্যক্তিগত কথা বলি। ১৯৯০/৯১-সালে থাকতাম সাদাম্প্টনে। তখন শুধু ফোন ছিল যোগাযোগের ব্যবস্থা হিসেবে। ট্যাক্সো অফিস ছিল নর্দাম্পটনে-মাঝে ১৭৫ কিমির দুরত্ব। একটি জটিল সমস্যা হচ্ছিল ট্যাক্স নিয়ে। একটি-দুটি ফোন কলে সমস্যাটির সমাধান হয়। রাজ্যভাগ করে ছোট ছোট রাজ্য করলেও inefficiency কমানো যায় না। তা রয়েই যায়ঃ

    In Chhattisgarh, nearly 21,600 children die annually within the first week of their lives and one child in four under three years of age suffer from wasting due to acute undernutrition. While neonatal mortality stands at about 57 per cent, only 54 out of 1,000 deliveries are recorded as live births. More than half of adolescent girls in the state suffer from anaemia.
    http://www.unicef.org/india/overview_4330.htm

    “Growing agrarian and social unrest is bound to provide an audience as well as a plank for the Maoist ideology… The state government is not prepared to meet the possible challenges. Neither does it have the foresight or depth to see the future trends.” Some reports specifically name government officials thought to have benefited from the state’s industrial overdrive.
    http://www.livemint.com/Opinion/1xgY4AZZz1bcpVj6pIdNMM/The-ills-of-rapid-industrialization.html

    এরকম আরও অনেক উদাহরণ খুঁজে বের করা যায়।
  • | 24.97.142.211 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১০:২০425139
  • এদিকে বাংলাদেশ তো আস্ত একটা দেশ, কোনও রাজ্য নাই। তাহলে ভারতের সেরকম একটা আস্ত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা বেশী ভাল হবে কি?
  • শ্রাবণী | 127.239.15.117 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১১:০৩425140
  • আজকের যুগে একটা রাজ্য হলেই কি আইডেন্টিটি এসটাবলিশ হয়ে যাবে? একের মধ্যে অনেক আছে, তারাও তো ছোট ছোট ভাগ চাইতে পারে এর পরে। এর কোনো শেষ থাকবেনা। গতবারে পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে ড্রাইভার ওয়েটার দোকানদার জাতীয় লোকেদের সঙ্গে টুকরো গল্প (যা আমার অভ্যেস) থেকে মনে হচ্ছিল, ওদিকে গোর্খা বা নেপালী এদের ওপর অন্যদের বেশ রাগ। সব কিছুতে নেপালীরা প্রেফারেন্স পায়। তাছাড়া নেপাল থেকে এদের ভাই বিরাদর নাকি হমেশাই এদেশে এসে এদের কৃপায় স্থায়ী নাগরিক হয়ে যাচ্ছে কাগজপত্রের হেরাফেরিতে। তারা সহজে লাইসেন্স পেয়ে ব্যবসা করছে আর এদেশের লোকেরা ব্যবসা করার লাইসেন্স ইত্যাদি পায়না, বেআইনী বলে অজস্র ঘুষ দিতে হয় আধিকারিকদের.......
    কথাটা হল এখন সম্মিলিত রাগটা বাঙালী, বাংলাভাষার বিরূদ্ধে, পরবর্তীতে গোর্খাল্যান্ডে এটা গোর্খাদের বিরূদ্ধে হতে পারে.......এরকম ভাবে আমরা কত টুকরো করতে পারি, কতদুর যাওয়া? প্রতি মহল্লাকে একটা স্বশাসন?

    ছত্তিশগড়ের ব্যাপারটা কিন্তু একটু আলাদা মনে হয়, প্রচুর বড় এলাকা, দুর থেকে ম্যানেজ করা মুশকিল! এম পির বা বিহারের পুরো প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যাপারটাই ছিল ছত্তিশগড় ও ঝাড়খন্ডে।
    তবে আমি স্টেট হওয়ার পরে পরেই বেরিয়ে এসেছি। একদম ইন্টেরিয়রে আদিবাসীদের উন্নতি হয়ে থাকলে, সেটার ক্রেডিট স্টেটহুডের সাথে সাথে রাজ্য সরকারের উপরেও যায়। এটা হয়ত এক রাজ্য থেকেও গভর্নেন্স ভালো হলে, করা যায়!
    ছত্তিশগড়ে তাহলে উন্নয়নের সাথে আদিবাসী অঞ্চলে মাওবাদীদের প্রভাবের কোনো সম্পর্ক নেই? এত উন্নয়ন হলে মাওবাদীদের বা আদিবাসীদের তো খুশী হওয়ার কথা। আসল উন্নয়নের সমস্যা তো সেখানে ছিল, শহরের রাস্তা ভালো হয়ে বা বিলাসপুর কোরবা সেজে উঠলে সেটা তো সেই কসমেটিক চেঞ্জ। এই জায়গাগুলো আগেও মোটামুটি এসটাবলিশড ছিল এম পি হয়েও। গোটা এম পির রাস্তা ঘাট আগে খারাপ ছিল, এখন ভালো হয়েছে। ইনডাস্ট্রীও সব এই এলাকায় আগেও ছিল, নতুন যা হয়েছে তা এক স্টেট থাকলেও এখানেই হত, কারণ কেন্দ্রর নিয়ম কানুনে পরিবর্তন, প্রাইভেট সেক্টরের পাওয়ার ইত্যাদিতে ঢোকার ছাড়পত্র পাওয়া।
  • PM | 233.223.154.79 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১১:২১425141
  • একটা ডিঃ পাঃ আর্গুমেন্ট-

    একটা NIT বা এইমস এর জন্য কম পক্ষে ১০০ একর জমি লাগে। কজন মানুষ উৎখাত হলো আর কজন উপকৃত হলো , যারা উপকৃত হলো তাদের আর্থ সামাজিক অবস্থান ইত্যাদি নিয়ে কোনো রিপোর্ট আছে কি? নিদেন পক্ষে অমর্ত্য সেন কিছু বলেছেন? এসব ছাড়া NIT , এইম্স হওয়াকে আপনি উন্নয়ন বলছেন কি করে? গুরুতে এসব রেটোরিক চলে নাকি ঃ)

    আপনি হামেশাই অমর্ত্য সেনের বক্তব্য তুলে ধরেন ( যেগুলো আপনার পছন্দ) , কিন্তু যেটা আপনার পছন্দ নয় ( যেমন শিল্পয়ন নিয়ে ওনার বক্তব্য) সেগুলো প্রায় দিম পাউরুটির স্তরেই ফেলে দেন ।

    আমার ডিঃ পাঃ বক্তব্য শেষ
  • শ্রাবণী | 127.239.15.117 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১১:৩৫425142
  • বড় রাজ্য হলে রাজধানীর সুবিধা নিয়ম গুলো ডিসেন্ট্রালাইজ করার চিন্তা, এবং আই আই টি এইমস ইত্যাদি রাজ্যের আয়তন হিসেবে একটি দুটি সংখ্যাটা ঠিক হবে, এধরণের ব্যবস্থা নিলেও তো হতে পারে, নেওয়া যায়। এতো আর আকাশের নিয়ম নয় যে পাল্টানো যাবেনা। এইসব কারণে রাজ্য ভাগ করছে কেন্দ্রীয় সরকার যার হাতে এগুলোর সুবন্দোবস্ত করার উপায় আছে, এসব কেমন শোনায়।
    এখনের রাজ্যভাগ অনেকটাই তাই রাজনীতির কারণে, লোককে বোঝানো হল তুমি অনেক পেলে, আমরা দিলাম। রাজ্য না হলে এগুলো পেতেনা। লোকেও দেখল হ্যাঁ যে কাজের জন্যে একশ কিমি যেতে হচ্ছিল, তা কুড়ি কিমি গেলেই পাচ্ছি, বিশাল পরিবর্ত্ন! এটা রাজ্য না হলেও করা যেতে ব্যবস্থা করে, এটা কেউ ভাবেনা।
    তবু আইডেন্টিটির জন্যে রাজ্যটা মানা যায়, বা তেলেঙ্গনার যেটুকু ভাষার জন্যে! কিন্তু বাকীগুলোর জন্যে, একটা আলাদা রাজ্য, ল্যাক অফ গভর্নেন্সকে জাস্টিফাই করতে!
    নেতাদের কথা অবশ্য আলাদা, রাজ্য হলে মানুষের কেকের ভাগ বাড়ুক না বাড়ুক, তাদের তো বাড়বেই!
  • ranjan roy | 24.99.35.109 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১১:৩৬425143
  • আমি কনভিন্স্ড। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্য অধিক ক্ষমতা সম্পন্ন অঙ্গরাজ্য বানানোর কোন যুক্তি নেই!
    আলাদা করে ঘরের কাছে হাইকোর্ট, এইমসের মত হাসপাতাল, মেডিক্যাল কলেজ, হলে আই টি এগুলো হয়ে সে অঞ্চলের অধিবাসীদের কোন লাভ হয় না। বিদ্যুতে সারপ্লাস হয়েও কোন লাভ নেই। এসব আজ নয় কাল উন্নয়ন হলে আপনিই ঠিক হয়ে যাবে। কাল নয় তো পরশু। আর ভাষা? এতগুলো ভাষা হয়ে কি হয়েছে? ট্র্যাফিক জ্যামে রবীন্দ্রসংগীত, ব্যস্‌।
    একটাই আইডেনটিটি, একটাই ভাষা, একটাই ধর্ম।
    হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান!

    পিটি ঠিক বলেছেন। বাংলাদেশে জনগণ এখনো ভারতের মত হবে না পাকিস্তানের মত হবে সেই নিয়ে কনফিউজড! এত দিন পরেও! স্বাধীনতার ৩২ বছর পরেও? আর ভারতেও দেখুন না, স্বাধীনতার ৬৬ বছর পরেও আইডেনটিটি ক্রাইসিস যায় নি। ৯২ থেকে ভারত হিন্দুরাষ্ট্রের আইডেনটিটি নেবে কি না সেই নিয়ে কত কান্ড হয়ে গেল!
    হিন্দিবলয়ে দেয়াল লিখন হত--"তুম ,মানো ইয়া না মানো, হম তো হিন্দু রাষ্ট্র বনায়েংগে।"
    মঝে মাঝেই এই আইডেনটিটি রোগ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। মোদীর সম্ভাব্য সর্বোচ্চ গদিতে বসা নিয়ে আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে।
    তাই আইডেনটিটিকে বেশি তোল্লাই না দেওয়াই ভাল।

    কাজেই আমি আজ থেকে অখন্ড ভারত আন্দোলনে নামব, শিবসেনার মত বলব -- হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান।
    সমস্ত রাজ্যগুলো ভেঙে মিলিয়ে এক অখন্ড ভারত। এতগুলো রাজ্যে এতগুলো সরকার! সেক্রেটারিয়েট! জনগণের পয়সার শ্রাদ্ধ।
    তাহলেই সব সমস্যার সমাধান হবে।
    দিল্লির উন্নয়নের ট্রিকল ডাউন এফেক্টে অন্য প্রান্তীয় অধিবাসীদের আজ-নয়-কাল কিছু কিছু পেসাদ জুটবে।

    আমার মনে হয় ওবামাও যদি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে unitary সিস্টেম গ্রহণ করেন তবে সরকারি ব্যয় কমবে, আম্রিকাও বর্তমান আর্থিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১১:৫০425144
  • যুক্তরাষ্ট্র কাঠামো কিন্তু ক্রমবর্ধমান বহুরাষ্ট্রীয় কাঠামো নয়।
  • ranjan roy | 24.99.35.109 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১২:০৪425145
  • শ্রাবণী,
    আপনার কথা বুঝতে পারছি। অনেকটা সহমত।
    কোন সন্দেহ নেই কেকের সাইজ বড় হওয়ার দরকার। কিন্তু সেটা দীর্ঘকালীন বিকাশের প্রক্রিয়া। ততদিন? যতটুকু সামান্য কেক হাতে আছে তার সুসম বন্টন? চাইলেই হয়? ক্ষমতায় থাকা বিশেষ গোষ্ঠী নিজেদের সুবিধে এত সহজে ছেড়ে দেয়?
    এনটিপিসি/কোরবা থার্মাল পাওয়ার ছত্তিশগড়ে, ভিলাইএর নিজস্ব ক্যাপটিভ পাওয়ার হাউস।
    কিন্তু ছত্তিশগড়ের গ্রামে গ্রামে অন্ধকার, পাওয়ার কাট, চাষের জন্য বিজলী না পেয়ে আন্দোলন-- শেষে রায়পুর-বিলাসপুরেও গরমের দু'মাস পাওয়ার-কাট। দিয়েছিল বিজলী ভোপাল সরকার? বরং সেন্ট্রাল গ্রিড থেকে নিজেরা বেশি নিয়ে ভোপাল-ইন্দোর ঝকমক করে রেখেছিল।
    আলাদা ছত্তিশগড় হওয়ার পর সেসব এখন অতীত। বরং ভোপাল আমাদের থেকে বিজলী কেনে।
    বস্তারের মাওবাদী আন্দোলনের কথা বলছেন? আপনি ভালো করেই জানেন যে ওদের ভাষা আলাদা(হল্বী, গোন্ডি আর সাদরি)। এও জানেন যে গোটা বস্তার এলাকা কেরালা রাজ্যের থেকে বা বেলজিয়াম রাষ্ট্রের থেকে বড়। অবশ্যই ওখানে উন্নয়ন হয় নি। আর বাকি ৩৬গড়ের সঙ্গে ওদের ভাষাগত বা সাংস্কৃতিক কোন সাযুজ্য নেই। প্রশাসনিক ও অন্য কারণে বস্তারের আলাদা হওয়ার ও দাবি উঠছে।
    আর মাওবাদী আন্দোলন যে শুধু বস্তারেই সীমিত হয়ে আছে ছত্তিশগড়ের বিস্তৃত এলাকায় অক্সিজেন পাচ্ছে না তার কারণও বিকেন্দ্রীকৃত শাসন ব্যব্স্থায় রমণ সরকারের গুড গভর্ন্যান্স, যা বিরোধী কেন্দ্রীয় সরকারের ইন্ডেকস ও স্বীকার করে।

    কিন্তু একটা কথা ভেবে দেখুন-- এই যে বলছেন এর শেষ কোথায়? শেষে গিয়ে প্রতি পরিবারে?
    বিপরীত ক্রমে ভাবলে সংযুক্তিকরণের শেষ কোথায়? গোটা দেশের জন্যে একটি রাজধানী বা one world, one government?
    আসলে ব্যাপারটা এত সরল নয়, কোন পক্ষেই।
    চাইলেই কোন একটা জাতিসত্তা পৃথক হওয়ার আন্দোলন করতে পারেনা, ওসব শুধু কাগজে হয়। বাস্তবে কতটা সামগ্রিক আবেগ ও অনুভূতি তৈরি হলে বিশাল জনসমূহ লম্বা সময়ের জন্য সুখ-সুবিধা ত্যাগ করে বলিদানের জন্যে তৈরি হয় সেটা ভাবুন।

    জয়েন্ট ফ্যামিলির হিসেবে ভেবে দেখুন অনিচ্ছুক চেলে-ছেলেবৌকে কতদিন জোর করে এক হেঁসেলে বেঁধে রাখা যায়?
  • lcm | 118.91.116.131 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১২:০৮425146
  • সুষম বন্টনের শর্ট-কাট উপায় যদি হয় ভেঙে টুকরো (আলাদা রাজ্য) তাহলে কিন্তু...
  • ranjan roy | 24.99.35.109 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১২:২১425147
  • পিএম,
    আমাকে বলছেন কি?
    এক, কি করে জানলেন আমার অমর্ত্য সেনের শিল্পনীতি পছন্দ না? কোথায় বিরুদ্ধ বক্তব্য রেখেছি?
    দুই,
    এইমস বা ভালো হাসপাতাল মেডিক্যাল কলেজ হলে উন্নয়ন হয় না এটা কোথায় কে বলেছে?
    অমর্ত্য সেন কি উন্নয়নের পূর্বশর্ত হিসেবে শিক্ষা-স্বাস্থ্যকেই প্রাধান্য দেন নি?

    তিন,
    সবাই কোন বিষয়ে বলতে গেলে কোন অথরিটির নিজের বক্তব্যের সঙ্গে প্রাসংগিক অংশটুকুই কোট করে, গোটা প্রবন্ধ নয়। বিকৃত করে পরিবেশন করলে আপনার অভিযোগ দাঁড়ায় নইলে নয়।
    চার,
    আমি কোথাও অমর্ত্য সেনের অর্থনীতিবিদ হিসেবে সামগ্রিক মূল্যায়ন করিনি, সেই ক্ষমতাই নেই। শিল্পনীতি নিয়ে বিতর্কে এমন কিছুই কোথাও বলিনি যা অমর্ত্য সেনের ভাবনার বিপরীত, উদাহরণ দিয়ে দেখান, মেনে নেব।
    কোলকাতায় প্রণব বর্ধনের সেমিনারে শিল্প নিয়ে ওঁর সংক্ষিপ্ত কিন্তু প্রাসংগিক বক্তব্য লিখব ভেবেছিলাম। কিন্তু সেখানে পৌঁছুনোর ঠিক আগে একজন বান্ধব গোটা বক্তৃতার লিং দিয়ে দিলেন। আমার পরিশ্রম বাঁচলো। সবাই নিজে পড়ে নিজের মত করে বুঝে নেবেন।

    পাঁচ,
    ছত্তিশগড়ে কি ভাবে জমিঅধিগ্রহণ হয়, কেন কিসান ও সরকারের মধ্যে বড় সংঘর্ষ হয় না সে নিয়ে আগে বহুবার লিখেছি। প্রনব বর্ধনের শেষ কিস্তিতে আবার লিখব ভেবেছিলাম।
    এখানে প্রাথমিক ভাবে এইমস তৈরি দুটি ভাগে হচ্ছে। একটি ভিলাইয়ে সেক্টর নাইনের স্টিল প্ল্যান্টের বিশাল হাসপাতালকে অধিগ্রহণ করে। আর রায়পুরে টাটিবন্ধের দিকে কিছু জমি নিয়ে। সেখানে কৃষিজমি নেয়ার দরকার পড়ছে না। আর ওই এরিয়ায় কোন জমিই তিন তো দূরের কথা দুই ফসলীও নয়।
  • শ্রাবণী | 127.239.15.117 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১২:৪৯425148
  • সেটাই, অন্য দাবী দাওয়া না করে সব পাওয়ার সল্যুশন শুধু ভাগ এটা মানিনা। জয়েন্ট ফ্যামিলির সঙ্গে তুলনা ব্যাপারটাও ঠিক যায়্না, আমার মতে। বেশীরভাগটাই কিছু ধান্দাবাজ লোকের হাত শক্ত করা, পলিটিক্যাল খেলা, অন্তত আমাদের দেশের কাঠামোতে।

    যাক সময় থাকতে এন সি আরে একটা বাঙালীদের রাজ্য চেয়ে রাখলে হয়, কবে কোন ভোটে অ্যাপ্রুভ হয়ে যায় বলা যায়না, এত বাংলা ভাষাভাষী যখন। আর যদি বলে যে যার নিজের রাজ্যে গিয়ে থাক, সব ভাষাভাষীর যখন আলাদা রাজ্য হয়ে গেছে তখন বললেই হবে তাহলে তেলেঙ্গানাদের হিন্দি/উর্দুভাষী রাজ্যে পাঠিয়ে দাও আর গোর্খাদের নেপালে!:)
  • cb | 41.6.134.125 | ০৭ আগস্ট ২০১৩ ১২:৫৬425150
  • দ, বাংলাদেশ বিভিন্ন জেলায় বিভক্ত, যেগুলোর প্রশাসনিক ব্যাপার স্যাপার রাজ্যের মতই

    ব্যাপারটা হল ভাষা টা এক
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন