এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ঈশ্বর-কণিকা ও তারপর ...

    quark
    অন্যান্য | ২৪ নভেম্বর ২০০৯ | ৯২৩৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arijit | 121.242.15.238 | ৩১ মার্চ ২০১০ ১৮:০১428702
  • খুব সহজ করে এক লাইনে বল্লে ব্যাপারটা হল কনট্রোলড এনভায়রনমেন্টে "বিগ ব্যাং' জাতীয় একটা ব্যাপার ঘটানো।

    LHC-র মধ্যে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড দিয়ে পার্টিকলগুলোকে অ্যাকসিলারেট করানো হয়। দুদিক থেকে দুটো স্ট্রীম। এবার এগুলো আলোর গতিতে একে অন্যের সাথে ধাক্কাধাক্কি করবে। বিগ ব্যাং-এর ঠিক আগের মুহূর্তটা হল পয়েন্ট অব সিঙ্গুলারিটি - যেটা সম্পর্কে কারো কোনো ধারণা নেই। আশা করা যায় এই ধারণাগুলো এবার আস্তে আস্তে তৈরী হবে।

    আরেকটা চ্যালেঞ্জ হল বছরে পেটাবাইট রেঞ্জের ডেটা কি করিয়া অ্যানালিসিস করা হইবে। দুনিয়ার কোনো সুপারকম্পিউটার এই লেভেলের ডেটা হজম করার ক্ষমতা রাখে না। অতএব ইউরোপীয়ান ডেটা গ্রিড...সেসব পরে লিখবো। আগে কেউ ফিজিক্স লিখুক।
  • vikram | 193.120.76.238 | ৩১ মার্চ ২০১০ ১৮:২৫428703
  • "বিগ ব্যাং" কি? খুব ঘন জিনিস ফেটে গিয়ে হাল্কা জিনিস তইরি? দুটো অতিক্ষুদ্র পার্টিকল ধাক্কা দেবে? তাদের কি ভর আছে? না তারা তরঙ্গের মতো? সত্যি ধাকা দেবে? না কি ইন্টার‌্যাকশান অ্যাট আ ডিসট্যান্স? অন্য জিনিসকে এত বেশি অ্যাক্সিলারেট করা যায় না কেন? আলোর গতির খুব কাছে এলে পার্টিকেল দুটো কোথায় আছে তা নিয়ে তো গুরুতর ধোয়াঁশা হবে বলে মনে হয়। আলোর গতিতে ধাক্কাধাক্কি করবে মানে কতবার করবে জানা নেই? অনেকবার করবে যেটা আমরা গুনবো না? না কি, কি হবে জানি না।

    পয়েন্ট অফ সিংগুলরিটি কি? ওখানে কোনও জিনিসের ডেরিভেট কষা যাবে না, এমন কি? পয়েন্ট টা কোথায়? সময়ে? ঠিক আগের মোহূর্তটা নিয়ে আমরা এত ভাবছি কেন? দুম করে হয়েছে বলে? কি করে জানলাম দুম করে হয়েছে, আস্তে আস্তে হয় নি (ঝোলাগুড় খসে পড়ার মতো)?

    আরও বড় কথা, আমরা যে সেন্সে দূরঙ্কÄ, কোণ, সময়, ভর, ভরবেগ, গতি, স্থিতি এইসব স্বত:সিদ্ধ ধারনাগুলি নিয়ে চলি, সেগুলোকে একেবারে পাল্টে ফেলে তবে ভাবতে হবে না তো?

    এর পরে হলো ডেটা। এখানে আমার একটি নাইভ পোশ্নো, এই যে গুগুল ফুগুল শুনেছি পুরো ইন্টারনেটকেই cache করে রাখে, তা সেসব বড় কোম্পানি নিশ্চই এত এত ডেটা ক্রানচ করে? তাদের লেলিয়ে দিলে হবে না?
  • Arijit | 121.242.15.238 | ৩১ মার্চ ২০১০ ১৮:২৮428704
  • ফিজিক্সিয়ানদের ডাকো;-)

    ডেটা নিয়ে পরে লিখুম। ক্রাঞ্চে হইবো না - ক্রাঞ্চ করতেই জেবন পেরিয়ে যাবে - আর স্টোরেজটা তো ফ্যাক্টর নয়, ইস্যুটা হল ডেটা অ্যানালাইজ করা - মানে সিপিইউ সাইক্ল।
  • Binary | 148.141.31.2 | ৩১ মার্চ ২০১০ ১৯:২৪428705
  • একটা কথা ছিলো। পার্টিকল মানে যেকোনো নয়, প্রোটন। এই কারণেই প্রোটন, যে, প্রোটন-ই হল আয়নাইজড এবং ভর সম্পন্ন। যেকারণে নিউট্রন বা ইলেকট্রন নয়। অক্সিলারেশন, আলোর গতিবগ তৈরী করার জন্য। প্রোটন কলিশন-এ পরে ডিফ্লেকশনটা ব্ল্যাক হোল নয়, ঠিক কলিশন-এর পরেই দুটি প্রোটনের ভর একসঙ্গে যে অবস্থায় থাকবে সেটাই ব্ল্যাকহোল, সেই সময় ওরা আর প্রোটন ভর হিসাবে থাকবে না, তার বদলে উৎপন্ন হবে যেটা কে বলা হচ্ছে, অ্যান্টি ম্যাটার।
  • vikram | 193.120.76.238 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২১:০৯428706
  • মানে যত বেশি বিভবপ্রভেদ তত বেশি ত্বরণ? স্বয়ং ডি ব্রগ্লি যে বলে গেচেন জোরে গেলে গা দিয়ে তরঙ্গ বেরোয় - আলোর কাছে গেলে সে তো অসীম হয়ে যাবে। তখন কি হবে?

    আমার তো মনে হয় এই সব কলিশান, ত্বরণ এগুলি হয়তো সবই আমাদের চেনা গ্যালিলিয়ান/নিউটনিয়ান দুনিয়ার বাইরে হবে।

    তাই আগে দূরঙ্কÄ, কোণ, বেগ এগুলি নিয়ে পড়লে তবে হয়তো ঐ ব্যাং ফ্যাং বোঝা যাবে।
    (ওহো, সেটা শেষ করে আমার তড়িৎ, চুম্বক, তড়িচ্চুম্বকীয় বল এসবও ধরতে হবে, ঝাড় আছে)
  • Binary | 148.141.31.1 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২১:২৪428707
  • পার্টিকল ফিজিক্সের মুল। হাইস্কুলের টেক্স বইতে আনুগঠন বন্ননা করতে, বলা হয়, নিউট্রন (০ চার্জড), প্রোটন (+১ চার্জড) আর ইলেক্ট্রন (-১ চার্জড)। আনবিক ভর মুলত নিউট্রন আর প্রোটনের সংখ্যার উপরে নির্ভর করে। নিউট্রন আর প্রোটন বা এক বা একাধিক প্রোটন তৈরী হয় নিউক্লিয়াস আর বাইরে বিভিন্ন শক্তি স্তরে ঘুরছে ইলেক্ট্রন। পদার্থের ভর, ধর্ম, স্থীতিশীলতা বা আনবিক শক্তি নির্ভর করে এইসবের উপর।

    এ হল গিয়ে সোজাসাপটা কথা, হাইস্কুলের ফিজিক্স বইতে পাওয়া যায়। এর বাইরে হল গিয়ে পার্টিকল থিওরি। নিউট্রন, প্রোটন কে বিভাজন করলে, যা পাওয়া যায় তার চারটি মুল স্তর আছে। ১,২,৩ জেনারেশন ফার্মিয়ন আর বোসন। ফার্মিয়ন বা বোসন কোনো কনার নাম নয়, এরা হচ্চে সাব-অ্যাটমিক কনা-র ধর্ম। কনার প্রক্‌তি হিসাবে দুরকম, কোয়ার্ক আর লেপ্টন। কোয়ার্ক মুলত ভগ্নাংশ চার্জ + ক্ষুদ্র ভর + ভগ্নাংশ ঘুর্নন। লেপটন অপেক্ষাক্‌ত ভারী + একক চার্জ + একক ঘুর্নন। ইলেক্ট্রন লেপ্টন প্রক্‌তির।

    এখন বোসন মুলত একাধিক সাব অ্যাটমিক কনার যৌগ। যেমন মেসন দুটি কোয়ার্ক (একটি অ্যান্টি কোয়ার্ক) এর জোগফল আর বোসন ধর্মাবলম্বি।

    মৌল বোসন -এর অস্তিত্ব মুলত: পাঁচটি, ফোটন (০ ভর ০ চার্জ, একক ঘুর্নন , আলোর কনিকা), গ্লুয়ন এবং আরো দুটি। এবং হিগ্‌স বোসন।

    উপরে যা বলা হল, তার প্রতিটি কনার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেছে, এক মাত্র হিগ্‌স বোসন ছাড়া। এ এখোনো হাইপোথেটিকাল।

    হিগস বোসন এমন একটি সাব অ্যাটমিক কনা যার,
    ১) ভর অন্যান্য সব সাব অ্যাটমিক-এর থেকে বেশী
    ২) ০ ঘুর্নন ০ চার্জ, ভরযুক্ত, স্কেলার কনা

    CERN এর মুল কন্সেপট , ল্যাবোরেটরিতে হিগ্‌স বোসন তৈরী করা, হাইপোথেটিকাল টু প্র্যাক্টিকাল।

    যেহেতূ প্রোটন = তিনটি কোয়ার্ক। প্রোটনের ধাক্কাধাক্কি তে তাই হিগ্‌স বোসন তৈরী হওয়ার সুযোগ বেশী

    যাগ্গে, অনেক ভুল-ভাল লিখে ফেল্লাম।
  • Binary | 148.141.31.2 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২১:৩৫428708
  • বিক্রম, যে গতিবেগে, ভর শক্তিতে পরিবর্তিত হয়, LHC -তে সেই গতিবেগ-এ ধাক্কা ধাক্কি নেই। E=mc2 যানো তো। আমরা সুধু c এর কথা বলছি, c2 নয়।
  • vikram | 193.120.76.238 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:২৩428709
  • কিন্তু এই যে শুনলাম আলোর কাছাকাছি গতিবেগে ধাক্কা দেবে। তাতে করে পদার্থের ভর হবে নর্মাল ভর ডিভাইডেড বাই স্কোয়ার রূট ১ বিয়োগ ভি এর বর্গ ভাগ সি এর বর্গ। সেইটা কে তো মারা যাবে না।

    ভগ্নাংশ চার্জ, ভগ্নাংশ ঘূর্ণন কি? চার্জের ভগ্নাংশ কি করে হয়? আর ঘূর্ণনের?

  • Binary | 148.141.31.2 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:৩৯428710
  • ইলেকট্রন বা প্রোটনের চার্জকে যদি ১ ধরা হয় তার ভাগ-কে ভগনাংশ চার্জ বলা হবে।

    ঘুর্নন, সাব অ্যাটমিক পার্টিকল-এর বেসিক ধর্ম। ক্লাসিকাল মেকানিক্স-এ যাকে অ্যাঙ্গুলার মোমেন্টাম বলা হয়। ঘূর্নণ সংখ্যা ১ বা ১/২ বা এদের মাল্টিপল হতে পারে ১,১/২,৩/২ ইত্যাদি।
  • vikram | 193.120.76.238 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:৪৪428712
  • কিন্তু চার্জ তো সবসময়েই এক। ভাঙবো কি করে? সেটাই তো প্রশ্ন। চার্জের ইউনিট তো ইলেকট্রন, ভাঙা চার্জের অস্তিঙ্কÄ বুঝবো কি করে?

    ভূর্ণন কি করে ধর্ম হয়? কোনও কিছু ঘোরলে তা হলো ঘোর্ণন। বলবিদ্যায় কৌণিক ঘূর্ণন হলো কৌণিক গতিবেগ গুনিতক মোমেন্ট অফ ইনারশিয়া , আই গুন ওমেগা। তার যা ইচ্ছে ভ্যালু হয়, এমনকি একটা একক ও আছে। এদের ১ ১/২ মাল্টিপল এসব কেন হয়? ইউনিট নেই কেন? সংজ্ঞা কী?
  • dipu | 59.164.98.86 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:৪৭428713
  • আই হল জাড্যের ভ্রামক :-)
  • Binary | 148.141.31.2 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:৫০428714
  • পার্টিকল কোয়ান্টাম মেকানিক্সে দুইটা থিওরি আছে।

    ১) ফার্মি-ডির‌্যাক : এতে বল হয় দুটি একই চার্জড একই ঘুর্নণ সংখ্যার কনা একই সময় একই জায়্‌গায় থাকতে পারে না

    ২) বোস-আইনস্টাইন : একটা থার্মো এনার্জি স্টেটে গেলে দুই বা তোতোধিক কনা এক-ই সঙ্গে একি জায়গায় থাকতে পারে।

    বস্তুত দুটি থিওরি-ই সত্যি, কিন্তু দুইটা থিওরি পুরোপুরি ক¾ট্রাডিক্টারি মনে হয় আপাত দ্‌ষ্টি-তে। কিন্তু আসলে, ১ নং তা মুলত ভর কেন্দ্রীক, আর দুই নং টা মুলত শক্তি কেন্দ্রীক। দুই নং-তা মুলত শক্তি-র কনা মতবাদ কে প্রতিষ্ঠিত করে।

    এখন হিগ্‌স-বোসন হল এ অ্যামালগামেশন ওফ বোথ থিওরিস। সেটাই অ্যাবসিলুট মাস (অসীম ভর) -এর মুল কথা।
  • bitoshok | 128.101.220.108 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:৫৪428715
  • এই প্রশ্ন গুলোর উত্তর এখানে দেওয়া একটু মুস্কিল। ইকুয়েশন গুলো দেখাতে পারলে, শুধু কথার থেকে বেশি কাজে দেয়।

    এখানে ঘুর্ণন-টা ঠিক লাট্টুর ঘোরার মত নয়। এটা ইন্টারন্যাল স্পেসে ঘুর্ণন। ইউনিট h-bar। অর্থাৎ অ্যাঙ্গুলার মোমেন্টাম।
  • Binary | 148.141.31.1 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২২:৫৭428716
  • বিক্রম, তুমি ঘুর্ণণ-এর যে ডেফিনিশন দিচ্ছ, সেটা ক্লাসিকাল মেকানিক্সের, আর আমি যেটা বলছি সেটা কোয়ান্টাম মেকানিক্সের, এখানে ঘুর্ণণ একটা নাম্বার বা স্টেট, ০,১,১/২
  • bitoshok | 128.101.220.108 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২৩:০০428717
  • বাইনারি-র লাস্ট পোস্টের ব্যাখ্যা টা গোলমেলে লাগছে।
  • bitishok | 128.101.220.108 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২৩:০১428718
  • ১০-৫০ এর পোস্টটা। হিগস নিয়ে।
  • Binary | 148.141.31.1 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২৩:১৪428719
  • হ্যাঁ একটু অতি সরলিকরণ হয়ে গেছে। মানে আমি বলতে চাই লাম 'গেজ বোসন' (মৌল বোসন) মুলত শক্তি কেন্দ্রীক। ফোটন, গ্লুয়ন ইত্যাদি। আর 'হিগ্‌স বোসন', ভর কেন্দ্রিক।
  • Sibu | 66.102.14.1 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২৩:৪৩428720
  • অনেকক্ষণ ধরে একটা কতা মনে হচ্চে, কয়েই ফেলি। কেউ য্যান মাইরেন না।

    এই স্পিন ব্যাপারটা মনে হচ্ছে কোন একটা ইকুয়েশনের একটা ভ্যারিয়েবল। সেটার সাথে আমরা এমনি ঘোরা বলতে যা বুঝি তার খুব একটা মিল নেই। এখন ঘুরন্ত বস্তুর কোন একটা প্রপার্টির সাথে এই স্পিনের ইকুয়েশন লেভেলে কোন একটা মিল কোথাও আছে, তাই এই রকম নাম।

    এই যেমন আলোর তরঙ্গ। সে তো আর জলের তরঙ্গ নয়। তবে দুটোই ঐ হার্মনিক মোশনের ইকুয়েশন (কিছুটা পর্য্যন্ত) মেনে চলে। তাই গোদা কথায় দুটোকেই তরঙ্গ বলি।

    ডি: আমি বারো ক্লাসের পর ফিজিক্স পড়ি নাই।
  • Binary | 148.141.31.1 | ৩১ মার্চ ২০১০ ২৩:৫৫428721
  • আচ্ছা, কোয়ান্টাম স্পিন আরে ক্লাসিকাল স্পিন এট্টু বোঝাবার চেস্টা করি। দুটোয় কিন্তু পার্থক্য নেই।

    ধরেন গিয়ে, একটা ব্‌ত্ত। তার পরিধি কি ? না কর্ভিলিনিয়ার। আর সরলরেখা, সেতো সোজা, 'একটি বিন্দু সোজা চলেছে ...' ইত্যাদি ইত্যাদি।

    কিন্তু এগুলো হল, ইউক্লিডিয়ান জিওমেট্রি। কিন্তু ধরুন গিয়ে, আমি যদি বলি, সরলরেখা হলো সেই ব্‌ত্ত, যার, ব্যাস অনন্ত ? খুব ভুল হবে কি ?

    আবার ধরুন, আপনি একটা কম্পাস দিয়ে এক্টা ব্‌ত্ত আঁকলেন খাতায়, আর ধরুন, একজন, যার আকার একটা অ্যামিবার মতম সে যদি সেই ব্‌ত্তে বসে, সে কি দেখবে পরিধি কে ? সরল রেখাই তো ?

    স্পিন ব্যাপারটাও তাই। ক্লাসিকাল স্পিন, ছোটো করতে করতে কোয়ান্টামে পৌঁছালে, সেটা কনার একটা অবস্থায় পৌঁছোয়, পরিমাপ জোগ্য দুটি অবস্থা, ১,১/২
  • bitoshok | 128.101.220.108 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ০০:২৬428723
  • না ক্লাসিকাল' ইন্টেগ্রাল স্পিন থেকে কোয়ান্টাম হাফ ইন্টেগ্রাল স্পিনে পৌছন যাবে না। দুটো আলাদা অবজেক্ট।
    http://en.wikipedia.org/wiki/Spin-%C2%BD

    এরা একই ধরণের অ্যালজেব্রা মেনে চলে সেই অর্থে সদৃশ বলা যেতে পারে।
  • bitoshok | 128.101.220.108 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ০০:৩০428724
  • সরি ক্লাসিকাল স্পিন নট ক্লাসিকাল ইন্টেগ্রাল।
  • Binary | 148.141.31.2 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ০০:৪০428725
  • হ্যাঁ ৭২০ ডিগ্রী স্পিন তো ক্লাসিকাল-এর থেকে অন্যরক্ম-ই। আমি জাস্ট তুলনায় যাচ্ছিলাম এই আর কি।
  • Binary | 148.141.31.1 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ০০:৪২428726
  • মানে ক্লাসিকাল স্পিন সুধু উল্টি, আর কোয়ান্টাম স্পিন উল্টি এবং পাল্টি :)))
  • Binary | 148.141.31.1 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ০১:১০428727
  • একটা জিনিষে আমার পোচোন্ড চিড়বিড় করে। গত ১০০ বছরে এই পর্টিকল ফিজিক্সে যে যত কাজ করেছেন, এনরিকো ফার্মি, প্ল ডির‌্যাক থেকে উলফো পঔলি। সক্কলে। সক্কলে নোবেল পেয়েছে।

    একমাত্র সত্যেন বোস বাদ। সাধে কি বলে নোবেল-এর কোনো মাথামুন্ডু নেই।
  • Arijit | 121.242.15.238 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১০:৫০428729
  • দাদা শব্দগুলো কি কটিন :-(
  • bitoshok | 69.180.128.132 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১২:০২428730
  • আবাপ কি সব ভুলভাল লিখেছে মাইরি!
  • quark | 202.141.148.99 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৩৭428731
  • কয়েকটা জিনিস বলার চেষ্টা করি:

    LHC হ'ল লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার। এখন হ্যাড্রন অনেক, ব্যারিয়ন (প্রোটন, নিউট্রন) আর মেসন (পায়ন বা পাই-মেসন, এয়ন বা ক-মেসন ইত্যাদি)। তা এর মধ্যে এখানে শুধু প্রোটনকেই ব্যবহার করা হবে।

    তবে এই প্রোটন প্রোটন কলিশনে "বিগ ব্যাং" বা আসলে স্মল ব্যাং, কোনটাই হবে না। LHC তে শুধুই প্রোটন-প্রোটন কলিশনই হবে না। পরে লেড (সীসা) আয়ন এর সাথে লেড আয়নের সংঘর্ষও হবে (আর কে না জানে 'সীসা" হো ইয়া দিল হো, আখির টুট যাতা হ্যায় ...)।

    LHC'র মূল উদ্দেশ্য হিগস্‌ আবিষ্কার (discovery) করা ঠিকই। কিন্তু আরো একটা উদ্দেশ্য আছে। বেশ ক'বছর আগে ২০০১ সালে লং আইল্যান্ডের ব্রুকহাভেন ন্যাশনাল ল্যাবোরেটরিতে একটা কোলাইডার জন্ম নেয়। সেটা ছিল Relativistic Heavy Ion Collider (RHIC)। তার মূল আজ ছিল দুটো সোনার আয়নের কলিশন এবং তৎপরবর্তী গবেষণা। এই হেভি আয়ন কলিশনই হ'ল ল্যাবোরেটরিতে স্মল ব্যাং।
  • vikram | 193.120.76.238 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৬428732
  • হচ্ছে না। মানে , আমার পছন্দ হচ্ছে না।

    ফার্মি ডিরাক এসব পরে আসবে, ওগুলো কোনও লজিকে বল হয় নি, জাস্ট ইনফর্মেশান হলো ওগুলো।

    ঘূর্ণন দিয়ে শুরু করি - নর্মাল ঘূর্ণন কে ঐ অ্যামিবা করলে যেটা ধরে নিচ্ছি যে খুব ছোটো অবস্থাতেও পদার্থের মূল ধর্মের পরিবর্তন নাই। সেইটা বোধ হয় ঠিক নয়। দূরঙ্কেÄর সংজ্ঞা ই তো আলাদা তখন (শোনা কথা, কেন, জানি না)।

    বীতশোককে, ইন্টার্নল স্পেস কি? এটা কি ইউক্লিডিয়ান স্পেসের মতো? তার ধর্ম কি? তাতে দুটো ভেক্টার মার্কা বস্তুর যোগ কি করে হয়? তাদের যোগ ফোগ দিলেও কি ঐ স্পেসেই থাকে? ঐ স্পেসে কি এমন সব ভেক্টার বানানো যায়, যাদের গুনিতকের পাতি কিছু যোগ বিয়োগ করে ঐ স্পেসের প্রত্যেকটি ভেক্টর কে বের করা সম্ভব? এই স্পেসে গুণ এর সংজ্ঞা কি?

    শিবু বাবুর কথা বুঝলাম - এইটা হতে পারে - এই কোণ মোটেই সেই কোণ এর ধারে কাছে কিছু নয় - কোণ ন\য় - কোণ এর উপসর্গ মাত্র - কিন্তু আসল কোণ এর সঙ্গে বেশ কিছু ব্যাপার হয় তো মিলে যায়।

    সেক্ষেত্রে, আমারে বোঝানো হোক আগে, কোণ কাকে বলে, এইসব আজগুবি স্পেসে একটি বিন্দুর সঞ্চারপথ কি হবে, এইসব।

    আসলে, যে কথায় আসতে চাইছি হাবিজাবি প্রশ্ন করে (এবং ভালো ভালো উত্তর পেয়েও), যে এইসব কণিকা ফনিকা হলো আমাদের কাছে অনেকটা ইতিহাস বইয়ের ইনফর্মেশান, বা ভূগোল বইতে লেখা 'আজারবাইজানের রাজধানী বাকু' এই টাইপের। এগুলিতে কোন জিনিসের নাম কি, সেটা জানা/শোনা যায়। কিন্তু কোন জিনিসের ধর্ম কি, সেটা কিচুতেই বোঝা যয় না। তার করণ, দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অ্যানিলিটিকালি ভাবার খুব একটা প্রয়োজন হয় না। ঠিক সেই কারণে, কোনটা কি, তার মজা গুলো কি, সেগুলো আমরা অনেক সময় ওভারলুক করে কার কি নাম, তাই নিয়ে বেশি ভাবি।

    কিন্তু তাই বলে এই আলুচানা থামাবেন না। এটা অবশ্যই চলুক। কারণ, আলুচানা না চললে মজা নাই। কখন কে দুম করে একটা কি লিখবে কেউ বলতে পারে?
  • quark | 202.141.148.99 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১৪:৪৯428734
  • এই স্মল ব্যাং এর উদ্দেশ্য হ'ল বিগ ব্যাং এর সময়ের অবস্থাটাকে ল্যাবোরেটরিতে তৈরী করা এবং তারপর দেখা যে ঠিক কিবআবে সেই অবস্থা থেকে আজকের পৃথিবীর অবস্থাটা আসে।

    কী ছিল বিগ ব্যাং এর সময়ে? এক রাশ শক্তি এবং কোন কণা (পার্টিকল) ছিল না সেখানে। তারপর এল কোয়ার্ক (আমি নই) এবং গ্লুয়নেরা। প্রথমে তারা মুক্ত অবস্থায় ঘুরে বেড়াতে লাগল। এই অবস্থার নাম কোয়ার্ক-গ্লুয়ন-প্লাজমা। তারপর গ্লুয়নরা কোয়ার্কদেরকে একত্র ক'রে মেসন (দুটি কোয়ার্ক) ও ব্যারিয়নের বেঁধে ফেলল। তৈরি হ'ল নিউট্রন, প্রোটন, পায়ন ইত্যাদি। পারপর এই নিউট্রন, প্রোটন একত্র হ'তে তৈরী করল নিউক্লিয়াস। এরও পরে নিউক্লিয়াস আর ইলেকত্রন মিলে হ'ল অ্যাতম, তারপর মলিকিউল। সেই থেকে এলিমেন্ট। ধীরে ধীরে আসবে জীবন ও আজকের মহাবিশ্ব।

    তো এই কোয়ার্ক-গ্লুয়ন-প্লাজমা ব্যাপারটা বেশ গোলমেলে। আমরা জানি দুটো ইলেকট্রিক চার্জকে যত দূরে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের মধ্যে আকর্ষণ (ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্টার‌্যাকশন) তত কমে। কোয়ার্কের বেলায় তার উল্টো। এদের যত দূরে নিয়ে যেতে চাইবে ওরা তত দুজনকে আঁকড়ে ধরতে চাইবে। অঙ্কের হিসাবে এরা ফ্রি হবে একেবারে অসীমে - এইটে হ'ল অ্যাসিম্পটোটিক ফ্রিডম। তা আমরা যে উল্টো পথে চলতে চলেছি - অর্থাৎ লেডের আয়ন থেকে কোয়ার্ক গ্লুয়ন প্লাজমা তৈরী, এতে শক্তি লাগবে অনেক, এই কোয়ার্ক গুলোকে আলাদা করার জন্যে। সেই জন্যেই এই কোলাইডার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন