এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃ-প-বু-ভু--৫

    Boo
    অন্যান্য | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ২১৫৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kallol | 115.184.60.54 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১২:৫৯432001
  • এসবি - তোমার লেখা পড়লাম। সত্যি কথা বলতে কি, গতকাল রাতে তোমার লেখায় একবার চোখ বুলিয়েই ঠিক করেছিলাম আজ ডুব মেরে তোমার লেখাটা ভালো করে পড়বো।
    প্রথমেই আমার গভীর শ্রদ্ধা রইলো এতো খেটে লেখাটা তৈরী করার জন্য।
    এবার লেখাটায় আসি।
    The reason behind the successful survival of the communist movement........
    আমার successful survival কথাটায় আপত্তি আছে। ভারতে কমিউনিষ্ট আন্দোলন কি অর্থে সফল বা কৃতকার্য সেটা বোঝা গেলো না। আমার মত এখন দিচ্ছি না, তোমার লেখাতেই পরে লিখেছো :
    That was a short-lived golden time for the Indian communists
    বা
    Without having sufficient support base and numbers themselves the Left had to support governments providing space to the communal forces even after the split of 1964.
    বা
    In fact there are not many concrete evidences to prove that the influence of CPI-Marxist has increased throughout 1990-2010 though it ruled over three states during most of the time in this period.
    এর একটা লাইনও প্রমাণ করেনা successful survival of the communist movement
    একটা দেশে কমিউনিষ্ট পার্টির সাফল্য নির্ভর করে সে শ্রেণীহীন শোষনহীন সমাজের দিকে কতোটা এগুতে পেরেছে তার ওপর।
    রাশিয়ায় কমিউনিষ্ট পার্টি গড়ে ওঠে RSDLPর ২য় কংগ্রেস ধরলে (যেখানে বলশেভিকরা আলাদা হয়ে যায়) ১৯০৩। তারপর ১৯০৫এর ব্যর্থ হবার পর ১৯১৭য় সফলভাবে বিপ্লব সংগঠিত করে।
    চীনা কমিউনিষ্ট পার্টি গড়ে ওঠে ১৯২০তে।
    ১৯৪৯-এ তারা সফলভাবে বিপ্লব সংগঠিত করে।
    সেখালে ভারতের কমিউনিষ্ট আন্দোলনের ইতিহাস প্রায় ৮৫ (১৯২৫ ধরলে) থেকে ৯০ (১৯২০ ধরলে) বছরের। আজও পর্যন্ত জাতীয় রাজনীতিতে বড়সর কোন ইতিবাচক ভূমিকা নেই।
    একে আর যাই হোক সফল বা কৃতকার্য বলা যায় কি না ভেবো।

    আরও কিছু বলার আছে। পরে লিখছি।
  • PT | 203.110.243.22 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৩:২৪432002
  • .... পুনর্বাসন দিলে আদিবাসীদের সমস্যা মিটবে কি? তাদের জীবন-যাত্রা, সংস্কৃতি সব কিছুই তো বদলে যাবে বা তাদের পরিত্যাগ করতে হবে। আজীবন শহরে বড় হয়ে ওঠা ""সিবিল সোসইটির"" সদস্যরা তো তারও বিরুদ্ধে! এমনকি কেউ একজন (বোধহয় কসু) তোপ দেগে রেখেছেন যে আদিবাসীরা বাঙালী নন কাজেই তাঁরা কোন সমাজের অন্তর্ভুক্ত হবেন সে সমস্যাও মিটবে না.......বা মিটতে দেওয়া হবে না!
  • kallol | 115.184.83.26 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:২৫432003
  • অমি কোথাও লিখিনি যে পুণর্বাসনটা সমস্যা। লিখেছিলাম ""ঠিকঠাক পুণর্বাসন""। পুণর্বাসনের নামে টিনের চাল, টিনের দেওয়াল দেওয়া পরপর ঘিঞ্জি ঘরের সারী। জল নেই, শৌচাগার নেই, জীবিকা নেই, শুধু ডোলের ওপর বেঁচে থাকা - কোনমতেই মানা যায় না।
    একবার ভাবুন মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়ের ঐ গরমে (৪৫ থেকে ৫০ এর আশেপাশে ঘোরাফেরা করে তাপমাত্রা)। বাতাসে আদ্রতা বলে কিছু নেই। সেখানে টিনের চাল, টিনের দেওয়ালের ঘর!! কতটা অমানবিক হলে এরকম ব্যবস্থা করতে পারে মানুষ।
    তার সাথে পরিবেশের সমস্যাও আছে।
  • SB | 114.31.249.105 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:৩৩432004
  • সাফল্য বলতে একটাই, এখনো ঘোষিত লক্ষ্য হিসেবে কমিউনিসম আছে বেশ কয়েকটা পার্টির, তার সাথে লাল নিশানকেও আবর্জনা বা বাহুল্য ঘোষনা না করাটাই তো বড় অ্যাচিভমেন্ট। সোজা কথা কমিউনিস্ট পার্টিগুলো তো দেশের রাজনীতিতে এখনো প্রাসঙ্গিক। বাকি অনেক দেশের তুলনায় এটা সাফল্য।

    রাশিয়াতে কি হয়েছে জানেনই, চায়না তে নাকি শুনলাম আজকাল কমরেড বলে ডাকাটা তাচ্ছিল্য করা, প্রায় গালি দেওয়ার মতন :-) এসব তুলনা করলে সাফল্যই তো মনে হয়।

    btw, রাশিয়া টাশিয়া এনে ফেল্লেন বলে হঠাৎ মনে হলো, দিদির ব্যপার স্যাপার দেখে ওনাকে ৎসারের মন্ত্রী প্যীতার স্তলিপিন এর মতন লাগছে আজকাল, জানিনা দিদির ভবিষ্যৎ ও ওই স্তলিপিনের মতন হবে কিনা। এই নিয়েও একটা লেখা নামানো যায়, কি বলেন? :)
  • SB | 114.31.249.105 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৪:৩৫432005
  • কল্লোলদাকে আরেকবার ধন্যবাদ, লেখাটা পড়ার জন্যে!!

    এবারের ইপিডাব্লিউতে একটা ভাল লেখা পড়লাম http://epw.in/epw/uploads/articles/14468.pdf
  • kallol | 115.184.83.26 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৫:৩৮432006
  • ভারতের কমিউনিষ্ট আন্দোলনের বেলা বয়ে গেলো ঠিক করতে করতে কে প্রগতিশীল আর কে প্রতিক্রিয়াশীল বুর্জোয়া। একবার অতি বামে একবার অতি ডানে হেলে দুলে রাস্তা চলেছে ভারতীয় কমিউনিষ্টরা।
    যেকোন বড় আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন আশ্চর্যজনকভাবে সেই আন্দোলনের রাশ টেনে ধরেছে নেতৃত্ব। তেলেঙ্গানা-কায়ুর-তেভাগা-নৌবিদ্রোহ-খাদ্য আন্দোলন সব এক ইতিহাস।

    বামফ্রন্ট সরকার আর তার ""ইমিডিয়েট রিলিফ"" যে মানুষকে রাজনীতি বিমুখ করে তুলেছে তা তো তুমি নিজেই লিখেছো। যেখানে প্রয়োজন ছিলো মানুষের অর্থনৈতিক দাবী দাওয়ার লড়াইকে রাজনৈতিক লড়াইয়ে পরিনত করার, সেখানে আশু আরামের রাজনীতি আজ মানুষকে এমন জায়গায় নিয়ে গেলো যে আজ মমতাও প্রায় বাম ইমেজ নিয়ে হাজির।

    যখন বোঝা গেলো বিশ্বায়ন মেনে নিতেই হবে, তখন রাজনীতিতে যে সৃজনশীলতার দরকার ছিলো সেটারই সবচেয়ে বেশী অভাব ঘটলো। অপারেশন বর্গা আর পঞ্চায়েত এই দুই অসাধারণ কাজের সুফলকে সংগঠিত করে শ্রেণীসংগ্রামের তীব্রতাকে আরও বাড়িয়ে তোলার বদলে দুর্ণীতি আর দলবাজীর আখড়া হয়ে উঠলো পার্টিগুলো। এখনো বাম দলগুলোর, বিশেষ করে সিপিএম এর আভ্যন্তরীণ দলবাজী নিয়ে বিশেষ কথা হয় না। যারা ওয়াকিবহাল তারা জানেন কি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে এই বিষ।

    তখনই দরকার ছিলো পাল্টা অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক প্রোগ্রামের। কিভাবে কৃষিকে আরও উন্নত যায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। কিভাবে ছোট জোত ভেঙ্গে কোঅপারেটিভ চাষে যাওয়া যায়। কিভাবে ছোট-মাঝারী শিল্পের বিকাশ ঘটিয়ে কৃষির উদ্বৃত্ত শ্রমকে সেখানে কাজ দেওয়া যায়। কিন্তু ঐ যে, আমরা তো বিপ্লব করে ক্ষমতায় আসিনি - এই ন্যাকামীটা রক্তে ঢুকে গেছে। আরে কেন্দ্র তো বিরোধীতা করবেই। কি করবে? সরকার ভেঙ্গে দেবে! লড়াই থাকলে আবার সরকারে ফিরিয়ে দেবে মানুষ।

    তখনই গা ছেড়ে দিলো সিপিএম। না, শুধু নেতৃত্ব নয়, সাধারন কর্মীরাও। সরে গেলেন যারা লড়াইয়ের কথা ভেবেছিলেন। ঢুকে পড়লো ধান্দাবাজেরা (যারা এবার মুখ ফেরাচ্ছেন তৃণমূলের দিকে)। একের পর এক সুদৃশ্য হর্ম্য গড়ে উঠলো - জোনাল - লোকাল ও আলিমুদ্দিন-গণশক্তি প্রাসাদ। যাদের লড়াই সম্পত্তির বিরুদ্ধে তারাই সম্পত্তির মালিক হয়ে উঠলেন।

    আপাতত: এই।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৫:৪৮432007
  • যাক্কলা এরকম ক হয়ে গেলে লড়াই হবে কি করে?
  • kallol | 115.184.83.26 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৫:৫৫432008
  • রাশিয়ায়, চীনে, ভিয়েৎনামে বা অন্যান্য ""সমাজতান্ত্রিক"" দেশে যা হয়েছে - সেটা হবারই ছিলো। এটা আমার মত। রোজা লাক্সেমবার্গ এখন অনেক বেশী প্রাসঙ্গীক লাগে। বামফ্রন্টের কাছে সুযোগ ছিলো লড়াইটাকে অন্য স্তরে নিয়ে যাবার। রোজার রাস্তায় হাঁটবার। লড়াই মানে আজকে শুধু ঝাড়পিটই বোঝায় না। কখনো জঙ্গী লড়াই কখনো উন্নততর প্রোগ্রামের লড়াই। বামফ্রন্ট যে লড়াইটা অন্তত: দুটো রাজ্যে শুরু করতে পারতো - রাজ্যের হাতে আরও বেশী ক্ষমতার লড়াই। ভারতকে দরকার হলে আমেরিকান ফ্রেডারেল সিস্টেমে নিয়ে যাবার লড়াই। দু একবার আওয়াজ তুলে থেমেই গেলো। ঐ যে - বিপ্লব করে ক্ষমতায় আসিনি তো!!!
    তবে এরকম ভাবার কোন কারন নেই - ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে বামফ্রন্ট আবার নতুন করে শুরু করবে। বাস চলে গেছে সেই রাজীব জামানার শুরুতেই।
  • SB | 114.31.249.105 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৫:৫৯432009
  • ঠিক সেইজন্যেই তো লড়াইক্ষেপা না হয়ে left unityর বিধান দিলাম! পাত্তাই দিলে না :((
  • SB | 114.31.249.105 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:০৫432012
  • ইয়ে, অরিজিৎ কে ছিল আগের পোস্ট টা।

    কল্লোলদা, যা হবার তো হয়েই গেছে, কেন হয়েছে সেটা বোঝার চেষ্টা করেওছিলাম, আপনি সেই লেখাটা পড়েওছিলেন। কিন্তু হতাশ হয়ে বসে পরার থেকে কঠিন সমাধান হয়ত অন্য কিছু, আর মনে হয় left unity ছারা গত্যন্তর নেই খুব একটা এই পথে।

    খুব একটা আশা রাখিনা যে কেউ left unityর ব্যপারটা কে সিরিয়াসলি নেবে, পাত্তা দেবে। কিন্তু হতাশ হয়ে বসে থাকার থেকে ঠিক করলাম ব্লগ লেখা ভাল ;-)
  • Manish | 117.241.228.249 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:০৫432011
  • Kallol এর লেখা নিয়ে অবশ্যই তর্ক করা যায় কিন্তু কিছু কিছু বক্তব্য বাস্তবের কাছকাছি আছে আমি মেনে নিচ্ছি।
  • Manish | 117.241.228.249 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:০৭432013
  • kallol এর ৩।৩৮ এর পোস্ট
  • Rajdeep | 202.79.203.59 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:১৯432014
  • SB কিছুদিন আগেই বৃহত্তর বাম ঐক্যের সম্ভাবনা বলে একটা টই খোলা হয়েছিল , আপনিও তো সেখানে কিছুই লিখলেন না :(
  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:২০432015
  • পাত্তা দিই নি কে বল্ল? আমি বেঁচে আছি কিনা সেটা আপাতত: বুঝতে পারছি না। সিওর হয়ে নি আগে - তাপ্পর পড়বো।
  • SB | 114.31.249.105 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২০:৩৯432016
  • রাজদীপ, কি মুস্কিল! বাম ঐক্য নিয়ে তো আমিই প্রথমে সরব হয়েছিলাম। কিন্তু আমিই আবার ঐ টইতে একগাদা কথা লিখে আসবো ভাবতে খারাপ লাগলো, কারণ, নন-মাকুরা ঐ টই টা সব্বাই এড়িয়ে গেল।

    একা একা আর কতক্ষন কথা বলা যায় বলুন। তার বদলে যে কত্ত বড় একটা লেখা লিখে ফেল্লাম ওই নিয়েই? পড়লেন?
  • a x | 143.111.108.241 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:৫১432017
  • লালমোহন টুডু, ছত্রধরের পরে বিশিষ্ট বয়ষ্ক নেতা PCPA'র। রাত ১১টায় তিনি যখন শুতে যাচ্ছেন, যৌথবাহিনী তার বাড়ি গিয়ে তাকে গুলি করে মারে। গুলি করে স্বামী-স্ত্রী - যুবরাজ মুর্মু ও সুচিত্রা মুর্মুকে। এরা লালমোহনের আত্মীয়। খুনটা করা হয় লালমোহন বাবুর মা, স্ত্রী ও মেয়ের সামনে। মেয়ের মাধ্যমিক পরীক্ষা আজ থেকে শুরু।

    PCPA'র আরো দুই নেতৃস্থানীয় - একজন মহিলা এর মধ্যে, এদেরকেও তুলে নিয়ে যায় যৌথবাহিনী। অনুমান করা হচ্ছে এদেরকেও খুন করা হয়েছে।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২২:৫৫432018
  • বা:। "এনকাউন্টার' পুরো দমে চালু।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:১৮432019
  • এই ৭২ দিনের গল্পটা একটু খোলসা করে বলবে কেউ।

    কাল ধারণা হয়েছিল মাওবাদীরা বলেছে যে তারা ৭২ দিন সন্ত্রাস বন্ধ রাখবে।

    আজ আবাপ পড়ে ধারণা হল মাওবাদীরা বলেছে সরকার আগে ৭২ দিন অভিযান বন্ধ রাখুক তারপর কথা বলা যাবে।

    দুটো তো সম্পূর্ণ আলাদা। মিডিয়াও তেমনি ক্ষী কনফিউশন।
  • Du | 65.124.26.7 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:৩৪432020
  • যৌথ বাহিনীও বাড়ি অবদি পৌছেও না ধরে গুলি চালিয়ে দিচ্ছে! এই হিংস্রতা কমবে কিভাবে?
  • ranjan roy | 122.168.201.248 | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:৫৬432022
  • ফুটকি,
    কি প্রশ্ন? আমি মিস্‌ করেছি। প্লীজ আবার বলো।
  • SB | 59.93.245.149 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৩৬432023
  • অক্ষদা খবর টা দিয়ে চলে গেল, সোর্সটা না হয় আমিই দিয়ে দিলাম: http://sanhati.com/articles/2147/ সোর্সটা বোধয় খুব একটা বিশ্বসযোগ্য নয় বলে দেননি উনি।

    যাইহোক ঘটনাটা যদি সত্যি হয়, কন্ডেম করছি।

    গ্রেফতার করা যেতে পারে, কিন্তু এসব মানা যায় না।

    তবে গ্রেফতার এড়াতে যদি উনি গুলি চালিয়ে থাকেন, তাহলে সত্যি এনকাউন্টার। আসলে পিসিপিএর নেতৃস্থানিয় একজন আনার্মড ঘুরে বেরাবেন, এটা ভাবা যায় না!!
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৪৩432024
  • "এনকাউন্টার' সবসময়েই সত্যি। ভারতীয় ভাষায় ওর মানে হল ধরে এনে গুলি করে মারা। হিন্দি সিনেমায় দেখেন না, পুলিশ "এনকাউন্টার কর দিয়া'?
  • SB | 59.93.245.149 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৫১432025
  • হ্যাঁ!! আর একই কাজ, প্রায় কাছাকাছি জায়গায়, একই কায়দায়, quoteঈশ্বর রাওরা করলে সেটা সেটা জনযুদ্ধ! বেশ!!

    এবং সেই জন্যে সংহতিয় হেডলাইনও হয়না সেসব, হাজার হোক জনযুদ্ধ বলে কতা!
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৫৪432026
  • না তো। একই কাজ কোটেশ্বর রাও বা সুশান্ত ঘোষরা করলে সেটাও খুন। এই নিয়ে বোধহয় বিভিন্ন জায়গায় ১০০ বার বললাম।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:৫৯432027
  • হ্যাঁ কিন্তু অন্য পক্ষ করলে সেটা বিজ্ঞান। তবে তক্কো করব না। ;)

    ৭২ দিনটা কেউ কিলিয়ার করল না। আসলি গপ্পোটা কি?
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০২432028
  • গপ্পের কিছু নেই। কিষেঞ্জির প্রস্তাবে ছিল আলোচনায় বসার পূর্বশর্ত হল ৭২ দিন যুদ্ধবিরতি। এবার "পূর্বশর্ত' মানে কি, সেটা, যে যার ফিলসফি অনুযায়ী ইন্টারপ্রেট করছে।
  • a x | 143.111.108.241 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:২৯432029
  • SB'র জ্ঞাতার্থে জানাই,

    খবর যখন প্রথম বেরোয় তখন ২৪ ঘন্টায় ঠিক এটাই জানিয়েছিল। আমি যা লিখেছি। তখনও সংহতি অবধি খবর আসেনি।

    কিছুক্ষণ আগে স্টার আনন্দে কি দেখিয়েছে তার একটি বিবৃতি লিখে দিচ্ছি -

    Star Ananda visits the place near Lalmohan Tudu's home where the villagers allege that CRPF shot him dead. Star Ananda captures in camera and the reporter narrates how blood stain is clear in the place and around. Heavy boot step marks are clearly visible in the wet paddy fields and blood stains make in clear that the body was dragged away.

    The CRPF did not even bother to hide the evidence. Even torn pieces of blood stained cloths are captured by the camera lying below a date palm tree. The CRPF was certain and rightly so that no enquiry will be conducted and so they left behind all evidence carelessly.

    The raw evidence picked up by camera is right near Tudu's house. It is no where near what police and CRPF claimed that encounter took place.
  • a x | 143.111.108.241 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:৩৪432030
  • আকা, চিদুবাবু বললেন ৭২ ঘন্টা অস্ত্র সম্বরণ কর, আলোচনা হোক। কোটেজি বললেন, ৭২ ঘন্টা কেন, ৭২ দিন অস্ত্র সম্বরণ করব, আলোচনা হোক। কিন্তু তার আগে, এক পার্টির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তোলা হোক, দুই বন্দীদের ছাড়া হোক, এবং তিন অপারেশন গ্রীন হান্ট বন্ধ হোক।

    যেটা ব্রিলিয়ান্ট সেটা হল, কোটেজি বলেছে নিশ্চয়ই আলোচনা হবে, ঐ বন্দীদের ছেড়ে দাও, ওরাই আলোচনা করবে।

    চিদু দেখলেন একি কান্ড এমনটাতো ভাবিনি। তাই এখন বললেন, ইয়ার্কি হচ্ছে, কন্ডিশন করে আলোচনা? আলোচনা মানে হল নি:শর্ত সমর্পণ। কাজেই ঐসব ইফস্‌বাটস্‌এর ত্যান্ডাই ম্যান্ডাই চলবেনা।
  • a x | 143.111.108.241 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৩:৩৭432031
  • SB'র জন্য, "বুর্জোয়া মিডিয়া"র খবর -

    http://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata-/Under-pressure-state-shoots-to-kill/articleshow/5609481.cms

    And PCPA president Lalmohan Tudu is probably the first victim of the changed state policy, as circumstantial evidence does not confirm the police claim that Tudu, along with two of his armed aides, was killed in retaliatory firing.

    Senior officers admitted that it is difficult to believe that Tudu led an armed Maoist group to attack the fortified Kantapahari camp, as the elderly Tudu never earned fame or notoriety as a military strategist. He was, at best, a good organiser at public protests and PCPA meetings.


    আরও আছে। চাইলে আরও দেব।
    স্টেটকে ডিফেন্ড করার এইরম আপ্রাণ চেষ্টা দেখেও ভালো লাগে। এবং তারপর আবার বৃহত্তর বাম ঐক্য!
  • a x | 143.111.108.241 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৩:৫৯432033
  • এছাড়া যারা মাঝে মাঝেই "এই তৃণমূল এসে গেল, সত্তর ফিরে এল" বলে গেল গেল রব তোলেন, তাদের জন্য এইটা -

    http://www.telegraphindia.com/1100224/jsp/bengal/story_12144988.jsp
    “The brutal attack at Shilda has firmed up our resolve to strike in equal measure against the Maoists,” a police officer said. “The instruction we have been given is to go for the kill instead of trying to make an arrest if we sense any danger whatsoever.”

    With charges and counter-charges flying thick and fast, it is not known if Tudu last night had posed any danger to the police. But if what the residents of Narcha say is true, Tudu’s is the first major case of the new strategy being put into operation.

    “This is a strategy that had worked very well during the Naxalite movement of the late ’60s,” said an officer. “Then the strategy was kill on sight; do not wait to make arrests, produce the culprits in court and offer them chance to get bail.

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন