এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃ-প-বু-ভু--৫

    Boo
    অন্যান্য | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ২১৫৭২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arijit | 61.95.144.122 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৮:৪৪432134
  • "ওরা' ছাড়া আর কারা কারা অস্বীকার করতে পারে? ;-)
  • a x | 75.53.200.167 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৯:৩২432135
  • ব্যাস্‌ আনসাবস্টানশিয়েটেড স্ল্যান্ডার! সংহতিতে মমতার সমালোচনা ব্যানড ছিল!!! মিথ্যে বলে বলে আর কতদিন চলবে? একটা একটা করে আর্টিকল তুলে দেখালে নিজের থুতু নিজেকেই চাটতে হবে SB

    এই ধরণের মিথ্যে তো প্রগতিকে নিয়ে বলার প্রয়োজনও বোধ করিনা? বামঐক্য? কোনো ধরণের কথা বলার যোগ্য নন আপনি। সেই সৈকতকে গালাগালির দিন থেকেই দেখেছি। এখানে আরও অনেকে আছে যারা সিপিএম সমর্থক, তাদের সাথে মারামারি তর্কাতর্কি হতে পারে, বিশ্বাসের জায়গা আলাদা হতে পারে কিন্তু মিথ্যে বলে তাদের নিজেদের প্রমাণ করতে হয়না।
  • Du | 65.124.26.7 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২০:৪৮432136
  • নকু মাকু ঐক্য? জাস্ট হয়না। যখন বড় হয়েছি নকশাল ছিল একটা আবেগের জায়গা। অত কার কি লাইন অত ধারনা ছিলনা, জেনেরালি মাকু পরিবারে নকুদের নিয়ে একটা সফট ভাব ছিলোই। বিনোদ মিশ্র যখন এলেন জাজফীল্ড ভরিয়েছিল মাকুরাই। কিন্তু গত তিনবছরে অনেক 'আলোচনা' র পরে আমার এটাই উপলব্ধি যে যে কোন মিল হওয়ার চেয়ে অনেক বেশি দ্বেষ এইখানে।
    বরং সেই রঞ্জনদার গল্পে শোনা এক নেতার উক্তি - 'হরেকৃষ্ণবাবু আমাকে জিজ্ঞেস করলেন - চা খাবেন না কফি ? আমি বললাম এর চেয়ে বলুন - শ্রমিকের রক্ত খাবেন - না কৃষকের?" খালি মনে হয় , এই মাইন্ডসেট, এই উগ্রতা - বোধহয় ঠিক দোসরই খুঁজে পেয়েছে অবশেষে ।
  • SB | 114.31.249.105 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:১৮432137
  • Du, আর্নস্ট ব্লখ বলে একজন বলেছিলেন, মার্ক্সবাদ হোল আশা (marxism is hope) তাই হাল ছারিনি।

    a x, অজস্র ধন্যবাদ! ব্যক্তি আক্রমণ আজকাল সয়ে গেছে, হাজার হোক, হার্মাদ তো! তাই ওসব করে লাভ নেই। আর করলেও সংহতি নিয়ে হাটে আমি হাড়ি ভাঙ্গবো না। চাপ নেবেন না।

  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:৪৭432138
  • হোপ ফর নাথিং। না রহেগা বাঁশ তো না বাজেগি বাঁশুরি। জীবনই থাকবে না তাই ইনিকিউয়ালিটিও থাকবে না। হয় আমলাশোলে না খেতে পেয়ে মর, নয়ত মাওবাদীর গুলিতে। না মারলে ইকিউয়ালিটি আসবে কেমন করে।

    ইকুয়ালিটি চাই না উন্নততর জীবন চাই। কিন্তু তর্ক করতে চাই না। ;) ছোট্ট করে বলতে চাই বামপন্থা মাই ...
  • Blank | 59.93.222.123 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:০৩432139
  • ইয়ে মানে, আকাদা !!!!
  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:০৭432140
  • কি কও?
  • Blank | 59.93.222.123 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:১১432141
  • :-|
  • aka | 168.26.215.13 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:১৫432142
  • :-||
  • rokeyaa | 203.110.243.22 | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২৩:১৭432144
  • শূণ্যস্থানে কি "ফুট'? নাকি ওখানেই বাক্য শেষ? ;)
  • Mmu | 78.236.153.102 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৪:০৯432145
  • kallol দা, PT দা, Ranjan দা ও সবাই ,রেল বাজেট নিয়ে একটু আলোচনা হোক।
  • a x | 143.111.108.103 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৪:১৮432146
  • এই প্রশ্নগুলো কল্লোলদাকে।

    পিসিপিএ কে মাওইস্টদের ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন বলার প্রেক্ষিতে।

    শালবনীর ঘটনা ঘটল এবং পুলিশের অত্যাচার শুরু হল এরকম না। তার বহু আগে থেকেই ঐ অঞ্চলে পুলিশের অত্যাচার চলছে, তখনও মাওইস্টরা সেই ভাবে ছিলই না ওখানে। শালবনীর পরে পুলিশ তান্ডব জুড়ে দেয়। সেই সময় কিছু আদিবাসী সংগঠন (খেরওয়াল জমিত গাওঁতা) আর্মড রেসিস্ট্যান্সের ডাকও দেয়। তখনও এদের মধ্যে মাওইস্ট ছিলনা। এবং এর পরে পিসিপিএ হয়। তাদের ডিমান্ডে বৈপ্লবিক কিছুই ছিলনা। বরঞ্চ শহুরে আমাদের চোখে অদ্ভূত লাগবে ডিম্যান্ড গুলো। পুলিশকে নাকে খত দিতে হবে, ওঠবোস করতে হবে ইত্যাদি। অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বদলানোর দাবীও ছিলনা। এবং পুরোপুরি প্রশাসনের ওপর ভরসা রেখেই কম্পেন্সেশন ইত্যাদির দাবী ছিল।
    রাজ্য সরকার কর্ণপাত করেনি। সেই সময়ের এবং পরের ছত্রধরের বক্তব্য শুনলে দেখা যাবে পরিষ্কার বলছে যে কোনো রাজনৈতিক দল আমাদের সাথে আসতে পারেন, আমাদেরকে সমর্থন করলেই থাকবেন, কিন্তু তাদের পিসিপিএর তলায় আসতে হবে। এরপর ঘটে ধরমপুরের ঘটনা যখন একজন আদিবাসী মহিলাকে ধর্ষণের প্রতিবাদে মিছিল বেরোয় এবং সেই মিছিল সিপিএমের হার্মাদ বাহিনী আক্রমণ করে। আদিবাসীদের হাতে ছিল ট্র্যাডিশনাল অস্ত্র সস্ত্র, হার্মাদদের হাতে বন্দুক। এই হামলার সময়ই প্রথম মাওবাদীদের দেখা যায়। বন্দুক ভার্সাস বন্দুক। পিসিপিএ মাওবাদীদের ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন হিসেবে শুরু হয়নি, বলতে পারেন মাওবাদীরা সেটাকে হাইজ্যাক করেছে। ছত্রধর ভোট বয়কটের পুরো বিরুদ্ধে ছিল, নিজে ভোট দিয়েওছিল। ছত্রধরকে অ্যারেস্ট করার সময় তার সাথে কোনো বন্দুক ছিল? এই লালমোহন টুডু কোনোদিনও হাতে অস্ত্র ফস্ত্র তোলেন নি।
    এবার আমাকে বলুন। যদি মাওবাদীদের বন্দুকের ভরসা না থাকত কিভাবে এই আন্দোলনটা চলত? নন্দীগ্রামে তো রাত দিন গোলাগুলি চলত, রাতে লোকে নিজের বাড়ি ছেড়ে খালের ওদিক থেকে এদিকে চলে আসত গোলাগুলির ভয়, তৃণমূলের হাতে ছিল অস্ত্র তখন সিপিএমকে ঠেকাতে। তো এই কিল অর গেট কিলড সিচুয়েশনে আমাকে এসে যদি কেউ বলে, তুমি তোমার আন্দোলন চালাও, কেউ মারতে এলে আমি দেখব। এরকম অবস্থায় আমার কি করা উচিৎ? এবং আমি যদি তার সাহায্য নিই, আমি কি তার ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন? এই বারবার ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন ইত্যাদি বলে পিসিপিএ এবং তৎসহ তাদের সেই ১১ দফা দাবীকেই বেসিকালি ডি-লেজিটিমাইস করানোর চেষ্টা হচ্ছেনাকি? তখন, যখন এত কিছুই হয়নি, একজনও রাজ্যসরকারের মন্ত্রী জায়নি কেন কথা বলতে?

    দ্বিতীয় আরেকটা উদাহরণ দিই। গ্রাউন্ড রিয়ালিটি যে কতটা জটিল তা আপনার নিশ্চয়ই জানা উচিৎ। ছত্তিসগড়ে হিমাংশুজি যাদের ওপর অত্যাচার, রেপ হয়েছে তাদের FIR করতে সাহায্য করেন। কিন্তু গ্রামের মানুষ ও প্রত্যন্ত এলাকায়, সর্বদা পুলিশ CRPF এর ভয়ে কাঠ। সে হিমাংশুজির আশ্রম অবধি যাওয়ার সাহস পাবে কোত্থেকে? যদি কেউ তাকে নিয়ে যায়, সে হয়ত মাওইস্ট, কিম্বা সে নিয়ে গেছে বলেই তাকে মাওইস্ট তকমা এঁটে দেওয়া হয়। তারমানে কি হিমাংশুজি, যে আদিবাসী লোক/মহিলা ঐ FIR করছে এরা সবাই পার্ট অফ মাওইস্ট ফ্রন্টাল অর্গানইজেশন?

    লাস্টলি, কোবাদ গান্ধীর চার্জশীটে তিনটি মানবধিকার সংস্থার নাম করা হয়েছে - এরাও কি মাওইস্ট ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন?

    এটা কি পরিষ্কার না একবার মাওইস্ট লেবেল আঁটতে পারলে অন্তত লিবেরাল মিডল ইন্ডিয়ার কাছ থেকে এদেরকে দূরে সরানো যাবে? ডি-লেজিটিমাইস করে এই ধরণের দাবী দাওয়া, বেসিক রাইটস্‌, প্রতিবাদ গুলোকে একেবারে শুরুতেই ঘাড়ধাক্কা দেওয়া যাবে?
  • Ishan | 173.26.17.106 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৯:৩৪432147
  • পরিস্থিতি আসলে অক্ষ যা বলল তার চেয়েও বেশি জটিল, কারণ "কিল অর গেট কিলড' ধারণাটা মেদিনীপুরে দীর্ঘদিন ধরে বৈধতা পেয়েছে। কার দোষ কার গুণ, কোনটা আঘাত কোনটা প্রত্যাঘাত, সে আলোচনায় যাচ্ছি না, কিন্তু বৈধতা পাওয়াটা ফ্যাক্ট। এটা শুরু হয়েছিল সেই কেশপুর আমলে তৃণমূলের হাত ধরে। কেশপুর গড়বেতায় তৃণমূল প্রথম প্রকাশ্যে বন্দুক হাতে এলাকা দখল শুরু করে। অস্বীকার করে লাভ নেই, তারা বেশ খানিকটা জনভিত্তিও পেয়েছিল, নইলে এমনি এমনি বন্দুক হাতে শয়ে-শয়ে স্থানীয় ছেলে নামিয়ে দেওয়া যায়না। এই গণভিত্তির কারণ খুঁজতে গেলে আবার সিপিএমের এলাকা দখল রাখার ধরণের দিকে আঙুল তুলতে হয়। সেটা অন্য কথা, এখানে তাতে ঢুকছিনা। মোদ্দা কথা হল, যাই হোকনা কেন, প্রকাশ্যে মাস স্কেলে এলাকাকে বিরোধীশুন্য করাটা তৃণমূলই শুরু করে। ঐ এলাকায় যদ্দুর জানা যায় জনযুদ্ধ সক্রিয় ছিল। তারাও কিছু এলাকা "দখল' করে। সিপিএম তাদের মদৎ দেয়। তারপর ঐ এলাকা "পুনর্দখল' করে নিজের বাহিনী এবং পুলিশ নামিয়ে। সেই সময়েই ছোটো আঙরিয়া হয়। সিপিএম অবশ্য কিছুটা গণভিত্তিও পায় সেই সময়, কারণ এলাকার লোকে, শোনা যায় তৃণমূলের "স্বাধীনতা যুদ্ধে' বিরক্ত হয়ে ছিল।

    এইটা হল হিস্ট্রি। এই জন্য বললাম, যে, যদি মেদিনীপুরের (অধুনা পশ্চিম) ম্যাপ দেখেন, দেখবেন, ঐ গড়এতা, আজকের জঙ্গলমহলের অংশ, যেখানে মাওবাদীরা এখনও দাঁত ফোটাতে পারেনি। এইটা অরও এই জন্য বললাম, যে, আজকের যুদ্ধে প্লেয়াররা সবাই পুরোনো খেলোয়াড়। একে অপরকে ভালই চেনে। এবং অক্ষ যেটা বলল, সেটা পুরো ঠিক না। মাওবাদীরা ওখানে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে।

    তো, এ পর্যন্ত খুব বাড়াবাড়ি কিছু চোখে দেখা যায়নি, কিন্তু ঐ সময় থেকেই ঐ এলাকায় গণতন্ত্রের মোটামুটি সমাধি দিয়ে দেওয়া হয়। লক্ষ্য করলে দেখবেন, ঐ সমস্ত এলাকায় যে পার্টি ভোটে জেতে, তারা বিপুল ভোটে জেতে, বিরোধীপক্ষ প্রায় কিছুই পায়না। কেশপুরে যখন তৃণমূল জিতেছিল, তখনও তাই, যখন সিপিএম জিতল, তখনও তাই। জঙ্গলমহলে যখন মাওবাদীরা ভোট বয়কটের ডাক দিল, তখনও তাই। এগুলো একটা জিনিসই ইঙ্গিত করে, এলাকায় একটিই পার্টি থাকবে, বাকিদের হয় মরতে হবে, কিংবা পালাতে হবে, এটা ঐ এলাকায় সেই সময় থেকেই বৈধতা পায়।

    এবার, সিপিএম, এই মডেলকে ক্রমশ বাড়িয়ে চলে গোটা জেলা জুড়ে। পূর্ব মেদিনীপুরে নন্দীগ্রামে তৃণমূল একই মডেল ফলো করে (কার কতো জনসমর্থন সেই আলোচনায় ঢুকছিনা)। জবাবে সিপিএমও একই মডেলে "পুনর্দখল'এ নামে। এই খেলা শুরু করেছিল তৃণমূল, কেশপুরে, আর নন্দীগ্রামে এসে সিপিএম এতে একটি নতুন মাত্রা যোগ করে। সেটা হল, প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা খাটিয়ে বাইরে থেকে বন্দুকবাজ জোগাড় করে আনা। ভাড়াটে মার্সেনারি টা এই যুদ্ধক্ষেত্রে সিপিএমের অবদান।

    ফলে ওখানে মাওবাদী গেরিলা বাহিনী আছে। সিপিএমের সশস্ত্র ক্যাম্প এবং যৌথ বাহিনী আছে। বেসিকালি যুদ্ধক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। কোনটা আত্মরক্ষা কোনটা আক্রমন, যুদ্ধের সময় বোঝা খুবই কঠিন। আক্রমনও সেখানে আত্মরক্ষার যুক্তিতেই চলে।

    এই আরকি।
  • a x | 75.53.200.167 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১০:০১432148
  • ঈশান আমি লিখেছি মাওইস্টরা সেই ভাবে এবং এদের মধ্যে ছিলনা। ওখানে তো ছিলই। এবং অনেক অর্গানাইজেশনাল কাজকম্মও করেছে। শালবনীর ঘটনা হল কি করে নইলে?

    পিটি রাস্তায় লোক নামিয়ে অহিংস জঙ্গী আন্দোলন নিয়ে কিছু বলছিলেন। গুজরাতের মহুভাতে এক বছর ধরে কৃষকরা অহিংস উপায় প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তাদের জমি জিরেত কেড়ে নিরমা কে সিমেন্ট কারখানা খুলতে দেবার বিরুদ্ধে। এদের নেতৃত্বে গান্ধিবাদী লোকেরা আছেন। আন্দোলন চলাকালীন এদের পাব্লিক মিটিং করতে দেওয়া হয়না এবং কিছু নেতৃস্থানীয় লোকেদের পুলিশ লাঠি পেটা করে।
    একবছর বাদে ১১,০০০ মানুষ একটি পিটিশন পাঠায় (সই করে নিজেদের রক্ত দিয়ে)। বিশে ফেব্রুরারী হাজার দশেক লোকের একটি মৌনমিছিল বের হয় সঙ্গে স্থানীয় বিধায়ক - ড: কানুভাইও ছিলেন। পুলিশ বেধরক পেটায় - বেশ কিছু লোক এখনও হাসপাতালে।
    পরের দিন ড: কানুভাইকে গুন্ডারা আক্রমণ করে। ইনি এবং এনার স্ত্রীও এখন হাসপাতালে।
  • SC | 67.186.56.191 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১১:৩১432149
  • এখানে বেশী লিখিনা। তবে নীরব দর্শক। একটা সোজা কথা জিগাতে চাই।
    এখানে যারা লিখছেন, তাদের মধ্যে মাওবাদীদের সমর্থক বোধহয় খুব বেশী নেই।
    কিন্তু অনেকেই আবার অহিংস আন্দোলনের উপরে ভরসা রাখতে পারছেন না।

    এখন কথাটা হচ্ছে যে সকলেই (এমনকি সিপিএম ও) কমবেশী মেনে নেয় যে ভারতের বিভিন্ন ট্রাইবাল এলাকায় (লালগড়কেও এর মধ্যে ফেলবো)উন্নয়ন খুব বেশী হয়নি, এবং একটু হইচই না করলে হওয়ার কোনো চান্সও নেই। অনেকে বন্দুক ছাড়া গণআন্দোলনের কথা বলছেন, যেমন পিটি বাবু। খুবই ভালো কথা, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই ধরণের আন্দোলন করার মতো পরিবেশ কি আছে এই সমস্ত জায়গায়? আন্দোলনের ফর্ম কি সেখানকার গ্রাউন্ড কন্ডিশনের থেকে ডিসাইড হবে, নাকি পিটি বাবু বলছেন আন্দোলন সবসময়েই অহিংসই হওয়া উচিৎ?
    পিটি বা শৈবালদা এখানে সিপিএমের পজিশনটা কি জানালে ভালো হয়।

    উল্ট পক্ষে যারা অহিংস আন্দোলনে বিশ্বাস রাখতে পারছেন না, তারা কি তাহলে সকলেই মাওবাদীদের সাপোর্ট করছেন? নাকি অন্য কোনো তৃতীয় ফর্মের কথা বলছেন?
  • h | 203.99.212.54 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১২:১৩432150
  • একটা otherwise sane ব্যাখ্যা-য় 'ছেলেদের হাতে বন্দুক' আর 'মার্সেনারি' এই শবদ গুলো ব্যবহার দেখলে বোঝা যাবে, কি বিচিত্র ভাবে ভায়োলেন্স শুধু না, বিচিত্র পোলারাইজেশন চিন্তাশীল মানুষের মধ্যেও কিরকম বাসা বাঁধে। কিচুহ করার নেই, সিভিল ওয়ারে এরকম-ই হয়। আমরা কেউ ই এর থেকে মুক্ত নই। আজকাল কথা বলতে গেলেই মনে হয়, এই রে এই ছাগল বন্দুকবাজ দের কাউকে সমর্থন করে ফেলছি না তো? এর আবার একটা প্রবলেম হল, ধীরে ধীরে বিশুদ্ধ থেকে বিশুদ্ধতর , সুক্ষ্ম থেকে সুক্ষ্মতর হতে হতে আমাদের আর্গুমেন্ট ক্রমশ: আমার বিশুদ্ধ নিরপেক্ষতা প্রমাণ ছাড়া আর কোন কাজে লাগবে না। সাংবিধানিক পদ ছাড়া এই তার্কিক পজিশন প্রায় মিনিংলেস, কোন ধরণের শান্তিপূর্ণ বিতর্কের পরিবেশ আনতে অক্ষম। এইটা যে কী চাপ বলে বোঝানো যাবে না।
  • h | 203.99.212.54 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১২:৪০432151
  • লালমোহন টুডু টা ফেক এনকাউন্টার বলেই আমার ধারণা, পুলিশ আর সরকার্পক্ষ স্রেফ গুল মারছে। এইরকম হয় নাকি, এত বড় একটা নেতা, নিজে কখনো মারামারি করতে আসে? পুরো গুল মারছে এরা।

    এটা আমার ধারণা। সবাই মিলে মিথেয় কথা বললে ধারণা ছাড়া কি থাকবে আমাদের।
  • rokeyaa | 203.110.243.22 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৫:৩৮432152
  • http://aajkaal.net/report.php?hidd_report_id=123781
    লালমোহন টুডুর মেয়েকে স্কলারশিপ দেবে রাজ্য........
    (অবশ্য আদিবাসীদের যারা মাধ্যমিক পাস করবে, তাদেরও দেওয়া হবে)
  • kallol | 124.124.93.202 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৬:৫৪432153
  • অক্ষকে - পিসিসিপি সিপিআই(মাওবাদী)র ফ্রন্টাল সংগঠন কি না, নিয়ে তুমি যা লিখেছো তাতে আমার বিশেষ কিছু বলার নেই। ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন সব সময় সিপিম-এসএফ-আই/ডিওয়াইএফ টাইপের নাও হতে পারে।
    পিসিসিপি আর সিপিআই(মাওবাদী) কাধেঁ কাঁধ মিলিয়ে সশস্ত্র লড়াই আর গণ-আন্দোলনকে মিলিয়েছে খুব সফলভাবে। ঐ দুই সংগঠনের নেতারা তাদের মধ্যেকার সম্পর্ক নিয়ে কি প্রকাশ্যে বলছেন তাকে খুব গুরুত্ব দেবার কিছু আছে কি?
    ওরা পরষ্পরের পরিপুরক হিসাবে কাজ করেছেন। তাতে পিসিসিপি-র দাবী-দাওয়া কোন মতেই ডি-লেজিটিমাইজড হয় না। যারা ছুঁতো খোঁজার তারা খুঁজবেই। যেন পিসিসিপি যদি প্রমাণও করে দেয় সিপিআই(মাওবাদী)র সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই তাহালেই সরকার পিসিসিপি-র সব দাবী মেনে নেবে।

    লড়াইয়ের ফর্ম লড়াই থেকেই উঠে আসবে। বন্দুক বা গান্ধী কোনটাই কাজে না এলে - লাড়াইয়ের তাগিদেই মানুষ নতুন ফর্ম বার করে নেবে।
  • SC | 128.2.55.50 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২১:৫৯432155
  • কল্লোলদা, মানুষ লড়াইয়ের ফর্ম কি হবে, সেটা মানুষ নিজেই কি সবসময়ে ডিসাইড করতে পারে? নাকি বহিরাগতরা সেটা সব সময়েই কোনো না কোনো ভাবে সেটাকে প্রভাবিত করে। লালগড়ে লড়াইয়ের ফর্ম যদি লালমোহন টুডু ডিসাইড করতেন, তাহলে সেই লড়াই হয়ত তীর ধনুক কিংবা বটী কাটারিতেই আটকে থাকত।
    কিন্তু সেই লড়াইয়ের ফর্মটা যারা শুধু ডিসাইডই করছেন না, পরিচালনা করছেন, তারা কিন্তু আসলে কিষেনজীর মতো আর্বান জনতা।

    সেক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে, যে লড়াইএর ফর্ম যদি ভায়োলেন্ট হয়, সেটাকে কি মানুষ নিজের ফর্ম বেছে নিচ্ছে বলে এনডোর্স করা হবে?
  • kallol | 115.184.68.200 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ২২:২৫432156
  • মানুষ বলতে কি আর সবাই মিলে বোঝায়! অনেকেই ভাবে। কেউ কেউ ভাবনাটাকে একটা রূপ দেয়। সেটা অনেক মানুষকে ভাবাতে পারলে, বা তাদের ভাবনার কাছাকাছি আসলে একটা ফর্ম হয়ে যায়। গান্ধী যখন অসহযোগের কথা ভাবলেন, তখন ঐ ভাবনাটাকে আপন করার মতো ক্ষেত্র মানুষের মধ্যে তৈরী হচ্ছিলো। হিংসা-পাল্টা হিংসায় যখন শুধু লোকবল নয়, অস্ত্রবলই নির্ণয়ক হয়ে যচ্ছে, তখনই অহিংস অসহযোগের, সত্যাগ্রহের ক্ষেত্র তৈরী হতে থাকছে।
    তেমনই আজ যখন আইন মেনে আন্দোলন বা সশস্ত্র আন্দোলন কাজে দিচ্ছে না, তখন অন্য কোন ফর্মের ক্ষেত্র তৈরী হচ্ছে।
    ইরাক বা আফগানিস্তান কেন আর একটা ভিয়েৎনাম হলো না। শুধু নেতৃত্বে কমিউনিষ্টরা ছিলো না বলে? অথচ এমন নয় যে লড়াইয়ের ফয়সলা হয়ে গেছে। লড়াই চলছে নানান কায়দায়।
    সংসদীয় ধারার মধ্যে দিয়ে কিছুটা পাল্টে দেবার একটা নিরীক্ষা ফেল মেরেছে। এখানে বামফ্রন্ট পারলো না। নেপালে মাওবাদীরা পারলো না।

  • SB | 59.93.246.201 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০০:১০432157
  • সংসদের বামফ্রন্টের পথটা ১৯৯১ এর পর থেকে নিরীক্ষা হিসেবে ফেল মেরেছে। কারণ তা পর থেকে সরকার নিজেই নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে নিওলিবেরলিসমের পরিপ্রেক্ষিতে। তার আগে নিরীক্ষা সসম্মানে পাস করছিল।

    আমার সাধারন ভাবে মনে হয় আন্দোলনের ফর্মের থেকে বেশি জরুরী আন্দোলনের কনটেন্ট, তাই কনটেন্টের কারণে যদি প্রচুর মানুষের সমর্থন থাকে, তাতেই কাজ হয়। সেসময়ে আন্দোলনের ফর্ম নির্ভর করবে প্রতিপক্ষের কার্যকলাপের ওপরে।

    আমি যানিনা চৌরি চৌরার সময়ে গান্ধীর জঙ্গী আন্দোলনকে গুটিয়ে ফেলার সিদ্ধান্তকে কল্লোলদা কি বলবেন, তখনো গান্ধীর অহিংস আন্দোলনের পথকে গাঁটের মতন আঁকড়ে থাকাতে শেষ পর্যন্ত কার লাভ হোল। জাস্ট একটা এক্সাম্পল হিসেবে বললাম।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০১:০৫432158
  • এসবি, আগেও লিখেছেন/বলেছেন ওপেন ইকনমি খারাপ। কেন খারাপ, কি অলটারনেটিভ, ডু'জ অ্যান্ড ডোন্ট'জ একটু বলবেন। নইলে কেমন আপ্তবাক্যের মতন লাগে। জানতে বিশেষ আগ্রহী। তক্কো করছি না কিন্তু ;)

    আপনাকে অনেকদিন ধরেই এই প্রশ্নটা করার ছিল, ১৯৯১ ইত্যাদি দেখে মনে পড়ে গেল। আর একটা কথা চাট্টি পেপার ধরাবেন না, পেপার পড়তে গায়ে জ্বর। লিখুন, পেপার ধরান ঠিক আছে। কিন্তু শুধুই পেপার ধরাবেন না।
  • Manish | 117.241.228.137 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১০:৩১432159
  • এটা Mmu বাবুর জন্য তুলে দিলাম। উনি রেল বাজেট নিয়ে আলুচানা করতে চেয়েছিলেন।

    http://www.anandabazar.com/26raj1.htm
  • Manish | 117.241.228.137 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৮:১১432160
  • সবার জন্য রইলো দোলের আগাম শুভেচ্ছা।মনটাকেও নানা রঙে রাঙিয়ে তুলুন।
    শেষে ছোটোবলার এক ছড়া লেখা যাক।

    আজ আমাদের নেড়াপোরা
    কাল আমাদের দোল
    পূর্নিমার ঐ চাঁদ ঊঠেছে
    বলো হরিবোল।
  • SB | 114.31.249.105 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৯:১২432161
  • কত্ত বছর নেড়াপোরানো দেখিনি, আজকার ব্যপারটা কি আর হয়?

    btw, akaবাবুর জন্যে উত্তর ডিউ রইলো, হেব্বি সোসন চলছে সময় নাই, এই লম্বা সপ্তাহান্ত কাটিয়ে তাপ্পর ....
  • SB | 114.31.249.105 | ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৯:১৩432162
  • *আজকাল
  • a x | 143.111.22.23 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ০৮:৩১432163
  • লালমোহন টুডুর খুনের প্রেক্ষিতে, সুমন্ত বন্দোপাধ্যায় -

    http://sanhati.com/articles/2179/

    Judicial probe of Tudu’s death, the NSCN model of ceasefire, and the assault on Gandhian movements

  • Suvajit | 59.177.198.212 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৩:১৬432164
  • সুমন্ত ব্যানার্জীর লেখাটা পড়লাম। স্পষ্ট পক্ষপাতপূর্ণ লেখা।
    Doesn’t such an `encounter’ killing - soon after the Maoist announcement of willingness for a dialogue - indicate the state’s insincerity in having a dialogue ?
    বোকা বোকা কথা। এদ্দিন মাওবাদীরা যুদ্ধ যুদ্ধ করেছে। এরকম 'এনকাউন্টার কিলিং' অজস্র করেছে। সুতরাং মাওবাদী বা তাদের বন্ধুদেরও সময় সময় একই দশা হবে, এই রিস্কটা নিয়েই চলতে হবে। আর এই আলোচনা, শর্ত হ্যান ত্যান যে দুপক্ষেরই পাতি ন্যাকামো সেটা বলার অপেক্ষা রাখে কি। সিরিয়াসলি আলোচনা চাইলে তা বহুদিন আগেই করা যেত। রাষ্ট্র আলোচনা চাইলেই যেমন মাওবাদীরা তাকে বেদবাক্য মনে করে নি, তেমনি মাওবাদীরা আলোচনা চাইলেই তাদের খোল করতাল বাজিয়ে পূজো করে আনতে হবে এমন আশাও তারা নিশ্চয়ই করে না। আলোচনা হলো নেগোশিয়েশন, সেখানে বিপক্ষের শক্তি ও দুর্বলতা দুটো মেপেই একে অন্যের সাথে সহমত হতে পারা জাবে।
  • Suvajit | 59.177.198.212 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০ ১৩:১৭432166
  • * যাবে
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন