এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • জ্যোতি বসু - একটি অন্তহীন অধ্যায়

    eshhaa
    অন্যান্য | ১৭ জানুয়ারি ২০১০ | ১০৮৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • eshhaa | 59.93.215.62 | ১৭ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:২৩436338
  • একটি যুগের অবসান; না অবসান বলছি না, বলব না।

    তাঁর সম্বন্ধে নানা তথ্য, তার বলা নানা তঙ্কÄ, তাঁর দেখানো জীবন দর্শন - তার তৎকালীন/সমকালীন প্রয়োজনীয়তা, পরিপ্রেক্ষিত, পর্যালোচনা হোক।

    রাজনৈতিক বিরোধ থেকে কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি, পারস্পরিক বিদ্বেষ বর্ষণ না করে।
  • Manish | 117.241.228.96 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১০:০০436449
  • কমরেড জ্যোতি বসু- লাল সেলাম।
  • quark | 202.141.148.99 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১০:৩৩436507
  • আমার এক বন্ধুর ওর্কুট প্রোফাইল থেকে ধার ক'রে লিখলাম

    A man...a great mass leader...most important to his party...equally respected by oppositions also..end of an era..

  • ulpu sen | 59.93.201.51 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১১:২২436518
  • বাঙ্গালী তার পরম প্রিয় অভিভাবক হারালো। রাষ্টীয় সংক টে দেশ কার কাছে ছুটে যাবে। কে বলে দেবে 'পথের শেষ কোথায়'।
  • Ri | 121.241.218.132 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৩৮436529
  • সেই প্রবাদপ্রতিম অভিজাত,উচ্চশিক্ষিত,রাশভারী,পরিপাটি বাঙালী রাষ্ট্রনেতা চলে গেলেন। ভদ্রলোক ভারতের কমিউনিস্ট দের "ইয়ে আজাদি ঝুটা হ্যায়" জাতীয় এসকেপিস্ট লাইন থেকে সরিয়ে সংসদীয় রাজনীতির মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার গুরুদায়িত্ব কাঁধে নিতে ও দেশবাসীর জন্যে কাজ করতে শিখিয়েছিলেন। যা ভারতের রাজনীতিতে জ্যোতি বসুর অন্যতম সেরা অবদান।
    শেষ শ্রদ্ধা জানাই ।
  • shrabani | 124.30.233.102 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১১:৪৪436540
  • এখানে এই টইটা না খুললেই ভাল লাগত।
  • kallol | 124.124.93.202 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১২:০১436551
  • এ আজাদী ঝুটা হ্যায় - এস্কেপিস্ট হলো কি হিসাবে? তার জন্য পার্টি নিষিদ্ধ হলো। পার্টি নেতা কর্মীদের উপর আক্রমন নামলো, জেলে গেলো - এগুলো এস্কেপিজম?
    আর ""কেন্দ্রের বঞ্চনা"", ""আমরা তো বিপ্লব করে ক্ষমতায় আসিনি"" ইত্যাদি গুরুদায়িত্ব কাঁধে নেওয়া??

    মৃত মানুষের নিন্দা করতে নেই - এটা ভদ্রতা - আমি মানি। কারন জবাব দেবার জন্য তিনি নেই। কিন্তু তাই বলে একজনকে ভালো বলার জন্য অন্য কিছুকে খারাপ বলাটও ঠিক নয়।
  • as | 195.229.237.36 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১২:১২436562
  • কেউ এক টু বল বেন জ্যোতি বাবু ২৩
    বছ রে বাঙ্গ লার জন্নে কি করেছেন।
  • Ri | 121.241.218.132 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:১৪436573
  • এস্কেপিস্ট মনে করি সেই সুবিধাবাদ যা শেখায় বিরোধিতা করে নেতা হব কিন্তু I don't want to shoulder the responsibility। তাহলে মানুষ সেই নেতাকে দায়িত্ব দেবে কোন ভরসায়? জ্যোতিবাবু এখানেই ব্যতিক্রম। জ্যোতিবাবু জেলে যাবার থেকেও অনেক বেশী মানুষের জন্যে কাজ করতে পেরেছেন মুখ্যমন্ত্রী হয়ে, ভূমি সংস্কার তো করেছিলেন। সিস্টেমের ভুল শোধরাতে হলে সিস্টেমের মধ্যে ঢুকতে হয়।
    দম ছিলো,তাই জ্যোতিবাবুর নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এসেছেন। কতটা সফল কি বিফল সেটা পরের কথা; কেন্দ্রের বঞ্চনা শুনলেও আমাদের জেনারেশন মুচকি হাসে আর বিপ্লবের ডাক শুনলেও মুচকি হাসে। তো? সেটা অন্য প্রসঙ্গ। অতিবিপ্লবীদের সাহস আছে দায়িত্ব নেওয়ার? বন্দুক নিয়ে গরীব মানুষ খুন করা খুব সহজ। জন প্রতিনিধি হওয়া অত সহজ নয়। সুমন তো ছমাস এম পি হয়েই নাভিশ্বাস তুলছে ;-)
  • PT | 203.110.243.21 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৪:২১436339
  • as
    ঢাকুরিয়া ব্রিজের পাশে মৃতদেহ ভাসা ঝিল আর দক্ষিণাপণ-কোন ফারাক দেখেন?
  • kallol | 124.124.93.202 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:০৩436361
  • *জানতাম
  • kallol | 124.124.93.202 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:০৩436350
  • ভোটে দাঁড়াতে সাহস লাগে নাকি? তা হবে। আমি তো বধ্যভূমি-কারাগার-বুলেটের সামনে দাঁড়াতে সাহস লাগে।

    তবে মনের কথা বলে ফেলেছেন, তাই দোষ ধরছি না। গান্ধী খুব ভিতু ছিলেন, ভোটে দাঁড়ান নি তো!! আর সরকারেও যান নি। নেহেরু, ইন্দিরা, রাজীব, সঞ্জয়, রাহুল, সোনিয়া, নরসিম্‌হা রাও, বাজপেয়ী, আদবানী, মায়াবতী, জয়ললিতা....... এঁরা অসমসাহসী। কতো দম এদের!!! আর একজন ভিতুর কথা মনে পড়ে গেলো - প্রমোদ দাশগুপ্ত।
  • PT | 203.110.243.21 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৮:৩৮436372
  • Kallol

    আপনার কথাটা একটু অন্য ভাবেও ভাবা যায়। গান্ধী (বা মার্ক্স) -এর সৌভাগ্য যে তাঁদের কোন দেশ শাসন করতে হয়নি। গান্ধী রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গেলে তত্বের সঙ্গে ব্যবহারিক জগতের প্রকৃত দন্দ্ব অনুভব করতেন। লক্ষ্য করবেন যে যাঁরা শাসনভার নেননি তাঁরা (যেমন নেতাজী) মানুষের চোখে ""হিরো"" হয়ে আছেন। শাসন ভার না নিয়েও শুধুমাত্র দেশভাগ ঠেকাতে না পারার জন্যই গান্ধীজি নিন্দিত হয়েছেন। অতএব এক অর্থে, যাঁরা ভোটে জিতে শাসনভার নিতে চাইছে তাদের যে বেশ সাহস আছে সেটা মানতে হবে।
  • db | 59.94.79.151 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:০৫436383
  • কেন্দ্রের বঞ্চনার কথা মানুষকে জানান টা অবশ্যই জরুরী ছিল। ১১ বছর ধরে হলি্‌দয়া পেট্রোকেমের কাজ পিছিয়ে দেওয়া , বা বক্রেশ্বরের কাজ আঅটকে রাখার মত কেন্দ্রীয় সরকারের বদমায়েশী গুলোমান্সুউহের কাছে তুলে ধরা রাজনৈতিক কর্তব্য।
  • SB | 59.93.199.124 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ১৯:৪৪436394
  • এদিক ওদিক কারোর কারোর পোস্ট পড়ে ছোটবেলায় পড়া "হাউই কহিল মোর কি সাহস ভাই ....' মনে পড়ে যাচ্ছে!
  • MM | 174.3.209.134 | ১৮ জানুয়ারি ২০১০ ২৩:৪০436405
  • শুনেছিলাম মরে গেলে মানুষ মহান হয়ে যায়, জ্যোতি বসু মারা য়াবার তাই দেখলাম। কেউ কি বলতে পরেন ২৪ টা বছর ধরে পশ্চিম বাঙ্গলার কি উন্নতি করেছেন? আসলে সত্যি কথা বলতে সাহস লাগে। যদি চান এই article টা পড়ে দেখতে পারেন, আমি এনার সাথে সম্পুর্ণভাবে একমত।
    http://ibnlive.in.com/blogs/sumonkchakrabarti/52/54068/jyoti-basu-the-unkindest-cut.html
  • tuli | 131.95.30.233 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০০:৫১436416
  • আমি বলতে পারি। গরীব মানুষের ঘরে জন্মে যে বিনা পয়সায় বারো কেলাস অবধি ইস্কুলে পড়ে দুটি সস্তার ডালভাত খেয়ে ফুটপাথের সস্তা চুড়িদার কিনে পুজোর দিনের আনন্দ-উৎসবের সাধ মিটিয়ে করে এতটা পথ পার হয়ে আসতে পেরেছি সেটা ঐ মোটামুটি সুশাসন ধরে রাখা দলটির জন্যই। অভিযোগ অনেক করা যায়, ভালো রাস্তা কেন ছিলো না, জলের সাপ্লাই কেন ছিলো না, এত লোডশেডিং হতো কেন, ইস্কুলে মাস্টারদিদিমণিরা ভালো পড়াতো না কেন, ইংলিশ মিডিয়ামে কেন নেতাদের ছেলেপুলেরা পড়তো, সরকারী হাসপাতালে কেন ওষুধডাক্তারবিছানা কিছু ছিলো না-এরকম অনেক বলা যায়, বললে শুধু সেগুলৈ বলা যায়। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে নিজের মনের কাছে বলতে পারি বছরে পঞ্চাশ হাজার টাকা ঢেলে স্কুলশিক্ষা কেনার ক্ষমতা আমাদের ছিলো না, সেরকম ছাড়া অন্য পথ না থাকলে আমাদের মতন ঘরের ছেলেপুলেদের হয়তো কোনোরকম অ্যান্টিসোশাল লাইনেই চলে যেতে হতো।
    তারপরে খুনটুন এসবের কথা তো না হয় নাই বললাম। তখন তো মুন্ডু গেলে খাবোটা কি ধরনের প্রশ্ন হয়ে যেতো।
    আরো অনেক কথা বলা যায়, তাঙ্কিÄকেরা আছেন তাঁরা আরো ভালো বুঝিয়ে দিতে পারেন। আমি একদম রাজনীতি নিরক্ষর সাধারণ মানুষ হিসাবে যা দেখেছি তাই বললাম।
  • kd | 59.93.203.57 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০০:৫৫436427
  • well said.
  • tatin | 130.39.149.5 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০১:২৪436438
  • জ্যোতি বাবুর কাছে একটা জিনিস ভীষণ ভাবে শেখার, ঐ স্থিতপ্রজ্ঞ এক্সপ্রেশনলেস এক্সপ্রেশনটা কি করে বজায় রাখতে হয়। জীবনের যে কনও ক্ষেত্রে ঐটুকুই আপনাকে এক আলোকবর্ষ এগিয়ে দিতে পারে।
  • pi | 72.83.210.50 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০১:২৬436450
  • মানে ! বারো ক্লাস অব্দি অন্যান্য রাজ্যে পঞ্চাশহাজার বেতন বিনে পড়াশুনার সুযোগ নাই ?

    আর, মোটামুটি সুশাসন ধরে রাখা দলের আমলে সাধারণ আয়ত্তাধীন মানুষের শিক্ষা আর স্বাস্থ্য পরিষেবার সুব্যবস্থা ঠিক অবস্থায় দাঁড়িয়ে , সে নিয়েও একটু আলোকপ্রাপ্ত হতে চাই।
  • tuli | 131.95.30.233 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০১:৪১436461
  • বললাম যে! খারাপ অনেক বলা যায়! শিক্ষা? স্বাস্থ্য? আর বলেন কেন! শিক্ষাদীক্ষা একেবারে যাতা! ইস্কুলের ছাদ ফুটা হয়ে জল পড়ে। ইতিহাস পড়াতে এসে দিদিমণিরা নিজেরাই রিডিং পড়েন! তার উপরে আবার বাংলায়! আর স্বাস্থ্য? নেহাত বাপদাদাদের পুণ্যফলে পার করেছি এত বছর! কোনো চিকিৎসাব্যবস্থাই নেই মশায় গরীবদের জন্য। নেহাত হোমিওকৃপায় আর আয়ু ছিলো বলে বেঁচে গেছি! বড়লোকেরা আর নেতারা নাকি সব সুইডেনে চলে যান চিকিৎসা করতে! ------তো এরকম আরো অনেক বলা যায়, বছরের পর বছর বলা যায়। চিরকাল এরকমই শুনে আসছি। আর ইংরেজী ইসুটা নিয়ে এত সব শুনেছি, কিছু কিছু যুক্তিবাদী কথাও, কিন্তু তার বিকল্পে কাজের কাজ কিছু কোথাও হতে দেখিনি।
  • pi | 72.83.210.50 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০১:৪৭436472
  • না না, আমি তো ঐ পার্টিকুলার স্টেটমেন্ট টা নিয়ে জানতে চাইলাম, বিনা পয়সায় বারো কেলাস অব্দি পড়া এ দলটার সুশাসনে থাকার জন্য ই সম্ভব হয়েছে, এটা কেন বলা হল ?
  • debu | 72.130.151.116 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০২:০২436483
  • একটা চিঠি পড়ুন
    বড্ড লম্বা
    Destroyer (!) of West Bengal

    Had it been Jyoti Banerjee lying unattended in a filthy general ward of SSKM
    Hospital in Kolkata and not Jyoti Basu in the state-of-the-art ICCU of AMRI
    Hospital, among the swankiest and most expensive super-speciality healthcare
    facilities in West Bengal, Prime Minister Manmohan Singh would not have
    bothered to arrange for a video-conference for top doctors at AIIMS to
    compare notes with those attending on the former Chief Minister of West
    Bengal.
    Jyoti Banerjee, like most of us, spent his working life paying taxes to the
    Government. Jyoti Basu spent the better part of his life living off
    tax-payers’ money — the conscience of the veteran Marxist was never pricked
    by the fact that he appropriated for himself a lifestyle shunned by his
    comrades and denied to the people of a State whose fate he presided over for
    a quarter century. Kalachand Roy laid what we know today as Odisha to waste
    in the 16th century; Jyoti Basu was the 20th century’s Kala Pahad who led
    West Bengal from despair to darkness, literally and metaphorically.
    Uncharitable as it may sound, but there really is no reason to nurse fond
    memories of Jyoti Basu. In fact, there are no fond memories to recall of
    those days when hopelessness permeated the present and the future appeared
    bleak. Entire generations of educated middle-class Bengalis were forced to
    seek refuge in other States or migrate to America as Jyoti Basu worked
    overtime to first destroy West Bengal’s economy, chase out Bengali talent
    and then hand over a disinherited State to Burrabazar traders and wholesale
    merchants who overnight became ‘industrialists’ with a passion for
    asset-stripping and investing their ‘profits’ elsewhere. A State that was
    earlier referred to as ‘Sheffield of the East’ was rendered by Jyoti Basu
    into a vast stretch of wasteland; the Oxford English Dictionary would have
    been poorer by a word had he not made ‘gherao’ into an officially-sanctioned
    instrument of coercion; ‘load-shedding’ would have never entered into our
    popular lexicon had he not made it a part of daily life in West Bengal
    though he ensured Hindustan Park, where he stayed, was spared power cuts. It
    would have been churlish to grudge him the good life had he not exerted to
    deny it to others, except of course his son Chandan Basu who was last in the
    news for cheating on taxes that should have been paid on his imported fancy
    car.
    Let it be said, and said bluntly, that Jyoti Basu’s record in office, first
    as Deputy Chief Minister in two successive United Front Governments
    beginning 1967 (for all practical purposes he was the de facto Chief
    Minister with a hapless Ajoy Mukherjee reduced to indulging in Gandhigiri to
    make his presence felt) and later as Chief Minister for nearly 25 years at
    the head of the Left Front Government which has been in power for 32 years
    now, the “longest elected Communist Government” as party commissars
    untiringly point out to the naïve and the novitiate, is a terrible tale of
    calculated destruction of West Bengal in the name of ideology. It’s easy to
    criticise the CPI(M) for politicising the police force and converting it
    into a goons brigade, but it was Jyoti Basu who initiated the process. It
    was he who instructed them, as Deputy Chief Minister during the disastrous
    LF regime, to play the role of foot soldiers of the CPI(M), first by not
    acting against party cadre on the rampage, and then by playing an
    unabashedly partisan role in industrial and agrarian disputes.

    The fulsome praise that is heaped on Jyoti Basu today — he is variously
    described by party loyalists and those enamoured of bhadralokMarxists as a
    ‘humane administrator’ and ‘farsighted leader’ — is entirely misleading if
    not undeserving. Within the first seven months of the United Front coming to
    power, 43,947 workers were laid off and thousands more rendered jobless as
    factories were shut down following gheraos and strikes instigated and
    endorsed by him. The flight of capital in those initial days of emergent
    Marxist power amounted to Rs 2,500 million. In 1967, there were 438
    ‘industrial disputes’ involving 165,000 workers and resulting in the loss of
    five million man hours. By 1969, there were 710 ‘industrial disputes’
    involving 645,000 workers and a loss of 8.5 million man hours. That was a
    taste of things to come in the following decades. By the time Jyoti Basu
    demitted office, West Bengal had nothing to boast of except closed mills and
    shuttered factories; every institution and agency of the State had been
    subverted under his tutelage; and, the civil administration had been
    converted into an extension counter of the CPI(M) with babus happy to be
    used as doormats.
    After every outrage, every criminal misdeed committed by Marxist goons or
    the police while he was Chief Minister, Jyoti Basu would crudely respond
    with a brusque “Emon to hoyei thaakey” (or, as Donald Rumsfeld would
    famously say, “Stuff happens!”). He did not brook any criticism of the
    Marich Jhapi massacre by his police in 1979 when refugees from erstwhile
    East Pakistan were shot dead in cold blood. Till date, nobody knows for sure
    how many died in that slaughter for Jyoti Basu never allowed an independent
    inquiry. Neither did the man whose heart bled so profusely for the lost
    souls of Nandigram hesitate to justify the butchery of April 30, 1982 when
    16 monks and a nun of the Ananda Marg order were set ablaze in south Kolkata
    by a mob of Marxist thugs. The man who led that murderous lot was known for
    his proximity to Jyoti Basu, a fact that the CPI(M) would now hasten to deny
    Nor did Jyoti Basu wince when the police shot dead 13 Congress activists a
    short distance from Writers’ Building on July 21, 1993; he later justified
    the police action, saying it was necessary to enforce the writ of the state.
    Yet, he wouldn’t allow the police to act every time Muslims ran riot, most
    infamously after Mohammedan Sporting Club lost a football match.

    Did Jyoti Basu, who never smiled in public lest he was accused of displaying
    human emotions, ever spare a thought for those who suffered terribly during
    his rule? Was he sensitive to the plight of those who were robbed of their
    lives, limbs and dignity by the lumpen proletariat which kept him in power?
    Did his heart cry out when women health workers were gang-raped and then two
    of them murdered by his party cadre on May 17, 1990 at Bantala on the
    eastern margins of Kolkata? Or when office-bearers of the Kolkata Police
    Association, set up under his patronage, raped Nehar Banu, a poor pavement
    dweller, at Phulbagan police station in 1992? “Emon to hoyei thaakey,” the
    revered Marxist would say, and then go on to slyly insinuate that the
    victims deserved what they got.
    As a Bengali, I grieve for the wasted decades but for which West Bengal,
    with its huge pool of talent, could have led India from the front.

    Mr. Basu, you may not be listening, but wasn't it a true "Historical Blunder" for Bengal to have had you at the helm for so long ????

    Jay Hind


  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০২:২৯436494
  • পরাধীন ভারতে দুই ধরণের রাজনীতিক জন্মেছিলেন। এক। অভিজাত বিলেতফেরত। দুই। খুঁটে খাওয়া দেশের লোক।

    প্রথম শ্রেণীতে আছেন গান্ধী, নেহেরু, জিন্না, সুভাষ বসু, ... জ্যোতি বসু ... । আর দুই নং লিস্টে আছেন বল্লভভাই প্যাটেল থেকে মুজফফর আহমেদ অবধি।

    জ্যোতি বসু মারা যাওয়ায় এই প্রথম লিস্টিটা ফাঁকা হয়ে গেল। বিলিতি যুগ শেষ হল। এখন দিশি বলতে মমতা-মায়াবতী। এলিট বলতে কারাত-মনোমোহন। এঁরা বিলেতে গেলেও সায়েব নন। সায়েব বলতে রয়ে গেছেন শুধু রাহুল গান্ধী আর শশী থারুর জাতীয় কিছু লোক। তারাও অভিজাত ব্রিটিশ নন, ফচকে আমেরিকান।

    প্রাচীন বিলাতি আভিজাত্য ভারতীয় রাজনীতি থেকে দূর হয়ে গেল।
  • a x | 75.53.204.181 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০২:৩৫436502
  • ওপরের ব্যপারটার সোর্সটা দিলেন না কেন দেবু? কাঞ্চন গুপ্তর লেখা দেখলাম। ইনি তো বিজেপি'র মাল। পুরোপুরি দক্ষিণপন্থী।
  • tuli | 131.95.30.233 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০২:৪৪436503
  • পাইকে,
    বিনা পয়সায় ইস্কুলে পড়ার কথাটা বললাম অমন দেখেছি বলে। অন্য দলের সুশাসনে হয়তো আরো ভালো হতো। বিনা পয়সায় আরো ভালো ইস্কুল, রানিং ওয়াটার, ঝাঁ চকচকে রাস্তা, অসুখে ভালোমানের চিকিৎসা সবই পেতাম।
    কে বলতে পারে বিজেপি বা কংগ্রেসের সুশাসনে আরো কত ভালো হতো। বিজেপির শাসনে হয়তো বামুন কায়েতের আলাদা ইস্কুল হতো, মেয়েদের ইস্কুলে হয়তো ব্রতকথার ক্লাস কম্পালসারি হতো! কে বলতে পারে কি হলে কি হতো! কারুর সুশাসনে হয়তো বিনা পয়সায় কপালে বুলেট পর্যন্ত পাওয়া যেতো! সবই তো স্পেকুলেশান!
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০২:৪৬436504
  • আমি কিন্তু মোটেও ফচকেমি মারছিনা। ঐ পাঁচফুটিয়া জ্যোতিবাবুকে কেউ জ্যোতিদা বলতনা, সেতো ঐ আভিজাত্যের কারণেই। নেহাৎই কমিউনিস্ট পার্টি করতেন তাই কমরেড বলত, নইলে বেসরকারি কোম্পানি হলে স্যার বলেই ডাকা হত। নির্ঘাত।

    আবার বলছি আমি মোটেই ছ্যাবলামি করছিনা। ছ্যা ছ্যা তো নয়ই। এই নীল রক্তের গুণ ছিল বইকি। ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনে জ্যোতিবাবুকে বক্তৃতা দিতে শুনেছি আমি। নিজের কানে। "ফিল্ম টিল্ম তো আমি বুঝিনা। তবু বুদ্ধ বলল উদ্বোধন করতে। এলাম। ওকে জিজ্ঞাসা করলাম এত দেশে এত সিনেমা হচ্ছে, কি করে খবর রাখ? তা দেখলাম বুদ্ধ বেশ জানে-টানে' (হুবহু কোটেশন নয়)।

    আমরা যারা এই একবিংশ শতাব্দীতে লেংচে লেংচে এসে পৌঁছেছি, স্মার্ট বলে নাম কিনেছি এবং যে করেই হোক করে খাচ্ছি, তারা বিলক্ষণ জানি, এই "আমি জানিনা' বলা কি কঠিন কাজ। ফিল্ম জানিনা, সিপ্লাসপ্লাস জানিনা, গাভাসকারের মোট রান জানিনা, অরুন্ধতী রায়ের শেষ বইয়ের নাম জানিনা, বলার চেয়ে জলে ডুবে মরা ফার ফার বেটার। হস্টেলের গপ্পো মনে পড়ে যায়। মেদিনিপুরের প্রত্যন্ত গ্রামের এক ফ্রেশার স্টেফি গ্রাফের নাম শুনে বেমালুম "সেটা কে?' জিজ্ঞাসা করায় তার এক জেলাতুতো দাদার সে কি বিলাপ। তুই তো জেলারই নাম ডুবিয়ে ছাড়লি রে। মুখ দেখাব কিকরে। এইসব।

    এই "আমি জানিনা' বলার দাধ্‌হ্‌য়, একমাত্র গ্রাম্য সরলাই দিতে পারে। আর রেলা নিয়ে, একটুও ডিগনিটি লুজ না করে এই একই কথা বলতে দেয় একমাত্র বিলিতি আভিজাত্য।

    ফেস্টিভ্যালে,যাযা ফিল্ম আসে, তার মেরেকেটে ৪০ শতাংশের নাম লোকে আগে শোনে। তাও রীতিমতো চর্চা থাকলে। বাকিগুলো, এমনকি বাঘা-আঁতেলরাও বিভিন্ন জায়গা থেকে জেনে হল-ম্যানেজ করে। কিন্তু জিগিয়ে দেখুন, এমন একটা ভাব দেখাবে, যেন মায়ের পেট থেকে পড়েই সব ভজকট ফিলিমের নাম যেন মুখস্থ করে এসেছে। আঁতেলদের দোষ দিয়ে লাভ নাই, আমি আপনিও নানা জায়গায়, মনে করে দেখুন, এক্কেবারে এক জিনিস করি। করি, কারণ, "আমি জানিনা' বলতে বুকের পাটা লাগে। জ্যোতিবাবুর সেই পাটা ছিল। পাঁচ ফুটিয়া হলে কি হয়, এ এক্কেবারে যারে কয় বিলিতি সায়েবী পাটা।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০২:৫৯436505
  • অকারণ থিয়োরাইজ করছি? সে হোক গে। অনেকদিন টইতে লিখিনি। যা মনে আসছে লিখেই ফেলি।

    অশোক দাশগুপ্ত বিলিতি কাগজ দেখে মাথা ঘুরিয়ে ফেললেন। ঠিক করলেন, বিলেতে যেহেতু খবরের কাগজগুলো সরাসরি পার্টিদের সমর্থন করেন, ওনাকেও তাই করতে হবে। বুদ্ধবাবু হংকং না কোথা থেকে যেন, ঘুরে এসে ঠিক করলেন কলকাতাকে কলকাতায় উড়াপ্লপুলের বন্যা বওয়াবেন। ফিরে এসে উনি প্রেস কনফারেন্সে বলছিলেন, সেটা টিভিতে দেখাচ্ছিল। আমি দেখিনি, কে যেন, দীপঙ্করদাই হবে, লিখেছিল, বুদ্ধের চোখে-মুখে লালায়িত একটা ভাব খেলা করছিল। এটাই লিখেছিল কিনা শিওর না। এমনকি দীপঙ্করদা কিনা সেটাও না। হতে পারে, আমি নিজেই বানালাম। কিন্তু এক্সপ্রেশনটা আমার হেবি পছন্দ। লালায়িত ল্যালাপনা। যে ল্যালাপনার কারণে, দেখবেন, মমতাও কলকাতাকে লন্ডন আর উত্তরবঙ্গকে সুইজারল্যান্ড বানানো ছাড়া আর কোনো অপশন খুঁজে পাননা। ও না না, দীঘাকে গোয়া বানানোর কথাও বলেছেন বটে। এই জন্যই বুদ্ধের চেয়ে মমতা বেটার। ডু-ইট-নাও এর চেয়ে চুপচাপ-ফুলে-ছাপ। :)

    না: ফচকেমি না। ওসব উড়ালপুল ফুল জ্যোতিবাবুর কখনও চোখে লাগেনি। ওসব লন্ডন ফন্ডন তাঁর যৌবনের উপবন। রজনী পাম দত্ত ফত্ত আর হ্যারি কিযেন লোকটার নাম (জ্যোতিবাবুকে নকল করে বলছিনা, সত্যি ভুলে গেছি), ওসব জ্যোতিবাবুর বিস্তর দেখা আছে। ফলে ল্যালাপনার কোনো প্রশ্নই নেই। কিসের হংকং, কার লন্ডন। ওসব আমাকে দেখাবেন না। বিস্তর দেখা আছে।

    আমার আছে, রেলা আর সিঙ্গল মল্ট। খাব ও গান গাইব। শুনতে হলে শুনুন, নইলে আসুন। নমস্কার। এই হলেন জ্যোতিবাবু। বাংলায়।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০৩:০৭436506
  • হ্যাঁ। নীল রক্তের বদগুণও আছে। কলোনিপ্রভুদের যা বদগুণ থাকে। মরিচঝাঁপিতে গুচ্ছের লোক মারলেন। কারণ ওদের মানুষ বলেই ভাবেননি মনে হয়। বানতলার পরে দুম করে বলে দিলেন এরকম হয়েই থাকে। এর বাংলা হল "নেটিভদের অমন হয়েই থাকে'। নেটিভ কথাটা সাইলেন্ট ছিল।

    অমন হাবভাব শুনেছি নেহেরুরও ছিল। ইয়াব্বড়ো বাঁধ বানাবো। দেশের উবগার করব। তাতে কোটি খানেক লোক উচ্ছেদ হল তো কি? দেশ বিভাগের সময়েও সেই একই কেচ্ছা। মূলত বিলে ফেরত বাবুরাই দেশ ভাগ করলেন। করলে তো দু-দশটা নেটিভ মরবেই। তাতে আর কি করা যাবে।

    এসব বেসিকালি নীল রক্তের দোষ। বিলিতি লোকগুলি আদতে নিষ্ঠুর নন। কিন্তু কলোনিপ্রভুর সুগুণগুলি তো আর একা আসেনা, সঙ্গে "প্রভু'র প্রভুত্বের একটি অংশকেও নিয়ে আসে।

  • debu | 72.130.151.116 | ১৯ জানুয়ারি ২০১০ ০৩:০৯436508
  • জ্যোতি বাবা তো ছিলেন এক্‌জন AVATAR

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন