গতকাল শুক্রবার ৮ই জুন, ২০১৮ তারিখে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের বাংলা নিউজ পোর্টাল আই ই বাংলায় আমার একটা লেখা প্রকাশিত হয়। সেই সংক্রান্ত ফেবুতে নিজের দেওয়ালে ও গুরুর ফেবু গ্রুপে কিছু আলোচনাও শুরু হয়েছে ও চলছে। খানিক সেইগুলো এক জাযগায় রাখার জন্যে আর খানিকটা এখানেও আলোচনা শুরু করার জন্য ও বিশেষত আলোচনার বাইরে কাজ করার ব্যাপারেও যদি সবাই মিলে কিছু একটা সলতে পাকানো যায় সেসবের জন্যে এখানে রাখলাম সেগুলো। ... ...
(আজ ৫ই জুন মঙ্গলবার বিশ্ব পরিবেশ দিবস। এই বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে "Moving towards a plastic-free future", অর্থাৎ "প্লাস্টিকবিহীন ভবিষ্যতের দিকে অগ্রযাত্রা"। এই উপলক্ষে সাম্প্রতিক আলোচনায় আসা প্লাস্টিক নিয়ে বিভিন্ন রকম সমস্যা নিয়ে এই সিরিজটি লিখছি।) ... *সমুদ্রের তলদেশে প্লাস্টিক ... প্রথমেই যাচ্ছি জাপানের ইওসুকায় অবস্থিত Japan Agency for Marine- ... ...
দক্ষিণের কড়চা - সুদাম গুছাইতের চোখে চালশে ধরা পড়েছে বছর আষ্টেক। তাও চশমা ধরণের কোনো বস্তু তার নাকের ওপর এখনও ওঠেনি। তার গতায়াত গঞ্জবাজারের সিডির দোকান অবধি। বাকিটা দিনগত।নিউ শান্তি চিত্রমন্দিরের খড়ে ছাওয়া একখানি হলঘর। চারপাশে হিজল গেঁওয়া গাছগাছালির ছায়া পড়ে আছে আলগোছে। একটি ছোট ডোবাও রয়েছে। বাসন্তীর একটি বৈশিষ্ট্যহীন গঞ্জের দুটি বধু হাঁড়ি তিজেল নিয়ে গরাণকাঠের গুঁড়ির ওপর ঘাটের মায়ায় ধোয়াধুয়ি শুরু করলে ঠুং ঠাৎ শব্দ কানে আসে। ভরদুপুরে গা-লাগোয়া হাড়িয়ার ঠেকে অস্পষ্ট রবে ... ...
আমগো সব আছিল। খ্যাতের মাছ, পুকুরের দুধ, গরুর গোবর, ঘোড়ার ডিম..সব। আমগো ইন্টারনেট আছিল, জিও ফুন আছিল, এরোপ্লেন, পারমানবিক অস্তর ইত্যাদি ইত্যাদি সব আছিল। আর আছিল মাথা নষ্ট অপারেশন। শুরু শুরুতে মাথায় গোলমাল হইলেই মাথা কাইট্যা ফালাইয়া নুতন মাথা লাগাইয়া দিত। এই যেমন গণশার করসিল। যন্তু...জানোয়ার.... ওই মানে হাতের কাসে যা পাওয়া যায় আর কি। তারপর হইল কি, লোকজন ইস্যামত মাথা কাটতে আরম্ভ কইর্র্যা দিল। কারুর লাল মাথা কাটি সবুজ কইর্র্যা দিল, তো কাউরে মুকুলেই কাইট্যা করি দিল ... ...
রাম: আজ ডালে নুন কম হয়েছে। একটু নুনের পাত্রটা এগিয়ে দাও তো।রামের মা: গতকাল যখন ডালে নুন কম হয়েছিল, তখন তো কিছু বলিস নি? কেন তখন ডাল তোর বউ রেঁধেছেন বলে? বাবা: শুধু ডাল নিয়েই কেন কথা হচ্ছে? পরশু তো মাছেও নুন কম হয়েছিল। তার বেলা? তোমাদের যত চিন্তা শুধু ডাল নিয়ে, তাই না? মাছের কথা কে বলবে? মাছের কেজি বাজারে কত করে চলছে জানো? বাজারে যাও তো আর না, জানবে কোথা থেকে?তিন বছরের ছেলে: মাথ বালো না। আমি তিকেন কাবো।কলেজে পড়া বোন (গম্ভীরভাবে): শুধু ডাল বা মা ... ...
মারীচ বলল, "না আমি যাব না। আমার পেটে ব্যথা কর্চে।"সেই কথা শুনে রাবন নয় মুখে দাঁত খিঁচিয়ে বললে, "হতচ্ছাড়া যাবি না মানে? দেশের জন্য এটুকু করতে পারবি নে? নিজের পেটটার দিকেই খালি নজর, না? ওদিকে যে আমার কচি মেঘনাদ আকাশের ওপরে দাঁড়িয়ে কনকনে ঠান্ডায় সোনার লঙ্কা পাহারা দিচ্চে, ওর কথাটা ভাববি নে?" মারীচ প্রবলবেগে শিং নাড়িয়ে বলল, "সে তোমার তোমার নংকা, তোমার বেটা পাহারা দিচ্চে, তাতে আমার কি? সোনা, রূপো যাই হোক না কেন, আমাকে তো আর ভাগ দিচ্চ না। ... ...
শক্তির কবিতা পড়লে কখনো কখনো মনে হয় ভেতরে বারুদ ঠাসা রয়েছে। অনেকে শক্তির কবিতায় জটিলতা খুঁজে পান, কেউ পান গভীর আস্তিক্য। আমার শক্তি পাঠ করে মনে হয়েছে তিনি ভীষণ প্রশ্ন করতে ভালোবাসেন, আর নিরন্তর উত্তর খুঁজে চলেন। এবং, তাঁর কবিতায় থাকে বিনির্মাণের ঝোঁক। একটি বিখ্যাত কবিতা পড়ে যা মনে হলো লিখছি। ... ...
ক্লাশ নাইন-ই হবে। লক্ষ্মণবাবু চশমার একটা ডাঁটিতে আঙুল দিয়ে তুলে, স্বাভাবিক মুদ্রাদোষে, প্রশ্ন করলেন: ‘লীন তাপ বলতে কি বোঝো?’ পরক্ষণে, একটু থেমে, আবার প্রশ্ন: ‘কে বলবে?’ আমার পাশে যে সহপাঠী বসে ছিলো সে প্রশ্ন শুনে কেমন একটা উশখুশ করছিলো। সে হঠাৎ হাত তুললো। গোটা ক্লাশ অবাক। যার কথা বলছি সে পড়াশুনোয় ভালোও নয়, খারাপও নয়, কথা সেটা নয়; কিন্তু, সে, সচরাচর প্রশ্ন শুনে উত্তর দেওয়ার জন্য হাত তোলে না। তারপর, ধরা যাক, তার নাম- কৃষ্ণেন্দু; তো, কৃষ্ণেন্দু দাঁড়ালো, লক্ষ্মণবাবু তার দিকে তাকালে ... ...
ভুবন মাঝি নাকি আত্মহত্যা করেছিল। ভুবন মাঝি কি আত্মহত্যা করেছিল? ভুবন মাঝি কি সত্যি মরে গেছে? 'তুমি বেধবা হইছ বলে কি আমি নাও বাওয়া ছেড়ে দেব?' গভীরতম রাতটিতে লক্ষ্মী বাগদিকে এই ছিল ভুবনের কথা। 'তোমাকে আমি কী দিয়া বাঁধি বলত?' লক্ষ্মী কোমরের লুঙিটা ঈষৎ নামিয়েছিল এবং তখন তার নাভিমূলে হাঁসুয়ার ভাঁজ। নিতাই যখন হুপিং কাশিতে শেষদিন কেঁপে কেঁপে উঠছিল, গলায় নীল সাপের মতো মরে যাওয়ার ভয় পেঁচিয়ে গেছে, স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে তখন তালা ঝুলছে। ... ...
গঙ্গাপদ একজন সাধারণ নিয়মানুগ মানুষ। ইলেকট্রিকের কাজ করে পেট চালায়। প্রতিদিন সকাল আটটার ক্যানিং লোকাল ধরে কলকাতার দিকে যায়। কাজ সেরে ফিরতে ফিরতে কোনো কোনোদিন দশটা কুড়ির লাস্ট ডাউন ট্রেন। গঙ্গাপদ একটি অতিরিক্ত কাহিনির জন্ম দিয়েছে হঠাৎ করে। ইদানিং গঙ্গাপদ ভয় পাচ্ছে না কোনো কিছুতে। কবে থেকে ঠিক এটা শুরু হয়েছে, সে নিজে তো জানেই না, আমরাও জানি না। এই অতিরিক্ত কাহিনির দরুন গঙ্গাপদ ঠিক বিশিষ্ট কোনো চরিত্র হল বলা যাবে না, কিন্তু গঙ্গাপদ একদিন মার খেয়ে গেল। ... ...
মেডিক্যাল কলেজে আমি ১৯৭৮-এর ব্যাচ। ক্লাস শুরু হয়েছিল ১৯৭৯-এর জানুয়ারীতে। শুরু থেকেই আমি মেডিক্যাল কলেজ ডেমোক্র্যাটিক স্টুডেন্টস’ অ্যাসোশিয়েসনের সদস্য। এমসিডিএসএ ১৯৭৭-এ গড়ে উঠছিল আভ্যন্তরীণ জরুরী অবস্থার অবসানে, কলেজের গণতান্ত্রিক ও সমাজ-পরিবর্তনকামী ছাত্র-ছাত্রীরা এই সংগঠনের সদস্য। ’৭৭ থেকে ’৮৩ ছাত্র-সংসদ ছিল এমসিডিএসএ-র নেতৃত্বে। ’৭৯-এর এপ্রিলের ছাত্র-সংসদ নিরবাচনে জিতে আমি ক্লাসের পাঁচজন শ্রেণী-প্রতিনিধির মধ্যে একজন। ১৯৭৯-এর শেষার্ধে মেডিক্যাল কলেজ ছাত্র সংসদ ও এমসিডিএসএ-র উদ্যোগে ... ...
আমার শিক্ষক জীবনটি নয় নয় করে আট দশ বছর জিইয়েছিল। কাজ পাচ্ছি না তো শিক্ষাদান কর। সুতরাং প্রাইভেট টিউশন নামক জীবিকায় ক্ষুন্নিবৃত্তি, কলাটা মুলোটা এবং সন্ধ্যের টিফিন। যেহেতু গণিতশাস্তর পড়াতাম, তাই অধিকাংশের কাছে বেহ্মদত্যির মতো ছিলাম। আমাকে দেখামাত্তর ছাত্র-ছাত্রীর মা-বাবা যতটা নিশ্চিন্ত, খুদে নাগরিকটি ততোধিক মর্মাহত হত। মুখের আলোটি তৎক্ষণাৎ ঘনমেঘে অবলুপ্ত। কী মুশকিলেই না পড়তাম! মুশকিলের আসান তো চাই। প্রথমে ফাঁদ পাতলাম। তারপর চাঁদ পাতলাম। ... ...
গাঙ ফিরবেন বাবু? ওরা দুজনেই চোখ তুলে বাম দিকে তাকাল। একটি ছোট ডিঙি নৌকা। নৌকার লোকটি কী বলল তাদের ঠিক ঠাহর হয়নি। বাতাসে জলের সরসর শব্দ। পিছনের গেঁওয়া গাছের মাথায় বড় বাতাসের ঝাঁকুনি। গাঙ ফিরবেন লাকি গো? ওরা বুঝল এ গাঙফিরানি ডিঙি। ওপারে মিঠালি বাদি। যে-ঘাটে ওরা দাঁড়িয়ে আছে সেটি পটুয়াখালি ঘাট। মধ্যে বিদ্যাধরী ছলাৎছল। সূর্য মধ্যগগনে। মেয়েটির কপালে উড়োচুল। শালের পাড়ের আলপনায় মুখটি বেশ দেখায় যেন। যেন এইমাত্র ধুয়ে সাফা করে ক্রিম ... ...
বড়ি দেওয়ার কথা বলছি। এ রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলা মেদিনীপুর। অধুনা পূর্ব মেদিনীপুর। এই জেলাতে ঘরে ঘরে বড়ি দেওয়ার চল। বড়ির ডালের অনেক রকমফের। সে সব আপনারা আমার চেয়ে বহুগুণ বেশি জানেন। আপনাদের সঙ্গে সে ব্যাপারে পাঙ্গা নিতে গেলে আমি ভির্মি খাব। আমি অন্য কথা বলি বরং। শীত এল তো ঘরে ঘরে উসখুস মা কাকিমা জ্যেঠিমাদের মধ্যে। কেউ শাশুড়িকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলেন। ... ...
ওই কোণের ছেলেটাকে দ্যাখ। ঘ্যাম দেখতে। তোকে দেখছে।-উরি শ্লা, এ তো পুরো হট প্রপার্টি রে। কিন্তু কি ব্যপার বলতো, মাল, তুই ছেলে দেখছিস কেন? চেঞ্জ-ফেঞ্জ হয়ে গেলি না কি? আমার চান্স আছে?-বা-আ-ল। তোর জন্য দেখছি বে। না হলে তো সারা জীবন এইরকম আমার রুমমেট হয়ে থাকবি আর আমার সঙ্গে শপিং করে আর সিনেমা দেখে কাটিয়ে দিবি। মাঝখান থেকে আমার আর গার্লফ্রেন্ড জুটবে না। --আচ্ছা, দাঁড়া তোর জন্যও জোটাচ্ছি। ওই সামনের নীল কুর্তি পছন্দ?-ধুস। ওর থেকে তো শালা তুই বেটার। ... ...
আমাদের সংস্থান ভিন্ন। আমাদের আনন্দ আলাদা, অভিমান আলাদা। আমাদের পদশব্দও আলাদা। আমাদের পাপ আলাদা। লকার আলাদা। কোনো কোনো মুহূর্তে বৃত্ত ছুঁয়ে ছুঁয়ে যায়। পুকুরের জলে ঢিল ছুঁড়েছিলে, তাই কাটাকুটি খেলা। সন্ধ্যে নামার আগে তেচোখো মাছেরা খলবল করে অখন্ডিত আলোয়। তখন জলতলে ছায়া নামছে বলে কুঁচবক উড়ে যাবে দূর শিরিষের চূড়োয়। একটি বৃত্ত ক্রমশ মিলিয়ে গেল বলে আরেকটি বৃত্তের ঢেউ দিই। এই তো মেলেছে পার্বণ তোমাকে নির্বাসন দিইনি বলে। ঢেউ ঢেউ তরঙ্গ তরঙ্গ ... ...
*সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: বাংলা ব্লগে অনেক সময়ই আমরা যে সব সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করি, তা কখনো কখনো কিম্ভুদ হয়ে দাঁড়ায়। নতুন ব্লগার বা সাধারণের কাছে এসব অপশব্দ পরিচিত নয়। এই চিন্তা থেকে এই নোটে বাংলা ব্লগের কিছু অপশব্দ তর্জমাসহ উপস্থাপন করা হচ্ছে। বলা ভালো, এটি মোটেই কোনো গূঢ় গবেষণাকর্ম নয়। নিছকই ব্লগাড্ডা মাত্র। তবে রীতিমত প্রাপ্তমনস্কদের জন্য লেখা।ভাটিয়া৯ র প্রচলিত অপশব্দ যোগ করে নোটটির শ্রীবৃদ্ধির জন্য জনতার কাছে আবেদন রইল। হ্যাপি ব্লগিং। ... ...
আসুন পাঠক, ব্রায়ান মন্ডলের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দিই। অবশ্য এই নামে নামের মালিক এখন একটি ফিঁচেল হাসি হাসবেন, একটু যেন গরিমাও হয়ত আপনার চোখে পড়তে পারে। তার আড়ালে একটি ছোট্ট অতীত লুকিয়ে আছে। ষোল বছর আগে ব্রায়ানের বাপ হ্যারি ওরফে হারানের ডাক পড়েছিল ক্যানিং সিদ্ধেশ্বরী হাইস্কুলের হেডমাস্টারের কেবিন থেকে। ব্রায়ান চতুর্থ শ্রেণি টপকিয়ে জুনিয়র হাই-তে যাচ্ছে। ক্ষেতে তখন শশা আর বেগুন ঢলে পড়েছে দস্তুর মতো। কোনোক্রমে হাতের কাদা ধুয়ে, হেঁটো ধুতি একটু নামিয়ে টামিয়ে হেডমাস্টুরের কেবি ... ...
একটা প্রাচীন দীঘির পাড়ে জায়গাটা বড়ো বড়ো ঝাঁকড়া গাছে ঘেরা। বালি ফুঁড়ে উঠেছে দীর্ঘশির গাছগাছালি। শিরিষ জাম মুচকুন্দ, এবং ঘন বাঁশঝাড়ে আকীর্ণ। উপকূলীয় বালিয়াড়ির একটা শাখা হিন্টারল্যান্ডের ভেতরে ঢুকে এসেছিল বহু শতক আগে। তখন এই তটরেখা ধরে নদী বহতা ছিল। এখন অনেকটা দক্ষিণ পূর্বে সরে গিয়েছে। রসুলপুরের নদী। সে নদীর কোনো নামগন্ধই আর এখানে পড়ে নেই। রয়ে গিয়েছে হলুদ নোনা বালির ঢিবি এবং উঁচু বাঁধের ওপরে একটি একাকী তিন্তিড়ি বৃক্ষ। নদীতে চলাচলকারী বড়ো বড়ো নৌকার রশি বাঁধার ... ...
পর্ব – দুই সমস্ত রাতের গন্ধে তুমি কি পতঙ্গ রঙ পাও?“ডাচেরা ফুল ভালোবাসে” এই নিয়ে কবিতা হতে পারে, অথচ ডাচেদের নিয়ে কবিতা লেখার তেমন কিছু নেই আপাত দৃষ্টিতে। ওরা আঁকতে পারে, ডাচেদেরও আঁকতে পারি – সেই উইন্ডমিল, কাঠের জুতো, সাদা-নীল ফ্রক পরে হাত ধরে ঘুরতে থাকা তরুণী, যৌবন, কানের পাশ দিয়ে লতিয়ে নামা সোনালী চুল। এ শহরে কেউ নীল সাদা ফ্রক পড়ে না – গ্রীষ্ম পোষাক উড়িয়ে দেয় নয়ত হিম হিম করে আসা কান ঢাকা, খয়েরী ঠোঁটের ওভারকোট মাথায় নীচু করে বাতাস এড়িয়ে চলে। ... ...