পুরোনো দিল্লির বাকি তিন শহর ... ...
পুরোনো দিল্লির প্রথম পাঁচটা শহর ... ...
পুনশ্চঃ- যে কথা লেখার মধ্যে সেদিন বলতে ভুলেছি তা মন্তব্যে রেখে দিলাম …. Disclaimer:- এই অবান্তর রচনাটি আমার “শংকর ভাষ্যে - বশী বন্দনা” রচনার ‘পরে রঞ্জন রায়ের মন্তব্যপ্রসূত। গুরুত্বপূর্ণ কর্মে নিমজ্জিত প্রফেশনাল, যে কোনো কারণে সময়তাড়িত ব্যক্তি, বিশ্বের বহুবিধ সংকট, সমস্যার পর্যবেক্ষণ, অনুধাবন, বিশ্লেষণ অথবা সমাধানসূত্র উদ্ভাবনে নিমগ্ন জনগণ এই সংক্ষিপ্ত সতর্কীকরণ দেখে এগুবেন। পড়ার পরে অযথা সময় নষ্ট হোলো বলে আমায় গাল দেবেন না। ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ৯ ... ...
সম্প্রতি 'পানি' ও 'দাওয়াত' শব্দদুটির ব্যবহার নিয়ে এপার বাংলায় অনাবশ্যক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এই শব্দগুলি নিয়ে বর্ণহিন্দুর আপত্তি বা অস্বস্তি যে আজকের নয়, এর যে একটি দীর্ঘ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট আছে- তার বিশ্লেষণ করাই এই লেখার মূল উপজীব্য। ... ...
ব্রোঞ্জ , মিনিয়েচার ছবি এবং মুদ্রা গ্যালারি ... ...
সিন্ধু সভ্যতা এবং মূর্তি গ্যালারি ... ...
প্রয়াত শিল্পী আসিফ কবির চৌধুরী রনির করা একটা কমিক। আঁকা এবং লেখা রনির। ঢাকা কমিক্স থেকে প্রকাশ হয়েছিল। ওর জামা জুতা, বেল্ট সোয়েটার জ্যাকেটের মত এই কাজের ফাইলটাও আমার কাছে রয়ে গেছে। ১৭ জানুয়ারি ওর জন্মদিন। সেই উপলক্ষে গুরুচণ্ডালীর পাঠকদের জন্য কমিকটা এখানে দিলাম। শুভ জন্মদিন রনি। ... ...
এরপর প্রায় এক মাস ধরে এই পরিবারগুলো কীভাবে আবার নিজেদের ঘর মেরামত করল, এই শীতের দিনে কীভাবে নিজেদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরল সেই ঘটনা পুরো জানতে গেলে আজ কিছুক্ষণ আগে সহদেব সিংহ সর্দারের বাড়িতে যে মিটিং শুরু হয়েছে তা শেষ হয়ে যাবে। তাই এক মাস আগের ঘটনা ছেড়ে এবার আমাদের দ্রুত ফিরতে হবে বাঁশলাটা গ্রামে। এক মাসের পথ পেরোতে হবে এক নিমেষে। কারণ, এই মিটিংয়ে কী সিদ্ধান্ত হল তা জানা না গেলে বোঝা যাবে না ঠিক কবে, কীভাবে চাকাডোবার এই শান্ত আদিবাসী গ্রামে পা ফেলল মাওয়িস্ট কমিউনিস্ট সেন্টার বা এমসিসি। ... ...
পুরোনো কথার আবাদ বড্ড জড়িয়ে রাখে। যেন রাহুর প্রেমে - অবিরাম শুধু আমি ছাড়া আর কিছু না রহিবে মনে। মনে তো কতো কিছুই আছে। সময় এবং আরো কত অনিবার্যকে কাটাতে সেইসব মনে থাকা লেখার শুরু খামখেয়ালে, তাও পাঁচ বছর হতে চললো। মাঝে ছেড়ে দেওয়ার পর কিছু ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ ঝাঁকিয়ে তুললো ফর্টিসিক্সের স্মৃতি, ভাবলাম লিখে ফেলা যাক। তারই কিছু ঝাড়পোঁছ করে এখানে। ঝাড়পোঁছ হলো একটু, কিন্তু গোছানো গেলনা, গল্পের আঁকাবাঁকা রেখা গতিও সোজা হলো না। তা হোক, স্মৃতির খেয়ার আজগুবি চাল। ~হরিগঙ্গা বসাক রোড ... ...
মানুষ কিন্তু নির্বাচন পছন্দ করে। কেন জানি মানুষের ধারণা যে ভোট দিতে পারলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এই যে একদলের নির্বাচন হচ্ছে, মানুষের এইটা নিয়ে কোন আগ্রহই থাকবে না, এমন হওয়ার কথা না? কিন্তু তা হচ্ছে না! আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক প্রজ্ঞাই বলেন আর যাই বলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী দাঁড় করিয়ে দিয়ে এই নির্বাচন জমিয়ে দিয়েছে। শহরের মানুষ কিছু নাক উঁচু ভাব দেখাচ্ছে, ম্যালা তত্ত্ব কপাচাচ্ছে ( যেমন আমি নিজেই!) কিন্তু গ্রামের মানুষ, যেখানে সবচেয়ে বেশি ভোটার, তারা সবাই ভোট দেওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে অপেক্ষা করছে। যারা ভাবছেন যে ভোটার শূন্য নির্বাচন হতে যাচ্ছে তারা সম্ভবত ধোঁকা খেতে যাচ্ছেন। কালকে বিপুল পরিমাণ মানুষ ভোট দিবে এইটা আমি এখনই বলে দিতে পারছি। কারণ আমি সাধারণ মানুষের এই নির্বাচন নিয়ে যে উচ্ছ্বাস তা দেখেছি। মিথ্যা বলব না, এইটা আমাকে বিরক্ত করেছে। সব ফেলে এই নির্বাচনের জন্য এত আগ্রহ? ... ...
গণিতের সঙ্গে লেখকের প্রেম ও অপ্রেমের এক বর্ণময় ব্যক্তিগত আখ্যান — যার পর্বে পর্বে উন্মোচিত হবে হাজারো জিজ্ঞাসা, ফিরে ফিরে আসবে নানান স্মৃতিভার। সুপাঠ্য ঝরঝরে ভাষায় গণিতের আলো-আঁধারি পথে এ এক নতুন পদচারণার অভিজ্ঞতা। ... ...
কার ক্ষতি হল, কতটা? ক্ষতিপূরণে কার লাভ হবে? কতটা? ... ...
পূর্বপুরুষের কৃত অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি এভাবে করা যায়? নাকি সবটাই স্বপ্ন? ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ২ ... ...
বিলেকে বিলের মত দেখতে দিন ... ...
কবিতায় উপনিষদ্: ১ ... ...
গুরু, শুরুর দিন থেকে ধরলে বছর বারো বছর মত হল। অনেক রাস্তা টাস্তা হাঁটা হয়েছে, আমরা একই সঙ্গে নেটে এবং প্রকাশনা জগতে পা ফেলেছি। এখন আর শুরুর দিকের টলমল নেই, নেট এবং প্রকাশনায় গুরুর মোটামুটি একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু হয়েছে। খুব বড়ো কিছু না, আবার খুব ছোটোও কিছু না। গুরুর পক্ষ থেকে ভবিষ্যতের কিছু পরিকল্পনা আছে, সেটা জানানোর, এবং আলোচনায় ফেলার জন্যই এই পোস্ট। অনেক গুলো কথা একসঙ্গে বলা হয়েছে, একটু ধৈর্য্য ধরে জনতা যদি পড়েন তো বাধিত হব। এছাড়াও খুব তাড়াতাড়ি করে লিখছি, কিছু ভুলভ্রান্তি অনবধানে হয়ে যেতে পারে ... ...
তিনতলা বাড়িতে প্রদর্শনী সাজানো হয়েছে সময় অনুযায়ী। মানে যত ওপরের দিকে যাবেন তত আধুনিক সময়ের ছবিগুলো দেখা যাবে। একইভাবে দেখা যায় নানা ঘরানা কিভাবে শিল্পীদের মধ্যে গড়ে উঠছে। বদলে যাচ্ছে ছবি আঁকার মাধ্যমও। প্রথমে ছিল তেলরং , তারপর এল ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে আবির মিশিয়ে তৈরী টেম্পেরা এবং জলরং। আরো পরে এল অ্যাক্রালিক। কাগজের ওপর ছবি আঁকা ছেড়ে এল কাপড়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এল প্রিন্টমেকিং। এভাবে নানা মাধ্যম মিশে যেতে থাকল। ... ...