ঋতুরাজ এবং সৃষ্টির ছয় কন্যা। প্রত্যেকেরই বিবাহ সম্পূর্ণ। পরম সুখে সন্তান-সন্ততি, স্বামী সহ ঘর-কন্নায় ব্যস্ত তারা। কিন্তু প্রত্যেকেই তারা পিতৃগৃহে বছরে একবার অন্তত আসে। আর মেজকন্যা বর্ষা বছরে দুবার তো আসেই, মাঝে মাঝে তিনবারও হয়ে যায়। আর বড়োকন্যা উষ্মা তো যেতেই চায় না। সেই যে চৈত্র মাসে আসে, আর যাওয়ার নাম নেই। মেয়ে বৈশাখীকে বাবার কাছে পাঠিয়ে দিলেও নিজে থেকে যায় পিতৃগৃহে। আর জ্যৈষ্ঠ মাসে বর্ষার বড়দি উষ্মার পিতৃগৃহে থাকাকালীন হুট্ করে একদিন বর্ষা চলে আসে তার পুত্র মেঘমল্লার আর কন্যা মেঘবালিকাকে নিয়ে। শরৎ তার কন্যা শিউলিকে নিয়ে এসে উপস্থিত তার পিতৃগৃহে। কিন্তু উষ্মা আর বর্ষার কোনো ইচ্ছে দেখা ... ...
হোক না দূষণ, ভীষণ-ভূষণ মগজ মালাই করেমরে মারীচ, সারপ্রাইজটা বিভীষণের ঘরে! ঋণ করে খাই ঘিসবাই কে দিই শ্রী দেখো বাপু ফুলটা যেন সারদাশ্রমে পড়ে।
তুমি যদি জলে পড়ে যাও তবেজল ফুলে ওঠে বাজারের থলির মতনঅথবা জুতো শুঁকতে পছন্দ করা লালু কুকুরেরউল্টো ছায়ায় ভাসমান পাইখানা করে নীল ফড়িং এভাবে কিছুই হয় নাছোট ঘর বেঁটে হয়ে যায়পৃথিবীর গা থেকে ঘন ধামাকায়ধোঁয়া ওড়ে নিয়মিতউদ্গীরনের ন্যায় পুরু নতুন বাজারখেলা শুরু হয় যেইদিনতোমার পিত্তি গাঢ় হয়পা থেকে বিচি হয়ে নাইকুন্ডলিতে উঠে আসেআশ্চর্য এ আই শিরশির ফোন বাজলে বুঝতে পারোপ্রতিটি রিংটোন আসলে গুহ্য সংকেতজলের নিচে আছে আসল চৌবাচ্চা জলাধার স্টোরেজ ফুরোয় না তুমিযতই পর্দা কচলাও ... ...
কিছু দাবি দাওয়া নিয়ে এবার পথে নামবার সময় এসে গ্যাছে, আর যদি পথেই না নামেন তাহলে রোড ট্যাক্স উসুল হবে কি করে? রোব্বার দুপুরের মাংস ভাতের দিব্যি, এবার পথে নামুন, সময় স্থান নিয়ে কোনো চাপ নাই, যেমন ইচ্ছে তেমন নামুন, বাজারে যাবার পথে, বাজার থেকে ফেরার পথে, ছেলে নিয়ে স্কুলে যাবার/ ফেরার পথে, যখন খুশি, যেমন খুশি, পথে নেমে হাঁটা চলা করলে সুগার ঠিক থাকবে, শরীর ভালো থাকবে, সুস্থ সমাজে সুস্থ শরীর, যা হোক রোদ্দুর রায়ের বিড়ির আগুনে নিজের ভেজা বারুদে আগুন জ্বালুন। পথে নামুন,।অ হো দাবিগুলোই তো বলা হয় নি, যাহোক, বলছি এবার, প্রথমে ভোলগা, ইয়াংসিকিয়াং আর গঙ্গা নদীর ... ...
যে কোনো কাজেই মাথা গরম করে মেজাজ হারানোটা যে কতটা আত্মঘাতী হতে পারে তা গতকাল(১লা আগষ্ট ২০২২)-এর কমনওয়েলথ গেমসের ভারত বনাম ইংলণ্ড- এর হকি খেলা যাঁরা দেখেছেন তাঁরা মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারবেন। প্রথম তিন কোয়ার্টারে দু-দুটি ফিল্ড গোল আর একটি পেনাল্টি কর্ণারে গোল দিয়ে পূর্ণ আধিপত্য বিস্তার করে খেলছিল, তারাই চতুর্থ কোয়ার্টার এক গোল খেয়ে আরও একটি গোল দিয়ে ৪-১ এ এগিয়ে যাবার পথে মাথা গরম করে ন'জনে খেলতে লাগল। সুযোগ পেয়ে বৃটিশরা তো প্রায় ছত্রভঙ্গ করেই দিয়েছিল। পটপট করে তিন-তিনটে গোল শোধ করে ফেলল। খেই হারিয়ে ফেলেছিল গোলকীপার শ্রীজেশও। যার ধারে-কাছে বল এলেই উড়িয়ে দেয় তারও প্যাডের ফাঁক ... ...
ছোটবেলায় খুব ইন্ট্রোভার্ট ছিলাম। এখনো তাই আছি। কারোর সাথে যেচে কথা বলার স্বভাব ! না। তখনও ছিল না। এখনো নেই। বাড়ির লোকজনের কাছে এই জন্য খুব সমালোচিতও হই। অনেকেই হয়ত ভেবে বসেন, অহংকারী। আসলে কিন্তু তা একেবারেই নয়। ঈশ্বর এমনভাবেই আমায় গড়েছেন। তাই যদি কোনো দোষ থাকে। তবে তাঁর। আমার নয়। এটাও বলে রাখা ভাল, একবার মিশে গেলে। আমার যত কথা, তার সাথেই বলাবলি করি। সময় অসময়ে। আলাপচারিতায়। তাই বন্ধু সংখ্যা অগুনতি হলেও প্রিয় বন্ধুর সংখ্যা এক কিংবা দুই কখনো পেরোয়নি। ভার্চুয়াল এই অগুনতি বন্ধুত্বের যুগে তিনটি বন্ধুর গপ্প বলি। ছোট থেকেই মানে সেই স্কুলবেলা থেকেই বন্ধুর সংখ্যা ছিল হাতে গোনা। ... ...
দীপ্তেন দার এই বই টা পড়ে আমি জাস্ট পাগলা হয়ে গেছি । মাত্র ১৩ পাতায় এত কথা বলা যায়? লেখক এখানে কিছু দৃশ্য কল্পের সৃষ্টি করেছেন :- দৃশ্য ১/(পাতা ৩) :- সেই প্রথম প্রকাশ্যে চীনা বই বিক্রি হল । আমিও কী একটা বই কিনে এনেছিলাম । সেটা দেখে মা আর বাবা দু জনেই শংকিত । "লেলিন স্ট্যালিন পড় না। এইসব মাও ফাও কেন? "বাবার প্রশ্ন। দৃশ্যঃ ২ /(পাতা ৩) অসংখ্য উপদল । জোরদার বিতর্ক চলছে । মূল দ্বন্দ্ব টা কী? দেশের আর্থ সামজিক চরিত্র কীরকম? মুৎসুদ্দি পুঁজিবাদ নাকি জাতীয় বুর্জোয়া । নয়া জনগণতান্ত্রিক লড়াই না কৃষি বিপ্লব । দৃশ্য ৩ / (পাতা ৪ ):- ১৯৬৯ বাইশে এপ্রিল পার্টি ... ...
পাপ চাই , পাপ চাই সস্তা ধরো আধুলি , খর্চা শুধু ,খোল রে খালিপাপ বোধের মাদুলি । আশিস বন্দোপাধ্যায়
সারাদিন ধরে আকাশপথে মিলিটারি বিমানের আনাগোনা। কখনো বা গুলির শব্দ। সারাদিন ধরে কার্ফু জারি। বাড়ি থেকে বেড়োনোর যো নেই। বাজার দোকানের মতো প্রয়োজনীয় কাজগুলো সারতে হয় কার্ফু উঠলেই। দিনশেষে কখনো বা খবর আসে সরকারি ভবনগুলো অধিকারের, কখনো বা খবর আসে মিলিটারি বুলেটের আঘাতে কতজন মারা গেল। আপনজনের খবর পাওয়া যায় না দিনের পর দিন। ছেলেমেয়েরা সব দূরে দূরে। তাজা তাজা ছেলেরা সব গেছে মুক্তিযুদ্ধে। দিন যায় অপেক্ষায়, আতঙ্কিত চিত্তে। …… এইভাবেই একাত্তরের দিনগুলির বর্ণনা দিয়ে গেছেন বেগম সুফিয়া কামাল তার একাত্তরের ডাইরিতে। ... ...
ধারাপাতের প্রথা মানি একে চন্দ্র হয়,একে সূর্য্য নয়তবু কিছু চাঁদ চন্দ্রবিন্দু হয়েছে অনেকই আগে;আকাশটাকে ভাগাভাগি করে তারাও আলো দেয়ঋষি চাঁদ;শরতের কালে প্রেমের চাঁদও জাগে!'কফন' নিতে ভুলেছিলো চাঁদ,হয়নি তো 'সদগতি' বারাণসীর গঙ্গার জলে ভেসে ওঠে বারবার;তোমার আলোয় 'ঈদগাহ' তে ভালোবাসার দ্যূতি 'শতরঞ্জ কে খিলাড়ি'র আজো অযোধ্যাতে কারবার।মুন্সীর আলো খড়ের চালে কাঠের আগুন খোঁজে ক্যানভাসে তে অমর,নিখুঁত বঞ্চনার সে চিত্র !'গোদানে'র হরি ছাড়া কেউ 'দুধের দাম' কি বোঝে?তোমার জ্যোতি ধার করা নয়,নিজেই তো নক্ষত্র!! ... ...
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার দুই তরুণ জীববিজ্ঞানী ড্যারিল গোয়েন এবং ডেভিড রেন্জ মাঠে কাজ করছিলেন। তারা হাইওয়ে থেকে খানিকটা দূরে একটা বিয়ারের বোতল দেখতে পেলেন। সেটি অস্বাভাবিক কিছু ছিলো না।.কারন, প্রায়ই অস্ট্রেলিয়ানরা গাড়ির জানালা দিয়ে রাস্তায় এমন বিয়ারের বোতল ছুড়ে মারেন। কিন্তু যেটা দুই তরুণ বিজ্ঞানীর মনোযোগ কেড়ে নেয় সেটা হচ্ছে, এর উপরে বসে থাকা একটা পুরুষ গুবরে পোকা। তারা আবিষ্কার করেন যে, পোকাটি বোতলটির সাথে যৌনক্রিয়া করার চেষ্টা করছে।.বিজ্ঞানী দুইজন খুঁজে খুঁজে আরও চারটি বিয়ারের বোতল বের করলেন। তারপর খোলা মাঠে তা রেখে দিলেন। তিরিশ মিনিটের মধ্যেই দুইটি বোতলে ছয়টি গুবরে পোকা এসে বসলো। সবাই ছিলো সোনালি রঙের অস্ট্রেলিয়ান জুয়েল বীটল ... ...
জীবন নিয়ে খাঁচার ভিতর অচিন পাখি জড়িয়ে রাত-প্রভাতের মত কর্মব্যস্ততার অবধারিত ঘুর্ণনে জীবন চিত্রের বদল ঘটে হরেক দিন, এটাই মানব জীবন। চৈত্র-বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠের প্রাক্পর্ব পর্যন্তও স্বাভাবিক থাকে জীবনাচরণ কোনো কোনো সময় মানুষের, জীব-জন্তু বা পশু- পাখির। চৈত্রের কালবৈশাখী, আষাঢ়ের বাধভাঙা জলেচ্ছ্বাস যেমন ছিন্নভিন্ন করে দেয় প্রকৃতির সাজানো সংসার, তেমনি মানবসভ্যতা ও সতর্কতার তরীকে জীবন নদীস্রোতের বিপরীতে নিয়ে এড়িয়ে চলে বিপদের লাল-সঙ্কেত কাটানো প্রহর। প্রকৃতিই কখনও আপন খেয়ালে নিজের উল্লাসে মেতে ওঠে, ঝড় হয়ে দেখা দেয় প্রাণধারীর আয়ুতে, আবার প্রকৃতিই কখনও চোখের জলে ভাসিয়ে দেয় স্থল— চরভূমি জলের গভীরতা বাড়াতে। অর্থাৎ প্রকৃতিই প্রকৃতির ওপর— নিজের মনে ও শরীরে চালায় শাসন। অধিকার, হুকুম বা ... ...
এক্স ইজিকাল্টু প্রেম(X=Prem) দেখে যে যে ভাবের উদ্রেক হলো, তা নিম্নরূপ:-১। সৃজিত মুখার্জি ওয়েডিং ফটোগ্রাফি করা শুরু করলে বেশি প্রেম পাবে, বেসিক ফ্রেম পাবে, বেশি ফেম পাবে। ২। সাদাকালোর ওপরে হলুদ দিয়ে লিখে লিখে গোটা সিনেমাটা Aestheticism-এর যে লেভেলে উত্থিত হয়েছে, আমার ইন্সটাগ্রাম-ইনফ্লুয়েঞ্জা বান্ধবী আর ফেসবুকিয়ান ক্যালকাটাসরাস অনুপমের ফীডও অত জমকালো না।৩। শুধুমাত্র খানকয়েক চুমু আর ফোরপ্লে দেখিয়ে সিনেমাটা A রেটেড হয়ে গিয়েছে বলেই বাঙালি আজও সেক্স টয় নামটুকু শুনেই উদ্ভাসিত, উচ্চকিত।৪। সিনেমা শেষ হওয়ার পর সিনেমার কোনো গানই গুনগুন করতে পারছিনা, তাহলে আমারও কি "স্মৃতিরা গেছে পরবাস"?৫। সিনেমা সাধারণত জীবনের প্রতিচ্ছবি। এটা বেসিকালি কোন জীবন? এত ছন্দময় তো হীরকরাজার দরবার ... ...
দ্য বার্ডস ব্রিটিশ লেখক মুরিয়েরের ১৯৫২ সালে লেখা দি আপেল কালেকশনের একটি বড় গল্প। গল্পটি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে লেখকের নিজ বাসভূমি কর্নওয়ালের একটি ছোট্ট গ্রামের প্রেক্ষাপটে লেখা ।.যুদ্ধাহত সৈনিক ও পার্টটাইম খামারী ন্যাট কোহেন তার বাড়ি ও উপদ্বীপের আশেপাশে পাখিদের অস্বাভাবিকভাবে জড়ো হতে দেখে ধারণা করে শীতের দ্রুত আগমনের ফলেই পাখিরা এরকম অস্বাভাবিক আচরণ করছে।.সেই রাতে ন্যাট তার জানালায় শব্দ শুনে পাল্লা খুলতেই একটি পাখি তার হাতে কামড় দিয়ে পালিয়ে যায়। রাত গভীর হতে ন্যাট তার বাড়ির আশেপাশে আরও পাখির আনাগোনা লক্ষ্য করে। কিন্তু তারা সকালে চলে যায়। ন্যাট তার স্ত্রীকে আশ্বস্ত করে দ্রুত শীতের আগমনই পাখিদের এরকম অস্থিরতার কারণ।.পরের ... ...
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়--- সীতারাম উপন্যাস বন্দী সেখানে আসিবার আগেই লোক আসিতে আরম্ভ হইল। অতি প্রত্যূষে,-তখনও-গাছের আশ্রয় হইতে অন্ধকার সরিয়া যায় নাই—অন্ধকারের আশ্রয় হইতে নক্ষত্র সব সরিয়া যায় নাই, এমন সময়ে দলে দলে পালে পালে জীয়ন্ত মানুষের কবর দেখিতে লোক আসিতে লাগিল। একটা মানুষ মরা, জীবিতের পক্ষে একটা পর্বের সমান। যখন সূর্যোদয় হইল, তখন মাঠ প্রায় পুরিয়া গিয়াছে, অথচ নগরের সকল গলি, পথ, রাস্তা হইতে পিপীলিকাশ্রেণীর মত মনুষ্য বাহির হইতেছে। শেষ সে বিস্তৃত স্থানেও স্থানাভাব হইয়া উঠিল। দর্শকেরা গাছে উঠিয়া কোথাও হনুমানের মতন আসীন—যেন লাঙ্গুলাভাবে কিঞ্চিৎ বিরস, কোথাও বাদুড়ের মত দুল্যমান, দিনোদয়ে যেন কিঞ্চিৎ সরস। পশ্চাতে, নগরের যে কয়টা কোঠাবাড়ী দেখা যাইতেছিল, তাহার ... ...
অণুগল্পঃ' বাইশের বর্ষা ' প্রদীপ দে ~শিউড়ে উঠেছে বাইশের বর্ষা! বাবা, মা'কে এড়িয়ে অমরনাথ থেকে আমাকে মোবাইলে ধরেছে, ----- অরণ্য, কখনো দেখেছো মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ?-- দেখেছি টিভিতে। হায়রে! বর্ষা'ও তাহলে বৃষ্টিকে ভয় পায়? -- মৃত্যু কে …মোবাইলে কথা হচ্ছিল। হঠাৎই কিরকম একটা বিদ্ঘুটে আওয়াজে সব স্তব্ধ। কথা বলতে বলতেথেমে গেলে কেন??কই নদী তো থামেনি?মরুভূমিতে এখনো ঝড় বইছে …ঝর্ণার ঝরায় একটা অল্প আওয়াজ আছেউদ্দাম শব্দ তুলে প্রকান্ড জলরাশি পাহাড় ভাঙেবর্ষা, শেষে মেঘভাঙা বৃষ্টির কাছেই তুমি হার মানলে?ছোবল…?#প্রদীপদেবিঃদ্রঃ গল্পের চরিত্ররা কাল্পনিক। ... ...
গভীর জলের মাছ; একশো এগারো কিলোরাত দুপুরে জালে পড়ে দুরদর্শন খোঁজে; মৎস্যকন্যা ততক্ষনে অ্যাকোরিয়ামে আলোআঁশটে গন্ধে অমর্ত্য সেন বঙ্গভূষন ত্যাজে! দৃষ্ট শুধু কল্পনাহীন হিমশৈলের চূড়ানক্ষত্রের সমাবেশে নিঃশর্ত তোষণ;-জাহাজ-ভাঙা তিমিকে যায়না জালে ধরা তদন্তে লাগে সময়: 'মা ফলেষু কদাচন'।
আজ থেকে একশো এগারো (১১১) বছর আগে খালিপায়ে খেলে বাঙালির ঘরের ছেলেরা হারিয়েছিল সাহেবদের ইস্ট ইয়র্কশায়ার রেজিমেণ্ট-কে ২-১ গোলে -- জিতে নিয়েছিল আইএফ এ শিল্ড। সেই জয় শুধু মোহনবাগান বা শুধু বাঙালির জয় নয়, এই জয় ছিল সারা ভারতবাসীর জয়। ১৯১১-র ২৯শে জুলাই যেন ফিরে আসে এমনিভাবে প্রতি বছর।
Everyday I get out of my home,Unfinished sleep in my eyes ,emotions numb-Broken dreams kept hidden in my heart;Futile wishes to get them back at night. I wake up , clean myself up ,declutter my mindOf heavy sighs and lone tears of midnight...To again cry and throw up , weep alone at long nights of seclusion and gentle old songs happy. I dive in blindly ,amidst the ocean of dark headsDark hearts , filthy hands and dirty tounguesAnd mucky lips , fill my limbs with tremor-My eyes get clouded by tears , my head foggyMy feet shaky - I feel lost , ... ...
অন্যবারে এমনভাবে খেয়াল করিনি। এবার টিভির সামনে বসে মনোযোগ সহকারে দেখেছি। কারণ খুব কৌতূহল ছিল। জানবার ও বোঝবার চেষ্টা করেছি, এখনো কোন শ্রেণীর মানুষের জনসমর্থন তৃণমূল পার্টিটা ভোগ করছে ! টিভির পর্দায় বিভিন্ন চ্যানেলের সাংবাদিক সৌজন্যে যতটুকু দেখা আর বোঝা যায়। তাতে বুঝলাম, একুশে জুলাইয়ে আগত জনতার গুণগত মান অর্থাৎ কারা দলটার এখনো সমর্থনকারী... যাঁরা ট্রেনে বাসে চেপে ধর্মতলা ভরিয়ে ছিলেন। অথবা রাস্তাতেই জায়েন্ট টিভির দর্শক হয়েছিলেন। তাঁরা প্রকৃত অর্থে এই রাজ্যের প্রান্তিক মানুষজন। যাঁদের প্রকৃত শিক্ষার অভাব। দলীয় নেতাদের দুর্নীতি, চুরি তাঁদেরকে ভাবায় না। কারণ সঠিক শিক্ষার অভাবে সেই বোধটাই তাঁদের জন্মায়নি(সে দায় যদিও সরকারের উপরেই বর্তায়)। যাঁদের কাছে ... ...