যে সব মেয়েরা ফেসবুকে আছেন তাঁদের পোস্ট পড়লেই মনে হয় পুরুষেরা হয় নোংরা চিন্তা ভাননার ধারক ও বাহক। আমি নিজেই জানি মেয়েদের আইডিতে প্রবেশ করেই ইনবক্সে ( ম্যসেঞ্জারে) নিজেদের গোপণাঙ্গের ছবি পাঠায়, সেক্স ভিডিও পাঠায়। ভাবি এদের চিন্তা ভাবনা কেন পচা মলের গন্ধে ভরা? পুরুষ মানেই লম্পট, সে যেই ... ...
সেদিন মণ্ডপ থেকে মনে অনেক আনন্দ নিয়ে ফিরেছিলাম। বাড়ি পৌঁছে পাশের নবরাত্রি পূজোতে যাওয়ার কথা হল। রাত হয়ে গিয়েছে বেশ। পরদিন অফিসের তাড়া নেই। আছে শুধু উৎসবের আনন্দ। বাবা, মা আর বেরোতে চাইলেন না স্বাভাবিকভাবেই। বোনকে নিয়ে আমরা বেরোলাম।এই পূজোর সাজসজ্জা অনেক বেশী ঝলমলে। বড় সংখ্যার অবাঙালীদের সম্মিলিত পূজো এটি। রাস্তা আলোর সাজে আলোকিত। মণ্ডপও অনেক বড়। মণ্ডপের কাছাকাছি যেতেই বাঁড়ুজ্যেদের অফিসের কয়েকজন এগিয়ে এলেন। তখন ইন্টারনেট তো দূরের কথা, কেব্ ল চ্যানেলের সবেমাত্র জন্ম হয়েছে ভারতবর্ষে। নবরাত্রি পূজো সম্পর্কে বিশেষ কিছুই জানা ছিল না। অনেক বড় মণ্ডপে ফুট ছয়েকের মা দুর্গা, শেরওয়ালি মাতা একাই দাঁড়িয়ে আছেন দেখে কেমন একটু লাগল। মন কেমন দমে গেল। মাইকে ভজন চলছে। কর্মকর্তারা আমাদের ... ...
"হকাস ফকাস গিলি গিলি গে..." || চলুন ঘুরে আসা যাক জাদুবিদ্যার অজানা দুনিয়ায় || আদি যুগ থেকেই ভারতীয়রা চিরকাল জাদুবিদ্যার ভক্ত। তারফলেই ভৌতিক আধাভৌতিক তন্ত্র মন্ত্র কালাজাদু ইত্যাদির এদেশে বোলবালা। প্রাচীনকাল থেকেই বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সন্ন্যাসী এবং সাধুসন্তরা অলৌকিকতা প্রক্ষেপণকে জাদুবিদ্যা নামে দেখিয়ে আসছেন। অশিক্ষিত ও অর্ধশিক্ষিত ভারতবাসীর কাছে সেই জন্যেই সন্ন্যাসী ও সাধুসন্তদের চিরকাল প্রাধান্য। যাঁরা বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সেই জাদুকে মানুষের মনোরঞ্জনে ব্যবহার করেছেন তাঁদেরকে মানুষ জাদুকর নাম দিয়েছেন। জাদুবিদ্যা বলে আপাতদৃষ্টিতে কিছু হয়না। মানুষের অজানা বিজ্ঞান আর দৃষ্টি বিভ্রমকেই জাদুকররা সুনিপুণভাবে কাজে লাগান। তারফলে সৃষ্টি করেন এক আশ্চর্য্য চমক। যার দ্বারা দর্শকের মনের উপর প্রভাব বিস্তার দ্বারা মনোরঞ্জন করে ... ...
১সবার মধ্যে বসতে করে একলা মানিকজ্বলজ্বল করে দু'একজনের মনে প্রাণে -ব্রাত্য তারা এই ধরাতলে, দগ্ধ দার্শনিকপ্রাণের কথা প্রকৃতির সাথে কানে কানে।২কখনো মেঘ বজ্র-মাণিক দিয়ে গড়াবছর দশেক রাশি কর্কটে, সেন চন্দন! তবু পথচলা হয়নি তো শেষ,নিদ্রাহারা-মেঘ,ভেসেছে 'মেরিডিয়ানে',অভিনন্দন!!
|| ১ || গোদারিয়ান কলকাতা - আচ্ছা আপনি তো মাঝে মাঝে ফিল্ম নিয়ে সমালোচনা করেন না ? এখনো তো সেই মান্ধাতা আমলের নিও রিয়ালিজম, নুভেল ভাগ এই সব নিয়ে মাতামাতি করছেন ! বলুন তো হুইচ ইস দ্য লেটেস্ট ক্রেজ ? সিড়িঙ্গে, চোয়াল ভাঙা, ঝকঝকে দুচোখ - বিজ্ঞাপন সংস্থার বস, রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত প্রশ্ন-টা ছুঁড়ে দেন। ... ...
মহাষ্টমীর সকাল। স্নান সেরে বাঁড়ুজ্যে ছাড়া আমরা সকলেই মণ্ডপে। বাঁড়ুজ্যেদের অফিস তো ছুটি নেই। একটাই ছুটি দশমীর দিনে, দশেরার ছুটি। করবার কিছুই নেই। সম্ভব হলে অফিস থেকে সময়মতো এসে পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে যাবে। নাহলে অফিস চত্বরেও নবরাত্রি পূজো হচ্ছিল, সেখানেই সেরে নেবে। তারপর দুপুরে সরাসরি মণ্ডপে পৌঁছে যাবে।
হাওয়র কন্যার এতো মুগ্ধকারী রুপ, তোকে অনাবৃত না দেখলে কোন শালায় বুঝতে পারবে না। ঈশ্বরের চরম সৃষ্টির মায়াবী চন্দ্রিমা যখন লুটোপুটি খায় তোর সুঠান বক্ষে তখন পৃথিবীর যেকোন যুবক স্বর্গের গালে থুথু মেরে প্রাচীনতম চুম্মা দিবে তোর উদ্যমী ঠোঁটে, পেটের দায়ে টিউশন করা ছেলেটা জীবন ভুলে গিয়ে সারা মাসের মাইনে দিয়ে তোর জন্য একটা উজ্জ্বল রক্তিম লিপস্টিক কিনে নিবে অনায়াশে,পাড়ার বেকার ছেলটা চাকরীর জন্য হন্যি হবে তোর রুপময়ী ঠোঁটের আশায়।আর এ ধরিত্রীর যেকোনো কবি তাঁর নির্মিত পবিত্র পান্ডুলিপি সহস্র বছরের জন্য বন্ধক দিবে তোর দৃষ্টিনন্দন ঠোঁটের নেশায়। হাওয়র কন্যা, তুই রাতবিরেতে আমার সাথে শুষ্ক বিছানায় গড়াগড়ি খাবি, আমার বিছানায় একটা মাত্র চাঁদ--তুই। ... ...
সপ্তমীর পূজোর শেষে দুপুরে খাওয়ার ব্যবস্থা ছিল সেদিন। এছাড়াও পাঁচ কিলোমিটার দূরে রেলওয়ে কলোনির পূজোয় নিমন্ত্রণ ছিল। পূজো প্যাণ্ডেলে খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারটা তখনও কলকাতায় শুরু হয় নি। বাংলার বাইরে যে কোনোও রাজ্যে তখন এমনভাবেই পূজো হত। যে কোনোও পরিবারের আত্মীয়, বন্ধুসহ এইসব পূজোয় জড়ো হওয়া খুব সাধারণ ব্যাপার ছিল। ভিনরাজ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালীরা উৎসবের দিনগুলিতে এমনভাবেই স্বজন বন্ধুদের সাহচর্য পেতে চাইতেন। ... ...
ক্লান্ত শরীরের তন্দ্রাচ্ছন্ন নয়নে,একফালি সুখ চরম নান্দনিকতা নিয়েপরম উল্লাসেপ্রেম-প্রীতি আর ভালোবাসা দিয়েবৃষ্টি জানিয়ে দিলো,বসন্ত এমনি হয়। নয়ন দূরপাল্লায় চেয়ে দেখলো, মাথা তুলে সগর্বে দাঁড়িয়ে আছে নতুন শাখার গাছপালা।তাই তো বুঝে গেছি,বসন্ত এসে গেছে।
ওমা....ওমা.... আমায় একটু পূজো করোনা মা....ঠাকুরের ঘরে বেড়াল ঢুকে ঠাকুরের দুধ খেয়ে গেছে মাসি.... তোমারটা কিংবা আমারটাও খায়নি....এদিকে এসে আমাকে একটু পূজো করোনা মা প্লিজ.... লক্ষ্মিদের পাঁচালী স্কুল বন্ধ, পাশের বাড়ির দরজা বন্ধ, জানলায় পর্দা উড়ছে। মেয়েদের কোন পাত্তা পাচ্ছি না মাসি, বারান্দা ফাকা করে প্রেম রাস্তায় গড়িয়ে গেছে....
চুমো খেয়ে ঠোঁট পুড়ে গেছে বাংলা অক্ষরের কবিতা কি লিখবো...?
পরদিন ষষ্ঠী। নবরাত্রির পূজোয় রোজকার মতোই শেরওয়ালি মাতার গান বাজছে। বিকেল চারটে বাজলেই রোজ মহিলারা সকলে সমবেত হয়ে ভজন করেন। আমার তখনও যাওয়া হয়ে ওঠে নি মণ্ডপে।প্রতিবেশীরা কেউ কেউ এলেন বাবা, মায়ের সঙ্গে দেখা করতে।ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় বোধন। বেঙ্গলী অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের দু একজন এসে মা, বাবা, বোনকে পূজোয় থাকবার জন্য অনুরোধ করে গেলেন। কলকাতায় বারোয়ারী পূজোর পরিবেশ। সেখানে কে আর কাকে ডাকে! বাবা, মা খুব খুশি। বোন তো অবশ্যই। পূজো কমিটির দুই সদস্যা, আমাদের দুই বৌদি এসে নৃত্যনাট্যের একটি বিশেষ পরিচিত গানে গলা মেলানোর জন্য বোনকেও রাজী করিয়ে গেলেন। বাবা আবৃত্তি করেন জেনেছিলেন তাঁরা। ব্যস্, বাবারও নাম অনুষ্ঠানে জুড়ে গেল আর মা র জুটল পূজোর যোগাড়ে অন্যান্যদের সঙ্গে হাত লাগানোর দায়িত্ব ।এদিকে ... ...
যখন বৃষ্টি নামে খুব-ছেলেটা তোর বুকের ভিতর অজান্তে দেয় ডুব। আবার যখন বৃষ্টি থামে-কবিতা লিখে সেই ছেলেটা বালিকা তোর নামে। উত্তর পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইংরেজি
তেনারাই আসল হিরোপর্দায় হিরো এসে কেরামতি দেখালো, গাছের ডাল ধরে ঝুলে ঝুলে গাইল বেশ কটা গান তারপর হিরোইন উদ্ধারে কলার উঁচিয়ে নেমে ঢিস্যুম ঢিস্যুমে। এসব খুব পরিচিত সিন, এতদিন মেইনস্ট্রিম সিনেমাগুলোতে এগুলোই দেখানো হয়েছে। কিন্তু আজ সেখানেই একটা দাঁত উচু ছেলে ক্যাবলামো করে স্ক্রীন কাঁপিয়ে যায়। যার দাঁড়ানোতে, চেহারায় তেমন কোনও আহামরি নেই, তবুও তাকে ভালো লাগে! কিন্তু কেন? আসলে এদের দেখলেই মনে হয় এ আমার পাশের বাড়ির লোক,খুব চেনা কেউ। প্রত্যেক পাড়ার সেই দাদারা যাদের দেখলে শুরুতে কোনও ঝাঁকুনি নেই, তবে মিশতে গিয়ে এতটাই আপন লাগে যে একদিন না দেখলে কষ্ট হয়। আজকাল পর্দা জুড়েও দাপিয়ে বেরাচ্ছে এমন সব চরিত্রগুলো। রোজকার খুব চেনা ... ...
পরের দিন প্রতিপদ। পাশের পূজো প্যাণ্ডেলে গান বাজতে শুরু করেছে। হিন্দী ভজন। কিছু পরেই মহিলারা সারিবদ্ধভাবে আম্রপল্লব ইত্যাদি দিয়ে সুসজ্জিত ঘট মাথায় নিয়ে চলেছেন। ঘটস্থাপনা হবে। মূর্তি এসে গিয়েছে শুনলাম। শুনশান ফাঁকা জায়গা এমনিতে। পূজো শুরু হতেই জমজমাট ভাব।পঞ্চমীর সকাল হতেই ব্যস্ততা বেড়ে গেল আমার ঘরে। শশীকলার উৎসাহ উদ্দীপনা দেখবার মতো সেদিন। কয়েক ঘন্টার মধ্যেই বাবা, মা এসে পড়বে। বিকেলে ওদেরকে আনতেও যাব ২৬ কিমি দূরে নাগপুর স্টেশন থেকে। উৎসাহের হাওয়া বইছে আমার প্রতিবেশীদের ঘরেও। এঁরা কেউই বাঙালী ছিলেন না তবুও যেন তাঁদের বাড়িতেই লোক আসছে এমন ভাব। এই মানসিকতা পরবর্তীতে আমাকেও গ্ৰাস করে ফেলেছে। কত জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন রাজ্যের লোকজনের সঙ্গে কাটালাম। যেখানেই থেকেছি একই রকম। আশেপাশের কোয়ার্টারে আত্মীয় স্বজন এলে নিজের আনন্দ হয়। তাঁরা চলে গেলে মন ... ...
দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জুডি ছিল প্রশান্ত মহাসাগরে দায়িত্বরত কয়েকটি জাহাজের মাসকট । 1942 সালে জাপানিদের হাতে ধরা পড়ায় তাকে যুদ্ধ বন্দীদের ক্যাম্পে যেতে হয় ।.সেখানে জুডির সাথে আরেক যুদ্ধ বন্দী ফ্রাঙ্ক উইলিয়ামসের দেখা হয় , যে তার স্বল্প রেশন জুডির সাথে ভাগাভাগি করে নিত । বিনিময়ে জুডি ক্যাম্পে বিষাক্ত সাপ কুমির বা বাঘের উপস্থিতি আশেপাশে টের পেলে সবাইকে সতর্ক করে দিত ।.ক্যাম্প ভেঙে সিঙ্গাপুরে যাওয়ার সময় যুদ্ধবন্দীরা একটি খালি চালের বস্তায় ভরে জুটিকে চুপিচুপি তাদের সাথে নিয়ে যায় । চালাক জুডি বস্তার ভিতর একদম মুখ বন্ধ করে ছিল । পরের দিন জাহাজে একটা টর্পেডো আঘাত করে ।.জুডিকে বাঁচানোর জন্য উইলিয়াম ... ...
আসলে arithmetic, অন্যান্য ম্যাথ্স থেকে কঠিন। বুদ্ধি খরচ করতে হয় অনেক বেশি। অনেক টা ধাধার মতন। অনেক শিক্ষকই এটা ভাল জানেন না। কি করে করতে হয় জানেন, কেন করতে হয় জানেন না। আমার এ ব্যপারে খুব করুণ অভিজ্ঞতা আছে।ক্লাস এইটে science পাব কিনা ঠিক হত। arithmetic, algebra আর geometry মিলিয়ে। সেটা আবার গড় করা হয়, 1st, 2nd আর 3rd term মিলিয়ে। সেটা St Lawrence স্কুলের আরেকটা অঙ্ক।যাই হোক, আমি 1st term e arithmetic e 40 out of 100 পেলাম। অন্য গুলো আর কিছু বেশি। বাবা arithmetic এর একজন গৃহশিক্ষক ঠিক করলেন। প্রতি রবিবার তিনি আমার সকালে তিনটি ঘন্টা নস্ট করতেন। সব অঙ্ক উত্তর ... ...
অরন্ধন উৎসব বাঙালির একটা ঐতিহ্য।যদিও পশ্চিমবঙ্গে বছরে দু'বার 'অরন্ধন' উৎসব পালিত হয়। একবার মাঘ মাসে শ্রীপঞ্চমী তথা সরস্বতী পূজার পরের দিন শীতলষষ্ঠীতে। কোথাও কোথাও শিলনোড়া পূজা বলে। তবে রান্না পূজা বলতে আমরা ভাদ্র সংক্রান্তিতে মনসা পূজার দিনকে বুঝি ।মনসা পূজার অবিচ্ছেদ্য অংশই হল - 'অরন্ধন' উৎসব বা রান্না পূজা। তবে পশ্চিমবঙ্গের স্থানভেদে বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসব্যাপী যে কোন শনিবার বা মঙ্গলবারে এবং নাগপঞ্চমী হতে প্রতি পঞ্চমী তিথিতে মনসাদেবীর পূজা শুরু হয় এবং ভাদ্র সংক্রান্তিতে মনসাদেবী ও অষ্টনাগপূজা সমাপন ও ভাসান হয়। সেই উপলক্ষে সংক্রান্তি দিন পালিত হয় 'অরন্ধন'। যেহেতু ভাদ্র মাসের শেষ দিনে রান্না করা হয়তাই অরন্ধন উৎসবকে ভাদ্রে রেঁধে আশ্বিনে ... ...
জোরকদমে বাঙালী অবাঙালী পূজোর তোড়জোড় চলছে। কোয়ার্টারের সামনের রাস্তার পূজো নবরাত্রির পূজো। ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে পূজোর প্রস্তুতি দেখা বেশ উপভোগ করছি তখন। ঐ পূজো ছিল বাঁড়ুজ্যেদের staff দের পূজো। বেশিরভাগ উত্তরপ্রদেশ বা বিহারের বাসিন্দা। একদিন সন্ধ্যায় তাঁরাও দল বেঁধে এসে নিমন্ত্রণ জানিয়ে গেলেন। অষ্টমীর রাতে অর্কেস্ট্রা হবে। 'ভাভীজী কো লে কে জরুর আইয়েগা সাহাব' --- তাঁরা বলে চলে গেলেন।মহালয়া এসে গেল। জীবনে প্রথমবার মহিষাসুরমর্দিনী ক্যাসেটে শুনলাম সেই বছর। জানতে পারলাম মহালয়া নামটি আমাদেরই, বাংলার। ওখানে 'পিতৃ মোক্ষ অমাবস্যা'। গুরুত্বপূর্ণ দিন একটি। বাচ্চাদের সব স্কুল ছুটি থাকে সেদিন। বেলা বাড়তেই আমার "একান্ত আপন শশীকলা" এক ব্যাগ নিয়ে এসে হাজির, "ভাভী, ইয়ে রখো। নবরাত্রি মে লগেগা।" দেখলাম অনেকগুলো শাঁকালু। জিজ্ঞাসা করে ... ...