এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমেরিকান প্রেশিডেনশিয়াল ইলেকশান ২০১৬

    Abhyu
    অন্যান্য | ১০ মার্চ ২০১৬ | ৭১৫১৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 181.49.167.180 | ০৮ জুন ২০১৬ ২১:০২700502
  • ইয়ে এটা লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না :p সিএনএনে প্রথম নিউজে Breaking the ultimate glass ceiling শিরোনামে একটা খবর দেখাচ্ছে। তাতে অন্য অনেকের সাথে অ্যালিসা মিলানোরও নাম দেখলাম। উফ, সেই ছোটবেলার কম্যান্ডো থেকে শুরু করে কবছর আগের চার্মড (আরো কিছু সিনেমা যেগুলোর নাম না বলাই ভালো) - অ্যালিসা মিলানোর ওপর ব্যাথা খেতে খেতে বড়ো হয়েছি :p
  • হুঁ | 178.26.197.46 | ০৮ জুন ২০১৬ ২২:০৪700503
  • কিছু মহিলা রিপাবলিকান অবশ্যই ট্রাম্পকে ভোট দেবে। কিন্তু অনেকে দেবেও না। এইটাই এবারে ডিফারেন্স।
    বার্নি বনাম হিলারি আর ট্রাম্প বনাম হিলারি - দুটো আলাদা গেম।
  • SS | 160.148.14.3 | ০৮ জুন ২০১৬ ২৩:৪০700504
  • এই যে নেভাডা কনভেনশনের রিপোর্ট - এতে পার্টি চেয়ারপার্সন রোবের্টা ল্যাং ফোনে যে ভয়েস মেসেজ রাখা হয়েছিলম তার রেকর্ডিং ও আছে।
    http://www.nytimes.com/2016/05/17/us/politics/bernie-sanders-supporters-nevada.html

    http://www.rollingstone.com/politics/news/wtf-happened-at-the-nevada-democratic-state-convention-20160517
    In the event's aftermath, party chair Roberta Lange's phone number and email address were posted online — at times alongside images of dead animals — by incensed Sanders supporters. The state Democratic Party says Lange received thousands of death threats, threats of violence and insults. The party archived online a selection of the harassing texts and voicemails, in which Lange is called a "cunt," "bitch" and "criminal;" the messages also include references to personal details like her home address and the location of her grandchildren's school. The party's headquarters was reportedly vandalized Sunday, with graffiti reading "Roberta Lange murdered democracy," "You are scum," and "Cheating is not winning."

    pulish probe -
    http://www.newsweek.com/bernie-sanders-nevada-death-threats-lange-democrats-las-vegas-police-461342

    আর ভায়োলেন্সের নিন্দা করতে গেলে পুরোপুরি নিন্দা করা উচিৎ। উইদাউট এনি স্ট্রিং। স্ট্রিং অ্যাটাচ করলে এমনকি ইরাকের যুদ্ধকেও জাস্টিফাই করা যায়।
  • S | 108.127.180.11 | ০৮ জুন ২০১৬ ২৩:৪৩700505
  • হিলারী যে এবারে নমিনেশন পাবেন সেইটা জানা ছিলো। কিন্তু বার্ণী এতোগুলো স্টেট জিতলেন আর এতো ভোট পেলেন সেইটাই সারপ্রাইজ। এবং ভাবার বিষয়। অনেকেই বার্ণী-ওয়ারেন টিকিট চেয়েছিলেন - কেন? এগুলো নেহাত ফেলে দেওয়ার মতন কথা নয়।

    অন্যদিকে ট্রাম্পও সারপ্রাইজ করে দিলো। টিপিকাল রিপাব্লিকান কন্টেস্ট হয়নি - বেশ নোংরামো হয়েছে। ট্রাম্প প্রচুর হাবিজাবি কথা বলেছে - অনেক লোককে ভার্বালি অ্যাটাক করেছে। এবং এইসব পলিটিকালি ইনকারেক্ট কথাবার্তা অনেকেই পছন্দ করেছে।

    আর বার্ণী আর ট্রাম্প দুজনেই অসন্তুষ্ট (এবং মুলত সাদা) পপুলেশনের সাপোর্ট পেয়েছে। বার্ণী বলেছেন যে তোমাদের দুরবস্থার জন্য দায়ী ওয়াল স্টৃট আর ট্রাম্প বলেছে মেক্সিকান - তাই ওয়াল চাই। ট্রাম্পের এগেনস্টে রিপাবলিকানরা তেমন কাউকে দাঁড় করাতেই পারেনি, তাছাড়া প্রথমে ১৭ জন ক্যান্ডিডেট ছিলো। ফলে অ্যান্টি ট্রাম্প ভোট ভাগ হয়ে গেছে। মীট রমনি বা ওরকম কেউ এইবারে থাকলে হয়তো ট্রাম্প এত সহজে নমিনেশন পেতো না।

    নেভার দ্য লেস, এই মুহুর্তে ট্রাম্পের দিকে মোমেন্টাম। পুরো কনজারেভেটিভ বেস ট্রাম্পের পিছনে আস্তে আস্তে করে জড়ো হচ্ছে। এইভাবে চললে নভেম্বরে প্রায় পুরো রাঈট উইঙ্গ ট্রাম্পের হাতে চলে আসবে। তবে এর একটা বড় কারণ হলো বিগত দুয়েক মাসে পল রায়েন ছাড়া কেউ ট্রাম্পের সমালোচোনা করেনি। এইবারে ডিবেট হলে সেখানে আশা করি হিলারী ভালো করে চেপে ধরবে। এছাড়া ট্রাম্পের প্রায় কোনো ব্যাপারেই কোনো আইডিয়া নেই। শুধু রেটোরিক দিয়ে তো আর চলেনা। হিলারীকে খুব বেশি হলে বেন্ঘাজি আর ইমেইল নিয়ে চেপে ধরতে পারে - সেক্ষেত্রেও মনে হয়না ট্রাম্প খুবেকটা জানে। আর খুব নীচে নামলে ক্যাম্পেন মানি বা বিল ক্লিন্টন নিয়ে বলবে। এই ডিবেটগুলো হিলারীর কাছে খুব ভালো চান্স মোমেন্টাম নিজের দিকে করার।
  • dc | 120.227.233.24 | ০৯ জুন ২০১৬ ১২:৩৯700506
  • সিএনেনে খুব ইন্টারেস্টিং একটা কোলাজ বানিয়েছে, অ্যামেরিকার পলিটিকাল ইতিহাসে মেয়েদের প্রথম কিছু হওয়া নিয়ে - ফিমেল ফার্স্টস ইন পলিটিক্স। সাফ্রাগেট মুভমেন্টের এলিজাবেথ স্ট্যান্টন থেকে জিনেট র‌্যান্কিন, যিনি হাউস অফ রিপ্রেসেন্টেটিভসে প্রথম নির্বাচিত মহিলা, থেকে আজকের হিলারি ক্লিন্টন যিনি কোন মেজর পলিটিকাল পার্টির প্রথম প্রেসিডেন্সিয়াল নমিনি। চমৎকার ঐতিহাসিক কোলাজ।

    http://edition.cnn.com/2016/03/08/politics/gallery/female-firsts-in-politics/index.html
  • DP | 117.167.106.125 | ০৯ জুন ২০১৬ ১৮:০০700507
  • ডিবেট গুলো ট্রাম্পকেই সুবিধা দেবে। কারন ট্রাম্প এই ডিবেট সিস্টেমটাকেই খেস্তাবে। "ওসব ফালতু বাত সর্বস্ব ডিবেটে কিছু হয়না, এই করে করে দেশটা ঝুলে গেল" এইসব বলে ডিবেটটাকেই ভয়েড করে দেবে। আর সবশেষে সেই বিখ্যাত ট্রাস্ট মি। আমি কাজ করে দেখাব।
  • SS | 160.148.14.3 | ০৯ জুন ২০১৬ ১৮:২৫700508
  • হে হে, টেলিপ্রম্পটারকে আউট ল করা উচিৎ বলে এখন আবার টেলিপ্রম্পটারের সাহায্য নিতে হচ্ছে, প্রেসিডেনশিয়াল দেখাবে বলে।
    আর প্রেসিডেনশিয়াল ডিবেট প্রাইমারির ফক্স নিউজ ডিবেট নয়। ডিবেট কমিশন আছে, ভেটেরান জার্নালিস্টরা সাধারণত মডারেটর হয়। সেখানে হাতের সাইজ নিয়ে আলোচনা হবে না।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ০৯ জুন ২০১৬ ১৯:৩১700509
  • বার্নির সাথে জ্যোতি পশু এবং বার্নি সাপোর্টারদের সাথে সিপিএম হার্মাদদের কোন পার্থক্য নেই। এদের কেও ঐসব গণতান্ত্রিক প্রথা ইত্যাদিতে বিশ্বাস করে না। জঘন্য সব লোকজন। অন্ধ এবং অশিক্ষিত। সর্বত্র কন্সপিরেশন তত্ত্ব নামাচ্ছে। এদিকে এদের কেউ জানেই না, বার্নির পলিসি ডকু বলতে কিছু নেই। সব হাওয়া ! যেটা নিউয়ার্ক ডিবেটেই পরিস্কার হয়েছিল-হিলারী প্রতিটা বিষয়ে গভীরে ভেবেছেন-সেখানে বার্নি শুধু চেঁচিয়ে চলেছেন ইনকুয়ালিটির মেসেজে...।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ০৯ জুন ২০১৬ ১৯:৩২700510
  • ্সরি কন্সপিরেসি তত্ত্ব
  • lcm | 60.242.74.27 | ০৯ জুন ২০১৬ ২০:৩২700513
  • না জিতেও বার্নি স্যান্ডার্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে এই ইলেক্শনে - বার্নি এফেক্ট পরিষ্কার দেখা গেছে - হিলারি ক্রমশ বার্নি-র ভয়েসই রেসোনেট করেছে। একই সুরে কথা বলেছে। বা, বলতে বাধ্য হয়েছে।

    হিলারি-র সমস্যা তার লাস্ট নেম। অনকের ধারণা, পিছন থেকে বিল কলকাঠি নাড়বেন, বা, প্রভাবিত করবেন।
    বিল ক্লিন্টন-এর কিছু ইকনমিক পলিসির লং টার্ম ইম্পপ্যাক্ট সাংঘাতিক ক্ষতিকর হয়েছে। বিশেষ করে, রিপিলিং অফ্‌ গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্ট। ২০০৮ গ্রেট রিসেশন-এর বীজ পোতা হয়েছিল ঐ আইনটি সরিয়ে দিয়ে। অর্থনৈতিক সংস্কারের নামে বিগ-মানি লবির চাপে গভর্নমেন্ট রেগুলেশন সরিয়ে দিলে কি ক্যাওস তৈরি হতে পারে তার একটি জ্বলন্ত উদাহারণ এই রিপিল।
    অনেক পরে অবশ্য বিল ক্লিন্টন স্বীকার করেছিলেন যে ওটা সাংঘাতিক ভুল হয়েছিল, কিন্তু তদ্দিনে যা ক্ষতি হবার হয়ে গেছে।
  • ঈশান | ০৯ জুন ২০১৬ ২১:২৭700514
  • এসেসের সঙ্গে আমি একমত। হিলারির সমর্থকদের ভায়োলেন্স ও বার্নির সমর্থকদের কয়েকটা জায়গায় গোলমালে জড়িয়ে পড়া একইরকম নিন্দনীয়। যদিও প্রথমটার নিন্দে শোনাই যায়না প্রায়। এসেস, বিপ, কাউকেই করতে দেখলাম না। পলিটিকাল অপোনেন্ট সম্পর্কে যারা 'জ্যোতি পশু' জাতীয় মন্তব্য করে তাদের কাছ থেকে অবশ্য এটা প্রত্যাশিতও না। :-)

    আর হিলারি বনাম ট্রাম্প ডিবেট দেখার জন্য বসে আছি। এমনিতে পলিসি লেভেলে কিসু হবার কথা না। আমেরিকান প্রেসিডেনশিয়াল ডিবেট মানে পাউডার মেখে এসে চাট্টি ভালো ভালো-ভালো কথা বলা। আর খুচখাচ অ্যাটাক করা। কিন্তু এবার টাম্প সেই ঐতিহ্য ভাঙতে চলেছেন মনে হচ্ছে। তুমুল গলমন্দ হবে নির্ঘাত। :-) বস্তুত এইটাই ট্রাম্পের ব্র্যান্ড। সবসময় লাইমলাইটে থাকো। বলতে দিলে আমার লাভ, লাইমলাইটে থাকব। আমার ব্র্যান্ড ছড়িয়ে পড়বে। আর বলতে না দিলে এস্টাবলিশমেন্ট আমাকে থামিয়ে দিল বলে গাল পাড়ব। তাতেও লাইমলাইট। এই স্ট্র্যাটেজি থামাতে রিপাবলিকানরা হিমশিম খেয়েছে। হিলারি কী করেন দেখা যাক।
  • উমেশ | 96.0.59.229 | ০৯ জুন ২০১৬ ২২:০১700516
  • আমিই কি একমাত্র গুরুচন্ডালী, যে চাইছে ট্রাম্প জিতুক আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হোক।
    আমি যে চাড্ডি নয়, সেটা মনে হয় সবাই জানে।

    কেন যে চাই জানি না, মনে হয় ট্রাম্প-মজা দেখতে চাই।
  • lcm | 179.229.10.212 | ০৯ জুন ২০১৬ ২২:০৩700517
  • ডিসি,
    গ্লাস-স্টিগাল নিয়ে এক সময় এখানে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছি, সেখান থেকে...
    -----
    Name: lcm

    IP Address : 118.91.116.131 (*) Date:14 Apr 2015 -- 10:42 AM

    ট্যাক্সো ফাইল নিয়ে একটু মনোঃকষ্টে আছি, যাই হোক এর মধ্যে চোখে পড়ল গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্টো - এই অ্যাক্টো নিয়ে কটি কথা আছে।

    তার আগে চলে যাওয়া যাক, আমেরিকার গ্রেট ডিপ্রেশন - ১৯৩০-এর দশক। ১৯২৯ থেকে শুরু করে কয়েক বছরের মধ্যে ৫০০০ ব্যাংক ফেইল করে। মনে করুন, সত্যজিতের মহানগর - আমজনতার ব্যাংকে জমানো টাকা একদিন হঠাৎ দেখা গেল নাই। কোনো ব্যাংকেই কোনো তাকা নাই। নাই মানে নাই - ব্যাংকগুলি মানুষের জমানো টাকা খুইয়েছে। প্রায় সারদা টাইপের ব্যাপার।

    এখন কথা হল, ব্যাংকগুলি মানুষের জমানো টাকা খোয়ালো ক্যামনে? টাকা জমা রাখা আর ধার দেওয়া ছাড়াও আরো একটা কাজ করত ব্যাংক - নিজেদের পছন্দমতন স্টক/শেয়ার কেনাবেচা করত। ব্যাংক টাকা ধার দিত যে কোম্পানীকে তাদের স্টকও তারাই বিক্রি করত, গ্রাহকদের নানারকম নানারকম ডিল দিত ঐ কোম্পানীর স্টক কেনাবেচার জন্য। ব্যাংকগুলি নিজেরাই প্রায় ডে-ট্রেডার কাম মার্কেট মেকার।

    তো এর পরে, আম্রিগা গর্মেন্ট অনেকগুলো আইন পাশ করে - তার মধ্যে একটা ছিল এই গ্লাস-সিগাল অ্যাক্টো। মূল বক্তব্য ছিল, ব্যাংকিং আর সিকিওরিটি ইনভেস্টমেন্ট আলাদা করে দেওয়া। ব্যাংক শুধু টাকা জমা আর ধার দেওয়ার কাজ করবে, স্টক মার্কেটের ব্রোকারেজ করতে পারবে না। বেসিক্যালি, ব্যাংকে মানুষের জমানো টাকা নিয়ে ইয়ার্কি করা যাবে না, সুদের হার সেন্ট্রাল ব্যাংকিং অথরিটি মেইনটেইন করবে... ইত্যাদি। উদ্দেশ্য ছিল ঐ রকম ম্যাসিভ ব্যাংক ফেইলিওর আটকানো। তো মোটামুটি প্রায় ৬০ বছর ছিল সেই আইন বহাল। যদিও, ব্যাংকগুলি প্রথম থেকেই চাপ দিয়েছে ঐ আইন সরিয়ে নেবার। সেই সময় আরো একটা জিনিস করেছিল গর্মেন্ট, তৈরি করেছিল - FDIC - ফেডারেল ডিপোজিট ইনসিওরেন্স কর্পোরেশন - ব্যাংকে মানুষের জমানো টাকা ইন্‌সিওর করবার জন্য। ব্যাংকিং সিস্টেমের ওপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে তো। ভেবে দেখো কয়েক বছর আগে একটা হুজুগ উঠেছিল যে আইসিআইসিআই ব্যাংক ফেইল করছে - তাতে সেকি প্যানিক রে ভাই।

    এর এক দশক পর থেকে, ব্যাংকগুলোর চাপ দিচ্ছিল ঐ আইন শিথিল করবার বা সরিয়ে নেবার। কিছু শিথিল হয়েছিল, যেমন গর্মেন্টের বন্ডে ব্যাংক ইনভেস্ট করতে পারত, ১০% অবধি অ্যাসেট সিকিওরিটি ইনভেস্টমেন্টে লাগানো যাবে ইত্যাদি।

    এবার, বিল ক্লিন্টন এর আমল থেকে আবার জোর হুজুগ উঠল যে ঐ আদ্যিকালের ৬০ বছরের পুরানো গ্লাস-স্টিগাল আইন - ওটা হ্ঠাতে হবে। ঐ ১৯৩০ এর আইনে, সবথেকে অসুবিধে হয় সেই সময় আমেরিকার দুই বড় ব্যাংক-এর, ন্যাশনাল সিটি ব্যাংক (যা এখন হয়েছে সিটি ব্যাংক) এবং চেজ ব্যাংক - এদের খুব অসুবিধে হয়। এরা একদম খুল্লমখুলা চেকিং/সেভিংস অ্যাকাউন্ট আর শেয়ার কেনাবেচা প্রায় এক কাউন্টার থেকে করত। সেই সিটি ব্যাংকই লবি শুরু করল স্মিথ বার্নি আর ট্রাভেলার্স গ্রুপের সাথে মার্জারের জন্য।
    ডিরেগুলেশনের গেট খোলা শুরু হয় গ্লাস-স্টিগাল রুল হ্ঠানো দিয়ে। ব্যাংকগুলো সিকিওরিটি ট্রেডিং, ইন্সিওরেন্স বিক্রি শুরু করল - হাউজিং ইন্সিওরেন্স বিক্রি নিয়ে মার্কেট/ইকনমি ক্র্যাশ তো সবাই দেখেছে ২০০৮-এ। একটা সময় গেছে ২০০২-২০০৭ এর মধ্যে, যখন আমরা সবাই দেখেছি যে ০% ডাউন পেমেন্ট দিয়ে চাকরি-বাকরি ছাড়া লোকজনকেও হাফ মিলিয়ন থেকে এক মিলিয়ন ডলার অবধি হাউজিং লোন দেওয়া হয়েছে - দেয়ার ওয়াজ অ্যাবসোলিউটলি নো মনিটরিং অফ লোন প্র্যাকটিস।

    যে বিল ক্লিন্টন ১৯৯৯-এ বলেছিলেন "the Glass–Steagall law is no longer appropriate.", সেই তিনিই মার্কেট ক্র্যাশের পর বলেছিলেন - ".... they (republicans) made me do it..." ।

    কাছাখোলা ডিরেগুলেশনে কি হয়, তার একটি উদাহারণ হল রিপিল অফ গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্ট।
  • dc | 132.174.90.241 | ০৯ জুন ২০১৬ ২২:১৮700518
  • আচ্ছা তাহলে এটা নিয়ে অন্য কোন টইতে তর্ক করা যাবে নাহয়। তবে গ্লাস-স্টিগাল থাকলে ২০০৮ আটকানো যেতো, এই মিথের বিরুদ্ধে আরেকটা ফ্যাক্ট হচ্ছে যে গ্লাস-স্টিগাল কিন্তু হেজ ফান্ড বা পিই ফান্ড রেগুলেট করতো না, আর এরাও ২০০৮ এর ক্রাইসিসে বড়ো রোল প্লে করেছিল।
  • pi | 24.139.209.3 | ০৯ জুন ২০১৬ ২২:২৩700519
  • ট্রাম্প জিতলে পরেরবার বার্নির মত কারুর আসা পাক্কা।
  • S | 108.127.180.11 | ০৯ জুন ২০১৬ ২২:২৪700520
  • এই বুশের আমলে যাই ঝামেলা হয়েছে তার আসল কারণ হলো বিল ক্লিন্টন - এটা রিপাব্লিকানদের দেওয়া ভুলভাল একটা যুক্তি নিজেদের অপদার্থতা ঠেকানোর জন্য।

    তবে ট্রাম্প ঈরাক ওয়ারের ব্যাপারে হিলারীকে চেপে ধরবে।
  • lcm | 176.137.242.33 | ১০ জুন ২০১৬ ০০:৫৮700522
  • S,
    না, না, রিপাবলিকানরা গ্লাস-স্টিগাল রিপিল নিয়ে কিছু বলে নি।
    অর্থনীতিবিদরা বিশ্লেষণ করেছেন - one of the reasons for 2008 Great Recession was repealing of Glass-Steagull act.
    এলিজাবেথ ওয়ারেন এই রিপিল নিয়ে পয়েন্ট তুলেছেন, ইন ফ্যাক্ট, গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্ট নতুন করে ডিজাইন করার প্রস্তাব দিয়েছেন এলিজাবেথ।
  • lcm | 179.229.10.212 | ১০ জুন ২০১৬ ০১:৪৩700524
  • এ নিয়ে প্রচুর আর্টিক্‌ল আছে, রেডিও এনপিআর-এ এই নিয়ে -

    Fact Check: Did Glass-Steagall Cause The 2008 Financial Crisis?

    ... "[T]he big banks — I mean, once we repealed Glass-Steagall back in the late 1999s, the big banks, the six of them, went from controlling, what, the equivalent of 15 percent of our GDP to now 65 percent of our GDP...."

    http://www.npr.org/sections/thetwo-way/2015/10/14/448685233/fact-check-did-glass-steagall-cause-the-2008-financial-crisis
  • SS | 160.148.14.3 | ১০ জুন ২০১৬ ০১:৫৮700525
  • আমি ২০০৮ এর পর বিল ক্লিন্টনের একটা ইন্টার্ভিউ শুনেছিলাম কোথাও, সেখানে ক্লিন্টন বলেছিল কি করব, ল্যারি (ল্যারি সামার্স) আমাকে বলল গ্লাস-স্টিগাল রিপিল করতে। ল্যারি যখন বলল তখন আমি আর কি বলব।
    খুঁজে পেলে লিংকটা দেবখন।
  • S | 108.127.180.11 | ১০ জুন ২০১৬ ০২:০৪700526
  • লসাগু এগুলো সবই জানি। পোস্ট ফ্যাক্টো অ্যানালিসিস করেছে সবাই। ওয়ারেণের বক্তব্য হলো গ্লাস স্টিগাল অ্যাক্ট যতদিন ছিলো ততদিন কোনো রিসেশন হয়নি। প্রথমতঃ ব্যাপারটা সঠিক নয় - গ্লাস স্টিগাল থাকা সত্ত্বেও প্রায় প্রতি দশকেই রিসেশন এসেছে। এমনকি ব্যান্কিঙ্গ ক্রাইসিসও হয়েছে। এটা অনেকটা তাল পড়লে ঢিপ করে নাকি ঢিপ করলে তাল পড়ের মতন ব্যাপার।

    আর "অর্থনীতিবিদ"রা দুপক্ষেই আছে আর দু ধরনেরই বক্তব্য আছে। ইন্টারেস্ট রেট কমানোর জন্যেও বিল ক্লিন্টনকে দায়ী করা হয়। এমনকি বিল ক্লিন্টনের সবার জন্যে হাউসিঙ্গ পলিসিকেও দায়ী করা হয়েছে। তাছাড়াও অনেক হাবিজাবি মন্তব্য আছে। মানে রিসেশনের জন্য দায়ী এভরিথিঙ্গ দ্যাট হ্যাপেন্ড টেন ইয়ার্স ব্যাক। অথচ রিসেন্ট ইয়ার্স গুলোর কোনো প্রবলেম নেই। আর রিপাবলিকানরা গ্লাস স্টিগাল অ্যাক্ট নিয়ে তেমন কিছু বলতে পারেনা কারণ তাহলে ব্যান্কিঙ্গ লবি ক্ষেপে যাবে, নইলে বিলের দিকে আঙ্গুল তাদের তোলা আছে।
  • S | 108.127.180.11 | ১০ জুন ২০১৬ ০২:০৭700527
  • উফ বাঙালীদের এই এক প্রবলেম। কোথাও কিছু পড়লেই সেটা মহাসত্য বলে ধরে নেয়। কেউ কিছু অ্যানালিসিস করে পোবোন্ধো লিখলেই সেইটা সত্যি হয়ে যায়্না।
  • lcm | 179.229.10.212 | ১০ জুন ২০১৬ ০৪:৩৯700528
  • আরে বাবা, ইকনমিস্টরা বলেছেন "one of the factors..." । ইহাই একমাত্র দায়ী কোনো পন্ডিতই তাহা কহেন নাই।
  • dc | 132.174.90.241 | ১০ জুন ২০১৬ ০৭:০২700529
  • হ্যাঁ গ্লাস-স্টিগাল রিপিল ছিল one of the minor factors, রিপিল না করা হলেও শুধুমাত্র গ্লাস-স্টিগালের জন্য ২০০৮ এর ক্রাইসিস আটকাতো না।

    তবে "টু বিগ টু ফেইল" পলিসিটা ছিল কমপ্লিটলি শেমফুল। সিটিব্যাংক বা বেয়ার স্টার্নসকে ডুবতে দেওয়া উচিত ছিল, বুশ গর্মেন্টের ইন্টারভেনশান একেবারেই উচিত ছিল না।
  • ঈশান | ১০ জুন ২০১৬ ০৭:২০700530
  • আর গাড়ি কোম্পানিগুলো? ওগুলোকেও ডুবতে দেওয়া উচিত ছিল? :-)

    তবে গ্লাস-স্টিগাল রিপিল যদি মাইনর কারণ হয়, তো মেজর কারণ কী ছিল জানতে চাই। মনে রাখতে হবে, এর আগে যা হয়েছিল, সেসব ছোটোখাটো। গ্রেট ডিপ্রেশনের মতো কিছু হয়নি।
  • aka | 34.96.82.109 | ১০ জুন ২০১৬ ০৮:১২700531
  • বেয়ার স্টার্নসে তো ফেড ঈন্টারভিন করে নি, বুঝলাম না। মূলত রিপাবলিকানদের।

    সরকার নাক গলাবে না এটা একটা আইডিওলজি। আবার জিএম ডুবলে সেই অবস্থায় অনেকের চাকরি যেত।

    সরকার টাকা দেওয়ায় সেটা বেটার, শেঅমফুল কেন?
  • dc | 132.174.90.241 | ১০ জুন ২০১৬ ০৮:১৬700532
  • এই রে ২০০৮ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে তো অনেকটা সময় আর লেখার দরকার, সেটা বোধায় অন্য টইতে করা উচিত। তবে প্রাইমারি কারন ছিল পুরো ২০০০ ধরে অ্যাসেট ব্যাকড কমার্শিয়াল পেপার (ABCP) মার্কেটের গ্রোথ আর ২০০৭ এ এর কোল্যাপস, যাতে প্রধান রোল প্লে করেছিল ফ্রেডি আর ফ্যানি। এগুলো সব অফ-ব্যালেন্স শিট ইনস্ট্রুমেন্ট ছিল, অথচ ডিউ ডিলিজেন্স প্রায় কিছুই না হওয়ার ফলে বেশীর ভাগ বায়ার রা এগুলোকে ব্যালান্স শিট ইনস্ট্রুমেন্ট হিসেবে ট্রিট করেছিল। ABCP নিয়ে বেশ কিছু পেপার লেখা হয়েছে। আর খেয়াল করুন, এগুলোর নেচার হলো মিউচুয়াল ফান্ড, তাই গ্লাস-স্টিগালের আওতায় এগুলো আটকাতো না। এটা পড়ে দেখতে পারেন, এখানে রেগুলেশান আর ডিরেগুলেশান দুদিকেই অনেকটা ডিসকাশন আছেঃ

    http://www.nber.org/chapters/c12571.pdf

    আর আমি ইন জেনারান নন-ইন্টারভেনশানিস্ট, তাই মনে করি যেকোন কোম্পানিকেই সরকারের টাকায় (মানে পাবলিকের টাকায়) বাঁচানো উচিত না। যে কম্পিট করতে পারছে না তার ম্যানেজমেন্টে ইনএফিসিয়েন্সি আছে, কাজেই সরকারের ইন্টারভেন না করাই ভালো। লিভ অ্যান্ড লেট ডাই ঃ)
  • dc | 132.174.90.241 | ১০ জুন ২০১৬ ০৮:২৪700533
  • বেয়ার স্টার্নসে ফেড ইন্টারভেনশান উইকি থেকে টুকে দিলাম (বেরোতে হবে বলে বেশী লেখার সময় নেই, পরে পোস্ট করবো)ঃ

    On March 14, 2008, the Federal Reserve Bank of New York agreed to provide a $25 billion loan to Bear Stearns collateralized by free and clear assets from Bear Stearns in order to provide Bear Stearns the liquidity for up to 28 days that the market was refusing to provide. Shortly thereafter the Federal Reserve Bank of New York had a change of heart and told Bear Stearns that the 28 day loan was unavailable to them.[21] The deal was then changed to where the NY FED would create a company to buy $30 billion worth of Bear Stearns assets. Two days later, on March 16, 2008, Bear Stearns signed a merger agreement with JP Morgan Chase in a stock swap worth $2 a share or less than 7 percent of Bear Stearns' market value just two days before.[22] This sale price represented a staggering loss as its stock had traded at $172 a share as late as January 2007, and $93 a share as late as February 2008. The new company is funded by loans of $29 billion from the New York FRB, and $1 billion from JP Morgan Chase (the junior loan), with no further recourse to JP Morgan Chase.[23] This non-recourse loan means that the loan is collateralized by mortgage debt[24] and that the government cannot seize JP Morgan Chase's assets if the mortgage debt collateral becomes insufficient to repay the loan.[24][25] Chairman of the Fed, Ben Bernanke, defended the bailout by stating that a Bear Stearns' bankruptcy would have affected the real economy[26] and could have caused a "chaotic unwinding" of investments across the US markets.[22]

    আর

    The Bear Stearns bailout was seen as an extreme-case scenario, and continues to raise significant questions about Fed intervention. On April 8, 2008, Paul A. Volcker stated that the Fed has taken 'actions that extend to the very edge of its lawful and implied powers.' See his remarks at a Luncheon of the Economic Club of New York.[30]

    https://en.wikipedia.org/wiki/Bear_Stearns
  • dc | 132.174.90.241 | ১০ জুন ২০১৬ ০৮:২৭700535
  • আমাদের দেশে এরকম একটা প্রহসন চলছে এয়ার ইন্ডিয়া নিয়ে। তার নাকি এমন অবস্থা যে কোন কোপানিও তাকে কিনবে না, অথচ পাবলিক মানি দিয়ে সরকার তাকে সাপোর্ট করে চলেছে। যে পাবলিক মানি শিক্ষা বা অন্য খাতে ব্যাবহার করলে অনেক বেটার হতো। এবার কাটলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন