এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন সরকারের শিক্ষা শিল্প স্বাস্থ্যনীতি ইয়াদি (২)

    aka
    অন্যান্য | ২৫ মে ২০১১ | ১৮৮৪৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 122.248.183.1 | ৩০ মে ২০১১ ১৪:৩৬473977
  • বাংলা অনুবাদে (নন-এক্ষপার্ট): শহীদ তোমায় ভুলিনি মোরা/ভুলবেনা সংগ্রামী জনতা। :)
  • aka | 24.42.203.194 | ৩১ মে ২০১১ ০২:৪৩473978
  • উফফ এত কোলাহল কেন?

    ছোট্ট উদাহরণ ধরুন বাড়িতে প্রচূর চাপাচাপি, মানে পুরোটাই ক্রেডিট কার্ডের ওপর চলেছে, ধার টার প্রচূর, ডেট টু ইনকাম রেশিও ঘেঁটে ঘ। তো এমন সময় কি করবেন? আপনার উত্তর হবে ""আয় বৃদ্ধি ব্যয় সংকোচ"", একেবারে ঠিক। এটা একদমই ঠিক কথা।

    এবারে ধরুন আপনার এক বড়দা আছেন। আপনার সাথে সম্পক্কো বেশ ভালো টালো, খানিকটা আপনার ওপর ডিপেন্ডেন্টও বটে। ধরুন আপনি সেই দাদার থেকে ধারটার করে একটা ডিগ্রি নিতে পারেন। তাহলে কি হল, যেখানে ব্যায় সংকোচ করার কথা সেখানে আপনি প্রথমেই কিছু ব্যয় বাড়িয়ে দিলেন। কারণ ডিগ্রি নিলে পরবর্তী কালে আয় বাড়ার চান্স (চান্স কথাটা ইম্পর্ট্যান্ট) অনেক বেশি। এবারে সত্যিই আয় বাড়বে কি? এর কোন নির্দিষ্ট উত্তর কেউই দিতে পারে না। কিন্তু ডিগ্রির সাথে যে আয় বাড়া পজিটিভলি কোরিলেটেড সে কথা এস্টাবলিশড।

    শুধু ডিগ্রি বাড়ালেই হবে না এর সাথে সাথে কেন ব্যয় এত হুহা বাড়ছিল সেটাও দেখতে হবে, একথা বলে দিতে হবে না। কিন্তু যদি সেটা কোনো সফটওয়ার কিনে দেখতে হয় তাহলে বলব আপাতত ডিগ্রিটা বাড়িয়ে নতুন চাকরি খোঁজো তারপর দেখা যাবে, যেমন ই-গভর্নেন্স। এই যে যেখানে ধারের মাপ এত বেশি সেখানেও ধার কখনও কখনও প্রোডাক্টিভ রেজাল্ট দেয় সেটার জন্য বেসিক কিছুটা তত্ব জ্ঞান দরকার তাকি G অস্বীকার করবে?

    প:ব:য়ের ক্ষেত্রেও তাই বড়দা পোনোবদাকে ধরে কিছু ডিগ্রি বাড়ানো মানে ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রোজেক্টে টাকা ঢালা হোক। তাতে আয় বাড়বে কিনা ডিপেন করছে কোথায় প্রোজেক্ট হবে, কি প্রোজেক্ট হচ্ছে তার ওপর।

    বই পড়ার দরকার নেই কনটেম্পোরারি পলিটিক্স দেখুন, আম্রিগায় রিসেশনের সময় ডান-বাঁ দুই পক্ষই ইকনমিতে টাকা ঢালতে এগ্রি করেছিল। কি হয়েছিল সেই নিয়ে দ্বিমত আছে। কিন্তু আমার নিজের মনে হয় টাকা না ঢাললে অবস্থা আরও খারাপ হত।

    প:ব:য়ের ক্ষেত্রে ব্যপারটা হল কোনোদিন টাকা ঢালাই হয় নি, সেরকম কোনো ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রোজেক্টই হয় নি। এখানে সাকসেসফুল হবার চান্স অনেক বেশি। শুধুমাত্র আয় বাড়াতে নয়, অন্য অনেক দিক থেকে।

    অতএব দিদি যদি পোনোবদার কাছ থেকে কিছু টাকা বাগাতে পারে, কিভাবে? সেটা দিদি ভাবুক।
  • omnath | 117.194.197.244 | ৩১ মে ২০১১ ০৮:৪২473979
  • যে রিপোর্টটা নিয়ে কথা হচ্ছে, তার ৫৭ পাতা আসলে রিপোর্টটার ৪৩ পাতা। এটা কাল বুঝলাম।

    আর, পিডিএফ ফাইলের ৬৯ পাতা, মানে রিপোর্টের ৫৫ পাতায় গেলে আমার থিয়োরিটার কিছু এভিডেন্স পাওয়া যায়। স্টেট গভ:-এর সিকিউরিটিগুলো যখন ম্যাচিওর করবে, ৭ বছরের পরে, মহারাষ্ট্র (৭০।৪৭) আর গুজরাট (৬৯।৫৬) এর পরেই পশ্চিমবঙ্গ (৬৯।০৬)। এটা মোট আউটস্ট্যান্ডিং এর %।

    মানে কি এইরকম নয়, যে বর্তমান বেহাল অর্থনীতির বোঝা TMC-র ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে বামফ্রন্ট ইচ্ছে করে ভোটে হেরে গেল (EVM এর কারচুপিতে)। পরেরবার যখন সরকারী আউটস্ট্যান্ডিং সিকিউরিটি গুলো ন্যাচিওর করে কিছু সুবিধেজনক অবস্থায় আসবে, তখন ইচ্ছে করে আবার ভোটে জিতে গিয়ে বামফ্রন্ট রাজ্যের ভার নিজের হাতে নেবে?

    হুম্‌ম্‌ম।
  • h | 203.99.212.54 | ৩১ মে ২০১১ ১০:৪৭473981
  • আর্জো 'প্র্যাঅমাটিক' কতা বলেছে। এই ইলেকশনে এটাই বড় ইসু ছিল, কেন্দ্র-বন্ধু সরকার না থাকলে কেন্দ্রের পয়হা পাওয়া যাবে না। ক্ষমতাশালী স্থানীয় নেতৃঙ্কেÄর বিকেন্দ্রীকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা-র এই ছোটো টি অনেক কেই ঘাসফুলে আকর্ষণ করেছে। আর অভ: ক¾ট্রাকট যারা পান, যাঁরা বড় রকম স্থানীয় এমপ্লয়ার। অতএব, যাকে বলে সুরুয়ার সুরুয়ার সুরুয়া টা (রায়কৃত নাসিরুদ্দীন স্মর্তব্য) শহরের শুধু নয়, ছোটো টাউনের ভোটেও একটা বড় ইসু। গৌতম দেব রা যে আর্বানাইজেশন করেছেন অ্যাদ্দিন এটা তার অবশ্যম্ভাবী ফল আউট। এটার সর্বাঙ্গীন রুপটিকেই আমি একটি সাম্প্রতিক পোস্টে, প্রকারন্তরে, nitish kumar model of governance বলেছিলাম। এটা কেন্দ্র, বিজেপি-কংগ্রেস নিরপেক্ষে পসন্দ হওয়ার কথা।

    দুটি মজার কথা উল্লেখ করি, যেটা চোখ বন্ধ করে পড়লে মনে রাখা মুশকিল। তৃণমূলের ইশ্তেহারে সরাসরি রেভিনিউ কালেকশনের ৫০% দাবী করা হয়েছে, বলা হয়েছে এই নিয়ে ফাইনান্স কমিশন কে অনুরোধ করা হবে। এতদিন গল্প ছিল 'টাকা ফিরে' যাওয়ার, এই বার একটা যথেষ্টা না আসার কাঁদুনি রাখা রইলো। আর সি এম জাটুয়া, দক্ষিন চব্বিশে, আইলার সময়ে পেন্দ্রীয় দপতর কে চিঠি দিয়ে টাকা ডিসবার্স করতে বারণ করেন, কারণ তখন রাজ্যে ওঁরা ছিলেন না, মমতার সফরে (দক্ষিন ২৪ এ) বলা হয়েছিল হয়েছিল পি এম টু ডি এম ডিসবার্স হবে, সি এম বাদ।

    it is all about the money honey ইত্যাদি, the political struggle/strife is about the agency in expenditure.
  • h | 203.99.212.54 | ৩১ মে ২০১১ ১১:১০473982
  • এবং এই ৫০% এর মজাটা হল, এই দাবী অসীম দাশগুপ্তরা অনেকের ছোটো বেলা থেকেই করছেন:-) জুটেছে মূলত: কারুন্য আর কটাক্ষ। আপাতত এই রেশিও ৩০% মত। লজিক যেটা দোয়া হয়, স্পেশাল অ্যাসিস্টেন্স প্রোগ্রাম গুলো নাকি সম্মিলিত ভাবে, নাকি রাজ্যের ভাগ অনেকটা বাড়িয়ে দেয়, সঠিক হিসেব কিসু পাই নি, কেউ জানালে ভালো।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩১ মে ২০১১ ১১:২৮473983
  • শুনুন মহায় রা, আমি পাতি লোক ও তো তথ্য আর তঙ্কেÄর কচকচি বুঝি না। আমি যাই একটা সুস্থ পরিসেবা( সরাসরি ভর্তি দালাল দের না ধরে), পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিমন্ডল( কুকুর,বেড়াল,ইঁদুর এসব ছাড়া)। নায্য দামে চিকিৎসা, সেই সব ওষুধ রেফার করা যে গুলো দরকার সে গুলো ই করা। সেই সব টেস্ট ই করানো যে গুলো দরকার।

    এক জন সভ্য দেশের নাগরিক হিসাবে এই দাবি গুলো কী খুব বেশী কিছু?
  • Sibu | 173.152.231.197 | ৩১ মে ২০১১ ১১:৩২473984
  • একদম বেশী না। কবে হচ্ছে?
  • Bratin | 122.248.183.1 | ৩১ মে ২০১১ ১১:৪৮473985
  • শিবু দা, আর ৩৪ বছর বাম দল কে সুযোগ দিলেই হয়ে যেত। এই বার ঘুরে গেলো।কাজেই বলা যাচ্ছে না :-((
  • Sibu | 173.152.231.197 | ৩১ মে ২০১১ ১১:৫৩473987
  • ও:, দেরী আছে তাহলে। ঠিক আছে, হয়ে গেলে জানিও।
  • quark | 14.139.221.81 | ৩১ মে ২০১১ ১১:৫৯473988
  • আরো উইশ লিস্ট : http://tinyurl.com/3s3utzv
  • h | 203.99.212.54 | ৩১ মে ২০১১ ১২:৩০473989
  • ব্রতীনের যে দাবী সেটা কে প্যাঁক না দিয়ে মন দিয়ে দেখলে বোঝা যায় এই সংগত দাবী গুলি এমনকি একটা জনদরদী রাজ্য সরকারের পক্ষে পূরণ করার সমস্যা রয়েছে।

    প্রথম দাবী এথিক্স এর। 'যে টেস্ট গুলো সত্যি ই প্রয়োজন সুদু সেগুলো ই যেন লেখা হয় ' এই টাইপের দাবী সরাসরি এথিক্স এর। এটা মমতা প্রচন্ড বেনোভ্যালেন্ট হলেও মেটাতে পারা মুশকিল। যে ব্যাবসায়িক স্বার্থের জাল স্বাস্থ্য পরিষেবা জুড়ে বিস্তৃত তাতে আজ মমতার সরকার এসেছে বলে লোকে 'ভালোবেসে' কাজ করবে এটা হওয়া মুশকিল। এবার মুক্তির উপায় হিসেবে, প্রাইভেটাইজেশন টা সঠিক না এটা অনেকেই জানেন, এবং সার্ভেলেন্স এর যে কথা এমনকি এই সৈকত দের লেখা খসড়া তেও আছে, তার মধ্যে মূলত: সরকারি এজেন্সি/সংস্থার সার্ভেলেন্স এর কথা বলা হয়েছে (অন্য প্রসংগে)। কিন্তু মাইরি বলছি, এই সার্ভেলেন্সের প্রস্তাব টা প্রাইভেট হাসপাতালের ক্ষেত্রে কোনো বড় মিডিয়া বলবেনা, যদি বলতো তাইলে আমি মতামত নির্মানের বুজরুকি র দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করতে বাধ্য হতাম না।
    এর পরে হল 'কুকুর বেড়াল' ইত্যাদি। হ্যাঁ এইটা মমতার বাটামের পদ্ধতি তে কিছুটা হয়তো ম্যানেজ হবে, কিন্তু হেল্‌থ অ্যাওয়ারনেস শুদু বাটামে আসবেনা এই কথা বললে সবাই হাসলেও বলতেই হবে, দ্বিতীয়ত: যেটা হবে, সেটা হল 'সেন্টার অফ একসেলেন্স' এর ধারণা, গোটা কয়েক হাসপাতাল ব্যাপক উন্নতি সাধন হল, আর বাকিটা , জেলায় বিশেষত: কিসুই হল না। বাজেটের অ্যালোকেশন ও সেরকম হবে, কারণ ডেফিসিট বাজেটিং কমাতে গেলে, 'প্রোডাকটিভ' কোং এর আদর্শে রাজ্য সরকার চালালে, হেল্‌থ বাজেট ওভার-অল কমতে বাধ্য।
    এর পরে 'ন্যায্য দাম'। এইটা মাইরি, ব্রতীন বিশ্বাস করতে চাক না চাক, মমতার হাতে নেই, বুদ্ধ র হাতে ও ছিল না। এটা কোং এর ব্যাপার। একটা ক®¾ট্রাল আছে সরকারের, সেটা হল ড্রাগ শিডিউল প্রকাশ করে, লাইফ সেভিং ড্রাগের দাম কমানো, কিন্তু কঠিন অসুখের কথিন ওশুধের ক্ষেত্রে সেটা প্র্যাকটিকালি অচল। সাবসিডি আউট অফ কোশ্চেন। এর পরে রইলো সরকারি ওশুধ কোম্পানি, এতে প্রনবদা আর মন্টেক স্যার রাজি হবেন না, তার পরে দেশি কোং এর ড্রাগ রিসার্চ, সেতো যাকে বলে 'পড়াশুনো' আর প্রায়োরিটির ব্যাপার। এটাতেও গররাজি হওয়ার সম্ভবনা, দেশের কোম্পানি রা বাল্ক ড্রাগ কিনে ব্র্যাঁডিং করে বেচতে ব্যস্ত, WTO agreement এ কিছুটা বাঁশ হয়েছে, তাই ফার্মাশিউটিকাল ইনডাস্ট্রির ট্রেন্ড হল, একটা ক্যাপটিভ ইউনিট বিদেশে কেনা বা ট্রায়াল রিসার্চ করানো দেশে, কোনোটাই দাম কমানোর লক্ষ্যে নয়।
    এর পরে রইলো আয়ুর্বেদ ইত্যাদি, তৃণমূলের ইশ্তেহার এ এই দিকে 'জোর' দেওয়ার কথা বলা আছে। জোর বলতে মেনলি কমোডিফিকেশন। তাতে দামের দিকটা একই চক্রে পড়তে পারে, আর এথিক্স এর ইসু টা টাচ নাও হতে পারে।

    এগুলোর কথা ভেবে ব্রতীন যদি ভোট দিয়ে থাকে কশ্‌ট পাবে। কিন্তু তাতে সিপিএম এর আনন্দ পাওয়ার কিসু নেই, কারণ সিপিএম আরো ১০০ বছর ক্ষমতায় থাকলেও এই সমস্যা গুলো কমতো না, বাড়তো। নীতি র সমস্যা শুদু না, ক্ষমতার সীমাবদ্ধতার সমস্যাও আছে, এবং কেন্দ্রের নীতির অনুসারণ দিনে দিনে যা পপুলার, তাতে খচ্চা কমানোর আর এথিক্স বাড়ানো র ওদিকে গমন নিষিদ্ধ।

    নাও পেতে পারে, যদি একটি দুটি শহরের হাসপাতাল 'ভালো' হয়ে যায়, আর সুদু তাতেই ব্রতীন যাতায়াত করে।

    নাম ব্যবহার করলাম বলে রাগ কোরো না ব্রতীন, এটা উদা মাত্র। প্রত্যেক টাতে 'হদাগু' দিয়ে রিপ্লেস করে নিতে পারো।

    লোক শিক্ষে করার আস্পদ্দা আমার নেই, কিন্তু বিচার করে বলো, অন্যায় বলেছি কিনা।
  • h | 203.99.212.53 | ৩১ মে ২০১১ ১৩:১৫473990
  • আরেকটা অবশ্য বৈপ্লবিক অথচ 'অন্তর্বর্তিকালীন' পদ্ধতি আছে, হাসপাতাল 'ভালো' করার। সেটা হল, সবাই মিলে, মিডিয়ায় বলতে শুরু করা এই তো 'ভালো' হয়ে গেছে। তাইতে কিছুদিন কাটবে, অনেকদিন-ও হতে পারে, কারণ দিন গেলে তো বিকল্প ও কমবে ;-)
  • PT | 203.110.243.23 | ৩১ মে ২০১১ ১৩:২৫473991
  • h-কেয়াবৎ!
  • Ishan | 117.194.41.158 | ৩১ মে ২০১১ ১৩:৫৪473992
  • খসড়ায় এটা আছে কিনা মনে নাই। আবার পয়েন বাই পয়েন পড়ে দেখতে পরছি না। তবে থাক বা না থাক হনুর প্রথম পয়েন্টটার সঙ্গে আমি একমত।

    বেসরকারি ক্ষেত্রগুলিতে জোরদার সার্ভিলিয়েন্স দরকার। বেসরকারি হাসপাতলগুলিতে শুনেছি অন্যান্য কর্পোরেট সংস্থার মতো "টার্গেট' সেট করা হয়, সইত্য মিথ্যা ডাক্তাররা বলতে পারবে। বেসরকারি ইশকুলগুলি বহুলাংশেই কমপ্লিটলি অটোক্র্যাটিক মোডে চলে। আর বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলি (যথা চটকল) যে কি মোডে চলে সে আর না বলাই ভালো। এই লিস্টি বাড়াতে থাকলে চলতেই থাকবে।

    এবার পয়েন্টটা হল, এইগুলো কোনোটাই আপনি করতে পারবেন না, যদি না আপনার সরকারি এজেন্সিগুলি ঠিকঠাক কাজ করে। স্বাস্থ্যকর্তা দিবানিদ্রা দিলে হাসপাতালে নজর দেবে কে? কোয়ালিটি ক®¾ট্রাল ডিপার্টমেন্টে ঘুম এবং অকর্মন্যতা চালু থাকলে কার কোয়ালিটি কে নিয়ন্ত্রণ করবে? অতএব, দক্ষতার প্রাথমিক শর্ত হল সরকরি কাঠামোটিকে ঠিকঠাক কাজ করানো। যাতে তারা এই নজরদারির প্রক্রিয়াটিকে চালাতে পারে।

    এতে করে কি সব সমস্যার সমাধান হবে? এক্কেবারেই না। এতে করে আসলে "একটি অঙ্গরাজ্যে, সীমিত ক্ষমতায়' যেটুকু রিলিফ দেওয়া যায় সেটা ঠিকঠাক দেওয়া যাবে। তার বেশি কিছু না।

    এর পরে ডেফিনিটলি নীতিসমূহ আসবে। তার নানা অ্যাঙ্গল থাকতে পারে। থাকবেও। সেসব নিয়ে বিতর্ক চলতে পারে। চলবেও। কিন্তু নীতিগত তফত সত্বেও একটা সরকার বেয়ার-মিনিমাম যেটুকু করতেই পারে, তা হল যেটুকু দেওয়া যায়, ঠিকঠাক দেওয়া।
  • PT | 203.110.243.23 | ৩১ মে ২০১১ ১৪:২১473993
  • "যেটুকু দেওয়া যায়, ঠিকঠাক দেওয়া" ব্যাপারটা যদি একটু বিশদে বলেন......

    যেমন ধরুন দূষণ কমানোর জন্য আগের সরকারের অটোগুলোকে গ্যাসে চালোনোর ""ঠিকঠাক"" প্রচেষ্টার মুখে ছাই দিয়ে দিদির দল রাস্তাতে তান্ডব চালিয়ে নিজেদের বিপুল ""জনপ্রিয়"" করে তুলেছিল.......তেমনই এই সরকার ফুটপাথ থেকে হকার বিতারণের কোন ""ঠিকঠাক" সিদ্ধান্ত নিলে বামদলগুলো নিশ্চয় বসে বসে বুড়ো আঙ্গুল চুষবে না।

    তাহলে তো সরকারের হাতে পেন্সিল ছাড়া কিছু দেখছিনা!
  • Ishan | 117.194.41.158 | ৩১ মে ২০১১ ১৪:৩৯473994
  • আমরা বোধহয় আবার স্লাইটলি ডিরেলড হচ্ছি। তবুও ছোটো করে লিখে দিই:

    হকার উচ্ছেদ: এটা হলে বামদলগুলো নিশ্চয়ই শোর মাচাবে। ইন ফ্যাক্ট আম্মো মাচাবো। একটু কষ্ট করে যদি খসড়াটা পড়ে দেখেন, দেখবেন, হকার উচ্ছেদের কথা আদপেই বলা হয়নি। বরং ব্যবস্থাটা সিস্টেমেটিক করতে বলা হয়েছে।

    অটো: একই কথা। অটোর আচরণবিধি নিশ্চয়ই সুশৃঙ্খল হওয়া উচিত। অটোর লাইসেন্সিং, রুট, চলাচলের পদ্ধতি, এগুলো সরকারি সিস্টেমের আওতায় আসা উচিত। তার বাইরে "যেমন খুশি' নয়। অটো ইউনিয়নগুলিকেও, ইন ফ্যাক্ট পুরো প্রক্রিয়াটার অংশ করা উচিত।

    আর অটো গ্যাসে চালনোতে কিছু বাধা এসেছিল, কিন্তু যদ্দুর মনে পড়ছে, সেটা ছিল গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশনের অভাবের জন্য। তারপর তো কোনো পক্ষ থেকেই কোনো বাধা এসেছে বলে মনে হয়না।
  • h | 203.99.212.53 | ৩১ মে ২০১১ ১৪:৪৩473995
  • আজকের দিনটি 'গঠনমূলক' হয়ে উঠতে পারে :-)

    সরকার নিজেকে নিজে সারভেলেন্স করুক, সিভিল সোসাইটি সার্ভেলেন্স করুক, 'ই' করে করুক বা 'ম্যানুয়ালি', সমস্যা একটা থেকে যাচ্ছে। সরকার আপুনি আচরি করে তার পরে মরাল অথরিটি এবং মেটেরিয়াল ট্রান্সপেরেন্সি অর্জন করবে এই আশা করাটা একটু চাপের।

    প্রথমত: বানিজ্য সংস্থা গুলির (যেমন, আমাদের অমিত দার ফিকি আর অ্যাসোচাম ইত্যাদি) মূল দাবী, তাদের উপুর থেকে 'সার্ভেলেন্স' কমানো, যেটাকে পুর্নেন্দু চ্যাটার্জি বলেছেন, 'গভ: বলেছেন আপনারা মনে আনন্দ নিয়ে কাজ করুন'। এছাড়া রয়েছে, লাইসেন্স রাজের কোরাপশনের ইতিহাস। কিন্তু এখন্‌কার সম্পর্কে কমেϾট্র তে গ্রোত বেড়েছে যতটা বলা হয়, কোরাপশন কতগুণ বেড়েছে সেটা কতটা বলা হয়, কানিমুরি কি এমনি চোখের জল ফেলেছেন ;-)

    চাগরি কম দেবে সরকার, কারণ সিন্দুক ভালো না। শিল্পে নাক গলাবে না সরকার কারণ নাক ভালো না। সেল্ফ ফ্ল্যাজেলেশন করে প্রায়ো:শ্চিত্ত করবে খানিকটা রাজ্য সরকার গুলো, কারণ ওয়ার্ক কালচার খারাপ। তবু বেসিক রিলিফ সার্ভিস দেবে রাজ্য, কিন্তু কেন্দ্র কিছু দেবে না, বন্ধু সর্কার স্থাপন এর মহৎ উদ্দেশ্য না থাকলে। আর নীতি নির্ধারণ করবে কে তাইলে, কেন্দ্র। কেন্দ্রের নির্বাচিত লোকেরা কি? না, মন্টেক, কারণ, কেন? না 'উৎকর্ষ'। এইবার নীতি কি হবে, ২ জি যদি মডেল হয়, সেটা মূলত: করবেন, রাদিয়া র বিভিন্ন ক্লায়েন্ট রা, তার মধ্যে জনদরদী আর মক্ষেচুস সকলেই থাকবেন। কারণ কে না জানে বিচারের দেবী চোখে ভালো দেখেন না।

    তাইলে অবস্তাটা কি দাঁড়ালো, স্ট্রং অন স্পেসিফিক্স এবং উইক অন জেনেরালিটি টাইপের শুধু না, যেটা 'খসড়া'-র মূল সুর, যে এই একটা কাজ চালানোর মত আপাতত adohoc working draft বা ঘরোয়া মাল পাঠালাম স্যার কে, এই বার যা বলার বলেন। এটা হল weak on many significant sides। কথা বসানোর অভিযোগ অব্‌শ্‌য় আটকানো মুশকিল।

    এখন এই ভয়ানক রসিকতা, খসড়ার না, পরিস্থিতির, থেকে মুক্তির উপায় তাইলে কি স্বাস্থ্য দপতরের কেরানি র চাকরের বউ কে খুন, তা নয় , কে বলেন ও নি।

    একটু রিলিফের একটু সদর্থক শুরু করতে গেলে তাইলে, সার্ভেলেন্স এর অ্যাম্বিট টা বাড়ানো দরকার, আমার মতে। আর সার্ভেলেন্স এর এজেন্সি 'ই' থেকে একটু নেমে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক হওয়া দর্কার।

    এইবারে নজরদার হিসেবে 'ইউনিয়ন' জিনিশ্‌টা চলবেনা বলা হচ্ছে, ইন ফ্যাক্ট তাকে ভাংঅতেই এই গ
    থনমূলক এবং ধংসাত্মক উদ্যোগের এই মেল বন্ধন।

    তাইলে সার্ভেলেন্স করবে কে, এন জি ও? সিভিল সোসাইটি, ফেসবুক ওয়ালা আমি ও আমরা। অচিরেই এমন অবস্থা আসবে, প্রকৃত গণতন্ত্রের জন্য এনলাইটেন্ড এন জি ও রা নির্বাচনের সর্বস্তরে অবসান চাইবেন, যেমন বাংলাদেশে আর ফিলিপিন্সে আর আফ্রিকায় মাঝে মাঝেই ওঠে। আর বাকি রইলো রেটোরিক। এক দল এক্‌স্‌পার্টের কমিটি হলে সেটা করে খাওয়া কমিটি? অন্য দলের হলে সেটা 'উৎকর্ষ'।

    এইসব নানা, গত তিন চার দিনে নানা লোকের বলা, অ্যাংগল খসড়াতে দেখিনি বলেই আমি পার্সোনালি disappointed হয়েছি।

    বড় মিডিয়া র অবস্তা অরো খারাপ কারণ times of india, আবাপ ইত্যাদি তে যেসব উইশ লিস্ট বেরিয়েছে, বাংলা বড় কাগজে নানা কথায় উঠছে, সেটা আমার তো মনে হয় নতুন সরকার যত কম শুনে যে গরীব মানুষের ভোটে জিতলেন তাদের কথা শুনে এগোলে বেশি দিন টিঁকবেন।

    আর একটা কতা, কোন ওপিনিয়ন ফোরাম, ফোরাম হিসেবে প্রচন্ড গণতান্ত্রিক হয়ে ওঠার সংগে সরকারের প্রারিটির কোন সম্পর্ক নেই। তাইলে হাফিংতন পোস্টের দেশ আমেরিকা হত না। আমার তো ইচ্ছে ইশ্তেহার বা বিভিন্ন মিডিয়া প্রকাশিত উইশ লিস্টের কথা আদৌ পাত্তা না দিয়ে সরকার যে গরীবের ভোট পেয়েছেন, সেই চোদ্দ আনার সদ্ব্যবহার করুন। মেদিয়ার ক্রেডিবিলিটি প্রায় গান্ধীর ভাষায় western civilisation এর মত। it is a nice idea!
  • h | 203.99.212.53 | ৩১ মে ২০১১ ১৪:৫৮473996
  • আজ অন্তত আর কিচু কইবো না, বেশি কতা বলেছি প্রয় দেড় হপ্তা টানা। সরি জেনুইনলি সরি। এর পরে আবার আমার নেমেসিস, আজ্জো এসে বলবে 'অ্যা-ভা'-দের জন্য 'নী-পা'-রা খালি চেপে যেতে বাধ্য হয়;-)
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ১৫:৩৪473998
  • দুইটা পয়েন।

    এক। সার্ভিলিয়েন্সের অ্যাম্বিটা বাড়ানো দরকার। এ নিয়ে কোনো সন্দেহই নেই। ই দিয়ে শুরু জনতা দিয়ে শেষ। ই থেকে ফোন, ফোন থেকে লোক আয়ুক্ত, সবই আসলে সার্ভিলিয়েন্সের প্রক্রিয়ায় অংশ নেবার জন্য জনতার হতে কিছু টুল তুলে দেওয়া। ই কথাটা শুনতে একটু টেকনোক্র্যাটিক লাগে ঠিকই, কিন্তু সে তো শোনার অভ্যাসের কারণে। স্রেফ অভ্যাসের অস্বস্তির জন্য তো একটি পাওয়ারফুল টুলকে হাতছাড়া করার কোনো মানে নেই।

    দুই। সার্ভিলিয়েন্স করবে কে? বা শুরু করবে কে? সমাজাজের সর্বস্তরেই যখন "পচন' তখন এটা নিয়ে লড়বে কে? এর উত্তর আগেই লিখেছি, যে, এই খসড়ার অ্যাসামশন হল, সেটা সরকার করবে। নইলে সরকারের কাছে খামোখা দাবী জানাবই বা কেন? যদি না করে? তাইলে একই দাবী পরের সরকারকে দেব। সিম্পল।

    আসলে এখানে দুটো পরিষ্কার স্কুল অফ থট আছে। এক, এই ব্যবস্থায় কোনো একটি সরকার কিস্যু করতে পারেনা। সদিচ্ছা থাকলেও পারেনা।
    দুই, এই অবস্থাতেও বেশ কিছু জিনিস নামানো যায়।

    এর মধ্যে দুই নংটিতে অন্তত কিছুটা বিশ্বাস না রখলে তো এই মুহূর্তে হয় কিছু বাগানোর জন্য মমদির দলে নাম লেখাতে হয়, নচেৎ ব্যবস্থা ওল্টানোর কিষেঞ্জিএ সঙ্গে টিপ প্র্যাকটিস করতে হয়। :)

    পরিশিষ্ট: কথা কইতে তো কোনো আপত্তি নাই। শুধু এ কিসুই হয়নি, যাও পড়শুনো করে আমার সঙ্গে কতা কওয়ার যোগ্যতা অর্জন করো, এইটা না কইলেই হবে। :)
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ১৫:৫৬473999
  • আকার কথার একটা কাউন্টার দিই।

    ধরা যাক আমার কাছে একটা লজঝড়ে গাড়ি আছে। গাড়ির অবস্থা খুব খারাপ। চলতে গেলেই হোঁচট খায়। আমার নিজের অবস্থাও বেশ খারাপ। বড়ো জার্নি করার মতো পয়সা নেই। তাই ধার-ধোর করে মাঝে মধ্যে একটু আধটু তেল কিনি দরকারের কাজ গুলো করি। গাড়ি থেমে গেলে ঠেলাঠেলি করি। এখনও এই করেই চলে যাচ্ছে।

    এমতাবস্থায় আমি খবর পেলাম, দুশো মাইল দূরে গাড়ি চালিয়ে গেলেই গুপ্তধন পাবার হাই চান্স। এবার আমি কি করব?

    আমি এই অবস্থায় দুটো কাজ করতে পারি।

    ১। কোনো দিক না ভেবে ধার করে তেল কিনে তেল কিনে গাড়িতে ভরে তৎক্ষণাৎ দুশো মাইল দূরে রওনা দেব। যদিও রাস্তায় গড়ি চিরকালের জন্য দেহ রাখতে পারে।

    ২। অল্পবিস্তর খচ্চা করে গাড়িটা একটু সারিয়ে নেব? তারপর রওনা দেব? আল্টিমেটলি এতে আমার খচ্চা কমই পড়বে। করণ গাড়িটা আগের কন্ডিশনে রাক্ষসের মতো তেল খেত। ট্যাঙ্কে যা ভরা হত তার অর্ধেক চুইয়ে বাইরে পড়ত। একটু সারিয়ে নেবার পর দুশো মাইল যাবার তেলের খচ্চা আগের চেয়ে কমই পড়বে।

    এই দুটো হল ব্রডলি দুটো দার্শনিক অবস্থান। আমি দুই নম্বরে। দুই নম্বর টা চলতে চলতে দুশো মাইল কিভাবে যাব বা আদৌ যাব কিনা সে নিয়ে আলোচনায় আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু আমি মনে করি যেখানেই যাই গাড়িটা আগে সারাই। গুপ্তধন পাই বা না পাই এতে আমার এমনিতেই ব্যয় সংকোচ হবে। এইরূপ ব্যয় সংকোচ আমার অপচয় কমাবে এবং কোনো ভাবেই "নিও লিবারাল' নয়।
  • PT | 203.110.243.23 | ৩১ মে ২০১১ ১৬:৪৬474000
  • বামফ্রন্টের ""করে খাওয়া"" সাংস্কৃতিক কমিটিগুলোতে ""উৎকর্ষ"" বাড়ানোর জন্যে এলেন মহাশ্বেতা দেবী, জয় গোস্বামী, রঞ্জিত মল্লিক ইত্যাদিরা -- আজ দুপুরের খবর।
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ১৬:৪৯474001
  • পিটি - আমি মনে করি এটা আবারও নির্লজ্জ দলতন্ত্র। কিন্তু আপনি কি মনে করেন?
  • PT | 203.110.243.23 | ৩১ মে ২০১১ ১৬:৫১474002
  • ...... ও:, সেই সুনন্দ সান্যাল, অভিরূপ সরকার আর সুজাত ভদ্ররা তো উচ্চশিক্ষার "উৎকর্ষ" বাড়ানোর জন্য মন্ত্রীর হাতে গড়া কামিটির সদস্য হয়েই গিয়েছেন।

    এত ""আমরা-ওরা""-র ঢাক পেটানোর পরে এই পরিবর্তন?
  • PT | 203.110.243.23 | ৩১ মে ২০১১ ১৭:০৫474003
  • @Kallol
    আমি কি মনে করলাম তাতে কিস্যু আসে যায় না। সে বরং পরে বলা যাবে। আবাপ কিংবা বর্তমান বললে কিছু হতে পারে। তবে এ বেশ হয়েছে। ক্রেমে ক্রেমে পরিবর্তনকামী বাঙালীর বোধোদয় হবে, হৃদয়ের বদলে মগজের দ্বারা চালিত হয়ে ভবিষ্যতে সিদ্ধান্ত নেবে আশা করা যায়। ইদানিং যেমন ""বিশ্বমানের রেলস্টেশন"" ইত্যাদি নিয়ে প্রবল তৃণমুলীরাও যেমন কথা বলা বন্ধ করেছেন।
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ১৭:২৯474004
  • শিক্ষাটা মনে হয় নীতিনির্ধারক কমিটি। না জেনেই বললাম অবশ্য। ভুল হলে ঠিক করে দেবেন। সেক্ষেত্রে ওটা ঠিকই আছে।

    কিন্তু সংস্কৃতিটা মানা গেলনা।
  • PT | 203.110.246.230 | ৩১ মে ২০১১ ১৭:৪৭474005
  • এই ফাইন টিউনিংটা এর আগে বোধহয় আলোচিত হয়নি - মানে কোন কোন কমিটিতে ""দলতন্ত্র"" চলবে আর কোনটায় চলবে না। দিদি বা আবাপ/বর্তমান ভোটের আগে সের'ম কোন নির্দেশিকা দিলে সুবিধে হত .....
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:০১474006
  • এটা খুব সোজা। আগেও ছিল। ধরুন শিক্ষার পলিসি নির্ধারণে এক সদস্যের কমিটি/কমিশন। তাতে ছিলেন অশোক মিত্র। সে নিয়ে কেউ কখনও দলতন্ত্রের অভিযোগ তোলে নি।
  • quark | 202.141.148.99 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:০৬474007
  • ইন্টারেস্টিং! "আগে কেউ অভিযোগ তোলে নি" বলেই তো "পরিবর্তন"। এখনও তোলা যাবে না?
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:১৩474009
  • ইন্টারেস্টিং। মন্ত্রীরা কেন বিরোধীপক্ষের নয়, তাইলে কিসের পরিবত্তোন, এবার নিশ্চয়ই সেই কোশ্নো আসবে। :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন