এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নতুন সরকারের শিক্ষা শিল্প স্বাস্থ্যনীতি ইয়াদি (২)

    aka
    অন্যান্য | ২৫ মে ২০১১ | ১৮৮৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 203.110.246.230 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:১৬474010
  • ... যাচ্চলে, গোটা ইলেকশনটাই তো লড়া হল ""দলদাস"" দের উচ্ছেদ করার জন্যে এবং ""দলতন্ত্র"" নামক একটি প্রথার বিরুদ্ধে -- যা নাকি গোটা ভারতবর্ষের মধ্যে একমাত্র প:বঙ্গেই বিরাজমান ছিল.....এবং আকাশে বাতাসে এও ধ্বনিত হয়েছিল যে সর্বস্তরে নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবিদের নিয়োগ করা হবে। আমি কি ভুল শুনেছিলাম তবে?
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:১৯474011
  • পিটি, আগেও বলেছি এখনো বলছি তৃণমূল বা মমতা নিয়ে আমার কোন ভয়ঙ্কর উচ্চাশা নেই। সিপিএমএর দম্ভের অবসান হোক এটাই চেয়েছিলাম। সেটা হয়ে গেছে। এখন আবার অন্য লড়াই। সে লড়াইটাও লড়ছি। তপন দত্ত নিয়ে লেখাটা চোখে পড়েছে আশা করি।
    তণমূলের সিপিএম ধোলাই নিয়ে আমার বক্তব্যও এই সংক্রান্ত কোন একটা সুতোয় রেখেছি।
    ব্যাক্তিগতভাবে সুজাত, পূর্ণেন্দু বসু, জয় গোস্বামী আমার বন্ধু। ওদের সাথে আমার তৃণমূল সংক্রান্ত মূল্যায়নে ফারাক ছিলো এবং আছে। ভালো লাগলো এসিউসির স্ট্যান্ড।
    এই নিয়ে অবশ্য আগেও বহু কথা হয়ে গেছে।
    কিন্তু আবারও জবাবটা এড়িয়ে গেলেন। এই নির্লজ্জ দলতন্ত্র নিয়ে আপনার মত কি জানতে পারি? কারন আপনি কি মনে করছেন তাতে অনেক কিসুই আসে যায়। পরে বলবেন বলেছেন। অপেক্ষায় থাকলাম।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:২০474013
  • লাইনে ফিরে আসুন কমরেডস।

    কেন গুপ্তধন আর ইনফ্রাস্ট্রাকচার এক নয়?

    ধরা যাক স্বাস্থ্য - কেন কলকাতার সরকারী হাসপাতালগুলোর এই হাল? অন্যতম কারণ হল এই হাসাপাতাল গুলোর ওপর চাপ খুব বেশি। কেন? না জেলা থেকে লোকজন ভীড় জমায়। কেন? না জেলার হাসপাতালে সুস্থ মানুষ মরতে সময় লাগে তিনদিন আর অসুস্থ মানুষ মরতে সময় লাগে কয়েক মিনিট। কেন? মূলত ভালো ডাক্তার, অ্যাডমিনিস্ট্রেটররা কলকাতা ছেড়ে নড়তে চায় না। কেন? না তাদেরও জীবন আছে, ছেলেমেয়ের স্কুল আছে, উইকেন্ডে সিনেমা, অ্যাকাডেমি আছে ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। এবারে যদি ধরুন ১০০ মাইল যেতে ঘন্টা দেড়েক দুয়েক সময় লাগে এমন রাস্তা থাকে, ট্রেন থাকে। তাহলে কিন্তু এনারা যাবেন, যদি ভালো ইন্সেটিভ দেওয়া যায়। যদি কলকাতার মতনই ভালো স্কুল টুল থাকে তাহলে অনেকেই মুভ করে যাবেন। যেমন ডাক্তাররা বাঁকুড়ার থেকে শিলিগুড়ি যেতে বেশি পছন্দ করবে।

    ধরুন শিল্প - এখন শিল্প হচ্ছে কোথায়?সিঙ্গুর। কেন? না শিল্পপতি চেয়েছেন। টাটা যদি চায় সিঙ্গুর তাহলে সিঙ্গুরেই গাড়ি কারখানা হবে। নইলে টাটা গুজরাটে চলে যাবে। আনফরচুনেটলি বার্গেইন পাওয়ার টাটার হাতে। পুঁজি নিয়ে যতই চিল্লাই না কেন, গত কয়েক দশকে পুঁজি ১০০ গোল দিয়েছে। এটা মেনে নিন। মেনে নিয়ে রাজ্যে হাজার হাজার সিঙ্গুর তৈরি করুন, যাতে টাটাকে অপশন দিয়ে গুলিয়ে দিতে পারেন। টাটার সাথে বিড়লার কম্পিটিশন লড়িয়ে দিতে পারেন। পুঁজির নিয়মেই পুঁজিকে হারান। হাজার হাজার সিঙ্গুর করতে গেলে ঝাঁ চকচকে রাস্তা করুন আশেপাশে, যাতে সহজে যাতায়াত করা যায়, ভালো রিসোর্স থেকে কাঁচামাল সহজে পৌঁছে যায়।

    প:ব:য়ের অনুন্নয়নের একটা বড় কারণ হল কলকাতা কেন্দ্রিকতা। দরকার বিকেন্দ্রিকরণের, আর তার জন্য দরকার ইনফ্রাস্ট্রাকচার তৈরি। আর তারজন্য দরকার পোনবদাকে পটানো।
  • quark | 202.141.148.99 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:২০474012
  • উঁহু আসবে না।

    "কথা কয়ো না, কেউ শব্দ কোর না, ভগবান নিদ্রা গিয়েছেন"
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:২২474014
  • পিটি, কোয়ার্ক, প্রাণখুলে, গলা খুলে, বুক চিতিয়ে বলুন - এই সব বুদ্ধিজিবীদের ঐসব কমিটিতে ঢুকিয়ে দেওয়াটা নির্লজ্জ দলতন্ত্র। এই দলতন্ত্র নিপাত যাক।
    আমি গলা মেলাচ্ছি।
  • quark | 202.141.148.99 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:২৫474015
  • বুক চিতিয়েই বলছি - দলতন্ত্র নিপাত যাক। বিশ্বাস করা বা না করা আপনাদের ব্যাপার।
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:৩৩474016
  • কোয়ার্ককে শাব্বাস। এটাই যদি একটু আগে থেকে বলতেন, আজ এই অবস্থা হতো না। কারন, অশোক মিত্র, পবিত্র সরকার, অভিরূপ সরকার, সুনন্দ সান্যাল, মহাশ্বেতা, জয় গোস্বামী, মেঘনাদ ভট্টাচার্য্য, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, মৃণাল সেন, বিজন চৌধুরী, শুভাপ্রসন্ন সকলেই ঐ ঐ কমিটিতে যোগ্য মানুষ এনিয়ে তো কোন কথাই নেই। তবে কি না সকলেই ঐ ঐ পদে গেছেন দলদাস হয়ে।
  • quark | 14.139.221.81 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:৩৫474017
  • বলিনি এই সিদ্ধান্তটা কি আমার অন্য কথা থেকে নেওয়া হ'ল?
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:৩৯474018
  • না, মানে ইয়ে, আগে ঐ পকাবু-স্থিকাবু টইগুলোতে দেখিনি তো, তাই। মানে, বামফ্রন্ট এঁদের ঐ ঐ কমিটিতে ঢুকিয়ে দলতন্ত্র কায়েম করছে, এমন কথা আপনি লিখেছেন বলে পোড়া স্মৃতিতে খুঁজে পাচ্ছি না।
  • quark | 14.139.221.81 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:৪৫474020
  • আরে বাবা, বল্লামই তো কোন প্রশ্নই করব না।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:৫২474021
  • দলতন্ত্র তো হবেই। আমি যেমন কমরেড অপ্পনরে কমিটিতে রাখবই রাখব। কারণ ওনার সাথে আইডিওলজি, কাজ করবার ধরণ ইত্যাদি সবই মেলে। কিন্তু দলদাস করব না। মানে কমরেড অপ্পন দরকার পরলে আমাকে ক্রস করতে পারেন, নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। প্রথমটা হবেই, দ্বিতীয়টা প্র্যাকটিস করতে হবে। দ্বিতীয়টা সিপিএম নীতিগত কারণেই করেছে যাতে প্রতিবিপ্লব না হয়। ভুল হয়েছে, তার দায় যতনা সিপিএমের লোকজনের তারথেকেও বেশি বোধহয় হলুদ হয়ে যাওয়া কিছু বই, যার মোহ বাঙালী এখন ছাড়তে পারে নি।
  • h | 203.99.212.53 | ৩১ মে ২০১১ ১৮:৫৩474022
  • @Ishaan@03:34

    মাইরি।

    এক। দুটো স্কুল অফ ঠট তো আছে। তো 'দুই' যেটা, 'এই অবস্থাতেই বেশ কিছু নামানো যায়' এই অবস্থানের জন্য সিপিএম এখনো প্যাংক খায়, যথ ১১২ ইত্যাদি। যাঁরা মনে করেন, 'এই অবস্থাতেই সব জিনিস-ই নামানো যায়' আর 'এই ব্যবস্থায় কোন একটি সরকার কিস্যু করতে পারে না' হাত মেলালেন যে সেটাকে এড়ালে তো চাপ। অন্তত এই maleবন্ধন যে হয়েছে তার তো একটা independent স্বীকারোক্তি দরকার :-) বা অন্তত এটা বলা দরকার, যে মমতার, যে কোনো সরকারের মতই মেন কাজ হল, কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট, এবং সেটা কিছুটা সম্ভব কিছুটা অসম্ভব। তাকে গ্যাস দিয়ে মাইরি, পাতি চাঁটাই সম্ভাবনা না বলে, ওয়ার্কফোর্সের রেডিপ্লয়মেন্ট বল্লে তো লোকে দুকতা কইবে না?

    দুই। সরকার সার্ভেলেন্স করবে বেশ কথা, কিন্তু সর্কার কাদের কথা শুনবে সেটা তো ঠিক হওয়া দরকার। এই যে গভ: তৈরি হল, সঙ্গে সঙ্গে যাদের হাতে 'টুল' আছে তারা এজেন্ডা সেটিং করতে আরম্ভ করলো, আর সরকার ও উদ্বাহু হয়ে তাদেরি কতা শুনতে আরম্ভ করলেন, এটা আটকানো না গেলেও কাউকে কাউকে তো বলতে হবে? যে আগে যাদের ভোট পেলেন তাঁদের কতা শুনুন। যেচে উপকারীদের কেউ ই তো নির্বাচিত না, হয়তো নির্বাচক ও না।

    এক ও দুই এর বাইরে যেটা, সেটার আর্টিকুলেশন টা ভালোভাবে মানি, কিন্তু পার্থক্যটা মানি না। জয়ী রাজনৈতিক শক্তির সংগে, কেন্দ্রের সংগে(in bold), না গেলে কিচু বিসেশ পাওয়া যাবে না, আক্ষরিক এবং দার্শনিক অর্থে, এই মূল মন্ত্রটাই এইবারের নির্বাচনের শিক্ষা।

    অতএব বিকল্প ফিকল্প মারো গুলি, লিপ সার্ভিস ও না, ভোট দাও, রেল পাও ইত্যাদি। একটু একে্‌স্‌টন্ডেড অর্থে, মন্টেক দা বুয়েচেন আম্রিগা না ধরলে হবে না, পোনোব দা বুয়েচেন, সোনিয়াদি না ধরলে হবে না, সোনিয়াদি বুয়েচেন আম্রিগা না ধরলে হবে না, আমরা বুঝলুম, পোনোব দা না ধরলে হবে না, পাড়া বুঝবে, ব্লক কংগ্রেস না হলে হবে না। আরেকটা দিক হল, পোলিটিকাল কতা বল্লে কাউকে ধরলেই হবে না, সুদু উন্নয়ন।

    সত্যি বলতে কি, অতি উচ্চাশিক্ষিত মন্টেক ,কৌশিক বসু (মাল্টি ব্র্যান্ড রিটেল আনলে জিনিসের দাম কমে যাবে ইত্যাদি সম্প্রতি) এদের সমালোচনা করছি বটে, কিন্তু এই খসড়া টসড়া করে কি আমরা তাইলে তাঁদের মতই হয়ে উঠতে চাইছি? নির্বাচিত নই, নির্বাচক ও নই, কিন্তু ক্ষমতার ব্যবহারিক দর্শন টা আমি তৈরি করে দেবো। এটা স্লাইট চাপের।

    'পড়াশুনো' নিয়ে অত খচে যাওয়ার কি হল, আগে তো এইখানে এটা কেউ মাইন্ড করত না, সারাদিন সবাই সবাই কে পড়তে বলতো, অন্তত অন্যে পড়লে রেগে যেতো না? কেউ তো আর ম্যাংগো না সত্যি সত্যি, সকলেই তো সকলের চাইতে কিসু না কিসু বেশি পড়েছে। যথেষ্ট হোমোজিনিয়স রিডারশিপ।

    ভেবে দেখ, কাগচে অপ-এড লেখা গুলোর , সব মিডিয়াতেই মূল সুর হল , 'আমি জানি তাই বলি্‌ছ' , জার্নালিস্টিক হলে সুর বদলে, 'বিশ্বস্ত সুত্রের খবর'। এত খচে যাবে লোকে, ভাবি নি মাইরি।i did not notice any malice?

    খসড়াটাতে তো নানা লিংক দিয়ে স্বয়ং দেবব্রত বাবুকে আপডেট হবার জন্য 'পড়াশুনো' করতে বলছে মাইরি।আবার যদি না করেন খানিকটা precis মত বলছে, না পড়ে উপায় নেই;-)

    ডিসিপ্লিন সম্পর্কে ঈশানের একটা প্রকাশিত অবস্থান আছে, দার্শনিক অবস্থান, কিন্তু তাতে লোকে জেনেরালি কথা বলার সময়ে কন্টেম্পোরারি বা যে ট্র্যাডিশন ক্লেম করা হচ্ছে,তার আইডিয়া রেফার করবে না? এটা তো সব ফিল্ড এ সব সময়ে অচ্ছে। 'বহুরৈখিক' ভাষাতেও গুর্বন্দনা তো একটি কাব্যিক ঐতিহ্য;-)

    -'ই' র পয়েন মেনে নিলাম না পুরোটা, আর বক্বক করছি না, lets seek closure :-)

    শেষ কথা গরীব মানুষ বল্লেই হল, আমি অন্তত বলবো না এটাই কাম্য। খসড়া বা উইশ্লিস্ট যাঁরা দিচ্ছেন দিন। here's wishing tough luck, for the khasraa, not the authors of it, of course. ;-)
  • PT | 203.110.246.230 | ৩১ মে ২০১১ ১৯:১৪474023
  • @Kallol
    জবাবটা এড়ানোর থেকেও চাইছিলাম না কারো সঙ্গে সরাসরি তক্কে জড়াতে। আমি আগেও মনে করেছি এবং এখনও করি যে দলতন্ত্র ইত্যাদি নিয়ে পরিবর্তনের যে প্রত্যাশা ঢাক পিটিয়ে জাগানো হয়েছিল সেটা আকাশ-কুসুম কিংবা সোনর পাথর-বাটি। একটি দল ক্ষমতাতে এলে অন্তত: ভারতবর্ষের প্রেক্ষিতে (আওয়াজ খাব জানি) তারা তার একই wave-lenghth- এর লোককে বিভিন্ন কমিটিতে বসাবে সেটা স্বাভাবিক। কথা হচ্ছে যাকে বসানো হচ্ছে সে সেই কাজটা করার যোগ্য কিনা। দুটো নাম নেওয়া যেতে পারে: শম্ভু মিত্র এবং সৌমিত্র চাটুজ্জে। বামেরা শম্ভু বাবুকে এবং তৃকংরা সৌমিত্র বাবুকে কোল দেবেনা এটাই প্রত্যাশিত। এ নতুন কিছুনা। মার্গারেট থ্যাচারের ক্ষমতা দখলের পর এইরকম ঘটনা সেখানেও ঘটেছিল। এটা আমার মন্‌পসন্দ না হলেও এটাই বাস্তব। যেমন কিনা গান্ধী পরিবার ক্ষমতায় না থাকলে ব্যঙ্গালোরের একজন প্রখ্যাত সায়েন্টিস্টের কাছে দিল্লীর দরজা বন্ধ হয়ে যায়। অথবা ভেবে দেখুন যে সুজাত ভদ্রকে পুলিশ মন্ত্রী করা হল.....

    কাজেই দলতন্ত্র-র বিষয়ে শুধু বামেদের দোষারোপ করা ছেনালির নামান্তর। মনমহোন-প্রণব-মন্টেকের আসল উদ্দেশ্য ছিল লোকসভায়, বিধানসভায় এবং পরোক্ষে রাজ্যসভায় সিপিএমের আসন সংখ্যা কমানো। এসউসিকে ইগনোর করা যায়, মানবাধিকার কর্মীরা আর এনজিও-রা কস্তুরিমৃগর মত আপন গন্ধে মাতোয়ারা আর মাওবাদীদের তো রাষ্ট্রোদ্রোহী বলে যখন-তখনই মেরে ফেলা যায় -- মুখ্যমন্ত্রী দিদি বা দাদা যেই হোননা কেন ভারতীয় সংবিধানের প্রতি আনুগত্যের জন্য চুপ করে থাকবেনই। আর পরিবর্তনকামীদের নিয়েও কোন সমস্যা নেই -- সোবিয়েত নিয়ে সলঝেনিৎসিন ""গুলাগ"" লিখেছিলেন। ভিয়েৎনামও তাঁর জিবৎ কালের ঘটনা -- তা নিয়ে তিনি নোবেল পাওয়ার মত কোন ছোটগপ্প লিখেছিলেন বলেও তো শুনিনি!!

    সমস্যা হচ্ছে ভোটে জিতে আসা বামেদের নিয়ে। এদের শেষ করা যায় কিভাবে? কি যেন একটা প্রবাদ আছে -- মেরে ফেলার আগে কুকুরটাকে বদনাম দাও …… এও তাই। ভোটের রেজাল্ট বেরোনোর পরে আবাপর হেডিং ছিল-- ""বাম বিদায়"" - সেটাই মুখ্য উদ্দেশ্য। তার পরের কমিটির সদস্যদের সম্পর্কে কল্লোল বা পিটি কি ভাবল তাতে মনমহোন-প্রণব-মন্টেকের কি আসে যায় যতক্ষণ আবাপ/বর্তমন/প্রতিদিন সহায়।

  • PT | 203.110.246.230 | ৩১ মে ২০১১ ১৯:৩১474024
  • *wave-length, *বর্তমান
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ১৯:৫৫474025
  • অর্থাৎ দলতন্ত্রটা ভালোই। নেহাৎ ভালোই না বললেও - এমনটাই রেওয়াজ, বা দলতন্ত্র আবার কি? সকলেই তো পছন্দের টিম চাইবে।
    আমার এখানেই আপত্তি। কেন সৌমিত্র চট্টোর সাথে বিভাস চক্র কাজ করতে পারবে না। কেন বিজন চৌ আর শুভাপ্র একসাথে কাজ করবে না।
    কেন সেই ""পছন্দের"" লোকই চাই।
    শম্ভু মিত্র-উৎপল দত্ত-অজিতেশ একসাথে কাজ করলে বাংলা নাটকের ভালো হতো।
    সৌমিত্র-পরমব্রত একসাথে কাজ করলে বাংলা সিনেমার ভালো।

  • aka | 168.26.215.13 | ৩১ মে ২০১১ ১৯:৫৭474026
  • হায় হানুদা আমার মহত ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রোজেক্টকে নেহাতই সুবিধাবাদ বলল! ভদ্রভাবে কয়েছে কিন্তু তাই কইল। :((

    বাংলা কথা, আমি মনে করি, প:ব:য়ের সিপিএমের হার শুধুই কিছু আতা কেলানে নেতার ছড়ানো নয়। আসলে ভারতে বাম আন্দোলন তার বর্তমান নীতি, রেটরিক সমস্ত কিছু নিয়েই ক্রমশ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। কেন্দ্রে টাটার বিরোধীতা আর রাজ্যে টাটাকেই হাতে ধরে টেনে আনা এই দুয়ের টানাপোড়েন কে রাজনৈতিক ও নীতিগতভাবে ব্যাখ্যা করতে না পারাই বামেদের সবথেকে বড় ব্যর্থতা। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে পলিটিকাল অবস্থানটাই ভেবে দেখার মতন। সবাই সবার অবস্থান, দু:খ, কষ্ট, সবই বোঝে, তার সমাধান সম্বন্ধেও সম্যক ধারণা অবশ্যই আছে। কিন্তু তার যেটা নেই তাহল আরও বড় একটা ভিউ, তাই পার্লামেন্টারি সিস্টেমে একটা হায়ার্কি আছে। তাই সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত টপ-ডাউন এবং বটম-আপ দুয়ের কোন এক ওয়েটেড অ্যাভারেজ। একে নিও-লিবারাল বললে তাই,কিম্বা প্র্যাগম্যাটিক বললে তাই, বিড়াল কিম্বা শুঁয়োপোকা বললেও ক্ষতি নেই।

    শুধুই পলিটিকাল রেটরিকে আটকে না গিয়ে বরং সেটাকে ছুঁড়ে ফেলুন, বিশেষত যখন দুই এক্সট্রীমের কোনটাই সবসময় কাজ করে না, ইতিহাস তার স্বাক্ষী। এই খসড়া না হয় টপ-ডাউন, শুধু মাত্রই টপ-ডাউন বলে তাকে ফেলে দেব কেন?
  • h | 203.99.212.54 | ৩১ মে ২০১১ ২০:১০474027
  • আর্জো :-))))))))

    তৃ মূ কে আর যে যাই বলুন, রেটোরিক বস্তুটা উনি 'কমিয়েচেন', একতা বলবেন না, বাটামের রেটোরিক ও রেটোরিকের বাটাম ইত্যাদি যাকে বলে বাড়ন্ত না, সে আপনি একরেখায় চলুন বা বহু রেখায় :-))

    মাইরি, কবে আসচ, একটু বিলিতি খাওয়ালে আরো রেকে ডেকে কইবো, 'আমারে কে নিবি ভাই সঁপিতে চাই আপনারে' ইত্যাদি।
  • aka | 168.26.215.13 | ৩১ মে ২০১১ ২০:১৯474028
  • দ্যাট ইজ দা পয়েন। শুধুই রেটরিক ""আমরা নিরপেক্ষ নই"" এর বিপরীতে ""মা-মাটি-মানুষ""। বীরেন বাবুর কবিতা মনে পড়ে। তাই তো প্রথম দিন থেকে সরকারকে প্রবল চাপে রাখার চেষ্টা। আগের বার সুযোগ পাই নি। ;)

    যাওয়ার কি আর ঠিক আছে? ডিসেম্বরে হইলেও হইতে পারে, যবেই হোক বিলিতি হচ্ছেই।
  • nyara | 122.172.164.104 | ৩১ মে ২০১১ ২০:৪৮474029
  • হনুর কথা থেকে আমি যা বুঝলাম, মমতার বাটামে হাসপাতাল থেকে কুকুর-বেড়াল তাড়ানো গেলেও কোন বড় পরিবর্তন আনতে গেলে অ্যামেরিকায় আগে জনগণতান্ত্রিক বিপ্লব আসতে হবে। কারণ কেন্দ্রের বঞ্চনা ও বিশ্বব্যাপী কর্পোরেট লালচ।

    ব্যাঙ্গালোর কর্ণাটক প্রদেশে। বিজেপি সরকার। কেন্দ্রের সঙ্গে জিঞ্জার অ্যান্ড প্ল্যান্টেন সম্পর্ক। স্বাস্থ্য - "ব্যবস্থা ভালই, চলবে।"
  • aka | 168.26.215.13 | ৩১ মে ২০১১ ২০:৫৯474032
  • মমতার বাটামে শহরের হাসপাতালে কদিন কিছু হবে। গ্রামের হাসপাতাল? যেখানে একটা অ্যাস্পিরিন পাওয়া যায় না, সাপের কামড়ের জন্য অ্যান্টিভেনম পাওয়া যায় না, তার কি হবে? বেট ফেল্লাম প:ব:য়ে যতজন লোক শহুরে হাসপাতালের বেহালের জন্য মারা যায় তার থেকে অনেক বেশি লোক মারা যায় গ্রামে সময় মতন কিছু না পাওয়ার জন্য। সেই তুলনায় শহুরে হাসপাতাল তার সমস্ত অসুবিধা সত্বেও স্বর্গ।

    শহুরে হাসপাতালে কেন সমস্ত হাসপাতালেই কর্ম সংস্কৃতি ফেরানো দরকার। কিন্তু যেভাবে মিডিয়া এবং খবরের কাগজে প্রচারিত হচ্ছে যে এই করলেই সবাইকার স্বাস্থ্য ভালো হয়ে সবাই লোথার হয়ে যাবে সেটা আসলে অতিরঞ্জিত মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি।

    বোতীনের বুঝতে সুবিধা হবে বলি, এটা নেসেসারি কিন্তু সাফিশিয়েন্ট নয়।
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ২১:২২474033
  • এত কিছু নিয়ে আমি একা কমেন করব? ওরে বাবা। :(
  • siki | 122.162.75.192 | ৩১ মে ২০১১ ২১:২৪474034
  • কিস্যু হবে না। ওনার দাপাদাপি কেবল কলকাতা চৌহদ্দির মধ্যেই। আমলাশোল আমলাশোলেই থাকবে, বালুরঘাট বালুরঘাটে।

    জানাই ছিল। এখন শুধু দেখে যাওয়া, আর খুব বেশি চুলকুনি জাগলে খোলা পাতায় প্রতিবাদ করে যাওয়া :-)
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ২১:২৭474035
  • প্রথমে কল্লোলদা। ঠিক একমত হলাম না। আমার যদি একটা ভিশন থাকে আর রামের যদি ঠিক উল্টো ভিশন থাকে, তাহলে নীতিনির্ধারণের প্রশ্নে দুজনকে একসঙ্গে বসিয়ে দিলে ফাটাফাটি ছাড়া কোনো লাভ হবেনা।

    কিন্তু শোনার প্রশ্নে, বা উপদেষ্টা কমিটি গঠনের প্রশ্নে অবশ্যই হক্কলের কথা শোনার দরকার। দরকার হলে তার একটা অংশও নেওয়া দরকার। সেখানে পেটোয়া/অনুগত লোক বসানো মানে ইচ্ছাকৃত ভাবে নিজের কান বুজে রাখা।
  • kallol | 220.226.209.2 | ৩১ মে ২০১১ ২১:৩১474036
  • আরে ফাটাফাটি তো হবেই। তক্কো না হলে কিসুই হবে না। আর এইসব কমিটি কি আর নীতি নির্ধারণ করে? সে তো মন্ত্রীসভার ব্যাপার। এরা বেসিকালি উপদেশই দ্যায়। করা না করা মন্ত্রীদের ব্যাপার।
  • dri | 117.194.240.233 | ৩১ মে ২০১১ ২১:৩৩474037
  • ন্যাড়াদা, কর্নাটকের হেল্‌থ কেয়ার নিয়ে একটু বিশদে বলুন তো।

    ব্যাঙ্গালোরে সরকারী হাসপাতাল কেমন? বেসরকারীটা আন্দাজ করতে পারছি।

    ব্যাঙ্গালোরের বাইরে সরকারী ব্যাবথা কেমন? লোকজনকে কি দূরদূরান্ত থেকে লুরু ছুটে আসতে হয়?
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ২১:৪৪474038
  • এবার আকা।

    আকার মডেল এক অর্থে ভালই, মানে যতদিন পোনোবদা আছেন, অর্থাৎ টাকা চাইলেই পাওয়া যাচ্ছে, তদ্দিন টাকা চেয়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচারে খচ্চা করার কোনো মানে নেই।

    কিন্তু পয়েন হল, টাকা পেলেই কি সব ঠিক জায়গায় হুহা খচ্চা হবে? হয়ে প্রত্যাশিত অর্থনৈতিক ফল দেবে? অভিজ্ঞতা বলে দেয়না। বঙ্গে এর অনেকগুলো উদাহরণ আছে। আপাতত একটাই দেব। একশ দিনের কাজ।

    এই একশদিনের কাজ প্রকল্পটি, কেন্দ্রে পাশ করানোতে বামেদের বিরাট ভূমিকা ছিল। এটা বামেদের চরম নিন্দুকও স্বীকার করবেন। রাজ্যে সেটা ইমপ্লিমেন্ট করাটা বামেদের দায় ছিল, কারণ ওটা বামেদেরই অ্যাজেন্ডা। টাকারও খুব অভাব ছিল তা নয়। কিন্তু অনেকগুলো জেলাতেই টাকার সিংহভাগ খচ্চা করা যায়নি।

    কেন এটা হয়নি? টাকা? ছিল। রাজনৈতিক ইচ্ছা? ছিল। কিন্তু স্রেফ অদক্ষ সিস্টেম কাজটা করতে দেয়নি। অবশ্যই সিস্টেমটাকে দক্ষতর করে তোলার কোনো চেষ্টাও ছিলনা।

    এটা কিন্তু জাস্ট একটা প্রকল্প নয়, হাসপাতাল/স্বাস্থ্যব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বিশ্বব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়া হয়েছিল একটা সময়। এই রাজ্যেই। সেই টাকায় বেশ কিছু অত্যাধুনিক জিনিসপত্তরও নাকি কেনা হয়েছিল। কিন্তু সেসব এখন নাকি নীরবে ঝুলে ঢেকে বসে আছে। কত টাকা ঋণ ছিল, সে ডেটা এখনই নেই, ফলে ডিটেলটা দিতে পারবনা। কিন্তু সেই টাকাই আজকের ঋণের একটা ভগ্নাংশ এ নিয়ে সন্দেহ নেই।

    এরকম খুঁজলে গুচ্ছা গুচ্ছ জায়গা পাওয়া যাবে, যেখানে টাকার অভাব ছিলনা। সমস্যাটা ছিল দক্ষতার। এক্ষেত্রেও, অভিজ্ঞতা থেকে আশঙ্কা করা যথেষ্ট কারণ আছে, যে, পোনোবদা ১০০০ কোটি টাকা দিলেও তার ৫০০ কোটি নানা লোকে খাবে। বাকিটাতে এলোপাথাড়ি কিছু হাবিজাবি জিনিস কেনা/বানানো হবে। প্রশাসনিক কর্তা মন্ত্রীকে রিপোর্ট দেবেন সব হয়ে গেছে স্যার/ম্যাডাম। স্যার/ম্যাডাম একটা কাগজ পড়ে প্রেস কনফারেন্সে জানিয়ে দেবেন, যে, রাজ্যের ইনফ্রাস্ট্রাকচারের উন্নয়ন সম্পন্ন। খেল খতম পয়সা হজম।

    ফলে প্রশাসনকে দক্ষতর করে তোলার কোনো বিকল্প নেই।
  • nyara | 122.172.164.104 | ৩১ মে ২০১১ ২১:৫৫474039
  • এইজন্যে দ্রি-কে একদম পছন্দ নয় - যত্তসব কূট প্রশ্ন করে ব্রাউনি পয়েন্ট কেঁচিয়ে দেবার ধান্দা।

    আমার নিজের এখানে কোন হাসপাতালে এখনও ঢোকার সুযোগ হয়নি - কী সরকারি, কি বেসরকারি। তবে সরকারীগুলোকে বাইরে থেকে দেখে বেসরকারি-র সঙ্গে খুব তফাত বোঝা যায় না। সাঁইবাবার হাসপাতাল ধরণের প্রাসাদ-টাইপের কেস ছাড়া। সেদিন ইন্দিরানগরের ইএসআই হাসপাতালের সামনে দিয়ে গেলাম। মানিকতলা ইএসআই-এর সামনে দিয়ে একসময়ে রোজ গেছি। বাইরে থেকে হেভেন অ্যান্ড হেল।

    তাছাড়া দেখবেন সরকার এখানে প্রচুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল চালায়। NIMHANS তো ভারতবিখ্যাত। বাকিগুলো সম্বন্ধেও খারাপ শুনিনি। তবে আমার পরিচিতরা সবাই দেখি প্রাইভেটেই যায়। খবর নিয়ে জানাচ্ছি।

    http://www.bangalore-karnataka.com/medicalservices/governmenthospitals.htm
  • dri | 117.194.240.233 | ৩১ মে ২০১১ ২২:০৩474040
  • ঠিক। এই ডেটা চাই।

    এই যে দু লক্ষ কোটি না কত যেন ঋণ, তার ডিটেলস। কোন খাতে কত ঋণ (মে বি সবচেয়ে বড় কুড়িটা লোন)। সেই সেই প্রোজেক্ট এখন কি অবস্থায় আছে।

    এই ইনফোটা তো স্টেট সিক্রেট হওয়া উচিত না। ট্যাক্স পেয়ারদের এই ইনফোটা জানা (খবর রাখা, তদারকি করা) কর্তব্য। একটু সার্ভেইলেন্স।

    এই ইনফোটা পাওয়া কি সোজা?
  • Ishan | 14.99.20.222 | ৩১ মে ২০১১ ২২:০৯474041
  • হনুর বক্তব্যে যে কটা পয়েন্ট পেলাম:

    এক। সরকার সার্ভেলেন্স করবে বেশ কথা। কিন্তু কাদের কথা শুনবে সেটা ঠিক হওয়া দরকার।

    একমত। ডায়ালগের কথাটা, হাল্কা করে আছে। আরও পষ্টো করে নানা বিধ এজেন্সির সঙ্গে বহুস্তরীয় ডয়ালগের ব্যাপারটা পষ্টো করে বলা দরকার। এগ্রিড।

    দুই। বিকল্প ফিকল্প মারো গোলি। মন্টেক বুঝেছেন আম্রিকা নাধরলে হবেনা, আমরা বুয়েচি পোনোবদা না ধরলে হবেনা... ইত্যাদি।

    এটা একেবারেই বুঝলাম না। এটা কোথায় কখন বল্লাম, বা, এই অবস্থানকে বৈধতা দিলাম জানিনা। আমাদের বাম বন্ধুরা এটা বহুবার করেছেন। বড়ো স্তরে "এবার বন্ধু সরকার' থেকে শুরু করে ছোটো স্তরে "ডালমিয়া না গেলে ইডেন খেলা পাবেনা কিন্তু' অবধি।

    এই এবস্থান নেবার বা সমর্থন করার কোনো প্রশ্নই নেই। এবং বাকি বক্তব্য থেকে লজিকালি এই কনক্লুশনে পৌঁছনো যায় বলেও মনে হয়না।

    তিন। আমরা কারা? নির্বাচিত নই, নির্বাচকও, নেই, এই খসড়া ফসড়া করে কি ক্ষমতার ব্যবহারিক দর্শনটা আমিই তৈরি করে দেব?

    মানা গেলনা। আমি নির্বাচক না হতে পারি, নির্বাচিত তো বটে। প্রেসার গ্রুপ তৈরি করা আমার জন্মগত অধিকার। প্রলেতারিয়েত নই বলে সে অধিকার থেকে বঞ্চিত হব নাকি? বিশেষ করে আমি তো বাকি কোনো এজেন্সি এবং তার সাথে ডায়লগকে অস্বীকার করছিনা। বরং সেটা এনডোর্স করছি। মানে "আমি'ই প্রাইম নই। বাকিরাও ক্ষমতার ব্যবহারিক দর্শন তৈরিতে স্টেকহোল্ডার। আমি আমার স্টেকটা ক্লেম করছি মাত্র। বাকিরা ইনট্রুড করতেই পারেন। অসুবিধে কিছু নেই তো।

    তিন। "পড়াশুনি' নিয়ে অতো খচে যাবার কি হল। আগে তো এটা এখানে কেউ মাইন্ড করতনা।

    হনুর নিজের কমেন্টই কোট করি। হনুর আগের বক্তব্যের সঙ্গে মেলালে বলা যায়: পরশুনো করতে বলার আমরা কারা? নির্বাচিত নই, নির্বাচকও, নেই, চর্চার ব্যবহারিক দর্শনটা আমিই তৈরি করে দেব?

    ফলে হনুর দিক থেকে কোচ্চেনটা পরস্পর বিরোধী। আমার উত্তরটা একই। পড়াশুনোয় কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু অন্যান্য এজেন্সিগুলিকে 'জ্ঞান' নামক একটি ক্ষমতার পেশী বা পেশীর প্রহসনের ভয় দেখিয়ে ডায়ালগ থেকে ঠেলে সরিয়ে দিলে তার বিরুদ্ধে বলবই। হনুর নিম্নবর্গীয় রাজনৈতিক দর্শন বলে আমার সঙ্গে একমতই হওয়া উচিত। :)
  • pinaki | 122.164.112.186 | ৩১ মে ২০১১ ২২:১২474043
  • নিমহ্যানস এ আমি দুবার, একবার এক বন্ধুকে নিয়ে আর একবার বাবাকে নিয়ে ১৫ দিন করে ছিলাম। আমার স্বর্গ মনে হয়েছে। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে একবার দুই কমরেড এসেফাই এর হাতে ক্যাল খেয়ে ভর্তি থাকার সময় তাদের সাথে ছিলাম। রাতে বাথরুমে হিসি করতে গিয়ে নিজে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। :-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন