এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গদ্দাফির মৃত্যু: স্বৈরাচারের পত&

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ২১ অক্টোবর ২০১১ | ১১৭৩১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১১:২৫492961
  • (১)

    গদ্দাফির লিবিয়া-হিরক রাজার দেশে

    যেদিন লিবিয়াতে গণবিদ্রোহ শুরু হল, 15 ই ফেব্রুয়ারী। সবে টিউনিশিয়া এবং মিশরে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা হয়েছে। প্রায় সেই দিনই লিখতে যাচ্ছিলাম, এবার আরব বসন্ত লিবিয়াতে। সাদ্দাম হুসেনের পর মধ্যপ্রাচ্য বা উত্তর আফ্রিকার আরেকটা সব থেকে বড় নর-জানোয়ারের পতন আসন্ন।

    তবে পতন এত সহজে আসল না। গদ্দাফি এবং তার পরিবার গত চল্লিশ বছরে লিবিয়ার সম্পদ এবং বাণিজ্য কব্জা করে বিপুল সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়। শুধু তাই না, লিবিয়ার লোকজন বিদ্রোহ করতে পারে এই আশঙ্কাতে তার পরিবার আফ্রিকান, পাকিস্তানী বাংলাদেশীদের নিয়ে এক বিরাট প্রাইভেট আর্মিও পুষত। ফলত ফেব্রুয়ারী মাসে লিবিয়ান সেনা বাহিনী যখন বিদ্রোহীদের ওপর গুলি চালাতে অসম্মত হয়, তখন এই সব ভারাটে সৈন্য দিয়েই নিজের দেশের লোক মেরেছে গদ্দাফি। ফলে গৃহযুদ্ধ ছিল আসন্ন, এবং সেই যুদ্ধে ন্যাটো যখন বিদ্রোহীদের পাশে দাঁড়ায় তখন গদ্দাফির পতন ছিল সময়ের অপেক্ষা। তৈল সমৃদ্ধ একটা দেশ-যাদের জিডিপি বেশ বেশী-কিন্ত সেখানে চিকিৎসা, শিক্ষা, কৃষি প্রায় সব ধ্বংস হয়েছে গদ্দাফি শাসনে।

    যদিও অনেকেই সংখ্যাতঙ্কÄ দিয়ে দেখাবে উত্তর আফ্রিকাতে শিক্ষা এবং জিডিপিতে লিবিয়া এগিয়ে, কিন্ত এটা ভুললে চলবে না, উত্তর আফ্রিকাতে মাথাপিছু তেলের সম্পদ লিবিয়াতেই সব থেকে বেশী। সুতরাং তেলের টাকার সদ্বাব্যবহার করলে, লিবিয়ার অবস্থা হওয়া উচিত ইউরোপের দেশগুলির সমগোত্র।

    গদ্দাফি বিরোধিতা ছিল আইনত নিশিদ্ধ এবং মৃত্যুদন্ড ছিল তার সাজা!

    হ্যা লিবিয়া ছিল সেই হিরক রাজার দেশ-যেখানে ইংরেজি এবং ফ্রেঞ্চ পড়ানো হত না সরকারি স্কুলে। বিদেশীদের সাথে কথা বলার জন্যে প্রশাসনের অনুমতি লাগত। সরকারি টিভি এবং নিউজপেপার ছারা অন্য কিছুর অনুমতি ছিল না লিবিয়াতে।
    তবে গদ্দাফি একটা ছোট্ট ভুল করেছিলেন। স্যোশাল মিডিয়ার যুগে মেইন স্ট্রিমে সেন্সর করে কিছু হয় না। ফেসবুক, টুইটারের মাধ্যমে লিবিয়ানরা অনেকদিন থেকেই সংঘবদ্ধ হচ্ছিলেন।

    গদ্দাফির হাতে অনেক সময় ছিল তৈল সম্পদ ব্যবহার করে লিবিয়ার ২০% বেকারত্বকে কমানো। চিকিৎসা, শিক্ষা কৃষির উন্নতি করা।

    কিছুটা বুঝেছিলেন গদ্দাফি-উন্নয়নের কিছু কাজ শুরু করেছিলেন। বন্ধুবর সাদ্দাম হুসেনের মৃত্যুর পর, ওর মাথায় ঢুকেছিল, আমেরিকা আর বৃটেনকে হাতে রাখতেই পারলেই, মারে কে! ফলে আমেরিকাকে প্রায় আড়াই বিলিয়ান ডলারের ঘুঁষ আর বৃটেনকে দেড় বিলিয়ান ডলার খাইয়ে, আমেরিকা এবং বৃটেনকে হাত করে ফেলেছিলেন গদ্দাফি। আমেরিকা তার ওপর থেকে সন্ত্রাসবাদি তকমা তুলে নিয়েছিল। বৃটেন ও তাই। চিরকাল আমেরিকা বিরোধিতা করার পরে, যখন দেখলেন আর উপায় নেই, ঠিক টাকা দিয়ে ওয়াশিংটনের সাথে মাখো মাখো একটা সম্পর্ক তৈরী করে ফেলেছিলেন গদ্দাফি।

    কিন্ত বিধি বাম! আরব বসন্তের জোয়ারে আমেরিকাও বাধ্য হল তার বিরুদ্ধে যেতে। বিশেষত প্যান এম বম্বিং এ যারা প্রাণ হারিয়েছিলেন, তাদের পরিবার ওবামা প্রশাসনের ওপর নিরন্তর চাপ রেখেছিল গদ্দাফিকে হটানোর জন্যে। নইলে গদ্দাফি বাম হাতে আমেরিকাকে আরো পাঁচ বিলিয়ান ডলার দিতে রাজি ছিলেন ন্যাটোকে তুলে নেওয়ার জন্যে!

    (২)
    বিশ্বের সফলতম এবং বৃহত্তম গিরগিটীর জীবনী

    গদ্দাফি চরিত্র নিয়ে লিখতে বসলে দস্তভয়েস্কিও হাত তুলে দিতেন। আমি অনেকদিন ধরেই ওর জীবনী পড়ছিলাম। সত্যিই এই চরিত্র বিশ্বইতিহাসে ইউনিক।

    এই লোকটা একাধারে চূড়ান্ত রকমের ইসলামিক মৌলবাদি যে প্রকাশ্যে সর্বত্র বলে বেড়াত ইসলাম হচ্ছে একমাত্র ধর্ম এবং খ্রীষ্ঠান ধর্ম “ডাইল্যুটেড” -অন্যদিকে যখন ইসলামি মৌলবাদিরা আশির দশকে
    তাকে হত্যার চেষ্টা শুরু করে-তখন থেকে পালটি খেয়ে এই লোকটাই হয়ে গেল ইসলামিক সন্ত্রাসবাদ বিরোধি। তার আগে পর্যন্ত সে নিজে ছিল ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের সব থেকে বড় টাকা জোগানদার!

    আমেরিকার গুপ্তচর সংস্থা সিয়ার সাথে তার সম্পর্ক অদ্ভুত। সিয়া এত সাহায্য আর কারুর কাছ থেকে পায় নি! তাই আজ যখন কিছু কিছু বাম বাঙালী তাকে আমেরিকান সম্রাজ্যবাদ বিরোধি এক চরিত্র বলে হিরো বানানোর চেষ্টা করছে-তাদের দুটো তথ্য জানা উচিত:

    এক -১৯৮০ থেকে প্যান এম বোম্বিং- সিয়া আফ্রিকা এবং ইউরোপের প্রচুর রাষ্ট্রনেতা এবং জার্নালিস্টদের হত্যা করেছে গদ্দাফির ঘাতক বাহিনী কাজে লাগিয়ে। গদ্দাফির অন্যতম বড় সমর্থক ছিল আমেরিকা। দীর্ঘদিন।
    কেন গদ্দাফি-আমেরিকার সম্পর্ক ভেঙে শত্রুতা শুরু হল-সেটা লম্বা কাহিনী।

    দুই-১৯৮৪ সালে তাকে খুন করার জন্যে বৃটিশ ইন্টালিজেন্সের ছক ও ভেস্তে দেয় সিয়া! কারন? কারন লিবিয়ার টাকা খাটত অনেক কমিনিউস্ট “বিপ্লবী” পার্টিতে। ব্রাজিল থেকে অস্ট্রেলিয়া-অনেক জায়গাতে কমিনিউস্ট আন্দোলনে টাকা ঢালতেন গদ্দাফি। মজার ব্যাপার হচ্ছে এগুলো গদ্দাফি করত সিয়ার নির্দেশে। কারন ঐসব পার্টিগুলিতে লিবিয়ান ইন্টালিজেন্সির মাথাগুলি ঢুকে যেত। আর খবর পাচার হয়ে যেত সিয়ার কাছে।

    যাইহোক, রঙ বদলাতে এমন ওস্তাদ সার্কাসের খেলোয়ার বিশ্বে আর আসে নি।
    গদ্দাফি শুরু করছিল প্যান আরব স্যোশালিজম প্রতিষ্ঠার জন্যে। সে খেলা জমলো না-আরব নেশন তৈরী হল না। তখন সে শুরু করল, প্যান আফ্রিকান জাতিয়তাবাদ। সেখানে অবশ্য গদ্দাফির কিছু সাফল্য আছে।

    আরো মজার ব্যাপার হল, চাদ আক্রমন করে লিবিয়া যখন খুব একটা সুবিধা করতে পারল না-রাতারাতি ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে গদ্দাফি তাদের ত্রাতা হিসাবে আবির্ভুত হয়েছিলেন। তাদের জন্য ঘরবারি বানানো থেকে অনেক কিছুই দিতে চেয়েছিলেন যাতে তার প্যান আফ্রিকান নেতার ইমেজে চোট না লাগে।

    ১৯৭০-১৯৮০, এক নাগাড়ে তিনি টাকা দিয়েছেন বিশ্বের অনেক মুসলিম সন্ত্রাসবাদি সংস্থাকে। আবার যখন নিজের দেশের ইসলামিক মৌলবাদিরা তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, হঠাৎ করে পাশ্চাত্যের কাছে নিজের ইমেজ বানালেন ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে।

    মোদ্দা কথা রং বদল করার ব্যপারে গদ্দাফি ছিলেন অদ্বিতীয়। ফলে যে আমেরিকা তার প্রাসাদ বম্বিং করেছিল এবং লিবিয়ার ওপর নিশেধাজ্ঞা আনে-শেষে বিরাট টাকার বিনিময়ে, তাদের সাথেই ঘনিষ্ট হবার চেষ্টা করেছেন। আবার একদম শেষের দিকে যখন তার মনে হয়েছে গণতন্ত্রকে বেশীদিন টুটি চিপে রাখা যাবে না-তখন ২০০৯ সালে তিনি ঘোষণা দেন কিছু কিছু মন্ত্রীর জন্যে নির্বাচন হবে! যদিও তা কোনদিনই হয় নি।
    মোটামুটি হাওয়া মোরগ ছিলেন গদ্দাফি-ঠিক ঠাক সময়ে রং বদলাতে তার জুরি মেলা ভার।

    গদ্দাফি এবং তার পরিবারের নিষ্ঠুরতা বা লালসা নিয়ে শব্দ খরচ করে লাভ নেই। তবে গিরগিটির শেষ রং টা নিয়ে না লিখে পারছি না।

    গদ্দাফির দেশে অবৈধ সঙ্গমের শাস্তি হচ্ছে শরিয়া আইন অনুযায়ী ৫ বছরের জেল আর বেত্রাঘাত। আর এই গদ্দাফিই বিদেশে ভ্রুমন কালে বিদেশীনী সাংবাদিকদের সাথে শোয়ার ব্যপারটা রুটিন করে ফেলেছিলেন। তার ফর্মুলা ছিল সিম্পল-যদি আমার ইন্টারভিউ চাও, আমার সাথে শুতে হবে! শরিয়া আইন অবশ্যই তার জন্যে চলবে না। কারন এই সব সাংবাদিকদের সাথে শোয়ার ব্যপারটা তার কাছে এক সময় এমন প্রেস্টিজের ব্যপার হয়ে দাঁড়ায়, বিদেশ সফর শেষে ফিরে এসে উনি গুনতেন এবার কজন হল এবং সেটা নিয়ে তার তাবুতে টোস্টিং ও হত!

    যাইহোক হুগো শ্যাভেজ এবং ফিদেল কাস্ত্রো ছিলেন গদ্দাফির সমর্থক! কারন গদ্দাফি আমেরিকার বিরুদ্ধে এক সময় সন্ত্রাসের চেষ্টা করেছে। বেশ এক দশক আমেরিকা বিরোধিতা চালিয়েছিলেন গদ্দাফি এবং সাদ্দাম হুসেনের উৎখাতে পর বুঝেছিলেন আমেরিকা বিরোধিতা মানে নিজের কবর খোঁজা। সেই মত টাকা ঢেলে পালটিও খেয়েছেন ঠিক সময়ে। গুগো শ্যাভেজ বা ফিদেলের পিঠ চাপড়ানোতে পিঠ বাঁচবেনা-এটা বুঝতেন গদ্দাফি।

    অধিকাংশ বাম বাঙালী এবং ইসলামিস্ট ন্যাটোর বিরুদ্ধে গদ্দাফির সমর্থক ছিল। ইসলামিস্টদের ব্যপারটা
    বোধগম্য। তবে বামেদের সমর্থনটা আরেকটা বামপন্থী অগভীরতার ফল। গদ্দাফি লোকটা কে, সেটা জানার কোন চেষ্টাই তারা করে নি।
  • lcm | 69.236.173.108 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১২:৩৪493033
  • টিউনিশিয়া আর মিশরে এখনও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয় নি।

    এই সপ্তাহে টিউনিশায় ইলেকশন আছে - কিন্তু প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকশন নয়, এই ভোটে যারা জিতবে তাদের মেজরিটি নিয়ে একটি কমিটি তৈরী হবে যারা টিউনিশিয়ার কন্সটিটিউশন বানাবে, তারপর সেই সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী হবে পার্লামেন্টারি বা প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকশন। এখনও অবধি এরকমই শোনা যাচ্ছে।

    মিশরে ২০১১ নভেম্বরে একটি জেনারেল ইলেকশন হবার কথা, ২০১২ তে প্রেসিডেন্সিয়াল ইলেকশন।

    সুতরাং, কি হতে চলেছে জানতে গেলে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
  • Ishan | 122.248.163.3 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৩:০৬493044
  • আজকের বাংলা কাগজগুলোতে গদ্দফির মৃত্যুর বিবরণ পড়ে গা পিত্তি জ্বলে গেল। এখনও ইংরিজি গুলান পড়িনি। তাতেও তাইই হবে। নির্ঘাত।
  • pulok | 115.127.20.146 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৪:৩১493055
  • গাদ্দাফীর মৃত্যুতে লিবিয়া কীকরে সুজলা-সফলা-শস্য-শ্যামলা হয়ে উঠবে একটু আন্দেশা বাঁতলান দিকিনি! তিউনিসিয়া আর মিশরেরটাও বাতলান। তিনদেশের তেলের খনিগুলো কোন কোন কোম্পানী পেলো সেটাও জানান।
  • bb | 125.16.17.151 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৬:৩৫493066
  • বিপ্লব বাবু আমেরিকান কাগজের মতবাদ না লিখে একটু মৌলিক কিছু লিখুন না। গদ্দাফি যে কারণে দোষী আপনার মতে সেই আইনগুলি সৌদি আরবেও আছে, তাদের তাহলে কবে ধরা হবে?
    খোদ আমেরিকান প্রেসিডেন্ট সরকারে থাকাকালিন ইন্টার্নের সঙ্গ্যে অন্তরঙ্গ সম্পর্কে লিপ্ত ছিলেন যা সবাই জানেন সেই নিয়ে সভ্যতা যদি বিপন্ন না হয়, তাহলে গদ্দাফি কেন মরতে হল সাংবাদিকদের সঙ্গে সম্পর্কের জন্য?
  • T | 14.139.128.11 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৬:৫৯493077
  • 'বামপন্থী অগভীরতা' বস্তুটি কী জিনিস?
  • Ishan | 122.248.163.4 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৭:৩৯493088
  • এই ধরুন আপনি কন্যাকুমারী গেছেন। শ্রীলঙ্কার দিকে মুখ করে জলে নেমে সামনে তাকিয়েছেন। সামনে দেখবেন বহুদূর বিস্তৃত গভীর ভারত মহাসাগর। কিন্তু যদি বাঁদিকে তাকান, সেখানে পচা ডোবা। বঙ্গোপসাগর।

    একেই বলে বামপন্থী অগভীরতা। স্কেলটা অবশ্য রিলেটিভ।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৮:০৫493099
  • BB,

    আমার দু:খটা কি জানেন? বঙ্গে স্কুলে এনালাইটিক ব লজিকের ওপর কোন কোর্স হয় না। হলে বাংলার ঘার থেকে বামেদের ভূত নেমে যেত।

    প্রথমত, গদ্দাফির সাথে সাংবাদিকদের শোয়ার ব্যপারে আমি আপত্তি দেখি না। আপত্তি জানানো হয়েছে তার দ্বিচারিতাতে। তার দেশে কঠোর শরিয়া আইন। যেখানে স্ত্রী ছারা অন্য মেয়ের সাথে শয়ন করিলে ৫ বছর জেল। এবং এই গদ্দাফি মালটা ইসলামের স্বোঘোষিত সেবক। আপনি কি যুক্তিটা একটু গভীরে গিয়ে বোঝার চেষ্টা করবেন?

    আর আমি আমেরিকার বিদেশ নীতির সমর্থক নই। খুব পরিস্কার ভাবে লিখেছি কিভাবে সিয়া এবং গদ্দাফি মিলে বিশ্বের নানান রাজনৈতিক নেতাকে খুন করেছে এবং নানান কমিনিউস্ট আন্দোলনে পেনিট্রেট করেছিল।

    যাইহোক একজন বামপন্থীর বাঁকা লেজ সোজা করাটা আমার পক্ষে সম্ভব না। শুধু একটাই দু:খ, পশ্চিম বঙ্গে মাধ্যমিক স্কুল গুলোতে লজিক বস্তুটা পড়ালে বাংলা বামগর্ভা হত না। বেঁচে যেত।
  • T | 14.139.128.11 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৮:১৮493110
  • উরিব্বাস, বিপ্লববাবু কঊতো জানেন এবং বোঝেন! বেশ বোঝা যাচ্ছে বাংলার ইশকুলে লজিক পড়ানো হয় না :P
  • T | 14.139.128.11 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৮:২২492962
  • @Ishan, ঠাট্টা নয়! বিপ্‌বাবু লিখেছেন। নিশ্চয়ই লজিক্যাল মানে ফানে আছে। ব্যাপারটা শ্রদ্ধার সাথে বুঝতে হবে।
  • pi | 72.83.90.203 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৮:২৩492973
  • :)
    কিন্তু ছবির জন্য ভাল পোজ দিতে হলে তো শ্রীলঙ্কা না, ভারতের দিকে মুখ করে দাঁড়াতে হবে। তখন ?
  • Manish | 59.90.135.107 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৮:২৬492984
  • পালবাবু আপনার কি মনে হয় আপনার লজিক গুলো খুব তুখোড় যা কাউন্টার করা যায় না।
  • ppn | 216.52.215.232 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ১৮:২৭492995
  • ডিপেন করছে। ভিমুক্তি জয়সুন্দরা তুললে শ্রীলঙ্কার দিকে মুখ করে চাইলেও হবে।
  • Update | 59.97.8.147 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ২০:৩৩493006
  • Name:TMail:Country:

    IPAddress:14.139.128.11Date:21Oct2011 -- 06:27PM

    পাই, বামপন্থা একটি আন্তর্জাতিক বিষয়, তাই ভারতের দিকে দিকে তাকালে হবে না, গুরুত্ব অনুধাবন করতে হলে বহির্মুখী মানে শ্রীলঙ্কার দিকেই তাকাতে হবে।

    Name:nyaraMail:Country:

    IPAddress:122.172.165.150Date:21Oct2011 -- 06:33PM

    বাজারে আইএসআই বেশি না বামপন্থী বেশি? বামপন্থী আইএসআই কেউ আছে? হাল্কা টাইপের শখের বামপন্থী হলে হবে না। পিটিবাবু, বিবি, কিউ, টি এনাদের মতন 'লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান' ব্‌র্‌যান্ডের বামপন্থী আইএসআই চাই।

    Name:nyaraMail:Country:

    IPAddress:122.172.165.150Date:21Oct2011 -- 06:33PM

    বাজারে আইএসআই বেশি না বামপন্থী বেশি? বামপন্থী আইএসআই কেউ আছে? হাল্কা টাইপের শখের বামপন্থী হলে হবে না। পিটিবাবু, বিবি, কিউ, টি এনাদের মতন 'লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান' ব্‌র্‌যান্ডের বামপন্থী আইএসআই চাই।

    Name:BiplabPalMail:Country:UnitedStates

    IPAddress:69.250.67.136Date:21Oct2011 -- 06:33PM

    মনিষ,

    পৃথিবীতে পরম সত্য বলে কিছু নেই। সব সত্যই দ্বান্দিক। তাই আমি যা লিখেছি, তার বিরুদ্ধ মত, যুক্তিও অবশ্যই আছে। এবং তাতে সার বক্তাও থাকবে।

    একজন লেখকের কাজ এই দ্বান্দিক সত্যটার সংশ্লেষন। যদিও যেকোন মার্ক্সিস্টদের সেটা করা উচিত, কিন্ত লেনিন দ্বানিক সত্যের নামে সেই ডিডাক্টিভ সত্যের দিকে গিয়ে বামপন্থার পেছন মেরে ছিলেন। যার জন্যে চমস্কি লেনিনকে সব থেকে বড় দক্ষিনপন্থী বলেছেন। সুতরাং তার পোষয় ভাবশিষ্যরা তার মতনই বামপন্থার নামে দক্ষিনপন্থী কার্যকলাপ করবে। যা কমিনিউজমের ইতিহাসে সব থেকে বড় সত্য।

    Name:TMail:Country:

    IPAddress:14.139.128.11Date:21Oct2011 -- 06:37PM

    @ ন্যাড়া, আ: কচ্চেন কি মহায়, এই বাজারে স্মুথলি রঙ চেঞ্জ করে খেটে খাচ্ছি, আর আপনি লালপার্টির লোক বলে মোরে দাগিয়ে দিচ্ছেন!

    Name:sikiMail:Country:

    IPAddress:123.242.248.130Date:21Oct2011 -- 07:14PM

    টেস্টিং। টই মনে হচ্ছে আপডেট হচ্ছে না।

    Name:piMail:Country:

    IPAddress:72.83.90.203Date:21Oct2011 -- 07:14PM

    আমিও তো আবার আই এস আই। মানে, এজেন্ট। সেদিন জানলাম। এবং জনা ৩০০০ লোককে সেটা জানানূ হয়েছে দেখলাম :)

    Name:pulokMail:Country:

    IPAddress:115.127.20.146Date:21Oct2011 -- 07:15PM

    বিপ্লব বাবুরা আর বিপ্লব টিপ্লব করেন না, এমেরিকায় বসে লজিক লজেন্স চুকুস চুকুস চাখেন আর লেনিন কপচান। দাদা এখন এমেরিকায় একটি নকশাল টিচিং সেন্টার খুলতে পারেন, গরিবগুলোকে ওয়ালস্ট্রিটোয়ালাদের বিরুদ্ধে খেপিয়ে শ্রেণীশত্রু খতম টাইপের একটা দারুণ রগড় হবে, হে হে।

    Name:pulokMail:Country:

    IPAddress:115.127.20.146Date:21Oct2011 -- 07:17PM

    বিপ্লব দীর্ঘজীবি হোক বিপ্লব বাবু!!!!!!!!!!! অসব লজিক-ফজিক পরে দেখা যাবে। হা হা।
  • PT | 203.110.243.23 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৫493017
  • লেনিন বামপন্থার ""পেছন মেরে ছিলেন"" আর চম্‌সকি লেনিনকে ডানপন্থী বলেছেন এবং ইহাই ইতিহাসের শেষ কথা। বাপরে বাপ, বিদ্বান কি গাছে ফলে?!
  • nk | 151.141.84.194 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০০:০১493028
  • জলধরপটলের মতন গুরুবিপ্লবাকাশে ফলে। :-)
  • anirban | 192.17.112.47 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০১:১৮493030
  • বিপ আপনি এই সমস্ত লেখা সোশাল সায়েন্সের জার্নালে পাঠাবার কথা কখনো ভেবেছেন? ওরা যে কিসের থেকে বঞ্চিত হচ্ছে ওরা নিজেরাই জানে না। মা গো
  • Tim | 198.82.27.124 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০১:৩১493031
  • পাঠানো হয়নি কিনা তাই বা কে জানে!
  • Update | 128.231.22.133 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৭:১৮493032
  • Name:SCMail:Country:

    IPAddress:150.212.8.119Date:22Oct2011 -- 01:31AM

    বিপ্‌ল্‌ববদা সর্বসাধারণের জন্য লেখেন। বিনামূল্যে ইন্টারনেটে ওনার লেখা পাওয়া যায়।
    ওসব জার্নাল ফার্নাল এলিটিস্ট ব্যাপার।
    যারা জানেন না, তাদেরকে ওনার রচনাবলীর লিঙ্ক দিয়ে গেলাম:
    https://sites.google.com/site/biplabpal2000/

    বিংশ শতাব্দীর বাংলা সাহিত্যে এগুলো ল্যান্ডমার্ক হয়ে থাকবে। :-)

    ________________________________________

    Name:SibuMail:Country:

    IPAddress:66.102.14.1Date:22Oct2011 -- 01:32AM

    http://en.wikipedia.org/wiki/Oil_reserves বলছে যে লিবিয়ার অয়েল রিজার্ভ নাইজেরিয়া, অ্যাঙ্গোলা, আলজেরিয়া ইত্যাদির থেকে বেশী, কিন্তু প্রোডাকশন কম। এ থেকে দুটো জিনিষ আসে।

    প্রথম, এই মূহুর্তে তেলের টাকা লিবিয়ার থেকে অন্য আফ্রিকান দেশের (অন্তত: কারো কারো) বেশী (হওয়া উচিৎ)। কাজেই লিবিয়ার তুলনায় ভাল হিউম্যান ডেভেলপমেন্টের পিছনে অতিরিক্ত তেলের টাকা, এ কথাটা ধোপে টিকছে না।

    দ্বিতীয়, ন্যাটোর প্রভুদের গদ্দাফির ওপর গোঁসা হবার একটা কারণ দেখা যাচ্ছে। এই লোকটার কি সাহস যে প্রভুদের তেল না দিয়ে সেটা দেশের লোকের জন্য রেখে দিতে চায়!! মারো শালাকে।

    বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক, পাল না খেয়ে।
    ________________________________________

    Name:TimMail:Country:

    IPAddress:198.82.27.124Date:22Oct2011 -- 01:35AM

    আহা এসসি কি লিংকই দিলেন। খনি তো!
    ________________________________________

    Name:PMMail:Country:

    IPAddress:2.50.55.119Date:22Oct2011 -- 01:51AM

    আমার মতে তারাপদ রায় মারা যাবার পরে বিপ্লব বাবু-ই বাংলা রম্যরচনার ভবিষ্যত।
    ________________________________________

    Name:PMMail:Country:

    IPAddress:2.50.55.119Date:22Oct2011 -- 01:53AM

    তারাপদ রায় মারা যাবার পরে বিপ্লব বাবু-ই বাংলা রম্যরচনার ভবিষ্যত ... এটা আমি অনেকদিন আগে-ই বলেছিলাম
    ________________________________________

    Name:PMMail:Country:

    IPAddress:2.50.55.119Date:22Oct2011 -- 01:54AM

    যাবার পরে বিপ্লব বাবু-ই বাংলা রম্যরচনার ভবিষ্যত ... এটা আমি অনেকদিন আগে-ই বলেছিলাম
    ________________________________________

    Name:biplabpalMail:Country:

    IPAddress:63.118.38.200Date:22Oct2011 -- 03:04AM

    AtnAnirban&PT
    OnrightwingdeviationofLenin
    ******************************************

    এই বিষয়টা নিয়ে আমি অর্কুটে ৪ টে থ্রেড খুলেছিলাম।

    লেনিনের অত্যাচার এবং কৃষক শ্রমিকদের প্রতি তার বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস-বেশ ভাল ভাল রাশিয়ান জার্নালে প্রকাশিত। আর সেই পেপার গুলোর ইং রেজি অনুবাদের কপি, সবকিছু দিয়েছিলাম। বাম লোক গুলো সেই থ্রেডে এসে হাগা মোতা ছাড়া আর কিছুই করতে পারে নি। এখানেও সেই ধারা বিদ্যমান।

    বামধারা বহিছে বঙ্গে-

    এবং বঙ্গের বামধারা শুনলেই আমার আমাশা রুগীদের পাতলা হলুদ স্মৃতি উঁকি মারে।
    ________________________________________

    Name:TMail:Country:

    IPAddress:14.139.128.11Date:22Oct2011 -- 03:33AM

    SC কে ধন্যবাদ এমন সুন্দর অকৃত্রিম আনন্দের হদিস দেওয়ার জন্য। আমার ঐ কে সি পালের কথা মনে পড়ে গেল।

  • k | 59.164.99.112 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫১493034
  • সবাই জানেন, গোবর থেকে তৈরি হয় উত্তম জৈব সার। ফসলের বাড়-বাড়তি আর বেশি ফলনের জন্য এর কোনো জুড়ি নেই। কিন্তু গোবর দিয়ে ফসল-গাছের নানারকম আপদ বালাই ঠেকানো যায় তা কে জানে? নানারকম পশুর মল এ কাজে সাহায্য করতে পারে। তবে গরুর মল তথা গোবর যেহেতু সহজে পাওয়া যায় আর ওতে ঘেন্নাও কম, তাই গোবরকে দিয়ে ফসলের ক্ষতিকারক বিভিন্ন পোকা ও প্রাণীকে জব্দ করা যায়।

    তৈরি ও ব্যবহার পদ্ধতি :

    গোবর দিয়ে বালাইনাশক তৈরি করতে হলে প্রথমে গোবর দিয়ে ঘুটে বানিয়ে রোদে শুকাতে হবে। এরূপ ২ থেকে ৩টি শুকনো ঘুটে একটি বড় প্লাস্টিক বালতিতে ১০ লিটার পানি নিয়ে তার মধ্যে ভিজিয়ে ১৪ দিন রাখতে হবে। তবে লাঠি দিয়ে ঘুটে পানি রোজই একবার ভালো করে ঘুটে দিতে হবে। এর সঙ্গে কিছু নুড়ি পাথর, সুরকি বা ধুলোমটি মেশানো যেতে পারে। ঘুটে পানিতে পচনের পর যে তীব্র দুর্গন্ধ হয় এসব পদার্থ সেই দুর্গন্ধকে কিছুটা কমাতে পারে। ২ সপ্তাহ এই ভাবে রাখার পর তা ৩ থেকে ৫ গুণ পরিমাণ পানির সঙ্গে মিশিয়ে ন্যাকড়া দিয়ে ছেঁকে সেই মিশ্রণ ফসলে স্প্রে করতে হবে। পাতায় ও ফলে স্প্রে করলে এই বালাইনাশক পোকাদের বিরুদ্ধে বিতাড়কের কাজ করে অর্থাৎ তাড়িয়ে দেয় বা ফসলে বসতে বাধা দেয়। বিভিন্ন ফসলের জাব পোকা নিয়ন্ত্রণে এটা ভালো কাজ করে। কাটুই পোকার ক্ষতি থেকে গাছ বাঁচাতে চাইলে গাছের গোড়ার চার দিকের মাটিতে ঘুরিয়ে স্প্রে করতে হবে। গাছপাতা ও গোড়ার মাটি ভিজিয়ে স্প্রে করলে অনেক সময় তা বিভিন্ন ধরণের ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের প্রকোপ কমায়।

    ঘুটে পুড়িয়ে সেই ছাই ব্যবহার করেও বালাইনাশক তৈরি করা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে ১ ভাগ ঘুটে পোড়া ছাই ২ ভাগ পানির সঙ্গে মিশিয়ে ছেঁকে তা সবজির পাতা ও ফলে স্প্রে করলে জাব পোকা ও ফলের মাছি বিতাড়িত হয়।

    শুধুমাত্র পোকারই ফসলের বালাই নয়। গরু-বাছুর, হাঁস-মুরগি, ছাগল-বকরি এরাও অনেক সময় ফসলের ক্ষতি করে। এমনকি রোপিত বৃক্ষ চারারও কচি বাকল ও মাথা খেয়ে নষ্ট করে। এদের উপদ্রব ঠেকাতে তাই পশু বিষ্ঠাই উত্তম। যদি গরুর হাত থেকে গাছ বাঁচাতে হয় তাহলে গোবর এঁটেল মাটির সঙ্গে মিশিয়ে পানি দিয়ে মলমের মতো করে রোপিত বৃক্ষের প্রধান কাণ্ডের বাকলে লেপে দিএ ল গরু আর বাকল খায় না। এ ছাড়া কাঁচা গোবর ৩ দিন পানিতে ভিজিয়ে স্যুপের মতো করে গাছের বাকলের উপর লেপে দিলেও গাছ রক্ষা পেতে পারে।

    অনেক সময় জমিতে বীজ ফেলার পর বা বপনের পর সেসব বীজ পাখি খুটে খেয়ে যায়। তাই পাখির হাত থেকে বপনকৃত বীজ রক্ষার জন্য গোবর ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে, বীজ গোবর পানিতে ২৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। কথিত যে, এরূপ ভিজিয়ে রাখা বীজ জমিতে বপন করলে তা মাটি খুঁড়ে পাখিরা আর খেতে চায় না। যেসব বালাইয়ের বিরুদ্ধে কার্যকর-জাব পোকা, কাটুই পোকা, ছোট লেদা পোকা, কডলিং মথ, ফলের মাছি, ঘাস ফড়িং, ছাতরা পোকা, মাকড়, থ্রিপস, পাখি ও গবাদিপশু।

    সতর্কতা:

    যেসব সবজি বা ফলে এ ধরণের বালাইনাশক ব্যবহার করা হবে সেসব ফসল সঙ্গে সঙ্গেই তুলে খাওয়া ঠিক হবে না। কয়েক দিন পরে তুলে পানিতে ভালো করে ধুয়ে তা খেতে বা বিক্রি করতে হবে। ঘন ঘন ও বেশি পরিমাণে এটা ব্যবহার করা যাবে না, এতে বিষাক্ততা সৃষ্টি হতে পারে।
  • k | 59.164.99.112 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫২493035
  • জৈবসার তৈরির প্রস্তুত প্রনালী

    বসত বাড়ীর জৈব সার কারখানা
    মাটির গঠন ওগুণাগুণ ঠিক রাখতে হলে জৈব সার ব্যবহার করেই একে উৎপাদনক্ষম করতেহবে।অতাইজৈব সার তৈরী ও সংরক্ষণের ব্যাপারেপ্রত্যেককৃষক ভাইয়ের যত্নবান হওয়া উচিত।অসামান্য উদ্যোগ নিয়ে নিজস্ব সম্পদ কাজে লাগিয়ে প্রায় বিনাখরচে জৈব সার তৈরী করা সম্ভব।অনিজস্ব শ্রম ও গৃহস্থলী থেকে প্রাপ্ত খড়কুটালতাপাতা, কচুরিপানা, ছাই, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা,
    গোবরগো-চনা, বাড়িঘর ঝাড়ু দেয়া আবর্জনা ইত্যাদি পচিয়ে বা সংরক্ষণ করেপ্রত্যেক কৃষক বাড়িতে ছোটখাটো একটি সার কারখানা গড়ে তুলতে পারে।অএই জৈব সার ব্যবহারেমাটির উৎপাদিকাশক্তি যেমন ঠিকথাকবে ঠিক থাকবে অন্যদিকে রাসায়নিক সারের ওপর নির্ভরশীলতাও কিছুটা হ্রাসপাবে।

    গোবর সার সংরক্ষণপদ্ধতি
    গরুর মলমূত্র একত্রে মিশিয়ে ও পঁচিয়ে যে সার তৈরী করা হয়তাই গোবর সার।অএই সার বাংলাদেশের কৃষকের কাছে অত্যন্ত পরিচিত ও উত্তমমানের সার।অএত অধিক পরিমাণ জৈব সার অন্য কোনো গৃহপালিত পশুপাখি থেকেপাওয়া যায় না।অকিন্তু উপযুক্ত সংরক্ষণের অভাবে এত মূল্যাবান সারটির বিরাটাংশ বিনষ্ট হয়ে থাকে।অগ্রামাঞ্চলে দেখা যায় অযত্ন ও অনিয়মে গোবর জড় করে রাখাহয়।আনেকে গর্ত করে গোবর সংরক্ষণ করেন ঠিকই কিন্তু উপরে আচ্ছাদন না থাকায় রোদ ও বৃষ্টিরপানিতে নষ্ট হয়ে যায়।অকাজেই এভাবে যে সার তৈরী করা হয় তা মাটি বা ফসলের জন্য কোনোকাজে আসে না।অএ ছাড়া আজকাল গোবরকে জ্বালানি হিসাবেও ব্যাপকভাবে ব্যবহারকরা হচ্ছে।অএতে সম্পদের একক ব্যবহারে জমিতে সারের ঘাটতি দেখাদিচ্ছে।আথচ এই গোবরকে বায়ো-গ্যাম হিসাবে ব্যবহার করার পরেও সারহিসাবে ব্যবহার করা সম্ভব।অসরাসরি গোবরকে জ্বালানি হিসাবে ব্যবহার করার ফলীক-তৃতীয়াংশ গোবর সার বিনষ্ট হচ্ছে।অপ্রতিদিন যেটুকু গোবর পাওয়া যায় তা সযত্নেসংরক্ষণ করা উচিত।অকারন কাঁচা গোবর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা ঠিক নয়।অআবার সাধারণত গোবরজমা করে রাখলেও সারের গুণগত মান নষ্ট হয়।

    উন্নত পদ্ধতিতে যেভাবে গোবর সারতৈরী করবেন
    ১।অগোয়াল ঘরের কাছাকাছি সামান্য উঁচু স্থান বেছে নিয়ে ১.৫মিটার চওড়া, ৩ মিটার লম্বা ও ১মিটার গভীর গর্ত তৈরী করুন।অগোবরের পরিমাণ বুঝেগর্ত ছোট, বড় বা একাধিক গর্ত করতে পারেন।
    ২।অগর্তের তলা ভালোভাবে পিটিয়ে সেখানে খড়/কাঁকর/বালি বিছিয়েনিন যাতে পানি সহজে শুষে নিতে পারে অথবা গর্তের তলা এবং চারপাশে গোবর দিয়ে ভালভাবেলেপে নিতে পারেন।অগর্তের চারিদিকেই তলদেশের দিকে একটু ঢালু রাখতে হবে এবংগর্তের উপরে চারপাশে আইল দিয়ে উঁচু করে রাখতে হবে যেন বর্ষার পানি গর্তে যেতে নাপারে।
    ৩।অগর্তের পাশ থেকেগোবর ফেলে গর্তটি ভরতে থাকুন অথবা গর্তটিকে কয়েকটি ভাগেভাগ করে কয়েক দিনে এক একটিঅংশ ভরে পুরো গর্ত ভরাট করা ভালো।
    ৪।অগর্তে গোবর ফলারফাঁকে ফাঁকে পুকুর বা ডোবার তলার মিহি মাটি ফেলুন, এতে স্তর আঁটসাট হয়এবং সার গ্যাস হয়ে উবে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
    ৫।অপ্রায় দেড় মাস পর সারের গাদা ওলটপালট করে দিতেহবে।অযদিগাদা শুকিয়ে যায় তবে গো-চনা দিয়ে ভিজিয়ে দিন কারণ, গো-চনাও একটিউৎকৃষ্টসার।
    ৬।অগোবরের সাথে টিআসপি (ঞঝচ) ব্যবহার করলে জৈব সারের মান ভালো হয়।অগোবরের গাদার প্রতি টনের জন্য ১৫-২০ কেজিটিএসপি ব্যবহার করতে পারেন।
    ৭।অকড়া রোদে গোবর যেনশুকিয়ে না যায় আবার বৃষ্টিতে ধুয়ে না যায় সে জন্য গাদার ওপরে চালা দিয়েদিন।অখড়, খেজুর পাতা কিংবা তালপাতা দিয়ে কম খরচে এই চালা তৈরী করতেপারেন।

    এমনিভাবে সংরক্ষণের ২ মাসের মধ্যেইগোবর পচে উত্তম মানের সার তৈরী হয় যা পরবর্তীতে জমিতে ব্যবহার করার উপযোগীহয়।অজৈবসার ব্যবহার করে রাসায়নিক সারের ওপর নির্ভশীলতা কমিয়ে আনুন এবং পরিবেশ সংরক্ষণেসচেষ্ট হন।
  • k | 59.164.99.112 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫৩493036
  • টিউমার অপসারণে গোবর ব্যবহারের অবিশ্বাস্য কাজ করছে সীতাকুণ্ডের এক কবিরাজ। কিন্তু রোগের নিরাময় না হওয়ায় দেখা দেয় বিপত্তি। রোগীর আত্মীয়স্বজন চিকিৎসকের কাছে এ জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করে বসে। অবশেষে চিকিৎসককে দুই হাজার টাকা জরিমানা গুনতে হয়। ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সীতাকুণ্ড পে০র সদর কলেজ রোডের কবিরাজ এম আর আচারিয়ার দাওয়া খানায়। এ সময়ে রোগী আবুল কাসেমের হাউমাউ চিৎকারে আশেপাশের দোকানদারসহ শত-শত উৎসুক জনতা জড়ো হতে থাকে। রোগী আবুল কাসেম একজন সাবেক সেনা সদস্য। তার বাড়ী পে০রসভার এয়াকুবনগরের ২নং ওয়ার্ডে।
    আবুল কাসেম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'গত তিন মাস ধরে কপালের টিউমার নিরাময়ের জন্য কবিরাজ এম আর আচারিয়ার কথা অনুযায়ী ওষুধ সেবন করে আসছি। কবিরাজ প্রথমে শিশিভর্তি পচা-দুর্গন্ধযুক্ত তরল ওষুধ খেতে দেয়। রোগ নিরাময় না হলে পুনরায় প্রলেপ দেয়ার জন্য ময়দার গুটি দেয়; তাতেও কাজ না হলে এক রঙা লাল গাভীর মল-গোবর ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করতে দেয়! এক মাস ধরে টিউমারের উপরে গোবরের এ প্রলেপ দেয়ার পরও টিউমারটি অপরিবর্তিত থেকে যায়। আমি কবিরাজ থেকে সর্বমোট চুয়ালিলশ শ' টাকার ওষুধ খেয়েছি।' কবিরাজ এম আর আচারিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে কালের কণ্ঠকে বলেন, 'রোগী গো-মাংস না খেলে ঠিকেই রোগ সেরে উঠত।'
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫৬493037
  • Anirban:

    আমি যা লিখেছি, তার ১০০%ই ২০-৪০ বছর আগে স্যোশাল সায়েন্সের কাজ। সমস্যা হচ্ছে বাম বাঙালী সেই প্রস্তর যুগের মার্ক্সিয় স্যোশাল সায়েন্সে বা সিউডোসায়েন্স থেকে বেড়োতে পারে নি। সমাজ বিজ্ঞান নিয়ে নিজেদের অজ্ঞতা এমন বত্রিশ পাটি বার করে জাহির করলে-আজকাল পশ্চিম বঙ্গেও পানি পাবেন না। ওখানে আপনারা ৪০% থেকে পঞ্চায়েতে ১৪%, এবং পরের লোকসভাতে ৪% হলেন বলে। তাই চোখ কান খোলা রাখতে শিখুন।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৮:৫৯493038
  • আমার ঐ কে সি পালের কথা মনে পড়ে গেল।

    {{{{{{{{{{{{{{{{{{

    সামনে পঞ্চায়েত, তারপরে লোকসভা-কেসি পালের ছাতাটা আর নেই। তাই ছাতার তলায় আর লোক আসবে না দাদা। মাথায় ফসফেট ঢালুন-যদি বেটার কোন আইডিয়া বার করতে পারেন।
  • Biplab Pal | 69.250.67.136 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৯:০৯493039
  • গাদ্দাফীর মৃত্যুতে লিবিয়া কীকরে সুজলা-সফলা-শস্য-শ্যামলা হয়ে উঠবে একটু আন্দেশা বাঁতলান দিকিনি! তিউনিসিয়া আর মিশরেরটাও বাতলান। তিনদেশের তেলের খনিগুলো কোন কোন কোম্পানী পেলো সেটাও জানান।

    {{{{{
    চক্রান্ত তঙ্কেÄর জনকরা আপনাদের তেলের খনির বেশী কিছু বলতে পারছে না?

    ইরাকের তেল এখন কাদের হাতে? আমেরিকা ইরাকে যুদ্ধ করে কিছুই পায় নি। কিছু আমেরিকান কনট্রাক্টর পেট ভরেছে ইরাকের কন্সস্টকশন প্রজেক্টে।

    আর তেলের প্রশ্ন উঠলে বলি- আগামী দশকের তেল আসবে টার স্যান্ড থেকে। আমেরিকার তেলের এখন ১৮% টার স্যান্ড থেকে আসছে। সেটা আস্তে আস্তে বেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের তেলকে রিপ্লেস করবে। তেলের জন্যে আমেরিকার মধ্যপ্রাচ্যকে আর দরকার নেই।

    তেলের সাথে যুদ্ধের যোগটা অন্যভাবে। মানে ব্যাপারটা এই লিবিয়া, ইরাক, ইরান এইসব দেশে যুদ্ধ হলে ওয়াশিংটনের কনট্রাক্টটরদের পোয়া বারো। কারন এই সব দেশগুলোতে তেল আছে বলে, নির্মানকার্যের টাকা ঢালবে।

    চক্রান্ত তঙ্কÄটা যখন আওড়াচ্ছেন একটু ভাল ভাবে শিখে আসলেই ত হয়। হরির নাম খাবলা খাবলা টাইপের বালখিল্য আমেরিকা বিরোধিতা আর কদিন? বিরোধিতা করতে হলে আরেকটু ঘেঁটে করুন। শুধু কেসি পালের ফুঁটো ছাতার ছায়াময় বামপন্থায় চলবে না।
  • dd | 124.247.203.12 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৯:২৬493040
  • রাজনৈতিক টইতে লিখতে ইচ্ছে করে না ক্যানো না আপাত শান্ত মানুষেরাও ,রাজনীতির টইতে এলে হেডাপিসের বড়োবাবুদের মতন পোস্টিং করে ফ্যালেন, এটাই বোধয় বংগীয় ঐতিহ্য।

    লজিকের ব্যাপারে - বিপের মতন,আমারো অভিজ্ঞতা। গদ্দাফির সমালোচনা বা নিন্দেমান্দ করলেই ধরে নিতে হবে লেখক আম্রিকার দালাল, বা সাদ্দামের সম্বন্ধে কটু কথা মানেও তাই- এ এক অদ্ভুত ছেলেমানুষী। য্যানো বিন লাদেন আর বুশ- দু জনেই একই সাথে অপছন্দের বিষয় হতে পারে না। আমরা আর ওরা। সাদা নয়তো কালো,তৃনো নয় সিপিএম, এর বাইরে কিছু নেই।

    এরকম মৌলবাদী রেজিমেন্টেড চিন্তা - এটা বোধয় অনেকটাই বামপন্থী ঐতিহ্যই ,as it was practised.
  • nyara | 122.172.27.67 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ০৯:৪১493041
  • বিপ্লববাবুর যে থিসিস - বাংলায় ছেলেবেলা থেকে গুছিয়ে লজিক পড়ালে বামপন্থার রমরমা কমে যাবে - সেটাকে এই থ্রেডের বাকিরা সত্যি প্রমাণ করার জন্যে উঠেপড়ে লেগেছেন। বামপন্থায় বিশ্বাস করলেই কেন যে মগজ বাঁধা রাখতে হবে, এ বোঝা শিবের অসাধ্য।
  • T | 14.139.128.11 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ১০:১৪493043
  • @বিপ, আরে না না এটা অন্য কে সি পাল। ঐ যিনি ল্যাম্পপোস্টে, দেয়ালে সর্বত্র লিখে বেড়াতেন সূর্য পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে।:)
  • aka | 117.194.2.98 | ২২ অক্টোবর ২০১১ ১০:২০493045
  • ডিডি দা, লিং ফিং দিয়েন না। লিং দেওয়া নেওয়া, খানিক আলাপ আলোচোনার দিন আজ আর নেই। আজকের ইন থিং হইল ওয়ান লাইনার আর সুড়সুড়ি।

    তবে লিংঅটা ভালো লাগল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন