এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৫৫৯৩১ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Tim | 101.185.30.13 | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ১২:৪০507297
  • প্রতিফলনের সূত্র মেনে, আয়নায় দেখা যাচ্ছে
    স্বচ্ছ ও অস্বচ্ছ পর্দা। একটা সাদা নেটের, অন্যটা
    মোটা ঝিলিকমারা কাপড়ের, গায়ে আঁকা চোখের মতন;
    নেটের সাদা খন্ডটা লম্বাটে, তার আড়ালে জানলার ফ্রেম
    এঁটে বসে আছে। আঁকা চোখ নিখুঁত, স্থির ও অপলক
    আয়নার ডানদিকে কোনাকুনি কাটা দাগ, গাঢ় বাদামী রং, চাপা
    তরোয়ালের মত। আয়নার রূপোলী ফ্রেম, খাঁজকাটা মিহি শিল্প
    ঢেকে রাখার চেষ্টা করছে অধরা ছবিগুলো- য্ন্ত্রচালিত ক্লিনারের গোঙানী, ঘাসছাঁটাইয়ের হিংসা, অথবা কার্পেটের সামান্য বিবর্ণ স্পাইরাল কাজ।
    যদিও পর্দাদুটো দেখতে পাচ্ছে সব, সবই। আর ঐ কাটা দাগটা ক্রমশ
    গভীর হয়ে এঁকে যাচ্ছে দেওয়ালের গায়।
  • ফরিদা | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ ২০:৩৮507298
  • ১৬ই ডিসেম্বর, ২০১৪

    মানবতার অনেক কিছু করার ছিল বৎসরান্তে
    শীতার্তকে গরম জামা, শিক্ষাপ্রসার -
    কিম্বা রক্তদানের শিবির শহরতলীর।
    কেক বিস্কুট কমলালেবু সঙ্গে নিয়ে
    চিড়িয়াখানায় যাওয়ার ছিল এ সভ্যতার -
    যেমন টা ওই ছেলেগুলোর - ইউনিফর্মে
    কত রকম বায়নাক্কা একেকজনের
    কয়েকটা তো টিভির পোকা –
    কয়েকজনের খেলা ছিল আজ বিকেলেই
    কেউ আবার অজুহাতে ছুটি নেওয়ার আঁটছে ফন্দী -

    এখন ওরা সবাই মিলে একজায়গায় – কফিনবন্দী।
  • শ্ব | 24.96.21.175 | ২২ ডিসেম্বর ২০১৪ ২০:৫১507299
  • Z

    -------------

    একটা হনুমান অনেকক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে আছে ,
    এটা কতক্ষণ এটলিস্ট নিজে
    তাকিয়ে বোঝা যায় এইটাই
    ঠিক করে দেয় আমি হনুমান না ভুতুম এখন তারপর কে
    হনুমান আর কে ভুতুম এ নিয়ে তর্ক করে লাভ নেই মাস্টারমশাই ,বাড়ি যান । রাত হয়েছে ।।
  • sosen | 212.142.121.23 | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৪ ২২:৫০507300
  • ওরা হাঁটুর মধ্যে মুখ গুঁজে রয়েছে কতোদিন।
    আমি একটু দূর থেকে দেখি
    আমি তো আর লিখি না ওদের
    জিভে নিইনা লবণের স্বাদ
    আমার শিশুগুলি অবহেলার কংকাল হয়ে ফুটপাথে লুটিয়ে
    যেখানে হাতের ভর রেখেছিলাম তা মাটির নীচে বসে যাচ্ছে রোজ

    বোঁটারা শুকিয়ে গিয়ে ফিরে যাচ্ছে হৃদয়ের দিকে
    ওরা তোকে ভুলে গেছে। বোকা মেয়ে। তুইও ভুলে যা ওদের।
  • ranjan roy | 24.99.26.204 | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৪ ১০:৫৭507301
  • দুরন্ত সোসেন।
    কেমন ভেতরে ভেতরে কেঁপে উঠলাম, শীত করে উঠল।
  • শ্ব | 24.99.135.91 | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৪ ০১:৩৭507302
  • ত্
    -

    গায়ে জামা দিয়ে না থাকলে ঠানডা
    মত একটা গ্যালিফ স্ট্রিট থেকে আনা
    বাজ পাখি সারা গায়ে ওড়া উড়ি করে
    বেড়াচ্ছে ধোর্তে গেলে ব্রোন্জের খামোশ

    ফ্রিজ খুল্লেই সেকি উদুম বরোফ গোলা
    বৃষ্টি তাম্বু তের্পোল খুলে সিন্ঘো সীল নাল্যু
    হিব্রেঘ্রিহ্ল টাইটানিয়াম কেটে দেগে দিচ্ছে
    গালে তার চোখে লেনস মুখময় এসিডের ঘ্রান

    মনে রেখো চারকোলে মেট্রো পাইপ ধরে
    কেটে কেটে উড়ে যাচ্ছে জ্রেরাক্কিয়া টিয়া ।

    মেটের ওপর বসে এক্টা তক্ষক
    ডেকে চলেছে তক্ষক তক্ষক তক্ষক তক্ষক ।।
  • ফরিদা | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৪ ১০:২৩507303
  • দেখা হয়

    কবিতার মতো তুমি, স্বপ্রতিভ নিজ ঘুম
    শব্দ অর্গলে নির্জনে ভালোবাসো জানি
    আপাততঃ শীতের দুপুরে জীবনানন্দ
    সাবলীল পথে তোমার সঙ্গে বেড়াতে
    আবক্ষ শারীরিক কিছু প্রতিরোধ ভেঙে
    আমলকী স্বাদটুকু নিয়েছিল জেনে।

    তবু কিছু পরিযায়ী আজও আসে যায়
    উত্তুরে বাতাস বুকে পশ্চিমের দিকে
    নগন্য মানুষেরা বহুদিন সেসব ভুলেছে
    অকারণ হাসি, বিনা কাজে কথা বলা
    আচমকা প্রেম আজ বহুদিন হল তাকে
    ডাকেনিকো কোনো উৎসবে ইদানীং
    বেলুন রঙীন সন্ধেরা বহুদিন কুয়াশায়
    হয়ত বাঁচবে হিমে জমে, পাখিদের প্রায়।
  • মোহর | ০৩ জানুয়ারি ২০১৫ ১৪:০৮507304
  • ডালিমকুমার

    বিভিন্ন রকম ধুলো
    বিভিন্ন প্রকারের বালি
    তুলনাসমাচ্ছন্ন হে কাঁকর
    তোর সাথে আড়ি

    আমি আজো মধ্যরাত জাগি
    আমি আজো পাগল বেহালা
    আজো তোর সুতাশঙ্খ কাটে
    মরি অন্ধ রাজার কুমার

    কিছুতে ভুলিনা জন্মকথা
    এক জন্ম দুই জন্ম যায়
    জন্মপারে ভুঞ্জে প্রেতকুল
    যায় গো জঠরকথা যায়

    শোনাবো গহনকথা ওরে
    এসমস্ত অমৃতসমান
    আমি আজো কুঞ্জবীথিকায়
    অসমর্থ ভূতভগবান

    আমার ওপরে তোর কালি
    আমি তোর বিবর্ণ চেহারা
    অসমাপ্ত হে কাঁকর তোর
    মুখ নেই মুখ নই আমি

    তবু এ রমণকথা শোনো
    তিলতুলসী ভক্তসমারোহ
    কানে হাত চোখে হাততালি
    গুহ্যকথা রক্তধারে যায়

    যাও কথা, আনো তার মুখ
    রুপোর সুপারি তালপাখা
    সোনামোড়া রাজার মেয়েটি
    যাও পাশা রাক্ষসের পুর

    তাকে দিও ছেঁড়া মাথাখানা
    তাকে বোলো শুকসারীকথা
    তাকে আনো জরাজীর্ণ ঘর
    মধ্যরাত, পাগল বেহালা

    পা পড়ছে ওর, পা পড়ছে তার
    হাড়েরা চুপ করো
    আসছে সে ওই আসছেই আজ
    আকাশভরা লাল
    রক্তপায়ে বুকের ওপর
    এক পা এক পা ছাপ
    আমার নরক মৃত্যু আমার
    প্রেতজন্মের গান
  • sosen | 24.139.199.11 | ১৩ জানুয়ারি ২০১৫ ১৫:১৯507305
  • রাধা,
    তোকে আজ ঘরে ডেকে এনে
    লজ্জায় মরেছি।
    এ ঘর আমার নয়, ঘরের বাইরেটুকু ছিল,
    সে-ও তো আমার নয়। অন্য কারো, অন্য কুঠুরিতে
    আমি শুধু সময় কিনেছি
    দুটোমাত্র চুমু খেতে চেয়ে। তার জন্য
    এত দোষ, এতো কান্না, এতো মিছিলের পরে মিছিলের দুঃখ লজ্জা গ্লানি?

    দখিনা রোদ্দুর
    সব এগ্রিমেন্ট ভেঙ্গে, হেমন্তের পরিবর্তে বরফ
    নামালো তোর বুকে
    মুঠো করে ধরে আমি সরাতে চেয়েছি শীতলতা
    বাদামী ঘাসের থেকে। কিন্তু তোর চোখ কি কঠিন!

    রেলের শব্দ শুনি কান খাড়া করে
    বাঁশি দিক একবার, এখুনি দুঃসহ পালাবো
    পথঘাটমাঠরাস্তাবাড়িঘরকোলকাতাআদরতোশক সব ছেড়ে

    এ জন্ম ঠিকঠাক হোলো না তো! ফের কোনো নতুন কলেজে
    রেজাল্ট বেরোলে, রাধা,
    দেখা হবে, লজ্জাঘৃণামোহভয় খোলসের সাথে ছেড়ে এলে
  • শ্ব | 24.99.137.241 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৫ ০০:২৬507307
  • উফফ শুধু ক্যামেরা ছিলোনা !
    --------------------------------

    হাট্টিমাটিমটিম কেন মাঠে ডিম পাড়ে এবং কেনই
    বা সবসময় খাড়া দুদুটো শিং এসব প্রশ্ন তো জাগবেই
    বলুন ? তা সে হাট্টিমাকে যতই জিগাই সে টিমটিম করে
    বলে এ তাদের অধিকার ডিম মাঠ ওপাড়ার হাট্টিমা এ
    গলির টিমটিম হাঙ্গামাদাঙ্গামা এক জম্পেশ নাটক !

    ভালো অভিনয় কল্লে সিরিয়াসলি দেখি ! লম্ফঝম্প
    স্টেজ ভাঙ্গা তাও সহ্য হয় ,মাঠে মাঠে ডিম পেরে শিং
    বাগিয়ে কাপড়চোপর পরা পাখি হেহে সবই ঠিক ছিল
    কিন্তু হলে আগুন ধরিয়ে ফেলে মানে জাস্ট ভাবুন কোটি বস্তা
    প্রোটিন পোড়া ধোয়া আর ছাইয়ের স্তুপের মধ্যে জেগে আছে শিং ।।
  • ফরিদা | ২৪ জানুয়ারি ২০১৫ ০৭:৫৮507308
  • প্রাক্তন বসন্তপঞ্চমী

    যে তুমি সমুদ্রময় মাঝে মাঝে ঘুম ভেঙে দাও
    আলো এসে পড়েছে মেঝেতে অস্পষ্ট ছায়া ফুটে
    উঠেছিল শুকতারা ঘাসে আমাকে নিছক জাগাও,
    কী সুখের কাছে উঠে বসি আমি? - ফিরে তো এসেছি
    দেখ এত দূর যেখানে তোমার রূপের কোনো চিহ্ন
    বর্ণছটা গন্ধ সকলি তো দিয়েছি হারিয়ে নানা বাহানায়।
    জানি জানি সমুদ্রসম দ্বীপ তুমি অরণ্যসঙ্কুল নদীখাত
    মোহনায়, কত চেনাস্বরে ক্রমশঃ অচেনা হও এতদিন পরে।

    রক্ত মাংস বাড়ি বাজার হাটের থেকে টুকিটাকি কেনাকাটা
    সেরে আর সময় কোথায় বলো? ছেড়ে যাওয়া যায় বুঝি
    মোবাইল ফোন মানিব্যাগ ঠিকানাটি ভুলে? এইসব
    কাগজের হিজিবিজি কেউ নেবে তুলে – যদি ফেলে রাখি
    পথে ফাল্গুনরাতের ঝরাপাতাদের ভিড়ে? শিশির ঝরেছে
    একা, যেই তুমি সমুদ্রময়, ভাবি, ডেকেছিলে একান্ত নিবিড়ে।
  • NINA | 83.193.157.237 | ২৪ জানুয়ারি ২০১৫ ০৮:১৭507309
  • আজকে সরস্বতী পূজোর আমেজে ---কবিতা পড়তে আসা সার্থক ---বাহ ফরিদা !!
  • ফরিদা | ২৪ জানুয়ারি ২০১৫ ০৮:৩৪507310
  • যাদুঘর

    তোমার প্রতিটি চিঠি আমি সাজিয়ে রেখেছি –
    দেখো, প্রতি শ্বাস সুবাতাসে ধুয়ে মুছে
    রেখেছি অক্ষুণ্ন তার স্বাদু মনোভাব।
    বিনুনির ভাঁজ বেয়ে হাসির ঝিলিকে ঠিকরোন রোদ্দুর –
    মাটিতে পড়ার আগেই যা তুলে নিয়েছিলাম অভ্যস্ত কৌশলে
    রাখা আছে আলো করে এখনো তপ্ত সে।
    অজান্তে রেখেছিলে, বাসের টিকিট তুমি আঙুলের ফাঁকে,
    পড়ে গিয়েছিল অজান্তে - তাও পাবে তুমি, রাখা আছে –
    যে কথায় হেসে উঠেছিলে সেই কথা আমি খুঁজে কখনোই
    পাই নি বলে সেই শুধু চুপচাপ এতদিন পরে।
    তুমি সব ঘুরে ঘুরে দেখো এইসব একা একা
    দেখা হলে ফিরে যেও ফের, নামটুকু লিখে দিও চেনা অক্ষরে।
  • ফরিদা | ২৬ জানুয়ারি ২০১৫ ০৮:২০507311
  • সে এক আধপাগলা ঘুড়ি
    তার বুকে টানটান সুতো
    হাওয়ায় ইচ্ছের বুড়বুড়ি
    তাকে দিনরাত ওসকাতো

    কিছু পাখপাখালি দেখে
    তার ডানার ইচ্ছে হল
    সুতোয় টান পড়ে ওই দিকে
    মরছে শেষ বিকেলের আলো

    সে এদিক ওদিক ঘোরে
    এক প্রবল অনিচ্ছায়
    স্বাধীন উড়ান লক্ষ্য করে
    দিলো গোত্তা পাখির বাসায় –

    সে এক আধপাগলা ঘুড়ি
    বুকে সুতো ঝুলতে থাকে
    হাওয়ায় ইচ্ছের বুড়বুড়ি
    এখন গাছে আটকে থাকে।
  • sosen | 212.142.95.40 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৫ ১৮:৫৯507312
  • শব্দের মধ্যে চন্দন অগুরু রজনীগন্ধা রেখে
    সে হাঁটা বাজালো। আমার মা বলে
    কেউ হাঁটা বাজালে আর ডাকতে নেই তাকে।
    আমরা দুয়োরে পা ছড়িয়ে বসে দেখলাম
    রক্তের ছাপ। এই হিন্দুকুশ চীন আর না জানা ভূগোলের ম্যাপ
    ছিঁড়তে ছিঁড়তে নষ্ট করতে করতে রক্তে ভেজাতে ভেজাতে
    হা হা করে ওর বর ছুটে আসছিলো
    আহা , ও যে এখনো ঘুমের মধ্যে দেয়ালা করে, আমি দেখি
    হাঁ করে ঘুমোয়, শিশুর মতো, আগুন ছুঁড়ো না ওর দিকে
    আমি নিয়ে যাচ্ছি ওকে, এক্খুনি, দু মিনিট----
    কেউ শুনলো না।

    এই অব্দি পড়ে আমি গুটিসুটি হয়ে বরকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়লাম
    সে-ও আরো গুটিসুটি হয়ে আমার হাঁটুর কাছে
    শব্দগুলো খুব ভয়ের। তেমনি ভয়ের
    অগুরুর গন্ধ, কাফনের কাপড় আর লাল বিপ্লবের কাঁচা রক্ত
    আমরা ক্যালেন্ডারের খোপে খোপে লুকিয়ে পড়লাম
    চাঁদ তারা ক্রুশ জপমালার নীচে
    নাম পাল্টে, দেশ পাল্টে, এমনকি রক্তের মধ্যে সামান্য অ্যাক্রিলিক গুলে

    আমরা হাঁটা বাজানোর উল্টোদিকে দৌড়াচ্ছি, হাত ধরাধরি করে
  • শ্ব | 24.99.105.150 | ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:৩৪507313
  • আজকাল ,শীত পড়ে
    ---------------------------

    পাশের ঘরে কেও একটা
    কেশে যাচ্ছে একটানা আর তার পাশের
    ঘরে শুয়ে আছি , ছন্দচ্যুতি ; যতটা স্বাভাবিক ||
  • Atoz | 161.141.84.175 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০২:৪৬507314
  • তুলে দিলাম
  • ফরিদা | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৯:০০507315
  • পথনির্দেশ

    খেলাসড়ক পেরিয়ে যাক সন্তুষ্টি মোড়
    বিক্সা গলির অজস্র জট সাতদিন রাতভোর
    বাঁয়ে পড়বে ঝুমা সিনেমা (বন্ধ বহুদিন)
    ডানহাতে ওই রাস্তা খোঁড়া শতাব্দী প্রাচীন।
    যাও এগিয়ে রিক্সা নিও তিরিশ টাকা চায়
    হাঁটলে মিনিট বারোর বেশি লাগার কথা নয়।
    যা বলছিলাম, এবার মোড় তিন রাস্তার মেশে
    হেঁটে এলে বাঁদিক যেও নয়ত ছদ্মবেশে
    সোজা তুমি যেও এগিয়ে বাড়ি উঠছে ঝাঁকে
    নতুন গানের স্কুল খুলল গেলবার বৈশাখে।
    কিছুদূরেই অশ্বত্থ তলা বাঁধানো তার চাতাল
    তাকে ঘিরেই আনাজ বেচে প্রত্যেক শীতকাল
    ওইখানেতেই জিজ্ঞেস কোরো গ্রামশীতলা স্কুল
    ঘেরা বাড়ির বাইরে আসছে হৈ চৈ তুমুল
    তারই পাশে কাঁচা রাস্তা পুকুর পাড়টি ধরে
    যেতে থাকবে – তুমি না হয় ফিরে যেও এইবারে।
  • শ্ব | 24.99.184.188 | ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৪:৪২507316
  • হ্লী
    ~

    প্রচন্ড গরম ,অসুবিধে বলতে এই
    নইলে আগুন মানে তরলিত বাস্তবতা টুকু
    কেওবা কাতানা ছিলো ,কেও কোনা ভাঙ্গা
    টিন ,কারো দেরী হয়ে গ্যাছে স্কুলে , কেও
    ফোয়ারার খুব পাশে অপেক্ষারত
    প্রচন্ড গরম এসে সব নেয় ; নিজেকেও নেয় ।।
  • মোহর | 74.233.173.157 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০১:২২507318
  • ভালো থেকো, বইমেলা

    আজ শুরু দেবীপক্ষ, কাল বিষ, পরশু বিসর্জন
    আকথা-কুকথা মাখবো, কবে যাবো আনন্দীপত্তন 
    আনন্দীপত্তনে যাবো, ছুঁয়ে দেখবো শব্দধারাপাত
    বিপর্যস্ত বর্ণমালা, আক্ষরিক কবিতাবিভ্রাট
    কবে যাবো ধ্বনিগৃহে, চোখে রাখবো অপ্রতিভ চোখ
    সে দৃষ্টি দর্শনে মিশে সর্বনাশ আপাদমস্তক
    যে বঁধু যে শব্দকথা তাকে বলবো, কী পরেছ সোনা?
    শব্দের আড়াল থেকে সে হেসে বলবে -- কিচ্ছু না -- 
    সেই হাসি তারশব্দে কেটে কেটে হয়ে কুচি কুচি
    আমাকে নষ্ট করবে, অপবিত্র, আজন্ম অশুচি,
    এই তো চেয়েছি, বলো, এর বেশি কে বা কবে চায়
    কে আর হৃদয় পাতে রথশব্দে, ব্রজের ধূলায়
    কেই বা অক্ষর গুণে গেঁথে যায় বসতি সাকিন 
    যেখানে শীৎকারশব্দ অনর্গল, মাত্রাজ্ঞানহীন
    যে নগ্ন দেহ তার মুঠো হাতে কতটুকু যায়!
    ধুলোপড়া, জল-মাখা, শব্দাতুর নামভূমিকায়
    কতো যে নষ্ট হয়, ভূর্জপাতা, মোহিনীপল্লব,
    কে তার হিসেব রাখে, বলে যাও হে গোপীবল্লভ
    কোথায় বাজালে বাঁশি, কোথা থেকে সুর ঝরে পড়ে
    আনন্দীপত্তনে আজ, কাল বুঝি মথুরানগরে
  • pharida | 11.39.32.238 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৬:১৮507319
  • আহা। অসাধারণ।
  • Nina | 80.215.71.199 | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৬:৫০507320
  • অপূর্ব্ব
  • ফরিদা | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৬:৫৯507321
  • অনন্তদিন মৃদঙ্গরা বাজতে থাকা মাথায়
    হাঁটতে থাকা সমুদ্ররাও চাঁদের আলো জামায়
    সেজে উঠছে আজ শেষ দিন - তুমিও যাবে? চলো?
    এই পৃথিবীর একজনকে – আজ অন্ততঃ বলো।

    আমি কেবল সারাক্ষণই বলে যাচ্ছি কথা
    দীঘার বাস ছাড়ল যখন বাদামখোসায় ভোঁতা
    অন্তরঙ্গ কালচে লালে একটা দুটো দানা
    আঙুল গলে হারিয়ে গেল তাও কিছু বলছ না?

    আতান্তরে আতান্তরে বিপন্ন ঝাউবিথী
    প্রবল হাওয়া উড়িয়ে দিল তোমায় প্রথম চিঠি
    সেই ইতিহাস পুনঃপ্রকাশ বইমেলা দরজায়
    সরস্বতী ভাসান গেল অস্থি ও মজ্জায়।

    বাজনা এখন কমে আসছে পালাই পালাই মন
    অনির্দিষ্ট পা ফেলছে ক্লান্ত, সাধারণ
    হাঁটুজলেই অতল খুঁজে ঘোলা তার রাজপাট
    ডাকছে তোমায় সহ্য করতে অহেতুক ঝঞ্ঝাট।
  • শ্ব | 24.96.47.183 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২৩:৩৭507322
  • সইসব # ২
    --------------------

    পুরো পাড়া জলময়
    ইঁট পাতা আস্তিক্য গুলি
    হেঁটে যাই মর্নিং ইশকুলে
    বলখেলা তাড়া ,

    ওদিকে আসছে সে
    তো জলছবি এড়াতে এড়াতে
    সোনার বেজির মত মিঠে লোম
    সবুজাভ হাঁটু ;

    ও ইঁট আমার ছিলো
    পা রাখলে নিশ্চিত জানি মোজা
    ভিজতনা বা বাড়িতে ঠ্যাঙানি

    তবুও কার্নিশ ছুঁয়ে কোমল নিষাদে
    জল ঝাঁপ
    ঐটুকু দৃষ্টি সময় , ভুল বাজিয়েছে বলে
    জানি কানাকানি করে বন্ধুরা ; শৈশব ঐটুকু সয় ।।
  • শ্ব | 24.96.46.250 | ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৩:৪১507323
  • সরাই

    ~~~

    বিশাল বড় একটা লোহার বিড়াল ধূপধাপ হেঁটে যাচ্ছে এসবেস্টস বেয়ে
    তিনটে ব্রোঞ্জের চালকুমড়ো গতর এলিয়ে গল্প করছে : এবার
    হলুদ মথদের একজনকে তার ভালো লেগে গিয়েছিলো , ক্লিপটাপ
    প্যালাডিয়াম ঝরে পড়ার শব্দ

    এপর্যন্ত ঠিকঠাক ছিলো ;

    এরমধ্যে হাওয়া দিলো একগাদা বৃষ্টি শুরু হলো আর একটা মাড়
    বেশি ভাত কম চাঁদ উঠে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে
    রইলো মুখের দিকে , একটু সামলে নিয়ে বল্লুম কিন্তু আমি তো রাতে রুটি খাই
  • AP | 69.92.66.127 | ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ০৮:৪৭507324
  • রঙিন

    তোমার কথার রঙ সবুজ কিনা না জানা পর্যন্ত
    কিছুই করা যাচ্ছে না
    আমার এই বসন্তের ছবিখানা অসম্পূর্ণ পড়ে আছে

    গাছে গাছে ফুল- পাতা আসার আগেই এই যে
    বাইপাস হু হু করে ছুটছে, দুধারে কাটা পড়ছে
    তোমার লাল-হলুদ-সাদা হাসিরা কিন্তু
    তোমার রেগে ওঠার রঙ কেমন না জানলে তো
    এ ছবি শেষ করা যাচ্ছে না
    এদিকে এই শেষ না হওয়া ছবির সীমানায় বসন্ত থমকে আছে ওদিকে পেয়াদানীল সাদা ডোরা কাটা তুলি নিয়ে হাজির
    অথচ তোমার ভালোবাসার রঙ কিরকম না জানলে
    হোলিখেলা যে কিছুতেই শুরু করা যাচ্ছে না---
  • ফরিদা | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ২১:২৩507325
  • লুপ্তপ্রায়

    শরিকি ইমারতে ফাটল ধরেছিল
    উঠোনে পাঁচিলের স্তব্ধতায়
    উচ্চারিত ভাষা ঠিকরে জমি নিলো
    দু-হাতে শব্দের আকাঙ্খায়

    ধ্বংস বরাবর রওনা দিলো সে
    বাংলা বলে যাকে ডাকতে খুব
    নিছক অবসরে করেছি তর্জমা
    যন্ত্রণাটি তার দিচ্ছে ডুব -

    এখন ডুবজলে খাচ্ছো হাবুডুবু
    দেখছে ভিড় করে সান্ত্বনা
    ছেলেকে বাংলা পড়াতে পারিনি
    আমিও জলে তাই নামছি না।
  • ফরিদা | ০৪ মার্চ ২০১৫ ০৮:২৯507326
  • কবিতা প্রসন্ন হলে

    কবিতা প্রসন্ন হলে যানজট কেটে যায় দ্রুত

    মাঝে মাঝে ঝকঝকে রোদ এসে পড়ে

    পাহাড়ের গায়ে গায়ে বস্তুত সহজেই এঁকেবেঁকে গাড়ি উঠে যায়

    ঠান্ডা হাওয়াও লাগে বহুদিন পরে চোখে মুখে

    চেনা কেউ যেন হাতটি বুলিয়ে দিয়ে হঠাৎই চিবুকে –

    মৃদুস্বরে বলে – “কতদিন পরে এলে?”

    কবিতা প্রসন্ন হলে।

    ধীরে ধীরে সরলবর্গীয় আত্মীয় জ্ঞাতি এসে ভিড় করে দেখি ক্রমে

    ছোটো ছোটো শহরের চেনা চেনা ইস্কুল পথঘাট

    পাথুরে দেওয়ালে ঝোলে ফুলগাছ টবে,

    পাশেই ছাতের সিঁড়ি – ওইখানে – মনে পড়ে

    কত কথা জমে জমে পাথরে সাজানো আজও এতদিন পরে।

    রাস্তাটি হাত ধরে গাড়িটিকে নিয়ে খেলে ডান থেকে বামে

    আমরা দুলতে থাকি এদের খেয়ালে - ক্রমে ঘুম আসে

    এর পর জানি তাঁকে দেখা যায় তবু – সেইক্ষণে

    সংশয় দূর করে হাতছানি দিয়েছেন সেই প্রিয় পরিচিত হাসি

    কালেভদ্রেও যদি আসি তিনি চিরপরিচিত - এখনও অসংজ্ঞা

    কবিতা প্রসন্ন হলে - চোখ তুলে হেসেছেন কাঞ্চনজঙ্ঘা।
  • ফরিদা | ০৪ মার্চ ২০১৫ ০৮:৩৩507327
  • কবিতা প্রসন্ন হলে ২

    কবিতা প্রসন্ন হলে সব কাজ মাটি –

    হাত ধরে বাইরে ডেকেছে

    দেখালে সে নানা রঙে ঝলমলে শব্দ দোপাটি –

    সদ্য উঠেছে ফুটে –

    এমনিতে খুব ঝগরুটে অনুযোগে দিন রাত

    বাড়িটি মাথায় করে – কান পাতা দায়

    হয়তো তুমুল ঝড় ভাঙা ঘর

    মেঝে জুড়ে ছড়িয়েছে কাচের বাসন ভেঙে আভিমানে –

    কবিতা প্রসন্ন হবে বলে সব কাজ ঝেড়ে ফেলি তাই মানে মানে।

    কবিতা প্রসন্ন হলে হাঁটিয়ে বেড়ায়

    যত ঘুরপথে পিছনের দিকে বেড়াতে গিয়েছি এযাবৎ

    হাজির করাতে থাকে তার চেনা মুখগুলো

    ইট কাঠ পর্যটক অফিসের লোক বা শুধু মাটি ধুলো

    হয়ত সজল মেঘ ছিল সেইখানে সেদিন সকাল থেকে খালিপেটে –

    সন্ধের কাছাকাছি একটেরে ঝুপড়ি দোকানে

    মধ্যাহ্নভোজনকালে বৃষ্টি নাকাল –

    রাস্তার পাশে কোনো স্কুল তাতে বাচ্চারা খেলায় মেতেছে

    ছাতা ধরে দাঁড়িয়ে দেখেছে সেই কৃষ্ণচূড়াটি।

    এইসব খুঁটিনাটি আর মনেও পড়ে না ছাই –

    তবু বোকা বোকা হাসি

    কবিতা প্রসন্ন হলে – তার মুখোমুখি, কাজ ফেলে ফের ঘুরে আসি।
  • ফরিদা | ০৫ মার্চ ২০১৫ ২১:৪৭507329
  • দোল সংক্রান্ত

    বলছিল যে কাল অবধি আজকে হঠাৎ চুপ
    তার হয়ে আজ সওয়াল করতে কৃষ্ণচুড়ার স্তুপ
    রঙ মিশছে শিরায় শিরায় মিঠে আঁচটি ভুতকে নামায়
    জলের মধ্যে গান মেশালো আবীর রঙা রূপ।

    হন্যে হয়ে খাতায় খাতায় শব্দ যখন বৃষ্টি নামায়
    সুরের সহজদাহ্যতা কি উহ্য শব্দরূপ?
    চাঁদের আলোয় চাঁদের আলোয় ছাতের স্বপ্ন নির্জনতায়
    সেই চাহনির মাতাল হাওয়া পোড়াচ্ছিল ধূপ।

    সকাল বিকেল মিথ্যে হল রঙটি নিজে নিজে
    বাইরে থেকে ভিতর ভিতর যাচ্ছে একলা ভিজে
    বিনা মেঘেই ভিতরবাড়ির বৃষ্টির ঝুপঝুপ।
    নিজের থেকেই পাথর গড়ায় বিস্তারে তার অসীমতায়
    আলোয় কালোয় ভুল হয়ে যায় পরিমিতি তদ্রুপ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন