এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৫৫৯৩৪ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Nina | 83.193.157.237 | ০৫ মার্চ ২০১৫ ২২:২৪507330
  • মন হল রঙ্গীন
    ফরিদা , তোমার কলম ভারী রঙ্গীন------
  • শ্ব | 24.99.81.197 | ১৫ মার্চ ২০১৫ ০৪:৩৫507331
  • সাফারি # ১
    ________

    দৌড় কী ক্লান্তিময় সদ্যনির্জন ওই গ্যাজেল জেনেছে

    প্রতিটি শিকার শেষে অবশিষ্ট বঁধুয়ারা
    কিছুটা সাব্যস্ত হয় , আযইবন সেও দেখেছিলো ; নিষ্পলক চাঁদে
    একাসিয়া ছায়া ফ্যালে জেগে থাকে আকন্ঠ শকুন । পরস্পর
    হাতিঘাসে শ্বাপদশাবক শেখে জুগুলার গোপনতা হ্যামার স্লাইড ,

    এবং শিকার শেষে সাব্যস্ত গ্যাজেলারা ঘরে ফেরে ; আজকের মত ।।
  • মোহর | 113.21.126.80 | ১৫ মার্চ ২০১৫ ২২:২৬507332
  • হাবসোল্

    হা হা করে হাসছিস, ক্লাস রুম
    পোষাকে না, বাকি সবে টম বয়
    তোকে ছাড়া আসবে না রাতে ঘুম
    এ কথা কি আর কারো মনে হয়?

    যদি বলি তুই ভালো মেয়েটা
    থাক না আমার কাছে, থাকবি?
    তুই হেসে কুটোপাটি "ওয়েটার,
    গাধাটাকে জল দাও" হাঁকবি

    আমি তাই আধখানা সিগারেট
    তুই ছাড়া জগতে কি কেউ নেই?
    কালাপানি পার হয়ে সেবারেই
    তড়িঘড়ি জলপানি পেয়ে নি

    আবার বছর দশ পরে এই
    মুখোমুখি দেখা হলো গ্র্যান্ড-এ
    তোর চোখে এতো কেন কালি রে?
    "তুই দেখি একেবারে ব্র্যান্ডেড!"

    আমি কুঁচো চিংড়ি না, গলদা!
    কফি কেন? বিরাশি'র কন্যাক -
    "ওয়েটার, থাক, শুধু জল দাও"
    চোখ তুলে তাকাতেই বন্যা!

    ভেসে যায় কোলকাতা, ডুবলো
    নন্দন, আকাদেমি, পার্কস্ট্রীট
    এই বুঝি ঝড় এলো খুব জোর
    এতদিন পরে আজ বৃষ্টি!

    এতদিন পরে আজ জল সই
    পাড়া জুড়ে ঘুম নামে, শুনছিস?
    বাকি পড়ে থাক সব গল্পই
    দিন নয়, শুধু ঘুম গুণছি

    অনি, আয় চুপ করে ঘুমোবি
    ভালো তোর যাকে খুশি বাস না
    কপালের ভাঁজে আয় চুমো দি
    অনি, তুই হাসবি না? হাস না!
  • শিমুল সালাহ্উদ্দিন | 212.84.45.228 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১১:৪৯507333
  • বুনোছক; অন্ধকার

    কালো ঘাসের দেশ জঙ্গলে ছেয়ে আছে

    আহা, গোপনে গহীন অরণ্য তুমি
    এখনো কী ভালোবাসো!

    আগুন স্পর্শের ভূমি
    বিভোর কুয়াশা বিউগল—

    অনেক কোশেশ করে পেয়েছি রাস্তার দিশা
    জেনেছি, গোপনে গহীন অরণ্য তুমি
    ভেতরে ভেতরে কিভাবে বড়ো করো!

    যারা জঙ্গল ভালোবাসে, যুগপৎ ভালোবাসে
    পাহাড় ও বৃক্ষচূড়া; সাগর ভালোবাসে নাকি তারা!

    মখমল কার্পেটে ঢাকা অনন্তের পথ খুঁজে নিতে
    চিরদিন ঘাসের জঙ্গল কেটে ছিড়ে যেতে হয়
    পায়ের তলা থেকে সরে সরে যায় বালিতট

    সমুদ্রজাহাজের ঠাঁটানো মাস্তুল থেকে
    কাদাঘ্রাণ ও ভেজাদুপুর ভাসতে ভাসতে এসে
    জঙ্গলপ্রান্তে নোঙর করে; বলে একঘেয়ে
    বিছানা কিনারের স্মৃতি—

    কালো ঘাসের জঙ্গলে একটা গোপন গোলাপ
    লালের নদীতে শুতে আসে;
    শেষ কী হয়ে এলো সংবরণের দিন!

    কালো ঘাসের দেশ জঙ্গলে ছেয়ে গেলে
    বুঝি, গোপনে কতটা অরণ্য তুমি, কতটা গহীন!

    আরাধনা

    এসো, একই বিন্দুতে পড়ে থাকি আজ, তন্ময়… ধ্যানবিন্দুতে পড়ে থাকি, একা হয়ে দুইজনে, তন্ময়, আর এক গান ছেড়ে রাখি, মৃদুলয় কাহারবার, আর সেই বিন্দুতে, ঐ চূড়ার চূড়ায়, চলো রাখি চুমুশ্লেষঈর্ষা ও ঘৃণা— যা কিছু তরল, এসো, নিয়ে এসো বিবশ বিকার তোমার, কল্পনাসীমার পর্দা ছিড়ে, এসো, ওষ্ঠে তুলে দিয়ে পবিত্রতা, প্রার্থণা করো, বিন্দু বাড়িয়ে দিয়ে, চুপ করে, বুজে থাকো চোখ…

    আরামে নয়, পরম বিন্দুর ধ্যানে।

    এসো, বিন্দুতে পড়ে থাকি আজ তন্ময়, সমূহ সম্ভাবনা ও জালের ভেতর দিয়ে, দেখা হবার আগ পর্যন্ত এসো, একই বিন্দুতে পড়ে থাকি আজ তন্ময়; তীরের ফলার মতো নিজেদের দিকে ছুটে আসবার আগে…

    এসো একই বিন্দুতে পড়ে থাকি আজ তন্ময়…ধ্যান ও সংযমে…

    এক ধরণের সংকেত

    ছাতিমফুলের মাতালমদঘ্রাণ

    চরমমুহূর্তের মুখভঙ্গি

    ডাহুকডাকের মায়াযুথ,

    পুরনো হলুদ চিঠিতে

    কথা লেপ্টে গিয়ে তৈরি হওয়া নতুন মিনিং

    কিংবা শিশুর লালগালে গাল রাখার স্বপ্ন—
    দেখতে দেখতে
    মনের মধ্যে দ্যাখো টেনে, হিঁচড়ে নামিয়ে আনছি
    গনগনে কিছু সূর্য, ভাঙাচোরা ক্ষয়ে যাওয়া স্মৃতিমুখ…

    সিড়ি ভাঙা অন্ধকারে বসে শুনছি
    আক্রান্ত বোবাবাতাসের নিঃশ্বাস,কান্না।

    শিরায় শিরায় ছড়িয়ে দিয়েছি এক অরণ্য থেকে
    অন্য অরণ্যে উড়ে-যাওয়া পাপের প্রপেলার

    এবং প্রহেলিকা—

    আহা! বিভ্রম জানব বলেই তো সারাজীবন
    এতোএতোএতো মুখ ও প্রশ্বাস…

    সময়ের এক বেদম দরোজা খুলে পার হয়ে যাওয়া
    অন্য দরোজা দিয়ে,

    এক-একটা নিটোল আয়োজনের চূড়ান্ত চূড়ায় রেখে
    নতুন তরঙ্গনিনাদ, অভ্ররঙ রক্ত-গর্জন—
    চেনা অতীতের সাথে
    সঙ্গমনিরত ধুলোনির্মিত মানুষ
    একে একে দ্যাখো
    স্বেচ্ছায়
    ছিঁড়ে ফেলছি আপন আপন মুখ…

    একটা প্রশ্নের জন্য

    প্রাণখোলা প্রান্তর
    ভাসছে
    হিজল বনের পাশে

    ঝরাফুল বুকে
    কী গভীর অহম তার!

    শরীরঘ্রাণের মতো
    ফেটে ফেটে পড়ছে
    প্রত্যেক দুঃখঢেউ

    মরণের কাঁটা
    গেঁথে আছে
    পিপাসার বুকে

    অমৃত চাখার অসুখ;
    চারপাশে সংকেতবিহীন
    কণ্ঠরব আর
    বিশ্বাস-ঘাতিনী ভাষা ও উপহাস…

    হে অনন্তধামের সন্ধ্যা
    একা হিম কারো
    বুকের ভেতরে
    প্লাটফর্ম আছে নাকি
    নির্জন কোনো!

    যেখানে ধুলোয় ভরা গ্রন্থে
    কেবলি প্রেরণাভাষা লেখা—

    লেখা,
    মাখন ঊরুর জোড়ে,
    খোলা গম্বুজ আর তার অবয়বে
    কী রকম সারল্য!

    লেখা,
    আশ্চর্য জলের মতোন
    সজলকালো থেকে বেরিয়ে
    অন্বয়ীনীল দ্রিদিম জ্যোৎস্না
    বাজবে কোন নিশিডাকসুরে!

    যাকে এখনো একটুও দেখা হয়নি—
    দাঁড়ানো যায় তার
    একা হিম সনখ বুকের ভেতর
    অকস্মাৎ!

    হঠাৎ হঠাৎ যে কী না
    ইচ্ছা-বন্দী আয়ু ও
    অভিমানিনী ফুল
    মুচড়ে দিয়ে আলুথালু
    হেসে ওঠে, জলঘরে,
    একা আয়নার সামনে
    তাকে পেয়ে বসে
    নিজেকে ছিঁড়বার নেশা—

    (দেয়াসিনী তোর,
    একা হিম বুকের ভেতর
    মৃত সরোবর আছে নাকি!)

    উপচ্ছায়াময় রক্তগন্ধ,
    আলোড়ন—
    হরিৎ ও বিষাদে
    মিশে যাওয়া ঝনঝন—

    একা এক হিম
    বুক নিয়ে দুজন হয়ে
    হেসে ওঠা,
    জেগে ওঠা— হায়!

    এমন একা হিমে কার,
    বুকের ভেতরে,
    দুম্ করে দাঁড়িয়ে পড়া যায়!

    দিনের বিবিধ ক্ষতে
    যেভাবে অস্তপ্রলেপ লাগে,
    রাত্রি নামে সন্ধ্যায়,

    তেমন স্মৃতির ফিতায়
    লেপে দিয়ে
    গোবরজলের মাটি

    সন্ধ্যা নামলেই

    আমার ভীষণ
    উড়ে যেতে ইচ্ছে করে,
    নৈঋতের দিকে…

    ইচ্ছে করে
    একা হিম কারো
    বুকের ভেতরে
    দুম্ করে ঢুকে পড়ি—

    দেয়ালে ঠেঁসে ধরে
    প্রশ্ন করি
    উভঠোঁট পরশদূরে রেখে—

    “জগতের সত্যগুলি
    প্রতিমুহূর্তে বদলে যায়
    তোমার কী জানা আছে
    শঙ্খিনী?”

    পড়তে পড়তে

    পড়তে পড়তে আমরা কেবল নিচের দিকে যাই

    পাঠ মানে কী পতন তবে? পাঠ মানে কী ছাই!

    পড়তে পড়তে আমরা কেনো নিচের দিকে যাই?

    প্রেম

    আকাশগঙ্গার দিকে তাকিয়ে, তাকিয়ে মেঘপৃথিবীর অবেলার আলোর দিকে যৌনতার সিঁড়ি বেয়ে আমরা ঈশ্বরের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেছিলাম, তিনি আমাদের একটি পুত্রসন্তান দান করেছেন…

    আমরা দুজন, সন্তানের চোখে চোখ রেখে, তার গোল গোল নির্মল নয়নসরোবরে দেখি হাতছানি দেয় কতশতদৃশ্য ও স্বপ্নের দল। দেখি, কবে সেই ফেলে আসা অযৌন শৈশব, যে দেশের মানুষগুলি রূপালী আগুন হয়ে, হয়ে স্মৃতি, জ্বেলে জ্বেলে যায় আমাদের চিলেকোঠার ছোট্টঘর…

    শিশু এ ঈশ্বরের দিকে চেয়ে, তার গায়ের অপার্থিব গন্ধে আমরা হঠাৎ ঘুরে আসি ঢিল মেরে ভেঙ্গে দেওয়া যুগপৎ অতীত ও ভবিষ্যের এক জানালার ভেতর থেকে, যেখানে চীৎকার করতে থাকে ছেলেবেলার সজল, কি রে! খেলতে যাবি না?

    তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে দেখা ছোট্ট সোনামুখ যেনো কচুরিপানার গায়ে লেগে থাকা নির্বাক শ্যাওলা, ঘাট থেকে দেখতে হয় অথচ ঠিক স্পর্শযোগ্য নয়, মেঘলা দিনে জানালায় আসা হঠাৎ রোদ্দুর, মা’র কালচে দাগ পরা চন্দ্রহারের মায়া, আমাদের হারিয়ে যাওয়া বিভ্রম ও গল্পের প্রতিরূপ…

    একদিন, নিরুদ্দেশ সংবাদের নীচে খবর কাগজে ছাপা এই কবিতা চোখে পড়বে আমাদের রক্তছানার, নিভন্ত উনুনের ধোঁয়ায় চোখ মুছতে থাকবে তুমি আর মা, মনখারাপ ছেলে স্কুলে গেলে, উষ্ণতার রাতগুলো আসবে তোমার কাছে প্রলাপ বকতে বকতে… অন্যত্র দূরাবদ্ধ খাঁচা খুলে উড়ে যাবে রূপকথার নীলকন্ঠ পাখি।।

    ঝাপসা চোখের আয়নায় একদৃষ্টে দাঁড়িয়ে হাত নাড়ে ছেঁড়া কাঁদামাখা হাফপ্যান্ট— তার পকেটে মার্বেল, হাতে লবণ লাগানো আমসত্ব। ওর অপ্রেমের কৈশোরকে সময়ের ধারালো মাঞ্জায় রক্তাক্ত করো না, যতই অনির্দিষ্ট ছাদের এন্টেনায় লেগে থাকুক ওর উড়ে যাওয়া ঘুড়ির সুতো ও দৌঁড়, তুমি ওর নাম রেখো প্রেম…

    সে আসে

    সে আসে, ঘুরে ঘুরে আসে।

    আসে যেনো এক সুবাতাস, স্রোতস্বিনী তরঙ্গ এক, অধীর নদীর

    সে আসে, বুকভরা উচ্ছ্বাসে, শুধু বেপরোয়া জল নিয়ে ধূ ধূ বালুচর
    প্লাবিত করে দিতে আসে, ঘুরে ঘুরে কথা কয়,
    চোখের ভেতর থেকে, আরো সুগভীর চোখের ভেতরে—

    সে আসে, ঘুরে ঘুরে আসে
    যেনো এক জানালায়, কোন দিন না আসা ভোর
    হঠাৎ এসেছে বলে, কোলাহলে, আড়মোড়া ভাঙছে, জেগে ওঠা ঘুমের শহর

    সে আসে, ঘুরে ঘুরে, যেনো নির্বাচনের আগে
    দেয়ালে দেয়ালে মারা অধিকারচিকা—
    বহুরঙচঙে, সে আসে যেনো বাঁবাহুলগ্না লাজভারানত আমার প্রেমিকা।

    সে আসে আমার কাছে ঘুরে ঘুরে একাকী নদীর মতোন একা।

    এই আলোকিত উজ্জ্বল শহর, এর ইতিহাস, যত সব শব কিংবদন্তী
    কথা কয়ে ওঠে স্মৃতিজাগরণ আর স্নায়ুর ভেতরে থাকা ধ্যানের সলীলে—
    সে এলে…

    সে আসে, দূর থেকে মনে হয়,
    মেঘলাসবুজমায়ায়ভরা যেনো এক কামুক হরিণী,
    রোদের সুরভি মেখে, হেমন্তশিশিরভোরে,
    সারাগায়ে আলস্য নিয়ে বসে আছে—

    সে আমার রাই।
    এলে, না এলেই ভালো হতো বোধ করে,
    আমি, মরে মরে যাই।।
  • মোহর | 113.21.126.80 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৪:৪৬507334
  • বাবা রে :( :'(
  • Tim | 188.91.253.22 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:৩৮507335
  • এই সবে বুঝলাম যে একটা কবিতা না কবিতাগুচ্ছ আছে। বুড়ো হচ্চি ঃ-(
  • ফরিদা | ১৮ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৮507336
  • তোমার মুখোমুখি

    তোমার মুখোমুখি কথা ম্লান অন্তরীপে একলাই বসে থাকে
    সামনে সমুদ্র তার পিছনের রাস্তাও মুছে গেছে কবে
    দলছুট কথাটির খোঁজ আমি কখনো করব না বলে।

    এর ইতিহাস আছে
    সে তোমার পিছু পিছু কিছুদুর যেতে চেয়েছিল
    আমাকেও ডেকেছিল – সাহসে কুলোয় নি, তাই একলাই এগিয়েছে

    হঠাৎ কী যে ভেবে ঘুরে দাঁড়িয়েছ তুমি – তাই মুখোমুখি হয়ে পড়ে
    একলাই বসে আছে শুকনো পাতাটি যেন পোড় খাওয়া ডালে
    যদি শোনো, যদি কিছু বলে টলে ওঠো ভুলক্রমে
    কিছুটা সবুজ যদি ফিরে পায় এতে জানতেও পারব না এতদিন পরে।
  • ফরিদা | ১৮ মার্চ ২০১৫ ০৬:১৭507337
  • তোমার মুখোমুখি


    হঠাৎ দমকা ঝড়ে
    কিছু কথা
    ধুলো মতোন চোখে পড়ে -
    কড়কড় করে।
  • Nina | 83.193.157.237 | ১৮ মার্চ ২০১৫ ০৭:০৪507338
  • বাহ!
  • শ্ব | 24.96.22.119 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ১০:৫২507340
  • ল্হ
    ~

    ঝিরিঝিম ঝিরিঝিম স্লেরেরম বিনাহা বিতাস
    লিহিতনা আহেনর সিরিতান ঋঋতা কৃরুর
    এ আহে মাহে বাহে তিতসস চুঋরা চিরণ
    অনহিথ শিবারনা পাপ্পসি কিনাহামাতার ।

    ঝাহিতন ঝুহারীহা রিক্তথ মেহত মেহুল
    কলেইয়াহ রীহিতন মনিরুমা মুকুথমুহুর
    ঝনথরর ঝনথসস মহিহুল হিতকতিথুর !
    অতহিকি ? অঝোরিকা ? দাহিতুন ! সহিথগুরুণ ।

    ক্ষহে ণু থাঙ! থ্রেধঙ্গ থ্রেঙ ন !
    চন্ঢ ঘিহিথ ঘ্রাথ ঘথ ফাহ মিল ক দিদান !
    তথাথনা ধনতথা হদহঢ কণাহ থাতাৎ !
    মাদ্রী মহাতা হিথা ঘ্রিহথ ঘ্রিহহ হহ আহ ,
    হন্দ্রভ্র্নহ কিথ খীহানো খিহাথগথ মিণরবঢ়ণ ।

    ম্লগল ঘ্যলি হ্রাথ লিহথমুহুতঋথে লাহ
    ঝিহিত ললাহততা বহথ বহাথ তথে ঋম
    সিত সতস তখা শিহা মিহর হরা রারেঝিম রারেঋম
    ঝিরিঝিঋম ঝিরিঝিঋম স্লেরেরম বিনাহা বিহানা বিতাস ।।
  • Kaju | 131.242.160.210 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ১৪:১২507341
  • শ্ববাউ শেষটায় একেবারে কেয়াবাৎ ! খাপখোলা নতুনত্ব।
  • d | 144.159.168.72 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ১৫:০১507342
  • আচ্ছা শ্ব এগুলো একটু আবৃত্তি করে অডিও আপলোড কত্তে পারেন না?
  • san | 11.39.33.68 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২০:৪৮507343
  • বাঃ , গুড অনুপ্রাস :-)
  • san | 11.39.33.68 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২০:৪৯507344
  • ভাব ও আকুলতারও কোনো তুলনা নেই।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২০:৫৮507345
  • দারুণ। চিড়িতন আর ইড়িতন মিলে এটা আবৃত্তি করবে। ঃ-)
  • কেসি | 198.71.212.34 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২০:৫৯507346
  • এতো কবিতা নয়, এতো অঙ্ক। খুবই ভালো অঙ্ক। বুইতে পেরেছি।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২১:০২507347
  • আমার মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল চর্যাপদ সহযোগে রসায়ণ আর পদার্থবিজ্ঞানের কিছু ফর্মূলা। ঃ-)
  • san | 11.39.33.68 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২১:০৪507348
  • আমারতো মনে হল সংস্কৃত কবিতার ছন্দ। মানে ইয়ার্কি না।
  • | 213.99.211.133 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২১:০৯507349
  • খুব চাপের ব্যাপার। ঃ((
  • কেসি | 198.71.212.34 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২১:১২507352
  • স্যান ঠিক ঠিক, চারটে তালও টেনে আনা যাচ্ছে।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২১:১৪507353
  • ছন্দ আর তালের মধ্যে প্রচুর অঙ্ক থাকে।
  • b | 24.139.196.6 | ১৯ মার্চ ২০১৫ ২১:৩২507354
  • এ তো বাচস্পতির কবিতা।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ২০ মার্চ ২০১৫ ০২:৫২507355
  • শ্ব, আরেকটা হয়ে যাক। এমন ছন্দ তাল চর্যাপদ সান্ধ্যভাষা ওয়ালা। ঃ-)
  • শ্ব | 24.99.217.0 | ২০ মার্চ ২০১৫ ১৮:২৭507356
  • ন্ধআ
    ~~~

    লী মাহী , এ আহী ,ঝায়হে সীফা ঋম
    সিনোলিয়া , শাহ ধুহথ শিন সাহারী ; ঝায় হে সীফা ঋম ।

    সিনোলিয়া আ মা লাসাহারী নিহারি মা
    ধিত ,
    শামায়ারি চীধ চিহয়ী ধ্বে ,
    মাহানি মাহানিয়া সামন চীধ চাহরী ; ঝায় হে সীফা ঋম ।

    অনগম মাহী আমা যামী ,মণিআশা ধাঈ
    থৎ
    ঙ্গাগিআগা কাহেরু বাথানি থই
    অনাগামালহা রূহেরি হিরণ নাহা তু
    হিনাখন আহি ধিরুপদা নাহি ঙ্গা , ধীহথ ধীহথ
    শিহানি বিহানি মাহানি তদিদ কাতিহা ; ঝায় হেএ সীফা ঋম ।

    মীনাধিআ , অনখ ধী , পাহী ধিয়া গুহনা ; ঝায়হে সীফা ঋম ।।
  • Kaju | 131.242.160.210 | ২০ মার্চ ২০১৫ ১৮:৩৯507357
  • আহা আহা পুরো মন্ত্রের মত নাগলো গো !

    একুবাউ আয়্যাম টেলিং য়ু টুডে - এই ফর্ম একদিন বাংলা কবিতায় ছেয়ে যাবে। বাংলা কবিতা পরিচিত বাংলা শব্দেই লিখতে হবে - এই নেকুপুষু আবদার থেকে অচিরেই অব্যাহতি পাবে। ধরি মাছ না ছুঁই পানি আদ্দেক বুঝি আদ্দেক বুঝিনা টাইপ কবিতার আদিখ্যেতা জাস্ট ফুটে যাবে। একেবারে বোধগম্যতার ঊর্ধ্বে - কুনো চাপ নাই। একদম না পড়ে ছোটবেলায় হেরোদবাবুর কোশ্চেন করা বাইবেল পরীক্ষা দিতে যাবার মত লাগল। এমনিতেই বইয়ের মধ্যে কিস্যু আসেনি, পড়েও লাভ নেই, নিজে বানিয়ে লেখো হাল্কা মাথায়।

    একটু বেশি কথা হয়ে গেল। ঃ(
  • cm | 127.247.113.108 | ২০ মার্চ ২০১৫ ১৮:৪৮507358
  • অলচিকি পড়ুন, এত অলচিকিতে লেখা।
  • ranjan roy | 24.99.63.165 | ২০ মার্চ ২০১৫ ২১:৩৩507359
  • দারুণ। চিড়িতন আর ইড়িতন মিলে এটা আবৃত্তি করবে। ঃ-)
    --- হাসতে হাসতে পেটে খিল!
    cm,
    সিরিয়াসলি? এটা অলচিকি?
  • cm | 116.206.72.94 | ২০ মার্চ ২০১৫ ২১:৫৪507360
  • রঞ্জনদা এভাবে জিজ্ঞাসা করলে গুল দেব কি করে?
  • cm | 116.206.72.94 | ২০ মার্চ ২০১৫ ২১:৫৭507361
  • তবে স্ট্রিংগুলো র‌্যান্ডম নয়। বাচ্চা স্ট্যাটিস্টিশিয়ান পেলে খেলা করতে দেওয়া যেত।
  • Atoz | 161.141.84.175 | ২০ মার্চ ২০১৫ ২২:২১507363
  • ওঃ একক, অতি চমৎকার হয়েছে। ন্ধ আ। তবলা ও পাখোয়াজ সহযোগে এর সঙ্গে চমৎকার নাচ হবে, একদম সিরিয়াস নাচ।
    ধিৎ ধ্বে থৎ চমৎকার তাল আসছে।
    ঃ-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন