এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পর্বে পর্বে কবিতা - তৃতীয় পর্ব

    pi
    অন্যান্য | ১৭ ডিসেম্বর ২০১১ | ৫৫৮৯৭ বার পঠিত | রেটিং ৪.৭ (৩ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sosen | 212.142.95.95 | ১৬ মে ২০১৫ ২০:১১507397
  • যেমন ঋণের মধ্যে দিন পড়ে অবিশ্রান্ত
    ট্যাঙ্ক ভরে গেলে
    যেমন ঋণের মধ্যে গোঁজা থাকে আলোকিত কবরীর
    একটুকরো অনুকূল স্মৃতি
    যেমন সন্ধ্যের আগে বদলে যায় চেনা জনপদ
    অক্ষরে নিওন বাতি জ্বলে
    যেমন ছাড়ার আগে ভয় হয়। ওড়ার পরেও
    আমার কুন্ডলী নেই, ঘর নেই, নিরাপদ জঠরের ওম নেই আর

    আমাকে দৌড়তে হয়। আমার অশেষ ঋণ, চৌকো স্ট্যাম্প, গোল স্ট্যাম্প,
    পিছনে ইচ্ছের মতো পড়ে থাকে কুঁকড়ানো পিষে যাওয়া বাঁচা
    সামনে মেঘের মতো ধেয়ে আসছে একা কাফেটেরিয়ার দিন

    পুরোটাই অন্যদের। আমার শুধুই শুধে যাওয়া।
  • sosen | 212.142.95.95 | ১৬ মে ২০১৫ ২০:২০507398
  • শ্যাওলা, তোর দিন ফুরিয়েছে।
    এখন রাত্রির পাদপীঠে
    রোমহীন যৌনতার নামে গলে যায়
    ড্রেনেক্স আর ফিনাইলে যাবতীয় সালোকসংশ্লেষ।
    অথচ পুকুরধারে নরম কার্পেট ছিলো
    প্রেমিকের বুকের মতন
    দু চারটি উঁচিয়ে থাকা ঘাস
    তোর তেষ্টা, সজীব, ভীরু, আমার পঁচিশ বছর।
    এখন ইঁটের নিচে হলুদ ঘষটানি
    স্তনের উপরে পুরু সর
    বহুদিন অতিক্রান্ত। পার্লারে বহু ওয়্যাক্সিং
    মুর্গীর ছালের থেকে উপড়ে নেওয়া সমস্ত পালক।

    ঘেন্নায় চোখ মুদছে জিভ।
    পঁচিশ বছরেরা গলে যাচ্ছে, শ্যাওলার মতো।
  • sosen | 212.142.95.95 | ১৬ মে ২০১৫ ২০:২৬507399
  • তুমি আমাকে বলোনি চেয়ে থাকতে।
    কিন্তু আমার ভয় করে
    আমি চোখ বুজতে পারি না।

    সকাল আলোক হয়, উষ্মা হয়, ধ্যান হয়, তারপরে
    একসময় ঘুম হয়

    আমি চোখের পাতা মণির ওপর পিন দিয়ে আটকে রাখি
    দেখি তুমি পা টিপে টিপে ঘরে ঢুকছো
    মোজা খুলে রাখছো স্লিপারের পাশে।
    আমাকে জাগ্রত ঘুম থেকে
    আর একবার জাগাচ্ছো না।

    আমার সংশয়ের ক্রাচ নামিয়ে রাখতে লোভ হয়
    কিন্তু ভয় করে।
    আমি ঘুমোলেই যদি তুমি তারার উপর
    হাঁটতে চলে যাও স্লিপার পায়ে
    রবারের চটি ফুটো হয়ে যায়
    তাপে।

    আমি জেগে থাকি। সহস্র পিন আমার চোখের মণিতে ফুটে থাকে।
    তুমি বলোনি, তাও আমি ঐরকম।
  • sosen | 212.142.95.95 | ১৬ মে ২০১৫ ২০:৪১507400
  • বাবার গা ঘেঁষে আর কখনো শো ওয়া হয় না আমার
    মাঝখানে এতগুলো মানুষ দাঁড়িয়ে।
    বাবা পিঠে হাত বোলালে আমি তাড়াতাড়ি ঘর ছেড়ে চলে আসি
    একান্ত প্রহরায় একা ঘরে
    আমি বিড়বিড় করে মাপতে থাকি
    কৌটোয় কতটা আদর ছিলো আমার জন্য
    আর বাবা
    কথা খুঁজে না পেয়ে টাকার হিসেব জিজ্ঞেস করে
    আমি অভিযোগে, অভিমানে নুয়ে যাই। বুকের মধ্যে ফাটতে থাকে

    ছোটোবেলায় না কিনে দেওয়া সেই বেলুনগুলো।
    বাবার মাথার কোঁকড়া চুলগুলো সোজা হয়ে যাচ্ছে আস্তে আস্তে

    আর কোনোদিন মাঝখান থেকে ঐ মানুষগুলো সরে যাবে না
    আর কোনোদিন
    বাবার গায়ে পা তুলে দিয়ে
    আমার শোনা হবে না বিষ্ণু দে র কবিতা
    আর কোনোদিন উদ্যত জীবনের প্রহারের মুখে এসে দাঁড়িয়ে
    বাবা আমাকে আড়াল দেবে না

    বড় হয়ে যাওয়াকে ঘেন্না হয়, কেটে ফেলতে ইচ্ছে করে বঁটির কানায়
  • সায়ন্তন মণ্ডল | 113.44.157.199 | ১৬ মে ২০১৫ ২১:৫৫507401
  • ভুমিকম্প

    গ্রীষ্মের তারায় ঢাকা রাত
    কিংবা শীতের কুয়াশা ভরা সকাল,
    প্রতিটা মুহূর্তেই তোমার রোমাঞ্চ
    গায়ে কাঁটা দেয় চিরকাল।
    বর্ষার ঘোলাটে আলোয়
    দৃষ্টি আরও ক্ষীণ হয়ে আসে,
    দুচোখের পাতায় নিদ্রা নামে
    শীতলতার আভাসে।
    নিজের সৌন্দর্য অনুভব করতে গিয়েছিলে বুঝি,
    তাই জন্যই আজ রোমাঞ্চে কেপে উঠলে তুমি!
    তোমার প্রতিটা কম্পনে তুমি আরও নিষ্ঠুর,
    তবুও ভয়ঙ্কর এক সুন্দর প্রকৃতি।
  • সায়ন্তন মণ্ডল | 113.44.157.199 | ১৬ মে ২০১৫ ২২:০০507402
  • বৃষ্টিটা আজ কেমন যেন মনমরা
    ঘাসগুলো নির্ভয়ে মাথা তুলে দাড়িয়ে আছে,
    মাটির উপর বুটের ছাপ কই?
    এতো প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে যেওনা।
    ছাতা মাথায় চলো এক বছর আগের মত আবার গিয়ে দাঁড়াই।
    দেখবে বৃষ্টিটা আরও শক্তি পাবে।
    উড়িয়ে নিয়ে যাবে ছাতাটা
    আবার ভিজব দুজন একসাথে...
  • অনুপম | 126.203.205.204 | ১৮ মে ২০১৫ ২০:৪৬507403
  • কাছে-পিঠে....

    খুঁজতে হয়না যে ব্যাকুলতা সে হঠাৎই ঝলসে ওঠে
    ঘেরা বারান্দায়, আলগোছে
    চাইতে হয়না যে অদেখা আহ্লাদ
    সে পিঠে নখের টোকা দিয়ে বলে..
    'কিছু কি বলবে? বলে ফেলো দ্বিধা মুছে'

    আশেপাশে ভীড় করে সোনালী বালুরাশি
    ওদের মুঠোয় ধরলে আঙ্গুল ধৈর্য হারায়
    বাতাসে উড়ে যায় অস্থায়ী ঠিকানা
    নিঃসঙ্গতা এসে বসে কাছে

    ভেঙ্গে পড়ার অভ্যেস যাঁর নেই সে-ই
    শুষে নেয় নজরের রাজত্ব
    চলকে ওঠা বুকের হাপরে ফেরায়
    সীমাহীন দৌরাত্ব

    কিছু কিছু লঙ্ঘন নিয়মনীতি না মানলে অমরত্ব পায় ঠোঁটে
  • T | 212.142.119.78 | ১৮ মে ২০১৫ ২২:১৬507404
  • রাস্তা জুড়ে এঁকে বেঁকে রাত নামে। গলিঘুঁজি থেকে সারি দিয়ে নেমে আসে মানুষ। রাস্তায় লোক চলে। একই সাথে গঞ্জ শহর পাহাড়তলি গ্রাম মফস্বল। সাদা হ্যাজাক জ্বলে মুদির দোকানে। আটাকলে আটা। রেশনের গম। কেউ হাতে পায়, কেউ পায়না।

    হাওয়া দেয় খুব। ফ্ল্যাটের বারান্দায় ঝুঁকে থাকে আঢাকা বুড়ো। চশমা ঘোলাটে চোখে নীচে কত কত সাইকেল। এপাশ ওপাশ দিয়ে চপ মুড়ি তেলেভাজা গাজর টমেটো। কিছু আছে এই শুধু খবর এখানে।

    আকাশের তারা নেই। মেঘে ঢাকা চাঁদোয়ার নীচে ক্লাবের বারান্দায় এইটুকু টিভি। ক্যারমের ঘুঁটি ধরে খটখট, কে কার ঘুড়ি কেটেছিল ক হাত মাঞ্জা দিয়ে, বুড়োদা। এখনও মুরগি কাটে সকাল বিকেল।

    দেখিনি তো অনেকদিন। নাম ভুলে গেছি। ঐ হাঁটাপথে বিবেকানন্দ ইশকুল। পাশে আশ্রম। এখন পুকুরে ভালো মাছ। ডানদিকে গলি দিয়ে দুমিনিটে লালুদের বাড়ি। ওরা উঠে গ্যাছে আগেই।

    পিচ রাস্তার ধারে কেলোদার টিপিন দোকান। চায়ের জল চড়ে কেটলিতে গাবুর গুবুর। বেঞ্চিতে বুড়ো সিপিয়েম, হালে পানি পাওয়া কয়াল দের ছোটো ছেলে। আনমনে ভুলে গেছি ঠিকানা সাকিন।

    অইটুকু পথ জুড়ে কত সব স্মৃতির শহর। বুলুমাস্টার আর ঘিয়ে কালারের প্যান্ট শার্ট। নেই বৌ, নেই কিছু যত্ন আত্তি মতো ঘর। মৃদু হাসি, চোখ তুলে ভাল আছিস তো সব, এই আর কী! কতদিন বাদে এলি। এইসব, কত চেনাপরিচিত কথা।

    বাদবাকি নতুন লোক তো সব। ধীরে ধীরে ঝুড়ি নিয়ে হাঁটে। গায়ে গায়ে লাল জামা, হাতে হাতে সাজি। জবা ফুল তোলে, বেল ফুল তোলে। বেল ফুল সাদা, জবা ফুল লাল, জলে আছে নাল ফুল...
  • শ্ব | 24.99.180.72 | ১৯ মে ২০১৫ ০৬:৩০507405
  • কঃ
    ~

    মাথার উপরে দিনকাল, আর
    কার্নিশে ছেঁড়া কুঙ্কুম ,কচি দেবদূত
    দের ঠোকরাই , হুর বাতাসেতে ওড়ে নুঙ্কু !

    মহা উল্লাস লাগে মর্গে , হোলা
    মার্জারে খায় সন্তান ,শুধু মাতৃ
    সদনে কোকুনের , আঠা ধুয়ে দেয় ট্যাপকল ।

    গলির মোড়ের কাকলি ,কলি
    হাসনু হেনার চিলছাদ , আঁকা চুলে
    গৃধিনীর বিষ্ঠা , চালে ১৬ টি মাত্রা তিন তাল ।

    আজ জাহাজ পুড়ছে আগুনে
    আর শরীর ট্যাক্সিডার্মি , আমি
    টের পাই তুই এসেছিস , চোখে ঝড় জিভে চেরাদাগ !

    এইসব আমি দেখি রোজ ,
    জেইল ভেন্টিলেটরে দূরতক, হয় লালচে
    শুকিয়ে জ্বলছে, বাজে অগমেন্ট ফোরে বেহালা ।

    শিট কর্নিকে বন্ধ ,
    কালো নোটন পায়রা আয়না , তাজা
    ক্ষুর নিয়ে ঢুকেছি , ফের দাড়ি কামাবার অছিলায় -

    লেখার নেইকো কিচ্ছু ,এক
    শিশ মহলের স্টোনম্যান তবু ,মৃত
    শব্দের ভাগাড়ে , স্পেস টাইপ করাতো যেতনা ।।
  • san | 11.39.33.182 | ১৯ মে ২০১৫ ১৮:১৯507407
  • চমৎকার ছন্দ !

    মোহরের কবিতাও ভাললাগল।
  • ফরিদা | ২১ মে ২০১৫ ২২:৪২507408
  • আমি জানি তুমি যে জমাতে তাকে রুমাল মুঠিতে
    তোলপাড় দুপুরের শেষতম লুডোর ঘুটিতে
    তাকে বোলো আমি আজকাল – বেরোই না রাস্তায়
    এত জঞ্জাল – দু-হাতে নিবিড় করে কিছু পাই নি আর
    মুঠো ভরে ধুলোতে মিশেছি
    ওই পথঘাট, তুমি চেনো বুঝি?
    ওই নদী, ওই চেহারাটি – ঝড় জলে হেঁটে গেল
    বাজারের দিকে - তুমি শুধু পাঁপড়ের কথা
    এঁটো হাতে, বলেছিলে বলে

    আমি নই, ওই মানুষের চেনাশোনা।
    আমি নই দূরতম কথা – যাকে তুমি শুনতে চেয়েছ
    আমি নই – কানাকড়ি মাঠঘাট, ধুলোটে রাস্তা
    যাকে তুমি জানো বলে জানি আর কাছাকাছি আসি
    নিজের কাছেই দেখি কেউ হেঁটে যায় চলে, ফেরে, বলে –
    তুমিও জানোনা ঠিক – কতটা রাস্তা লাগে, মানুষের মৃদু চলাচলে।
  • ফরিদা | ২৪ মে ২০১৫ ০৯:০৬507409
  • ট্রেনের মতোই তুমি, মধ্যরাত, লোকজন ভিড়টিড় নিয়ে যতো গুছিয়ে বসেছ অনন্তে একদা। মাঝে মাঝে নড়ে ওঠো –

    অনন্ত সময় ধরে বুকস্টলে স্থিরচিত্রের মতো – কেউ পাতা উলটিয়ে দেখছিল পত্রিকাটির – দেখে গেছে বহুদিন – কেউ শুধু শুধু আড়চোখে নিরাপদে তাকিয়েছে সিনেমার তারকার ছবিটির দিকে শুধু সেই প্রচ্ছদে, একমনে। অনেক ভিড়ের মধ্যে যে ভাবে তোমাকে দেখেছি আমি গত ফাল্গুনে।

    বিরক্ত মুখ দোকানির। ডান হাতে দাঁতে কাঠি গুঁজে খুঁজে খুঁজে পৌছতে চায় তার সমস্যার দোরগোড়ায়। সাদামাটা ক্ষয়াটে বস্ত্রে, মাঝে মাঝে মাছিও তাড়িয়েছে সে বাম হাতে কাগজের অস্ত্রে।

    দলছুট খাদ্যকণিকা –লালায়িত হয়ে নেশাতুর – তবু ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাকিদের মতো ঘুরে ঘুরে সুস্বাদুতর গহ্বরে নেমে যাতে চায় নি। গেরিলা কায়দায় দাঁতের এক কোণে থানা গেড়ে বসেছিল সে।

    সারারাত কেটে গেছে – কিছুটা গেঁজেছে, দল ভারি, তাই – পুলিশের মতো কাঠি তদন্তে এসেছে। দাঁতের প্রতিটি কোণে চিরুনি তল্লাশি চলে দেখি সারাদিন ধরে। জিভ এই কাজে তাকে প্রভূত সাহায্য করে।

    যখন পুলিশ প্রায় কাছাকাছি - দাঁতের গোপনতম অন্ধ গুহার থেকে বের করবেই তাকে – তখনি দোকানে কেউ এসে খোঁজ করে কবিতার বই –

    এইভাবে বিপ্লবী আরো কিছু ঘন্টার জন্য বেঁচে যায়। দেখি।

    যত বড় জংশন, প্লাটফর্মে তত বেশি মানুষ বসেছে প্রায় সংসার নিয়ে। বাটি থেকে জলে ভেজা মুড়ি সব বাচ্চা মেয়েটি যেই ছড়িয়েছে – রোগা মা তার বাকি কাজ ফেলে দু ঘা লাগিয়েছে পিঠে তার। শিশুটির মুখ থেকে সাদা লালা ভেজা মুড়ি ঝরে পড়ে – থুৎনিতে। আগের কান্নার দাগে দাগে পা রেখে চোখের জলটি নামে –

    সেই মায়ের চায়ের কাপ উল্টিয়ে ময়লা চাদরেও রেখে দেয় দাগ। অনন্ত রাত্রির অপেক্ষা জংশন প্লাটফর্মে।

    বুহুযুগ পরে, ট্রেন আসে। থামে। তারও পরে নড়ে ওঠে। গা ছাড়া দিয়ে কুড়িয়ে বাড়িয়ে নিয়ে চলে যায় ওই স্টেশনের ঠোঁটে যারা আটকিয়ে ছিল বহুদিন ধরে।
  • sosen | 212.142.69.19 | ২৪ মে ২০১৫ ১০:২১507410
  • ফরিদা, সেকেন্ড ওয়ান , গা ছাড়া, না গা ঝাড়া?
  • ফরিদা | ২৪ মে ২০১৫ ১০:৩৯507411
  • গা ঝাড়া - হবে। থাঙ্কু।
  • pi | 116.218.15.77 | ২৪ মে ২০১৫ ১৭:২৪507412
  • অনেকবার পড়লাম, ফরিদাদা।
  • Soumyadeep Bandyopadhyay | ২৮ মে ২০১৫ ২২:৩৮507413
  • নোনা হাওয়া হয়ে ভাসে ডাকনাম
    বুক খুঁড়ে খোঁজে প্রত্ন চিন্হ অল্প
    জালে পড়া মাছ শেষ আলো মাখে পাখনায়
    কাগজের ঠোঙ্গা হয়ে ওড়ে সংকল্প

    সাদা পতাকার মতো তার স্কার্ফ ওড়ে
    পাথর শরীরে ফেনা ভাঙ্গে. নাচে ,ভাসে
    জরুরী সময় অক্ষরে অক্ষরে
    বালি ঘড়ি দেখে সন্ধের অবকাশে

    আকাশ পাত্রে উল্কাভস্ম জমে
    শ্যাওলা নরম মোজা বিস্ময়ে স্থানু
    দুরন্ত চাঁদ ধীরে ধীরে নামে সমে
    জল ছোঁয় কিশোরীর অনাঘ্রাতা জানু
  • ফরিদা | ৩০ মে ২০১৫ ০৯:২১507414
  • রাস্তায় সবাই নেমেছে

    চলে যেতে দেখেছ আমাকে, অন্ততঃ, একবার ভাবো –

    রাস্তায় শব্দ নেমেছে, যদি লিখি, তোমায় শোনাবো।

    পৃথিবীতে ঘুম সন্ধ্যার, পরমায়ু এখনো রঙিন

    তবু কিছু ছায়ার আঁধার যেন তার প্রতিমার ঋণ

    বাকি ছিল, ঢেউ গুণে গুণে, এখন কিছুটা শোধবোধ

    তুমিও কি একলা হাঁটোনি – একটাই ছিল অনুরোধ।

    কতদিন এসব ভেবেছি – কতদিন বারান্দা জুড়ে

    বৃষ্টিতে শব্দ ছুঁড়েছি যদি ফেরো আবার পাহাড়ে

    বামদিকে নেমেছিল খাদ ডানে ছিল উথাল পাথর

    পরের বাঁকেই চিল ছাদ ওইখানে তোমার শহর –

    ঘুমিয়েছে বুঝি রাত করে তাকে ফের কেন বা জাগানো -

    রাস্তাটি এসব বোঝালো তাই লিখি – ধুলোতে গড়ানো

    শব্দ পেয়েছো তুমি – সে তোমাকে বাইরে ডেকেছে

    তাকে তুমি চলে যেতে দিও – রাস্তায় সবাই নেমেছে।
  • aranya | 83.197.98.233 | ৩১ মে ২০১৫ ০৮:১৬507415
  • ভাল লাগল ফরিদা-র , সৌম্যদীপের লেখা
  • শ্ব | 24.99.151.23 | ৩১ মে ২০১৫ ১৭:০৮507416
  • `
    ~

    রোজ দুপুরের দিকে কিছু একটা আসে

    লাল আর বেগুনি মেশানো
    চটপট
    ভুলে যাওয়ার আগে লিখে রাখি

    গায়ে বেলমেটালের আঁশ মূর্তি না বেলুনের ছানা ?
  • Soumyadeep Bandyopadhyay | ৩১ মে ২০১৫ ১৮:৪০507418
  • হঠাত পাওয়া বৃষ্টি ছাটে ভিজছে ধুসর শালিক দুয়েক
    তেমন করেই ইচ্ছে দানা ফুটুক তোমার শরীর ছুঁয়ে
    মেঘরা যখন মল্লারেতে আকাশসভায় স্বয়ংবরা
    চড়াও জানে বিপজ্জনক, নদীর সাথে বসত করা

    ঝামরে পড়া সিক্ত কণায় দূরের আকাশ পর্দানশীন
    কাঁচের আড়াল, ঝড়ের ডাকে উথাল পাথাল অষ্টদশী
    জলের ঘ্রাণে ঘূর্ণীমাদক পাগল পারা সুপ্ত নদী
    জগদ্দলের পাথর ছেঁচে কাদার মোরাম পথ করে দিক

    জল টলমল চাঁদের ঘরে চলকে বেড়ায় আদর কুচি
    মেদুর শ্বাসে থমকে থাকে বিষন্নতার কর্ম সূচী
    ঢেউএর তালে নৌকা শরীর আঁকছে ছবি নিরুদ্দেশের
    ছবির কোনো রং হয় না , জলের শরীর জলেই মেশে
  • শ্ব | 24.99.189.17 | ০২ জুন ২০১৫ ০৫:১৪507419
  • এইআরকি #২
    ___________________

    আমি যদি কখনো বেভ্ভুল হয়ে
    হাঁটতেহাঁ
    টতে
    কলার খোসায় পা পিছলে পরে যাই ,
    আগে থেকে দাওয়াত রইলো
    সবাই কাইন্ডলি পেটভরে হাসবেন ।

    তারপর এগিয়ে এসে জিগালেন
    সব ঠিকঠাক তো ,
    এটুকুই যথেষ্ট ;তাইবলে হাসবেন্না এমন্নয় ।

    আমিও কেও ওরকম আচমকা ধপাস হলে
    তাই দেখে ফ্যাচফ্যাচ করে হেসে
    থাকি হাসি পেলে হাসব না কীআচ্চজ্জো !
  • ranjan roy | 192.69.154.221 | ০৩ জুন ২০১৫ ১৭:৫৭507420
  • মন খারাপের দিন
    ===========
    সবাই ----চতুর হাতে বুঝছে দেখ হিসেব-নিকেশ,
    সবাই----- কেমন খুশি, ঠোঁটে এঁটো হাসি সরেশ।
    সবাই---- নিচ্ছে মেনে, এই তো জীবন, এ'রম বটে,
    সবাই-- - পানসি চালায় বেলঘরিয়া! খবর রটে।
    সবাই--- বাসছে ভালো, জ্বলছে আলো, ঘরের কোণে,
    সাবাই- -- দেখছে কি আর? একটি শামা প্রহর গোণে।
    সবাই---- আসর জমায় ধিতাং ধিতাং নেত্য হবে,
    সবাই--- এ তো জানাই এই রোশনাই ফুরিয়ে যাবে।
    সবাই--- দেঁতো হাসি, কচলানো হাত লুকোয় ছুরি,
    সবাই-- --দেখতে না পায় চিল-শকুনের ওড়াউড়ি।

    তবে----- আমিই কেন ভ্যাটকাই মুখ? দিনটা খারাপ?
    আছে-- কটা মাথা আমার ঘাড়ে? আর কয় বাপ?
  • ধুরন্ধর ঝাঁট | ০৩ জুন ২০১৫ ২১:৩৪507422
  • ভয়ার

    সকাল বেলা খাচ্ছি গিলে হিসেবমত ভয়ের ডায়েট
    ডাক্তারেতে বলছে হেসে কমাও এবার গত্তি গায়ে
    হাফ গ্লাসময় ভয়ের জুস , ভালো করে কচলে নিও
    সুগার ফ্রি তে বন্দী রাখো সাহস চামচ নিন্দনীয়
    মাখছি হাতে ভয়ের আতপ ,ত্যালত্যালে ডাল কাপের হাফে
    শাওয়ার হয়ে ভয়ের ধারা ধরছে ঠেসে কেমন ঠাপে
    ভয়ের ভারে অর্ধনত আপোসকামী ডুয়াল কলার
    ভয়ের চোটে ওয়েষ্টে লো হচ্ছে আমার নীচের তলা
    দারুণ ভয়ে চোখ নামিয়ে সেঁদিয়ে থাকি অটোর কোনে
    দুনিয়া জুড়ে ভয়ের তাড়স উঠছে ফুটে মুঠোর ফোনে
    বসের ঠাপন খাচ্ছি ভয়ে মই ও ময়াল কক্ষে
    বগবগিয়ে ভয়ের ঢেঁকুর চোঁয়ায় গলায় বক্ষে
    ফিরছি রাতে ভয়ের গলি অন্ধকারের ধুকপুকে
    আধমরা এই মধ্যজীবন ঘাই মারে আজ ভয় সুখে
    ঘুমের আগে ভয়ের মাজন প্রমোদ কমোড কম্পন
    স্বপ্নে এসে কোমর নাড়ায় ভয়ের জগঝম্প
    ভয়ের শরীর জাপটে ধরে পিছল ঢালে শীঘ্রপতন
    ভয়ের ঘরে ঘোর কাটে না গন্ধে ভিজে নেশার মত
    দৈনন্দিন আদান প্রদান ভয়ের হিসেব সঙ্গীন
    তাই গর্ভে ফিরি আপন করে ভয়ের ভ্রুণ ভঙ্গী
  • ধুরন্ধর ঝাঁট | ০৩ জুন ২০১৫ ২১:৩৪507421
  • ভয়ার

    সকাল বেলা খাচ্ছি গিলে হিসেবমত ভয়ের ডায়েট
    ডাক্তারেতে বলছে হেসে কমাও এবার গত্তি গায়ে
    হাফ গ্লাসময় ভয়ের জুস , ভালো করে কচলে নিও
    সুগার ফ্রি তে বন্দী রাখো সাহস চামচ নিন্দনীয়
    মাখছি হাতে ভয়ের আতপ ,ত্যালত্যালে ডাল কাপের হাফে
    শাওয়ার হয়ে ভয়ের ধারা ধরছে ঠেসে কেমন ঠাপে
    ভয়ের ভারে অর্ধনত আপোসকামী ডুয়াল কলার
    ভয়ের চোটে ওয়েষ্টে লো হচ্ছে আমার নীচের তলা
    দারুণ ভয়ে চোখ নামিয়ে সেঁদিয়ে থাকি অটোর কোনে
    দুনিয়া জুড়ে ভয়ের তাড়স উঠছে ফুটে মুঠোর ফোনে
    বসের ঠাপন খাচ্ছি ভয়ে মই ও ময়াল কক্ষে
    বগবগিয়ে ভয়ের ঢেঁকুর চোঁয়ায় গলায় বক্ষে
    ফিরছি রাতে ভয়ের গলি অন্ধকারের ধুকপুকে
    আধমরা এই মধ্যজীবন ঘাই মারে আজ ভয় সুখে
    ঘুমের আগে ভয়ের মাজন প্রমোদ কমোড কম্পন
    স্বপ্নে এসে কোমর নাড়ায় ভয়ের জগঝম্প
    ভয়ের শরীর জাপটে ধরে পিছল ঢালে শীঘ্রপতন
    ভয়ের ঘরে ঘোর কাটে না গন্ধে ভিজে নেশার মত
    দৈনন্দিন আদান প্রদান ভয়ের হিসেব সঙ্গীন
    তাই গর্ভে ফিরি আপন করে ভয়ের ভ্রুণ ভঙ্গী
  • Atoz | 161.141.84.175 | ০৯ জুন ২০১৫ ১৯:৪৩507423
  • তুলে দিলাম।
  • শিবাংশু | ০৯ জুন ২০১৫ ২৩:১৪507424
  • তুমি মেঘ
    ------------------

    তুমি কি অমিয় মেঘ? ধারাপাত বইয়ে তোমার একটা কবিতা লেখা ছিলো। পিছন মলাটে, পেন্সিলে । তুমি আরশির সামনে নিবিড়। ভাসান বৃষ্টি ভেবে রাস্তায় নেমেছো কতোবার।

    তখন কোথায় ছিলে? অথচ তোমার ছবি । চশমায় আলো নেভে। সনাতন রাত্রি যেন পরবাসে মরুজ্যোৎস্নার মতো শাদা। তুমি কি মেঘ কিম্বা একাকী উৎসব।কখনও লিখেই দ্যাখো। লাইকের অভাব হবেনা।

    নিরন্তর প্রিজমবন্দি আলো বেঁকে গেছে গুলাবি তোমার আঁখেঁ। এভাবে কবিতা হয়? বাংলায় ধক কম। ক্যানভাস ছেঁড়া হাওয়াকল যেন। ধ্বসে যায় বসন্তসমীরে।
  • Tim | 101.185.15.80 | ১১ জুন ২০১৫ ২৩:৪৫507425
  • এই যে এখন যাচ্ছি চলে শহর ছেড়ে শহর
    ভোঁতা শিষের সরলরেখা, আলোর বৃত্ত ঘুরে
    কম্পাসে নিব পাল্টে গেছে তুমি ঘুমোও দূরে

    এই যে এখন বৃষ্টি হচ্ছে, ঝড়ের পরে ঝড়
    আসছে ভেবে লাফাচ্ছে দুই দুরন্ত চপ্পলে
    অনন্যোপায় কাদার ছিটে, সমুদ্র ঢেউ তোলে

    এই যে এখন রক্ত ঝরছে শরীর থেকে শরীর
    কাচের টুকরো বুলেট আসতে এখনো দিন দেড়েক
    সেলফিরে দাও সহস্র ক্লিক স্প্লিন্টারে ফিউ পেরেক

    এই যে এখন ঘুমোচ্ছে সব শহর থেকে শহর
    আরামদায়ক বাতাস বইছে নিশ্চুপে নিঃশেষে
    ঘুম এসেছে বিস্ফোরণে অন্ধকারের দেশে
  • rabaahuta | 215.174.22.26 | ১২ জুন ২০১৫ ০২:৪৯507426
  • এইটা অনেকবার করে পড়ছি।
  • ranjan roy | 192.69.154.221 | ১২ জুন ২০১৫ ১৩:২৬507427
  • বেশকিছু দিন পরে টিম একটা দারুণ সুন্দর কবিতা নিয়ে এল।।ঃ))

    টিমের কাছে কিছু ঋণ স্বীকার করি।একজায়গায় ছোটদের জন্যে একটা ছড়া পাঠিয়েছি। তাতে 'হিলতুলিরা হিলহিলিয়ে' শব্দবন্ধ প্রায় সাত-আট বছর আগে টিমের একটি ছড়া থেকে নেওয়া।
    তখন থেকেই অই দুটো শব্দ মাথায় ঘুরছিল।
    যখন ছড়াটায় এই শব্দদুটো এল তখন মনে পড়ল টিমের কাছে--।
  • শিবাংশু | ১৩ জুন ২০১৫ ১১:১৫507429
  • জন্মদিন
    --------------
    সুচারুদিগন্ত দেখে ভেবেছিলে ঐ মেঘ। আকাশেও বন্যা আসে। জলের সাইরেন , যদি পারো, শুনো। আড়ানা বন্দিশ কিছু ঝমঝম, কোল ভরে যায়
    মাঝে মাঝে মুকুট পরতে ভালো লাগে। তিতিরঘুমের স্বর,ভোরবেলা, এই জন্মদিন। সেদিন মেঘের ছায়া মুকুটে। বারান্দায় সমবেত মোমপ্যারাফিন সব জ্বলে, গান গায় । মেঘের ছায়াই ধরে রেখো, শর্ত রেখোনা
    বনবাংলার চাঁদ বৃক্ষের ঈর্ষায় নীল । আয়ুর স্ফটিক সব উচ্ছ্বল পাথর ভাঙা ধুলো। তাই ভোর, আলোচিঠি । লাল ডাকবাক্স আর নীল নর্মবিষ। এই জন্ম এভাবেই

    ভোর ভই হাওয়া আর দূর থেকে মেঘ এক্সপ্রেস......
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন