এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নবজাতকের বাসযোগ্য পৃথিবী ও নরওয়ে বৃত্তন্ত

    Debaprasad Bandyopadhyay
    অন্যান্য | ০৭ জানুয়ারি ২০১২ | ৫৮১৭৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dukhe | 127.194.241.39 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:১৮526893
  • এগ্রিড। তাপসী মালিকের মৃত্যুতে তাপসীর ক্ষতি তার বাবামায়ের চেয়ে বেশি ।
  • dukhe | 127.194.241.39 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:২০526894
  • তবে বাবা মা মাত্রেই কিছু নরকের কীট নন।
  • | 24.99.43.33 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:২৬526895
  • কেউ কি বলেছে বাবা মা মাত্রেই নরকের কীট? বরং যে ১-২% নরকের কীট বাবা মা আছেন তাঁদেরও তো 'আহা বাবা মা' করার লোকের অভাব দেখি না। আর দেবতুল্য বাবা মায়ের যত দুঃক্ঝই হোক না কেন, একটা কিছু ঘটে গেলে সেটা আর ফেরানো যায় না।

    এই নির্দিষ্ট কেসে সার্জারি করার দরকার হয়েছে, সেই দেশের আইন তার নিজের পথে চলবে বৈকী!
  • প্পন | 126.202.155.190 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:৩১526896
  • নিজের ছোটবেলা দিয়ে একটা কথা বুঝেছি বাবা-মায়ের চেয়ে সন্তানের শুভাকাঙ্ক্ষী আর কেউ হন না। তবে একই সাথে বাবা মা-ই যে সবচেয়ে ভালো করে সন্তান "মানুষ" করতে পারবেন সেইটাও প্রশ্নাতীত নয়।

    সবই কেস বাই কেস বেসিসে দেখতে হবে।
  • প্পন | 126.202.155.190 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:৩২526897
  • * বাবা-মায়ের চেয়ে বেশি
  • dukhe | 127.194.241.39 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:৩৫526898
  • কেউ তো বাবা মাকে আকাশ থেকে খসে পড়া দেবদেবীও বলেনি কমরেড ।
    "আইন নিজের পথে চলবে" - এটা সবাই সুবিধে মত বলে। বিনায়ক সেনের কেসেও সরকার বলেছিল । কল্যাণীর অধ্যাপককে গ্রেপ্তার করলেও তো লোকে আহা উহু করে, ছেড়ে দেবার দাবি তোলে - আইন আইনের পথে চলবে বলে হাত গুটিয়ে নেয় না ।
  • a x | 138.249.1.194 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:৪৮526899
  • আমিও ভাবি ভাগ্যিস আমার মেয়ে এদেশে মানুষ হচ্ছে। নইলে আমাকেও কোন দিন মেয়ের পিঠে কালশিটে দেখতে হত কিম্বা কোন স্কুলের বিরুদ্ধে মামলা লড়তে হত, কাজ কম্ম সিকেয় তুলে। আবার এইসব মাস্টারমশাইরাও নাকি খুব স্নেহপ্রবণ এও শুনি এই পাতাতেই।

    বাবা মা হওয়া মানে খালি বাচ্চাকে ভালোবাসা না। একটা সার্টেন লেভেল অফ ইন্টেলিজেন্স থাকাও বাঞ্ছনীয়। কিসে বিপদ হতে পারে, কত বয়সের বাচ্চার থেকে কি এক্সপেক্টেড হতে পারে সেই বেসিক জ্ঞান এবং কমনসেন্স গুলো। যেমন খাট থেকে বাচ্চা পড়ে থাকে হামেশা। সেটা সাংঘাতিক কিছু না। খাটে ৪ মাসের বাচ্চাকে শুইয়ে রান্নাঘর থেকে জল আনতে পারি। কিন্তু তরকারি কাটা ছুরিটা ঠিক কাউন্টারের ধারে রেখে চারবছরের মেয়েকে ঘরে রেখে বাথরুমে যেতে পারিনা।

    এর সাথে ভালোবাসা, শুভাকাঙ্ক্ষা, দেব-দেবী, কীট, নরক এসবের কোনো সম্পর্ক নেই।
  • a x | 138.249.1.194 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:৫৪526900
  • বাবা-মায়ের ক্ষতি হল কিনা তারচেয়েও বড় কথা জাজমেন্টে ভুলের জন্য বাচ্চার ক্ষতির সম্ভাবনা কতটা সেটা দেখা। বাচ্চার চোট যদি ইন্ডিকেট করে যে বাবা-মা'র জাজমেন্ট কলে বা কমনসেন্সে ঘাটতি রয়েছে, তাহলে বাচ্চার ক্ষতির কথা কেন ভাবা হবেনা, সেটাই তো আমার মাথায় আসেনা।

    এই তাপসী ইত্যাদির উপমাগুলো কি এমনি এমনি বলে দেওয়া? কীভাবে রিলেটেড এটা? সবকিছুকেই কি ট্রিভিয়ালাইজ করা দরকার স্রেফ তর্কের খাতিরে?
  • dukhe | 127.194.241.39 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২২:৫৬526901
  • মেয়ের পিঠে কালশিটে দেখা আর মেয়েকে ফস্টার কেয়ার কি অনাথাশ্রমে পাঠানোর চয়েস দিলে আমি প্রথমটাই নিতাম মনে হয় । এনিওয়ে, যার যার নিজের পছন্দ ।
    কাণ্ডজ্ঞান তো লাগেই, তবে সেটা লোকের নেই এটা অ্যাজিউম করাও ঐ - যার যার নিজের ব্যাপার ।
    যদি - রিমি যেমন বলল - ঐ ঘটনায় রিমির ছেলের আঘাত লাগত আর রিমিকে দায়ী করে ছেলেকে সরিয়ে দেওয়া হত, আমার সহানুভূতি রিমির দিকেই থাকত - রিমি নরকের কীট না আকাশের দেবী বিচার না করেই ।
  • একক | 24.96.117.210 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:০৩526903
  • "ভালো চাওয়া" আর "ভালো করা " এক জিনিষ না । এটা শুধু বাপ-মা কেন সন্তানের ক্ষেত্রেও সত্যি । বন্ধু দের ক্ষেত্রেও সত্যি । আমরা মনে মনে ভালো চাই । কিন্তু ভালো সেই করতে পারে যার যোগ্যতা আছে । সেটা কখনো নিজেকে এনালাইসিস করে শিখতে হয় কখনো অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে হয় । এবার আবার মুশকিল হচ্ছে গরুর যেমন গোবর বোকারা প্রচুর অভিজ্ঞ হলেও বোকাই থাকে কারন সেটা বোকামির অভিজ্ঞতা ।

    এর সঙ্গে মনের -শুভাকান্খার কোনো সম্পর্ক নেই । আমাদের অঙ্কের স্যার ভালো চেয়ে ছেলেদের পেটাতেন । সারা জন্মের মতো অন্কভীতি ধরে গেছে কতজনের । কত সন্তান দেখি যারা ভালো চেয়ে বাপ-মা কে গ্রামের বাড়ির শেকর উপরে এনে শহরের ফ্ল্যাট এ বন্দী করেন । তাতে কি আদৌ ভালো হয় ।

    তাই বলছিলুম । কে রাক্ষস কে দেবতা ওটা কথা নয়। কথা হলো ভালো করার যোগ্যতা আছে কিনা । সে যেই হোক ।
  • a x | 138.249.1.202 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:০৭526904
  • হ্যাঁ নিজের পছন্দ তো বটেই। একটা নিজের কমনসেন্সের ওপর, নিজেকে এডুকেট করার ওপর আরেকটা স্যাডিস্ট ধাড়ি শিক্ষক/শিক্ষিকাদের দিয়ে বাচ্চার ওপর মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন হলে মামলা করার ওপর।

    আপনার বোধহয় তর্কের আনন্দে চোখে পড়েনি ম'র দ্বিতীয় উদাহরণের কথা- মাকে কাউন্সেলিং ইত্যাদি করতে হয়েছিল কিন্তু বাচ্চাকে কাছেই পেয়েছিল। দুমদাম ফস্টার কেয়ারে অত সহজে পাঠানো হয়না। অনাথাশ্রমে পাঠানোটা তো একেবারেই কল্পনাপ্রসূত। আবাপতে যে আঘাতের কথা লিখেছে তা খাট থেকে পড়ে হতে পারে কিনা সে নিয়ে একটু বেশিই সন্দেহের অবকাশ আছে। সেক্ষেত্রে দেখা হবেনা বাচ্চার ইন্টেরেস্ট? মা'র দুধ খেল না ফর্মুলা খেল সেটা ইম্পর্ট্যান্ট না একটা বাচ্চার প্রাণ-সংশয় বেশি ইম্পর্ট্যান্ট?
  • | 60.82.180.165 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:০৮526905
  • দু মাসে ছেলে কোনোভাবে পাশ ফিরে যাবার পর,জেগে থাকলে এক মুহুর্তও চোখের আড়াল করতাম না।তখন জেগে থাকলে বাথরুমেও সঙ্গে যেত ।এহেন সাবধানী মা র ছেলের তখন তেরো মাস বয়েস। টিনটিন কে ডাইনিং টেবলের সামনে একটা চেয়ারে বসিয়ে উল্টোদিকে ঘুরে একসেকেন্ডে টিভি বন্ধ করছি, তার মধ্যে দুম করে টেবিলে উঠে পড়েছে। হাত বাড়িয়ে ধরার আগেই টেবিল থেকে কার্পেটে ধপাস- এত দ্রুত ঘটনাটা ঘটে গিয়েছিলো যে পুরোটা চোখের সামনে দেখেও কিছু করতে পারি নি। একটু কেঁদেই ছেলে এক্কেবারে চুপ- আমার তখন হাত্পা ঠান্ডা হয়ে গেছে। ডাক্তারকে ফোন করে সেই একই আশ্বাসবানী যদি বমি না করে, হ্যাপি থাকে, না কাঁদে - ভয়ের কিছু নেই। সেদিন সারারাত আমার প্রায় ঘুম হয় নি বলা চলে। এরপর আর কখনো 'একসেকেন্ড' ভাবনাটা ছেলের সঙ্গে গোলাই নি। 'মিনি র মা' নামে খ্যাতি জুটলেও আর কোনো এইরকম অঘটন ঘটে নি।

    দেশে বাচ্চামানুষের পদ্ধতিটি অনেক ক্যাজ। একে তো অনেক লোকজন থাকে, তারপর নানাবিধ জ্ঞানের বহর সর্বোপরি রাষ্ট্রনির্দেশিত ফরমানের খাঁড়া নেই। এদেশে মা হওয়ার গোটা প্রক্রিয়াটাই কেমন একটা নির্ধারিত নিয়মাবলীর মধ্যে দিয়ে যায়। হাসপাতাল থেকে ছাড়ার আগে কারসিট টা পর্যন্ত নার্স এসে চেক করেছিলো। আর একা-দোকার সংসারে এখানে সতর্ক না হলে একেবারেই চলবে না- এই ভাবনাটা তো শুরু থেকেই দিয়ে দেওয়া হয়।

    দেশে মা হওয়া মহিলাদের অনেকের মধ্যে যে হাতপা ফেলে ক্লান্ত হয়ে পড়ার, সারাপরিবার মিলে তাকে আহ্লাদ করার ছবিটা চিরকাল দেখে এসেছি, এখানে সে সব অলীকঃ)
    বাপ মা হয়েছো, সন্তানকে যত্নে,সাবধানে রাখো- এইটি হলো মোদ্দা কথা।তারসঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্ক আছে কি নেই জানতে চাই না। তার অন্যথা হলে আমি রাষ্ট্র নাক গলাবো।
  • lcm | 202.12.85.196 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:১২526906
  • চাইল্ড প্রোটেকশন অ্যাক্ট - আইনটা কি বাচ্চাদের পক্ষে খুব ক্ষতিকারক। আইন থাকলে, তার সঠিক ব্যবহার সব সময় নাও হতে পারে। মিতা যে উদাহারণ দিয়েছেন। হতেই পারে যে নিউ জার্সির বাঙালী দম্পতির ক্ষেত্রেও একই কেস। কিন্তু আইনটা কি ফালতু, অপ্রয়োজনীয়? আইনটা তুলে দেওয়া উচিত? নাকি পেরেন্ট প্রোটেকশন অ্যাক্ট ও চাই সাথে। দুখের বক্তব্যটা কি?
  • santanu | 227.164.213.83 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:৩৩526907
  • ম যে নির্ধারিত নিয়মাবলী গুলো বলল, সেগুলো এই দেশী কোম্পানি গুলোর জানা উচিত আর যাদের ক্ষেপ খেলতে পাঠাবে তাদের পই পই করে বুঝিয়ে দেওয়া উচিত। না হলে মাঝেমাঝেই আমাদের কৃষ্ণবাবুকে বাচ্চা ছাড়াতে যেতে হবে।
  • aka | 178.26.203.155 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:৩৭526908
  • এইটা আমি শান্তনুদার সাথে একমত। একেবারে।আমাদের কোম্পানিগুলো বিন্দুমাত্র ট্রেনিং দেয় না। ঐ শালা দে যুতে নিজের মত শিখে যাবে।
  • lcm | 202.12.85.196 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:৪২526909
  • শান্তনু ঠিক বলেছেন। ছোট বাচ্চা নিয়ে অন্য দেশে গিয়ে বসবাস করতে গেলে সেখানকার নিয়মকানুন সম্বন্ধে একটু ওয়াকিবহাল হওয়া উচিত। শুনেছি অনেকে বাচ্চাকে কোলে নিয়ে গাড়ী চড়ে - ধরা পড়লে খুব ঝামেলা।
  • pi | 127.194.3.9 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:৪৯526910
  • আমার তো মনে হল, ঐ হতেই পারে অন্য কিছুর প্রভিশনটা নিয়ে দুখেদা বলছেন।
    আর অন্যকিছু কিনা নিয়েও তো মতানৈক্য থাকতে পারে, এখানেই আছে। মিতাদির বলা কেসটাই তার উদাঃ।
  • একক | 24.96.117.210 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১২ ২৩:৫৯526911
  • এগুলো কি ভিসা আপিস থেকে ব্রিফ করে দেওয়া উচিত নয় ?
  • rimi | 178.26.205.19 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:০৩526912
  • আরে অবশ্যই থাকতে পারে। তার জন্যে ইনভেস্টিগেশন হয়। আবাপ কিম্বা অন্যান্য কাগজে যেমন লেখে, পড়ে মনে হয়, একটা কিছু হল কি অম্নি পুলিশ এসে বাচ্চা নিয়ে চলে গেল - ব্যপারটা মোটেই এত সহজ নয়। কারণ বাবা মা উল্টে কোর্টে গেলে পুলিশের বিশাল ঝাড় হতে পারে।

    নিয়ম আছে, তেমন ভয়ানক ইনজুরি হলে তদন্ত করা বাবা মা দায়ী কি না, তাই তদন্ত হবেই। এটা তো ভালো কথা। নইলে সিস্টেমের প্রতি আস্থাটা আসবে কি করে?

    আমার ছেলের স্কুলে যেমন, ১৫ দিনের বেশি কামাই করলে, যে কারণেই হোক, স্কুল ডিস্ট্রিক্ট থেকে বাচ্চার ওয়ান-টু-ওয়ান ইন্টার্ভ্যু হয়, দেখার জন্যে যে বাচ্চা নেগলিজেন্সের শিকার কি না, আর পিছিয়ে পড়ছে কি না। আমরা ইন্ডিয়া যাব - এই প্রসঙ্গে টিচার জানালেন, ফিরে এলে সাম্পানকে ইন্টার্ভিয়ু দিতে হবে। বল্লেন যে তোমার ভয়ের কিছু নেই, এই নিয়মগুলো মূলত যারা সত্যিই নেগলিজেন্সের শিকার তাদের জন্যে, কিন্তু সবাইকেই নিয়ম মানতে হবে।
  • pi | 127.194.3.9 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:০৬526914
  • সাপোর্ট গ্রুপ ইত্যাদি না থাকলে সেই কেস লড়া কি সহজ ? মানে, এই টইয়েই কেউ কেউ লিখেছেন, সেটা সহজ নয়।
  • rimi | 178.26.205.19 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:১০526915
  • সাপোর্ট গ্রুপ না থাকলে লড়া সহজ নয় তো বটেই। কিন্তু আইটি কোম্পানির এমপ্লয়ির তো সাপোর্ট গ্রুপের অভাব হবার কথা নয়, যদি কম্পানি সত্যি সত্যি এমপ্লয়ির জন্যে কেয়ার করে।
  • pi | 127.194.3.9 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:১২526916
  • হুম। কিন্তু সত্যি সত্যি কেয়ার করলে, ঐ শান্তনুদা যা বল্লেন, আগে থেকেই এগুলো জানিয়ে দেওয়াও উচিত।
  • প্পন | 126.202.155.190 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:১৬526917
  • আইটি কোংপানির এইগুলি কেউ জানে না। যারা ব্রিফিং দেয় সেইসব পাব্লিকেরা কোনদিনই দেশের বাইরে পা রাখেনি।
  • rimi | 178.26.205.19 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:২০526918
  • এগুলো জানতে হলে দেশের বাইরে পা দিতে হয় না। কোটি কোটি ওয়েবসাইট আছে। আমি তো সেফটি রুলগুলো ওয়েব থেকেই পড়ে জেনেছি।
  • aka | 178.26.203.155 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:২৪526919
  • না কোম্পানির এইসব মাথায় নেই। এমপ্লয়ীদের কথা কেউ ভাবে না। এমপ্লয়ীরা কাক, আর ভাত ছড়াতে অসুবিধা নেই।
  • প্পন | 126.202.155.190 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:২৫526920
  • তবে সত্যি কথা বলতে কী ইউকেতে এইসব নিয়ে সরকারি সাপোর্ট প্রচার এবং ফ্লেক্সিবিলিটি অনেক বেশি। আমেরিকার তুলনায়।

    ইউকের এনএইচএসের সবকটা সেন্টারে সব মেজর ভাষায় (পঞ্জাবি, বাংলা ও হিন্দি ইনক্লুডেড) লিফলেট, বইপত্র মেলে। যার জন্য আমরা দুজনে মিলে কোন মাথাব্যথা ছাড়াই বাচ্চা পয়দা করে বড় করেও ফেলেছি। বাচ্চা বড় হবার সময় তিন না চার বছর অব্দি প্লে-মেট আসত খেলানপাতি বইপত্র নিয়ে হপ্তায় একদিন করে। মনে হত ট্যাক্সের পয়সা পুরো উশুল।

    বস্তুত ইন্স্যুরেন্স ইত্যাদির চক্করে পড়ে আমেরিকার চিকিৎসা ব্যব্স্থা বহিরাগতদের কাছে বহুত ঘাঁটা। বিশেষ করে যারা সদ্য বিদেশে এসেছে। সেক্ষেত্রে ইউকের সিস্টেম খুব ভালো মানে সিম্পল। ঐখানে পা দিয়েই কাছের এনএইচএস সেন্টারে নাম লেখাও আর সেইখান থেকে সব চিকিৎসা জনিত সাপোর্ট পেতে থাকো সরকারি দায়িত্বে।

    এত কথা বলার উদ্দেশ্য এইটা প্রমাণ করার অবশ্যই নয় যে যেই দেশে ফ্যামিলি নিয়ে যাচ্ছি সেইখানকার নিয়মকানুন জেনে যাব না।
  • | 60.82.180.165 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:২৬526921
  • আজকাল বিদেশযাত্রা জলভাত। লোকে হামেশাই এদিক সেদিক যাচ্ছে-আপিশে হাঁক পাড়লে ১৫টা লোক জুটে যাবে। যারা বিদেশ পাড়ি দেয়, তারা তো লোকজনকে, আত্মীয় বন্ধু মহলে বহুকিছু জিগায়- ইন্ডিয়ান স্টোরে ইলিশ পাওয়া যায় কিনা, বালিশের ঢাকা নিয়ে যাবে কিনা এইগুলো প্রশ্ন তালিকার পুরোটা জুড়ে থাকে। ছোটবাচ্চা নিয়ে যাচ্ছি, পলিউশান নেই, ধুলোবালি নেই,এই জেনেই আনন্দ। বাচ্চাদের জন্যে কোনো নিয়ম আছে কি নেই, থাকলেও জানার দরকার আছে কিনা -এই নিয়ে কোনো জিজ্ঞাসা নেই। আপিশেও জানানোর সময় কই। শেষ সময় পর্যন্ত ডলার, টিকিট এইসবের জন্যে দৌড়োদৌড়ি করানো ইপ্রধান কাজ। বাকি রইলো এমব্যাসি, তাদের কি দায় পড়েছে?
    কাজেই এইরকম ঘটতেই থাকবে।
  • aka | 178.26.203.155 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:২৮526923
  • ম, আসলে দেশীয় কালচারে ব্যপারটা এমনই অন্য যে এইসব কথা মাথাতেই আসে না।
  • | 60.82.180.165 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:২৮526922
  • আর যারা আসছেন, তারা সর্বজ্ঞ, সারাদিন,চাবি পিষছেন- কোটি কোটি বিষয়ে জ্ঞান। অথচ ছোটখাটো জিনিসগুলো ঐ নেটেই বসে দেখা যায়।
  • প্পন | 126.202.155.190 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২ ০০:৩২526925
  • দেশের বাইরে পা রাখাটা রিমি ভুল বুঝল। যেইসব হেইচারের এমপ্লয়ি ব্রিফিং দেয় পোর্ট অফ এন্ট্রিতে কোন পোশ্নের উত্তরে কী বলতে হবে তাদের যদি নিজেদের ফার্স্টহ্যান্ড এক্সপেরিয়েন্স না থাকে তবে তাদের ব্রিফিং অ্যাটেন্ড করলাম কি করলাম না এতে কিছু যায় আসে না। জানকারির জন্য তাই হয় ওয়েবসাইট দেখব (যেইটা গত দশ বছর ধরে ম্যাঙ্গো পাব্লিকের কাছে সহজলভ্য) অথবা যেই সকল এমপ্লয়িরা এই প্রসেসটার মধ্য দিয়ে ফার্সটহ্যান্ড এক্সপেরিয়েন্স গেইন করেছে তাদের সংগে কথা বলে জানব।

    এইধরণের কেস ইদানীং বেশি করে আসছে মিডিয়ায় কাজেই এইগুলোও হয়ত কিছুদিন পরে দোকানের ক্রস কালচারাল ট্রেনিঙে ঢুকে যাবে। তবে সব দোকানেরই ওদেশে হেইচার ইউনিট থাকে। তাদের এমপ্লয়িকে এই পরিস্থিতিতে পুরোপুরি সাপোর্ট দেওয়া উচিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন