এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রাকৃতিক ভারসাম্য : একটি পাগান বাতিক

    Ekak
    অন্যান্য | ১৮ জুন ২০১৪ | ৮১০৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • একক | 24.99.94.204 | ১৮ জুন ২০১৪ ১২:০৯642120
  • প্রাকৃতিক ভারসাম্য : একটি পাগান বাতিক

    এই গোটা এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স টা হলো বিজ্ঞানের জগতে পাগান ইন্ফিল্ত্রেষণ । এবং তা দিনদিন বেড়েই চলেছে । অনেক পুরনো ষড়যন্ত্র কাজেই অবাক হইনা । কিন্তু কিছু করা দরকার । নইলে একটা অদ্ভূত পেট গুরগুর এর দোলাচলে সময় ও কাল অতিবাহিত হবে । উন্নতি থেমে থাকবে । মানুষের সভ্যতায় উন্নতি থেমে থাকার অর্থ অবনতি । এবং ধ্বংস । সকলেই সম্যক অবহিত আছেন যে পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন বলে কিছু হয়না | সারা পৃথিবী বাদুর ভোন্দর জলপিপি তে ভরে থাকবে আর সেইসব বাঁচিয়ে রেখেই
    আপনি প্রতিদিন সকালে পাখির ডাক শুনতে শুনতে আপিস যাবেন বাঘের ডাক শুনে ঘুমের ঘোরে পাস ফিরবেন , এ শুধু স্বপ্ন নয় বেশ ক্ষতিকর একটি স্বপ্ন | যে স্বপ্নের দাম দিতে গিয়ে তৃতীয় বিশ্বের মানুষ আরও পিছিয়ে পড়ছে | আলাস্কায় বরপ গলছে বলে আমার পাড়ায় পুকুর বোজানো বারণ !! এ যদি নব্য কলনিয়ালিস্ম না হয় তবে কী ?

    এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং নামে একটি গালভরা সাবজেক্ট রয়েছে যাদের কার্যক্ষেত্র মোটামুটি পরিবেশ দূষণের মধ্যে সীমিত | ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ,কীভাবে দূষণ কমানো যায় এইসব হিজিবিজি | এবং যখনই প্রশ্ন তুলবেন সবই তো বুঝলুম , বলি পরিবেশ এর সো কল্ড ক্ষতি হলে ক্ষতি টা কী ? সেই পাগান গড | সব নাকী হুরমুর করে ভেঙ্গে পর্বে !! তাসের ঘর যেন | টোকা দিলেন কী সেসের্সেদিনভয়্ন্কর !! এই পাগান গডের খপ্পরে উন্নয়ন স্তব্ধ | সবাই সব বুঝেও কিছু বলেননা পাছে
    পাগান গডের ভক্তরা ক্ষেপে যায় !

    এই অন্ধ পাগান ধর্মবিশ্বাস থেকে সরে দাঁড়াবার সময় এসেছে | ইঞ্জিনিয়ার দের উচিত একটা বেস্ট পসিবল সিমুলেশন সিস্টেম বানানো | যাতে যে কোনো ইউনিট কে মুছে দিলে তার প্রভাব বাযতপে কতখানি তার নিখুঁত হিসেব চলে আসে |ভাসা ভাসা রিপোর্ট না | এটা কাজে লাগিয়ে আমরা দরকারমতো ইউনিট মুছে দিতে পারবো |

    মনে করুন বাঘ না থাকলে কী হবে ? যদি দেখা যায় যে একটা প্রিদেতর কে সরিয়ে দিলে তার ফুড চেইনে যা "ব্যালান্স নষ্ট " হবে তা মানুষের খাবার যোগান দিতে সক্ষম তাহলে ক্ষতি কী ? হরিনের মাংস বাঘে খাবে না আমরা খাবো ! মানুষের চাহিদা তো বেড়েই চলেছে । এটা একটা সরলীকৃত উদাহরণ মাত্র । একবারও বলা হচ্ছে না যে এটা ইমপ্লিমেন্ট করা খুব সহজ | বলা হচ্ছে এটা ইমপ্লিমেন্ট করা দরকার | উই নিড দ্যাট টুল | যেখানে একটা ফ্লোরা বা ফন্যা কে সরিয়ে নিয়ে আবার হিউম্যান কনসাম্পশন এড করে বা যে কোনো ইন্টারভেনশন করে আলটিমেট রেসাল্ট কী হচ্ছে বোঝা যায় | এটা বোঝা গেলে ভবিষ্যতে চেইন ধরে ধরে জাস্ট ডিলিট করে দেওয়া যাবে | উই নিড দিস এপ্রোচ | বিজ্ঞানের নামে পাগানিসম অনেক হলো | এবার নিজেদের চোখ ঠারা বন্ধ হোক | উন্নয়ন চাই ।
  • dd | 132.172.209.45 | ১৮ জুন ২০১৪ ১২:১৮642189
  • উফ্ফ। একক ক্ষী লিখেছে রে পিসেমশাই। য্যামোন ভাষার ঘনঘটা তেমনি সবজেক্টের আখাম্বাত্ব। পুরো পিলে চমকে যায়।

    এই ছেলেটিকে ভালো করে কাল্টিভট কত্তে হবে।
  • T | 24.139.128.15 | ১৮ জুন ২০১৪ ১২:৩৪642200
  • আপত্তিটা কি নিয়ে? পরিবেশের ক্ষতি কে 'ক্ষতি' বলে স্বীকার করার ক্ষেত্রে, নাকি আফটার এফেক্ট কি হবে সেই প্রেডিকশনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে?
  • d | 132.164.126.36 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:০৬642211
  • নিওলিবারাল চিন্তাভাবনার ফল। গভীর পরিতাপের বিষয়।
  • একক | 24.99.94.204 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:২৬642222
  • @টি

    আপত্তি ওভারঅল এপ্রোচ টা নিয়েই । বিজ্ঞানের কাজ টেকনোলজি কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া । যেখানে আটকাবে সেখানে রাস্তা বাতলানো । পরিবেশ বাদী রা বেসিকালি পরিবেশ পূজারী যার ফল ভুগছে সংখ্যাগরিষ্ট জনগণ । আমাকে এ পয়েন্ট থেকে বি পয়েন্ট এ পৌছতে হবে । তার জন্যে রাস্তা দরকার । অচিরাচরিত শক্তি -পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন এসব ভাট দিয়ে এখন অবধি কোনো ফীসিবল সলিউশন আসে নি । আসার কথাও না । রাস্তা বানাতে গেলে জঙ্গল কাটতে হবে সেটাই সাফ কথা । উড়ে উড়ে গেলে খরচে পোষাবে না । কাজেই এনারা যে সলিউশন গুলো দেন সেগুলৌ কোনো কাজে আসে না । একমাত্র ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ব্যাকটেরিয়া নিয়ে কিছু কাজের কাজ হয়েছে । এই রাস্তায় হেঁটেই স্ক্যাভেন্জার রোবট আসবে একদিন আশা করি । কিন্তু একটা বড় অংশের পাবলিক বেসিকালি সায়েন্স এর নামে ভুডু কালচার করেন । অমুক জঙ্গল কাটা চলবেনা তমুক বাঁধ দেওয়া চলবেনা তাহলে সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের চলবে কোদ্দিয়ে ? রিসার্চের টাকা তো সংখ্যাগরিষ্ট রাই যোগায় , জংলি আদিবাসী রা না । এই "ক্ষতি " র গল্প টাই ভুডু প্র্যাকটিস । বেশি লোককে ভালো রাখতে গেলে কিছু লোক মরবেই । তারা যদি নতুন পরিবেশ এডপ্ট করতে পারে ভালো । নাহলে গ্যালো । এটাই তো বিবর্তন । পেছনদিকে হেঁটে লাভ কী
  • একক | 24.99.94.204 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:৩৪642233
  • @ডি

    নীয়লিবেরাল বলুন আর যাই বলুন , চাহিদা আর যোগানের অঙ্ক ফর দ্য টাইম বিইং সলভ করতে না পারলে রাজনীতি একটি তামাশা মাত্র । যে রাজনৈতিক ভ্রান্তি কোটা সিস্টেম দিয়ে সমাজে সাম্য আনার অলস স্বপ্ন দেখে সেই রাজনৈতিক ভ্রান্তি থেকেই কঙ্গোর জঙ্গলে বেগুনি ঝুঁটি ওয়ালা মুরগীদের সংরক্ষণ নিয়ে মাথা ঘামায় লোকজন । পারলে এই ভ্রান্তি থেকে বেড়িয়ে আসুন । এট দ্য এন্ড অফ দ্য ডে পলিটিক্স ইস কয়েসীভ । ভারসাম্য ওভাবে রক্ষা করা যায়না আতু পুতু করে । একটা বড় অসাম্য বাঁধিয়ে দিলে সিস্টেম তার নিজের চাহিদায় নতুন করে রিসার্চ করবে , নতুন রাস্তা বেরোবে । এভাবেই সভ্যতা এগোয় ।
  • | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:৩৭642244
  • এই d আমি নই।
    এই dই ব্রতীনবাবুর টইটা খুলেছিলেন না?
  • | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:৪০642255
  • এককের একবগ্গা অ্যাপ্রোচ মোটেও পছন্দ করলাম না। 'পরিবেশবাদী' বলে রাবার স্ট্যাম্প মেরে সমস্ত বক্তব্য একসাথে নস্যাৎ করে দেওয়ার চেষ্টাটাও মোটেও ঠিক নয়।
  • d | 132.164.126.36 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:৪১642266
  • ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি ছি। যতো নিওলিবারাল ঝোঁক। কয়েকটা লম্বা লম্বা রিপোর্ট কপিপেস্ট করতে হবে দেখছি।
  • d | 132.164.126.36 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:৪৬642121
  • এই দ আমি নই। না আমি এখনো কোন টই খুলিনি। ব্রতীনবাবুর টইও খুলিনি।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৩:৫১642132
  • না না, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ঠিক তা নয়।
    এই যেমন ধরো, রিসাইক্লিং। এটা ভালো জিনিস। শুধু পরিবেশের উবগার হবে বলে নয়, জিনিসের অপচয় বাঁচানো আর রিইউজ করা - এগুলো ভালো।

    দ্বন্দটা বিজ্ঞান নিয়ে নয়। দ্বন্দটা হল যখন পরিবেশ সুস্থ রাখা, আর, মানুষের বেঁচে থাকা - এই দুটো জিনিস যখন ক্ল্যাশ করে - মানে এটাকে রাখতে গেলে ওটাকে ছাড়তে হয় - এই রকম অবস্থায় কনফিউশন তৈরী হয়। একদিকে মানবিকতা, অন্যদিকে পরিবেশ সচেতনতা। ক্লাসিক কনফ্লিক্ট। অনেকেই - বাজার, মুনাফা ইত্যাদির ঘাড়ে দোষ দিয়ে মূল সমস্যাটা ডাক করে যায়।
  • একক | 24.99.47.108 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৪:২৭642143
  • রিসাইক্লিং - ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট -ব্যাকটেরিয়া এগুলো ভালো দিক আগেই উল্লেখ করেছি । কিন্তু সায়েন্স টা র প্র্যাকটিস এ গলদ আছে বলেই এসব মানবিকতা -বাঁচিয়ে রাখা কনফ্লিক্ট আসছে । হোয়ার দেয়ার ইস আ বটলনেক উই নিড টু রিভিসিট আওয়ার বেসিকস । একটা উদাহরণ দি । আঈউসিএন (IUCN ) যার ওপর বেবস করে এত নাচানাচি হয় তার বেস কী । না কোন ফ্লোরা-ফনা প্রকৃতি তে এবান্দান্ট কোনটাই বা রেয়ার । পুরো এপ্রোচ টা পাগান । হওয়া দরকার মানুষের দরকারে কাকে বাঁচিয়ে রাখা দরকার ,কাকে নয় । কাক রয়েছে এবান্দান্ট এ , বাঘ রয়েছে রেয়ার এ । এদিকে কাক কমে গেলে মানুষের ক্ষতি বেশি । বাঘ কমে গেলে সেই ক্ষতি মানুষ নিজে ফুড কনসিউম করে মিটিয়ে দিতে পারে । একটা বড় জিনিস ভুললে চলবেনা যে মানুষ এস আ হোল সর্বভুক এন্ড হাইলি এদাপ্তিবল । ব্যাকটেরিয়া - মাইক্রব বাদে ফুড চেইনে আউটার লেয়ারে যা আছে তা আগে ,মানুষ খেয়ে কুল পাক পরে অন্যেরা খাবে । মানুষের বেঁচে থাকা দরকার । কঙ্গোর জঙ্গলে মুরগির না । এখানে "মানুষ ঠিক করার কে " এই প্রশ্নটাই তো অ"মানবিক" তাই না ।
  • de | 190.149.51.67 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৪:৪৯642154
  • একককে মোদী সচিব করে নিয়ে গেলো বলে! ঃ)
  • T | 24.139.128.15 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৫:২৭642165
  • একক, বেশ।

    অপ্রচলিত শক্তি নিয়ে বেশীদুর এগোনো যায় নি। বিজ্ঞান বা টেকনোলজি থমকেছে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে সমস্যা সমাধানের উপায় বিজ্ঞান বা টেকনোলজি বাতলিয়েছে কি? হয়নি, কারণ নানান এক্সোজেনিয়াস ইনপুট সিস্টেমে ঢুকেই চলেছে নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য। বলতে চাইছি টেকনোলজির ডেভেলপমেন্ট কোন দিকে হবে সেও বিভিন্ন নীতি দিয়েই নির্ধারিত হচ্ছে। কোনটা সীমাবদ্ধতা আর কোনটা সীমাবদ্ধতা নয়, তাও একপ্রকার নির্ধারিত হচ্ছে রাজনৈতিক সামাজিক নানান হ্যানা ত্যানা দিয়ে। বিদ্যুতের প্রয়োজন অতএব সীমাহীন ভাবে জলবিদ্যুত প্রকল্প, এটা টেকনোলজির ডিপ কোর থেকে আসা নির্দেশ নাকি রাজনৈতিক আমলাতন্ত্র থেকে আসা ফাটকা।

    পরিবেশবাদীরা কিছু সমাধান দিতে পারেন না, এটা খাঁটি কথা। কিন্তু তাদের কাজও সেটা নয় বোধহয়। এঁরা অ্যানালিস্ট। সিন্থেসিস করার দায় ইঞ্জিনিয়ার দের। পরিবেশবাদীরা একপ্রকার নেসেসিটি, একটা অল্টারনেটিভ ভয়েস যারা রাজনৈতিক অভিসন্ধিমূলক টেকনোলজি রিসার্চ এবং ইমপ্লিমেন্টশনের এগেন্সটে লড়বে। একপ্রকার চেক এন্ড ব্যালেন্স।

    যেকোন টেকনোলজির জন্ম হয় তার এফেক্টিভনেস থাকে বলে। এই এফেক্টিভনেস মেজার করার সময় 'টাইম স্প্যান' একটা ক্রিটিক্যাল ফ্যাক্টর। বিশ বছরের স্প্যান না দুশো বছরের স্প্যান ইত্যাদি। যেমন যদি দেখা যেত একটা জলবিদ্যুত প্রকল্পের ক্ষতি বাবদ ইকোসিস্টেমের ক্ষতি এবং ফলতঃ কিছুবছর পর মানুষের জীবনের উপর তার প্রভাব (অবশ্যি উইথ রেসপেক্ট টু সার্টেন মেজার) ইজ লেস দ্যান একটা টাইম স্প্যান জুড়ে ঘটতে থাকা অর্থনৈতিক লাভ, যে লাভ ঐ ইকোসিস্টেমের ক্ষতিকে রিপেয়ার করতে পারবে নানান ভাবে, তবে সেটা ওয়েলকাম। কিন্তু এই 'টাইম স্প্যান', কস্ট অ্যানালিসিস, এনভায়রনমেন্টাল ইম্প্যাক্ট, সেসবের রিপেয়ারিং এবং রিহ্যাবিলিটেশন এইসব বিচার করার সময় কোনও সরকারই বোধহয় খুব তলিয়ে দ্যাখে না। ভিশনের এর অভাব।

    মানুষ টেকনোলজি ডেভেলপ করবে নিশ্চয়ই নিজেদের স্বার্থে। কিন্তু এক্সট্রীম ইঞ্জিনিয়ারিং এর ফলে নিজেরাই ভোগে গেলে সেসবে লাভ নেই। গ্লোবাল ওয়ার্মিং ঘটছে কি ঘটছে না সেটা তর্কের বিষয় হ'লেও গ্লোবালওয়ার্মিং ঘটলে কি হতে পারে সে নিয়ে কি সন্দেহ কিছু আছে? ভবিষ্যতের চেহারা যদি এমন হয় তবে বিকল্পের ভেবে রাখা জরুরি। এরজন্য মূল থেকে চিন্তা বদলাতে হ'বে। পরিবেশবাদী আন্দোলনের ফলে যদি এটলিস্ট সেই চিন্তাটা ট্রিগার করে তবুও লাভ।

    লুটে যাওয়া পরিবেশও পরিবেশ, হক কথা। সবুজ শস্য শ্যামলার পরিবর্তে যদি চাদ্দিকে ধূ ধূ মরুভুমি হয় তাহলেও সেটা পরিবেশ। বাঁচার জন্য এক্সট্রা ল্যাজ হলেও আপত্তি নেই। আপত্তি অন্য জায়গায়। সেটা হচ্ছে পরিবেশ চেঞ্জের গ্রেডিয়েন্ট যদি বিবর্তনের (সামগ্রিক অর্থে) গ্রেডিয়েন্টের থেকেও বেশী হয়, তবে টেকনোলজি এখনো বিপদ থেকে বাঁচানোর মতো জায়গায় যায়নি। সেই জায়গায় পৌঁছতে হ'লে স্রেফ একবগ্‌গা দৌড়লে চলবে না। শুধুমাত্র রাজনীতি ড্রিভেন টেকনোলজি রিসার্চ এই জায়গায় পৌঁছতে পারবে না কারণ জন্মলগ্ন থেকে অপশনের ডালপালা ছেঁটে দিলে কচু হবে। ক্রিয়েটিভিটি না থাকলে চলবে না। তারজন্য দরকার সমাজের সমস্ত স্তর থেকে পার্টিসিপেশন এবং একটা সুস্থির পরিবেশ। লার্জ স্কেলে, বেসিক্যালি, উর্ট ক্লাউড থেকে হঠাৎ চলে আসা অতিথিকে ঠেকাতে হ'লে আপাতত অ্যান্টার্কটিকাকে বাঁচাতে হ'বে।
  • কল্লোল | 125.242.245.176 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৫:৪৭642176
  • এই টইটা সত্যি ভালো হচ্ছে। আমি এককের সাথে একমত নই। কিন্তু একককে মোদীর সচিব বা স্মৃতির উপদেষ্টা বানানোর মতো উটকো মন্তব্য - ভালো লাগছে না।
    এটা থেকে বিরত থাকুন - অনুরোধ।
    একক, আগ্রহ নিয়ে শুনছি। টি, আপনার সাথে আছি।
    চলুক তর্ক।
    আমার শুধু পাগান শব্দটা যেভাবে একক ব্যবহার করছে, তাতে আপত্তি। শব্দের এই ধরনের ব্যবহার চিন্তার স্বাধীনতাকে আঘাত করে।
  • sch | 192.71.182.106 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৫:৫৬642185
  • একক সব ঘেঁটে গেল যে। এনভায়রেন্মেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং /সায়েন্স প্রতিটা বিষয় আলাদা। আপনাকে কে বলল যে এনভায়রন্মেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং এ শুধু ওয়েস্ট ম্যানেওমেন্ট নিয়ে মাথা ঘামানো হয়.? এই বিষয়টার মূল লক্ষ্য হল প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে পরিবেশের উন্নতি সাধন করা। ধরুন আপনি কারখানা থেকে নোংরা জল নদীতে ছাড়ছে কেউ আপনাকে বলবে না ওটা বন্ধ করে দাও - এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ার একটা ট্রিটমেন্ট সিস্টেম বলবে বা লেস পলিউটিং প্রোডাকশান প্রসেস বলবে - এবার আপনি যদি সেটা ইমপ্লিমেন্ট না করেন মুনাফার ভয়ে তাহলে কারোর বাপেরই কিছু করার নেই। এবার সেই ভাবে যদি উন্নতি মানে প্রফিট বাড়িয়ে সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চান কোনো সমস্যা নেই - কিছুদিন বাদে প্রকৃতি আপনার ইসেটা ছোট্ট করে মেরে দেবে - তখন অল্প কষ্ট পাবেন।

    প্রয়োজনে জঙ্গল কেটে রাস্তা বানাতে হবে অনস্বীকার্য। কিন্তু কোন প্রয়োজনটা কতখানি সঠিক "প্রয়োজন" সেটা বুঝে নেওয়া খুব জরুরী। হিমালয়ের বুক চিরে রাস্তা তৈরী করে শখের ট্রেকার/মাউনেটেনিয়ার বা তীর্থযাত্রীদের জীবন সহজ করে দেবার কোনো দরকার কাছে কি? উত্তরাখন্ডে টুরিজিমের নামে পাছা মোট শুয়োরের মতো বড়োলোকগুলোর সুবধার্থে পাহাড় কেটে চার তারা হোটেল বানানোর কোনো প্রয়োজন আছে কি? ট্রপিকাল দেশে জন্মেও গরম যারা সহ্য করতে পারে না সেই সব লোকেদের সুবিধার্থে ঘরে ঘরে এসি লাগানো "প্রয়োজন" কি ? আপনি বলছেন এগোনোর জন্যে সলিউশান, আরেকজন বলবে সলিউশান আছে তো - একটু কষ্ট সহ্য করো। আমাদের দু পুরুষ আগেও তো মাথার পেছনে এত্ত এসি লাগতো না -তাতে কি মানুষ মরে যেত? খেটে খাও বাপ - ক্ষতি নেই তাতে

    পরিবেশ থেকে সেটুকুই নেওয়া উচিত যেটুকু না নিলে নিতান্ত প্রয়োজনীয় অগ্রগতিটুকু হবে না। খুব গোদাভাবে বলা যায় কতোটুকু নেওয়া যাবে সেটা ঠিক করে দিতে পারে এনভায়রনমেণ্টাল সায়েন্টিস্ট আর কি ভাবে ক্ষতিটা কমানো যায়, বা কত্ত কম নিয়ে সেটাকে ঠিকঠাক করে কাজে লাগানো যায় সেটা ঠিক করে দিতে পারে এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ার। তবে ওইরকম সুক্ষ তফাৎ করা কঠিন।

    পরিবেশের প্রতিটা কম্পনেনটের একটা প্রপার্টি আছে - ক্যারিং ক্যাপাসিটি - কোনো জায়গার নদীর জল কতোটা দূষণ নিতে পারবে, বাতাস কতোটা দূষন নিতে পারবে সেটা এর ওপর নির্ভর করে - সেগুলোর ওপর চলে গেলে সমস্যা। ওই ক্যারিং ক্যাপাসিটি কি হবে - তাতে কিছু বাড়ালে কমালে কি হবে, সেগুলো মডেলিং করে ঠিক ঠাক প্রেডিক্ট করা খুব মুস্কিল। একটা ইকোসিস্টেমে এত্ত ইন্টার রিলেটেড ফ্যাকটর থাকে যে সেগুলো মডেলিংয়ে ঠিক করে আনা অসম্ভব।

    একটা ইকোসিস্টেমে বাঘ উড়ে গেলে কি হতো সেটা মডেলিং করে প্রেডিক্ট করাটা প্রায় অসম্ভব কারণ দুটো - ১) মডেল্টা ভ্যালিডেট করতে গেলে যে ধরণের ডাটা দরকার সেগুলো পাওয়া কঠিন। কারণ ঠিক ওরকম ইকোসিস্তেম, যেখানে এই ঘটনা ঘটে গেছে সেটা খুঁজে বের করা খুব কঠিন। রণথম্ভোরে বাঘ হাওয়া হওয়া আর সুন্দরবনে হওয়া তো এক না। ২) এই ধরণের ইকোসিস্টেমে এতো ইন্টার রিলেটেড জিনিস আছে যার অনেক কিছুই আমরা জানি না - সবে তো আমরা জানতে শুরু করেছি

    ফলে এই মডেলগুলো কিছু মেগ্যালোম্যানিয়াক ম্যাথেমেটিশিয়ানের অলস মস্তিষ্ক চর্চা আর কিছু প্রোগ্রামারের বালবাজি ছাড়া আর কিছুই না।

    আমেরিকা কায়োটো প্রোটোকলে সই করেনি - তাদের মতে উষ্ণায়নের মডেলগুলো ছিল অতিরঞ্জন - তাদের অল্টারনেটিভ মডেল বলেছিল এসব কিছু না করলেও হবে - বরগ গলা জলস্তর বৃদ্ধির মডেলগুলো সব বাড়িয়ে দেখাচ্ছে। কিসে কি হবে আমরা জানি না - গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর কোন মডেল কারেক্ট সেটা নিয়ে এখনো চাপান উতোর চলছে। কিন্তু পরিবেশে যে পরিবর্তন হচ্ছে - মেরুর বরফ যে গলছে সেটা আমরা সব্বাই বুঝতে পারছি - বরফ যে গলছে সেটার প্রমাণও দেখা যাচ্ছে । এবার কোন মডেল ঠিক ছিল এই নিয়ে অনেক গুলো সেমিনার হতে পারে কাজের কাজ কিছুই হবে না।

    প্রতিটা ইকোলজিক্যাল এন্টিটীই তো একটা বায়ো ইন্ডিকেটার। তার কোনটা ভ্যানিস হলে কি হয় আমরা কিছুই জানি না। মাইরি বলছি ইকোলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে এত্ত কনফি কম বলেই খোদ আমেরিকা আনন্দমোহন চক্কোত্তির অয়েল খেকো ব্যাকটেরিয়া মাঠে নামালো না।

    আর একক পরিবেশের আসল রাজনীতি হচ্ছে হ্যাভস আর হ্যাভ নটস দের মধ্যে লড়াই। সেই কারণেই প্রথম বিশ্বের ই-ওয়েস্ট জমা হয়ে তৃতীয় বিশ্বের দেশে - জানি কায়দায় জাহাজ ভর্তি হ্যাজার্দাস ওয়েস্ট চলে আসে প্রথম বিশ্বের থেকে। এগুলো অবশ্যই প্রয়োজন - কিন্তু কাদের প্রয়োজন ??? আপনি প্রয়োজনে বাঘ ওড়াতে বলবেন - আমি একটা ছোট্ট জিনিস বলি? কিছু আমেরিকান বা ইউরোপিয়ানকে একটা সিস্তেম থেকে উড়িয়ে দিন না - বা কিছু বয়স্ক মানুষ যারা পৃথিবীর কোনো কাজে আসছে না -- সব্বাইকে বাঁচতে হবে তার কি মানে আছে
  • dd | 132.172.32.234 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৬:২৮642186
  • একে তো ট্রিভিয়ালাইজ করার বাতিক তায় একটা লিং বিরোধী প্রো অ্যানকডোট সাইকোলজি। রাজ হা`সেদের মধ্যে হাড়গিলে যেমতি।

    হাজারো,লক্ষ জুজু আছে। একটি গ্রীন রেভোলুশ্যন বিরোধী। অসংখ্য লিং। সেই এম এন সির চক্রান্তো ..... ইত্যাদি।

    শুনুন। এক উত্তর ভামের স্মৃতিকথা। এটা শুধু সিনিয়র সিটিজেনেরা জানে, চাইলে আপনেদের খুড়ো,জ্যেডু এদের জিগিয়ে নিন।

    ষাঠের দশক। ভারতবর্ষে হাহাকার। যথেষ্ট খাবার নেই। চাষ হয় নি। ভুখা মিছিল। শহরে গুলি। সে এমন দুর্ভিক্ষ ,দুর্ভিক্ষ নয় আকাল, যে মধ্যবিত্তদের ঘরেও চাল নেই। এবারে কি হবে? দেশটা মরে যাবে? ৭০ সালের ইথিওপিয়ার মতম?

    বাঁচালো আম্রিগা। জাহাজ আর জাহাজ, ভর্ত্তি করে পাঠালো গো খাদ্য(মাইলো) আর গম। PL 480। (গুগুল করুন)। আমার বাবা সরকারি কর্মচারী। কিন্তু কোনো হেলদোল নেই।রেশনের মাপা চাল ছাড়া আর কোনো বরাদ্দ নেই। বাজারই নেই। পয়সা দিয়েও চাল পাবেন না। আর গম কিছুটা পাবেন।।

    কি মশাই? লেনিনগ্রাদের গপ্পো শুনেছেন? নিজের দেশের গপ্পো শোনেন নি?

    তো, অসম্ভব পচা দুর্গন্ধ চাল পাওয়া যেতো রেশনে। রান্না করলেই গোবোরের দুর্গন্ধে ম ম করতো সারা বাড়ী। কান্নাকাটি করে লাভ নেই, হয় খাও নয়তো উপোষ করো। আমরাও জানতাম, আর চোখ ছল ছল করে সেরি দুর্গন্ধ ভাত খেতাম।

    সে ও যথেষ্ট পরিমানে নয়। আমাদের স্বল্পভুক পরিবারে চলে যেতো। পিসীর বাড়ীতে চলতো না। তাদের ছেলেরা সা যোয়ান। হুলিয়ে খেতো। তাদের ক্ষিদে মিটতো না। জানতেও চাইবেন না অভুক্ত ছেলেদের রেখে আমার পিসী কি খেতেন। আর এটাও জানুন, এটা মধ্যবিত্তের রোজনামচা। গরীবের নয়।

    এই ভাবে বছর দুয়েক টেনে দিলো আমরিগা। পরে অসম্ভব জাঁক দেখিয়ে পুরো টাকাটাই মাপ করে দিলো। "আরে ধুর ধুর, দু বছর ভারতীয়রা আমদের গম টম খেলো, তারপর তিন পজন্ম ধরে তার টাকা শোধ দিবে? য্যাঃ। ও তো আমাদের হাতের ময়লা" এ সব পড়লাম।

    তো, এই পরিবেষবাদীরা দেখি এখন গ্রীন রেভোলিউশনকেও দোষে। না জানি কি ফর্বিং টড়িং মরে গেছিলো। আমাদের খুব ক্ষিদে পেতো।

    যখন ক্ষিদের গ্রাস মধ্যবিত্তকেও ছুঁয়ে ফেলে তখন কি হয় - এটা আমি জানি। এককের পোস্টাই পড়ে এসব কথা মনে পরলো।
  • Ekak | 24.99.47.108 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৬:৪৯642187
  • "লার্জ স্কেলে, বেসিক্যালি, উর্ট ক্লাউড থেকে হঠাৎ চলে আসা অতিথিকে ঠেকাতে হ'লে আপাতত অ্যান্টার্কটিকাকে বাঁচাতে হ'বে।"

    টি

    আপনি আমি এক ছাদের তলায় থাকি । কিন্তু আমাদের অর্থনৈতিক -সামাজিক-টেকনোলজিকাল ইভলিউসনের গ্রাফ পুরো আলাদা । আপনি এতদিন উনুনে কাঠের জ্বলে রান্না করেছেন । আমি তখন কাঁচা খাচ্চিলুম । আপনার উনুনের ধোয়া তে ছাদে ঝুল পড়েছে । সারা ছাদ কালো করে ফেলে এখন আপনার মায়ক্রূয়েভ আভেনে রান্না হয় । আমাকেও এবার চোখ রাঙাতে শুরু করলেন কাঠের আগুন জ্বেলোনা !! ছাদে ঝুল পর্বে !! আপনার পেইড বিজ্ঞানীরা একশ পাতা রিপোর্ট বানালো ছাদে ঝুল জমতে থাকলে একশ বছর বাদে কি হবে ।

    এই তো গল্প দাদা :) যে যার মত করে ডেভেলপমেন্ট করে বেরিয়ে গ্যালো এখন ছাদের ঝুল পরিস্কার করবে কে না তৃতীয় বিশ্ব ? এই উদোর পিন্ডি বয়ার আর কোনো লোক নেই । রাজনীতি বাদ দিয়ে কিকরে বিজ্ঞান এগোবে ? কোন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখব আর কাকে মরতে দেব এই সিদ্ধান্ত টাই তো রাজনীতি । উদোর পিন্ডি র ভাগ বুধো রা নেব কিনা বা কেন নেবনা সেটাই তো রাজনীতি । এটা ভুলে গেলে চলবে কিকরে ? প্রথম বিশ্বের এনভায়রনমেন্টাল নর্ম কোনভাবেই তৃতীয় বিশ্বে প্রযুক্ত হয় কি ? হওয়া উচিত কি ? একটা সম্পূর্ণ আলাদা ইকনমিক ল্যাডার থেকে খপাত করে কিছু নিদর্শন তুলে এনে যাঁরা পরিবেশবিদ সাজছেন তাঁদের ঐটুকুই প্রশ্ন যে আমাদের তো মাইক্রো আভেন কেনার পয়সা নেই । আরও পঞ্চাশ বছর নাহয় আমরা আকাশ কালো করলুম । হামলোগ কো ভি হক বান্তা হায় !

    সব কিছু উড়িয়ে পুরিয়েদিন এমনকোন থিওরি দিচ্ছি না । এই নিও কলনিয়ালিস্ম থেকে সরে দাঁড়াতে বলছি । যারা অলরেডি ইন্দাস্ত্রিয়াল সিভিলায়সেসনের সুযোগ নিতে গিয়ে ম্যাসিভ পলিউশন এড করেছে তারা মাথাঘামক । আমরা সেই জায়গায় পৌছায় তারপর আমরা ঘামাবো । উনুন নিভিয়ে পেটে কিল মেরে থাকব না ।

    "সেটা হচ্ছে পরিবেশ চেঞ্জের গ্রেডিয়েন্ট যদি বিবর্তনের (সামগ্রিক অর্থে) গ্রেডিয়েন্টের থেকেও বেশী হয়, তবে টেকনোলজি এখনো বিপদ থেকে বাঁচানোর মতো জায়গায় যায়নি। সেই জায়গায় পৌঁছতে হ'লে স্রেফ একবগ্‌গা দৌড়লে চলবে না।"

    নাহ , একবগ্গা দৌড়ের কথা তো হচ্ছেনা । কনসারভেশন অফ নেচার এই এতিচিউদ থেকে সরে এসে সব্স্তিতিউশোন অফ নেচার নিয়ে ভাবতে বলা হচ্ছে । এখন কথা হলো প্রেসারের মুখে না ফেললে এটা কোনদিনই হবেনা । ঠিক যেকারণে শুধুমাত্র কোটা সিস্টেম দিয়ে একশ বছরেও কোনো জনজাতির উন্নতি ঘটানো যায় না সেইভাবেই কনসারভেশন অফ নেচার করে নেচার সাস্তেইনেব্ল হয়না । ব্যাং তো জানেই না ওর একটা বৈজ্ঞানিক নাম আছে :) পুরো ভিশন টা মানুষের দিক থেকে হওয়া দরকার ।
  • কল্লোল | 125.242.245.176 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:০৩642188
  • ডিডি। মধ্যবিত্তকে খাওয়াতে গিয়ে যেসব শষ্য আর সার ব্যবহার করা হয়েছে তাতে পৃথিবীর লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশী হয়েছে। এসব আজকাল ন্যাশেনাল জোগ্রাফিকেও বলে।
    Starting in the 1960s, the green revolution increased yields in Asia and Latin America using better crop varieties and more fertilizer, irrigation, and machines—but with major environmental costs.

    The green revolution relied on the intensive—and unsustainable—use of water and fossil-fuel-based chemicals.
    বলছে কে?
    Jonathan Foley directs the Institute on the Environment at the University of Minnesota.
    লেখাগুলো ছাপাতে সাহায্য করেছে কে?
    The magazine thanks The Rockefeller Foundation and members of the National Geographic Society for their generous support of this series of articles.
    আমরা খেয়ে বেঁচেছি। দাম দিয়েছে গরীবরা। তারা আজও ঠিকমতো খেতে পয় না। মাসে না বছরে ২৭টাকা আয় করলেই নাকি সে আর গরীব নয়। এগুলো শুনলে অসুস্থ বোধ করি।
  • কল্লোল | 125.242.245.176 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:১০642190
  • একক।
    আমি খারাপ কাজটা করেছি বলে তুইও খারাপ কাজটা করে নিয়ে তারপর বলবি এসো এবার ভালো কাজ করি। এটা বোধহয় ঠিক নয়। যারা পৃথিবীকে নোংরা করেছে, তাদের ছেড়ে দেবার প্রশ্ন নেই। তা বলে ঐ একই ভুল কাজ আমরা করতে পারি না।
    এটা একটা রাজনীতি নিশ্চই। এটাই আজকের পুঁজিবাদ বিরোধী রাজনীতি।
  • | 24.139.128.15 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:১৯642191
  • একক, দায়টা যে শুধুমাত্র তৃতীয় বিশ্বের উপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে, সেটা আমি অস্বীকার করছি না। এই ভাগ বাঁটোয়ারা অন্যরকম হোক। বলতে চাইছি লোকাল লেভেল ইম্প্যাক্টের কথা। জলস্তর বাড়লে শুধুমাত্র প্রথম বিশ্বই কেসটা খাবে তা নয়, তৃতীয় বিশ্বও খাবে। ছাদের ঝুলের তাৎক্ষণিক এফেক্ট আমি আপনি সবাইকে কেস খাওয়ানোর পক্ষে যথেষ্ট। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের একটা বিশাল সংখ্যক মানুষ রাষ্ট্রের ডিরেক্ট প্রটেকশনের বাইরে। হারিকেন ওয়ার্নিং থাকলে মাইলের পর মাইল এলাকা ইউ এস ইভাক্যুয়েট করতে পারবে, আমরা পারব না। হঠাৎ ফ্লাড হ'লে আমরা আগাম ওয়ার্নিং পাবো না স্রেফ ভেসে যাবো। অতএব নিজেদের প্রয়োজনের তাগিদেই সতর্কতা ইত্যাদি।

    কিন্তু আমি ভেবেছিলাম একক বোধহয় অন্য ভাবে ব্যাপারটা দেখতে চাইছে। মানে টেকনোলজির জয়যাত্রার ফলে পরিবেশ লুটে গেল (বর্তমানের সাপেক্ষে), কিন্তু সেও একধরণেরই পরিবেশ। না হয় কিছু চড়া রোদ জল ঝড়। যারা টিকে থাকতে পারবে, তারা পারবে। বাকিরা কেটে গেল। টেকনোলজি এগোতে থাকলই। পরিবেশের ক্ষতি লাভ এই টার্ম গুলোই থাকছে না, থাকছে স্রেফ অনন্ত পরিবর্তন রথের চাকা। এই রকমই কিছু ছিল কি?
  • Ekak | 24.99.171.107 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:২২642192
  • কল্লোল দা

    রাজনীতি তো একটা স্টেপ বাই স্টেপ ব্যাপার । তোমার আমার অবস্থা আলাদা অথচ রাজনীতি এক এ কখনো হয় কি ? লেট মি মীট দ্য ব্রিজ দেন আই উইল থিঙ্ক অফ ক্রসিং ওভার । আমি যে সিঁড়ি তে পৌছাই নি কৃত্তিম পীয়ার প্রেসার থেকে তার রাজনীতির অংশীদার হব কেন ? আমার নিত্য দিনের পাওয়া না পাওয়া থেকে আমার রাজনীতি উঠে আসবে তাই না ? যার আছে সে মাপো যার নেই সে জপো :)
  • de | 69.185.236.53 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:২৪642193
  • আশা করবো সাধারণভাবে কৌতুক করে বলা কথাকে স্বাভাবিকভাবেই নেওয়া হবে -- কল্লোলদার কাছ থেকে সেই পরিণত বোধ আশা করি।

    যদিও মন্তব্যটি নেহাতই উটকো নয়। বিজেপি পরিচালিত বর্তমান সরকার এবং গুজরাত, রাজস্থান সহ বেশ কয়েকটি রাজ্য সরকার একক যা বললো মোটামুটি সেই গাইডলাইন ফলো করেই চলে।

    মানুষের প্রয়োজনে পরিবেশের ব্যবহার আর পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদের রক্ষা - এই দুয়ের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করে চলতে গেলে শুধু সিমুলেশন করে দেখে নিলেই চলবে না। প্রচুর আননোন ডিপেন্ডেন্সি আছে, যাকে ইগনোর করলে আকাশ পাতাল তফাত হবে রেজাল্টের।
  • Ekak | 24.99.171.107 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:২৭642194


  • হ্যা সেটা তো অবশ্যই একটা ব্যাপার ।আমি আগেই বোল্লুম যে কনসারভেশন এপ্রছে বিশ্বাস করিনা । সব্স্তিতিউত লিভেব্ল হলেই হলো । তার জন্যে যদি মানুষের ল্যাজ গজায় বা বাড়িতে বাড়িতে এয়ার ফিল্টার সিস্টেম লাগাতে হয় আই হ্যাভ নো প্রবলেম । আমরা জামাকাপড় পরে রাস্তায় বেরই না হয় গ্যাস মাস্ক পরে বেরোব । সেটার একটা ফ্যাশন গ্রো করবে :) উদাহরণ তা আপাত হাস্যকর হলো কিন্তু উদ্দেশ্য টা নিশ্চই বুঝলেন যে পৃথিবী চিরকাল একইরকম থাকবে এই দুরাশা থেকে সরে আসার সময় এসেছে ।
  • কল্লোল | 125.242.245.176 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:৩০642195
  • আমার কথার উত্তর ট দিয়েছে।
    "জলস্তর বাড়লে শুধুমাত্র প্রথম বিশ্বই কেসটা খাবে তা নয়, তৃতীয় বিশ্বও খাবে। ছাদের ঝুলের তাৎক্ষণিক এফেক্ট আমি আপনি সবাইকে কেস খাওয়ানোর পক্ষে যথেষ্ট। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের একটা বিশাল সংখ্যক মানুষ রাষ্ট্রের ডিরেক্ট প্রটেকশনের বাইরে। হারিকেন ওয়ার্নিং থাকলে মাইলের পর মাইল এলাকা ইউ এস ইভাক্যুয়েট করতে পারবে, আমরা পারব না। হঠাৎ ফ্লাড হ'লে আমরা আগাম ওয়ার্নিং পাবো না স্রেফ ভেসে যাবো। অতএব নিজেদের প্রয়োজনের তাগিদেই সতর্কতা ইত্যাদি।"

    দে। আপনাকে আলাদা করে কিছু বলতে চাই নি। আজকাল এধরনের মন্তব্য থেকে টই ঘুরে আবার সেই সিপিএন,তৃণ,চাড্ডি এসবে চলে যায়। বড় ক্লান্ত লাগে।
  • pi | 24.139.221.129 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:৩৩642196
  • 'অপ্রচলিত শক্তি নিয়ে বেশীদুর এগোনো যায় নি। '

    এটা কীসের ভিত্তিতে বলা হচ্ছে ?
  • Ekak | 24.99.171.107 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:৫৫642198
  • হোল ইন্ডিয়ার কন্সাম্প্সনের তুলনায় ৩০ গিগাওয়াত মাত্র অপ্রচলিত শক্তি । এটাকে কী বলা যায় ? একটা গোটা মিনিস্ট্রি - গুচ্ছের রিসার্চ -হিউজ ইম্প্লিমেন্টেশন কস্ট এসব ধরলে খুব লাভজনক চিত্র ?
  • sch | 192.71.182.106 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৭:৫৫642197
  • বেশ তো একক তৃতীয় বিশ্ব আর প্রথম বিশ্বের পরিবেশ আলাদা করে দেওয়া হোক।প্যাসিফিকে সমুদ্র স্রোতের পরিবর্তন হলে ভারত মহাসাগরে তার প্রভাব পড়বে না এটা নিশ্চিত করা হোক। তাহলেই ওই আলাদা স্টান্ডার্ড মেন্টেইন করা যাবে

    আর কিছু ক্ষেত্রে আলাদা স্টান্ডার্ড তো আছেই - আমাদের দেশের সুয়েজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট থেকে যে এফ্লুয়েন্ট দিসচার্জ করা যায় তার সাথে EU বা US EPA র স্ট্যান্দার্ডের অনেক পার্থক্য,। ইন ফ্যাক্ট আমাদের দেশে এখনো নিউট্রিয়েন্টের জন্য সেভাবে কোনো এনফোর্সড স্ট্যান্ডার্ড নেইও MoEF/CPCB র গাইডলাইনে। বিদেশের পলিঊশান মনিটরিং এর মান অনেক অনেক কঠোর।
  • Ekak | 24.99.171.107 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৮:০৮642199
  • এস্সিএইচ

    একটু বাস্তবের মাটিতে থাকুন না :) সারা দেশের সবার ডিরেক্ট ট্যাক্স সমান হলে কেমন লাগবে ? আলাদা করার দরকার নেই তো । যার যেমন ভোগ তার তেমন যোগ হলেই হলো । এর দায় ওর ঘাড়ে চাপিয়ে দিলে বলব না ?

    আর আপনার আগের পোস্ট থেকে :

    "একটা ইকোসিস্টেমে বাঘ উড়ে গেলে কি হতো সেটা মডেলিং করে প্রেডিক্ট করাটা প্রায় অসম্ভব কারণ দুটো - ১) মডেল্টা ভ্যালিডেট করতে গেলে যে ধরণের ডাটা দরকার সেগুলো পাওয়া কঠিন। কারণ ঠিক ওরকম ইকোসিস্তেম, যেখানে এই ঘটনা ঘটে গেছে সেটা খুঁজে বের করা খুব কঠিন। রণথম্ভোরে বাঘ হাওয়া হওয়া আর সুন্দরবনে হওয়া তো এক না। ২) এই ধরণের ইকোসিস্টেমে এতো ইন্টার রিলেটেড জিনিস আছে যার অনেক কিছুই আমরা জানি না - সবে তো আমরা জানতে শুরু করেছি

    ফলে এই মডেলগুলো কিছু মেগ্যালোম্যানিয়াক ম্যাথেমেটিশিয়ানের অলস মস্তিষ্ক চর্চা আর কিছু প্রোগ্রামারের বালবাজি ছাড়া আর কিছুই না।"

    ক্ষয়ক্ষতির মাপ যখন জানেন না তখন প্রেডিক্ট করছেন কিসের বেসিস এ ? যখন এন্ভায়রন্মেন্তালিস্ট দের মডেল গুলো বাল বলেই বুঝে গেছেন তখন তার ভিত্তি তে তৈরী নর্মস মানতে বলছেন ক্যানো ? এটা বেশ অদ্ভূত "বিজ্ঞান " তাই না ? সিমুলেট করা সম্ভব না , এন্ড রেসাল্ট ক্যালকুলেট করা সম্ভব না তবু প্রেডিক্ট করা চাই :) এটাকেই এক্সট্রা রাশানাল রীভিলেষণ বলে । এই কারণেই পাগানিস্ম বলেছি । ( কল্লোল দা , এই তা কারণ ) সমস্ত ন্যাচারাল এনটিটি কে কানেক্তেদ ধরে নিয়ে হই চৈ করা । কিভাবে সব্স্তিতিউত করা যায় সেই রাস্তায় না ভেবে । যা অসম্ভব তার ওপর বেসকরে করা প্রেডিকশন ও মেনে চলার কোনো কারণ নেই ।
  • haripada | 122.79.37.22 | ১৮ জুন ২০১৪ ১৮:৪৫642201
  • আমাদের দেশে কোন কিছুই প্ল্যান করে হিসেব করে হয়?লোকাল ট্রেনে করে হাওড়া ব্যান্ডেল করতে গিয়ে চারিদিকে এত বন বাদাড় আর ফালতু ঝোপ দেখি মনে হয় ফলের চাষ করে ভাগ করে খায় না কেন। কবছর হল দেখছি হিন্দমোটর আর কোন্নগরের মাঝে ঐ জলাটায় মাছ চাষ হচ্ছে। আর দেখি আবর্জনা চারিধারে। ইমিডিয়েটলি সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট কোর্স বাধ্যতামূলক করা উচিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন