এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • টুইঙ্কল টুইঙ্কল লিটল ম্যাগ

    Paramita
    বইপত্তর | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | ১৪৯২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ekak | 24.99.74.24 | ১৯ এপ্রিল ২০১৪ ২০:১৮671145
  • চলুক । পড়ে যাচ্ছি .....
  • Blank | 69.93.240.46 | ১৯ এপ্রিল ২০১৪ ২১:৩২671146
  • সবাই অনুষ্টুপ কে গাল দেয় কেনো ?
  • ঈশান | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:৪৮671147
  • জমে গেছে। কিন্তু ছোট্টো ফুট। তাপসের এই সিরিজটা শেষ হলেই বিকাশ গণচৌধুরিকে লিখতে বললেই হয়। শুধু বইমেলায় ভিজিট দিলেই হবে? যাকে বলে, একটু সামাজিক দায়িত্ত্বও তো পালন করতে হবে। :-)
  • gajaa | 121.93.163.126 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১১:৪৩671148
  • অনুষ্টুপকে কেন লোকে গাল দেয়?
    সম্ভব্য কারণ
    ১। থান ইটের মতো সাইজ। নিজেকে আরামে রেখে পাঠের আরাম নিতে অসুবিধা।
    ২।অরিন্দম চক্রবর্তীর মতো অল্প কয়েক জনের পাঠের মজা, ভাবনার মজা পাওয়া প্রবন্ধের পাশাপাশি দামড়া একাডেমিক প্রবন্ধ। যেগুলো না থাকলেও কিছু আসতো যে তো না।
    ৩।খবরের কাগজের চিনিয়ে দেওয়া কিছু প্রখ্যাত(?) প্রাবন্ধিকের লেখা যাদের হাতে ভাষা ও চিন্তায় ধার কিছুই নেই।
    ৪।ক্রোড়পত্রের বিষয় নির্বাচন অনেক সময় ইন্টারেন্টিং হয় না।
    ৫।গল্প গুলো আখাদ্য। মনে হয় কোন গ্রুপের দাদা জোগার করে দেন।
    ৬।ডাকে আসা লেখা পড়ার লোক বোধহয় নেই। তাই পত্রিকাটা মজা পুকুরের মতো।নতুনত্ব কোথায়?
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১২:০৩671149
  • আচ্ছা, আমারও অন্য সব প্রশ্ন নিয়ে কিছু বলার আছে । কিন্তু আমি কিনা এখন লিস্ট বানাচ্ছি, তাই বলছি না। প্রশ্নগুলো, যেগুলো গজাচ্ছে, সেগুলো কিন্তু করতে থাকুন ।

    বাবু ঈশেন, আপনার মহতী প্রস্তাবের মধ্যে যদি আমাকে লেখা শেষ করতে বলার কোনো দুরভিসন্ধি থাকে, তাইলে পোস্কার জানাচ্ছি, ওসব তাড়া দিয়ে লাভ নেই । আমি ওসবে ডরাই না । পাই জানে । আর জানে বিকাশ গণ । তুমিও কি একদম জানো না? বরং বিকাশ গণ কে বলো - লেখা রেডি রাখতে, আমার শেষ হলে টুক করে কপি -পেস্ট করে এখানে ছেড়ে দেবে । কারো কাছে রেগুলার আপডেট পাঠিয়ে যেতে বলতে ভুল না । কারণ ওটা আবার পসথুমাস হয়ে যেতে পারে । আমার শেষ করতে যে সময় লাগবে তাতে কিছুই বিচিত্র নয় ।
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১২:৪৪671150
  • সিনেমা পত্রিকা বলতে সবাই একডাকে চিত্রভাষকে চেনেন । চিত্রভাষ সম্ভবত সবচেয়ে বেশিদিন চলতে থাকা ফিল্ম ম্যাগাজিন । বাংলায় । চিত্রনাট্য বেরোত বটে। কিন্তু এমনি প্রায় সবসময়েই আমার অতি খাজা লেগেছে । কিন্তু ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতার জন্যে তার নাম না-উল্লেখ করা একটু অভদ্রতা হবে ।

    ঋত্বিক মেমোরিয়াল ট্রাস্টের (সম্ভবত) পত্রিকা ছিল এফ । অতি অনিয়মিত । আমি নিজে দুটো কিম্বা ৩ টে দেখেছি । তার মধ্যে একটাতে রিপ্রিন্ট হয়েছিল সন্দীপন কৃত যুক্তি তক্কো গপ্পের দর্শন প্রতিক্রিয়া । পরে আবার কেউ রিপ্রিন্ট করে থাকতে পারেন । কোনো বইয়েও সংকলিত হতে পারে । ছবি রিলিজ হওয়ার পরপরই দেখছে, একটু দেরিতে হলে পৌঁছেছে, প্রজেক্টরের আওয়াজ - গোটা এক্সপিরিয়েন্সটা লিখছে --- পড়াটা অভিজ্ঞতা ছিল ।
    ওই সংখ্যায় আরও ভালো লেখা ছিল - কিন্তু পুলিশ ইন্স্পেকটরকে বাদুলে চিতা, ক্লাউডেড লেপার্ড বলে দেখতে পাওয়া - আর ভাবেন, আমার তখন বয়স কম (আমার বয়স একদা কম ছিল), বাকিগুলো তত মনে পড়ছে না । এবার বাড়ি গেলে খুঁজে দেখব - মনে হয় ওটা আছে , আমার বাড়িতে এককালে নিয়মিত আসা মহৎ সালা-সালিদের হাত থেকে রেহাই পেয়েছে ।

    বহরমপুর থেকে প্রকাশিত হত - সিনেমা ভাবনা । একদম চটি কাগজ । হেবি রাগী লেখা সমৃদ্ধ । কিন্তু ক্রোধই এ কাগজের একমাত্র ব্যসন ছিল না । কে সম্পাদক ছিল মনে নেই । সন্দীপন মজুমদার/কৌশিক মিত্র/কৌশিক রায়চৌধুরী/কৌশিক ঘোষ - এরাই মূলত চালাত । কাগজটাকে আমি যখন দেখি ততদিনে তার মৃত্যু হয়েছে । সম্ভবত ৮ এর দশকের শেষ দিকে প্রকাশ পেতে শুরু করেছিল ।

    আমনেরা খুব সিরিয়াস লোক । একদম গল্প করতে দিচ্ছেন না । কিন্তু গল্প আমি করবই । কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না । কৌশিক মিত্র আমার পরিচিতদের মধ্যে অন্যতম সেরা রসিক মানুষ/ছ্যাবলা ব্যক্তিত্ব/বহু পাঠ সমৃদ্ধ । যে কিনা রাত ৮ টা বাজলেই আড্ডা ছেড়ে বাড়ি যেতে চাইত । ওরে এত তাড়াতাড়ি গিয়ে কী করবি? এই অবধারিত প্রশ্নের মুখে কৌশিকের উত্তর থাকত - নাহ, বাড়ি গিয়ে মশারি টাঙাতে হবে । কিম্বা বাবা কাল কলকাতায় যাবে, তাড়াতাড়ি উঠবে । এ-হেন কৌশিক সিনেমা ভাবনা পত্রিকা পাতিরামে পৌঁছতে বহরমপুর থেকে চলে এল একবার । আর এসেছেই যখন তখন, নবীন কুণ্ডু লেনে একবার না গেলে হয়? তো গেল । তার্পর বাড়িও ফিরে গেল । এবার কদিন পরে একজন জিগেস করেছে, তুই অনুষ্টুপ অফিস চিনিস? কৌশিক বলে চিনি, এবারই গিয়ে চিনে এলাম । কিরম করে যেতে হয়? উত্তর - পাতিরাম থেকে সোজা বিদ্যাসাগর কলেজের দিকে এগিয়ে, ডান হাতে একটা গলি । গলিটা নিজেই বেঁকে যাবে । একটু গিয়ে দেখবি একটা শুকনো কলতলা - ওখানে একটা গরু বসে আছে । ওই কলতলা ছাড়িয়ে গিয়ে দেখবি ডান দিকেই একটা ঘর, বাইরে থেকে তালা মারা - ঐটা অনুষ্টুপের অফিস ।
    গল্পের ডিসক্লেমার হলো- আমি প্রত্যক্ষ করিনি, কৌশিক এ কাহিনী বর্ণনার সাক্ষী ছিল - মৃদু স্বরে 'এরা সব হারামি' - এছাড়া আর কোনো বক্তব্য রাখেনি ।
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৫:৪৪671151
  • লেখাটা যে চলবে, এটা বার বার লিখছি না । ভুল বুঝবেন না। ঈশেনকে ভুল বুঝতে দেবেন না । লেখা শেষ হলে বলে দেব । আমি না বলে দেওয়া অব্দি লেখা চলতেই থাকবে ।
  • এমেম | 127.194.236.84 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৬:১৪671152
  • আচ্ছা আমার একটা প্রশ্ন ছিল -- ঋত্বিক মেমোরিয়াল ট্রাস্টের কাজ কী? লেখা পাবলিশ করার সময় স্টিল ছবি ব্যবহার করতে হলে ট্রাস্টের অনুমতি নিতে হয়?
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৬:২০671153
  • এইটা আমি ভালো বলতে পারব না । ঋত্বিকের নামে অনেক সংগঠন আছে । তবে আমার মনে হয় আপনি সরাসরি ঋতবান ঘটকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে বেটার উত্তর পাবেন । সুমেরুও অবশ্য জানতে পারে ।
  • এমেম | 127.194.236.84 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৬:৪৯671155
  • থ্যাঙ্ক ইউ।
  • এমেম | 127.194.236.84 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৬:৫৬671156
  • বিদিশি নামকরা জার্নাল কিছু নিয়মকানুন মেনে চলে। অনুমতি নিতে বলা হয়। লিটল ম্যাগাজিন চলে ছোট পরিসরে, পারস্পরিক চেনাজানার ভিত্তিতে। এটাও একটা লিটল-এর বৈশিষ্ট্য হয়তো। দি লিটল 'গ্রুপ'।
  • pinaki | 93.180.243.109 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৭:১২671157
  • এই টইতে সিদ্ধার্থ কিছু লিখবে আশা করছি।
  • | 60.82.180.165 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৭:৫৮671158
  • সোঁতা নামের একটি চটি কবিতা পত্রিকার কথা মনে করতে পারছি। একটা সময় নিয়মিত( যতটা সম্ভব) বেরোতো। মহিলা সম্পাদক।
    বহুকাল আগে একটা ধূসর হয়ে আসা পত্রিকা দেখেছিলাম বন্ধুর বাড়িতে। ছয়ের দশকে প্রথম মহিলা সম্পাদিত ছোট পত্রিকা। মনে আছে,সম্পাদকমন্ডলীর সবাই মহিলা। নাম টা আবছা মনে আছে। কনফার্ম করে উঠতে পারলে জানাবো।

    তাপস চলুক। যদি মনে থাকে, সঙ্গে দামগুলো ও একটু যোগ করে দিও।
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৮:০২671159
  • সোঁতা তো পরে সংহিতা বের করত । যাক মিঠুও পড়ছে । এইবার আরও কতগুলো গল্প করে ফেলা যাবে । রেডি হই ।
  • | 60.82.180.165 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ১৮:১১671160
  • সোঁতার প্রধান উদ্যোক্তা চিরকাল টুম্পা ই ছিলো। আরো যারা ছিলো পরে সরে যাওয়ায় ও একাই চালিয়েছে অনেকদিন।

    আর বন্ধুদের পত্রিকা না পড়ে উপায় আছেঃ)
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:২০671161
  • শুধু গল্পের পত্রিকা - আন্তর্জাতিক ছোটগল্প । সম্পাদক সুখেন্দ্র ভট্টাচার্য । প্রথম যেদিন আলাপ হলো - সেদিন খুব সব্বাইকে গাল দিচ্ছিলেন । মানে প্রতিষ্ঠান - সুনীল, সমরেশ, শীর্ষেন্দু - খিস্তিও দিয়েছিলেন । ওনার নিজের লেখা একটা বইও ছিল - কিনেছিলাম, কালী কালী পরিকল্পনা । বই ও পত্রিকা দুটোরই নামে যত মাত হয়েছিলাম - ভেতর দেখে তত হইনি । সুখেন্দ্রবাবুর সম্পর্কে আমার আলাদা আগ্রহ জাগিয়ে রেখেছিল মিঠু - কিন্তু সেটা খুব সাহিত্য কারণে বলা যাবে না - সে যা হোক ।
    অবশ্যই খুব মোটাসোটা সংখ্যার তীব্র কুঠার - গল্প পত্রিকার নাম করতেই হবে । সম্পাদক বীরেন শাসমল । অনেক প্রতিষ্ঠিত লেখকদের সঙ্গেই অনেক লেখকের প্রথম গল্পও ছেপেছেন ভদ্রলোক ।

    অনেক বছর ধরে মোটামুটি অনিয়ম করে বেরোয় কালধ্বনি । সম্পাদক প্রশান্ত চট্টোপাধ্যায় । এঁদের দফতরে বহু মানুষের ভিড় জমত । মুখ পাল্টে যেত, কিন্তু যাওয়া-আসার স্রোত বহমান । আশুতোষ শীল লেনের আড্ডায় আমাদের মত রেগুলাররা ছাড়াও গুণী মানুষরা যেতেন । কালধ্বনি খুব পাঁচমেশালী ধরনের কাগজ । অনেকবার বিশেষ সংখ্যা করার কথা উঠেছে, কিন্তু প্রশান্তদা ওই রামধনু মেজাজের পক্ষপাতী । নকশাল আমলে পুলিশের গুলি খাওয়া সারভাইভারের একাউন্ট থেকে শুরু করে পোস্ট মডার্নিজম - সব রকম চর্চাই পত্রিকায় হয়েছে । পার্থ প্রতিম মৈত্রর গোটা তিনেক প্রবন্ধ তার মধ্যে উল্লেখ্য । সৌমেন গুহও লিখেছিলেন - কিন্তু সেটা বোধহয় অর্চনা গুহ মামলা নিয়ে নয়, সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে । কালধ্বনির একটা একটিভিস্ট চরিত্র ছিল - একটা গ্রুপ নর্মদা গিয়ে সেখানকার দেখাটুকু লিখেছিলেন । কালধ্বনির রেগুলার লেখক ছিলেন গল্পকার জ্যোৎস্নাময় ঘোষ । তাপস গঙ্গোপাধ্যায় নামের এক দারুণ গল্পকারের লেখা কালধ্বনি ছাড়া আর কোথাও পড়িনি ।

    হঠাৎ হই রই বাবুই হই করে এসে পড়ল একদিন - হাওয়া ৪৯ । এতদিনে সব্বাই তাকে চিনে গেছেন । সম্পাদক সমীর রায়চৌধুরী । আরে হ্যাঁ - মলয়বাবুর দাদা । তা ওনারা তো খুবই পণ্ডিত মানুষ । এবং প্রতিষ্ঠিত বিদ্রোহী । ওনাদের পত্রিকা ভালো ও সংরক্ষণযোগ্য কিনা তা নিয়ে নিশ্চই আপনারা আমার কথা শোনার জন্যে বসে নেই । ওখান থেকেই বোধহয় জানতে পারি - পোস্ট মডার্ন শব্দটি কেন ব্যবহারযোগ্য নয় - কারণ পোস্ট বা খুঁটির মধ্যে একটা এসেনশিয়ালিজমের ধারণা আছে, যা 'প্রকৃত' পোস্ট মডার্ন নয় - ইত্যাদি । আচ্ছা শোনেন - আমার উপর রাগ কইরেন না - এত কাগজ আর এত লেখা - আমি না গুলিয়েও ফেলতে পারি ! মামলা-তামলার মধ্যে ফেলবেন না যেন । তো ওনাদের ওখানেই বেরোয় বাংলা ভাষার প্রথম (আমার দেখা তিন নম্বর ক্লেইম) পোস্ট মডার্ন উপন্যাস মলয় রায় চৌধুরীর 'ডুবজলে যেটুকু প্রশ্বাস' ।
    আজ ২০ এপ্রিল ২০১৪য় যে ল্যাডলী মুখার্জীর লেখা আপনারা ৩৬৫ নং কাগজে দেখলেন - সুমন বিরোধী লেখা, ইনি ছিলেন অনেক ছোট পত্রিকার জনক । উনি আর জীবন সাহা । কলেজ স্ট্রিট থেকে যে রাস্তাটা ম্যানেজমেন্টের দিকে গেছে - ওই গলিতে ঢুকেই বাম হাতে একটা চায়ের দোকান দেখেছেন? ঐটা হল বুড়োদার চায়ের দোকান । অর উল্টোদিকেই ছিল ছোট্ট বই গুমটি - ওপরে সাইন বোর্ড - কাগজের বাঘ । ওটা জীবনদর দোকান ছিল । ওখান থেকেই বিক্রি হত বর্ণপরিচয় । একটা ছোট বারুদের স্তূপ । ল্যাডলী মুখার্জী আর জীবন সাহা ছাড়া আরও অনেকে ছিলেন হয়ত সেখানে - কিন্তু তাঁদের আমি দেখিনি । বুড়োদা কিছুদিন হল মরে গেছে । তবে ওই নেশা করা খুব ভালো ছেলে দুটোকে অনেকদিন খাওয়ার পয়সা দিয়েছে - এই শ্লাঘাটুকু নিয়েই মরেছে ।
  • সিদ্ধার্থ | 116.51.158.108 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:৩২671162
  • গড়িয়া থেকে বেরত অ-য়ে অজগর পত্রিকা। বেশিরভাগ সংখ্যাই প্যাম্ফলেট ধরণের করে বিক্রি করত। শুধু দুখানা অসম্ভব ভাল সংখ্যা করেছিল বই আকারে। সুবিমল মিশ্রকে নিয়ে একটা আরেকটা শাহজাদা ফিরদাউস-কে নিয়ে। সুবিমল মিশ্র-র সংখ্যাটা ১৯৯৮ সালের, আর আমার জানা মতে সেই প্রথম কোনো লিটল ম্যাগ সুবিমল মিশ্রকে নিয়ে সংখ্যা বার করেছিল।

    সম্পাদক ছিল বিপ্লব নায়ক। ডিএসসি করত। সারাক্ষণ-ই সেই ব্যাস্ততার কারণে পত্রিকাটা অকালে বন্ধ হয়ে যায়। একবার সংবাদ প্রতিদিন একটা ভুয়ো খবর করেছিল যে সুবিমল মিশ্র নাকি কোন এক পুরষ্কার নেওয়ার অনুষ্ঠানে গিয়ে প্রাইজ নিয়েছেন। তার প্রতিবাদে প্রতিদিনকে হেভি খিস্তি করে একটা প্যাম্ফলেট বার করেছিল। ১৯৯৯ সালে। সেটাই প্রবাবলি শেষ সংখ্যা।
  • সিদ্ধার্থ | 116.51.158.108 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:৩৮671163
  • পরিকথা। এটা ইতিমধ্যেই খুব বিখ্যাত হয়ে গেছে। দেবব্রত চট্টোপাধ্যায় বার করেন সোনারপুর থেকে। কয়েকটা দুরন্ত ভাল সংখ্যা আছে। বাংলাদেশের গল্প ও উপন্যাস (মলয়চন্দন রায়চৌধুরীর একটা আলোচনা ছিল খোয়াবনামা নিয়ে। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের অত ভাল বিশ্লেষণ আর পড়িনি), বাংলা কবিতা (৫০ বছরের ৫০ খানা বাংলা কবিতা ধরে ধরে আলোচনা), উপন্যাস সংখ্যা (দে'জ থেকে বই হয়ে বেরিয়েছিল, এখন আর পাওয়া যায় না, তপোধীর ভটচাজের দারুণ একটা প্রবন্ধ ছিল গোরা আর বিনয় নিয়ে), শিশুমন নিয়ে একটা সংখ্যা বেরিয়েছিল। পত্রিকাটা বছরে দুখানা বেরয়। জানুয়ারির সংখ্যায় থাকে অনেক ভাল ভাল ছোটগল্প, আর জুনের সংখ্যাটা হয় একটা বিশেষ সংখ্যা, কোন থীম নিয়ে। এই পত্রিকায় প্রচুর ভাল ভাল গল্প, অমর মিত্র, সাধন চট্টোপাধ্যায়, ভগীরথ মিশ্র কিন্নর রায়দের লেখায় পড়েছি। আর পড়েছি পার্থপ্রতিম বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা খুব ভাল ভাল কিছু সাহিত্য আলোচনা।
  • সিদ্ধার্থ | 116.51.158.108 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:৪৬671164
  • সিংগুর থেকে বেরোত উবুদশ পত্রিকা, এখনো বেরয় সম্ভবত। পত্রিকার থীমলাইন ছিল 'প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার পালটা প্রতিষ্ঠান'। তবে কনটেন্টের দিক থেকে বলতে হয়, হালের তুলনায় পানি অনেক গভীর ছিল। সম্পাদক গোউতম চৌধুরী। নক্সাল ঘেঁষা পত্রিকা, পরে এপিডিয়ার ইত্যাদিদের দিকে ভিড়ে যায়। এদের সবথেকে বিখ্যাত সংখ্যা ছিল বদরুদ্দীন উমরকে নিয়ে। বদরুদ্দীন উমরকে দেশ পত্রিকার তরফে একবার বেলাল চৌধুরী কিছু লিখতে বলেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে। উমর যা লিখেছিলেন সেটা নিয়ে বিতর্ক হবার ভয়ে অথবা পাতি চুতিয়াগিরি করে দেশ সেই প্রবন্ধের জায়গায় জায়গায় বাদ দিয়ে প্রকাশ করে। উমর খচে গিয়ে চিঠিচাপাটি করেন। সেটা নিয়ে উবুদশ একটা গোটা সংখ্যা নামিয়ে দেয়। আনন্দবাজার দেশ-কে খিস্তি করে। সৃজন সেন, সাধন চট্টোপাধ্যায়, শুকদেব চট্টোপাধ্যায়, দেবেশ রায় এরকম আরো অনেকে লিখেছিলেন। শংখ ঘোষ দেবেন বলেও লেখা পাঠাননি বলে আবার তাঁকে ঠেস দিয়েও কিছু লেখা হয়েছিল।

    এই পত্রিকাগুলোই মোটামুটি দেশ আনন্দবাজারের সুপ্রাচীন ঐতিহ্য স্মরণ করিয়ে দেয়। :) এত গুরূত্ব মনে হয় দেশ নিজেও নিজেকে দেয় না। :) :)
  • সিদ্ধার্থ | 116.51.158.108 | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:৫৬671166
  • বাই দ্য ওয়ে, লিটল ম্যাগাজিনের শ্রেষ্ঠ গল্প নামে সমীর চৌধুরীর সম্পাদনায় দারুণ কিছু গল্পের কালেকশন বেরিয়েছিল। প্রবাবলি প্রতিভাস। সেখানে এমন কিছু ছোট গল্প পড়েছি যেগুলো গায়ে কাঁটা দিয়ে দেয়। বইটা একজন নিয়ে নিয়েছে, যার ঠিকানাটা আজ আর আমার কাছে নেই।

    কিন্তু গল্পগুলো হুবহু মনে আছে। ল্যাদ কাটাতে পারলে কাল কয়েকটা নিয়ে এখানেই লিখব।
  • তাপস দাশ | ২০ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:৫৮671167
  • আচ্ছা - একটা ইংরেজি পত্রিকার কথা বলি । সেইটা লিটল ম্যাগ যতটা না - তার চেয়ে বেশি জার্নাল গোছের । কিন্তু আমরা লিটল ম্যাগের টেবিলে বিক্কিরি করেছি । মারজিনস । অনেকেই জানেন । অনির্বান দাস সম্পাদিত । পত্রিকা বন্ধ হয়ে গেছে । এখানে আশা অচ্যুতন, রঞ্জিতা বিশ্বাস, অনুপ ধর আর অনির্বাণ দাসরা নিয়মিত লিখেছে । লিখেছেন অঞ্জন চক্রবর্তীও । স্পিভাকের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছিল এই কাগজের জন্যে ।
    এই পত্রিকার ধারাবাহিকতাতেই তৈরী হয়েছিল - তেপান্তর । সম্পাদক হিসেবে কারো নাম দেওয়া হত না । এই পত্রিকাটাও বন্ধই হয়ে গেছে বলা চলে । নির্মল সাহার সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে একটা অসামান্য প্রবন্ধ, অরূপ ঢালী, দেবর্ষি তালুকদার, অঞ্জনদা, অনুপ, আশা, রিনা, দেবপ্রসাদ বন্দ্যোর লেখা রেগুলার থাকত । বিশ্বাস করবেন না - আমারও একটা লেখা কিনা ছাপা হইছিল এখানে । আর ইয়ে মানে, নামটাও যে মিটিঙে ঠিক হয়েছিল - রিনার বাড়িতে, সেখানেও আমি ছিলাম । মাক্কালী ।

    (চলবে)
  • I | 24.99.213.179 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০০:০৮671168
  • মারকাটারি হচ্ছে।
  • I | 24.99.213.179 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০০:১৫671169
  • আমি কোনোদিন লিটল ম্যাগে ছেলাম না। শুধু কিছুকাল অন্যস্বর-এর(The other voice) এডিটোরিয়াল বোর্ডে আমার নাম ছাপা থাকতোকি এখন বেরোয়?, কেন কে জানে ! অন্যস্বর কি এখন বেরোয়?
    মাল্যবান -একটি না-উপন্যাস পড়েছিলাম সাহিত্য একাডেমি'র জীবনানন্দ সংখ্যায়। শঙ্খ ঘোষ সম্পাদক ছিলেন। দেবেশ রায়ের সঙ্গে ত্রিদিব সেনগুপ্ত'র কিছু তক্কাতক্কি হয়েছিল-সেসব পেছনের পাতায় আছে। দেবেশবাবু খুব সম্ভবতঃ পছন্দ করেন নি। কিন্তু আমার হেব্বি লেগেছিল। শকুমত। এর আগে এইরকম বই রিভিউ পড়ি নি। তার ওপর শীতের গান্ধী ময়দানে (আজ্ঞে হ্যাঁ, পটনা বইমেলাতে পেয়েছিলাম ) কমলালেবুর খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে না-উপন্যাস পড়ছি। গুটিকয় মাত্র বইয়ের স্টল, বাকিসব নাগরদোলা-শাড়ি-গয়না। লিটলম্যাগ কিস্যু নাই। পটনাতে লিটলম্যাগ হয় না। তবে আমার কিনা ছুটির বাঁশি বেজে গিয়েছিল, বাড়ি ফেরার ডাক এসেছে, তাই ও নিয়ে আমি অভিমান করিনি।
  • তাপস দাশ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০০:২৪671170
  • বড় হাতের আই, খ্যাপাদা আজও আছে । দেবেশবাবুর ওই লেখার নাম পড়েই প্রতিক্রিয়া হয়েছিল শুনেছি । "না-উপন্যাস বলে দিল?" এইরকম অভিব্যক্তি নাকি ছিল !
  • ঈশান | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০০:৫৭671171
  • আচ্ছা, তাপসকে আগে ফিনিশ করতে দেওয়া হোক। তারপর গালগপ্পো হবে নাহয়। নইলে শেষ হবেনা এই আশঙ্কা করছি।

    আর সিধু, তোমার সিরিজটা তাপস শেষ করার পরে ধোরো। এট্টু সিকোয়েনশিয়ালি হোক না।
  • | 60.82.180.165 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০১:০০671172
  • তাপস, বহু নাম এখন ভুলে গেছি, আবছামত কিছু লেখা মনে আছে।

    কাগজের বাঘের সঙ্গেই কি বিপ্লব দা ছিলো? মনে হচ্ছে যেন।
    দিবারাত্রির কাব্য ছিলো? রক্তমাংস? অয়ন গোস্বামীরা একটা পত্রিকা করেছিলো, এখন নাম মনে পড়ছে না।
    বিজল্প ছিলো। নয়ের অনেক কবি ওখান থেকেই উঠে এলো;)
    কলেজস্ট্রিট বা কফিহাউজ কেন্দ্রিক পত্রিকাদের সঙ্গে যাদবপুরের কিছু পত্রিকা নিয়মিত বেরোতো- তাদের নামধাম কিছু মনে আসছে না।

    গ্রাফিত্তি ছিলো। সম্পূর্ণ অন্যধাঁচের। সেই সময় কোলকাতায় বসবাসকারী বাংলাদেশি ছাত্ররা একটা পত্রিকা করেছিলো,অল্প দু একটা সংখ্যা- নাম কি ছিলো মনে আছে?

    পুঃ কিছু কথা গোপনই থাক না:P
  • তাপস দাশ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০১:০৮671173
  • মিঠু, কিছু কাগজের কথা লিখব । পরপর লিখছি না বলে, তোমরা যারা জানো, তাদের হয়তো মনে হচ্ছে, মিস করে গেলাম । মিস তো করবই । কিছু ভুলে যাব । কিছু তেমন দাগ কাটেনি বলে লিখব না । কারণ এখানে তো আমার তেমন কাগজের কথায় লেখার কথা, যেগুলো আমার কাছে জরুরি । আমার থেকে বাদ পরে যাওয়া কাগজ, যেগুলো জরুরি - সেগুলো সবাই আবার বললে, আলোচনা বলো, তালিকা বলো - এসব এবড়োখেবড়ো হয়ে যায় না। তাতে একটু সুবিধে হয় - এই আর কী !
  • সিদ্ধার্থ | 116.51.158.108 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ০১:২৭671174
  • ওকে। থামলাম।

    তবে দিবারাত্রির কাব্য এখনো বেরয়, আফিফ ফুয়াদ সম্পাদক।

    আর ঈসানদা, সময় সিকোয়েনশিয়াল না, বৃত্তাকার। এত মার্কেজ মার্কেজ করে মেল্কিয়াদেসের পার্চমেন্টটার কথা মনে নেই? :) :)
  • তাপস দাশ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ১২:৪৩671175
  • 'মারজিনস' আর 'তেপান্তর' - এ দুটোই ছিল - একদম তত্ত্ব চর্চার পত্রিকা । এখানে গল্প বা কবিতা ছাপা হত না । তেপান্তরের একটু ইতিহাস বলে নেওয়া দরকার । ৯২ এ বাবরি ভাঙ্গার পর, এমসিডিএসএ (মেডিক্যাল কলেজ ডেমোক্রেটিক স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন) র কিছু লোকজন কলেজের বাইরে একটা স্পেস তৈরির কথা ভাবছিল । সেখানে থেকে সূচনা হয়েছিল সংহতি নামের একটা সংগঠনের । সংগঠন বলতে যেরকম বাঁধা চেহারা মনে হয় - তার থেকে বেরোনোর চেষ্টা ছিল । সেই সংহতি কালক্রমে অসক্রিয় হয়ে পড়ে । সেই সংহতিকেই পরে একটা চেহারা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল - আর তেপান্তরকে ভাবা হয়েছিল সেই সংহতির মুখপত্র । এসব নিয়ে বিস্তারিত তেপান্তরেই লেখালিখি হয়েছে, আমি জাস্ট প্রসঙ্গটা তুলে রাখলাম । আর তেপান্তর নিয়ে খুবই আগ্রহী হয়ে প্রচুর ব্যস্ততার মধ্যেও মাঝেমাঝেই সময় দিতেন অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায় । নিজেও লিখেছেন কাগজে । মিটিঙেও থেকেছেন নানা সময়ে ।

    মুর্শিদাবাদ থেকে আর একটা কাগজ বেরোত । সম্পাদকের নাম সম্পুর্ন ভুলে গেছি - যদিও তাঁর সঙ্গে একবার আলাপ হয়েছিল । রৌরব । খুব বেশি সংখ্যা বোধহয় বেরোয়নি । একটা সংখ্যা বেরিয়েছিল - আলবানিয়া সংখ্যা । সে-ই এনভার হোজাদের সঙ্গে আমার মত মানুষজনের পরিচয় । ওই সংখ্যাটার আগে/পরে বোধহয় একটা স্তালিন সংখ্যাও বেরিয়েছিল ।

    শুরুতে 'জলার্ক' ছিল । সেখানে অনেক রকম লেখা পত্র বেরোত । তারপর বোধহয় পলিটিক্যাল ডিবেটে পত্রিকা ভেঙ্গে যায় । 'এবং জলার্ক' বেরোনো শুরু হয় । 'এবং জলার্ক' সুশীতল রায়চৌধুরী সহ অনেক তৃতীয় ধারার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নিয়ে বিশেষ সংখ্যা বের করেছে । আগ্রহীদের কাজে লাগবে ।
    দুটো সংখ্যার কাগজ বেরিয়েছিল 'মার্কসবাদের ভিত্তি' । সম্পাদক ছিলেন সুজিৎ (এই বানানই) ঘোষ । 'জলার্ক' আর 'এবং জলার্ক'র মাঝখানে একটা কিছু করার চেষ্টা ছিল কি? ঠিক মনে নাই ।

    প্রায় সবসময়ই বিশেষ সংখ্যা করে গেছে এবং করে চলেছে 'এবং মুশায়েরা' । সাহিত্যর বিষয়-আশয় নিয়েই । ধারাবাহিক কাজ ।
    'চতুর্থ দুনিয়ার সাহিত্য' - সম্পাদক অচিন্ত্য কুমার বিশ্বাস । দলিত লেখালিখি সম্পর্কিত পত্রিকা । আজও আছে কিনা জানা নেই ।

    পাভলভের পত্রিকা 'মানবমন' বোধহয় প্রথম মানসিক রোগ সম্পর্কিত বিষয়কে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া বাংলা কাগজ । অমল সোমরা কি কোনো কাগজ করতেন? কিসুই মনে থাকেনা ।

    বিওবি । মানে 'বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানকর্মী' । 'উত্স মানুষ' আর 'বিওবি' হল বাংলায় বিজ্ঞান চর্চার বোধহয় দুইমাত্র কাগজ । উত্স মানুষের প্রচার অনেক বেশি ছিল - পাবলিকেশন বেশি ছিল বলেই বোধহয় । আমাকে ছোটবেলা থেকেই উত্স মানুষ বাধ্যত পড়তে হত বলে ওটা যে লিটল ম্যাগ - সে ধারণা ছিল না । কিন্তু বিওবি আমার নিজের আবিষ্কার । রবীন চক্রবর্তী, রবীন মজুমদার, সুরশ্রীদি, সুভাষ গাঙ্গুলি মায় সৌমেনদা - বিরাট গ্রুপ ছিল, সেই তুলনায় কাগজের আয়তন খুব ছোট । অনেক বছর ধরে ওনারা বলেন পত্রিকা তুলে দেব, কিন্তু এবারও মেলায় দেখলাম, সেই পুরনো রংচটা ব্যানারটা এখনও আছে ।
    (এখনো অল্প বাকি আছে)
  • b | 135.20.82.164 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ১৩:০২671177
  • সুজিতঃ যাঁকে সহজে জয় করা যায়
    সুজিৎঃ যিনি সহজে জয়্লাভ করেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন