এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • টুইঙ্কল টুইঙ্কল লিটল ম্যাগ

    Paramita
    বইপত্তর | ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | ১৪৯৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • .... | 69.160.210.2 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ১৫:১৮671178
  • রৌরব সম্পর্কে একটু মন খারাপ করা অভিজ্ঞতা। ২৫ বছরের (?) নির্বাচিত/শ্রেষ্ঠ রৌরব সংকলন করার সময় সমস্ত ফাইল কপি নাকি খোয়া যায়। সমীরণ ঘোষ তেমনই জানান। শুভ চট্টোপাধ্যায় আত্মহত্যা করার পর এভাবেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায় রৌরব। বহরমপুরে সোমনাথ মুখোপাধ্যায় নিজে গিয়েও একটাও পুরোনো সংখ্যা যোগাড় করতে পারলেন না। আমি নিজে যে খান তিন-চারেক রৌরব দেখতে পেয়েছি তার একটি-দুটি মনে হয় কাহলিম্যালা তেই।

    কিছু ব্যক্তিগত মনখারাপঃ অক্ষর আর গল্পকবিতার (অধুনা সাহিত্য পত্রিকা) সংখ্যাগুলো ও আর কখনো মনে হয় পাওয়া যাবে না। হারিয়ে গেছে "জয়ধ্বনি" বর্ধমান বাজেপ্রতাপপুর থেকে বলরাম পাল যেটা বের করতেন। ডুলুং পত্রিকার পুরোনো সংখ্যা (প্রথম পর্যায়ের) ও কিছু নাই। দীপক বসু তাঁর নিজের কাছে রাখা বাঁধানো ডুলুং-এর-ফাইল-কপিগুলো হারিয়েছেন বলে জানান। "নিমসাহিত্য-পত্রিকাগুলো সব বিমান চট্টোপাধ্যায় এখনও রেখেছেন। তাঁর সাথে যোগাযোগ করে পড়া যায়। "ইস্পাতের চিঠি" পৃথ্বিশ চক্রবর্তী, দুর্গাপুর সিটি সেন্টারের পাশে, রেখেছিলেন সব অন্তত মাস ছয়েক আগে মানবেন্দু রায় বিশেষ সংখ্যা করার অভিপ্রায়ে ২৭ টি সংখ্যা নিয়ে যাওয়ার আগে অবধি। ৮৫ বছরের অসুস্থ অসীমকৃষ্ণ দত্তের কাছে কবিকন্ঠ সমস্ত ফাইল কপি এখনো রয়েছে। প্রদীপ ভট্টাচর্যের কাছেও একালের রক্তকরবীর প্রথম ২০ টি সংখ্যা নেই। "অভিনয় পত্রিকা" র সব সংখ্যা নাট্যশোধ এ রয়েছে। উঠে যাওয়া ও বন্ধ হয়ে যাওয়া পত্রিকাগুলোর মধ্যে এইটি ও বিষয়মুখ, যা বিকাশ গণ চৌধুরি যত্নে রেখেছেন, বাদে আর কিছু এখনো পাওয়া সম্ভব বলে মনে হয় না। ও, শ্যামলেন্দু চ্যাটার্জি বোবাযুদ্ধের প্রথম সংখ্যাটি হারিয়েছেন, তবে "জারি বোবাযুদ্ধ" হওয়ার আগে অবধি বাকি সংখ্যাগুলো সব রেখেছেন বলে জানালেন। সুবিমল বসাক "আবহ" সব রাখতে পারেননি। সমীর রায়চৌধুরি নিজের লেখা কেটে নিয়ে সংগ্রহের বাকি সব লিম্যা ফেলে দিয়েছেন বলে জনশ্রুতি, অন্তত যাঁরা কিছু কুড়িয়ে আনতে পরেছেন তারা জানিয়েছেন। দীপঙ্কর দাশ ও নিজের লেখা বাদে আর কিছুই রাখতে পারছেন না বলে আক্ষেপ জানালেন। সুবিমল মিশ্র নিজের সমস্ত সংগ্রহের বই ও লিম্যা কেজি দরে বিক্রি হয়ে যওয়ার সাক্ষী বলে জানান। অরুণ চট্টোপধ্যায়ের মৃত্যুর পর এখন বোধ-এর ফাইল কপি সমূহ কোনোদিন আর পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। এই সব। "আজকের যোধন" ও "তাপ-উত্তাপ" এর সম্পাধকেরা রয়েছেন, কিন্তু পত্রিকাগুলো বাঁচাবার কথা ভাবছেন কিনা অজানা। "অনীক" সে তুলনায় অনেক বেশি সংগঠিত ও সিস্তেমেটিক। কৌরব সব সংখ্যা পাওয়াও তো দুরূহ শুনি। বারীন ঘোষালের কাছেও সব নেই। একটা খুব কানেক্টেড নেটওয়ার্কিং এর অভাব বোধ করি, এই সমস্ত অন্যরকম, বিপ্লবী বা সাধারণ লিম্যাসমূহর অন্তত স্মৃতিস্থায়িত্ব অসম্ভাবনার অনুভূতি থেকে। এইটুকু রোমন্থন ও সেক্ষেত্রে বেশ স্বস্তিদায়ক। একটু পুরোনো লোকজন লিখলে '৬০ থেকে '৮০ র পত্রিকাগুলো র কথা ও কিছু জানা যেত। রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য বা অমলেন্দু চক্রবর্তী কে ইন্ভলভ করা যায়? মলয় রায়চৌধুরীও যদি কিছু স্মৃতি ঝাঁকান, নিজের কাজটুকু ছাড়াও "তৎকালীন বঙ্গসমাজ"এর অন্যান্য কাজগুলো নিয়ে।

    মধু চট্টোপাধ্যায় ("স্বগত" সম্পাদক) "শিল্পাঞ্চলের শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি" নামক একটা বই লিখেছিলেন, যাতে দুর্গাপুর আসানসোল বেল্টের সমস্ত লিটিল ম্যাগাজিন প্রচেষ্টার একটা তথ্যমূলক খতিয়ান ছিল। অসীমকৃষ্ণ দত্তের একটা প্রবন্ধ ও এই আসানসোল ও আশেপাশের লিটিল ম্যগাজিনের একটা তথ্যমূলক অ্যাকাউন্ট। এরকম আরো কিছু কাজ হয়েছে কিনা, বিভিন্ন এলাকার লিম্যা নিয়ে জানার ও পড়ার ইচ্ছে রয়েছে। অবশ্যই সন্দীপ দত্ত কিছু করে থাকলে সেটা বাদে।
  • তাপস দাশ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ১৭:০৩671179
  • আকার কিম্বা প্রতিষ্ঠার জন্যে যদি অনুষ্টুপের লিটলত্ব নিয়ে প্রশ্ন ওঠে তাহলে কৌরবকে নিয়েও সে প্রশ্ন উঠতে পারে । কৌরব তবু লিটল ম্যাগ । সন্দেহাতীত ভাবেই । কমল চক্রবর্তী যেমন লিটলদের লেখক । বৃক্ষুর কমল, মাটামের বারীন, আরও সব আশ্চর্য গদ্যকারদের কখনো আলোকিত, কখনো আঁধারময় সব গদ্য ।
    আর কবিতা ।

    কবিতা পত্রিকা নিয়ে কথা বলাটা কেবলি পিছিয়ে দিচ্ছিলাম - তার কারণ শুধু এই নয় যে কবিতা আমার উইক পয়েন্ট, তার কারণ এ-ও যে কবিতা পত্রিকার সংখ্যা এত বেশি যে তাল রাখা সম্ভব না ।

    কৌরবের কবিতার ফ্ল্যাগ নিয়ে হাঁটতে শুরু করেছিল কবিতা ক্যাম্পাস । বেশিদিন পথ চলেনি বোধহয় - কিন্তু মাথার মধ্যে বোধের জন্ম দিয়েছিল ।
    আর একটা কবিতা ও তত্সংক্রান্ত পত্রিকা - কালীকৃষ্ণ গুহ সম্পাদিত দরগা রোড । অসম্ভব সব দীর্ঘ কবিতাকে পাঠকদের সামনে তেজী ঘোড়ার মত দাঁড় করিয়েছে । আর যেমন তেমন করে নয়, কবিতা ছাপার ব্যাপারে একটা বিন্যাস ছিল - যা লক্ষ্যণীয় । ও অনুসরণযোগ্য ।

    লিটল ম্যাগাজিনের নিয়মিত না বেরোনো নিয়ে যে নাম আছে সেটা ভেঙ্গে দিয়েছিল কবিতা পাক্ষিক । ঠিক ১৫ দিন অন্তর পত্রিক বের করতেন প্রভাত চৌধুরী । কবিদের দ্বারা সদাবেষ্টিত এ সম্পাদক যথার্থ ব্যবসা বুদ্ধি সম্পন্ন প্রকাশকও ছিলেন বটে!

    তার পর বোধহয় এলো বিজল্প । প্রসূন ভৌমিক সম্পাদিত । ইনি পরিবর্তন প্রতিষ্ঠার পর লেখালিখির জগৎ ছাড়া অন্যত্রেও প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন ।

    বিজল্পও বেশ নিয়মিত । আর বিজল্প থাকাকালীন রেগেমেগে কী সব কারণে যেন ওদেরই সমসাময়িকরা আনল আর একটা কবিতা পত্রিকা শূন্য দশক । সম্পাদক কে ছিল? অগ্নিবর্ণ বন্দ্যোপাধ্যায় কি? ঠিক মনে নেই । শূন্য দশক টাও আছে কিনা জানি না ।
    যাদবপুরের অয়ন গোস্বামী আর ওর কয়েকজন বন্ধু একটা কাগজ করত । প্রায় ক্যাম্পাস কাগজই বলা চলে । কবিতার । এই মেলাতে ধ্যানবিন্দুর অভীককে নামটা জিগ্গেস করলাম, ফের ভুলে গেলাম ।

    জয়া মিত্র সম্পাদিত ভূমধ্যসাগর আস্তে আস্তে নজর কেড়েছে । আগমন ছিল বিলম্বিত লয়ে । পরে পত্রিকাটা যতটুকু হয়ে উঠেছে, প্রথমদিকে তত ছিল না ।

    যে পত্রিকার কথা না বললে বঙ্গ সাহিত্যের ইতিহাস অসম্পূর্ণ রয়ে যাবে - সেটা যোগসূত্র । প্রত্যেকটা সংখ্যা পাঠ ও সংরক্ষণযোগ্য । রাঘব ব্যানার্জি, চাঁদ লাহিড়ীদের লেখা থাকত । প্রায় প্রত্যেক সংখ্যায় থাকত ইকনমিক্সের পাগল মাস্টারমশাই অজিত চৌধুরীর লেখা । ডিকনস্ট্রাকশন অথবা নারী সম্পর্কে তিনটি বা দুটি কথা যা আমি জানি, কিম্বা পোস্ট মডার্নিজম এবং আমি - এই সব লেখা পরে বইয়ে ঠাই পেয়েছে বটে, কিন্তু পত্রিকার পাতাতেই তো এদের প্রথম জন্ম । যোগসূত্রের বিনয় মজুমদার ক্রোড়পত্র, উত্পল কুমার বসু ক্রোড়পত্র, থিয়েটার ক্রোড়পত্র - এগুলো আলাদা করে সংখ্যা হিসেবে ঘোষণা থাকত না । গৌতম ভদ্রের একটা পেপারও বেরিয়েছিল যোগসূত্রতে ।

    (আরেকটু ধৈর্য ধরুন, প্লিজ)
  • i | 134.170.192.36 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ১৭:৩৯671180
  • কবিতা ক্যাম্পাস এখন বেরোয় না?তবে আমার কাছে ২০১৩ বৈমেলা সংখ্যা, ২০১১ উত্সব সংখ্যা কী করে এলো? সে কি তবে অন্য ক্যাম্পাস?
  • i | 134.171.3.65 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ১৭:৪৭671181
  • 'রাবণ'এর কথা কেউ কি লিখলেন?
    দিবারাত্রির কাব্য বেশ বড় সড় আকারেই বেরোয় নিয়মিত। আমার কাছেই দেখছি পামুক সংখ্যা আর কথা সাহিত্য সংখ্যা।

    এ সবই ফুট কাটা। লিটল ম্যাগাজিন বা এই সব লেখালেখির সঙ্গে আমার যোগাযোগ অত্যন্ত ক্ষীণ। বৎসরান্তে পাতিরামে গিয়ে কিছু খুঁজে পেতে আনা।
    আপনাদের আলোচনা ভালো লাগছে।
  • কল্লোল | 125.241.65.36 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ২১:১৩671182
  • এই সুতোয় সোঁতার উল্লেখ দেখে বড় আনন্দ হলো।
    সোঁতা এখনো বের হয়, তবে অনিয়মিত। সংহিতা ও তার স্কুলের বন্ধুরা মিলে শুরু করে সোঁতা। তবে সকলেই (অনেকেই নয়) সরে গেছে সময়ের অভাবে। একমাত্র সংহিতাই চালিয়ে গেছে ওর সহযোদ্ধা সুমিতের সহযোগীতায়। সোঁতার একটি পূর্বসূরী ছিলো - এসময়। কবিতার পত্রিকা। শুরু হয়েছিলো ৮০র প্রথমদিকে ১৯৮৫র পর তার পথ চলা থামে। শেষ সংখ্যাটি ছিলো বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মরণে। সম্পদক, সুমিত চট্টোপাধ্যায়।
    কথা হচ্ছিলো সোঁতা নিয়ে। কবিতার ফোল্ডার, কিন্তু তাতে টুম্পার সম্পাদকীয়গুলি অসাধারণ গদ্য বললে কিছু কমই বলা হয়।
    একটা মনে আছে -
    কোন এক গভীর অরণ্য অথবা হয়তো কোন জলাশয় থেকে পাখীগুলো আসে। ডানা ওঠে ডানা নমে ভারী বাতাসে। রাত থেকে রাত, নতুন ঘাসের খোঁজে নতুন জলে। পরাগ রেণুর মতো, তার পাখনায়, লেগে থাকে জন্মের নতুন রং।
    তারপর বন হারিয়ে, তারপর জল ছাড়িয়ে - শহর, কথার শহর। যেখানে আকাশে, যেখানে বাতাসে, অধিকার নেই - একসাথে পা ফেলার অধিকার। তখনই আপন হয় পাখীরা। ছেঁড়া ছেঁড়া ভাষা ওড়ে হাওয়ার সাথে। পাখী না মানুষ - কে জানে।
    কোন চরাচর থেকে শূণ্যতা নেমে আসে। কোন পথঘাট থেকে পায়ে পায়ে ওড়ানো ধূলো। কোন শব্দ ফুরাতে ফুরাতে নিভে যায়, কোন গান বেড়ে ওঠে লতার মতো। পাখীরা নিয়ে আসে এই সব কিছু।
    ডানা ওঠে, ডানা নমে, ডানা ঘামে পাহাড়ের গায়। ওপাড়েই আছে তার গাঢ় নীল পথ। সেইখানে প্রাণ খুলে উড়ে বেড়ানোর সাধ যন্ত্রনা হয়ে ভাসে ভেজা বাতাসে।
  • কল্লোল | 125.241.65.36 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ২১:৪১671183
  • বোধ নামে একটি পত্রিকা বের হতো। হাতের কাছে নেই তাই সম্পাদকের নাম দিতে পারলুম না। একটি মহাভারত সংখ্যা করেছিলো চমৎকার। রবিশষ্য নমে পত্রিকাটিও ছিলো চমৎকার। সম্পাদক ধীরাজ বোস।গুন ২০১০এ নাগরিক সমাজ নিয়ে সুন্দর সংখ্যা করেছিলো।
    পার্থ চট্টপাধ্যায় আর অশোক সেনের সম্পাদনায় বরোমাস। বছরে একবারই বের হয়। সংবর্তক, সম্পাদক প্রসূন ধর। ওদের হেমাঙ্গ বিশ্বাস সংখাটি খুবই ভালো হয়েছিলো। শহর - সম্পাদক সুদীপ্ত সাধুখাঁ। এপ্রিল ২০১২তে বাংলা গান সখ্যা করেছিলো। অযান্ত্রিক - উত্তরপাড়া সিনেক্লাবের পত্রিকা। ২০০০ জানুয়ারীতে মেঘে ঢাকা তারা সংখ্যা বের করে। মেঘে ঢাকা তারার পুরো চিত্রনাট্য ছিলো ওতে।
    কোরক ও খুব সুন্দর কাজ করছে।
  • কল্লোল | 125.241.65.36 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ২১:৪৭671184
  • আর দুটি লুপ্ত পত্রিকার কথা মনে পড়ছে। অন্য অর্থ। ১৯৭৩ সালে শুরু। ৮০র প্রথম দিকে বন্ধ হয়ে যায়। বাংলা ভাষায় প্রথম অর্থনীতি ও সমাজতত্ত্বের পত্রিকা। আর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে বের হতো ঐতিহাসিক। শেষের দিকে গৌতম ভদ্রের সম্পাদনায়।
  • কল্লোল | 125.241.65.36 | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ২১:৫২671185
  • তারাপদ সাঁতরা মশাই বাংলার জেলাভিত্তিক পুরাতত্ত্ব নিয়ে যে পত্রিকাটি চালাতেন - এই দ্যাখো একদম নাম ভুলে গেছি। ও তাপস তোমার মনে আছে?
  • তাপস দাশ | ২১ এপ্রিল ২০১৪ ২৩:০২671186
  • কল্লোলদা, তারাপদ বাবুর পত্রিকার নাম কৌশিকী । ওটাও বোধহয় উঠে গেছে । আর একটা ভালো খবর দিই - অন্য অর্থ বই হয়ে বেরিয়েছে । আমি কিনে এত খুশি হয়েছিলাম যে ফেবুতে তার ছবি অবধি লাগিয়েছিলাম । হাতে করে ধরে আছি সার্টিফিকেটের মতন । ঐতিহাসিকের কথা ভুলে যেতাম । ভালো কাগজ - কিন্তু বেশি পাঠক পেল না । লেখাগুলোর মধ্যে একটু একটু অতিরিক্ত রকম কাঠ-কাঠ চর্চা থাকত বলেই বোধহয় ।

    ****************************************************************************************************************************************
    ***** তারা চিহ্ন দিয়ে বলে রাখি, আমি একটা বৈঠকী মেজাজে যে আড্ডা দিতে শুরু করেছিলাম - সেটা খুব ধরে রাখছি না । ওরম ভাবে লিখতে একটু বেশি সময় লাগে । তার চেয়ে বুলেট টাইপ ব্যাপারটায় কাজ মেটে তাড়াতাড়ি । আর এখেনে প্রায় কেউই আমার মত ভাবন-কাজী নন মনে হয় ******
    ****************************************************************************************************************************************

    পরেই বলতাম হয়ত - কিন্তু কল্লোলদা এসে যাওয়ায় আগেভাগে বলে নিই - এপিডিআর এর মুখপত্র 'অধিকার'-এর কথা । এপিডিআর যখন যেমন ভাবে বদলেছে- কাগজও তেমন ভাবে বদলেছে । কিন্তু রয়ে গেছে ।

    মুখপত্র বলতেই আর একটা পত্রিকা - স্বকণ্ঠে । স্যাফোর মুখপত্র । দ্বিভাষিক । ইংলিশ ও বাংলায় ।

    পলেমিকস বলে একটা কাগজ বেরোত - এম এল জি -র সন্দীপ বাগচিরা বের করতেন । ওঁরা পরে আরও একটা পত্রিকা করতেন -সেটার নাম ভুলে গেছি, দাগও কাটেনি খুব ।

    নাটক বিষয়ক অনেক পত্রিকা রয়েছে/হয়েছে । প্রায় সব বড় দলই নিজেদের মুখপত্র বের করেছে । কিন্তু ধারাবাহিক ভাবে সত্য ভাদুড়ী স্যাস বের করে গেছেন । স্যাসও নাট্যশোধে পাওয়া যাবে । প্রতিভা নাট্যশোধের সব মেটিরিয়াল অ্যাক্সেস করতে দেন - সন্দীপ দত্তের চেয়ে একটু বেশি দামে । কিন্তু ওখানে সুযোগ সুবিধে সবই বেশি ।

    চিরঞ্জীব শূর দীর্ঘদিন ধরে বের করে চলেছেন আলোচনাচক্র । একদম থিওরির কাগজ ।

    প্রতিষ্ঠানের জাঁদরেল বিরোধীরা আর একটা যে স্পেসে উচ্চস্বরে কথা বলতে পারেন - সেটা গ্রাফিত্তি । শুভংকর দাস ও শর্মী পাণ্ডের ।

    শিলাদিত্যর প্রধান সম্পাদক পদ ছাড়লেন রবিশংকর বল । দিন কয়েক আগে । লোকজন চিন্তিত - আগের মান থাকবে কিনা !

    রম্যরচনার পত্রিকা রসাতল - দোয়েলপাখি দাশগুপ্ত সম্পাদিত - গুরুর স্টলেও পাওয়া যায় ।

    অন্তঃসার, রক্তমাংস, দাহপত্র, দিবারাত্রির কাব্য, পরিকথা - এই কাগজগুলো প্রতিষ্ঠিত ও নামধন্য হয়ে গেছে ।

    একটা খুব চটি কাগজ - 'কাগজের ঠোঙা' পড়তে বেশ লাগলো ।

    শেষ করার আগে একটা কাগজ নিয়ে বলতে চাই । সেটা কিছুতেই লিটল ম্যাগ বলতে কেউ রাজি হবেন না । কিন্তু বহু ক্ষেত্রে লিটল ম্যাগের যা কাজ তা পালন করেছিল - প্রতিক্ষণ ।
    কার লেখা মনে নেই- ওদের দফতরে গিয়েও খুঁজে পাইনি - চন্ডীমণ্ডপের ইতিবৃত্ত নিয়ে প্রতিক্ষণে প্রকাশিত একটা লেখা । নলিনী বেরার অসামান্য লেখা - অপৌরুষেয় সম্ভবত প্রতিক্ষণ পত্রিকাতেই বেরিয়েছিল । বেরিয়েছিল দেবেশ রায় - পূর্ণেন্দু পত্রীর উপন্যাস । সুতপা সেনগুপ্তর কবিতা প্রথম প্রতিক্ষণেই পড়েছিলাম ।

    অনেক চমকপ্রদ এবং দারুণ পত্রিকার নাম এই মুহূর্তে মনে পড়ল না । লেখাটা শেষ করতে একটু মন খারাপ লাগছে । পুরনো দিনের কথা মনে করে, মনে মনে । সোমনাথকে রাশি রাশি ধন্যবাদ - এই রকম একটা তালিকা তৈরি করতে বলেছিলেন বলে ।

    আসি ।
  • kumu | 52.104.26.245 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০০:০৭671188
  • খুব প্রয়োজনীয় লেখা।এবং আকর্ষণীয় ও সুখপঠ্য।
  • i | 147.157.8.253 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৪:৪১671189
  • প্রতিক্ষণ অসাধারণ কিছু কাজ করেছিল। স্বপ্না দেব ভিন্দ্রানওয়ালের সাক্ষাৎকার নিয়ে এসেছিলেন । সেই সময়ে এই ব্যাপারটা যথেষ্ট আলোড়ন তুলেছিল।
    ইংরিজিতে পয়েন্ট কাউন্টার পয়েন্ট বের করেছিলে কি প্রতিক্ষণ-ই?
  • কল্লোল | 125.241.16.133 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৬:২৫671190
  • তাপস। সেই অন্য অর্থ সমগ্রটি আমিও লাফিয়ে পড়ে কিনে নিয়েছিলাম।
    যোগসূত্রের কথকতা সংখ্যাটি গৌতমদা সম্পাদনা করেছিলেন। তাতে কথকতা নিয়ে খুব বড় একটা লেখা ছিলো ওনার। সেটার কথা বলছ কি?
    বিমূর্তন নিয়ে একটা সংখ্যা করেছিলো যোগসূত্র। তাতে মিহির ভট্টাচার্যের অঙ্ক নিয়ে একটা দুর্দান্ত লেখা ছিলো। আর ঐ সংখ্যাতেই অরুণ নাগ লিখেছিলেন দ্বীপান্তরী অভিরাম। একবার বিদায় দে মা - গানটি নিয়ে অসাধারণ লেখা।

    ভালো মনে করিয়েছো - ঐতিহাসিক আর যোগসূত্র নিয়ে রঘুদাকে ধরতে হবে। অন্য অর্থের মতো এ দুটোরও সমগ্র চাইইইই।

    দুখন্ডে কৌশিকীর একটা সংকলন বের হয়েছিলো, তারাপদবাবু মারা যাবার পর।

    আরও একটা লুপ্ত পত্রিকার কথা মনে এলো - নাইয়া। সম্পাদকের নাম ভুলে গেছি। শেষ সংখ্যায় দীপেশ চক্রবর্তির একটা ভালো লেখা ছিলো। সে সংখ্যাতেই মিহির সেনগুপ্তের ভীমরতিপ্রাপ্তের ইতিবৃত্ত, মোটামুটি এরকম নামে লেখাটি বের হয়, আনান্দবাজার পূজাসংখ্যায় তপন রায়চৌধুরী মশায়ের বরিশাল নিয়ে লেখাটিকে কাউন্টার করে।

    সুধীরবাবুদের ধ্রুবপদও খুব ভালো পত্রিকা ছিলো।
    আদিকালে মনে ৭২-৭৩এ ম্যানিফেষ্টো নমে একটি পত্রিকা ছিলো, সম্পাদক পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে ওরাই অন্য একটা পত্রিকা বের করে - পর্বান্তর। তাতেই শাহাজাদের ব্যাস ছাপা হয়।

    বিসংবাদ নিজেদের ছোট পত্রিকা বলে না। তবে চাপা খবর আর রাজনীতি নিয়ে এতো ভালো পত্রিকা বড় দেখা যায় না। সম্পাদক বাসুদেব ঘটক।
  • অরিন্দম | 69.93.253.35 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:২৭671191
  • তাপশ দাশের লেখা। একটি সাহসি পদক্ষেপ। ১৯৯৮ সালে "পদক্ষেপ" পত্রিকা এইরকম একটি কাজ করেছিল। দু একটা নাম মনে আছে- মানুষের বাচ্চা, ল্যাকেটু, হৃদয়ে বাষ্প চাপ...
    এইসব পত্রিকার চরিত্র নিয়ে কেউ কিছু জানেন?
  • arindam | 69.93.253.35 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:২৯671192
  • *তাপস
  • কল্লোল | 125.241.110.234 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ০৯:৫৬671193
  • একটা ভয়ানক অন্যায় হয়ে গেছে। অনীক-এর নাম নেই তো লিস্টিতে!!
    এখনো চলছে কালধ্বনি, এবং মুশায়েরা। সিনেমার ছোট কাগজ চিত্রভাষ।
  • তাপস | 233.29.202.110 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১০:৩১671194
  • কল্লোলদা,
    টইটার একটু পাতা উল্টোতে হবে । বেশ অনেক গুলো কিস্তি হয়ে যাওয়ায় পাতা এদিকে চলে এসেছে । আপনি লাস্টে যাদের নাম বললেন, তাদের সবার উল্লেখ আছে । নাইয়ার কথাও বলেছি । বরং ভাটে উল্লেখ করেছি বলেই বোধহয় এখানে আলাদা করে চর্চার নাম উল্লেখ করা হয়নি । d আমাকে ভাটে জিগেস করেছিলেন চর্চাপদ না চর্চা ? আমি আবার ভুলক্রমে চর্চা পদ বলেছিলাম । ওটা তো পাবলিকেশন । পত্রিকা তো চর্চাই ।

    বরং কানোরিয়া শ্রমিক আন্দোলনের সময় শ্রমিক সংহতি বেশ জরুরি হয়ে উঠেছিল - সেটার উল্লেখ করা হয়নি । অহল্যার নাম করা হয়নি ।
    ধ্রুবপদের নাম করতে ভুলে গিয়েছিলাম । ব্যাসের নামও । অরিন্দমের উল্লেখ করা পত্রিকার মধ্যে মানুষের বাচ্চা-র একটা সংখ্যা পড়েছিলাম । বাকিগুলোর কথা জানি না ।
    আর নর্থ বেঙ্গলে খুব সিরিয়াস লিটল ম্যাগ চর্চা আছে । সেগুলো নিয়ে আমি খুব একটা কিছু জানিই না ।
    ওহো, কল্লোলদা, মিহিরদার পদবী তো চক্রবর্তী । বাংলা ভাষায় অঙ্কের দর্শনচর্চা একমাত্র উনিই মাটির কাছে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছেন ।

    ছোট হাতের আই, পয়েন্ট কাউন্টার পয়েন্টের কথা আমি জানি না । আর কবিতা ক্যাম্পাস চলছে জেনে ভালো লাগলো । আমার ভুল হয়েছিল ।
  • কল্লোল | 125.241.110.234 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১০:৩৪671195
  • অ্যাল, ভুল হয়ে গেছে। তাই তো। মিহিরদা তো চক্কোত্তি।
  • pi | 24.139.209.3 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১০:৪০671196
  • খুব দরকারি ও ভালো লেখা, তাপসদা।

    দুর্বার ভাবনা আর ভূমধ্যসাগরের কথা বলেছ কি ? মিস করে গেছি হয়তো। লোকসংস্কৃতি, পরম্পরা নিয়ে অরেকটি নতুন পত্রিকা চালু হয়েছে, পরম।

    স্বাস্থ্য, শিক্ষা নিয়ে পত্রিকাগুলোর কথা থাকবেনা ?
  • তাপস | 233.29.202.110 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১০:৫১671197
  • ভূমধ্যসাগর বলেছি পাই । স্বাস্থ্য পত্রিকার কথা আমি বিশেষ জানি না । ওই তুমি যে কাগজটায় লিখলে, আর আমি কিছুতেই খুঁজে পাই না - সেটা ছাড়া । শিক্ষা পত্রিকা গুলো বলতে আমি যেগুলো জানি সেগুলো প্রায় সবই কোনো না কোনো সংগঠনের মুখপত্র । ছাত্রসেনা - পিডিএসএফ এর কাগজ । ধারাবাহিক ভাবে বেরিয়েছে ।

    দুর্বার ভাবনা মানে কি দুর্বার সংগঠনের কাগজ?

    নামের মিলের জন্যে মনে পড়ল - মধ্যপ্রদেশ থেকে এক ভদ্রলোক দুর্বাসা বলে একটা কাগজ করেন । ভদ্রলোককে এবারও মেলায় দেখলাম । ওনার কাগজ এখন মধ্যপ্রদেশ না ছত্তিসগড় কোথায় পড়েছে কে জানে?

    ছোটদেরও অনেক কাগজ বেরয় - লিটল ম্যাগের আওতা থেকেই বেরয় । সেগুলোরও উল্লেখ করা হয়নি । দ্রুত শেষ করে ফেলতে গিয়ে কিছু জায়গা ধরা হলো না ।
  • pi | 24.139.209.3 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১১:১৭671199
  • হ্যাঁ, দুর্বার ভাবনা দুর্বার সংগঠনের। তবে প্রায় সবরকম সামাজিক ইস্যু , বিশেষ করে জনস্বাস্থ্য নিয়ে লেখা থাকে।

    পুণ্যব্রত গুণদের স্বাস্থ্যের বৃত্তে পত্রিকা ছাড়াও বেলুড় শ্রমজীবী থেকে একটা পত্রিকা বের হত। এছাড়াও আছে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, উন্নয়ন ।

    ইদানীং আরেকটি পত্রিকা চালু হয়েছে, জনস্বার্থবার্তা। সমসাময়িক নানা আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক প্রসঙ্গ নিয়ে। হিমাংশু হালদারের। এবারের ইস্যুতে বিজেপির রাজনীতি নিয়ে বেশ কিছু দরকারি লেখা দেখলাম।

    ছাত্রসেনা এখন 'বিকল্প' হয়ে গেছে।

    সংবাদ মন্থনে পরিবেশ ইস্যু নিয়ে ভালো কাজ হয়। পরিবেশ নিয়ে এটা আর ভূমধ্যসাগর বাদে আর কারা সেভাবে কাজ করছেন ?

    ওদিকে ইংরাজী পত্রিকার মধ্যে ফ্রন্টিয়ারের কথা এসেছিল কি ? ওদের ওয়েব উপস্থিতি টা বেশ ভাল। অনেকেই হয়তো দেখেছেন, তাও দিয়ে রাখিঃ http://www.frontierweekly.com/
  • তাপস দাশ | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১১:২৯671200
  • ফ্রন্টিয়ার পরে লিখব বলে ভেবে রেখেছিলাম । আর একটা ইংরেজি কাগজ । যদিও আলাদা চরিত্রের । টি এন ডি । টুইয়ার্ডস নিউ ডেমোক্রেসি । এই কাগজটাকে ঘিরে পুরো চক্রান্ত হয়েছে । মানে আমি দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি, কিন্তু প্রমাণ দিতে পারব না । সাক্ষী হাজির করতে পারব । কাগজটা থার্ড স্ট্রিম লেফটদের কাগজ ছিল । সিপিআইএমএল-এর একটা ছোট গ্রুপ চালাত । সেই গ্রুপটা নিজেদের দলের মধ্যে ফেডারেল স্ট্রাকচারের ডাক দিয়ে একটা দলিল বের করে । সম্পাদক নিজে লেখেন । এরপর কাগজটা পুরো খতম লাইনের পক্ষে চলে যায় । পুরনো সব ইস্যু বদলে ফেলা হয় । আমি বইমেলায় ওদের টেবিলে গিয়ে কোন সংখ্যা কোন মাসের কাগজ খুঁজছি বলায় - একই মাসের একই সংখ্যার পুরো অন্য ইস্যু দেখানো হয় । এবং পুরনো সব ইস্যুই ওই খতম লাইনের সমর্থনে । যার কাছে খুঁজছিলাম - তাঁর চোখ ছিল কঠিন, আর ঠোঁটে অল্প হাসি । সত্যিই ভয় পেয়েছিলাম সেদিন । ১৯৮৪ মনে পড়েছিল ।

    ওই যা - আবার জলসাঘর মোডে চলে যাচ্ছি ।
  • .... | 69.160.210.2 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১১:৫২671201
  • এ কি প্রবন্ধ হল, যে একবার শেষ করে ফেললে আর লেখার উপায় থাকেনা?
    ধানবাদ থেকে বেরোয় অভিমুখ। গতবার কমল চক্রবর্তীর একটা ইন্টারভিউ ছেপেছিল। অমলেন্দু চক্রবর্তীর একটা ভালো প্রবন্ধ ছিল। ঐ ধানবাদ থেকে অজিত রায়ের "শহর"-এর সাথে ঐ অমলেন্দুবাবুরই কাগজ ছিল শৈলী। শোনা যায় কিছু ভালো গল্প ছিল সেখানে।
    লাল নক্ষত্র কোথা থেকে বেরোতো - জলপাইগুড়ি?
    শাশ্বতী বের করেন সমরেশ মন্ডল এখনও?
    দেখা, দ্রোহ, গদ্যচিন্তা, পা, অনার্য সাহিত্য, প্লুতস্বর, অনুবর্তন এদের এখনকার অবস্থা কতটা সতেজ জানা না থাকলেও, অমৃতলোক আর কবিতীর্থ কে বাদ দেওয়া যায় না। এদুটো তাপসবাবু নিশ্চয়ই লিখেছেন, খেয়াল করিনি। আচ্ছা, উলুখড় কে গোনা হবে?
  • তাপস দাশ | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১২:১০671202
  • অমৃতলোক, কবিতীর্থ, দ্রোহ, পা, অনুবর্তন - এগুলো দেখেছি ।
    মিস করেছি ।
  • Ekak | 24.99.132.225 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১২:১৪671203
  • উফ এক দমে অনেকখানি প্রয়োজনীয় লেখা নাবল । সবাইকে চিআর্স ! :)
  • তাপস দাশ | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১২:৩৬671204
  • ওহো ঐটা টি এ এন ডি হবে - টুয়ার্ডস আ নিউ ডেমোক্রেসি ।
  • সুমেরু | 127.194.85.27 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১৩:১৭671205
  • যা আশা করেছিলাম, ত্যামুন হইল না। পয়েন্টার্সের দিকেই টান গেল। সবাই লিখতে থাকুক, পরে চারানা ফেকা যাবে। বাংলিতে (ডিঃ বাংলাদেশের লিতে) তো হাতই প্রায় পড়ে নাই। আপাতত কাল থেইকা একডা কাজ শুরু করসি অহন সমুয় নাই।
  • তাপস দাশ | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১৩:১৯671206
  • জলসাঘর চাইলে তাকিয়া দ্যাও - ঝাড় লণ্ঠন দ্যাও, বাইরে একখান ঘোড়া দ্যাও - শুধু আশা করে গেলে হব্যা?
  • Ekak | 24.99.132.225 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১৩:২৩671207
  • প্রথমে নামগুলো এসে পরা দক্কার ছিলো । স্মৃতি তে খোঁচা । এবার নিশ্চই বাবু তাকিয়া ঠেস দিয়ে বসবেন :)
  • তাপস দাশ | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১৩:২৮671208
  • এককের এই কথাতে আমি ছবির মত বিশ্বাস রাখলাম ।
  • সুমেরু | 127.194.85.27 | ২২ এপ্রিল ২০১৪ ১৩:২৯671210
  • আরে লাও লাও। আজ আমি আইটেম নাম্বার লইয়া পড়য়াছি। সৌহার্দ -মূলক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন