এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Rit | 213.110.246.25 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১১:২১691721
  • T,
    এই কন্ট্রোল লুপে এবার কিছু কসি নয়েজ ছেড়ে দিন। ঐ ম্যাচড ফিল্টার গুলো (এসেনসিয়ালি উইনার ফিল্টার, এরা স্টেশনারিটি ধরে নিয়েছে), স্টেবিলিটির বারোটা বেজে যাবে।
    এদের নয়েজ সাপ্রেশন নিয়ে ২০১৩ এর PRD পেপার একটা দেখছি। পাতি গসিয়ান ধরে অ্যানালিসিস করছে।
    নন-গসিয়ানে ম্যাচড ফিল্টার কাজ করে না। সিম্পুল!

    সরি, এখুনি সব সর্বৈব সত্য মানতে পারছি না।
  • Rit | 213.110.246.25 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১১:২৫691722
  • প্রচুর পীড়া। আজ কয়েকটা পাতি সিমুলেশন চালালাম। ম্যাচড ফিল্টার ম্যাচ করে না।

    দেখি সব পেপার। হয়ত কোথাও আছে নতুন অংক, নতুন ফিল্টার।

    অংক টা মিলে গেলে সব মেনে নেবো। দোহাই ভবদুলালের।
  • T | 190.255.250.56 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১১:৩৯691723
  • ঃ), না, কন্ট্রোল লুপে কচি বা পাকা কোনো নয়েজ ছাড়লেই কিছু হবে না। কারণ, কন্ট্রোল লুপ ডিজাইন করার সময় 'সেপারেশন প্রিন্সিপল' মেনে ডিজাইন করা হয়। এরা সেই লেভেলের বেসিক ভুল করবে না। কন্ট্রোল লুপে এরর সিগন্যাল ঢোকার আগে সেটা একটা ফিল্টার থেকে এসেছে। ফিল্টারের পোল জেওমেগা সিগমা প্লেনে (আচ্ছা জেড প্লেনই ধরুন, ডিজিটাল যখন), অনেক লেফটে প্লেস করা থাকলে কোনো নয়েজ সিস্টেমকে ডিস্টেবিলাইজ করতে পারবে না। বেসিক্যালি এস্টিমেশন হচ্ছে মাচ ফাস্টার দেন কন্ট্রোল। এটাই সেপারেশন প্রিন্সিপল। একটু দেখেশুনে ডিজাইন করলে চাপ নেই। কন্ট্রোল লুপটা বেসিক্যালি একটা স্টেবল প্ল্যাটফর্ম ফর টেস্টিং এনশিওর করছে। এটা ইনারমোস্ট লুপ।

    আর একটা ব্যাপার নন-গসিয়ান নয়েজ কিন্তু তার হেভি টেইল রয়েছে ধরছেন কেন (যেমন কসি)? হেভি টেইল তো এরা ধরেনি। যে ধরণের নয়েজ সিস্টেমে রয়েছে সেটার হেভি টেইল রয়েছে এটা কিভাবে জানা যাচ্ছে। পেপারে বলেছে? আমি দেখিনি এখনো। আর দেখলাম প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়ালি ইঞ্জেক্টেড সিগন্যাল ইভেন্টকে ডিটেক্ট করতে পেরেছে ম্যাচড ফিল্টার দিয়েই। নিশ্চয়ই কাজ করছে।
  • cm | 127.247.98.82 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১১:৫৮691724
  • দিনের শেষে সব অস্তি। ন্যাভ ভ্যালু কি করে কষে সেটা যদি কেউ সহজ করে বুঝায়ে দিত।
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৩:৪৪691725
  • T,
    পুরো রেফারেন্স সেট দিয়ে দিচ্ছি।

    https://dcc.ligo.org/cgi-bin/DocDB/ListTopics

    পড়ে দেখুন। মজা পাবেন। ২০১৪ এর পেপারে খুব সুন্দর করে লিখেছে for the sake of simplificty let us assume zero mean stationary gaussian noise।

    আর লাইট টেলড নন-গসিয়ান কোনটা? মানে গসিয়ানের চেয়ে লাইট টেলড এর নন-গসিয়ান অ্যাট্রাক্টর আছে নাকি? একটু বোঝান প্লিজ। আমি কখনও পড়ি নি। রেফারেন্স দিন।

    তবে ধর্মীয় মনোভাব নিয়ে পড়বেন না প্লিজ। মানে যাহা লেখা আছে তাহাই সত্যি।

    ভেটো দিয়ে ডেমোক্র্যাটিক ফিজিক্স!

    অন্য একটা কথা বলি।

    আমরা ১ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দুরের গ্র্যাভিটি ওয়েভ খুঁজে পাচ্ছি কোনও অসুবিধে ছাড়াই। আর এতোদিনেও MH-370 এর কোনও হদিশ পেলাম না। ঃ(
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৩:৪৬691726
  • আমি বেশ উত্তেজিত হয়ে প্রচুর লিখছিলাম। আজ আমার এক কলীগ আমাকে ভয় দেখালো। আমি ভয় পেলামও। যে এতো বেশী কথা বলিস না। জীবনে আর পেপার পাবলিশ করতে পারবি না।

    সুতরাং এবার আমি চুপ করি। খেয়ে পরে বাঁচতে হবে তো।
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৩:৫৯691727
  • T,
    আপনার সাথে কথা বলে খুব ভালো লাগলো। ক্লাসিক্যাল কন্ট্রোল থিওরী, সেপারেশন প্রিন্সিপাল, স্টেবিলিটি, গেন-ফেজ মার্জিন, রোবাষ্ট-অপটিমাল-অ্যাডাপ্টিভ, পোল-জিরো ক্যানসেলেশন, অবজার্ভিলিটি-কল্ট্রোলেবিলিটি, ডুয়ালিটি, বানাক স্পেস নিয়ে একটা টই করুন পরে কখনও।

    ওখানে এগুলো নিয়ে অনেক অনেক আলোচনা করা যাবে। পিওর স্টাফ, মস্তি আসবে। এখানে প্রবলেম টা হচ্ছে অনেক সময়ই কমিউনিকেশনের। আমার পয়েন্ট আপনি বুঝতে পারছেন না, ট্রিভিয়াল ভাবছেন, আর আপনারটা আমি। সেটা হয়। মুখোমুখি কখনও কন্ট্রোল নিয়ে আড্ডা দেওয়া যাবে।

    তবে ফিজিক্স নিয়ে আর না!
  • মিকটেক্স | 152.4.206.228 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:১৫691728
  • আমি সহজ করে দুয়েকটা পয়েন্ট লিখি, আমি যেটুকু বুঝেছি। ভুল হলে (হওয়া প্রবল সম্ভাবনা ধরিয়ে দেবার মতো কয়েকজন তো আছেনই)। একটা প্রশ্ন দেখলামঃ

    পুকুরে ঢিল ছুড়লে ওয়েভ হয়। একটা অণু পাশের অণুর সাথে ধাক্কাধাক্কি করে।

    স্পেসে যেখানে কিসুই নাই সেখানে ওয়েভ হয় কেমনে?

    আর সেই ওয়েভের শব্দই বা এল কোত্থেকে?

    স্পেসে কিছু নেই, এর উত্তরে দুভাবে না বলা যায়। প্রথম, এম্পটি স্পেসের ভ্যাকুয়াম এনার্জি আছে, ফলে সারাক্ষন ভার্চুয়াল পার্টিকল-অ্যান্টিপার্টিকল তৈরি হচ্ছে আর পরষ্পরকে অ্যানাইহিলেট করে মিলিয়ে যাচ্ছে। সবথেকে ছোট যে ডিসট্যান্স ইউনিট, প্ল্যাংক লেংথ, সেই স্কেলে গেলে দেখবেন যে স্পেস আসলে সমুদ্রের মতো, সর্বক্ষন তাতে ঢেউ উঠছে, বুব্দুব তৈরি হচ্ছে, সেগুলো মিলিয়ে যাচ্ছে। এর নাম কোয়ান্টাম ফোম বা স্পেসটাইম ফোম। আমাদের ইউনিভার্সের স্পেস আসলে এই কোয়ান্টাম ফোম দিয়ে তৈরি। কিন্তু আমরা এটা বুঝতে পারিনা কারন আমরা অনেক বেশী বড়ো পার্টিকল দিয়ে তৈরি, যেমন নিউট্র্ন, প্রোটন ইত্যাদি যারা মিলে অ্যাটম বানায়, আবার মিলে মলিকিউল বানায়। খুব বাজে অ্যানালজি হলো, প্লেন থেকে সমুদ্রটা যেমন শান্ত চাদরের মতো দেখায় কারন প্লেন অনেক উঁচুতে। দ্বিতীয় উত্তর, স্পেসটাইম ফ্যাব্রিক আসলে একটি ম্যাথামেটিকাল মডেল যাতে তিনটে স্পেস ডাইমেনশান আর একটি টাইম ডাইমেনশান ইকুইভ্যালেন্টলি ট্রিট করা হয়, যার ফলে ওটাকে একটা সিঙ্গল কন্টিনুয়াম হিসেবে দেখানো যেতে পারে। এর আরেক নাম মিনকাউস্কি কন্টিনুয়াম। প্রথম উত্তরটা কোয়ান্টাম মেকানিক্স এর ভিউপয়েন্ট থেকে, দ্বিতীয়টা ক্লাসিকাল ভিউপয়েন্ট থেকে। উল্লেখযোগ্য যে কোয়ান্টাম আর রিলেটিভিস্টিক ভিউপয়েন্ট দুটো একে অপরের সাথে খাপ খায় না, ফলে আমাদের দরকার কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি বা স্ট্রিং থিওরির মতো অমন এক মডেল যা এই দুটো ভিউপয়েন্টকে মেলাতে পারবে। গ্র্যাভিটন এরকম একটা সলিউশান।
  • T | 165.69.190.116 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:৪৮691729
  • 'জীবনে আর পেপার পাবলিশ করতে পারবি না' এবং 'ভয় পাওয়া' এবং 'খেয়ে পরে বাঁচার ব্যাপার' এসব কোথা থেকে এল, কেনই বা এলো, বুঝলাম না। যদ্দুর মনে পড়ছে অ্যাকাডেমিক ডিসকাশন চলছিল। বাই এনি চান্স আপনি বা আপনার কলীগ কি এরম কিছু ভাবছেন যে, আপনি এখানে কিছু লিখবেন আর তারপর সেটা নিয়ে লোকে অন্য জায়গায় পাবলিশ করে দেবে! সেরম যদি ভেবে থাকেন তো সেটা খুব হাস্যকর হ'ল আর কি। সেরকম হ'লে ডিসকাশনে না আসাই ভালো।

    ধর্মীয় মনোভাব নিয়ে কোনো কিছু পড়ি না তো। :) একটা পেপারকে তার পেডিগ্রী ছাড়াই পড়ার চেষ্টা করি। প্রথমেই ভুল ধারণা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। নামীদামী বৈজ্ঞানিকদের প্রেসেন্স সংক্রান্ত ব্যাপারে আপনি নিশ্চয়ই সেটা টের পেয়েছেন। আদা জল খেয়ে, 'হাল ছাড়লে চলবে না' এরকম ভাবে একটা পেপারের ভুল বারকরতেই হবে মোটিভ নিয়ে পেপার পড়তে ইন্টারেস্ট পাই না। প্রশ্ন অবশ্যই করা উচিত।

    এনিওয়ে, নন-গসিয়ান নন হেভিটেইল এঁকে ফেলা যায় তো (আমি তো গসিয়ানের চাইতেও লাইট টেইল্ড বলি নি)। টেইল্টা অ্যাসিম্পটোটিক সেন্সে এক্সপোনেনশিয়াল ডিস্ত্রিব্যুশন দিয়ে আপার বাউন্ডেদ হলেই হবে। এই যেমন,

    http://postimg.org/image/hrcplnz1p/

    আমি পুরোটাই আগাগোড়া ভুল হতে পারি। সেটা কেউ ধরিয়ে দিলে আপত্তি নেই। বরং খুব খুশী হব। যদ্দিন বাঁচি তদ্দিন শিখি।

    আপনার অজস্র পেপার হোক। :)
  • T | 165.69.190.116 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:৫৮691564
  • @মিকটেক্স,

    একটা প্রশ্ন, মহাকাশের টোপোলজিক্যাল চেহারাটা কিরকম? মানে পুকুরে ঢিল এবং সেই সংক্রান্ত ঢেউ এর উদাহরণ এবং বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সিমিলার ছবি দেখে প্রথমেই যা মনে হয় সেই ইউক্লিডিয়ান কি? ফিজিসিস্টরা এ প্রশ্নের মীমাংসা কিভাবে করলেন। এ কি পরীক্ষামূলক ভাবে প্রমাণিত।
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:০৪691565
  • T,
    আরে বাপ রে বাপ! বলিলাম কি কথা, আর বুঝিলেন কি?

    আমাদের পাবলিশের কথা বলছিলাম না। বলছিলাম যে বড় বড় লোকজন ইনভলভড। জেলে পুরে দিতে পারে বেশী ক্রিটিসাইজ করলে! হেয়ে পরে বাঁচতে হবে তো। নাহ। আর পারা যাচ্ছে না! পুরো অর্থোগোনাল।

    নন-গসিয়ান হেভি টেল্ড এঁকে ফেলা মানে? আমি উপরেই কসির এক্জাম্পল দিয়েছি। ওটাও আঁকা যায়। দেখতে গসিয়ানের মত। কিন্তু মিন থাকে না। একটু কসি সার্চ দিয়ে দেখুন।

    ক্লাস অব ডিসট্রিবিউশন নিয়ে একটু সার্চ দিন।

    'আপনার অজস্র পেপার হোক' ডেলিভারিটা ডাক করলাম।
    পার্সোন্যাল অ্যাটাকের প্রয়োজন দেখি না।
  • T | 165.69.190.116 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:০৭691566
  • ও আচ্ছা, বুঝতে ভুল হয়েছিল। দুঃখিত। কিছু মনে করবেন না। পার্সোনাল অ্যাটাক মনে হলে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

    এনিওয়ে, কম্যুনিকেশনের সমস্যা হচ্ছেই বলে মনে হয়। আশা করি মুখোমুখি হয়ে একদিন এ বিষয়ে আলোচনা করা যাবে বিস্তারিত। বা আপনি যেমন বললেন, টই খুলে।
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:০৭691567
  • আপনি যেটা এঁকেছেন, সেটাও কিন্তু গসিয়ান ক্লাস। মানে সেন্ট্রাল লিমিট থিওরেম হোল্ড করে। মানে ঐ বাউন্ডেড ডিস্ট্রিবিউশন্টা থেকে random variable ড্র করুন আর তাদের অ্যাড করতে থাকুন। দিয়ে নর্মালাইজ করুন। ডিরাক ডেল্টা পেয়ে যাবেন।

    কসি অন্য ক্লাস।
  • মিকটেক্স | 152.4.206.228 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:১১691568
  • এবার প্রশ্ন, স্পেসে যেখানে কিসুই নাই সেখানে ওয়েভ হয় কেমনে?

    এর উত্তর দেবার আগে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভের ইতিহাসটা দেখে নেওয়া যায়। আলো কে ওয়েভ হিসেবে ট্রিট করতে গিয়েও পদার্থবিদরা একই প্রশ্নের সামনে পড়েছিলেন, এই ওয়েভটা কিসে হয়? বহু শতাব্দী এর উত্তর পাওয়া যায়নি বলে বেশীরভাগ পদার্থবিদ অলো কে কণা হিসেবে ভাবতেন। আবার এর ভুল উত্তরও দেওয়া হয়েছিল - "ইথার" নামে একটা মিডিয়াম আছে যার তরঙ্গকে আমরা আলো হিসেবে দেখি। কিন্তু ম্যাক্সওয়েল প্রথম সঠিক উত্তর দেন - ধরুন একটা ইলেকট্রিক ফিল্ড আছে যেটা স্পেসে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ভ্যারি করে আর একটা ম্যাগ্নেটিক ফিল্ড আছে যেটা টাইমে ভ্যারি করে, এই দুটো মিলে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ, অর্থাত আলোর ওয়েভ কিসে হয় তার উত্তর হলো ইলেকট্রিক আর ম্যাগনেটিক ফিল্ডে হয়। তরঙ্গটা যেদিকে এগোচ্ছে তার পারপেন্ডিকুলার ডিরেকশানে অসিলেশানগুলো হয়। ফলে আলো ভ্যাক্যাম দিয়েও যেতে পারে কারন ইলেকট্রিক আর ম্যাগনেটিক ফিল্ড ভ্যাকুয়ামেও থাকতে পারে।

    এবার তাহলে কিছুটা বোঝা যাচ্ছে গ্র্যাভিটি ওয়েভ কিসে হয়। ঈশান যেমন বলেছেন, যেকোন বস্তু তার চারপাশের স্পেসটাইম ফ্যাব্রিকে কার্ভেচার তৈরি করে আর এই কার্ভেচারকে আমরা গ্র্যাভিটি হিসেবে দেখি। এবার বস্তুটি যদি অক্সিলারেট করে, তাহলে বস্তুটির চারপাশের কার্ভেচার চতুর্দিকে (বা ষষ্ট বা সপ্তমদিকে) আলোর গতিবেগে ছড়িয়ে পড়ে যাকে আমরা গ্র্যাভিটি ওয়েভ হিসেবে ডিটেক্ট করতে পারি। এবার গ্র্যাভিটির যে স্ট্রেস-এনার্জি টেনসার তাকে যদি কোয়ান্টাইজ করা যায় তাঅহলে যে কণা পাওয়া যাবে তার নাম দেওয়া হয়েছে গ্র্যাভিটন। গ্র্যাভিটন যদি ফোটনের মতো মাসলেস হয় তাহলে গ্র্যাভিটি ওয়েভও আলোর গতিবেগে প্রসারিত হবে আর গ্র্যাভিটনের যদি নিউট্রিনোর মতো অল্প মাস থাকে তাহলে গ্র্যভিটি ওয়েভের গতি অল্প কম হবে। কিন্তু খেয়াল করুন, কোয়ান্টাইজেশানের কথা বলা হয়েছে, যার জন্য আমাদের দরকার কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটির মতো কোন থিওরি। দেখা যাক এরকম কোন থিওরি আবিষ্কার হয় কিনা।
  • Rit | 213.110.243.22 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:১৫691569
  • উইকি লিংক আর দিলাম না। তাতেও রেগে যেতে পারেন। আর লাইগোর লিংকের পেপার গুলো দেখুন। খুব ক্লীন কিন্তু নয়।

    MH-370 নিয়ে কেও উচ্চবাচ্চ্য করলো না তো!
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:১৬691570
  • উইকি লিংক আর দিলাম না। তাতেও রেগে যেতে পারেন। আর লাইগোর লিংকের পেপার গুলো দেখুন। খুব ক্লীন কিন্তু নয়।

    MH-370 নিয়ে কেও উচ্চবাচ্চ্য করলো না তো!
  • T | 165.69.190.116 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:১৯691571
  • না না, রেগে যাচ্ছি না। লাইগোর পেপারের লিঙ্ক যত্ন করে রেখেছি। সময় পেলে খুঁটিয়ে পড়ব।
    আর এটা MH-370 র টই তো নয়। সে নিয়ে আলোচনা করলে শুধুশুধু টইটা বেলাইন হয়ে যাবে।

    মিকটেক্সকে প্রশ্ন করেছিলাম একটা।
  • মিকটেক্স | 152.4.206.228 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:২০691572
  • T এর প্রশ্ন পড়ার আগে দ্বিতীয় পোস্টটা করে ফেলেছি। আমাদের ইউনিভার্সের টপোলজিকে যে মডেল দিয়ে ডেসক্রাইব করা হয় সেটা Friedman-Lematre মডেল। এটা নিয়ে একটা উইকিও পেলামঃ https://en.wikipedia.org/wiki/Friedmann%E2%80%93Lema%C3%AEtre%E2%80%93Robertson%E2%80%93Walker_metric

    আর অবসার্ভ করে ডেখা যাচ্ছে যে লোকাল স্পেসটাইম প্রায় ফ্ল্যাট, WMAP প্রোজেক্টে এই মেজারমেন্টের কাজ হচ্ছে।
  • Rit | 213.110.242.5 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:২১691573
  • নন-গসিয়ান মানে হল যে ডিস্ট্রিবিউশনের কনভোলিউশন ট্র্যাজেক্টারি গসিয়ানের দিকে লিড করে না।

    যাকগে একটু পেডিগ্রী ওয়ালা পেপার পড়ি। কোলমোগোরভ।

    বাই বাই। টা টা

    ডিঃ কারোর কোথাও কোনও আঘাত লাগলে আমি খুব দুঃখিত। নাইস টকিং উইথ অল অফ ইউ।
  • T | 165.69.190.116 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:২৪691575
  • এইটা আরেকটা প্রশ্ন,

    নিউজ আর্টিকল এ পড়ছি গ্র্যাভ ওয়েভ সমস্ত কিছু ভেদ করে চলে যায়। স্পেস টাইম ফেব্রিকের রিপল ই হচ্ছে গ্র্যাভ ওয়েভ। সেক্ষেত্রে প্রশ্ন হ'ল, স্পেস টাইম ফেব্রিকের রিপল যদি সব কিছুকে পেনিট্রেট করে চলে যায় তাহলে স্পেস টাইম ফ্রেবিক কোনো ভারী বস্তুর উপস্থিতিতে দুমড়োয় কি করে? মানে সেক্ষেত্রে দুমড়োনোর ঘটনাটাও তো ঘটত না।

    কি ভুল করছি।
  • মিকটেক্স | 152.4.206.228 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৫:৪২691576
  • এরকম কিছু তো পড়িনি! (এটাও আনন্দবাজারের না তো? তাহলে আলোচনা করা বৃথা)। সবকিছু ভেদ করে চলে যায়, এটা ভুল বলেই মনে হচ্ছে। কিন্তু যদি লিখে থাকে যে মিনিমালি ইন্টার‌্যাক্টিং (এটা আমি কোথায় যেন পড়েছি), তাহলে ঠিক। যেমন নিউট্রিনোও মিনিমালি ইন্টার‌্যাক্টিং কারন মাস কম, সেরকম গ্র্যাভিটনেরো মাস কম হলে বেশী ইন্টার‌্যাক্ট করবে না। এছাড়াও হাইপোথেটিকাল গ্র্যাভিটন চার্জলেস আর স্ট্রং, উইক কোনরকম ফোর্সের দ্বারা আকৃষ্ট না, তাই কম ইন্টার‌্যাকশান হওয়ার কথা।
  • potke | 126.202.185.253 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:৩৪691577
  • টি, "উইচ অফ অ্যাগনেসি" শুনেছিস? কসি হল তাই, ডিস্ট্রিবিউশনাল সেন্সে, সেকেন্ড অর্ডার অনোয়ার্ড্স মোমেন্ট নাই, মিন, ভ্যারিয়েন্স কিস্যু নাই। ডেন্সিটি ফাংশান নিয়ে ইন্টিগ্রেট করলেই বুঝতে পারবি এবং গাউসিয়ানে কনভার্জ করে না।
  • cm | 127.247.98.82 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:৪১691578
  • গামা কি ইনফিনিটলি ডিভিসিবল? গামা কি লিমিট হিসেবে আসতে পারে? গামা কি গাউসিয়ান থেকে আলাদা?

    এবারে আসল কথা, পরীক্ষা তো পদার্থবিদ্যার, সেখানে ডিস্টার্বেন্সের পেছনে কারণ দিতে হবেনা। তার থেকেই এ প্রশ্নের উত্তর বের হওয়ার কথা। ঘুরিয়ে বললে ওটি কোর ফিসিসিস্টের ডোমেন।
  • T | 165.69.198.171 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৬:৪৯691579
  • পোটকেদা, মেল করব। :)
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৭:৫৯691580
  • সহজবোধ্য করে লেখার চেষ্টা করি, যদিও ডিঃ থাকল যে ফিজিক্সের ছাত্র নই, তাই এই নিয়ে সব প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পারব এমন নাও হতে পারে।

    "স্পেসে যেখানে কিসুই নাই সেখানে ওয়েভ হয় কেমনে?"

    এর উত্তর মোটামুটি সহজই... কিসুই নাই মানে বস্তু বলতে যা বুঝি সেসব নেই... তার মানে কিসুই নেই এমন না, ফিল্ড থাকতে বাধা নেই...

    এবার শব্দও যেতে ম্যাটার এর দরকার কেন? সেই উত্তরটা আছে শব্দ কি তাইতেই... শব্দ হচ্ছে বস্তুর মধ্যের কাঁপন বা ভাইব্রেশন। শব্দতরঙ্গ এগোয় বস্তুর ইলাস্টিক প্রপার্টির জন্য, মানে স্থিতিস্থাপকতার জন্য... ঠিক একটা অণু পাশের অণুর সাথে ধাক্কাধাক্কি করে তা ঠিক উত্তর নয় ( ওইভাবে বরং ধাতুর মধ্যে তাপ পরিবহন হয় ) ... একটা অণু ( একটা পার্টিকল আসলে, অণু না হলেও হবে , তাপ পরিবহনে কিন্তু অণুই ) কাঁপলে স্থিতিস্থাপকতার জন্য পাশেরটাকেও কাঁপায়... তাই একজন আর একজনকে ধাক্কা মারে বলে শব্দও যায় এটা ভুল, তাদের এর ওর গায়ে লেপটে থাকার অভ্যেস এর জন্যই একজন নাচলে পাশের জন ও নাচে...

    পুকুরে ঢেউ যায় সারফেস টেনশনের জন্য... আবারো টানাটানি, ধাক্কাধাক্কি ঠিক নয়...

    তাই রাস্তায় আর স্থিতিস্থাপক বস্তু না পেলে শব্দ আর যেতে পারে না, সারফেসটা ফুরিয়ে গেলে পুকুরের ওপরের ঢেউ ও না...

    এইবারে আসি আলো... আলো তড়িৎচুম্বক ক্ষেত্রের কাঁপন... তাই তার যাতায়াতে স্থিতিস্থাপক বস্তু লাগে না, তড়িৎচুম্বক ক্ষেত্র থাকলেই হয়... যেহেতু ভ্যাকুয়াম এ তড়িৎচুম্বক ক্ষেত্র আছে তাই আলোর চাপ নেই কিছু...

    মহাকর্ষীয় তরঙ্গ আরও অন্য জিনিস ( আমি এখানে ক্লাসিকাল ব্যাখ্যাই দেব, গ্র্যাভিটির কোন কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি এখনো অবধি নেই, তাই গ্র্যাভিটন বা গ্র্যাভিটেশনাল কোয়ান্টাম ফিল্ড এর কাঁপন দিয়ে বলব না , যদিও কোন একদিন সেইটাই ঠিক উত্তর হতেই পারে )

    এটা স্পেস-টাইমেরই কাঁপন... যেটাকে স্পেস এর কাঁপন হিসেবে দেখছি... ( এইটার মানে কি এখুনি আসছি )...

    সেটা কি বুঝতে আমাদের যেতে হবে আইনস্টাইন-গ্রসমান-হিলবার্টের জেনেরাল রিলেটিভিটি বা সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বে।

    জেনেরাল রিলেটিভিটি বলছে স্পেস-টাইম এই চারমাত্রার জিনিসটা আসলে আদৌ ফ্ল্যাট নয়... ভরওয়ালা বস্তু থাকলেই সেটা বেঁকে যায়...
    আর এই বেঁকে যাওয়ার ফলটাকে আমরা তিনমাত্রার স্পেস এ গ্র্যাভিটেশন হিসেবে দেখি... এবার ভরের উপস্থিতিই যেহেতু বেঁকাটার কারণ এই এই বেঁকাটা সবজায়গায় একরকম বেঁকা না, বেশী ভরের জিনিসের কাছে বেশী বেঁকা, কম ভরের জিনিসের কাছে কম বেঁকা, আবার কোন একটা ভরের জন্যে স্পেস-টাইমের এই বেঁকে যাওয়াটা ভরটার থেকে যত দুরে যাব তত কমে আসে...

    সেইজন্যেই ওই টান করে পাতা চাদরের ওপরে ভারী বল রাখার উপমাটা দেওয়া হয়... চাদরটা নেমে গিয়ে একটা ঢাল তৈরি হবে, আর ঢালটা বলটা থেকে যত দুরে যাব কমে আসবে...তবে এটা উপমাই মাত্র, কারণ গ্র্যাভিটেশনের ক্ষেত্রে ভরওয়ালা বস্তুগুলো আদৌ স্পেস-টাইম চাদরের ওপরে বসানো নেই, বরং ওই চারমাত্রার চাদরটার মধ্যেই আছে ..... যাই হোক, এইজন্যেই তাই ভরগুলো নড়লে-চরলে বেঁকাটা পাল্টায়ও.... এইবার মহাকর্ষীয় তরঙ্গ এই বেঁকাটার কাঁপন, মানে ঠিক যেভাবে শব্দ তরঙ্গে পাল্টাচ্ছে পার্টিকলগুলোর পজিশন, মানে শব্দতরঙ্গ যাওয়ার সময় পজিশন একদিকে একটু পালটাল, তারপরই আবার উল্টোদিকে, তারপর আবার যথা পূর্বং..... ( পুকুরের ঢেউ এ জলে ভেসে থাকা একটা কিছুর কথা ভাবুন, ঢেউটা যাওয়ার সময় সেটা একটু ওঠে, তারপরই একটু নামে, তারপরে আবার শুরুর জায়গায় ) ...
    আলোকতরঙ্গ যাওয়ার সময় ও তেমনি তড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেত্রের তীব্রতার ( field intensity ) একটু বাড়ে, একটু কমে, আবার শুরুর মানে, অর্থাৎ পালটাচ্ছে তড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেত্রের তীব্রতা।
    আর মহাকর্ষীয় তরঙ্গ গেলে তেমনি, স্পেস-টাইমের বেঁকাটা একটু বাড়ে, একটু কমে, তারপর আবার আগের মতন। অর্থাৎ স্থান-কালের বক্রতাটাই পাল্টায়।

    নিন এইবারে গুরু ও চণ্ডালরা কি কি বোঝা গেল আর গেল না নিয়ে লিখুন, আপাতত আমার দুপয়সা এখানেই শেষ।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:০৫691581
  • এরই মধ্যে মিকটেক্স ও লিখছিলেন দেখতে পাইনি, আসলে অনেকক্ষণ লাগল লিখতে, সরি চেয়ে নিচ্ছি। interrupt করার উদ্দেশ্য ছিল না, নিছক অনবধানতাবশত ।
  • sswarnendu | 198.154.74.31 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:২০691582
  • T কে,
    দুমড়ে থাকে কারণ দুমড়োনো অবস্থাটাই ওই মাস ডিস্ট্রিবিউশনে ইক্যুলিব্রিয়াম বলে, একটা ম্যাগনেট রাখলে চারপাশে electromagnetic field intensity পালটাল, বেশ স্থায়ীভাবে, আর সেইখানেই যখন আলো যায় তখন field intensity ওই changed value র about এই oscillate করে, wave front টা চলে গেলে, বা pulse টা চলে গেলেই back to pavilion, শুধু ম্যাগনেট রাখলে ওই ম্যাগনেটের field টাই তখন pavilion, এই যা।
  • aka | 80.193.102.40 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:২০691583
  • আর একটা বেসিক প্রশ্নঃ

    সেই যে ছেলেবেলায় নিউটনের গ্র্যাভিটির সূত্র পড়েছিল।

    দুইটি বস্তুর মধ্যে অভিকর্ষ বল উহাদের ভরের গুনফলের সমানুপাতিক ও দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক।

    তারসাথে এই আইনস্টাইনের গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভের পার্থক্য কি?
  • | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:২০691584
  • বাঃ মিকটেক্স আর এসস্বর্নেন্দুর লেখা বেশ সহজবোধ্য। তাইলে সাহস করে একটা প্রশ্ন করেই ফেলি। এই অভিকর্ষ তরঙ্গ -- দুটো বা একাধিক তরঙ্গ যদি একই মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে যায়, তাহলে এরা একে অপরের ওপরে কোনও প্রভাব ফেলবে না?
  • T | 24.100.134.100 | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:৪২691586
  • বেশ স্বর্নেন্দু, দ দির প্রশ্নটা আমারো। মহাকর্ষ তরঙ্গের সুপারপোজিশন, ইন্টারফিয়ারেন্স ইত্যাদি হয় কি না।

    দুনম্বর প্রশ্ন, মহাকর্ষ তরঙ্গ গেলে যখন স্পেসটাইমের বক্রতা কমে বাড়ে, টাইমের ক্ষেত্রে তার প্রভাব কি? মানে মহাকর্ষ তরঙ্গ সময়ের উপর কি প্রভাব ফেলে। সময় ধীরগতি বা দ্রুতগতির হয় কি?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন