এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নির্বাচন ২০১৬ - ফলাফল

    a
    অন্যান্য | ১৯ মে ২০১৬ | ১৭০১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ekak | 53.224.129.52 | ২৪ মে ২০১৬ ০২:১৮705306
  • একটা উল্টোনো গাধা যোগার করুন । সোজা গাধা উল্টে নিলেও চলবে ।
  • Debabrata Chakrabarty | ২৪ মে ২০১৬ ০২:৩০705307
  • গাধা তো হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় আনন্দবাজার দিয়ে শুরু , আর পঞ্চায়েত হিসেব ধরে ধরে ভোটের ভবিষ্যৎ , তবে উলটো গাধা কিনা তা জানিনা ।
  • avi | 113.24.86.115 | ২৪ মে ২০১৬ ০৩:০৯705308
  • গাধাটাকে উল্টো করে রাখে নাকি? আমি ভাবতাম গাধার ওপর মানুষটাকে উল্টো করে বসায় বুঝি। মানে লোকটা গাধার লেজের দিকে ঘুরে বসবে।
  • একক | 53.224.129.52 | ২৪ মে ২০১৬ ০৩:১৩705309
  • গাধা নেসেসারিলি ব্যাক গিয়ারে হাঁটে না :) তবে কিনা গাধা তো ফিটিং করা কোমোড নয় , কাজেই লোকটার সাপেক্ষে গাধা উল্টে নিলেও চলে ।
  • avi | 113.24.86.115 | ২৪ মে ২০১৬ ০৩:৩৬705310
  • রাবণ ব্যাটায় মারো, সবাই রাবণ ব্যাটায় মারো,
    (তার) মাথায় ঢেলে ঘোল, (তারে) উল্টো গাধায় তোল,
    (তার) কানের কাছে পিটতে থাকো চোদ্দ হাজার ঢোল।
    কাজ কি ব্যাটার বেঁচে, (তার) চুল দাড়ি গোঁফ চেঁচে,
    নস্যি ঢোকাও নাকে, ব্যাটা মরুক হেঁচে হেঁচে।।
    (তার) গালে দাও চুনকালি, (তারে) চিমটি কাটো খালি,
    (তার) চোদ্দ পুরুষ উড়িয়ে দাও পেড়ে গালাগালি।
    (তারে) নাকাল করো আরো, যে যেরকম পারো
    রাবণ ব্যাটায় মারো সবাই রাবণ ব্যাটায় মারো।।
  • amit | 213.0.3.2 | ২৪ মে ২০১৬ ০৪:১৭705311
  • এবার পাখি ছেড়ে গাধা নিয়ে লেখা এলো বলে।
  • dc | 37.56.214.157 | ২৪ মে ২০১৬ ০৬:২৬705312
  • এবাবা সম্বর আর রসম দিয়ে একসাথে ভাত মাখার কথা কেন বলতে যাবো? দুটো আলাদা আলাদা মাখার কথা বলেছি।
  • cm | 127.247.201.65 | ২৪ মে ২০১৬ ০৭:২৩705313
  • দইভাত আর কার্ডরাইস এক নয়।
  • কল্লোল | 111.63.72.17 | ২৪ মে ২০১৬ ০৮:২৪705314
  • একদম। সিএমকে ক্ক। দইভাতের ইংরাজি কার্ড রাইস হতেই পারে কিন্তু উভয়ের ফারাক যোজনসমান।
    আমার প্রত্যকবারই কার্ড রাইস খেতে খেতে মনে হয়, এতে একটু হলেও পান্তা এলিমেন্ট আছে। অন্যদেরও কি মনে হয়?
  • cm | 127.247.201.65 | ২৪ মে ২০১৬ ০৮:৪৬705316
  • কার্ডরাইসে দই বোধহয় আলাদা করে বসায় না। ভাতে দুধ ঢেলে দই বসায় যে কারণে ঐ পান্তার এফেক্ট আসে।
  • dc | 132.164.223.241 | ২৪ মে ২০১৬ ০৮:৪৯705317
  • কার্ডরাইসে পান্তা বোধায় কিছু নেই। কার্ডরাইস আর দৈভাত যেমন একেবারে আলাদা, তেমনি সাম্বার-রাইস আর সম্বর দিয়ে মাখা ভাতও আলাদা। সাম্বার-রাইস নামে আলাদা একটা ডিশ হয়।
  • ... | 190.255.250.240 | ২৫ মে ২০১৬ ১১:২৪705318
  • ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৩ বুধবার ২৫ মে ২০১৬

    আনন্দবাজারসম্পাদকীয়

    প্রবন্ধ ১
    সমালোচনা জরুরি, ভারসাম্যও
    শাসকের সমালোচনা করতে গিয়ে সংবাদমাধ্যম নিজেই বিরোধী পক্ষ হয়ে গেলে মানুষের মনের থেকে তার দূরত্ব বাড়ে। তার ওপর সমাজের আস্থা কমে। এটা সমাজের পক্ষে খারাপ, তার নিজের পক্ষেও ভাল নয়।
    সুগত মারজিৎ, ২৫ মে, ২০১৬, ০০:২১:৪২
    e

    গণতন্ত্র। বিধানসভা নির্বাচন ২০১৬। পিটিআই
    পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনী ফলাফল নিয়ে অনেক কথা ইতিমধ্যেই বলা হয়েছে। মানুষের রায় কোনও দ্বিধাদ্বন্দ্বের সুযোগ দেয়নি। সাম্প্রতিক কালের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে নেত্রীর প্রতি মানুষের অগাধ প্রত্যয়। অনেকেই এখন সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমুখী প্রকল্পের কথা বলছেন, কেউ কেউ বাঁকা ভাবে মানুষকে পাইয়ে দেওয়ার রাজনীতির কথাও বলে চলেছেন। কেন এমন ফলাফল হল তা নিয়ে ভোটবিশেষজ্ঞরা অনেক কথা বলবেন। কিন্তু আসলে মানুষ তাঁদের মতো করে বুঝেশুনে ভেবেচিন্তেই শাসক দলকে ফিরিয়ে এনেছেন। তবে এই নির্বাচনের পটভূমিকা সংক্রান্ত কিছু কথা দুশ্চিন্তার উদ্রেক করে।
    নির্বাচনের আগে এই সরকারের, বিশেষ করে শাসক দলের সমালোচনা এক ঐতিহাসিক স্তরে পৌঁছেছিল। এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল। তার ফলে, যাঁরা এ রাজ্যে বসবাস করেন না এবং নিজেদের মতামত খানিকটা খবরের কাগজ কিংবা বৈদ্যুতিন মাধ্যম অনুসারে নির্ধারণ করেন, তাঁদের কাছে শাসক দলের চেহারাটা একেবারেই মনঃপূত ছিল না। কাজের সূত্রে দেশের ও বিদেশের অনেক জায়গায় গিয়ে দেখেছি, অনাবাসী অনেকেই পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে গভীর দুশ্চিন্তা ব্যক্ত করেছেন। বিশেষ করে, সরকারের ব্যর্থতা, জনগণের কাছে শাসকদের ক্রমাগত অপ্রিয় হয়ে যাওয়া— এ সব নিয়ে নানা মন্তব্য শুনেছি।
    অনেকেই মানবেন যে, সংবাদমাধ্যমগুলোই যেন সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনে নেমে পড়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এত সক্রিয় মিডিয়া অনেক দিন দেখেনি। গত পাঁচ বছরে উন্নয়নের কাজকর্ম যে গতিতে এগিয়েছে, তার সঙ্গে সঙ্গে সমালোচনার সুযোগ বা সরকারের দায়বদ্ধতার প্রসঙ্গও সমান ভাবে আসতেই পারে। কিন্তু সেই ভারসাম্যের কাছাকাছিও না থেকে, সব সময় দোষ খোঁজার প্রবণতা বড় বেশি চোখে পড়েছে। যে গ্রামে রাস্তা হয়েছে, জল এসেছে, স্কুল হয়েছে, সে গ্রামে অন্য ধরনের সমস্যাও হয়তো হয়েছে। কিন্তু ব্যর্থতাই যেন একমাত্র বিষয়, উন্নয়নের চেষ্টা ও তার ফল নিয়ে তেমন কোনও উৎসাহব্যঞ্জক আলোচনা হয়নি। ন্যায়-অন্যায়ের বিচার করতে গিয়ে বার বার সরকারকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। মেয়েদের ওপর অত্যাচারের খবর নিশ্চয়ই গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা দরকার। কিন্তু সেই খবর এমন ফলাও করে বার করা হয়েছে, যেন পশ্চিমবঙ্গে একটা নৈরাজ্য চলছে! মিডিয়ার এ বিষয়ে বিধান দেওয়ার আগে একটু ভাবা উচিত ছিল না কি? আবার অন্য দিকে কন্যাশ্রী প্রকল্প নিয়ে বিশদ ভাবে বিশ্লেষণী খবর বা ন্যায্যমূল্যের দোকানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে আলোচনা চোখে পড়েনি। এটা সংবাদমাধ্যমের একটা বড় ব্যর্থতা। এই ব্যর্থতার ফল তার নিজের পক্ষেও ভাল নয়। সংবাদমাধ্যমের জনমতকে প্রভাবিত করার একটা ক্ষমতা থাকে। এই ব্যর্থতা তার সেই ক্ষমতায় আঘাত হানতে পারে। এই নির্বাচনের ফলাফল তার একটা বড় প্রমাণ।
    মিডিয়ার চোখে যেন ভোট মানেই ছিল গুন্ডাবাজি, ভোট দিতে না দেওয়া, বুথ দখল, ছাপ্পা ভোট। বাস্তবে ঘটনাটা কেবল তা-ই কি? যদি শাসক দলের কাজকর্মের দিকে একটু তাকানো যায়, তা হলে কিন্তু পাঁচ বছরের খতিয়ান কেবল অন্যায় আর ব্যর্থতার কথা বলবে না। দু’টাকা কিলো চাল আর সাইকেল যদি ভুলেও যাই, সাধারণ চোখে পশ্চিমবঙ্গের চেহারা যে খানিকটা পালটেছে, সেটা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ তো ছিল না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন নির্বাচনী প্রচারে শাসক দলকে তুলোধোনা করছেন তখন কেন্দ্রীয় প্রকল্পগুলো সফল ভাবে কার্যকর করার জন্য এই রাজ্যটি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে একের পর এক স্বীকৃতি ও পুরস্কার পাচ্ছে। পঞ্চায়েতের একাধিক উন্নয়নমুখী কাজ বিশ্ব প্রতিষ্ঠানে প্রশংসিত হচ্ছে। অতি কটুভাষী প্রতিপক্ষীয় বিদেশবাসী বলে যাচ্ছেন, কলকাতা এখন বেশি পরিষ্কার আর দেখতে-শুনতে আগের চেয়ে খানিকটা সুন্দর। এ সব নিয়ে বিশদ ভাবে লেখা বা বলার ব্যাপারে কেমন যেন অনীহা লক্ষ করা গিয়েছিল। মানুষের কি কাজ দেখে ভোট দেওয়ার কোনও অধিকার নেই? ভোটের ব্যবস্থা সেই অধিকার যতটুকু করে দেয়, তাকে অন্যায্য আখ্যা দেওয়া তো অনুচিত। ভারসাম্য রক্ষা যে কোনও দায়িত্বপূর্ণ কর্মকাণ্ডের মূল শর্ত হওয়া বাঞ্ছনীয়। মন্দের পাশাপাশি ভালর অস্তিত্ব অস্বীকার করলে কিছু দিন পরে সমালোচনার গুরুত্ব খাটো হতে বাধ্য।
    কিছু বিষয় নিয়ে জানি বলেই আরও বলছি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় নতুন শিক্ষক নিয়োগের ব্যাপারটি আজ যতটা স্বচ্ছ, তা এই সরকার আসার আগে দেখা যায়নি। অথচ সব সময় শিক্ষাপ্রাঙ্গণে স্বাধিকার দমনের কথাই শুনে গেল মানুষ। অনেক রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে ওষুধ অনেক কম দামে পাওয়া যায়, ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানগুলোর কল্যাণে। এই বৈপ্লবিক পদক্ষেপটি না হলে আমরা জানতেই পারতাম না যে, সর্বাধিক খুচরো দামের (এমআরপি) তুলনায় এত কম দামে অনেক জায়গায় ওষুধ পাওয়া যেতে পারে। কিছু দিনের মধ্যে সারা দেশের তুলনায় এ রাজ্যে মেয়েদের গড় বিয়ের বয়স বেশ খানিকটা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা জোরদার, কারণ কন্যাশ্রী। একশো দিনের কাজে পশ্চিমবঙ্গ সব রাজ্যের চেয়ে এগিয়ে। বহু প্রত্যন্ত জায়গায় ভাল রাস্তার কথা কাউকে বলে দিতে হবে না।
    একটি দলের কী কারণে ভোট পাওয়া উচিত বা উচিত নয়— সে কথাটা বলার দায়িত্ব সংবাদমাধ্যমের ওপর বর্তায়। ‘না’-এর ফর্দটা বিরোধী পক্ষ জোর করে ভরাবেন, স্বাভাবিক। কিন্তু সংবাদমাধ্যম বিরোধী পক্ষ হয়ে পড়লে গণতন্ত্রের হানি। ভারসাম্য রেখে ভাল-মন্দের তুল্যমূল্য বিচার করে আলোচনার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু এ রাজ্যের এক জন মানুষ হিসেবে আমার অভিযোগ, অনেক সংবাদমাধ্যমই সে দায়িত্ব পালন করেনি। শাসক দলেরও আত্মসমালোচনার প্রয়োজন হয়তো আছে। তাদের খারাপ দিকটার সমালোচনা তীক্ষ্ণ হওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু অনেক গঠনমূলক কাজকর্ম অবহেলিত হয়েছে। এবং সংবাদমাধ্যমগুলো বিরোধিতার জন্যই বিরোধিতার দিকে এতটা ঝুঁকেছিল যে নির্বাচনের ফল আঁচ করতেই পারেনি। মানুষের মনের থেকে সংবাদমাধ্যমের এতটা দূরত্ব গণতন্ত্রের পক্ষে খুব আশার কথা নয়।
    আবারও বলি, সরকার বা শাসকদের সমালোচনা নিশ্চয়ই সংবাদমাধ্যমের একটা বড় কাজ। সরকারের কাজে খামতি থাকবে, সমালোচনা হবে, আন্দোলন হবে, সরকারকে সচেতন করতেই হবে। কিন্তু আমার বাড়ির সামনে রাস্তা হল কি না, সেটা জানতে কাগজ পড়তে হয় না, টিভি দেখতে হয় না। তাই, সংবাদমাধ্যম সরকারের গঠনমূলক কাজকর্মগুলোকে একেবারেই চিহ্নিত না করলে মানুষ দেখে, তার অভিজ্ঞতার সঙ্গে ‘সংবাদ’ মিলছে না। মানুষ যদি শুধু বিনোদনের জন্য খবর পড়ে বা দেখে, তাতে ঠিকঠাক জনমত গঠিত হয় না। সমালোচনামূলক আলোচনা যদি বিনোদনমূলক ঝগড়ার আখড়া হয়, পত্রপত্রিকার প্রচারসংখ্যা বা টিভি চ্যানেলের টিআরপি ভাল থাকতে পারে, কিন্তু জনমতকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা কমে যায়। আমরা সিনেমা দেখতে অনেক পয়সা খরচ করি কিন্তু সিনেমার ঘটনা সত্য বলে বিশ্বাস করি না। সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতা কমলে সংবাদমাধ্যমের মানুষকে প্রভাবিত করার ক্ষমতাও কমতে থাকবে। এটা সংবাদমাধ্যমের পক্ষে হিতকর নয়। তাঁদেরও বোধ করি এ বার আত্মসমীক্ষণের প্রয়োজন।

    কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, মতামত ব্যক্তিগত

    আরও খবর

    Anandabazar Patrika
    দায়
    Anandabazar Patrika
    রাজধর্ম
    $imageRelated.name
    দুনিয়া জুড়ে উগ্র জাতীয়তাবাদই জিতছে
    $imageRelated.name
    ভোট কী পারে, কী পারে না

    SUBSCRIBE

    সম্পাদকের পছন্দ

    আলু-পটলের মতোই বাজারে বেচা হচ্ছে মেয়েদের!
    প্রণবকে স্বাগত, কিন্তু এনএসজিতে ভারতকে ঢুকতে দিতে রাজি নয় চিন
    ভিন্‌দেশি বেশে হাজির হলেন ঈশ্বর
    পাউরুটি, বার্গার খেলে হতে পারে ক্যানসার, বাড়তে পারে থাইরয়েড!
    সন্ত্রাস রুখতে মমতাকে চিঠি রাজ্যপালের

    সম্পাদক সমীপেষু

    অসীম চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিবেদনে (‘তা হলে ‘নির্ভয়ে’ ভোট দিতে বলা কেন’, ১২-৫) পশ্চিমবঙ্গে ‘খোলামেলা’ পরিবেশের প্রকৃত স্বরূপ উন্মোচন করা হয়েছে। কোনও রাষ্ট্র বা রাজ্যের গণতান্ত্রিক পরিবেশ বা পরিচয় পরিমাপ করার একটি মাপকাঠি হল অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।

    পড়া এখনই M
  • lcm | 83.162.22.190 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:১৯705319
  • বোঝো! এক দল পরপর দুবার ভোটে জিতসে মানে আগের টার্মে তারা কোনো খারাপ কিসু করে নাই - এতো আজগুবি গপ্পো। তাইলে তো, কংগ্রেস তো স্বাধীনতার পর থেকে ৩০ বছর কোনো ভুল কিছু করে নাই। সিপিএম প্রথম ৩০ বছর কোনো ভুল কিছু করে নাই।
    হেইডা অবাস্তব কথাবার্তা।
  • সে | 198.155.168.109 | ২৫ মে ২০১৬ ১২:২৩705320
  • "সম্পাদকের পছন্দ
    আলু-পটলের মতোই বাজারে বেচা হচ্ছে মেয়েদের! "
    এইটে পড়ে নড়ে চড়ে বসলাম।
  • d | 144.159.168.72 | ২৭ মে ২০১৬ ১৩:৫৯705322
  • নোটা নোটা

  • কল্লোল | 111.63.217.250 | ২৭ মে ২০১৬ ২০:৩২705323
  • কেউ কি এরকম আন্দোলনের কথা ভাবছে - নারদায় অভিযুক্তদের মন্ত্রী করা চলবে না।
    তদন্ত চলছে তো এথিক্স কমিটিতে তার ফল বেরোনোর আগে মন্ত্রী করা চলবে না।
  • PT | 213.110.242.24 | ২৭ মে ২০১৬ ২১:০২705324
  • এ বাবাঃ জনতার দরবারে যারা নির্বাচিত হয়ে এসেছে তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন? এই আন্দোলন করলে যে বিপুল সংখ্যক ছা..... না, ভোটার ভোট দিয়ে এই সব সন্দেহজনক মন্ত্রীদের ফিরিয়ে আনল তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারকে সরাসরি অসম্মান করা হবে না?
  • কল্লোল | 125.242.169.45 | ২৮ মে ২০১৬ ০৭:৫২705325
  • নানান যুক্তি থাকে। কে কোনটা নেবে সেটা তার তার নিজস্ব বিষয়।
    যুক্তি ১) অভিযুক্ত মানেই অপরাধী নয়। তাই তাকে ভোট দেবো, মন্ত্রীও হবে
    যুক্তি ২) অপরাধী নয় কিন্তু অভিযুক্ত তো বটে। তাই সে ভোটে জিতে এলেও যতক্ষন না সে অভিযোগ মুক্ত হচ্ছে ততক্ষন তাদের মন্ত্রীসভার বাইরে রাখই উচিৎ।
    সে তো শপথ অনুষ্ঠান বয়কট করাকে অনেকে বলছে মানুষের রায়কে অসম্মান করা। কেউ সে রকম মনে করতেই পারে। কেউ অন্য রকম মনে করতেই পারে। তাই বয়কট।
    কেউ যদি এটা নিয়ে উচ্চবাচ্য না করে তাহলে কি ধরে নিতে হবে তারা মনে করছে ১ নং যুক্তিই ঠিক।
  • PT | 213.110.242.6 | ২৮ মে ২০১৬ ০৮:২৯705327
  • এতো ২০১৬-র যুক্তিবিন্যাস।
    কিছু প্রমাণ হওয়ার আগেই দেগে দেওয়ার পক্ষে-বিপক্ষে এজাতীয় যুক্তিবিন্যাসের কথা ভেবেছিলে কি রিজানুর থেকে জঙ্গলমহলের ৪০০ লাশ হয়ে সুশান্ত ঘোষ পর্যন্ত?
    কিংবা বিধানসভা লন্ডভন্ড করার পরে "মানুষের রায়ের" পীঠস্থানকে অসম্মান করা হয়েছে সেরকম কোন বাক্যবিন্যাস, মনে পড়ে?
  • কল্লোল | 125.242.169.45 | ২৮ মে ২০১৬ ০৯:৩০705328
  • আমিও তো তাইই বলছি। অপরাধী নয় কিন্তু অভিযুক্ত তো বটে। তাই সে ভোটে জিতে এলেও যতক্ষন না সে অভিযোগ মুক্ত হচ্ছে ততক্ষন তাদের মন্ত্রীসভার বাইরে রাখই উচিৎ।
    কিন্তু যারা এসব নিয়ে রা-টি কাড়ছে না তারা তো আগের যুক্তিটাকেই মেনে নিচ্ছে দেখছি।
    হাইকোর্ট দুর্নীতির অভিযোগে সমস্ত নিয়োগ বাতিল করে দিলো সিভিক পুলিশের। অথচ দুর্নীতির মুখ কারা সেটা নিয়ে কোন সাড়া শব্দ নেই বিরোধীদের। অন্ততঃ একটা মামলাও তো হতে পারতো। রাস্তায় নামা তো অনেক দূরের ব্যাপার। নাঃ সব স্পিকটি নট!! শীতঘুমে যাবার প্রস্তুতি চলছে।
  • PT | 213.110.242.6 | ২৮ মে ২০১৬ ১০:০০705329
  • তবে আমার তো মনে হয় মন্ত্রী হওয়ার পরে অভিযোগটা পুরোপুরি প্রমাণিত হলে বেইজ্জতিটা আরো বেশী হয়।
    অবিশ্যি দু-কানকাটারা নাকি রাস্তার মাঝখান দিয়ে যায়!!
    কিন্তু যে সব ছা......, থুড়ি ভোটাররা এই সব অভিযুক্তদের দেদার সমর্থন জানিয়ে নির্বাচিত করল তারা জবাবদিহি করবে না? নাকি ২ টাকার মুষ্টি ভিক্ষা আর সাইকেলের কাছে বাঙালী মেরুদন্ড জমা রেখেছে?
  • dc | 120.227.240.249 | ২৮ মে ২০১৬ ১০:২০705330
  • উফ্ফ :d
  • Ranjan Roy | ২৮ মে ২০১৬ ১০:২২705331
  • ধেত্তেরি! সেই এক ফাটা রেকর্ড! দুটাকা কিলো চাল!
    অধিকাংশ নারদা কেস খাওয়া লোক কোলকাতার! সেখানে কি দুটাকা কিলোর চাল পেয়ে লোকে ভোট দিয়েছে?
    আর মদন তো হেরেছে! দুটাকা অর চারটাকা!
    অর্থাৎ, লম্বা সময় জেলে থাকা ও সুপ্রীম কোর্ট অব্দি বেইল না পাওয়ায় ওর ইনভলমেন্ট নিয়ে ছাগল পাবলিক অনেকটাই কনভিন্সড!
    কাজেই করাপশন নিয়ে ক্যাম্পেন কাজে দেয়। ঠিক ইলেকশনের আগে ভিডিও দেখালে অনেকে গিমিক মনে করে। আর জোটসঙ্গী কংগ্রেসের অনেক বড় করাপশন তো আগেই আদালতের রায়ে প্রমাণিত। গতবার লোকসভায় কংগ্রেসের হারের সেটাও একটা বড় কারণ।
    অথচ কেজরি শুধু সেই নিয়ে ক্যাম্পেন করে উড়িয়ে দিল।

    আসলে কেজরি পেরেছে, সিপিএম ছড়িয়েছে। তাই ছাগল তত্ত্ব,দুটাকা চাল তত্ত্ব। অথচ কোলকাতায় ১১-০ এর কুনো ব্যাখ্যা নেই।

    ডাকার মত ডাকলে পরে পাষাণেরও অশ্রু ঝরে।
    কোথায় কংগ্রেসের বিলিয়ন বিলিয়ন স্ক্যাম , কমনওয়েল্থ, কোলগেট ইত্যদি। আর কোথায় তিনোদের পাঁচলাখি স্ক্যান্ডাল।
    আর সেই কং এর সঙ্গে হাত মিলিয়ে এখন কান্নাকাটি কেন ছাগল জনগণ পাঁচলাখি দের হারালো না! কেন কোল গেট কমনওয়েল্থ এর হাতধরা সিপিএমকে জেতালো না।
  • PT | 213.110.242.6 | ২৮ মে ২০১৬ ১০:৩৬705333
  • "আর জোটসঙ্গী কংগ্রেসের অনেক বড় করাপশন তো আগেই আদালতের রায়ে প্রমাণিত।"
    এই গরম কালে শাকের চালান খুব কম। কলমি শাকের মত সরু সরু পাতা দিয়ে এদিক ঢাকতে ওদিক উদোম হয়ে যাচ্ছে। ২১১-র উচ্ছাস থিতোলে জাতির মেরুদন্ডহীনতা আরো প্রকট হবে।
    কুম্ভীলক শিক্ষামন্ত্রী দিয়ে সেই যাত্রা শুরুও হয়েছে.......
    আর বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ার ইচ্ছে ক্রমশঃ বিলীয়মান না হলে ঐ করাপ্ট কং ছাড়া আপনার অন্য কোন রাস্তা নেই।

    কেজরিকে নিয়ে উচ্ছাস বছর পাঁচেক পরে দেখাবেন। দিল্লীর বাইরে সে আদৌ কোনদিন বেরোতে পারবে কিনা তা নিয়ে গভীর সন্দেহ আছে।
  • dc | 120.227.240.249 | ২৮ মে ২০১৬ ১০:৩৬705332
  • মানুষের জোট টুজি তে স্ক্যাম করেছে দেড় লক্ষ কোটির ওপর। কিন্তু মানুষের জোট বলছে তিনো মন্ত্রী নাকি ঘুষ খেয়েছে পাঁচ লাখ টাকা। মানুষের জোটের বড়ো বড়ো নেতা, যেমন কপিল সিব্বল বা সালমান খুরশিদ, নাকি দু-কান কাটা নয় :p
  • Ranjan Roy | ২৮ মে ২০১৬ ১০:৩৮705334
  • চালুনি কয় ছুঁইচ রে--তর পেছনে ফুটা!!
  • Ranjan Roy | ২৮ মে ২০১৬ ১০:৪২705335
  • "২১১-র উচ্ছাস থিতোলে জাতির মেরুদন্ডহীনতা আরো প্রকট হবে"।

    ---=অবশ্যই। একই সঙ্গে ৬০ থেকে ২৮এ নেমে আসার দুঃখে একটু পুলটিস লাগালে নিজে্দের নির্বুদ্ধিতা ও ছাগলের তৃতীয় সন্তানের গল্প বোঝা যাবে।
    শেখ আব্দুল্লার কথায় মনে হচ্ছে কমঃ কারাতের তৃতীয় ফ্রন্টের স্বপ্ন বরাবরের মত বিলীন। তাই কি কংগ্রেসের হাত ধরা? তাহলে আর করাপশন নিয়ে কথা কেন?
  • PT | 213.110.242.6 | ২৮ মে ২০১৬ ১০:৪৩705336
  • "যেমন কপিল সিব্বল বা সালমান খুরশিদ, নাকি দু-কান কাটা নয়"
    দ্যাকো কান্ডো!! একজন বলছে, "অভিযুক্ত মানেই অপরাধী নয়।" সেটা নাকি একটা যুক্তি। আরেকজন বলছে প্রমাণিত না হলেও তাকে চোর বলতে হবে।
    এবার আরেক কুযুক্তির অনুপ্রবেশঃ ও যেহেতু কোটির জন্য অভিযুক্ত অতএব এর কয়েক লাখের চুরি ইগনোর করতে হবে!!

    "চালুনি কয় ছুঁইচ রে--তর পেছনে ফুটা!!"
    বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার ইচ্ছে সত্যিই ক্রমশঃ বিলীয়মান মনে হচ্ছে.......?
    মেরুদন্ড, মেরুদন্ড তোমার কি সোজা হওয়ার কোনই ইচ্ছা নাই?
  • dc | 120.227.240.249 | ২৮ মে ২০১৬ ১০:৫৩705338
  • ও আচ্ছা মানুষের জোট তাহলে কোটির জন্য অভিযুক্ত। বেশ।

    ছাগল মানুষ কোটিতে অভিযুক্ত জোটকে প্রত্যাখ্যান করে লাখে অভিযুক্ত তিনোকে গদিতে বসিয়েছে। বেশ বেশ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন