এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নির্বাচন ২০১৬ - ফলাফল

    a
    অন্যান্য | ১৯ মে ২০১৬ | ১৭০১১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 120.227.240.249 | ২৮ মে ২০১৬ ১৪:২২705372
  • এইবারে বুঝেছি। কেন্দ্রে কং আর বামেরা হাত ধরাধরি করে এমন সব বিরাট বিরাট কেলেংকারি ঘটিয়েছে যে পবর ছাগল জনতা ভেবেছে যে বাম-কং মার্কা দুর্নীতির হাংগরদের থেকে তিনো মার্কা দুনীতির চুনো মাছ বেটার।
  • এলেবেলে | 11.39.39.200 | ২৮ মে ২০১৬ ১৪:২৭705373
  • আসুন আগামী পঞ্চায়েত ভোটে আবার এট্টু গনোতন্তো-গনোতন্তো খেলি । হেরে বলি শাসকের সন্ত্রাস ।
    আসুন আগামী লোকসভা ভোটে আবার এট্টু গনোতন্তো-গনোতন্তো খেলি । হেরে বলি তুই শালা চোর, তুই ব্যাটা অচ্ছুৎ, তোদের অশুভ আঁতাত ।
    আসুন আগামী বিধানসভা ভোটে আবার এট্টু গনোতন্তো-গনোতন্তো খেলি । হেরে বলি ভিক্ষে, সাইকেল, চুরি, নোটা এবং ছাগল ।

    সিভিক পুলিশ নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    সারদা-নারদা নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    এস এস সি হচ্ছেনা দীর্ঘদিন । তা নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    সবাই দু টাকার চাল পাচ্ছেনা ঠিক পরিমাণ । তা নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    চারশ টাকার বুকগ্র্যান্ট তুলে দিয়ে সরকার দুশো টাকার ফ্রি বই দিচ্ছে । তা নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    চা বাগান নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    পাটশিল্প নিয়ে আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।
    আন্দোলন ? চুলোয় যাক ।

    আমাদের শিল্পের মডেল রবীন দেবের ন্যানো । আর ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার মডেল অশোক ভটচায । এর বেশি জিগাবেন না । অমিয় চক্রবর্তীর ‘মেলাবেন তিনি মেলাবেন’ পড়া নেই ? অ । তাহলে গুগাবাবার ‘হবে হবে সব হবে’ শুনেছেন তো । ওতেই হবে । আমরা আগমার্কা, আমরা ISO ১৯৭৭-২০১১ । ওতেই চোখ বুঁজে ভরসা রাখুন ।

    তাতেও যদি হেরে যাই । মাতলামির দোষ ঢাকতে তালগাছ তো থাকলই !
  • PT | 213.110.242.22 | ২৮ মে ২০১৬ ১৪:৪৮705374
  • গালাগাল তো অনেক হল!! অন্য কোন সাজেশন? অপশন?
  • dc | 120.227.240.249 | ২৮ মে ২০১৬ ১৪:৫৫705375
  • মানুষকে ছাগল না বলা?
  • PT | 213.110.242.22 | ২৮ মে ২০১৬ ১৪:৫৯705376
  • মানুষকে ছাগল বলিনি তো! যাদের মান ও হুঁশ আছে তারা তো চোরেদের ভোট দেয়নি। সেটা তো অনেক আগেই কিলিয়ার করেছিলাম।
  • dc | 120.227.240.249 | ২৮ মে ২০১৬ ১৫:০৪705377
  • যারা ডাকাতদের ভোট দিয়েছে তাদের মান আর হুঁশ আছে?
  • কল্লোল | 125.185.156.55 | ২৮ মে ২০১৬ ১৬:৫১705378
  • পিটি - বিরোধীতা দেখিয়ে শপথ গ্রহণ বয়কট করলে "সৌজন্যতার অভাব"
    আমি তো এমন কথা বলিনি। আমি তো বল্লুম, ঠিক করেছে। সংখ্যাগরিষ্ঠের (সব সময়ে তাও নয়) ভোট পেয়ে এসেছে বলে সরকার বিরোধী আন্দোলন করা যাবে না??? এয়ার্কি!!
    কিন্তু আন্দোলন করার হাজারটা বিষয় থাকলেও আন্দোলন না করাটা, ঐ ছেঁদো যুক্তিকেই মান্যতা দেয়।
    আয় ঘুম আয় ঘুম আয় ঘুম আয়রে!

    চন্দ্রবাবু, লালু, নীতিশ, মায়াবতী কতোবার জোট পাল্টেছে? তাদের নিয়েই তো করাতবাউ জোট করেছিলেন। তাই না?

    আরেঃ দরকারে বিজেপির সাথেও একই আন্দোলনে সামিল হতে হয়। এটাই ক্ষমতার রাজনীতি।
  • Ranjan Roy | ২৮ মে ২০১৬ ১৭:৫০705379
  • সাজেশন?
    সে তো অনেকেই বলছেন। কমিউনিস্টদের একটাই পথ, পথে এবার নামো সাথী নামো!
    অ, আপনার তো আবার পথের রাজনীতিতে বেম্ম বেম্ম ভাব! অজ্জিতকে বকেও দিলেন।
    তা পথে না নামিয়ে কমিউনিস্ট পার্টি শুধু এর ওর তার হাত ধরে ক্ষমতায় আসবে এর চেয়ে বেশি খোয়াব হয় নাকি?
    ডুডুও খাব, টামাকও খাবো
    আর আগে তো পরাজয়ের প্যাথলজিক্যাল বিশ্লেষণ করে অসুখের ডায়গনোসিস করুন, তবে তো চিকিৎসা শুরু হবে।
    দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ অনুযায়ী সমস্ত পরিবর্তনের দুটো কারণঃ ভেতরের ও বাইরের। যতক্ষণ আপনি খালি বাইরেই কারণ খুঁজবেন, ভেতরের কারণের দিকে চোখ ফেরাবেন না --ততদিন--!
  • কল্লোল | 125.242.128.148 | ২৮ মে ২০১৬ ১৯:১৩705380
  • হটত মনে এলো - এই ধরো শপোথ গোহনের জায়গা। এই ধরো সুজ্জিমামা। এই ধরো দীপাবৌদি। আআআর এই ধরো দিলীপবাউ।
    এখন শপোথ গোহনের জায়গা থেকে যদি এদের তিনজনের দিকে আলাদা আলাদা সরল রেখা টানা যায়, তো তিনটে সরলরেখার দৈর্ঘই সমান হবে। তাহলে ১) তিন জনে একই বৃত্তের পরিধিতে দাঁইড়ে আছে। কিংবা ২) তিনজনে একই চতুষ্কোনের বিভিন্ন কোনে থেবড়ে বসে আছে। অথবা ৩) একটি সমবাহু ত্রিকোনের তিনটি কোনের কোনায় কোনায় কানাকানি কচ্চে।
    কিন্তুক এতে কি পোমান হলো? কিচ্চুটি না।
  • PT | 213.110.242.22 | ২৮ মে ২০১৬ ১৯:১৯705382
  • "২৭-টা দলের ফ্রন্ট ছিল ২০১১-তে। তাদের কতজন সঙ্গে আছে আর না থাকলে কেন নেই? এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার দায়িত্ব আপনার। উত্তর না দিয়ে আর একই প্রশ্ন রিপিট করবেন না দয়া করে।"
  • কদিন | 11.39.36.179 | ২৮ মে ২০১৬ ২০:১০705383
  • ছুটি নিলে হয়না?
  • sm | 53.251.91.253 | ২৮ মে ২০১৬ ২৩:৫৩705384
  • অধীর তো সিপিএম কে ভালই পথে বসিয়েছে। টিভি তে বলে গেল, সাহসের সঙ্গে জোট করেছি;সাহসের সঙ্গে হেরেছি। কিন্তুক, আমাদের সিট বেড়েছে।
    এবার কে বিরোধী দলের নেতা হবে সেই নিয়ে শলা চলছে। জোটের বড়দা, সুয্য বাবু দূর থেকে ভোট হেরে, ছাগলের তৃতীয়,সরি ,তৃতীয় দল হয়ে
    আঙ্গুল চুষছেন।
    ইদিকে পিটি বাবু বলে চলেছেন, বিজেপি কে রুখতে এই জোট জরুরি ছিল।
    একটা লোক ছিল, হনুমান সেজে নিজের লেজে ভালো করে আগুন দিয়েছে। ব্যাস, তারপর কয়েক দিন আর বসতে পারেনা।
  • কল্লোল | 125.185.146.155 | ২৯ মে ২০১৬ ০৮:৪৭705385
  • কিন্তু আমি মনে করি এই জোট জরুরী ছিলো। একা লড়তে গেলে বামেরা যেটুকু আছে তাও হারতো, কংএর দশাও খারাপ হতো। মাঝখান থেকে বিজেপি দই মেরে দিতো।
    পবতে বাম ও কংদের বাধ্যবাধকতা তিনোদের বিরোধীতা করা। কিন্তু সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপি বিরোধী শক্তিতে তৃণমূলকে অচ্ছুত করে রাখতে গেলে বামেরাই প্রাসঙ্গিকতা হারাবে। তিনোরা বাংলার বাইরে সুবিধা করতে পারবে না, কারন ওদের কোন সর্বভারতীয় প্ল্যান নেই। একমাত্র বিজেপি বিরোধীতা ছাড়া। তিনোরা বিজেপি বিরোধী হবে, এটাও তাদের বাধ্যতা। নইলে পবতে সংখ্যালঘু ভোট হারাবে।
    কেরালায়, ত্রিপুরায় বিরোধীতা করে পবতে জোট করা গেলে পবতে বিরোধীতা করে কেন্দ্রে জোট হতেই পারে।
    ক্ষমতার রাজনীতিতে এই কৌশল চলতেই থাকে। তাতে দোষ কিছু নেই। দোষ হবে, এই কৌশল নিতে গেলে দোষ হবে যারা অন্যরকম রাজনীতির কথা বলে। ক্ষমতার রাজনীতি নয়, যারা ক্ষমতাহীনতার রাজনীতি করে তাদের। যেমন গুরুচন্ডা৯।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৯ মে ২০১৬ ১১:৫৪705386
  • "কিন্তু সর্বভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপি বিরোধী শক্তিতে তৃণমূলকে অচ্ছুত করে রাখতে গেলে......"
    পব-তে বিজেপি বিরোধী কথা বললেই তো চলবে। খামাখা দিল্লীর বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করার কি দরকার? তাতে আবার সারদা-নারদ এক্টিভেটেড হতে পারে। কোথায় যেন দেখলাম যে এখন ভোট হলে বিজেপি একাই ৩০০-র অনেক বেশী আসন পাবে। কাজেই তিনোরা কেন অকারণে দিল্লীর সরকারের বিসর্জনের ঘট ধরে নাড়াচাড়া করবে? দিল্লী থেকে বিজেপি গিয়ে কং শক্তিশালী হলে পব-র কং-এর পালে আরো হাওয়া লাগতে পারে। তিনো সেই সুযোগের সৃষ্টি করবে কেন?

    "কারন ওদের কোন সর্বভারতীয় প্ল্যান নেই। "
    আছে। কখনো সোনিয়াকে ফুল দেওয়া আর কখনো জেটলির সঙ্গে গপ্প করা। মাঝে আন্না ঢুকে গিয়ে একটু ঘেঁটে দিয়েছিল।

    সর্বভারতীয় কোন ফ্রন্টে তিনোদের "অচ্ছুত করে" রাখার ক্ষমতা বামেদের নেই। কথা হচ্ছে যে ২৭ দলের জোট থেকে ২৬ টাকে ঘাড়ধাক্কা দেওয়ার পরে তিনোদের জোট করার ব্যাপারে আদৌ কোন বিশ্বাসযোগ্যতা আছে কিনা। তাছাড়া বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ার ব্যাপারে তিনোদের তো কোন তাত্বিক দায়বদ্ধতাও নেই।
  • কল্লোল | 125.242.159.179 | ২৯ মে ২০১৬ ১৩:৪৫705387
  • তিনো বা কংএর কোন তাত্ত্বিক ভিত্তি আছে বলে তো জানিনা। কং চিরকালই একটা মঞ্চ মাত্র। তাতে সোসলিস্ট থেকে ধনতান্ত্রিক, ধর্মীয় মৌলবাদী থেকে ধর্মনিরপেক্ষ সবই একসথে থাকে। তিনো সেই ধরনই পেয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রে। এরা শুধুই ক্ষমতা বোঝে। ভারতের নানা জায়গায় ভোটে জিততে গেলে সংখ্যালঘু ভোট জরুরী। তার মধ্যে একটা জায়গা পব। কাজেই তিনোরা আর এনডিএ তে ঢুকবে না। বিজেপির হাত ধরা মানেই পবতে ভরাডুবি। এটা তিনোরা খুব ভালো বোঝে। কাজেই বামেদের যতই ইচ্ছে থাক তিনোরা বিজেপির সাথে যাবে না। কোন রকম দরকষাকষিতে কিছু বিল পাস করাতে তিনো পরোক্ষ সাহায্য করতে পারে বিজেপিকে। কিন্তু জোট করবে না। ইস্যু ভিত্তিক সাহায্য হতে পারে।
    কোন ইস্যুতে একই স্ট্যান্ড নিলেই জোট হয় না। সেটা আশা করি বুঝিয়ে বলতে হবে না।
    জোটের ব্যাপারে কারই বা বিশ্বাসযোগ্যতা আছে? বামেরা ইউপিএ জোট ভেঙ্গেছে। তারপরেও কং জোট করেছে। চন্দ্রবাবু জোট পাল্টেছে কতোবার, তবু তার সাথেও জোট করে নানান দল। মায়াবতী পাল্টি খাওয়াতে নোবেল। তার সাথেও জোট হয়েছে, হবে।
    আগেই লিখেছি ক্ষমতার রাজনীতিতে সবই জয়েজ।

    কিন্তু রাস্তায় নেমে আন্দোলন, যাকে পিটিরা "র‌্যাবেল রাউজার" বলে, না করলে বামেরা পবতে আরও অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাবে। বিজেপিকে রাস্তা করে দেবে।
    সিভিক পুলিশ, নারদা মন্ত্রী এসব নিয়ে চুপ করে থেকে, রাস্তায় না নেমে, বামেরা বিজেপিকে রাস্তা বানিয়ে দিচ্ছে।
  • Mmu | 119.26.213.130 | ২৯ মে ২০১৬ ১৫:৩৩705388
  • :)) :)) :)) :)) :)) :)) :)) :))

    এরা এখনও বলে ! মাঁচা বেঁধে মিটিং করে ! মিনিমাম ইয়েটুকু মানে লজ্জাটুকু নেই ! ছাগল না পাগল ? হ্যাঁ পাগলই হবে । কারণ ছাগলরা তো মমতাকে জিতিয়ে এনেছে ।

    --- --- --- --- ---

    আনন্দবাজার রাজ্য

    submit
    Englishবাংলা
    ‘শুরু হল আপনার আরও এক কলঙ্কিত অধ্যায়’, তীব্র আক্রমণে অধীর
    নিজস্ব সংবাদদাতা

    ২৮ মে, ২০১৬, ১২:৪১:০৯
    e e print

    Adhir Chowdhury
    আক্রমণাত্মক মেজাজে অধীররঞ্জন চৌধুরী।
    মমতার দ্বিতীয় মন্ত্রিসভা শপথ নেওয়ার পর দিনই তীব্র আক্রমণে অধীর চৌধুরী। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির মন্তব্য, ‘শুরু হল আরও এক কলঙ্কিত অধ্যায়।’ নারদ কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে যাঁদের, তাঁদের ফের মন্ত্রিত্ব দিয়েছেন মমতা। সেই প্রসঙ্গ টেনেই অধীরের এই আক্রমণ। বাংলার মানুষ ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছলনার শিকার হলেন বলেও বহরমপুরের সাংসদ মন্তব্য করেছেন।
    পর পর টুইট করে এ দিন আক্রমণ শানিয়েছেন অধীর। প্রথম টুইটে তিনি মমতার একটি মন্তব্য তুলে ধরেন। অধীর লেখেন, ‘‘নারদ কাণ্ডে ওরা অভিযুক্ত আগে জানলে আমি টিকিট দিতাম না— বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’’ তার এক মিনিটের মধ্যেই অধীরের দ্বিতীয় টুইট— ‘‘আজ সেই অভিযুক্তদের মন্ত্রীর শিরোপা পরিয়ে আপনি প্রমাণ করলেন, মা-মাটি-মানুষের সঙ্গে আপনি মিথ্যার ছলনা করেন।’’ এতেই থামেননি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। তৃতীয় টুইটে সুর আরও চড়িয়ে তাঁর মন্তব্য, ‘‘দ্বিতীয়বারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শুরু হল আপনার আরও এক কলঙ্কিত অধ্যায়।’’
    আরও পড়ুন:
    মমতা মন্ত্রিসভায় কে কোন দফতরে দেখে নিন
    শুক্রবার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান বয়কট করেছিল বাম-কংগ্রেস। তার পর দিনই অধীর চৌধুরী আরও কঠিন ভাষায় মমতার সমালোচনা শুরু করে দিলেন। নবগঠিত মন্ত্রিসভা শপথ নেওয়ার পরের দিনই প্রধান বিরোধী দলের তরফে মুখ্যমন্ত্রীকে এমন তীব্র আক্রমণ প্রায় নজিরবিহীন। তৃণমূল বলছে, অধীর চৌধুরী রাজনৈতিক সৌজন্য ভুলে গিয়েছেন। কিন্তু বাম-কংগ্রেস এক সুরে বলছে, অধীর ভুল কিছু বলেননি। নির্বাচনী প্রচারের সময় যা বলেছিলেন মমতা, ভোটে জিতেই তার ১৮০ ডিগ্রি উল্টো অবস্থান নিয়েছেন। মমতা সত্যিই বাংলার মানুষকে ছলনার শিকার বানালেন বলে তাঁদের দাবি।

    TAGS : Adhir Chowdhury Pradesh Congress President Attacks Mamata Narada Accused Ministers MostReadStories
  • s | 83.247.112.21 | ২৯ মে ২০১৬ ২৩:১৩705389
  • প্রথমটা পিটিদার জন্য।
  • Ela | 15.69.121.183 | ৩০ মে ২০১৬ ০১:৩১705390
  • প্রশ্ন পায়।

    মানুষ ছাগল নয় (সত্যিই নয়)। এটা যদি মেনে নেন, তাহলে ভোটে বিজেপি এলে আসবে, চিন্তার কী আছে? মানুষ ভোট দিয়ে এনেছে। ওখানেই তো কথা শেষ।

    আর যে পার্টি উঠে যাচ্ছে বলে ধরুন আমি মনে করছি, তার কাছে আন্দোলনের প্রস্তাবই বা রাখব কেন? নাস্তিক হয়ে অব দায় কেউ ভগবানের ঘাড়ে চাপায় নাকি?

    বলে দেওয়া ভাল আমি সিপিএম তিনো বিজেপি নোটা গোটা ভাঙ্গা কিস্যু নই। দয়া করে দাগাবেন না। ঘটনাচক্রে এবার ভোট দিতে পারিনি, কিন্তু দিতে পারলে কাকে দেব জানতাম না।
  • paglu | 193.82.199.156 | ৩০ মে ২০১৬ ০৬:৪৫705391
  • Ela খুব ভাল প্রশ্ন করেছেন, কিন্তু গুরুর পপিচুদের থেকে এর উত্তর পাবেন না।অথ্চ এই পন্ডিতরা সবাই জানেন সিপিমের কি ভুল, বিজেপি কেন উঠছে। আর এত হারের পর ২৮টা মাত্র সিট নিয়েও নির্বাচনের পর শুধু সিপিম কেন মার খাচ্ছে বা তাদেরই পার্টি অফিস পুড়ছে তার কোন উত্তর নেই।
  • কল্লোল | 111.63.206.53 | ৩০ মে ২০১৬ ০৭:৪৩705394
  • এল। "ভোটে বিজেপি এলে আসবে, চিন্তার কী আছে? মানুষ ভোট দিয়ে এনেছে। ওখানেই তো কথা শেষ।"
    কেন্দ্রে মানুষ বিপুল ভাবে ভোট দিয়ে বিজেপিকে এনেছে। অমি তো অন্ততঃ ভারতবাসীকে ছাগল বলিনি।
    এখন নির্বাচনে অনেক কিছুর ভূমিকা প্রবল। তার মধ্যে একটা বৈদ্যুতিন মিডিয়ায় প্রচার। যে প্রচন্ড পরিমান টাকা খরচ করে এবার কর্পোরেট লবি বিজেপির পিছনে দাঁড়িয়েছে, তা অকল্পনীয়। মানুষ "আচ্ছে দিন"এর স্লোগানে বিশ্বাস করেছেন। এতে মানুষকে ছাগল ভাবার কোন জায়গা নেই। মানুষ হিটলারের প্রচারেও বিশ্বাস করেছিলো। দায়টা যারা উল্টো দিকে থাকে তাদেরও। তারা মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠতে পারেনি।
    পবতেও হারের একটা বড় কারন সেটাও। জনমোহনী প্রকল্পগুলো কাজ করার সাথে সাথে বামেরা নিজেদের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি।
    এর একটা প্রতিফলন নোটার সংখ্যাবৃদ্ধি।
    বামেদের রাস্তায় নামতে বলছি কেন?
    এতো বেশী সংখ্যাগরিষ্ঠ্তা পেয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের পক্ষে বিপদের। তৃণমূল আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে, উঠছেও। এদের কর্মী সমর্থকদের লাগাম নেতৃত্বের হাতে নেই। সে আগেও দেখা গেছে। তাই বিধানসভার সংখ্যা নয়, আন্দোলনের জোয়ারে বিরোধীদের বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনা দরকার। দরকার মার খাওয়া কর্মি-সমর্থকদের পাশে দাঁড়ানোর, যে ভাবে রূপা দাঁড়িয়েছেন ও মার খেয়েছেন। বাম নেতৃত্বের কাছে তাদের কর্মী-সমর্থকেরা এটাই আশা করেন। সেটা না করলে তারাও বিমুখ হবেন।
    আমার বিশ্বাস বিজেপি একটি স্বৈরতান্ত্রিক ও সাম্প্রদায়িক দল। তাই তাদের বাড় বাড়ন্ত ক্ষতিকর। পবতে, বিরোধী হিসাবে তাদের সেই জায়গা ছেড়ে দিলে বামেরা বিজেপির প্রভাব বাড়াতে পরোক্ষ সাহায্য করবে। আমি সেটা চাই না। তাই বামেদের আন্দোলনের রাস্তায় দেখতে চাই।
    যদিও এটাও জানি সে আশা দুরাশা। তবু মানুষ আশা করে।
    এই আর কি।
  • bah | 48.95.108.246 | ৩০ মে ২০১৬ ০৮:০৫705395
  • এক পিল্যাচো আবার অন্যদের পপিচু বলছে! সাধে এরা লাথ খায়। এককালে নিজে অনেক বিরোধী অফিস জ্বালিয়েছে এখন খেলা ঘুরতেই নাকে কাঁদছে।

    এলা সিপিএম উঠে যাবেআর সিপিএমের কাছে আন্দোলনের আশা তো একই লোক করছে না। আলাদা আলাদা লোক করছে। আলাদা লোকের আলাদা আলাদা মত থাকতে পারে এটা তাহলে আপনি বিশ্বাস করেন না।
    বাহ ভাল।
  • Ela | 15.69.121.183 | ৩০ মে ২০১৬ ১৩:০০705396
  • কল্লোলদা, ধন্যবাদ। মাফ করবেন, আমার একটু এক-দুই করে বুঝতে চেষ্টা করার অভ্যাস আছে, অফিসের কাজই না হলে বুঝতে পারি না, এ সব তো অনেক বড় ব্যাপার।

    অতএব, আর একটু জ্বালাই (আপনার অনেকগুলো পয়েন্টের সাথে একমত তাই আপনাকেই জ্বালাচ্ছি)। বৈদ্যুতিন মিডিয়ার ভূমিকা ঠিক কতটা জোরাল? ২০১১ তে কী মানুষ এদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছিল? আবার, ২০১৬ তে একেবারেই হল না কেন? রাজ্যের নিরিখে বলছি।

    গণতন্ত্রে শক্তিশালী বিরোধী প্রয়োজন। অবশ্যই। কিন্তু বাম বা সিপিএম ছাড়া কি বিরোধী আর কেউ হতে পারে না? অন্য কোন জাতীয় বা রিজিওনাল শক্তি? (বাম নেতৃত্বের কাছে সমর্থকদের আশা-ভরসা তাদের ব্যাপার। আমি সিপিএম বা বাম আন্দোলনে আশা রাখি কি? না রাখলে চুলোয় যাক তাদের কী করা উচিত, আমার কী এসে যায়?)

    হিটলারকে বিশ্বাস করা ছাড়া নাজি সমর্থকদের আর কোন ভূমিকা ছিল না কি? নেতারা তো সমাজছাড়া নন, এই সমাজের, এই ভ্যালু চেনেরই ফসল। তথাকথিত স্বৈরাচারী শক্তি উঠে আসার দায় তো সকলেরই, যারা যারা এই সিস্টেমের মধ্যে আছে। মাই ওয়ে অর হাইওয়ে, এই অসুখটা এত বেড়ে যাচ্ছে কেন? নেতাদের জন্য না জনতার জন্যই?

    নোটা খুব ভাল অপশন, কিন্তু কতটা বাস্তবসম্মত? আজ ধরুন জল-খাবারে গুড়-মুড়ি, না হলে দুধ-মুড়ির অপশন আছে। আমি যদি বলি কোনটাই খাব না তো বাড়ির লোকের দায় নেই, আমিই পেটে কিল মেরে বসে রইলাম। আর উক্ত মুড়ি খেয়ে কারো পেট খারাপ হলে বল্লাম এই জন্যেই তো আমি মুড়ি খেলাম না ইত্যাদি। আর না হলে বাজার থেকে কচুরি এলে খেলাম, ভাল লাগার আনন্দ আমার, পেট খারাপ হলেও দায় আমারি।

    আবার বলি, আপনার অনেকগুলো পয়েন্টের সাথে একমত তাই আপনাকেই জ্বালাচ্ছি। কোন মিনিময়ের ইচ্ছা নয়, তর্কের তো নয়ই কারণ আজ অবধি এমন তর্ক দেখিনি যেখানে অন্তে এক্দল আরেকদলের কথা মেনে নিয়েছে। সব প্রশ্নই উঠে আসছে ঐ অসহায়তাটা থেকে, ঐ যে বল্লাম, ভোট দিতে পারলে কাকে দেব জনতাম না।

    বাকি গালাগাল বা দাগানোতে আমার কোন আগ্রহ নেই, মাফ করবেন (এটা বলা বাহুল্য কল্লোলদাকে নয়)।
  • PT | 213.110.242.22 | ৩০ মে ২০১৬ ২২:১৪705397
  • কল্লোলদা
    দেখে এলাম যে কামালগাজীর মোড়ের বহুদিনের পুরনো সিপিএমের পার্টি-অফিস দখল করে সবুজ রং লাগিয়ে জোড়া ফুল এঁকে দেওয়া হয়েছে। ঐ সব চত্বরের আরো অনেক অফিস এই ভাবে দখল হয়েছে রাতারাতি। মাথায় ফেট্টি বাঁধা "বেপাড়ারার ছেলেরা" নাকি এসে এই সব কম্ম করছে যাতে স্থানীয় তিনোরা হতচকিত ও কোন কোন ক্ষেত্রে লজ্জিতও।
    তবে কোন বিজেপি অফিস দখল হয়নি!!

    তোমরা ২০১১-তে এই দলটা সিপিএমের ঔদ্ধত্ব দূর করে পব-তে "পরিবর্তন" আনবে এমনি কি একটা প্রত্যাশায় তাত্বিক সমর্থন দিয়েছিলে না?
  • pi | 24.139.209.3 | ৩১ মে ২০১৬ ০৫:৫২705398
  • পলিটব্যুরো মিটিং এর পর জানানো হয়েছেঃ

    'With regard to the electoral tactics pursued by the CPI(M) in various states, the electoral tactics evolved in West Bengal was not in consonance with the Central Committee decision based on the political-tactical line of the Party which states that there shall be no alliance or understanding with the Congress party.'
  • কল্লোল | 125.242.146.238 | ৩১ মে ২০১৬ ০৭:৫৭705399
  • পিটি।
    বিজেপি সমর্থকদের পেটানো, রূপার উপর আক্রমন, এরকম বহু ঘটনা ঘটছে সারা পব জুড়ে। দেখতে না চাইলে দেখা যায় না। সিপিএম পবতে সংখ্যায় বেশী বিজেপির চেয়ে, আর তিনোদের সিপিএম বিদ্বেষ কিছু অজানা বস্তু নয়। কিন্তু বিজেপিও অক্রান্ত হচ্ছে পবতে। বিজেপির সংখ্যাগত উপস্থিতি পবতে সিপিএমের চাইতে কম, তাই ঘটনার সংখ্যাও সিপিএমের চেয়ে কম।
    তিনোরা যে কখনো-ই বিজেপির সাথে হাত মেলাবে না, এমনটা নয়। আগেই লিখেছি, দু-ছরটে বিল পাস করতে সাহায্য করবে, সারদা-নারদায় ছাড় পাবার জন্য, পবর জন্য বেশী টাকা মঞ্জুর করাতে। এরকম হতেই পারে। তার মানেই জোট নয়। কারন বিজেপির সাথে জোট মানেই সংখ্যালঘু ভোট হাতছাড়া। সেটা হলে পবতে ক্ষমতায় থাকা যায় না। অতটুকু বুদ্ধি মমতার আছে।
    কোন কোন ইস্যুতে বিজেপির সথে একই কার্যক্রম হতে পারে। যেমন শপথ গ্রহন বয়কট। তাতেই জোট বোঝায় না। আশা করি এটা বুঝতে তোমার অসুবিধা হবে না।

    এল। বিরোধী শক্তি পবতে বামেরা ছাড়া তেমন চোখে পড়ার মতো কেউ নেই আপাততঃ। বিজেপি উঠে আসতেই পারে। বিজেপি আমার পছন্দ নয়। আমি মনে করি ওটি একটি সাম্প্রদায়িক ও স্বৈরতান্ত্রিক দল। এটা একান্তই আমার চিন্তা। আমার ভালো লাগবে সিপিএমের নিস্কৃয়তা দেখে যদি অন্য বামেরা একসাথে কিছু করে। হয়তো দুর্বল হবে প্রথমদিকে। তাতে ক্ষতি নাই।
    হিটলারকে শুধু নাজিরা ভোট দেয় নি। সাধারণ মানুষ যারা হিটলারের প্রচারে বিভ্রান্ত হয়েছিলো - কমিউনিষ্টরা রাইখস্ট্যাগ পুড়িয়েছে। সেসময় জার্মান কমিউনিষ্টরা তার মোকাবিলা করতে পারেনি। সেটা তাদেরও দায়। অবশ্যই সাধারন মানুষেরও দায় থাকে। কিন্তু তাই বলে তারা ছাগল নয়।

    নোটার সাথে না খাওয়ার তুলনাটা ঠিকঠাক হলো না। তোমাকে ফলিডল, পটাশিয়াম সায়নাইড আর সাপের বিষের ইঞ্জেকশনের মধ্যে একটা বাছতে বলা হলো। তাতে নাকি তুমি ভালো থাকবে। তুমি জানো ওগুলো বিষ। তুমি কি করবে? একটাও বাছবে না। নোটা হলো তেমনই। অন্যরা যারা কোন না কোন একটাকে বাছবে, তারা বোঝে নি যে ওগুলো বিষ। বেছে নেওয়ার পর, যখন খারাপ থাকবে, তখন তারা নোটার উপকারিতা বুঝবে। এভাবেই নোটা বড়ছে বাড়বে। নোটা হলো এই রাষ্ট্র ব্যবস্থার মধ্যেই রাষ্ট্র সম্পর্কে অনস্থা প্রকাশের উপায়। রাষ্ট্র কেন এটা হতে দিচ্ছে। কারন রাষ্ট্রেরও জানা দরকার কতজন অনাস্থা প্রকাশ করছে। তাকেও সময়মতো উদার হতে হয়, ঐ যাকে বলে প্রেশার কুকারের স্টিম বেরিয়ে যেতে দেওয়া। আবারও এটা আমার বিশ্বাস, আমার দর্শন।
    আমি এটাও দাবী করি না যে আমি যা বলি বা ভাবি সেটাই একমাত্র সত্য।
    সত্য বহু, এক নয়।
    বৈদ্যুতিন মাধ্যম নিয়ে একটু পরে আসছি।
  • কল্লোল | 125.242.146.238 | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:১১705400
  • এল।
    আমি লিখেছি - এখন নির্বাচনে অনেক কিছুর ভূমিকা প্রবল। তার মধ্যে একটা বৈদ্যুতিন মিডিয়ায় প্রচার।
    লক্ষ্য করুন, বৈদ্যুতিন মিডিয়ার প্রচার নয়, বৈদ্যুতিন মিডিয়ায় প্রচার।
    পবতে বৈদ্যুতিন মিডিয়ায় প্রচার খুব কম হয়েছে। অত টাকা খরচ করার মতো দম তিনো বা বামেদের নেই। বিজেপির আছে, কংএর কিছুটা আছে। তাই এবার পবর নির্বাচনে বাম, কং বা তিনোদের চেয়ে বিজেপির উপস্থিতি বেশী ছিলো। ৩৯ বছরের বিশ্বাসঘাতকতা - বেশ চোখে পড়ছিলো। কিন্তু পবতে বিজেপি এখনো বিষয় নয়। তাই ওটা কাজে দেয় নি।
    কিন্তু সর্বভারতীয় প্রেক্ষিতে বিজেপি অবশ্যই বিষয়। তাই কাজ করেছে আচ্ছে দিনের প্রচার। কং এখন কর্পোরেটের আস্থা হারিয়েছে। তাই বিজেপির সাথে এঁটে উঠতে পারে নি প্রচারে। কিন্তু শুধু এটাই নির্ধারক নয়। এটা অনেক নির্ধারকের একটা।
  • PT | 213.110.242.7 | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:১৫705401
  • "কারন বিজেপির সাথে জোট মানেই সংখ্যালঘু ভোট হাতছাড়া।"
    সম্ভব্তঃ অতিসরলীকরণ। কিন্তু শুধু এই কারণেই অন্যদের সঙ্গে দল পাকিয়ে তিনোরা বিজেপিকে দিল্লী থেকে উৎখাত করবে এমনটা ভাবার মোটেই কোন কারণ নেই।
    কালকে ট্রেনের দুই বিজেপি সমর্থক সহযাত্রী আমার "তিনোরা নাগপুরে স্বপ্নকে পব-তে বাস্তবায়িত করছে" তত্বটিকে সোৎসাহে সমর্থন জানালেন।
  • কল্লোল | 125.242.146.238 | ৩১ মে ২০১৬ ০৮:৪৫705402
  • পিটি। "কালকে ট্রেনের দুই বিজেপি সমর্থক সহযাত্রী আমার "তিনোরা নাগপুরে স্বপ্নকে পব-তে বাস্তবায়িত করছে" তত্বটিকে সোৎসাহে সমর্থন জানালেন।" কিভাবে? বিজেপি কর্মী-সমর্থক পিটিয়ে রূপাকে পিটিয়ে? বিজেপির ভোট কমিয়ে?
    এসব কথার কোন মানে হয়?
    তোমরা প্রাণপনে চাইছো বিজেপি আর তিনো জোট করুক। সব স্বপ্ন কি আর সত্যি হয়? তিনো-বিজেপি জোট হবে না। কারন আগেই বলেছি। তোমার কাছে সেটা অতিসরলীকরণ মনে হতে পারে, সে তোমার ব্যাপার।
  • পাগলা জগাই | 131.241.218.132 | ৩১ মে ২০১৬ ০৯:২৬705403
  • কল্লোলদা-র "পবতে বৈদ্যুতিন মিডিয়ায় প্রচার খুব কম হয়েছে। অত টাকা খরচ করার মতো দম তিনো বা বামেদের নেই" - এইটা নিয়ে একমত নই।

    একাধিক টিভি চ্যানেল - যদি ধরেও নিই তাদের দর্শক সংখ্যা বেশি নয়, তাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না; প্রাইম টাইমে অসংখ্য অ্যাড - বাংলা চ্যানেলগুলোতে সন্ধ্যে থেকে মোটামুটি দশটা অবধি ভোটের এক মাসের বেশি আগে থেকে, একই ব্যাপার রেডিও চ্যানেলেও - খুব একটা কম "দম" নয়। বিজেপির ৩৯ বছর আরো পরে এসেছে। আর বামফ্রন্টের "এবার দরকার" তো ভোটের জাস্ট কিছুদিন আগে, কংগ্রেসেরটাও তাই।

    ন্যাশনাল চ্যানেলে অ্যাড ছিলো কিনা দেখিনি, কারণ সন্ধ্যে থেকে বাড়িতে জি বাংলা, স্টার জলসা ইত্যাদিই চলে। আমার ধারণা পঃবঙ্গের ম্যাক্স বাড়িতেই তাই।
  • PT | 213.110.242.6 | ৩১ মে ২০১৬ ১১:২৯705405
  • "বিজেপি কর্মী-সমর্থক পিটিয়ে রূপাকে পিটিয়ে? "
    ও সব কোলাট্যারাল ড্যমেজ।
    আমার মনে হচ্ছে তুমি বর্তমান অবস্থাটা বুঝতেই পারছ না। কেন্দ্রের সরকারের সঙ্গে পাঙ্গা নেওয়ার কোনও প্রয়োজন তিনোদের নেই।
    তুমিও স্বপ্ন দেখছ যে তিনোরা যেন বিজেপি বিরোধী ফ্রন্টে থাকে। কিন্তু সব স্বপ্ন কি আর সত্যি হয়?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন