এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • কীকরে জেন্ডার ঘটিত অপরাধ করবেন না :

    একক
    অন্যান্য | ১৬ মে ২০১৬ | ৩৮০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১৪:৫৩706709
  • ল্যাবারু দের যা জীবন ওদের পরস্পরে একটাই সম্পর্ক হয় : সমব্যথী । সর্বক্ষণ হাতে-পায়ে-মাথায় -ঘাড়ে অনাবিল ব্যথা শুধু :(
  • cb | 208.147.160.75 | ১৬ মে ২০১৬ ১৪:৫৩706708
  • এক্ষুণি "নারী নরকের দ্বার" এনে টই বেলাইন করে দেওয়া যায় :)
  • Ekak | 53.224.129.56 | ১৬ মে ২০১৬ ১৫:০৩706710
  • জোকস এপার্ট , মেয়েরা সিডিউস করার জন্যে থিকথিক করছেন কি করছেন না সেটা আদৌ বক্তব্য বিষয় নয় । কোনো ছেলে কে যদি এড্রেস করতে হয় তার পার্সপেক্টিভ থেকে করতে হবে । যে অদ্ভূত পিতৃতন্ত্রের মাঝে ছেলেরা এবিউস হলেও সেটাকে নিজের পুরুষালি কৃতিত্ব ভাবে (যদিও ফেঁসে গেলে বলে মেয়েটি প্রভোক করছিলো) সেখানে তার আপত্কালে বিচার্বুধ্ধির উপর চূড়ান্ত ভরসা না করে এক স্টেপ আগেই লক করে দেওয়া সেফ । ৯৯ কেনো , ৯৮ নয় কেন মার্কা এন মাইনাস ওয়ান কূটতর্ক কে প্রশ্রয় দেওয়ার জায়গা নেই ।

    আর , দ্বিতীয়ত : এটা স্তাতিস্তিকাল ফ্যাক্ট যে যত সংখ্যক রোগী আন্ত্রিকে মারা যান তার এক শতাংশ ও হিমোফিলিয়া তে মারা যান না । কিন্তু যার হিমোফিলিয়া হয় তার কিন্তু একশো পার্সেন্ট ই হয় । এক পার্সেন্ট না :) কাজেই , প্রিভেন্টিভ মেসারে ওই স্তাতিস্তিকস এর গুরুত্ব নেই ।
  • sinfaut | 74.233.173.177 | ১৬ মে ২০১৬ ১৫:১৪706711
  • আমার এককের লিস্ট ভালো লেগেছে। এর মধ্যে থিকথিকে সিডিউসার, নরকের দ্বার এসব কিছুই ইমপ্লায়েড নেই। উল্টে স্পেস ও সম্মান নিয়ে ধারনা দেওয়া আছে, যাদের নেই তাদের কাজে লাগবে।
  • মাসিমা | 56.183.218.199 | ১৬ মে ২০১৬ ১৫:৩৭706712
  • ঘি আর আগুন আলাদা রাখাই তো ভালো বাছারা । মেয়েদেরও বলি বেটাছেলেদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা এড়িয়ে চলো ।
  • PM | 37.97.99.131 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:০৪706713
  • একককে জিগাই, এই লেখার পেছনে কোথাও কি অ্যাবিউস ল সমুহের কথা মাথায় ছিলো?? এই গাইড লাইন গুলো কি আইন দ্বারা অ্যাবিউস্ড হাওয়া থেকে পুরুষদের বাঁচানোর জন্য???

    মানতেই হয় একক অনেকই পোলাইট ভাবে লিখেছেন, পিলে চমকায় নি। আমার পুরোনো দোকানের গাইডলাইন পড়ে এককালে চমকেছিলো। ওখানে বলা ছিলো টিমের কোনো মহিলা সদস্য অনসাইটে অসুস্থ্য হলে ভুলেও পুরুষ ম্যান্জার তার ঘরে দেখতে যাবে না। অসুস্থ্যতা যতো ক্রিটিকাল-ই হোক না কেনো। হাসপাতালে ফোন করে অ্যাম্বুলেন্স আনাতেই ম্যান্জারের কাজ শেষ, এর বেশী কিছু করতে গেলে নিজ দায়িত্বে করবে, কোম্পানী কোনো দায় নেবে না।

    এ তুলনায় তো একক খুবই মোলায়েম পরামর্শ দিয়েছেন
  • de | 24.139.119.172 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:১০706714
  • স্পেস ও সম্মান নিয়ে এই ধারণা শুধু ভারতীয়/তিতিয় বিশ্বের পুরুষকুলের প্রতিই আশা করি - ঃ)

    প্রথম বিশ্বে এমনি গাইডলাইন চলবে?

    গাইডলাইনটা যদিও আমার হেব্বি পছন্দ হয়েছে -
  • ওটা কি | 165.136.80.162 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:১৯706715
  • দোকানের জেনেরিক গাইডলাইন ছিল, নাকি মিডল ইস্টে ডেপুটেশনের সময়কার গাইডলাইন ছিল, পিএম?
  • সে | 198.155.168.109 | ১৬ মে ২০১৬ ১৭:১৯706716
  • একককে কয়েকটা প্রশ্ন ছিল সেগুলো ঐ পয়েন্ট করে করে লেখা হবে কি?

    শিশু ও মাতাপিতা একই ঘরে শোবে কিনা, সর্বসমক্ষে "দাদা"শ্রেণীর কেউ - আয় তোর গালটা টিপে দিই- বলে গাল টিপবে কিনা, থুতনি টিপবে কিনা ( প্রাপ্তবয়স্ক কোন মেয়েকে), আরো মনে পড়লে জগ্যেস করব।
  • লক্ষী চেলে | 203.90.12.86 | ১৬ মে ২০১৬ ১৭:৪৩706718
  • আমি তো এজন্যেই একান্নবর্তী পরিবারকে নিয়ে হানিমুনে গেছলাম । রোজ রাত্রে পারিবারিক আসরে হ্যাঁ বা না জেনে নিতাম । একটা রেকর্ড থাকত । এখন রোজ একটা খাতায় লিখে সই করিয়ে নি । ঝামেলায় কাজ কি বাবা ।
  • aka | 34.96.82.109 | ১৬ মে ২০১৬ ১৮:০০706719
  • প্রথম বিশ্বে এরকম বহু গাইডলাইন আছেঃ

    ১) যেমন শিক্ষক শিক্ষিকা যদি ছাত্র বা ছাত্রীর সাথে কথা বলে তাহলে ঘরের দরজা খোলা রাখতে বলে। যখন একা একা কথা বলছে।

    ২) এমনকি কলিগদের সাথেও তাই বলে।

    ৩) ডাক্তার যদি বিশেষ অঙ্গ টাচ করবার দরকার পরে তাহলে অন্য একজনকে ঘরে রাখে।

    ইত্যাদি।

    আমারও একককের লিস্টি ভালই লেগেছে। একটু এদিক করতে হতে পারে। এগেইন এগুলো গাইডলাইন।
  • সে | 198.155.168.109 | ১৬ মে ২০১৬ ১৮:০৪706720
  • তিতিয়ো বিস্সেও আছে।
    পুরুষ গাইনিদের চেম্বারে মহিলা হেল্পার রাখা ভারতে বাধ্যতামূলক।
  • sinfaut | 11.23.252.106 | ১৬ মে ২০১৬ ১৮:৪৭706721
  • লক্ষ্মী চেলে রোজ খাতা লেখেন?!!
  • ঈশান | ১৬ মে ২০১৬ ২০:৫০706722
  • এইটা হেবি হয়েছে। মোদ্দা কথা হল, "যেকোনো মেয়ে যেকোনো সময়ে চান্স পেলেই আপনাকে ফাঁসিয়ে দিতে পারে। তাই সবধানে থাকুন। " এটা বলা নেই, কিন্তু গাইডিং প্রিন্সিপল এটাই। সেটা এক লাইনে লিখে দিলেই হত। :-)

    দুনিয়া এই দিকেই চলেছে। ঠিকই আছে।
  • ঈশান | ১৬ মে ২০১৬ ২১:০৬706723
  • আর মেয়েদেরটাও অলরেডি আছে। মানে সিঙ্গল লাইনারটা। "যেকোনো পুরুষ যেকোনো সময়ে আপনাকে শারীরিকভাবে আক্রমণ করতে পারে। তাই সাবধানে থাকুন।" আলাদা করে পয়েন্ট বাই পয়েন্ট লেখার কী দরকার। :-)
  • pi | 24.139.209.3 | ১৬ মে ২০১৬ ২১:২৪706724
  • এই লেখাটা এখানে থাক ঃ)

    'যৌন অনাচার ঠেকাতে আমেরিকার গুচ্ছের বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হয়ে গেল নতুন আচরণবিধি, হ্যাঁ মানে হ্যাঁ। হিংটিংছট নয়, সোজা বাংলায় এর মানে হল, বন্ধু অথবা বান্ধবীর সঙ্গে কোনও রকম শারীরিক কাজে এগনোর আগে স্পষ্ট করে কী করতে যাওয়া হচ্ছে বুঝিয়ে বলা এখন থেকে বাধ্যতামূলক, নচেৎ উহা যৌন হেনস্তা। অর্থাৎ চাঁদনি রাতে হাত ধরেছি, এ বার একটু কাঁধ ছুঁই, চোখ পাকালে নাহয় সরিয়ে নেব, এ জাতীয় দুরুদুরুবক্ষ ট্রায়াল অ্যান্ড এরর মেথড একদম বন্ধ। পরিবর্তে, অকম্পিত হৃদয়ে সরল করে জিজ্ঞাসা করতে হবে, ‘অনেক ক্ষণ তো বাবা স্রেফ হাত ধরিয়ে বসিয়ে রাখলে, এ বার একটু অমুক স্থানে (নাম সহ) স্পর্শ করতে পারি?’ এবং এর উত্তরে অপর পক্ষ ‘তোমার ধান্দা সুস্পষ্ট এবং আমি এতে স্ব-ইচ্ছায় ও সজ্ঞানে সম্পূর্ণ সম্মত আছি’ জাতীয় স্ট্যাম্পপেপারীয় ঐকমত্য পোষণ না করলে এগনো যাবে না। কাকুতি-মিনতিতে ‘হ্যাঁ’ বললে তা ‘না’ বলার সমার্থক, এবং আইনত দণ্ডনীয়। আধাখ্যাঁচড়া ‘যাঃ’ মানে ‘হ্যাঁঃ’ ধরে নেওয়া বেআইনি। মৌনতা সম্মতির লক্ষণ নয়, তাই হাব-ভাব-চাউনি বুঝে এগনোও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এবং বলা বাহুল্য, এতদ্দ্বারা সারপ্রাইজ প্রদানও বন্ধ। হঠাৎ করে জাপটে ধরে প্রেমিকাকে চমকে দেবে, ও মামদোবাজি চলবে না। আইন স্পষ্ট বলছে, পরশু দিন তুমি চুমু খেয়েছিলে মানে আজও পারো, তা নয়। রোজ এবং প্রতি বার, প্রতিটি কর্মের আগে ব্যাপারটা সরল ভাষায় বুঝিয়ে বলা আবশ্যক।
    ফাজলামি ভাবছেন? ভাববেন না। ‘ইয়েস মিন্‌স ইয়েস’ দিয়ে গুগ্‌ল করে দেখে নিন। দেখবেন, সাম্রাজ্যবাদের সব হাতই কালো, শুধু এই মহান আইডিয়াটি ছাড়া, কারণ এর পিছনে জেন্ডার অ্যাক্টিভিজ্‌ম নামক বিরাট আইডিয়োলজি আছে। এই আইডিয়োলজির সুবিধে হল, এতে তৃতীয় বিশ্বের পার্কের মতো প্রেমিক-প্রেমিকাদের উদ্দেশে ‘ঝোপের পিছনে কেন, আলোর নীচে বসুন’, ‘কাঁধে হাত কেন, ছ’ইঞ্চি গ্যাপ দিন’ আপ্তবাক্যসমূহ আওড়ানোর জন্য পুলিশি ছ্যাঁচড়ামির প্রয়োজন থাকবে না। ট্রেনিং দিলে প্রেমিকযুগলই সেল্‌ফ-সার্ভিস নজরদারি করে দেবে। চোখ পাকিয়ে ঝগড়া করছে? নির্ঘাত মানসিক নির্যাতন। চকিত স্পর্শ? ওরে বাবা, ধান্দাবাজি। গায়ে হাত? কর্তৃপক্ষকে অবিলম্বে জানাও। আশা করা যায়, এ ভাবেই ক্রমে পৃথিবী পলিটিকাল কারেক্টনেসের গ্রাম-পঞ্চায়েত হবে। প্রেমিকাকে দেখলেই ‘তোমাকে চাই’ না গাওয়াকে মানসিক হেনস্তা এবং কবিতার খাতায় বাধ্যতামূলক ভাবে ‘প্রিয় নারী’র সঙ্গে ‘নীল শাড়ি’র মিল না দিলে তাকে অসংবেদনশীলতার অসুখ বলা হবে। নিরাময়ে থাকবে থেরাপি ও কাউন্সেলিংয়ের সুবন্দোবস্ত। দু’একটি ক্ষীণকণ্ঠ স্লাইট মিউমিউ করেই ‘ওরে বাবা রিগ্রেসিভ হয়ে গেলাম নাকি’ ভয়ে চুপ করে গেলেই চাঁদনি রাতে বিশ্ব জুড়ে প্রেমিকযুগল কার্তিকের প্রান্তরে বসে জাস্ট একে অপরের দিকে নজর রেখে যাবে খাদ্য ও খাদকের মতো। গ্লোবাল ভিলেজ কি আর সাধে বলে? '

    http://www.anandabazar.com/supplementary/rabibashoriyo/%E0%A6%B9-%E0%A6%AF-%E0%A6%AE-%E0%A6%A8-%E0%A6%B9-%E0%A6%AF-1.232128
  • sosen | 177.96.49.239 | ১৬ মে ২০১৬ ২১:৩৯706725
  • এথিক্স সার্টিফিকেট নিতে পোত্তেক বছর তো এই পরীক্ষা দিতে হয়। নতুন কি হইল?
  • PM | 233.223.155.178 | ১৬ মে ২০১৬ ২২:০২706726
  • ওটা দোকানের জেনেরিক গাইড লাইন সিকি। আমি যখন ২০১৪ তে কোলকাতার SAP-APAC ডেলিভারি দেখতাম--- ঐ সমই এই গাইডলাইন হাতে পেয়েছিলাম। HR এর সাথে ডিসকাসো করেছিলাম
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৬ মে ২০১৬ ২২:৪১706727
  • ঈশানের লেখাটা পড়ি নি আগে । ভালো হয়েছে :) হ্যা এটা অস্বীকার করার জায়গা নেই যে গাইডলাইন দিলে একটা সন্দেহের বাতাবরণ তৈরী হয় । তবে এইযে ধারণা , যে এরকম গাইডলাইনের ফলে "স্বাভাবিক সম্পর্ক " নষ্ট হবে এটা নিয়ে কিছু কথা আছে ।

    কোনো সম্পর্ক সৃষ্টির রাস্তাই আর যাই হোক "স্বাভাবিক " না । সম্পর্ক মানেই সংঘাত । দুটো আলাদা সিস্টেম পরস্পর কে গুচ্ছ গুচ্ছ রং সিগন্যাল -মিক্সড সিগন্যাল এইসব পাঠিয়ে পাঠিয়ে লার্ন করে তারপর শেখে কোনটা পরস্পরের ক্ষেত্রে "রাইট সিগন্যাল " । মুশকিল হলো এই যে ,অবশ্যম্ভাবী সংঘাত মূলক মডেল টাকে রেগুলেটর ঘুরিয়ে ধা ধা করে স্পিড বাড়িয়ে দিয়ে দেখুন কি হয় । উইদিন শর্ট স্প্যান প্রচুর ইন্টেন্সিটি বেড়ে যাবে এবং ফ্যাটালিটি ও । আমাদের সভ্যতা যে গেম লেভেলে দাঁড়িয়ে আছে তার বৈশিষ্ট এইটুকুই । আমরা আগের চে বিশাল কিছু পাল্টাইনি মূলগতভাবে কিন্তু স্পিড বেড়ে গ্যাছে । অথচ আমরা সেই আগের "স্বাভাবিক সম্পর্ক " সম্পর্কিত আইডিয়া কে ছাড়তে রাজি নই । অর্থাত এমন একটা সেফ সিস্টেম চাইছি যেখানে স্পীডে এগোনো যাবে কিন্তু কলিশনজাত ফ্যাটালিটি কম । এইখান থেকেই মানুষের মধ্যে একটা "লাইফ জ্যাকেট " কনসেপ্ট তৈরী হচ্ছে । নেশা করো কিন্তু অমুক গাইডলাইন মেনে , জুয়া খেলো কিন্তু আগের গেম স্তাতিস্তিক্স এ চোখ বুলিয়ে নিয়ে , সম্পর্ক করো কিন্তু এমন কোনো প্যাটার্নে পরে যেওনা যাতে নিজের লাইফ রিস্ক হয়ে যায় । অপরাধী সাব্যস্ত হও ।

    এ আমাদের নিজেদের হাতে তৈরী করা নিজেদের শেকল । রাষ্ট্র কে হাওয়া কল বানিয়ে কতটা লাভ হবে জানি না । আমেরিকান সিস্টেমের নতুন নতুন রুলস নিয়ে অবগত আছি । আমি যে লিস্ট টা লেখার চেষ্টা করেছি তাতে কনশাস ছিলুম এইটুকুই যে প্রথমত "কনসেন্ট" বলতে কী বোঝায় সেটা ক্লিয়ার করা । সেইজন্যেই ইনতক্সিকেষণ সংক্রান্ত পয়েন্ট । আমাদের দেশের আইন ইনটক্সিকেটেড অবস্থায় দেওয়া কোনো কনসেন্ট কেই কনসেন্ট হিসেবে গ্রাহ্য করেনা । কাজেই কোনো ইনটক্সিকেটেড মহিলার সঙ্গে ফিসিকাল রিলেশনে যাওয়া যাবেনা তিনি "চাইলেও" । এই পয়েন্ট টা প্রচন্ড গুরুত্বপূর্ণ শুধুমাত্র লিগাল দিক থেকে নয় । হয়ত মেয়েটি আপনার বেশ ভালো বান্ধবী । কোনভাবেই থানা -পুলিশ করবেনা । কিন্তু পরের দিন থেকে আপনি যেটা হারাবেন তা হলো বন্ধুত্ব । একটা ঘেঁটে ঘ হওয়া অস্বস্তিকর ব্যাপার বয়ে বেড়াতে হবে। সেটা জেইলে যাওয়ার চেয়েও বড় শাস্তি ।

    মেন্টালি আনস্টেবল মহিলাকে এড়িয়ে চলতে বলা দেখে অনেকের ভ্রু কুঞ্চিত হওয়া স্বাভাবিক । কাঁদার জন্যে একটা শোল্ডার থাকবে না ? অবস্যি থাকবে । তবে এটা খেয়াল রাখা ভালো যে এটা ভীড় বাস এবং বাস টা জোরে ছুটছে । কাজেই কাঁধ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিজে বাসের হ্যান্ডল পাকড়ে ধরে থাকা সেফ । নিজের জন্যেও , অন্যের জন্যেও ।

    আমেরিকান সিস্টেমের সঙ্গে একটা মূলগত পার্থক্য আছে যেটা মনে হয় লেখাতে প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছি । আমেরিকান সিস্টেম সবার মধ্যে বেসিক কিছু হার্ড লজিক এম্বেড করে দিতে চায় । আমি , একটা ফাস্ট লার্নিং সিস্টেমের কথা বলছি । যে কারণে বারংবার মিক্সড সিগন্যাল কে ফলস ধরার কথা বলা । যাতে পরস্পরের মধ্যে একটা লার্নিং কাজ করে । লোকে নিজে নিজেকে প্রোগ্রাম করতে শেখে । সেখান থেকে যাতে একটা কন্ট্রাক্ট তৈরী হয়ে যায় । আপনি বলতেই পারেন ওরকম বোকা বোকা ভাবে সমস্ত মিক্সড সিগন্যাল কে ফলস ধরতে যাবো ক্যানো । কোন কোন সিগন্যাল কিরকম পরিস্থিতি তে রাইট বা রং সেটা লার্ন করলেই তো হয় । উত্তর একটাই , ম্যাক্সিমাম স্পিড উইথ মিনিমাম কসালটি চান ? তাহলে এটাই পথ । ওরকম মাইক্রো লেভেলে, ডেপথ ধরে ধরে সবকটা লীফ লার্ন করার সময় হাতে না থাকলে এভাবে চলুন । আর যদি প্রথমেই এক ন গাইডলাইন মেনে নেন অর্থাত "ধীরে চলো " তাহলে এমনিতেই নিজেই নিজেকে স্লো করে নিচ্ছেন । প্রবলেম কম হবে । তবে সেক্ষেত্রে হিট কাউন্ট কমবে ।

    এই অবিশ্বাস -এই লাইফ জ্যাকেট এগুলো বোধ হয় বর্তমান সভ্যতায় অবশ্যম্ভাবী । জীবন কে দুভাবে দেখা যায় । এক হলো আমরা সবাই ন্যাংটা মায়ের ক্যাংটা ছেলে মোদের আবার কিসের ভয় ......এই ভেবে ভক্তিমার্গে থাকুন ।বকলম দেওয়া থাকলো যো হোগা দেখা যায়েগা । এর মানে মনস্টার টা আপনার বাইরে এবং সেই রক্ষার দায়ীত্ব নিয়েছে । আরেকটা হলো মা ফা গুলি মারো , আমরা সবাই কনশাস ইন্ডিভিজুয়াল । এই কনশাসনেস কিন্তু একটা মারাত্মক বিনিময় এর মধ্যে দিয়ে আসে । এখানে আমি নিজেই মনস্টার । সো আই কান্ট্ ট্রাস্ট মাই ওন হ্যান্ডস। নিজে নিজেকে সবচে বেশি সন্দেহ করো । এটা আধুনিকতা । অবিশ্বাসের মূল্য অবিশ্বাস দিয়েই চোকাতে হয় । কেয়া করে :|
  • sosen | 177.96.49.239 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:০৫706729
  • একক, আমার একদম ঠিকঠাকই লেগেছে। এতে আমেরিকান মডেলের কিছু নেই। এগুলো তো চালু শিক্ষা হওয়া উচিত, ইন ফ্যাক্ট বারো তেরো বছরে এইসব জিনিস ইস্কুলে কি কমিউনিটিতে ছেলেদের বারবার পড়ানো দরকার। আর মেয়েদেরো। প্রেমিক চাঁদের আলোয় হাত ধরে গদগদ হয়ে ফিস ফিস করে কি বলবে শোনা যাবে না, আর মেয়েও ইশারায় কথা বলবে, এইসব ভাটের রোমান্টিসিজম যত শিগ্গির কাটে ততো ই মঙ্গল।
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:২৬706730
  • সোসেন , ওই ওল্ড স্কুল রোমান্তিসিস্ম অনেক মেয়েদের মধ্যেও আছে ।
  • sosen | 177.96.49.239 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:২৯706731
  • মেয়েদের কথাই তো লিখলাম, দেখুন
  • sosen | 177.96.49.239 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:৩০706732
  • ওটা মেয়েদের মধ্যেই বেশি।
  • হ্যাঁ | 178.26.197.46 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:৩১706733
  • একদম ঠিকঠাক। এগুলো চালু শিক্ষা হওয়া উচিত।
  • cm | 127.247.98.211 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:৩৩706734
  • কিন্তু তাহলে পদ্য লেখার কি হবে!
  • Ekak | 53.224.129.47 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:৩৮706735
  • হ্যা , লিখেছেন । বেশি কিনা শিওর নই তবে "ন্যাকা , কিছু বোঝোনা ? " বলে উস্কে দেওয়া বা স্পেস দেয়াকে অনভিজ্ঞ জড়তা ভেবে ভুল করা এই প্রবণতা গুলো বারংবার দেখেছি ।
  • kc | 198.71.242.112 | ১৬ মে ২০১৬ ২৩:৪৭706736
  • এককের ভাইগ্যকে হিংসে দিলাম। আর লেখায় সবকটা পয়েন্টেই ক্ক।
  • sm | 53.251.91.132 | ১৭ মে ২০১৬ ০০:০২706737
  • সে, তৃতীয় বিশ্ব কেন, সব বিশ্বেই গাইনি বা যেকোনো মহিলার একজামিন করার জন্য মহিলা এটেন্ডেন্ট এর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। উক্ত এটেন্ডেন্ট মহিলা কে "শ্যাপেরণ" বলা হয়।
    কথা হলো রুটিন চেক আপের সময় কি হবে? এক্ষেত্রে ধরে নেওয়া হত পেশেন্ট ডাক্তারের চেম্বারে এসেছেন মানে তার ইম্প্লায়েদ কনসেন্ট আছে।
    কিন্তু দিটেল্ড এক্জামিনের সময় শ্যাপেরণ থাকা বাধ্যতা মূলক বা পেশেন্ট এর সম্মতি লিপিবদ্ধ রাখতে হয়।
    --
    আমার মতেশিশুর বাবা মায়ের সঙ্গে শুতে যাওয়াই উচিত।একটু বড় হয়ে গেলে আলাদা শুতে পারে। এবিষয়ে পাশ্চাত্য দেশের নিয়মটি বড়ই কঠিন ও কিছুটা অমানবিক ।
    আর প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়ে বা ছেলে কে থুতনি টিপে আদর করবেই বা কেন?
    মধ্য প্রাচ্য ও ইউরোপে দেখা সাক্ষাত হলেই গালে চুমু খাওয়া আর হাগ করাও বেশ ব্রিসদৃশ্য লাগে।
  • sosen | 177.96.49.239 | ১৭ মে ২০১৬ ০০:১২706738
  • এককের ভাগ্য কেসটা কি?
  • kc | 198.71.242.112 | ১৭ মে ২০১৬ ০০:২৫706740
  • ওই এগারোটা আটত্রিশে 'বারংবার'।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন