এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • অনুকুল চা্ড্ডি শীর্ষেন্দু ও তার ভাব বিগলিত ক্যালানো কথামালা

    বিশ্লেষন করুন
    অন্যান্য | ২৮ আগস্ট ২০১৬ | ১৪২৯৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • rabaahuta | 108.192.41.166 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৪৩718535
  • এই পাগলী মাসীর ব্যাপারটা অল্প শুনেছি - ইনি পুরো দশচক্রে ভগবান হয়ে গেছেন।
  • Abhyu | 160.129.103.232 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৪৭718536
  • আমাদের ল্যাব মিটিঙে আসুন সৎসঙ্গের জন্যে। (ব্রতীন্দার পরকীয়ার মতো আমার সৎসঙ্গের এক্সটেণ্ডেড ডেফিনিশন)
  • π | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৪৮718537
  • হ্যাঁ, পুরো মজার গল্প।

    কিন্তু কী পরিমাণ ফলোয়ার ! যে অটোতেই উঠি, পাগলী মাসি ! আর ওঁর বাড়ির ওখানে, উৎসবের সময়, সে কী ভীড় রে বাবা !
  • rabaahuta | 108.192.41.166 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৪৯718538
  • বাড়ি? এইটা তো জানতাম না, মন্দিরের চাতালে থাকতেন তো? মেলাঘর বাজারের কাছে?
  • π | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৫১718539
  • মেলাঘরে। কিন্তু আমি যে গল্পের ভার্শন শুনেছি, সেটা ওঁর বাড়ি বা একটা ঘর সেও ওখানেই। সেটাই মন্দির হয়ে গেছে। বেরোন না।
  • rabaahuta | 108.192.41.166 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৫৪718540
  • ও আচ্ছা। তবে আসলে খুব সম্ভবত এটা উল্টো, ওঁর নিজের কান চাল চুলো নেই, ছোট মত মন্দির ছিল এমনিতেই ছিল, অনেক বাজারে যেমন থাকে আরকি, মন্দিরের চাতালে থাকতেন, দেবতার জন্মের পর ব্যাবসা এবং মন্দির বড় হয়েছেঃ)
  • অভি | 37.63.190.240 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৫৫718541
  • সৎসঙ্গের কথা শুনলেই ঠাকুর ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের গল্পটা মনে পড়ে, আর খ্যাকখ্যাকিয়ে হাসি পায়।
  • π | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৫৭718542
  • এবং জটা ?
  • নিয়ম | 72.210.129.246 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ১৯:৫৮718543
  • ঠাকুরের মুখ দক্ষিণ বা পশ্চিমে । পূজারী বসবে পূর্ব বা উত্তরে মুখ করে ।
  • rabaahuta | 108.192.41.166 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:০৩718545
  • জটা নিশ্চয় আগেই ছিল, কোয়ালিফাই করার জন্যে একটা কিছু পূর্বশর্ত তো লাগবেঃ)
  • π | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:১৩718546
  • না না ছিল। বেড়েছে বললাম তোঃ)
  • r2h | 108.192.41.166 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:১৪718547
  • ও আচ্ছাঃ)
  • kc | 198.70.23.222 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:৪৬718548
  • মান্থলি রেমুনারেশন দেখলে কিন্তু দেওঘর সৎসঙ্গ, মিশন এমনকি সত্য সাঁই ট্রাস্টকেও পিছনে ফেলে দেবে। বাংলা, অসম ওড়িশা, ঝাড়খন্ড, আর বিহার হল বেস। নিম্ন মধ্যবিত্ত আর কিছু মধ্যবিত্ত হল টার্গেটেড সেগমেন্ট। সোসাল ওয়ার্কও প্রচুর। সাঁওতাল পরগণা আর পাবনা, এই দুজায়গাকেই পাল্টে দিয়েছে এই সংস্থা।
  • কান্তি | 113.57.238.120 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:৫০718549
  • কিন্তু এখানে আলোচনায় তো অনুকুল বাবার পরম শিষ্য লেখক শীর্ষেন্দু বাবুও ছিলেন। তিনি কোথায়? প্রসংগতঃ জানাই,
    অনুকুল বাবুর সতসংগ এখন বহুবিভক্ত। আমি তিন ভাগ পর্যন্ত্য জানি। প্রধান ভাগটি শাসন করেন বড়ছেলে 'বড়দা'।
  • T | 190.255.250.96 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:৫৫718550
  • হি হি হি হি, ঐ ঠাকুর ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ গল্পটা আমি বলেছিলুম। :)
  • Abhyu | 160.129.103.232 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২০:৫৯718551
  • আরেকবার বল না, আমি শুনি নি বা ভুলে গেছি
  • একক | 53.224.129.42 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২১:০৯718552
  • হ্যা । ওদের বরদা , বড়মা আর অনুকুল ।
  • b | 24.139.196.6 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২১:১৫718554
  • একবার ট্রেনে আলাপ হল। একটা বিশাল পার্টি, ১৫-২০ জনের, রানাঘাট-কাঁচড়াপাড়া অঞ্চলের। সবাই যাবেন যোরহাট, গুরুদেবের আশ্রমে। সন্ধে বেলা নামগান জুড়লেন, শুধু গুরুর নাম। পরে জিজ্ঞাসা করে জানলাম, এনারা সবাই নিগমানন্দ সরস্বতীর শিষ্য।
    অথচ, এনার নামই শুনিনি আগে। ওড়িষ্যাতে নাকি বিশাল ফ্যান ফলোয়ার।
    https://en.wikipedia.org/wiki/Nigamananda_Paramahansa
  • Abhyu | 160.129.103.232 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২১:১৯718556
  • Name: T

    IP Address : 24.139.128.15 (*) Date:05 Jul 2012 -- 11:19 PM

    নাহ্‌, সৌম্যবাবু চ্রম আনন্দ দিতেছেন। কেউ গোল কব্বেন না। মন দিয়ে শুনুন।

    এই প্রসঙ্গে আমিও খানিক নির্মল আনন্দ দিয়ে যাই। এটি আরেক ঠাকুর সংক্রান্ত। অনুকূল ঠাকুর। আমাদের আই আই এস সিতে ওঁর বেশ কিছু ভক্ত রয়েছেন। এঁয়ারা মিটিং মিছিল ইত্যাদি করে গোল পাকান না। তবে মাঝে মাঝে সৎসঙ্গ জাতীয় কিছু অর্গানাইজ করে আনন্দ বিতরণ করে থাকেন।
    তা, একবার ওঁর এক ভক্ত এসে ধরল। বলে, শোনো বাছা টি, এই যে দিনরাত এয়ার্কি দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছ, তা মুক্তির কথা কি একেবারেই ভাববে না! আমি বল্লুম তা কেন? যদ্দিন পৃথিবীতে মুর্গীর মাংস বলে বস্তুটি রয়েছে, আমার মুক্তি ঠেকায় কে? সে কানে হাত দিয়ে বলল, আ ছি ছি ছি। একেবারে ম্লেচ্ছ জাতীয় কথাবার্তা। চল, এই রোববার তোমার চিত্তশুদ্ধি করিয়ে নিয়ে আসি। বেশীদুর যেতে হবে না, জিমখানায় সৎসঙ্গের আয়োজন করা হয়েছে। ঋত্বিক রা আসবেন। দেখবে মন প্রশান্ত হবে। চাই কি দীক্ষাও নিয়ে নিতে পারো।
    প্রথমে একটু তা না না না কল্লুম, কিন্তু সে আবার ছাড়তেই চায় না। ঘনিষ্ট বন্ধু। না গেলে কি ভাববে? অগত্যা, রোববার বিকেলে গুটি গুটি পায়ে হাজির হলুম।

    গিয়ে দেখি, ম্যালা ব্যাপার। সবাই মিলে উঠে ঠাকুর কিভাবে তাদের উপগার করেছেন সেই সব বলছে। একজন উতসাহিত হয়ে বলে ফেলল, ওঁর কাছে দীক্ষা নেওয়ার পর নাকি জার্নালে পেপার বেরিয়েছে, তার আগে রিজেক্ট হচ্ছিল। কী আর করব, চমতকৃত হয়ে শুনতে লাগলুম। এমন সময় দেখি বেঁটেখাটো, ধুতি পাঞ্জাবী পাকাদাড়ি পাকাচুল আমার দিকে তাকিয়ে হাসি হাসি মুখ করে ইশারা কচ্ছে। ক্যাবলার মতো মুখ করে কাছে গিয়ে পোনাম টোনাম করে ফেল্লুম।
    উনি হেসে বললেন, চিনতে পারছ?
    কস্মিনকালেও না। এইরকম দাড়িদাদু টাইপ পোচুর দেখেছি, কিন্তু তাদের একজনও না। ভেবলে গিয়ে বল্লুম, কই না তো?
    উনি মৃদু হেসে বললেন, তুমি আমায় না চিনলে কি হবে, আমি তোমায় ঠিক চিনেছি। ঠাকুর তোমায় টেনেছেন। এই পথেই তোমার মুক্তি। এসো দীক্ষা নাও। আমি তোমায় দীক্ষা দেবখন। চাই কি তোমার আর যে সব বন্ধুরা ঐ ওদিকে বসে রয়েছে, তাদেরকেও দীক্ষা দিতে পারি।
    ইল্লি আর কি! বলে কী। আমি বিরক্ত মুখ করে বললাম, না না এসব দীক্ষা টীক্ষা চাই না। এমনই এসেছি।
    দাড়িদাদু, হেসে বললেন, বেশ তো এই নাও বই পড়ো। এই বলে হাতে একটি কথামৃত টাইপ ধরিয়ে দিলেন। নাম-টাম মনে নেই একবারই দেখেছি।
    খুলে দেখলুম বিভিন্ন পাতায় ঠাকুরের হরেক কীত্তি। কার রোগ ভালো করেছেন, কাকে বাঁচিয়েছেন, কাকে মুক্তি দিয়েছেন এই সব। প্রায় কথামৃতর স্টাইলে লেখা। এক জায়গায় চোখ আটকে গেল। হেডীং, ঠাকুর ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এইরকমই নাম ছিল বোধহয়। ঠিক মনে নেই। তো সেখানে যা মোটামুটি লেখা ছিল তাই এবার তুলে দিচ্ছি,

    একদা, সকাল বেলা আমরা সকলে ঠাকুরে পদতলে বসিয়া আছি। ঠাকুর ফলাহার সারিতেছেন। বাঁদিকে অমুকদা মহাশয়, ডাইনে অমুকদা মহাশয়। সামনে অমুক, ঈশান কোনে অমুক ইত্যাদি। এমন সময় ঝড়ের বেগে আরো একটি অমুকদা মহাশয় প্রবেশ করিলেন। হাঁপাইতে হাঁপাইতে বলিলেন, ঠাকুর সর্বনাশ আসন্ন। পৃথিবী রসাতলে গেল বুঝি।
    সকলে শশব্যস্ত হইয়া উঠিলাম। জল দাও হাওয়া করো, শান্ত হও। সকলে মিলিয়া তাহাকে বুঝাইতে লাগিলাম। একমাত্র দেখিলাম ঠাকুর অবিচল। বলিলেন, আহা, কি হইয়াছে বলিবে তো? অমুকদা ভয়ার্ত কন্ঠে কহিলেন, আমেরিকা রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধ লাগিল বলে। একদিকে নিকিতা ক্রুশ্চভ তাল ঠুকিতেছেন অন্যদিকে কেনেডি। কিউবাকে লইয়া তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ আসন্ন। ঠাকুর আমরা কোথায় যাইব। রক্ষা করুন। ঠাকুর মৃদু হেসে বলিলেন, বৎস ঘাবড়াও কেন? ক্রুশ্চভ কেনেডি ভাই ভাই। দেখিবে কিচ্ছুটি হইবে না।

    এরপরই বাম্পার। শুনুন,

    এরূপ জলবৎ বিশ্লেষণ শুনিয়া আমরা সকলে উজ্জীবিত হইলাম। সত্য, একমাত্র ঠাকুরই পারেন এই ভাবে সবকিছু তরল ভাবে বুঝিয়ে দিতে। সকলে নিঃশ্বাস ফেলিয়া কহিল, যাক তাহলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হচ্ছে না। আসন্ন বিপদ হইতে আমাদের রক্ষা করিবার পর আমরা সকলে ঠাকুরকে সাষ্টাঙ্গে প্রণাম করিলাম। উনি আমাদের অভয় দিলেন।

    মাইরি এটা পড়ে চূড়ান্ত হাসাহাসি শুরু হল। বন্ধু অপ্রস্তুত। ততক্ষণে এইসব নিয়ে বিজয়া দশমীতে কমেডী বানাবার প্ল্যান অবধি শুরু হয়ে গেছে। ধমক ধামক, ভ্রুকুঞ্চন, কিছুতেই হাসি আর থামছে না। খানিক বাদে দাড়িদাদু উদয় হলেন।
    ---তা, টি, কী ঠিক করলে? কবে দীক্ষা নিচ্চ?
    --- ইয়ে না, আসলে আমি তো শ্রীখন্ডদেবের শিষ্য। নিয়মিত সচ্চিন্তা সন্দীপিকা পড়ি। ওঁর কাছেই দীক্ষা নেওয়া আছে। আমাদের বাণী হল, কেন্দ্রগতং নির্বিশেষঞ্চ। অন্য কোথাও দীক্ষা নেওয়া বারণ।

    ভদ্রলোক আর জ্বালাতে আসেননি।
  • অভি | 37.63.190.240 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২১:২৭718557
  • এই তো সেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। আহা, মধু মধু। :-))))
  • T | 190.255.250.96 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২১:৪২718558
  • ওফ এই রানারা টই। ঈশ্বরের কী অপূর্ব সৃষ্টি। এতে সেই গরুটার কথা ছিল না। আমি কি যেন লিখেছিলাম সেইটা নিয়ে। আরে কোথায় গ্যালো, ধ্যুত।
  • dc | 132.164.127.127 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২২:০৭718559
  • উফ এটা তো একঘর টই! তখন থেকে পড়ে চলেছি :d
  • b | 24.139.196.6 | ২৯ আগস্ট ২০১৬ ২২:২৭718560
  • কিন্তু এতেই বা আশ্চর্য্যের কি আছে? হিটলার একজন 'স্পিরিট' (অসুর) এর কাছ থেকে নিয়মিত যুদ্দুর স্ট্রাটেজি পেয়ে যেত। রাশিয়া আক্রমণের দু দিন আগে মাদার (মানে আমাদের পন্ডিচেরীর মাদার) সেই অসুরের ছদমোবেশ পরে হিটলারের কাছে যান আর হিটলারকে বলেন রাশিয়া আক্রমণ করতে, তার ফলেই স্টালিনগ্রাড, খারকভ, কুর্স্ক, হ্যানা ত্যানা।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০০:২৬718561
  • অপূর্ব, অপূর্ব, অপূর্ব।
    পন্ডিচেরির মাদারের হিটলার সাক্ষাৎ কাহিনি পড়ে আনন্দে একেবারে গড়াগড়ি দিয়ে উঠলাম।
    ঃ-)
  • bhagidaar | 106.2.247.250 | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০৩:৪৯718562
  • এতোজ, স্চ যেমন চেয়েছেন সেরকম শীর্ষেন্দুর লেখার উদাহরণ আছে নাকি জানা হাতের কাছে?
  • Atoz | 161.141.84.108 | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০৪:৩৪718563
  • আরে দশটি উপন্যাস ফুপন্যাস ইত্যাদি সংকলন টাইপ গুলো দ্যাখো না, রন্ধ্রে রন্ধ্রে ফুটে বেরোচ্ছে প্রায় সবক'টা থেকে।
    পারাপার উপন্যাসে দ্যাখো, এক অব্রাহ্মণ ছেলেকে বিয়ে করতে করতে থেমে গেল ব্রাহ্মণ মেয়েটি, তাকে উদ্ধার করে নিয়ে এক বন্ধু বলছে, বেঁচে গেল ও(মানে ছেলেটা)। নাকি এক পাত্র বিষ খেতে যাচ্ছিল, ঠোঁটের ডগা থেকে সরে গেছে, কান ঘেঁষে গুলি বেরিয়ে গ্যাছে। ঃ-)
    পারাপার এ শুধু এই কেসটা না, আরো আছে এরকম কেস।

    তারপরে আর একটা উপন্যাসে দ্যাখো, এক বোস এর বৌকে বোস প্রায় ডিভোর্স দিয়ে দ্যায় দ্যায় অবস্থা, তারপরেই এই ব্রাহ্মণ ছেলেটা মহিলাকে বিয়ে করবে এরকম পরিস্থিতি, কিন্তু বুঝিয়ে বাঝিয়ে বোসকেই ওর বৌ ওর ঘাড়ে তুলে দিয়ে শেষরক্ষা হল। কারণ মেয়েটা যে মিত্র বংশের! কে না জানে ঘোষ বোস গুহ মিত্র---এরা পাল্টি ঘর।
    ঃ-)
    আরো শয়ে শয়ে আছে। প্রায় প্রত্যেকটাতেই খুঁজলে মিলবে। এমনকি শর্ট স্টোরি গুলোতেও আছে।
    ঃ-)
  • Atoz | 161.141.84.108 | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০৪:৪৫718564
  • সবচেয়ে বিরক্তিকর কেস হল, কল্পবিজ্ঞান নাম দিয়ে যে শর্ট স্টোরি গুলো, সেখানেও দেখা যায় লোকে গ্রহে গ্রহান্তরে ঘুরে বেড়ায়, কিন্তু দেখা যায় বৈশ্য বৈশ্যকে বিয়ে করছে আর এই করেই দিব্যি ভব্যসভ্য হয়ে যাচ্ছে। এইরকম না মিলিয়ে মিলিয়ে যখন নিয়ম না মেনে ঘুরতো তখন উলঙ্গ হয়ে ঘুরে উচ্ছন্নে যাবার মতন অবস্থা হয়েছিল, যেই মানতে লাগলো, অমনি সব ভালো। ঃ-)
  • bhagidaar | 106.2.247.250 | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০৫:৪৩718565
  • আমার দেখার দরকার নেই, শীর্ষেন্দুর বড়দের জন্য লেখা প্রায় পড়িইনি বলতে গেলে। স্চ চাইছিলেন উদাহরণ কিন্তু কেউ কিছু স্পেসিফিক দেয়নি তাই তোমাকে ডাকা।
  • T | 190.255.250.96 | ৩০ আগস্ট ২০১৬ ০৬:০১718567
  • শ্চ, গল্প উপন্যাস ইত্যাদিতে লেখা সংলাপ ও বিষয়বস্তু থেকে লেখকের মতলব খুঁজে বার করার চাইতে বরং আপনি শীর্ষেন্দুর লেখা আমার ঠাকুর বইটা দেখুন। আনন্দ বার করেছে। লেখকের সরাসরি নিজের কথাই বলেছেন। কিছু থাকলে ওতেই থাকবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন