এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে আরো দু-চার কথা

    Dipankar
    অন্যান্য | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ১২৭৯৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bip | 183.67.3.44 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:৪৪722827
  • আমার প্রথম টার্গেট ছিল ৩৩ এ রিটারমেণ্ট কারন ২৮ এ টেলিকম স্টার্টাপে ঢুকেছিলাম। টেলিকম বার্স্টে সব গেল।

    ৩৮ এ ব্যবসা শুরুর সময় টার্গেট ছিল ৪৫। এখন মনে হচ্ছে ৪৮ বা ৫০ রিয়ালিস্টিক। তবে বর্তমানে যা করি, তা নিজের প্যাশন ও বটে। ফলে এই ভাবে ৭০ টানতে হলেও ক্ষতি নেই। মুশকিল হচ্ছে রিটারমেন্টের পর করবোটাই বা কি।

    কাজের চাপে যা যা করা হয়ে হঠে নি জীবনে/ মানে এগুলো বাকী আছে জীবনে।

    - একটা জম্পেশ পরকীয়া
    - একটি কাব্যিক প্রেম
    - একটি কাঁপানো উপন্যাস
    - একটা সিনেমা বানানো
    - '৯৬ এর পরে লেটেস্ট ফিজিক্সের সাথে আউট অব টাচ। ক্যাচ-আপ করা।
    --ম্যাথের কিছু সাবজেক্ট ঠিক ঠাক শেখা হয় নি, যথা ফাংশনাল আনালাইসিস, ইটো ক্যালকুলাস, পি এলজেব্রা, টপোলজিক্যাল ডেটা আনালিসিস। এগুলো অবসর জীবনের জন্য তোলা আছে।
    - বেড়ানো নিয়ে চাপ নেই। ব্যবসার চাপে ঘোরা, খানাপিনা হয়েই যায় সব শহরে। কিন্ত একবার আন্টার্টিকায় যাওয়ার ইচ্ছা আছে। আর একবার ট্রান্স সাইবেরিয়ান রেলে মস্কো থেকে চীন।
    -কিছু জমি কিনে চাষাবাদ করা। বিশেষ করে সব্জির চাষ।
    -পৃথিবীর ইতিহাস নিজে যেমন করে বুঝেছি-সেই ভাবে লেখা। নেতা না অভিনেতা সিরিজটা শেষ করা।
    -১০০ মতন গরীব ছাত্রদের পড়াশোনা করার জন্য ১০০ টা বাৎসরিক বৃত্তি।

    অদ্ভত হলেও জীবনের অনেক ইচ্ছাই পূর্ন। এখন বাকী ইচ্ছাগুলোও পূর্ন হবে ইনশাআল্লা।
  • Abhyu | 85.137.4.123 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:০০722828
  • - সিকি
    - কবিতীর্থ
    - ঈশান
    - অনমিত্র
    - অনাগ
    - পোটকে
    - বুনু
    - মিঠুদি
    - শিবাংশুদা
    - বিপদা
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:৩৯722829
  • ওহ্হ্হ, অভ্যু!!!!
    ঃ-))))))))
  • Rit | 213.110.242.24 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:২৬722830
  • অভ্যু দা।
    দারুন।

    বিপদা,
    ফাংশানাল অ্যানালিসিসে দেরী করে লাভ নেই।
  • bip | 183.67.3.44 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪০722831
  • ফাংশানাল অ্যানালিসিসে দেরী করে লাভ নেই।

    >>
    সমস্যা আছে। প্রবলেম হ্যাজ। এখন ফাংশনাল আনালাইসিস প্রায় জানি না বলে, টুকটাক কুইলি এলগও লিখে দিই-ঠোক্কর খেতে খেতে মোটামুটি দাঁড়ায়। ঠিক ঠাক শেখার পরে, মোস্ট লাইকলি আর কোনটাই দাঁড়াবে না। তাই ম্যাথ ভালোভাবে শেখার রিস্ক নিচ্ছি না-ওটা অবসরের জন্যই তোলা থাক।
  • রোবু | 213.132.214.84 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪৬722832
  • "এখন ফাংশনাল আনালাইসিস প্রায় জানি না বলে, টুকটাক কুইলি এলগও লিখে দিই-ঠোক্কর খেতে খেতে মোটামুটি দাঁড়ায়। ঠিক ঠাক শেখার পরে, মোস্ট লাইকলি আর কোনটাই দাঁড়াবে না।" - আমাকেও একবার একজন উঁচু মহলের লোক বলেছিলেন তোমরা এতো বেশি জানো বলে তোমাদের এস্টিমেট করতে এতো বেশি সময় লাগছে। না জানলে, তাড়াতাড়ি হয়ে যেত।
  • Yggdrasil | 131.241.218.132 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০৫722833
  • এইটা কীসের লিস্টি দিলো?
  • Yggdrasil | 131.241.218.132 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০৬722834
  • মানে এরা সবাই যদি কো**** হয় তাইলে ধার চাইবো।
  • Rit | 213.110.242.5 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:১৭722835
  • যজ্ঞ দা,
    এটা হল বিপ পালের স্বপ্নের লিষ্ট। মানে বিপ পাল ঐ লোকগুলোর মত হতে চান। ঃ)
  • Yggdrasil | 131.241.218.132 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:২৩722670
  • ধুর, আমি ভাবলুম সবাই বোধায় আমাকে এট্টু এট্টু করে ধার দেবেঃ-(
  • পাতি | 190.179.142.19 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:০৭722671
  • নাগরিকের সোশ্যাল সিকিউরিটি , মিনিমাম ওয়েজেস দাবি করা আর সততার সাথে নিজের আয়বৃদ্ধি সঞ্চয়ের তো কোনো বিরোধ নেই । ইন ফ্যাক্ট স্ক্যান্ডিনেভিয়ান কান্ট্রি গুলোতে বড় হনুরাও তাই করে । এককের কথায় একমত "প্রতিটা মানুষের স্বপ্ন -ইচ্ছে -এক্সেলেন্স এর জায়গা আলাদা । পিয়ার প্রেসার তো যে কোনো ফিল্ডের কমন ব্যাপার । সেটা কতটা নেবে , নেবে না সে নিজের গল্প ।" আর শিক্ষা স্বাস্থ্য খরচ এতো বেশি কেন সেই প্রশ্ন তোলা যুক্তিযুক্ত ; কিন্তু বেশি বলে সেগুলোর জন্যে সঞ্চয় না রাখা তো বোকামি । কেউ হয়তো মারুতি ছেড়ে হোন্ডা , হোন্ডা ছেড়ে BMW কিনতে ভালো লাগে , আমার তেমন সারা দুনিয়া ঘুরতে ,বিভিন্ন দেশের খাবার খেতে ভালো লাগে । তো দুনিয়া ঘুরতেও তো কোটি টাকা লাগবে। আমি যদি আমার যোগ্যতার রোজগারে ফুর্তি করি তাতে তো কোনো অন্যায় নেই।
  • pi | 11.39.39.31 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:৪২722672
  • অন্যায় কে বলেছে ?
  • রৌহিন | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:১৩722673
  • "কোটি কোটি টাকা"র পক্ষে একক সওয়াল করেছেন যে যাঁরা বলছেন কোটি কোটি টাকা ছাড়া চলবেই না - তাঁরা টাকাটা কেন কোথায় কিভাবে লাগবে তার একটা মডেল দিয়েছেন। বিপরীতে যাঁরা বলছেন এর থেকে অনেক কমেই চালিয়ে নেয় লোকে, তাঁরা কোন মডেল দেননি - শুধু বলছেন চালিয়ে নেয়। সে তো অবুজমাড়ের আদিবাসী মানুষটিও "চালিয়ে নেয়" - কিন্তু সেটাই কি মডেল?
    এখানে আমরা পুরো বিষয়টাকে একবার ফিরে দেখি। যখন লাইফ ইনস্যুওরেন্সে কাজ করতাম, হিউম্যান লাইফ ভ্যালু ক্যালকুকেট করা শেখানো হত। তো আমাদের এইচ এল ভি ক্যালকুলেট করতে শেখানো হয়েছিল মানুষের খরচার অনুপাতে (ট্র্যাডিশনালি এটা মানুষের আয়বৃদ্ধির অনুপাতে শেখানো হয়ে থাকে)। মোদ্দা হিসাব, ওনার এখনকার বয়স থেকে ষ্ট বছরে রিটায়ারমেন্ট ধরলে যতদিন বাকি আছে, ততদিন আগের সংসার খরচের তুলনায় বর্তমান খরচের তুলনা করা এবং তারপর সেই বৃদ্ধির পরিমাণ পরবর্তী সময়ে এড আপ করা - অর্থাৎ সেটা রিটায়ারমেন্টের সময়কার খরচ। এবং তারপর আপনি আর ইনকাম করবেন না, কিন্তু বাঁচবেন (জীবন বীমার ভাষায় বেশীদিন বাঁচাটাও একটা পোটেনশিয়াল রিস্ক) - কাজেই যদি সম্মানজনক জীবন যাপন করতে চান, তবে সেই যতদিন বাঁচতে পারেন, ততদিনের মত টাকা (সেই সময়ের হিসাবে) আপনাকে রিটায়ারমেন্টের সময়ে জমিয়ে ফেলতে হবে। এবং এভাবে বিশ্বাস করুন, সেই প্রয়োজনটা সত্যিই কোটি কোটি টাকা - নো বিগ ডিল। এভাবে দেখালে সম্ভাব্য খরিদ্দারের মনে একটা প্রেশার তৈরী করা যায় - যে এই এমাউন্ট আমি কোথা থেকে পাব - সেই ভয়কে হাতিয়ার করে ইনস্যুওরেন্স বিক্রি। এখানে জীবিন বীমা বিক্রি না করলেও আমরা সেই প্রেশারটা নিজেরাই তৈরী করে নিচ্ছি - কোটি কোটি টাকার প্রয়োজনীয়তার মডেলটা সেখান থেকেই আসছে। এখানে যে ফাঁকিগুলো রয়ে গেছে, যে কোন দক্ষ কর্পোরেটের মতই সেগুলোকে ওভারলুক করা হয়েছে। কিরকম ফাঁকি? যেমন ধরুন অপ্রয়োজনীয় খরচ। আমরা শুধু আগের খরচের তুলনায় এখনকার খরচের মোট হিসাবের তুলনা করছি। কিন্তু সেই সময়ের তুলনায় অপ্রয়োজনীয় কতগুলো খরচ বেড়েছে, তার হিসাব রাখছি না। ইন ফ্যাক্ট, লাগাতার প্রচারের ফলে সেই অপ্রয়োজনীয়গুলোর অনেকগুলোই এখন আমাদের কাছে অবশ্য প্রয়োজনীয়। আমি এগুলির বিরোধিতা করছি না তাই বলে - মানে অন্ততঃ সব ছেড়ে ছুড়ে কৃচ্ছসাধনের মরালিটিতে আদৌ যাচ্ছি না। আমার বক্তব্য, গত কুড়ি তিরিশ বছরে টেকনোলজি একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গেছে - তার আগের দুই-তিনশো বছরে এরকম পরিবর্তন আসেনি। ফলে আমাদের জীবনযাপনে খুব র‍্যাপিড কিছু পরিবর্তন এসেছে। আগামী কুড়ি তিরিশ বছরেও এই পরিবর্তন আসবে - কিন্তু এই হারে অবশ্যই নয়। এটা অনেকটা শেয়ার বাজারের সেলফ কারেকশনের মত। ফলে আগামী কুড়ি তিরিশ বছরে খরচ আদৌ সেই হারে বাড়বে না - যা গত কুড়ি তিরিশ বছরে বেড়েছে। এই বুনিয়াদি ভীতটা ধ্বসে গেলে কোটি কোটি টাকার প্রয়োজনীয়তাটা বেশ কিছুটা দূরে চলে যায় বৈ কি।
    এছাড়া আরো দু-চারটে বিষয় আছে। পঞ্চান্ন বা ষাট বছরে অবসরকে জীবনের মোক্ষ ধরা হয়েছে। যাদের "কোটি কোটি" টাকার ব্যবস্থা নেই, তাদের বিকল্প মডেল সেখানেই - তারা আদৌ ষাটে অবসরের কথা ভাবেন না। বেঁচে থাকলে এক্টিভলি বেঁচে থাকব এবং প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সম্পদ উৎপাদনে বা তার রক্ষণাবেক্ষণে অংশগ্রহন করব এবং তার বিনিময়ে আমার জীবিকা নির্বাহ করব - আমৃত্যু, অশক্ত হয়ে না পড়লে - এটাই বিকল্প মডেল।অবসর না নিলে অবসরে কোটি কোটি টাকার প্রয়োজনীয়তাও অবান্তর হয়ে যায়। এই বিকল্প মডেল নিয়ে কেউ না বলে থাকলেও সারা পৃথিবীর অর্বুদ কোটি মানুষ তাদের দৈনন্দিন জীবনে এই মডেলকে বাস্তবায়িত করে দেখাচ্ছেন। অবুজমাড় থেকে প্রতাপগড়।
    ডিসক্লেইমারঃ পুরো টইটা পড়া হয়নি এখনো। হয়তো যা বললাম আগে কিছু আলোচনা হয়েছে (চোখে পড়েনি আমার) - সেক্ষেত্রে দুঃখিত, রিপিটেশনের জন্য। মূল বক্তব্য বদলাচ্ছে না।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৩৯722675
  • সরি , রৌহিন হবে ।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৩৯722674
  • রৌশান ফাঁকি ধরতে গিয়ে কতকগুলো এসাম্পশন করেছেন , ভুল ঠিক বাকিরা বিচার বিচার করুন আমি শুধু সেগুলো পয়েন্ট আউট করে দি :

    "যেমন ধরুন অপ্রয়োজনীয় খরচ। আমরা শুধু আগের খরচের তুলনায় এখনকার খরচের মোট হিসাবের তুলনা করছি। কিন্তু সেই সময়ের তুলনায় অপ্রয়োজনীয় কতগুলো খরচ বেড়েছে, তার হিসাব রাখছি না।"

    অপ্রয়োজনীয় খরচ মানে কী ? কিছু লোকের জিনিস কিনে ব্যবহার না করে জমা করার অভ্যেস আছে । ঘরভর্তি গ্যাজেট কোনোদিন চালিয়ে দেখে না । সেটা খারাপ । মিনিমালিস্ট লাইফস্টাইলে এখন থেকেই কাট করতে বলা হয় । কিন্তু একটা লোক যা কিনছে এবং ব্যবহার করছে তাকে "অপ্রয়োজনীয় " বলা হচ্ছে কীসের ভিত্তিতে ? জাস্ট আমার মনে হচ্ছে আপনার স্মার্টফোনের কী দরকার এমনি ফোন দিয়েই চলে যেত তাই অপ্রয়োজনীয় ?? আমরা কেও অন্যের "প্রয়োজন " ডিফাইন করে দিতে পারিনা । তাই প্রয়োজন কিং বোঝার একটাই পদ্ধতি আছে তা হলো যা কেনা হচ্ছে তা প্রকৃতবাহেব কনসিউম হচ্ছে কিনা । যেমন ধরুন কেও 100 জিবির ডেটা প্যাক কিনে মাসে মাত্র ষাট জিবি খরচ করে । এক্ষেত্রে বাকি খরচ টা নিঃসন্দেহে অপ্রয়োজনীয় । এছাড়া , জাস্ট মনে হলো তাই বলে দিলুম অমুক অপ্রয়োজনীয় খরচ এটা কোনো ডেফিনিট রাস্তা কী ।

    "গত কুড়ি তিরিশ বছরে টেকনোলজি একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে গেছে - তার আগের দুই-তিনশো বছরে এরকম পরিবর্তন আসেনি। ফলে আমাদের জীবনযাপনে খুব র‍্যাপিড কিছু পরিবর্তন এসেছে। আগামী কুড়ি তিরিশ বছরেও এই পরিবর্তন আসবে - কিন্তু এই হারে অবশ্যই নয়। "

    আমাদের চারপাশে শুধু বৈদ্যুতিন জগতের ট্রানজিস্টরের কথা যদি ধরি তাহলে মুরস ল্য বলছে :



    অথাৎ , টেকনোজির উন্নতির হার কমে যাবে , খরচ কমে যাবে এরকম বলার ভিত্তি কী ? সেন্সরের দাম কমছে বলে এমন অনেক অনেক ক্ষেত্রে সেন্সর ইউস হচ্ছে যা আমরা আগে ভাবতেই পারতুম না । বাথরুম হয়ে যাচ্ছে প্যাথলজি ল্যাব । ঘরের দেয়াল হয়ে যাচ্ছে ইমোশন ম্যানেজার । এগুলোই আগামী দশ -বারো বচ্ছরের টেকনোলজি । বেশি দূরে তো যাচ্ছি ই না । কোথায় টেকনোলজি বিবর্তনের হার কোমর সম্ভাবনা দেখছেন ? আর এগুলো আপনার এখন শুনে খেলনা মনে হতে পারে কিন্তু এর ব্যবহার মোটেই খেলনা বা অপ্রয়োজনীয় থাকবেনা ।

    চিকিৎসা আরো দামি হবে । তার কারণ এই নয় যে ওষুধের দাম বাড়বে । হ্যাঁ , এথনিসিটি বা জেনেটিক সেনসিটিভ ড্রাগ হলে তাদের দাম বাড়তে পারে , কিন্তু বেসিক ড্রাগ , ওভার ডি কাউন্টার এগুলো কমবে । কিন্তু এখানে একটা বড় কিন্তু রয়েছে :

    আমরা এখন বহু অসুখ হলে মাস ছয়েক রোগীর সঙ্গে টানাটানি করে চোখের জল ফেলে তার মৃত্যু মেনে নি । ভবিষ্যতে (খুব সুদূর না , কারণ অর্ধেক হয়ে গ্যাছে ) কৃত্তিমভাবে প্রস্তুত শরীরের ভেতরকার অন্য আসছে । লিভার আর কিডনি ও আসছে । প্যানক্রিয়াস হয়ে গ্যাছে । এবার ধরুন এগুলো সফলভাবে মার্কেটে আসার পর এর দাম হবে প্রথমদিকে বিশাল বেশি । বিশ -পঞ্চাশ লাখ এর কমে নয় । তো আপনার সামনে আপনার একজন কাছের লোক যদি প্যানক্রিয়াসের রোগে ভুগে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যান তাহলে আপনি কী করবেন ? ওই পঞ্চাশ লাখের প্যাংক্রিয়াসটা এফোর্ড করার চেষ্টা করবেন নাকি

    " সারা পৃথিবীর অর্বুদ কোটি মানুষ তাদের দৈনন্দিন জীবনে এই মডেলকে বাস্তবায়িত করে দেখাচ্ছেন। অবুজমাড় থেকে প্রতাপগড়।"

    এই লাইনটা একটা সাদা কাগজে লিখে তার মাথার কাছে রেখে ধীরে ধীরে বিদায় নেবেন । ক্যামেরা ব্লার করে আসবে । সিনেমার পর্দায় "দি এন্ড " ভেসে উঠবে ।

    কোনটা ?
  • kc | 198.70.12.15 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৪১722676
  • ধুস, এত কিছু ভেবে বাঁচা যায় নাকি? যতটা পারা যায় সঞ্চয় করে যেতে হবে, সব সময়েই কিছু না কিছু মানি আর্নিং কাজ করতে হবে। বাঁচার জন্যি কিছু বেসিক চাহিদা কমালেই কাফি। ফিউচার জেনেরেশন একটু দেখবে এই ভরসা রাখলেই অনেক। আর সবথেকে জরুরী, কোনওরকম মানি মিন্টিং কঠিক অসুখ হলে স্বেচ্ছায় বাই বলে লাইফ থেকে খসে যাওয়ার ধক।
  • lcm | 60.242.74.27 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫৩722677
  • তা বললে হবে... সমস্ত পসিবিলিটির জন্য তৈরি থাকতে হবে... কিডনি, প্যানক্রিয়াস, লিভার...হার্ট, ব্রেইন, হাত, পা, চোখ... রিপ্লেস করার জন্য টাকা জমাতে হবে.... আর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের দাম যেভাবে বাড়ছে...
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০১722678
  • হ্যা , ইউথ্যানেশিয়া আইনি হোক । খরচ করতে না পারলে যেন মরে যেতে পারি , সেটা আমিও চাই । কিন্তু এখানে তো সাসটেইনেবল লিভিং মডেল নিয়ে কথা হচ্ছে , ডাইং মডেল নয় :) কাজেই আমি জানতে উৎসুক কীভাবে এসবকে পাশ কাটিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব । বা কারা থাকছেন । আমি যদ্দুর জানি প্রচুর মানুষ থাকছেন না । তাঁরা ডাইং মডেল বেছে নিচ্ছেন । কিন্তু প্রথম থেকেই দাবি করা হচ্ছে এর বাইরেও একটা "লিভিং মডেল" আছে । তো সেটা জানতে চাই ।
  • kc | 198.70.12.15 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০৯722679
  • হ্যাঁ, তাছাড়া আজ বাদে কাল যুদ্ধুতো হবেই । পরমাণু বোমও পড়বে। তেজস্ক্রিয়তা থেকে বাঁচার জন্যি কিছু ছাতা আর স্যুটও লাগবে। নতুন টেকনোলজি বলে সেগুলোও বেশ দামী হবে সন্দেহ নাই। ......
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:১১722681
  • ছোট ছোট উদাহরণ ভাবলেই বুঝতে পারবেন : এখন একটা ঘরের দেয়াল রং করতে কত খরচ পরে ? সেনসিটিভ ওয়াল এ খরচ কত পর্বে ?

    আপনার স্ত্রী শিশুমনোচিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে এসে বললেন , অন্ততপক্ষে বাচ্চার জন্যে বাড়িতে সেনসিটিভ ওয়াল লাগাতে হবে । কারণ বাচ্চার জেদ দেখানো -চেঁচিয়ে কথা বলার হ্যাবিট তৈরী হচ্ছে । এদিকে দেশে আইন হয়ে গেছে বাচ্চাকে বকা যাবেনা শুধু তাই নয় , কোনোরকম রং কন্ডিশনিং ও করানো যাবেনা । বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে পসিটিভ রিইনফোর্সমেন্ট করতে হবে ।

    এটা করবে সেনসিটিভ ওয়াল । দেয়াল ভর্তি হাসিখুশি মিকি মাউস জন্তু জানোয়ারের ছবি । চেঁচিয়ে কথা বললে বা নেগেটিভ ইমোশন শো করলেই তাদের চোখ মুখ বদলে যাবে তারা কষ্ট পাবে , কাঁদবে । বাচ্চা ধ্হীরে ধীরে বুঝে যাবে । বড়রাও শুধরে যাবে । ধীরে ধীরে এটাই সভ্য ফ্যামিলি লাইফের অঙ্গ হয়ে যাবে ।

    এই হলো আশু ভবিষ্যৎ । এবার ঠিক করুন কোনটা প্রয়োজনীয় কোনটা অপ্রয়োজনীয় । সঙ্গে খরচটাও হিসেবে করবেন ।
  • কচ | 198.70.12.15 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:১২722682
  • একক, তুমি যা কইতেছ, সেটা সাস্টেইনেবল লিভিং মডেল মোটেও নয়, সেটা হল গিয়ে যেন তেন প্রকারেণ, সংরক্ষণের মডেল। তা নো ডাউট, সেটা দামী বটেক।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:১৫722683
  • যেদিন মানুষ প্রথম পাহাড়ের টুকরোকে ঘষে মেজে বাঁধানো দাঁত তৈরী করেছিল সেদিনই সে "সংরক্ষেনের মডেল " এ ঢুকে যায় । তারপর সেটা সাসটেইনেবল এর অঙ্গ । এভাবেই চশমা এসেছে । এভাবেই কন্ট্যাক্ট লেন্স । এভাবেই পেসমেকার । এভাবেই কৃত্তিম প্যাংক্রিয়াস থেকে হার্ট সবই আসবে ।

    একটা মানুষের জীবনে যখন সমস্যা আসে আমরা থিওরি দেখিনা । আমরা দেখি কিভাবে সমস্যা থেকে বেরোনো যায় । সেখানে যে সমস্যায় পড়েছে তার ক্ষেত্রে চক দিয়ে দাগ কেটে , ঐটুকু সাস্টেইনেন্স আর ওর বাইরে গেলেই কনসারভেশন , এরকম বলা যায় কী :)
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:১৫722684
  • *পাথরের টুকরো
  • kc | 47.36.34.114 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:২৯722685
  • এগ্রিড। কিন্তু কোন সমস্যাটা সাস্টেইনেবল আর কোনটা সংরক্ষণীয়, সেটা কে ডিসাইড করবে? সেটা করবে যে লোকটা সমস্যায় পড়েছে একমাত্র সেই। আজকে আইওএস টেনে হোম বোতাম দেইএছে, সেটা দিয়ে ঘরের সব গ্যাজেট কন্ট্রোল করা যাবে। এখন এটা দরকার আছে কিনা কে ডিসাইড করবে? ইন্ডিভিজুয়াল সেল্ফ। নিজের দরকারের ভয় থেকে কোটি কোটি টাকার গল্প দিয়ে সমষ্টিকে ভয় দেখানোর এই কায়দা একেবারেই ফালতু বকোয়াস।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৪১722686
  • অবসসই সে ডিসাইড করবে । রিমোট কন্ট্রোল এর দরকারের উদাহরণ আনলে আপনি যেটা বললেন সেটা আরেকজন এড়িয়েও যেতে পারে । কিন্তু এটাই যদি প্লে স্কুলে বাচ্চার হাতে আরএফআইডি ব্যান্ড লাগানো দরকার কিনা এই জায়গায় আসে তখন কিন্তু সেটা আর সিম লেংথে থাকছে না । পোলিও টিকা দরকার কিনা সেটাও তো ইন্ডিভিজুয়াল ই ডিসাইড করে । কিন্তু সেখানে ডিসিশন মেকিং টা বাধ্যবাধকতার পর্যায়ে । নইলে কন্সিকোয়েন্সেস মেনে নিতে হয় । এখানে পোলিও টিকার দাম মাস প্রোডাকশন হয়ে কমেছে তাই । এদিকে সারভাইক্যাল ক্যান্সারের টিকার দাম কমেনি ।

    কাজেই ভাবলেই বুঝবেন , আসলে আমরা যেটা ব্যক্তি -সমষ্টি এইসব বলে রিয়ে যেতে চাইছি সেটা হলো কারা চাইলে ডিসিশন নিতে পারছে আর কারা ইচ্ছে থাকলেও ডিসিশন নিতে পারছেনা । সাস্টেইন্যান্স ভার্সেস কনসারভেশনের লজিকে ফর ডি টাইম বিইং যদি এইটুকু ভেবে নিয়ে যে কৃতিম অঙ্গের দাম আমার ধরা ছোয়ার মধ্যে তাহলেই কিন্তু আমি এফোর্ড করছি । যদি এমন হতো যে কৃত্তিম প্যানক্রিয়াস পাঁচ লাখ না হলে পাঁচ হাজার হলেও আমি বলে দিতুম না আমার দরকার নেই আমার সাধ হয়েছে ড্যাং ড্যাং করে মরবো , তাহলে তখন গিয়ে এতো "ডিসাইড " করার প্রশ্ন উঠতো । একচুয়ালি যে করছেনা সে মোটেই "ডিসাইড " করে করছেনা এমন নয় । পারছেনা তাই করছেনা । তাই ডিসিশন সংক্রান্ত যুক্তিটাই ভুল :)

    এতো টাকা খরচ আমিও করতে পারবোনা । মরে যাবো । কিন্তু তাইবলে সেটাকে আমার ডিসিশন বলে চালাবো ক্যানো ? সস্তায় পেলে ওই কৃত্তিম অঙ্গ ব্যবহার না করতুম যদি তখন ডিসিশন বলা যেত ।
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:০৪722687
  • কী আশ্চর্য্য, অ্যাফোর্ড করতে পারলে কিনব, না পারলে কিনবনা। এটাই তো ডিসিশন। এলেতে বেলেমাছ অ্যাফোর্ড করতে পারিনা, তাই কিনিনা, দেশে পারি তাই কিনি। অসুবিধে নেই তো।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:০৮722688
  • হে হে হে এফোরডিবিলিটি এগ্নস্টিক ভলান্টারি ডিসিশন তো ক্যাপিটালিস্ট রা বলে হে হে ভেবে দেখুন যুক্তি খুঁজে খুঁজে কোন গাড্ডায় পড়লেন , এভাবে প্রমান করা যায় এফোর্ড না করতে পারাটাও একটা ডিসিশনের আউটকাম অতএব গোমাতা ও মানুষ সকলেই নিজের নিজের পাপে কষ্ট পাচ্ছেন :):) এই লাইনে এগোনোর আগে আট্টু ভাবুন ।
  • dd | 59.207.57.210 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:০৯722689
  • খুব চমতকার আলোচোনা হচ্চে। লাভলি। গ্রাফও আছে। ভেরী নাইস।
    কিন্তু অভ্যু একটা লিস্টি দিয়েছে। সেটা পড়ে কতোজনে তো হেসেই কুরুক্ষেত্র। আমি কিন্তু সেটির ইসেটাই বুঝি নি। তো কোনো সহৃদয় ইয়ঙ্গ পারসন যদি একটু খোল্স্সা করে বলেন তো নিশ্চিন্ত হই।
    এ টুকুই আব্দার।
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:১৪722690
  • আবার সুতো টানার দরকার হচ্ছে কেন? কোনও জিনিস সস্তা হয়ে গেলেইতো সাসটেইনেবল মডেলে এসে যাচ্ছে। আক্রা হলেই সেটা সংরক্ষণের মডেল। এটা মানতে অসুবিধে কেন হচ্ছে?
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:২৬722692
  • ডিডিদা, ওটা বিপের আগের পোস্টের বুলেট পয়েন্টগুলার রেসপেক্টে গুর্চর রেসিডেন্ট এসেমিদের লিস্টি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন