এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে আরো দু-চার কথা

    Dipankar
    অন্যান্য | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ১২৮০৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:২৭722693
  • মানতে অসুবিধে হচ্ছে কারণ এটা দুমুখ খোলা মডেল নয় । একটাই মুখ । হয় বাঁচো নয় মরে যাও । এবং এক্ষেত্রে মডেল অফ লিভিং নিয়ে কথা হচ্ছে , ডাইং নয় । কাজেই এটা টোটাল এফোরডিবিলিটি মডেলের একটা সাবসেট যা হলো লিভিং মডেল । সেখানে এফোর্ড না করতে পারলে মডেলের বাইরে বেরিয়ে যেতে হবে । কারণ সেই মুহূর্তে আমি ডাইং মডেলে পরে গেলুম ।

    কাজেই সাস্টনিন্যান্স মানে সংরক্ষণ বলুন বা বেঁচে থাকা বলুন , যাই নাম দিন আল্টিমেটলি এটা প্রমাণিত যে : খরচ ও সেভিংস হাই লেভেলে বাড়াতে না পারলে সাস্টেইন করা সম্ভব না । যতক্ষণ পারছি লিভিং মডেলে আছি । যেই পারছিনা ডাইং মডেলের মেম্বার হয়ে গেলুম । অর্থাৎ কিনা অর্বুদ কোটি মানুষ এই ভেবে "বেঁচে আছেন " কথাটা দাঁড়ালো না কারণ তাঁরা "বেঁচে নেই " :))
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৩৫722694
  • মডেল অফ লিভিং না, সাস্টেইনেবল মোডেল অফ লিভিং। ডায়িং কথাটা ফারফেচেড, কেন আমদানী করলা কে জানে? আর মানুষকেতো মরতে হবেই। যখন বেঁচে থাকা আর সাস্টেইনেবল নয়, তখন মরতেই হয়। তাই বলে কি সেটা ডায়িং মডেল? কিভাবে?
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৩৮722695
  • আর সাসটেইন করাতো অওশ্যই সম্ভব। কারণ কোটি কোটি অর্বুদ অর্বুদ লোক বেশ পরিণত বয়স অবধিই বেঁচে থাকছেন। শুধুমুধু ভয় দেখালেই হব্যা নাকি?
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৫০722696
  • মানুষ মরণশীল এটা এই তর্কে আনলে কেমন একটা : মেয়েদের তো বিয়ে দিয়ে দিতে হবে , পড়িয়ে কী লাভ ......এরকম শোনাচ্ছে :( যদিও একদম সেম নয় ।

    মানুষ যদ্দিন বাঁচে তদ্দিন তার দায়িত্ব কর্তব্য ইচ্ছে এগুলো পূরণ করার চেষ্টা করে । মরবে কখনো না কখনো সবাই । এটা সত্যি। কিন্তু অমুক বয়েসের মধ্যে আমি মারা যাবো এটা সত্যি হলে জ্যোতিষ মানতে হতো । অর্থাৎ বাঁচার সম্ভাবনা সর্বদাই ওপেন ।

    যে মডেলে এফোরডিবিলিটির কারনে বাঁচার সম্ভাবনা ওপেন থাকছেনা সেটা সেই খানে গিয়ে ডাইং মডেল । সেই কারণেই আমরা এফোরডিবিলিটি বাড়িয়ে বেঁচে থাকার চেষ্টা করি । উই এফোর্ড টু স্টে এলাইভ ।

    এটা সবার ক্ষেত্রে সত্যি । একজন চাষি একজন রিক্সাওয়ালা একজন কারখানা মালিক সবার ক্ষেত্রে । কিন্তু , আমি অন্ধ হলে যেমন সূর্য ওঠা মিথ্যে হয়ে যায়না , তেমনি , কৃত্তিম হার্ট বাস্তবে আছে কিন্তু সেটা এফোর্ড করতে পাচ্ছিনা বলে মরে যাচ্ছি এটা কোনো সাসটেইনেবল লিভিং মডেল নয় । এরকম না যে আমি "অমর" বলে এবস্ট্রাক্ট কিছু হওয়ার চেষ্টা করছি তাহলে সেটা মডেলের বাইরে চলে যেত । যেটা চেষ্টা করা হচ্ছে সেটা বাস্তবে এচিভ করা যায় এমন কিছু ।

    তো , সেকারণেই সকলেই একটা সময় -একটা সামর্থ্য অবধি গিয়ে ডাইং মডেলের কাছে সাবস্ক্রাইব করে । কিন্তু সে চায় এই সময়টা বাড়াতে । কারণ সাব্স্ক্রাইবটা কোনোদিনই ভলান্টারি নয় । বাধ্য হয়ে , অক্ষমতায় । সময় বাড়ানোর ইচ্ছেটা ভলান্টারি ।

    আলোচনাটা এখন থেকেই শুরু হয়েছিল । কারণ দাবি করা হচ্ছিলো যে অন্যভাবে সাস্টেইন করা সম্ভব । এটা একটা মারাত্মক প্রবণতা । বহু মানুষ কিছু মানুষের তুলনায় , অনেক দ্রুত ডাইং মডেলের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হচ্ছেন এই সত্যিটাকেই চোখ ঠারা হয় যদি বলে দিই যে ওনারাও তো সাস্টেইন করছেন । না করছেন না । বরং কীভাবে আরও রোজগারের রাস্তা হতে পারে , কীভাবে আরও লোককে আরও বেশিদিন ধরে লিভিং মডেলের মধ্যে রাখা যায় তা নিয়ে কথা হতে পারে । কিন্তু এইযে টিপিকাল আবলুসী স্বপ্ন যে আহা একটু কম কম খাক সবাই কম লোভ করুক কম রোজগার করুক টাকার পেছনে না ছুটুক তা হলেই পৃথিবীতে কাগজ ফুলে পরাগরেণু ফুটবে , এর মধ্যে কারো কোনো উন্নতি নেই , শুধু আত্মপ্রবঞ্চনা ও লোককে ভুল বোঝানো আছে ।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৫৫722697
  • "কারণ কোটি কোটি অর্বুদ অর্বুদ লোক বেশ পরিণত বয়স অবধিই বেঁচে থাকছেন। "

    না , মোটেই সবাই বাঁচছেন না :) ইঁদুরের মতো মরছে প্রচুর মানুষ । কিন্তু হ্যা , তার মধ্যেও অনেকে চেষ্টা করছেন অল্টারনেটিভ লিভিং খুঁজে নিতে । গ্রামে -পাহাড়ে গিয়ে একটু জমিতে সামান্য চাষ বাস শিখে চালানো যায় কিনা ভাবছেন । এগুলো কোনোটাই পুরো সফল হয়নি কিন্তু চেষ্টা করছেন অনেকে । আমার খুবই আগ্রহ আছে মিনিমালিস্ট লাইফস্টাইল এন্ড লো কস্ট সাস্টেইনেবিলিটি নিয়ে । কিন্তু , কোনো বিকল্পের চেষ্টা না করে জাস্ট বেশি রোজগার করে বেশি খরচ করে যাঁরা বেঁচে থাকছেন তাদের ওপর হাউলিং করার প্রসেস টা পপুলিস্ট ও সস্তা মনে হয় । ওতে কোনো সমাধান নেই । এইটুকুই । আপাতত কল আসবে , কাজেই কাটি ।
  • কভ | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:০২722698
  • মোবাইল থেকে আছি, তাই বড় করে লিখতে পারছিনা, কিছু ভাল পয়েন্ট অবশ্যই আছে। আছে কিছু আজগুবিও। সাস্টেইন করার জন্যি যেটুকু খাওয়ার দরকার, তার বেশী খেতে গেলেই সেটা অন্য মডেল। লোভের মডেল। তা সেটা থাকুক, লোভ থেকেইতো নতুন উদ্ভাবন হয়, 'সভ্যতা' আগায়। কিন্তু তাইবলে লোকের লোভকেও সাস্টেইনেবল মডেলে ঢোকাতে হবে নাকি? কেন?
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:০৪722699
  • হাউলিং কেউ কচ্ছেনা। অন্যদের ভয় দেখানোকে আপত্তি জানানো হচ্ছে।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:০৭722700
  • আরে কেও ওরকম উদ্দেশ্য নিয়ে ভয় দেখায় না । আমি অন্তত দেখাই না । যারা হাতি দেখতে পাচ্ছে তারা বাকিদের পালা পালা বলছে । এবার যার কাছে হাতি নারায়ণ সে থাক না বুক চিতিয়ে :)
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:১০722701
  • :-)
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:১৭722703
  • "লোভ " শব্দের ব্যাখ্যা কী ?

    এক্স- এ পাপ -পাপ এ মৃত্যু । এটা আগে ডিফাইন করে এক্স এর জায়গায় লোভ বসানো হয়েছেঃ তাই সেটা লোভ । নইলে "প্রয়োজন" হতো । তাইনা ? আমরা পেটরোগা বন্ধুদেরই তো বলি ওরে ওতো গিলিসনা আবার বাথরুম ছুটবি , কারণ সে আগেও ছুটেছে ।

    তো সেইরকম ক্ষেত্রে লোভ । সেটা কখনোই সাস্টেইনেবিলিটি নয় । যা করতে গিয়ে আপনি সাস্টেইন করতেই পারছেন না তা সাস্টেইনেবিলিটি হয় কীকরে । আমি যদি এখন ভাবি দিনে 12 ঘন্টা খেতে যা রোজগার করছি 24 ঘন্টা খেটে তার দ্বিগুন হবে কী আনন্দ তাহলে তো এমনিই পটল তুলবো :) সেটা লোভ কারণ আমার সেখানে মৃত্যু আছে । আমাকে ভাবতে হবে অন্য কী করে সাস্টেইন করতে পারি ওই সময়েই । সবাই এরকমভাবেই চেষ্টা করছে । সকলেরই সীমাবদ্ধতা আছে । সেটা না বুঝে ঝাঁপ দিয়ে পড়লে তখন লোভ বলা যায় ।

    আর যদি "বেঁচে থাকার লোভ " বলেন তাহলে , সেটা লোভ না । কারণ মৃত্যু কারো প্রেয় না ।
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:২৫722704
  • আরে বললা যে সবাই একটু কম খাক, সবাই কম লোভ করুক ....। লোভ কথাটা সেখান থেকেই তো এল।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৩০722705
  • বুঝেছি । ওটা বললুম কারণ লোভ কথাটাকে অপব্যাখ্যা করা হয় । কত সামাজিক কন্সট্রাক্ট আছে কী "প্রয়োজনীয় " আর তার বাইরে গেলেই "লোভ " । তারাই ওই কথাগুলো বলে ।

    একটা বয়েস হলেই লোকে চাপ দেয় বিয়ের জন্যে , তারপর বাচ্চার জন্যে । এগুলো হয়তো সে সেভাবে চায়নি বা এগুলো এফোর্ড করার ক্ষমতা তার নেই । কিন্তু এইদিকে ঠেলে দেওয়া হয় । কিন্তু েকে কেও লোভ বলবেনা কারণ জন্মেছ মানে এন্ডি গেন্ডি পয়দা করবে এটা সামাজিক কন্সট্রাক্ট । "লোভ " নয় । অথচ ওটাই তাকে তার এফোরডিবিলিটির বাইরে টেনে নিয়ে গিয়ে সাস্টেইনেবিলিটি কমিয়ে দিচ্ছে ।

    "লোভ " বলার প্রচলন হচ্ছে যে কাজ "সবাই করছেনা " সেগুলো এচিভ করতে করতে গেলে । তখন তুমি লোভী ।
  • kc | 198.70.31.77 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৩৪722706
  • যারা "হাতি দেখতে পাচ্ছে তারা বাকিদের পালা পালা বলছে " আর কিছু লোক হাতিটা দেখতে গিয়ে দেখছে, সেটা আসলে আকাশে হাতির মত দেখতে কালো রঙের একখান মেঘ। বৃষ্টি হলে ভালো জল হবে, অসুবিধেও। তবে কাটিয়েও দেওয়া যাবে, একটা শেল্টার থাকলেই অনেক।
  • sm | 53.251.91.253 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৪২722707
  • রিসেন্ট একটা স্টাডিতে দেখাচ্ছে (ল্যানসেট) হেলথ এর আদর্শ দেশ হিসাবে আইসল্যান্ড 1 নম্বর,তারপর দুটো স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশ। ইউকে 5 নম্বর ,জার্মানি বোধ হয় 12 আর ইউ এস 28 নম্বর।
    এটা কেন হলো? এফোরডিবিলিটি কি সব?
    ধরাযাক ভারতের রাস্তাঘাটের অবস্থা খুব খারাপ আর স্যানিটেশন পুওর।
    তাহলে ভারতে হেলথ কোয়ালিটি কমবে ও গড় আয়ু ও কমবে। এখানে আম্বানি, টাটা বা ধনীরা সব কিছু কিনতে পারলেও তাদেরও ,গড় আয়ু ও হেলথ এর মান কমবে।
    আমেরিকা তেও তাই বহু লোকের এফোরডিবিলিটি ইউরোপিয়ান কান্ট্রির থ্রেকে বেশি থাকা সত্ত্বেও পজিশন নেমে গেছে।
    অর্থাৎ হেলথ ব্যাপার টা একজন ইন্ডিভিজুয়াল কন্ট্রোল করতে পারেনা।এটা পুরো জাতি ও দেশের সমষ্টিগত ব্যাপার।
    স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশে থাকলে হয়ত আপনার টিবি হবার চান্স খুব কম কিন্তু যেই ভারতে থাকলেন হয়তো এম ডি আর টিবি তেই হয়তো ফুটে গেলেন। তা যতোই এফোরডিবিলিটি থাকুক না কেন। কারণ রাস্তা, ঘাট, অফিস, ট্রেন, প্লেন যেখান থেকেই হোক না কেন,ভারতে আপনার দুরারোগ্য টিবি হবার চান্স বেশি।
    আবার ভারতে রাস্তা ঘাটে একসিডেন্ট হবার চান্স ও বেশি। আপনি ধনী হলেও উন্নত দেশের স্বাপেক্ষে বেশি ভালনারেবল।
    কিন্তু এই ভারতেই নিজের সঞ্চয়ের পরিমান কমিয়ে যদি সরকারের ঘরে হেলথ ট্যাক্স হিসাবে এক্সট্রা মানি তুলে দেওয়া হয়; হয়তো ভারতের পজিশন 120 থেকে কয়েক বছরে 20 তে চলে আসবে- নিজের হেলথ ও গড় আয়ু ও হয়তো বৃদ্ধি পাবে।
    আর গ্যাজেট এর কথা তো বাদ ই দিলাম ।নিজের মানসিক শান্তির জায়গায় অশান্তি হয়তো বাড়বে। স্থূলতা বৃদ্ধি পাবে আর হেলথ ও খারাপ হবে।
    অর্থাৎ পয়সা দিয়ে একটা দিক ধরে রাখতে গেলে আর একটা দিক ঝুলে পড়বে।
  • রৌহিন | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৪৬722708
  • "আর যদি "বেঁচে থাকার লোভ " বলেন তাহলে , সেটা লোভ না । কারণ মৃত্যু কারো প্রেয় না ।" - এইটায় ভীষণভাবে একমত। মৃত্যু কারোই প্রিয় হবার কোন কারণ নেই - বেঁচে থাকাটাই আসল জার্নি। কিন্তু একক আমার প্রায় সবকটা বক্তব্য নিয়ে আলোচনা করেও একটা জিনিষ বোধ হয় মিস করে গেলেন - অবসর না নেবার কথাটা। আমি ওপরেও একবার লিখেছি - আবারো লিখছি - আমি কৃচ্ছসাধন ইত্যাদির কথা আদৌ বলিনি। আমি যতক্ষণ রোজগার করছি, ততক্ষণ আমার যা রোজগার তার মধ্যেই আমি আমার সাসটেইনেবিলিটি খুঁজে নেব - কোটি টাকার হিসাব যতই দেখান, আমাকে আমার পকেট অনুযায়ীই সাস্টেন করতে হবে। সেটাকে ডায়িং মডেল বলবেন না লিভিং মডেল সেটা থিয়োরির সমস্যা, বাস্তবে আমার হাতে ওইটুকুই রিসোর্স, আমি আমার সাধ্যমত তাকে বাড়ানোর চেষ্টা করব, কিন্তু সাধ্য আমাদের সবারই লিমিটেড। কুড়ি বছর আগের তুলনায় আমার খরচ বেড়েছে, রোজগারও বেড়েছে - আমার বলে না, প্রত্যেকের - এবং যে যার নিজের মত করে সাস্টেইন করার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কোটি টাকার গপ্পটা আসছেই ওখান থেকে -ওই রিটায়ার করার পর কাজ করব না, অতএব রোজগার থাকবে না, কিন্তু প্রভিশন থাকতে হবে। এই জায়গাটাকে নেগেট করছি আমি। রিটায়ার করার ধারণাটাকে চ্যালেঞ্জ করে। বয়স বাড়লে মানুষের কিছু কর্মক্ষমতা কমে যায়, কিছু ক্ষেত্রে আবার বাড়েও। সুতরাং কাজের ধরণ পাল্টাতে পারে, কাজ করা বন্ধ করে আনপ্রোডাক্টিভ হবার চিন্তাকে সাস্টেইনেবল মডেলের অংশ বানাতে যাব কেন? কেউ পঙ্গু বা অশক্ত হয়ে পড়লে আলাদা কথা - সেক্ষেত্রে তাকে সাস্টেইনেবল মডেলে রাখা হবে না ডায়িং মডেলে সেটা ঠিক করার ভার তখন অন্যদের ওপর - নিজের কাছে তিনি তখন ডায়িং মডেলেই। কিন্তু তার আগে অবধি?
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৫৭722710
  • আগের উত্তর , উন্নত দেশ সম্বন্ধে ।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৫৭722709
  • এটা তো দেশে দেশে ভ্যারি করে । যেখানে আছি সেখানকার হিসেবে এফোরডিবিলিটির দরকার ঠিক হয় । এই যে জাপানিরা , এইটুকু টুকু ঘরের মধ্যে থাকে ইঞ্জিনিয়ার -ম্যানেজার গোত্রের লোকরাও । তারা কী গরিব ? না , ওই দেশের মধ্যবিত্তদের কাছেও হাজার স্কয়ারফুট ফ্ল্যাট মানে বিশাল ব্যাপার ।ওদেশে স্পেস পাগলের মতো দামি ।ভারতে আবার হেলথ -হাইজিন -শিক্ষা দামি ।মোটের ওপর ভারতবর্ষ পিছিয়ে থাকা দেশ বলেই এখানে টিঁকে থাকতে গেলে অনেক বেশি এফোরডিবিলিটি বাড়াতে হয় । উন্নত দেশের মডেল ভারতে আন্তে গেলে প্রচুর ইন হাউস প্রোডাকশন দরকার । ওই দেশগুলো তো আকাশ থেকে পড়েনি । ওদের এরকম রিটেইলসর্বস্ব ইকোনোমি নয় । ইনহাউস প্রোডাকশন বেশি হলে শিক্ষা-স্বাস্থ্যেও প্রভাব পড়তো । কিন্তু সেক্ষেত্রে তো আবার অনেক সমস্যা ভারতে । ঘুরেফিরে একটা রিটেইলসর্বস্ব ইকোনোমিতে যা হওয়ার তাই হচ্ছে । যে ইন্ডিভিজুয়াল নিজের চারপাশে ক্যাপসুলের মতো সুরক্ষা তৈরী করতে পারছে সে বাঁচছে বাকিরা মরছে । ভারতের হিসেবটা ভারতেরই ।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:০০722711
  • রৌহিন

    অবসর নিজের হাতে কজনের ?? চাকরির অবসরের বয়েস তো সর্বত্র বাঁধা । একমাত্র ব্যবসায়ী বা কনসালট্যান্ট হতে পারলে অবসর নেই । এছাড়া চাইলেই কী সত্তর বছর অবধি কাজ করা যায় নাকি ? কে কাজ দেবে :)
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:০৪722712
  • জেরিয়াট্রিক ওয়ার্ক নেচার খুবই ইন্টারেস্টিং । আমি আলোচনায় উৎসাহী রৌহিন চাইলে । কিন্তু এটা ক্যাল রাখতে হবে যে চাকরিটা করছেন সে কিন্তু আর আপনাকে রাখবেনা । কারণ নতুন প্রজন্ম অপেক্ষা করছে সেই পোস্ট এর জন্যে ।

    এইখানে দাঁড়িয়ে ভাবতে হবে কীভাবে একজন মানুষ মৃত্যুর আগে অবধি কোনো না কোনো কাজ করে রোজগার করতে পারেন । এটা কোনো সৌখিন আলোচনা নয় , সত্যি দরকার । চারপাশে প্রচুর লোক প্রাইভেট চাকুরে যাদের এক পয়সা পেনশন নেই । পেনশন স্কীমের হাল কী দঁড়াবে সে আল্ল্লা জানে । এদিকে অন্য নেচারের কাজ খুঁজে নিতে না পারলে বেশি বয়েসে কেও কাজ দেবেনা ।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:৪০722714
  • ভারতে সিকিউরিটি হিসাবে হাতে পঞ্চাশ লাখের বদলে এককোটি থাকা আসলেই আপদ। কারন যদি সামান্য অসুখেও নার্সিং হোমে কেউ ঢোকে, যদি দেখে ব্যাঙ্ক ব্যালান্স কোটিতে-কোটি টাকার বিল চাপাবে। আলটিমেটলি সেই মারবেই-কিন্ত আরো বেশীদিন রেখে বেশী বিল তুলে মারবে।

    তাই ভারতে যাহাই কোটি, তাহাই দুকোটি । বরং বেশী টাকা থাকলে, অন্য দেশে ইমিগ্রেশন নেওয়া ভাল যদি সিকিউরিটি মুখ্য উদ্দেশ্য হয়।

    স্বাস্থ্যের জন্য সব থেকে ভাল সিকিউরিটি এক্সসারসাইজ আর ঠিক ঠাক খাবার খাওয়া। টাকা না। ছেলেমেয়েদের জন্য ভাল সিকিউরিটি তাদের পেছনে সময় দেওয়া। টাকা তুলে রেখে লাভ নেই। এসবের জন্য অন্তত না। ভারতে কোন একটা জটিল রোগ হলে এমনিতেও ডাক্তার বা ডাকাতবাবুরা মারবে-কম টাকা থাকলে, কমে, বেশী টাকা থাকলে আরো বেশী টাকা নিয়ে। কি পার্থক্য হইল। বরং আরো বেশী টেনে মারবে। আরো কষ্ট!
  • pi | 11.39.57.59 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:৫৯722715
  • হ্যা । সবচে ভাল সমাধান হল বাচতে চাইলে ভারত ছেড়ে অন্য দেশে চলে যান বা ভারতে ফিরবেন না কখনো।
    এমনিতেও বালের জায়গা আর এখানে বেচে থাকাকে বেচে থাকা বলেই না।
  • রৌহিন | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:৪৬722716
  • কাজের ধরণ পালটে যাওয়া এবং তা একই সঙ্গে আয়যোগ্য থাকা - এটা নিয়ে আলোচনা চলতেই পারে। চাকরী অবশ্যই আমাকে রাখবে না - যদিও এখন কিছু কিছু কর্মসংস্থান হচ্ছে শুধু বয়স্কদের জন্য - সেটা একটা ভালো ট্রেন্ড। কিন্তু এ ব্যপারে ইমাজিনেটিভ এবং ইনোভেটিভ আইডিয়া এখনো সেভাবে আসেনি। "অপ্রয়োজনীয়" খরচগুলো যেভাবে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে, সেই পথে ভাবলেই কিন্তু প্রচুর "অকাজের" সন্ধান পাওয়া যাবে, যা ষাট থেকে নব্বই দিব্যি করতে পারেন - ইন ফ্যাক্ট এমন বহু কাজই তারা করে থাকেন যা এখন পেইড সার্ভিস নয়, কিন্তু হওয়াই উচিৎ। যেমন বেবি সিটিং।
    এটা একটা টোকেন উদাহরণ মাত্র। আলোচনা চলুক। আজ শুতে যেতেই হবে এখন - কিন্তু কাল ফিরে আসছি।
    আর হ্যাঁ ডাক্তারে মারবে বলে অন্য দেশে পালাবো (তা-ও এমন দেশে যেখানে ইনসিওরেন্স না থাকলে ক্ষমতা থাকলেও মারবে, না থাকলেও মারবে - আর ইনসিওরেন্স থাকলে তার প্রিমিয়াম মারবে) - এটা আরো একটা বৈপ্লবিক ভাবনাই বটে। কত্তা ঘুরায় হাসবো - এট্টু আস্তে কন। গুডনাইট
  • Abhyu | 85.137.5.183 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:২০722717
  • খবর তো কিছুই রাখেন না, ইউরেনাসে গিয়ে থাকুন। প্রিমিয়াম লাগে না, ইন্সিওরেন্স লাগে না, চিকিৎসার কোনো খরচ নেই। এবং খুব ভালো কোয়ালিটির চিকিৎসা। অ্যাট লিস্ট চিকিৎসার গাফিলতির কারণে কেউ কোনো দিন ওখানে মারা যায় নি। না খেতে পেয়ে মৃত্যুরও কোনো খবর নেই।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:২৪722718
  • :):):) সেই । কোনো প্যারাসুট ক্রেতা কোনোদিন কনজিউমার ফোরামে যায়নি প্যারাসুট খোলেনি বলে । কী করে আর যাবে :)
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৩:৩৮722719
  • নেপচুনে কেমন ব্যবস্থা? ফরচুন খোলে?
    ঃ-)
  • Abhyu | 85.137.5.183 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:২৭722720
  • dc | 132.174.114.159 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২৭722721
  • রৌহিন যে বললেন রিটারামেন্টের কথা ভাবলে তাহলেই একসাথে বেশ কিছুটা টাকা জমানোর দরকার পড়ে (বা সেরকম প্ল্যান করার কথা মনে হয়), তা কিন্তু নয়। আজকাল দুটো জিনিসের জন্য প্ল্যান করা ভয়ানক দরকারি হয়ে পড়েছে - ছেলেমেয়ের পড়াশুনো আর পরিবারের কারুর অসুখ। এই দুটো ইভেন্টেই কিন্তু এক ধাক্কায় বেশ বড়ো একটা অ্যামাউন্টের দরকার হয়ে যেতে পারে। আজকাল কলেজে অ্যাডমিশানের খরচ আর মেডিকাল খরচ কিভাবে বেড়েছে সে আমরা সবাই জানি, সেকথা ভেবেই বলেছিলাম।
  • সোমনাথ | 127.194.194.11 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:৫৪722722
  • রৌহিন, উল্টদিকের দর্শন কিন্তু আসলে মৃত্যুকেই জার্নি ধরে নিয়ে দর্শন। ত্রিতাপের হাত থেকে বাঁচতে জ্যান্তে মরা হতে হয়, নচিকেতাকে যমের কাছে যেতে হয় মৃত্যুর তত্ত্ব জানতে। আর লোভকে জয় করার গল্প সেইসব আখ্যানেই থাকে।
  • kc | 198.70.31.52 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:১০722723
  • আমার তক্ক একমাত্র এককএর সঙ্গেই। তা দেখা যাচ্চে এই কোটি টাকার গল্পটা প্রায় একটা স্ট্যান্ড অ্যালোন মডেল। একক এর একটা অল্টারনেটিভ চাইছেন, তা সেটা কম্যুনিটি লিভিং কেন হবেনা? 'সাসটেইনেবল লিভিং মডেল' হিসেবে? হাওয়ায় বলতেছি না। এরকম লিভিং মডেল কিন্তু অ্যাভেইলেবল, বাংলাতেই।
  • Ekak | 53.224.129.45 | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:২১722725
  • আমার কোনো আপত্তি নেই তো ! কমিউনিটি লিভিং বলুন বা গ্রামে গিয়ে কুঁড়েঘর করে থাকা বলুন সবকিছুই চলবে । অনেক্ষন ধরে তো সেরকম বা অন্যরকম সাসটেইনেবল মডেলই জানতে চাইছি বিশদ ব্যাখ্যা সহ ।

    আমি এখন অবধি যতগুলো সো কল্ড "অন্যরকম " মডেল দেখেছি সবকটাতেই বাউন্ডারি কন্ডিশনে সেই বাইরের লোক যাদের কিনা অনেক উদ্বৃত্ত পয়সা তাদের অনুদানে চলে । একেবারে অন্যদের মডেল নস্যাৎ করে নিজেরা দাঁড়িয়েছে এমন দেখার সুযোগ হয়নি । সেইজন্যেই তো বিশদে জানতে চাই ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন