এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • π | 127.194.2.146 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৮:১৮73854
  • যৌনতার মিশেল দেয়া জোকস এক কথা আর মেয়েদের নীচু করে বা ক্ষমতার স্থুল প্রদর্শনবাহী জোকস্‌ আলাদা। ... এটা আমারো মনে হয়।
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৮:৪৭73855
  • গোপাল ভাঁড়ের একটা ভাঁড়ামো মনে পড়ল।

    "গোপালকে কোনো এক লোক পেছনে লাগার জন্যে বলেছে - গোপাল তোমাকে দেখতে অবিকল আমার শালার মতো - তা তোমার মা কি আমার শ্বশুরবাড়িতে যেতেন টেতেন নাকি?
    তাতে গোপাল উত্তর দেয় - আজ্ঞে মশাইয়ের এট্টু ভুল হলো যে! মা কোনোদিন ও বাড়ি যাননি তবে বাবা প্রায়ই ও বাড়ি যেতেন বলে শুনেছি।"

    এইটা আমি শুনি খুব অল্প বয়েসে। ১২-১৩ বছর বয়েসে। ঠিক বুঝে উঠতে পারিনি মায়ের বদলে বাবা ও বাড়ীতে যাওয়ায় "জিতে" যায় কীকরে গোপাল।

    "যৌনতার মিশেল দেয়া জোকস" অধিকাংশই কিন্তু মেয়েদের ছোটো করাই।

    মেয়েপুরুষের যৌন সম্পর্কে সমান সমান ব্যাপারটা নেই। একজন জেতে, একজন হারে। মা, বোন, বউ, কন্যা - এদের টার্গেট করে খিস্তি বা যৌন জোক্‌স্‌ হয়।
    ইংরিজিতে যেমন মাদার-ফাকার।

    খিস্তি শুনতে অল্পবিস্তর সকলেই ভালোবাসে (শুধু খিস্তিটা তাকে বা তার প্রিয়জনকে উদ্দেশ্য করে যতক্ষণ না দেওয়া হচ্ছে), কিন্তু এই রুচিরও তারতম্য আছে।
    আজ গুরু পড়ে পড়ে আমরা অনেক রুচিশীল হয়েছি বা রুচিশীলতার অভিনয়ে পটু হচ্ছি। তখন ডবল স্ট্যান্ডার্ড নিতে হয়।
    রেপ/ধর্ষণ আমাদের নিজেদের/কাছের লোকেদের হয় না, তাই অনুভব করাটা খুব শক্ত। যেটুকু অনুভব সেটা খবর পড়ে, ভিক্টিম কে দেখে, টিভিতে নিউজ দেখেশুনে, আলোচনায়। ব্যস্‌। তাও তো গুরুতে প্রায় রোজই রেপ নিয়ে কিছু না কিছু আলোচনা হয়। তবে সবটাই বাইরে থেকে।
    সে যাই হোক। দেশের মানুষ - যারা ভিক্টিম বা তাদের নিকটাত্মীয় বা পাড়ার লোক নয়, তাদের কাছে এগুলো খুব্যাক্টা ম্যাটার করে না, যতক্ষণ না নিজের ঘরে হচ্ছে। ঐ একটু আলোচনা হলো, নিউজপেপারে একটু আপডেট। স্লাইট আহাউহু - অল্প জ্ঞান বিতরণ, শিউরে ওঠা।
    যারা খুব কাজে ব্যস্ত, যারা কম্পুটার নিয়ে/ইন্টারনেট নিয়ে কাজ করে না (এরাই সংখ্যা গরিষ্ঠ) - ব্যবসায়ী, নানান চাকুরে, শ্রমিক, ডাক্তার, ড্রাইভার, শিক্ষক (হ্যাঁ, শিক্ষক) এঁরা এত রেগুলার আপডেট পান না য কোনটা কতটা রেখে ঢেকে বলতে হয়, কতটা ডবল্‌স্ট্যান্ডার্ড মেইন্টেইন করা এখনকার নর্ম।
    দেব যা বলেছে তা অবশ্যই নিন্দনীয়, কিন্তু সাধারন জনতাও এইরকমই বলে থাকে।
  • Ekak | 132.167.251.240 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:১৩73856
  • কল্লোলদা

    মানুষ চুদে আনন্দ পায় তবু চোদা গালাগাল কেন , কেনই বা ফাক শব্দ তাও আন্পার্লামেন্তারি তার জন্যে একটু গভীরে যেতে হবে ।খেয়াল করে দেখবে সেই শব্দ গুলোই "খিস্তি " হয় যেগুলো আইদার প্রান্তিক মানুষের ভাষা থেকে উঠে এসেছে এন্ড /অর শব্দগুলো কোনো অবজেক্ট কে এড্রেস করে সাবজেক্ট নয় । চুত অর্থাত যোনি থেকে চোদা । ল্যাটিন শব্দ ফেকুনদ থেকে ফাক । এখন ফেকুনদ মানে কি ভালবাসা বা যৌনতা শুধু ? না । এর মানে ইমপ্রেগ্নেত করা । চোদা তেও তাই ,যৌনতা এস আ সাবজেক্ট এর চে মুখ্য "চুত " নিয়ে কিছু করা । দুটোই অবজেক্ট কে উদ্দেশ্য করে । অতি বড় খিস্তিবাজ ও বলবেনা :আহ কী আনন্দ আজ সারাদিন হুলিয়ে চোদাচুদি করলুম । বলবে :অমুক কে ধরে চুদে দিয়েছি । এস ইফ সে একটা শাস্তি দিয়েছে । কাজেই অধিকাংশ ক্ষেত্রে শব্দ গুলো আদিকাল থেকে আছেই একটা অদ্ভূত একপাক্ষিক বলপ্রয়োগ বোঝাতে । এবার এই শব্দগুলোই নরমালি হাসতে হাসতে যখন বলি তখন মাথার মধ্যে যা থাকে আর রেগে গেলে যখন বলি তখন যা থাকে দুটো ছবি এক না । মানুষ যখন আঘাত করবে বলেই ঠিক করে খেস্তায় সে শব্দ চাস করে সেইভাবে যাতে আঘাত জোরদার হয় । এগুলো ভাষার মধ্যে জড়িয়ে থাকা জটিল ইতিহাস । এইযে বোল্লুম "ইমপ্রেগ্নেত " .........এখন এই সবটাই লিন্গুইস্তিকালি একটা প্যাত্রিআর্কাল সাবভার্সন । যে করছে বা যাকে করছে তাদের স্পার্ম কাউন্ট , অভাম এরকম হাজার কন্ডিশনের ওপর দাঁড়িয়ে আদৌ প্রেগ্নান্ট হবে কিনা । কিন্তু এমনভাবে ইউস করা হয় যেন চাইলেই ধরে করে দেওয়া যায় । হাস্যকর । কিন্তু ঐআর্কি ,একটা ইজ ওল্ড মেন্টাল সেটাপ কে ইন্ডিকেট করে ।
  • π | 127.194.2.146 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:১৩73857
  • 'মেয়েপুরুষের যৌন সম্পর্কে সমান সমান ব্যাপারটা নেই। একজন জেতে, একজন হারে।'
    কীরকম ?
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:১৬73858
  • সেটা রুক্মিনী বলতে পারবে। ঃ-)
  • aka | 76.168.176.50 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:২৬73859
  • আমার কোন বন্ধুর মস্করা খিস্তি ছাড়া আর কেউ খিস্তি দিলে প্রচণ্ড রেগে যাই। আমিও দিই না।
  • Ekak | 132.167.251.240 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:২৭73860
  • সম্পর্ক তো পাওয়ার গেম । সে যৌন,অযৌন যাই হোক ।
    তবে এটা ঘটনা যে একজন সর্বদা জেতে এবং আরেকজন সর্বদা হারে এই অদ্ভুত ইমব্যালেন্স টা ক্রমাগত একটাই তন্ত্রের অধীনে থাকার কুফল । আরও মারাত্মক হচ্ছে এই কুফলের এন্টিথিসিস । যাতে যৌনতা ক্রমশ "ঝকঝকে মুতের বেসিন " এ পরিণত হয় । এ প্রচন্ড গোলমেলে পরিণতি । হুল্লাট ভায়োলেন্স দরকার । অবজেক্টিভ নয় ।
  • Pubদা | 209.67.138.43 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:৩২73861
  • "তেলের শিশি ভাঙল বলে 'খোকা'র পরে রাগ কর ?"
    দেব'কে ভোটে দাঁড় করানো - সস্তা রাজনীতি ...
    আর ওর এই কথা নিয়ে কথাকথি - নোংরা রাজনীতি ...
    গালাগাল বা বিভিন্ন চলিত অপশব্দ আমরা যতই ব্যবহার করিনা কেন - সেটা কোথায় দিচ্ছি সেটা অবশ্যই মাথায় রাখা দরকার । বাড়িতে বাবা-মা'র কিম্বা ছেলে-পুলের সামনে অবশ্যই আপনি ওই অপশব্দ গুলো ব্যবহার করবেন না ~ কিন্তু বন্ধুমহলে আড্ডা দেবার সময় নিশ্চয়ই সাধুভাষী গান্ডু হয়ে থাকবেন না । আর আপনার সেই স্বভাবের জন্যে যদি কেউ আপনার বিরুদ্ধে দ্বিচারিতার অভিযোগ আনে - তাদের নিয়ে মাথা না ঘামানোই স্বাস্থ্যসম্মত বলে আমার মনে হয় ।
    দেবকে যদি রাজনীতিতে থাকতেই হয় - অনেক মেপে কথা বলতে হবে (কোথায় বলেছে সেটা ভেবে) - আশা করি সেটা মাথায় রেখেই রাজনীতি করতে এসেছে - নইলে পাবলিক ওর সত্যি সত্যিই ধর্ষন করে দেবে (এমনি ভাবে) ;)
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ০৯:৪৩73862
  • ঘুরে ফিরে আবার হয়ত এখন গরুর রচনাই লিখতে বসে গেলাম। গালিগালাজ খিস্তি করাতেও সমান সমান কিছু হয় না। এর একটা সহজ উদাহরণ আমার হাতে আছে। ফার্স্ট হ্যান্ড উদাহরণ। বছর দুয়েক আগে আমি নিজে একটা ব্লগে লিখেছি নিকনেম ব্যবহার করে। সেখানে আরো অনেকে লিখেছে স্বনামে কি নিকনেমে। কঠিন কঠিন গালিগালাজের ব্লগ। আমাব্যতীত বাকি সকলেই মেল মেম্বার। ব্লগটা পরে ডিলিট করে দেওয়া হয়। এনিওয়ে - পরে জানাজানি হয় যে একজন ফিমেল সেখানে লিখেছে। কঠিন কঠিন গালিগালাজের যে স্টোরেজ বানানো হচ্ছিলো তাতে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছে।
    চোদাচুদি শব্দটা বা কঠিন কিছু, একজন মেল মেম্বারের কাছ থেকে আশা করা যায়। কিন্তু ফিমেল মেম্বার সেটা লিখলে তাকে পরিত্যাগ করা হয়। সেই গ্রুপের সক্রিয় কন্‌ট্রিবিউটার(দের) খুব খারাপ লেগেছিলো, ফিমেল কন্‌ট্রিবিউটার পেয়ে।
    পুরোটাই প্রমাণসহ নেটে বিদ্যমান (কেবল সেই ব্লগটুকু অধুনা বিলুপ্ত)।
    তাই রুক্মিণী ছাড়াও এই কন্‌ক্লুশনটুকু টানা যেতে পারে যে, সমাজে যৌন কার্যকলাপ তো বাদই দিচ্ছি, গালিগালাজের ব্লগে কন্‌ট্রিবিউট করাতেও অনেকের আঁতে ঘা লাগতে পারে। তখন কন্‌ট্রিবিউটার "হি" না "শি" সেইটেই মূল প্রতিপাদ্য হয়ে দাঁড়ায়। নারীপুরুষ (হ্যাঁ নারী ও পুরুষ) নির্ব্বিশেষে সেই "শি" কে ঠুকরোয়, "হি" দের কোনো সম্মানহানি হয় না।
    বল বাহুল্য যে এটা ছিলো আমার এক্‌স্‌পেরিমেন্ট্‌। আমি দেখতে চেয়েছিলাম (গুরুর বাইরে - কারণ এখানে অনেক নর্ম মেনে চলা হয়) কেবল গালি গালাজের স্টক ইঃ তে "পাবলিক" ব্যাপারটা কীভাবে নেয়।
    ও হ্যাঁ মনে পড়েছে ব্লগটার নাম ছিলো "আনকাট্‌" বা ঐ গোছের কিছু একটা।
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ১১:৩০73863
  • দেবের খুনসুটিতে খুশি সন্তোষ রাণার পরিবার
    বরুণ দে
    মেদিনীপুর, ২৭ মার্চ , ২০১৪, ০১:৪৪:৩৩
    মঙ্গলবার বিকেল থেকেই আকাশের মুখ ছিল কালো। মেঘলা পরিবেশ ছিল মেদিনীপুরের বার্জটাউনে সিপিএম প্রার্থী সন্তোষ রাণার বাড়িতেও। কিছুক্ষণ আগেই ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী দীপক অধিকারী ওরফে দেবের মেসেজটা পেয়েছেন সন্তোষবাবু। কথা দিনেও এ দিন সময়ের অভাবে চা খেতে আসতে না পারার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন বাংলা সিনেমার সেই নায়ক। অথচ সকাল থেকে তো তারই আপ্যায়ণের জন্য এত ব্যবস্থা। আর শেষে তিনি আসছেনই না। তারই ফল এই মন ভার করা পরিবেশ।

    ঘড়ির কাঁটায় তখন রাত সওয়া দশটা। ফের সন্তোষবাবুর ফোনে এল দেবের নম্বর থেকে ফোন। ‘দাদা, বৌদিকে একটু ফোনটা দিন তো!’ সন্তোষবাবুর স্ত্রী ভারতীদেবী ফোন ধরতেই ওপার থেকে গলা, ‘বৌদি, দরজা খুলুন। আমি আসছি।’ সত্যি শুনছেন তো, প্রথমে বিশ্বাস হচ্ছিল না ভারতীদেবীর। অপেক্ষা তাহলে শেষ হল? না কি এটাও নিছক কথার কথা? ভুলটা ভাঙল কিছু সময়ের মধ্যেই। বাড়িতে এলেন দেব। আর তার পরের চল্লিশ মিনিট কেটে গেল যেন কোথা দিয়ে। বুধবার সকালেও যে সেই ঘোর কাটেনি তা ধরা পড়ছিল ভারতীদেবীর কথাতেই। ভারতীদেবী বলছিলেন, “জানতাম দেব আসবে। কিন্তু, এ ভাবে যে আসবে ভাবতে পারিনি।”

    সন্তোষবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, রাতের চা-চক্রে রাজনীতির কথা খুব কমই হয়েছে। বরং হয়েছে অন্য অনেক গল্প। রাণা-পরিবারের সদস্যদের কথা, দেবের সিনেমার কথা, সুপারস্টারের ছোটবেলার কথা। সন্তোষবাবুর ছেলে অভিষেক উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। কাল, শুক্রবার তাঁর পরীক্ষাও রয়েছে। বুধবার অভিষেক বলছিল, “বাড়িতে এসেই আমাদের সকলের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে দেবদা। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছি শুনে পরীক্ষা কেমন হয়েছে তাও জানতে চেয়েছে।” মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুলের এই ছাত্রের কথায়, “দেবদা জানতে চেয়েছিল, আমি ওঁর সিনেমা দেখি কি না। আমি বলি, শুধু আমি কেন? আমার বন্ধুরাও তোমার ফ্যান।”

    সন্তোষবাবু ঘাটালের সিপিআই প্রার্থী। অন্য দিকে, দেব ওই কেন্দ্রেরই তৃণমূল প্রার্থী। মঙ্গলবার রাতে ঘাটালের বাম প্রার্থীর বাড়িতে যে রাজনৈতিক সৌজন্যের ছবিটা ধরা পড়েছে, তার ক্যানভাস আঁকা শুরু হয়েছিল দেবের হাত ধরেই। টলিউডের সুপারস্টারই গোড়ায় জানান, সময় পেলেই তিনি সন্তোষবাবুর বাড়িতে চা খেতে যাবেন। প্রত্যুত্তরে ঘাটালের বাম প্রার্থীও জানান, মোস্ট ওয়েলকাম। ব্যস্। এরপরই ছবিটা রঙিন হতে থাকে। রবিবার সন্ধ্যায় সন্তোষবাবুকে ফোনে দেব জানান মঙ্গলবার রাত আটটা নাগাদ মেদিনীপুরে আসবেন তিনি। কিন্তু মঙ্গলবার বিকেলে শু্যটিংয়ের ব্যস্ততায় চা খেতে যাওয়া বাতিল করেন দেব। দেব আসছেন জেনে মঙ্গলবার সকাল থেকেই রাণা-পরিবারে সাজো-সাজো রব পড়ে গিয়েছিল। বিকেলের ফোন-এসএমএসের পর বাম প্রার্থীর পরিবারের সকলে যখন ধরেই নিয়েছেন, দেব আজকে আসছেন না তখন আসে অপ্রত্যাশিত এই চমক।

    দেব সঙ্গে এনেছিলেন পরিচালক রাজ চক্রবর্তীকেও। ভারতীদেবী বলছিলেন, “রাজনীতি রাজনীতির জায়গায়। ব্যক্তি দেব আমাদের সকলেরই পছন্দের। চা খেল। রান্নার প্রশংসাও করল।” টলিউডের সুপারস্টার না তৃণমূল প্রার্থী? দেবকে দেখে সবকিছু যেন চেনাছকে ভাবতেই পারছেন না অনেকে। তাই তারকা দেব কখন যেন অভিষেকের ‘দেবদা’ হয়ে গিয়েছে।
    http://www.anandabazar.com/district/mednipore/%E0%A6%A6-%E0%A6%AC-%E0%A6%B0-%E0%A6%96-%E0%A6%A8%E0%A6%B8-%E0%A6%9F-%E0%A6%A4-%E0%A6%96-%E0%A6%B6-%E0%A6%B8%E0%A6%A8-%E0%A6%A4-%E0%A6%B7-%E0%A6%B0-%E0%A6%A3-%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0-%E0%A6%AC-%E0%A6%B0-1.15109
  • s | 182.0.249.87 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৪ ১১:৫৩73864
  • দেব-কে রাজনীতিতে থাকতে গেলে ভাষা নিয়ে সচেতন থাকতে হবে - একমত।
    কিন্তু দেব যেটা বলেছে তাতে আলাদা করে মহিলাদের কি করে সম্মানহানী হচ্ছে? পুরুষও তো রেপড হতে পারে, মহিলা/দের দ্বারা বা পুরুষ/দের দ্বারা এবং পুরুষের ক্ষেত্রে আইদার শাউট ওর এনজয়, এই শব্দবন্ধ কোন সুশীল পুরুষের কাছে আপত্তিকর মনে হতে পারে, আবার কোন দুঃশীল পুরুষের কাছে ততটা আপত্তিকর নাও মনে হতে পারে।
    মহিলাদের অ্যাঙ্গেল থেকেই এ কথা বলা হয়েছে আমরা কেন ধরে নিচ্ছি।
    যদি কোন পুরুষ ইন্টারভিউ দিয়ে এসে বলে, 'শালা চুদে লাট করে দিল রে', তাহলে আমরা এই কথাকে আপত্তিকর কোন অ্যাঙ্গেল থেকে ধরব? পুরুষের না মহিলার?
    ভাবুন। ভাবা প্রাক্টিস করুনঃ-)
  • PM | 122.133.194.9 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৪:৪৩73884
  • কেউ যদি দেবের কোনো ইন্টার্ভিউ দেখে থাকেন তাহলে ওর আইকিউ নিয়ে কারুর সন্দেহ থাকার কথা নয়। বাংলা কপিকৃত সিনেমায় সফল হতে গেলে ঐ জিনিষটা না হলেও চলে। কিন্তু পলিটিক্সে আজ-ও একটু আধ্টু লাগে। অন্তত সাধারন জ্ঞানটা তো লাগেই। একজন হকি প্লেয়ারকে বেসবল খেলতে নামালে যা হয় সেটাই হয়েছে এক্ষেত্রে। এক্ষেত্রে দেবের থেকেও যারা ওকে নিজেদের বেসবল টিমে নিয়েছে তারাই সমালোচনাযোগ্য ।
  • রোবু | 213.132.214.156 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৫:৪৬73865
  • ভাবনার বিষয় কি খুবই কম পড়িয়াছে?
  • PM | 128.94.176.236 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৭:২৮73866
  • এই ফোরাম-এ এককালে বহুলোক ধুতি পড়া মধ্যবিত্ত বাঙালীর শাসনের প্রতি বিরাগ জানিয়েছিলেন। বলেছিলেন সাবল্টার্ন দের রাজত্ব চাই। কিন্তু সাব-অল্টার্ন ( পুরুষ) রা এই ভাবেই ভাবেন। দেব তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন মাত্র।

    চিন্তায় সাবল্টার্নত্ব যে আমরা অ্যাচিভ করে ফেলেছি এতে তো সকলের খুশী হওয়া উচিত। অথচ তাঁরা এখন সাব-অল্টার্ন দের ওপোর ধুতি পড়া সাংস্কৃতিক চিন্তা চাপাতে চাইছেন। মানছি না---মানবো না।

    দেব রাজনীতিক নন। তাকে রাজনীতিতে আনা হয়েছে। তাই তাকে চেটে লাভ নেই
  • | 24.99.175.112 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৭:৫৫73867
  • গালিগালাজের ব্লগে মহিলা কনট্রিবিউট করছে জেনে ব্লগ ডিলিট করে দিয়েছে!!!! O.o
    এই ২০১১-১২ সালে!
    ক্ষি অদ্ভুত!!

    আর দেব সাব অল্টার্নদের প্রতিনিধি?? ত্তাই নাকি? তা এখানে সব অল্টার্ন কারা? দুই একটা উদা পেলে বুঝতে সুবিধে হত।
  • Ekak | 24.96.119.217 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:০০73868
  • সে র কথা আমার যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য ঠেকছে । মহিলা দের মুখে গালাগালি শুনলে এখনো বেশিরভাগ পুরুষ আঁতকে ওঠেন । ইটস টু মাচ গাই থিং ।
  • kumu | 133.63.144.90 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:০৩73869
  • কোন ফিলিম স্টারকে দেখে অভিভুত হয়ে পড়া, বয়েসনির্বিশেষে -এই ব্যপারটা ঠিক বোঝা যায়্না।
  • google | 69.160.210.2 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:০৫73870
  • স্মল এস কে সেকেন্ড করে গেলাম। আপাতত নিশ্চিত বিজয়ী দেবের বিরুদ্ধে প্রচারের পয়েন্ট কম পড়িয়াছে বলেই মনে হচ্ছে।
  • | 24.99.175.112 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:১৯73871
  • আরে আঁতকে ওঠা বা উল্টে খিস্তি করা, পেছনে পেছনে চুকলি করে লাট করা এসব তো জানিই।
    কিন্তু একেবারে ডিলিট করে দেওয়া .... সেই ছায়া দেখলে চান করে ফেলার মত ব্যপার।

    আর বিশ্বাস অবিশ্বাসের কথা নয় একক। কেউ যখন নিজের রেফারেন্স দিয়ে শেয়ার করছেন তখন আমি অন্তত সেটা ব ইশ্বাস করি। অবিশ্বাসের কোনও সীনই নেই।

    কিন্তু এটা অবাক হওয়ার মতই ব্যপার।
  • | 24.99.175.112 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:২০73872
  • *বিশ্বাস
  • সে | 188.83.87.102 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:২৪73873
  • সাব অল্টার্ন কাকে বলে তা নেট থেকে তুলে দিচ্ছি।
    In critical theory and post-colonialism, subaltern is the social group who is socially, politically, and geographically outside of the hegemonic power structure of the colony and of the colonial homeland. In describing “history told from below”, the term subaltern derived from the cultural hegemony work of Antonio Gramsci, which identified the social groups who are excluded from a society’s established structures for political representation, the means by which people have a voice in their society.
    http://en.wikipedia.org/wiki/Subaltern_%28postcolonialism%29

    সেই ডেফিনিশনে ফেললে, দেব নিজে কোনোভাবেই সাবঅল্টার্ণদের প্রতিনিধিত্ব করে না।
    তার বেড়ে ওঠা, শিক্ষা, কর্মক্ষেত্র, কোথাও সাবঅল্টার্ণত্ব নেই।
  • সে | 188.83.87.102 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:৩৫73874
  • ব্লগটা অশ্লীলতার দায়ে ডিলিটেড হয়েছিলো। মেয়ে লিখেছিলো বলে ডিলিট হয়েছিলো কিনা তা আমি জানিনা/বলিও নি।
    যেটা প্রমাণ হয়েছিলো, সেটা অন্য ব্লগারদের আচরণে। তারা যখন জানতে পেরে যায় যে ব্লগে ভালোমতন কন্ট্রিবিউট করেছে একজন যে কিনা ফিমেল, তখন তাদের কাছে মেল না ফিমেল (অথচ অধিকাংশই নিকনেমে লিখছে) সেটাই বড়ো হয়ে দাঁড়ায়। ব্লগে লিখতো না কিন্তু ব্লগ পড়ত এমন মহিলারাও খুবই অপছন্দ করেছিলো ব্যাপারটা। এটা হয়েছিলো ২০১১ এর শেষের দিকে (ব্লগ ডিলিট ও প্রায় কয়েকদিনের মধ্যেই "হি" না "শি" এই নিয়ে আলোড়ন)।
    এবার ইশ্‌ ছি ছি এসব তো হলো ই, (অন লাইনে কেউ আমার সঙ্গে কমিউনিকেট করতে চাইলে তাকে তৎক্ষণাৎ - অ্যাই তুই শুনে যা তো ঐখানে - গোছের ভাব করে তাকে অফ্‌ রেকর্ড তথ্য দেওয়া), আরো যেটা হলো সেটা হচ্ছে ঐ ব্লগের প্রধান প্রধান কন্ট্রিবিউটররাও এটা খুব নিন্দনীয় মনে করেছিলো (নিজেদের নয়, ফিমেল কট্রিবিউটর কে)।
    তারা কিন্তু অন্যদের কাছে অ্যাকসেপ্টেড ছিলো পুরোদমে, মেল ফিমেল নির্ব্বিশেষে সকলের কাছে।
    তখনই আমার এক্স্‌পেরিমেন্ট শেষ হয়ে যায়। এবং আবারো প্রমাণ হয় যে যতই আমরা কম্পিউটার শিক্ষিতরা মেল-ফিমেল ইকুয়াল রাইটস্‌ নিয়ে গলা ফাটাই না কেন, মনের মধ্যে ঐ।
  • Ekak | 24.96.119.217 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:৩৬73875

  • আমি বিশ্বাস কথাটা অবাক না হওয়া অর্থে বলতে চেয়েছিলুম :) অর্কুটে এককালে বেশ কিছু ফোরামে যুক্ত ছিলুম , কোনো প্রফাইল যাকে "ফেক " বলে মনে হচ্ছে সে যদি গালাগালি করে তাহলেধরেই নেয় লোকে যে এটা কোনো ছেলে । এবার যদি পরে জানতে পারে সে মেয়ে তাহলে প্রফাইল টা ফেক তার চেও বড় রাগের কারণ হয়ে দাঁড়ায় সে মেয়ে হয়ে এরকম গালাগালি করেছে !! তখন যেভাবে হোক পেছনে লেগে তাকে ব্যান করানো হত । মেয়ে +গালাগালি == দুশ্চরিত্র এরকম একটা মামদো ইকুএশোন আছে :):) এবং এই ব্যাপারে অনেক মহাজ্ঞানী মহাজন ভেতরে ভেতরে একমত । অনেকে আবার হেসে বলেন "বাবা খান্ডারনি মেয়ে !! " মানে ঘুড়িয়ে বলা ইউ আর নত ফেমিনিন ইনাফ । এইসব অনেক দিন ধরে দেখে শুনেই সাইট উড়িয়ে দেওয়া শুনে অবাক হইনি ।
  • সে | 188.83.87.102 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:৩৮73876
  • একদম
  • sosen | 24.139.199.11 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৮:৪১73877
  • না, এখনকার কলকাতার কলেজ -ইউনিভার্সিটির মেয়েরা দিব্যি গাল দেয়। গাই থিং বলেই দেয় প্রব্যাবলি, আগে গাল শুনলে এম্মা: বলা ইন থিং ছিল মেয়েদের, এখন সেটা নেই। ঐটেই স্মার্টনেস ।
    আর গালাগালির চরিত্র-ও পাল্টায়, ইন-আউট
  • Ekak | 24.96.119.217 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৯:০৫73878
  • সোসেন
    হ্যা ,দেয় । কিন্তু পুরুষ বন্ধুর সঙ্গে সমানে সমানে খিস্তিবাজ এমন সেট দের "কনভার্সন রেশিও " কেমন বলতে পারেন ? মানে সোজা কথায় , গালাগালি করা বান্ধবী নিয়ে ঘুরতে যত আগ্রহ সেটা শেষ অবধি সম্পর্ক -বিয়ে এসবে পৌছচ্ছে কিনা সেই সেট এর মধ্যে । বিয়ে হওয়া উদ্দেশ্য এরকম বলছিনা আশা করি বুঝবেন । একটা টিপিকাল ইকুএশোন এই সমাজেও আন্দর্লাইন্গ যে অমন মেয়েকে নিয়ে "ঘোরা" যায় "ঘর করা " যায়না । সেটা মুছে গেছে বলে তো মনে হয়না ।
  • সে | 188.83.87.102 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৯:২৩73879
  • বা মনে করুন, ভোকাবুলারি অনেক বেশি এবং স্ট্রং।
    আমার উদাহরণটা আর্লি ২০১২ র। এরা কলেজ স্টুডেন্ট কেও নয়। রিসার্চার কিছু থাকতে পারে, বাকিরা চাকুরে, ও বেশ কিছু আইটি গাই। এছাড়াও "ঘৃণার চক্ষে" দেখছেন যাঁরা তাঁদের মধ্যে রয়েছেন প্রচুর মহিলা। সদ্য চাকুরে, গৃহবধু, কর্মরত মহিলারা, আইটি মহিলারা।
  • সে | 188.83.87.102 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৯:৩৩73880
  • একবার কে যেন বলেছিলো - মেয়েদের মুখে খিস্তি ও সিগারেট দুটোই বেমানান। খুব বেশিদিন আগে নয়।
    দেখুন, বিয়ে করবার বা সঙ্গে ঘরসংসার করা তো অনেক দূরের কথা - ফেমিনিনিটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কমনীয়তা। নরম নরম জিনিস। হার্ড খিস্তি নয়, কালো ঠোঁটে সিগারেট নয়। সেই অ্যাঙ্গেল থেকে অনেক মেয়ে নিজেদের কমনীয় দেখতেই ভালোবাসে আয়নায় (ভালো মন্দের বিচারে নয়)। তারাও তখন ঠুকরোচ্ছে। তারা তো বিয়ে করবার বা ঘরসংসার করার পোটেনশিয়াল ক্যান্ডিডেট নয় (ব্যতিক্রম থাকতে পারে, তাঁদের কথা লিখছি না), তবু তাদেরও "ভালো" লাগেনি। কিন্তু মেল-রা লিখলে অসুবিধে হয় নি।
  • sosen | 24.139.199.11 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৯:৩৭73881
  • আমার দেখাশোনা যে সব ছাত্রছাত্রীরা এসব গালাগালি দিয়ে যায় তারা ধরুন কলকাতা, দিল্লির মাস্টার্স ও তার পরবর্তী ছাত্রছাত্রী। এদের এক্সপোজার হয়ে গেছে গালাগালির জগতে। মিডিয়ায় কাজ করা ছেলে মেয়েরা সাংঘাতিক গালাগালি দেয়। ছেলে-মেয়ে ৫০-৫০। একাডেমিয়ায় কলকাতায় ৬০-৪০। এদের মধ্যে ওই ব্যাপারটা মুছে গেছে। উঁচু ক্লাসের ছেলেদের সাথে নিচু ক্লাসের মেয়েরা প্রেম করেনা। সবাই ক্লাসমেট প্রেফার করে। প্লাস প্রেম করলে যে তাকে বিয়ে করতে হবে সে এদের ডিকশনারি তে আদৌ নেই। আমাদের বয়েসী মেয়েরাও কর্মক্ষেত্রে গালাগালি দেন। মিড থার্টি ধরে নিন।
    মফস্বলে যা এখন দেখি, ছেলেদের আর মেয়েদের গালাগালির জগত আলাদা, অর্থাত ছেলেরা নিজেদের মধ্যে গাল দেয়, মেয়েদের সামনে দেয়না বা দিলে জিভ কাটে, পাশ থেকে ঠেলা খায়। মেয়েরা-ও তাই। এই জগতটাই হয়ত ওই নেট দুনিয়ায় প্রতিফলিত, কারণ এটাই হয়ত বেশ কিছুকাল ধরে কলেজ-ইউনিতে চলত।
    গালাগালির ধরন বদলে গেছে। স্ট্রং হয়েছে। একমত। এবার তার কারণ খুঁজতে গেলেই এক্ষুনি সবাই আবার চর্বিতচর্বন বলবেন।
  • /\ | 69.160.210.2 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৪ ০৯:৪৫73882
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন