এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • একটু কথা

    Eman Bhasha লেখকের গ্রাহক হোন
    ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১৮৪ বার পঠিত
  • একটা প্র চার চলছে, সরকারি  হাসপাতালে চিকিৎসা পরিষেবা ব্যাহত হয়নি। বিনা চিকিৎসায় ২৪ জন রোগী মারা যাননি। 
    এসব বলার আগে একটু খোঁজ নিন। 
    একটু খোঁজ নিন ভালো করে। 
    কিংবা নিজে ঘুরে এসে বলেন। 
    ৭৫০০ জন জুনিয়র ডাক্তার ছাড়াই চিকিৎসা ভালো চলতে পারে বলে বিশ্বাস করেন?
    আর জি কর হাসপাতালে, কাগজে লিখছে, ৭০০ জন জুনিয়র ডাক্তার। 

    আর জুনিয়র ডাক্তারদের মতে, ৭৫০০ জন জুনিয়র ডাক্তার আছেন সব মেডিকেল কলেজ মিলিয়ে। কাগজে বের হয়েছিল, ১০০০০ ( দশ হাজার) ্

    যদি ৭৫০০ জুনিয়র ডাক্তার ছাড়াই মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলে তাহলে তো আরেক চিন্তার বিষয়।

    জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠনের সভাপতি, সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষের নাম কেউ জানেন। 
    যদি তাঁদের ফেসবুক পেজের হদিস দেন। 

    তাঁরা কী বলছেন, জানতে পারতাম।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 2402:3a80:196c:135:778:5634:1232:5476 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৩:৫৮537528
  • দাদা এখন পিসির চটিতে আশ্রয় নিয়েছেন।
    সরকারি, বেসরকারি; সব হাসপাতাল ঘুঘুর বাসা! তা এতোদিন এসব নিয়ে লেখেননি কেন? 
    গাঁজা খেয়ে দিবানিদ্রা দিয়েছিলেন বুঝি? 
     
    স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, একশ্রেণীর অসাধু চিকিৎসক, হাসপাতালের কর্মচারী; এদের নিয়ে সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালে নানারকমের ব্যবসা চলে! দাদা অবশ্য কোনোদিন এসব নিয়ে কিছু লেখেননি! এখন অবশ্য বড়োই ব্যাকুল হয়ে উঠেছেন!
  • সৃষ্টিছাড়া | 103.85.208.110 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৭:৫৩537540
  • কাদা ছোঁড়ার জন্য হাওয়াই চটি অনুপ্রেরণা এই মহান লেখকের। 
    জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন এর কেন্দ্র স্বাস্থ্য ভবন, আর রাজ্যে একজনই সব পদে , না হলে তাঁর ধামাধারি গুণ্ডা লুম্পেন বাহিনী।
    ডাক্তারদের হুমকি দিচ্ছে অনুপ্রাণিত গুণ্ডা আর প্রচ্ছন্ন হুমকি শিক্ষিত লেখক।
    বাঃ বেশ বেশ
  • PRABIRJIT SARKAR | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ০৮:৫৬537545
  • কোন স্ট্রাইক ছাড়া নামি সরকারি হাসপাতালে অবস্থা বিশেষ ভাল ছিল না। হ্যা দাদা ধরা থাকলে আলাদা কথা। আমার ১৯৮৭ সালে পিজি ইমার্জেন্সি তে চারবার রুগী নিয়ে যাবার অভিজ্ঞতা খুব খারাপ। ডাক্তার বলে যাদের ওখানে পেয়েছিলাম তারা আদৌ ওই সাবজেক্ট জানত কিনা সন্দেহ ছিল। অথবা ইচ্ছা করে প্রান্তিক মানুষের সঙ্গে ওরকম করত কিনা জানি না। আমি প্রভাবশালী কাউকে না ধরে গেছিলাম। শেষে রুগী ভর্তি করলাম একজনকে ধরে। পাড়ার ডাক্তার আর ক্যালকাটা হসপিটালে যা বলেছিল সাকশন করে দুষ্ট গল ব্লাডারের পিত্ত রস বের করে রুগী সারল। ওরা আগের চারবার কিছু হয়নি বলে ঘুমের ইনজেকশন দিয়ে ছেড়ে দিয়েছিল। তবে করোনার সময়ে আমার দু চারজন বন্ধু সরকারি হাসপাতালে নাকি ভাল চিকিৎসা পেয়েছিল।
  • দীপ | 2402:3a80:196b:a6f9:678:5634:1232:5476 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৮:৫৫537557
  • বিগত কয়েক দশক ধরেই হাসপাতালগুলো দুর্নীতির আড্ডাখানা।
    পছন্দের ছাত্রছাত্রীদের প্রশ্ন বলে দেওয়া, মৌখিক পরীক্ষায় নিজের খুশিমতো নাম্বার দেওয়া দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। সিনিয়র ডাক্তার হাসপাতালে ঘন্টাখানেক থেকেই প্রাইভেট নার্সিংহোম বা চেম্বারে চলে যান, অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয় জুনিয়র ডাক্তারদের। প্রত্যেকটি হাসপাতালকে কেন্দ্র করে নানারকম বেআইনি কাজকারবার চলে, একশ্রেণীর চিকিৎসক ও স্টাফ এদের সঙ্গে জড়িত।
    অবশ্য‌ই বর্তমান শাসকের সক্রিয় সহযোগিতায় এই দুর্নীতি উত্তুঙ্গ শিখর স্পর্শ করেছে।
    ডাক্তার ও সাংবাদিক বন্ধুদের কাছে এসব নিয়ে অনেক কথাই শুনেছি!

    পণ্ডিতমহোদয় অবশ্য এনিয়ে কখনো একটি শব্দও ব্যয় করেননি! এখন বড়োই ব্যাকুল হয়ে পড়েছেন!
  • দীপ | 2402:3a80:196b:a6f9:678:5634:1232:5476 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৯:০৩537559
  • তসলিমা নাসরিনের কলমে অ্যাপোলো ইন্দ্রপ্রস্থের দুর্নীতিকথা। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, কিছু ব্যতিক্রম বাদে অধিকাংশ চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করে এইধরনের ব্যবসা গড়ে উঠেছে।
    পশ্চিমবঙ্গের সরকারি হাসপাতাল নানারকমের দুর্নীতির আখড়া। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা, একশ্রেণীর অসাধু চিকিৎসক ও সাধারণ কর্মচারী; এদের যৌথ উদ্যোগে এই দুষ্টচক্র গড়ে উঠেছে। আর জি কর মেডিকেল কলেজেও এধরনের নানারকম ব্যবসা চলতো বলেই মনে হয়। জুনিয়র ডাক্তার হয়তো এসব জেনে ফেলেছিলেন, সম্ভবত প্রতিবাদ করেছিলেন, অন্যদের জানাচ্ছিলেন। সেজন্যই সম্ভবত তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন